শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৮, বুধবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২১

ফাঁসির মঞ্চে বললেন আমি খুন করিনি

মির্জা মেহেদী তমাল
অনলাইন ভার্সন
ফাঁসির মঞ্চে বললেন আমি খুন করিনি

দিনাজপুর জেলা কারাগার। ফাঁসির মঞ্চ প্রস্তুত। জল্লাদকেও অন্য একটি জেলা কারাগার থেকে নিয়ে আসা হয়েছে দিনাজপুরে। আর কয়েক ঘণ্টা পরই ফাঁসির মঞ্চে আলো জ্বলবে। স্বাধীনতার পর দিনাজপুর জেলা কারাগারে এটিই প্রথম ফাঁসি কার্যকরের জন্য মঞ্চ প্রস্তুত করা হচ্ছে। এ কারণে আয়োজনটাও একটু বেশি। কোনো রকম ত্রুটি-বিচ্যুতি যেন না ঘটে। সে কারণে জেল কর্মকর্তাদের দৌড়ঝাঁপও একটু বেশি। কারাগারে প্রথমবারের মতো এই ফাঁসির রায় কার্যকরের ঘটনাটি একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে। এ বিষয়টি মাথায় রেখেই প্রস্তুত করা হয়েছে কারাগার। কিছুক্ষণের মধ্যেই জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জন আসবেন। সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। চলতি বছর ৯ জুন এভাবেই প্রস্তুত হচ্ছিল দিনাজপুর জেলা কারাগার। যাকে কেন্দ্র করে পুরো কারাগারে এমন কর্মচাঞ্চল্য, সেই ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত আসামি আবদুল হকের মধ্যে ছিল না কোনো প্রতিক্রিয়া। কারণ, তিনি জানতেও পারছিলেন না যে তাকে নিয়েই কারাগারে সৃষ্টি হয়েছে ভিন্ন এক পরিবেশ। কয়েক ঘণ্টা পরই ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে হবে তাকে। কনডেম সেলে বন্দী আবদুল হক শুয়ে বসে সময় কাটাচ্ছেন অন্যান্য দিনের মতোই। কারাগারে তার বন্দী জীবন যখন শুরু হয়, তখন তার বয়স ছিল ৩৩। এখন ৫২। দীর্ঘ ১৯ বছর কারাগারে বন্দী জীবনের অবসান ঘটবে তার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে। সেদিন বিকালেই কারাগারের ফাঁসির সেলের কাছে হঠাৎ আত্মীয়-স্বজনকে দেখে তার মুখে হাসি ফুটে ওঠে। অন্যান্য সময়ে যেভাবে তাকে দেখতে আসতেন, সে রকম সাধারণ দিনের মতোই ভেবেছিলেন আবদুল হক। আত্মীয়-স্বজনকেও এ বিষয়ে কথা বলতে বারণ করে দিয়েছিলেন কারা কর্তৃপক্ষ। করোনাকাল। যে কারণে, যারা দেখতে আসতে পারেনি, তাদের সঙ্গেও মোবাইলে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়। এরপরও ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারেননি আবদুল হক, এ দেখাই শেষ দেখা প্রিয় স্বজনদের সঙ্গে। সন্ধ্যার মধ্যেই সবাই চলে যান। আবারও একা জীবন। আত্মীয়রা সঙ্গে করে কিছু খাবার এনেছিলেন। আর এনেছিলেন তার প্রিয় আম। সেই আম কেটে দেওয়া হয়েছিল আবদুল হককে। কিন্তু খাননি। প্লেট ভর্তি আম রয়ে গেছে। কিছু সময় পর একজন ডেপুটি জেলার কয়েকজন কারারক্ষীকে নিয়ে গেলেন সেই কনডেম সেলে। আবদুল হক শুয়ে ছিলেন। কারা কর্মকর্তার ডাকে তিনি উঠে বসলেন। ডেপুটি জেলার তাকে বললেন, আপনাকে প্রস্তুত হতে হবে। আর কিছুক্ষণ পরই যেতে হবে। এটাই জীবনের শেষ সময় আপনার। ডেপুটি জেলারের মুখে এমন ভয়ংকর কথা শুনে কিছু বললেন না আবদুল হক। কথাটা শোনা মাত্রই সামনে রাখা প্লেট ভর্তি আমের দিকে তাকালেন। আমের টুকড়া হাতে নিয়ে মুখে দিলেন। খেতে থাকলেন। একটা শেষ হতে আরেকটা। একটার পর একটা। তৃপ্তি সহকারে খাচ্ছেন। অন্য কোথাও তাকাচ্ছেন না। দৃষ্টি আমের প্লেটে। সেদিকে তাকিয়েই খেয়ে যাচ্ছেন। মনে হচ্ছিল দৃষ্টি সরালেই হয়তো কেউ আম সরিয়ে নেবে। চোখ তার সরেনি প্লেট ভর্তি আম শেষ না হওয়া পর্যন্ত। আবদুল হক কোনো কথা বলেননি। জবান বন্ধ। ডেপুটি জেলার তাকে জিজ্ঞাস করলেন, আর কিছু খেতে মন চায় কি না। কিন্তু আবদুল হকের জবান বন্ধ। ডেপুটি জেলার তাকে প্রস্তুত হতে বলে চলে গেলেন। এরপর আসলেন জেলা কারাগার মসজিদের ইমাম। আবদুল হককে গোসলের পর অজু করতে বলেন। এরপর তওবা পাঠ করান তাকে। একদম ধীর স্থির হয়ে যান আবদুল হক। কোনো কথাই ছিল না তার মুখে। ইতিমধ্যে সময় ঘনিয়ে আসে। রাত পোনে ১২টায় তার সেলে যান জেলার, ডেপুটি জেলার, কারারক্ষী আর জল্লাদের সহযোগী। কালো রঙের জমটুপি পরিয়ে ধীরে ধীরে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় মঞ্চের দিকে। হাতে লাগানো হ্যান্ডকাফ। কিছুই বলছিলেন না। বাধাও দিচ্ছিলেন না আবদুল হক। তার কোনো বিকার ছিল না। তাকে দাঁড় করানো হয় মঞ্চে। জল্লাদ তার গলায় পরিয়ে দেন ফাঁসির দড়ি। সেখান থেকে সরে মঞ্চের হাতল নিয়ে প্রস্তুত হলেন। পিনপতন নিস্তব্ধতা। জেল সুপার তার বাম হাত উঁচু করে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে আছেন। আরেক হাতে তার লাল রুমাল। ১২টা ০১ মিনিটেই তার হাতের রুমাল ছেড়ে দেবেন। জল্লাদ তখনই হাতল ধরে টান দেবেন। আবদুল হকের পায়ের নিচের দুই পাটাতন দুই পাশে সরে যাবে। ঝুলে পড়বেন আবদুল হক। এমনই এক শাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি। আর মিনিট সময় আছে। টিক টিক করে ঘড়ির সেকেন্ডের কাঁটা ঘুরছে। জল্লাদ হাতলে হাত রেখে তাকিয়ে আছেন জেল সুপারের হাতের রুমালের দিকে। আর দশ সেকেন্ড! ঠিক তখনই আবদুল হকের জবান খুলল। তিনি চিৎকার করে বলে উঠলেন, আমি খুন করিনি। হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করুন। এ সময় আঁতকে ওঠেন উপস্থিত সবাই। বলে কী লোকটা। কিন্তু আবদুল হকের শেষ শব্দটাই ছিল জীবনের শেষ মুহূর্ত। রুমাল শূন্যে ভাসছে। জল্লাদ ততক্ষণে হাতল টেনে ধরেছেন। ফাঁসির দড়িতে ঝুলছেন আবদুল হক। স্ত্রী হত্যার দায়ে চলতি বছরের ৯ জুন বুধবার দিবাগত রাত ১২টা এক মিনিটে দিনাজপুর জেলা কারাগারে প্রথম ফাঁসি কার্যকর হলো এভাবেই।

জানা গেছে, রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার ভক্তিপুর চৌধুরী পাড়া এলাকার মৃত আছির উদ্দীনের ছেলে মো. আবদুল হক। একই এলাকার বেলী আক্তারকে তিনি বিয়ে করেন। বিয়ের পর থেকেই আবদুল হক যৌতুকসহ নানা কারণে বেলী আক্তারের ওপর নির্যাতন করতেন। এক পর্যায়ে ২০০২ সালে ৮ ফেব্রুয়ারি আবদুল হক তার স্ত্রীকে হত্যা করে ফেলেন। পরে বেলী আক্তারের মা বাদী হয়ে ২০০২ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি মিঠাপুকুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-১৫। জিআর নং-৮৬/ ২০০২, নারী ও শিশু মামলা নং-৩৩৭/২০০২, ধারা- ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১১ (ক)। ২০০৭ সালের ৩ মে রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ আবদুল হককে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করে। পরবর্তীতে হাই কোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টে সাজা বহাল থাকায় সর্বশেষ রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণ ভিক্ষার আবেদন করেন আবদুল হক। রাষ্ট্রপতি সবকিছু বিবেচনায় গত ১৮ মে প্রাণভিক্ষার আবেদন না মঞ্জুর করলে ফাঁসি কার্যকরের উদ্যোগ নেয় কারা কর্তৃপক্ষ। গত ৯ জুন দিনাজপুর জেলা কারাগারে আবদুল হকের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। আর এই ফাঁসি কার্যকর করতে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে অহিদুল ইসলাম নামে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দীকে জল্লাদ হিসেবে আনা হয়। দিনাজপুর জেল সুপার মো. মোকাম্মেল হোসেন লাল রুমাল ফেলে ফাঁসির সংকেত দেন। এ সময় জেলা প্রশাসক খালেদ মোহাম্মদ জাকী, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বিপিএম, পিপিএম (বার), সিভিল সার্জন ডা. আবদুল কুদ্দুস ছাড়াও রংপুর ডিআইজি (প্রিজন) আলতাফ হোসেন, জেলার ফরিদুর রহমান রুবেল, কারা চিকিৎসকসহ পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ২০০২ সালের ২৮ আগস্ট থেকে আবদুল হক রংপুর জেলা কারাগারে বন্দী ছিলেন। ফাঁসির রায় কার্যকর করতে তাকে দিনাজপুর জেলা কারাগারে নেওয়া হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা
তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল
পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
সমাজে সাম্য-ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
সমাজে সাম্য-ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
সর্বশেষ খবর
রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?
রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়
খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক
২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান
পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাউফলে আছে নানারকম গুণ
কাউফলে আছে নানারকম গুণ

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা
থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা
তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে পালিত হচ্ছে পবিত্র আশুরা
সিলেটে পালিত হচ্ছে পবিত্র আশুরা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার
জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা
চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ
স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক
সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা