শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৪, রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১

মনোনয়ন বাণিজ্যের শেষ কোথায়

মাঠপর্যায়ে অভিযোগের শেষ নেই, তৃণমূল থেকে কেন্দ্রে চলছে নানা অসংগতি
রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
মনোনয়ন বাণিজ্যের শেষ কোথায়

যে কোনো নির্বাচনে ‘নৌকা’ পেলে জয় নিশ্চিত-এমন একটা মনোভাব আছে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে। মাঠে শক্তিশালী প্রতিপক্ষ না থাকায় দিন দিন এই প্রবণতা দৃঢ় হচ্ছে। সে কারণে যে কোনোভাবে নৌকা পেতে মরিয়া আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থীরা। আর এ সুযোগে তৃণমূলে গড়ে উঠেছে মনোনয়ন বাণিজ্য সিন্ডিকেট।

‘যাকে যেভাবে হাত করা দরকার’-এই প্রতিশ্রুতি এবং মনোনয়ন পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে সিন্ডিকেট হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের অনেকে বঞ্চিত হচ্ছেন দলীয় মনোনয়ন থেকে। অনেক ক্ষেত্রেই নৌকা বাগিয়ে নিচ্ছেন যুদ্ধাপরাধী-রাজাকার, স্বাধীনতাবিরোধী পরিবারের সন্তান, বিএনপি-জামায়াত থেকে হিজরত করা নব্য লীগাররা। দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নিয়ে এমন অভিযোগ আছে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের। প্রার্থীদের নাম পাঠানোকে কেন্দ্র করে তৃণমূল থেকে কেন্দ্রে চলছে নানা অসংগতি।

রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দেওপাড়া ইউনিয়নের টানা তিনবার চেয়ারম্যান হন আখতারুজ্জামান। তাকে তৃণমূল থেকে এক নম্বরে নাম পাঠানো হয় কেন্দ্রে। কিন্তু স্থানীয় এমপি ‘কলকাঠি’ নাড়ার কারণে তিনি মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছেন বলে দাবি করেন। এ প্রসঙ্গে আখতারুজ্জামান বলেন, এলাকায় আমার ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। কিন্তু আমাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। ধারণা করছি, টাকা দিতে পারিনি বলেই নৌকা পাইনি। ‘কাকে টাকা দিতে পারেননি বলে নৌকা পেলেন না-এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ধারণা করছি স্থানীয় এমপি সাহেবই সব নিয়ন্ত্রণ করেছেন।’

দেওপাড়া ইউনিয়নই নয়, মনোনয়ন বাণিজ্যের মাধ্যমে আদর্শবিরোধীদের হাতে নৌকা দেওয়ার অনেক অভিযোগ দলীয় সভানেত্রীর কার্যালয়ে জমা পড়েছে। কিছু কিছু অভিযোগ খতিয়ে দেখে দ্বিতীয় ধাপের ১৩টির মতো ইউনিয়নে প্রার্থী পরিবর্তন করা হয়েছে।

মনোনয়ন বাণিজ্যের মাধ্যমে বিতর্কিত ব্যক্তি, স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার, যুদ্ধাপরাধী, শিবির ক্যাডার, ছাত্রদল-বিএনপি নেতার মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে দলীয় সভানেত্রীর কার্যালয়ে যেসব অভিযোগ পড়েছে তার অধিকাংশই সঠিক নয় বলে দাবি করেছেন দলীয় দফতর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।

তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে সব অভিযোগ জমা পড়েছে, সেগুলোর অধিকাংশই অসত্য। একটি ইউনিয়নে একাধিক প্রার্থী থাকায়, যিনি মনোনয়ন পান, অন্যরা তার বিপক্ষে এসব বানোয়াট অভিযোগ আনেন। তবে সবগুলো মিথ্যাও তা বলা যাবে না। মনোনয়ন প্রাপ্ত কেউ কেউ মিথ্যা তথ্যও দিয়েছেন-এটা সত্য। দলের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ড তৃণমূলের মতামত ও বিভিন্ন জরিপের ওপর ভিত্তি করে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়। সেখানে মনোনয়ন বাণিজ্যের কোনো সুযোগ নেই।’

রাজশাহীর তানোরে কামারগাঁ ইউনিয়নের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মসলেম উদ্দিন। এলাকায় জনপ্রিয়তাও ছিল বলে দাবি তার। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি মনোনয়ন পাইনি এমপির কারণে। তিনিই চিহ্নিত একজন দুর্নীতিবাজকে মনোনয়ন পাওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। এমপির নিজেরই এলাকায় কোনো জনপ্রিয়তা নেই। তাই তিনি জনপ্রিয় প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়ার দরকার মনে করেননি। যে টাকা দিয়েছে তাকেই প্রার্থী করেছেন।’

দলীয় সূত্র জানায়, বিগত ইউনিয়ন, পৌরসভা, উপজেলায় প্রার্থী মনোনয়নের জন্য তৃণমূল থেকে ৩-৫ জনের নাম রেজুলেশন করে পাঠাতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তৃণমূল নেতারা সিন্ডিকেট করে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিতদের বঞ্চিত করার অভিযোগ দলীয় সভানেত্রীর কাছে পৌঁছায়। যারা নাম পাঠানোর দায়িত্বে ছিলেন, তারা নিজেদের লোক, এমপির লোকদেরকেই শুধু বাছাই করেনি, অনেক ক্ষেত্রে বিপুল আর্থিক লেনদেনের ঘটনাও ঘটেছে। এসব আর্থিক লেনদেনের তথ্য-প্রমাণ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছে এসে পৌঁছায়। ফলে এবার দলের পদ-পদবি থাকলে যে কেউ দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহ করতে পারবে এমন নির্দেশনা জারি করা হয়। মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে তৃণমূলের মতামত, বিভিন্ন জরিপ খতিয়ে দেখা হয়।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের কাছে এখন দল করা ব্যক্তি নয়, কাঁড়ি কাঁড়ি টাকার মালিকই সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তি। কারণ যারা দুঃসময়ে দল করেছেন, তারা কখনো টাকা দেবে না। আর নব্য হাইব্রিডরা দুই হাতে টাকা বিতরণ করেন। এলাকায় ‘দানবীর’ হিসেবে পরিচিত হন।

এ প্রসঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপচার্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. মীজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মনোনয়ন বাণিজ্য শুধু ইউনিয়ন, পৌরসভায় হয়, তা নয়, জাতীয় নির্বাচনের ক্ষেত্রেও এমনটা হয়। যখনই তৃণমূল থেকে নাম চাওয়া হয়েছে, তখনই সেখানে ব্যবসা করার সুযোগ সৃষ্টি করা হয়। যারাই নাম পাঠানোর দায়িত্বে, সেসব ব্যক্তিদের টার্গেট করে হালে টাকা হওয়া ব্যক্তিরা। তারা এলাকায় দানশীল সেজে, মসজিদ, মন্দির, মাদরাসা, ক্লাবসহ বিভিন্ন জায়গায় টাকার বান্ডিল বিতরণ করে এলাকায় দানবীর উপাধি নেন। ‘টার্গেটকৃত’ নেতা-কর্মীদের বাড়িতে যাতায়াত বাড়িয়ে দেন। ফলে নব্য লীগাররাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে নিজ নিজ এলাকায়।’

ড. মীজানুর রহমান আরও বলেন, ‘ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা এমনকি কেন্দ্রের সঙ্গেও এসব চক্রের যোগাযোগ তৈরি হয়। লবিস্টও নিয়োগ করা আছে। ফলে মনোনয়ন বাণিজ্যের ঘটনা ঘটছে। এসব বন্ধ করতে হবে। দীর্ঘদিনের দল করা, ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা-কর্মীদের মনোনয়ন দিতে হবে।’

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা জানিয়েছেন, তৃণমূলের নেতারা ধনাঢ্য ব্যক্তিদেরকে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় মনে করেন। কারণ, তারা সময়ে-অসময়ে টাকা দিতে পারেন। আর এখন মাঠে শক্তিশালী প্রতিপক্ষ না থাকায় নৌকা পাওয়া মানেই বিজয়-এই প্রবণতা থাকায় মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠছে।

মন্দির ভাঙচুরের মামলায় জেলে যাওয়া শহীদুলের হাতে নৌকা : আমাদের পিরোজপুর প্রতিনিধি জানান, চেয়ারম্যান থাকাকালীন হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির ভাঙচুর করার অভিযোগে মামলা হয় শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। সে মামলার প্রধান আসামি হিসেবে জেল হাজতেও ছিলেন তিনি। এবারের ইউপি নির্বাচনে তাকেই দেওয়া হয়েছে নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন। ফলে ক্ষুব্ধ হয়ে ভোট কেন্দ্রে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন স্থানীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতারা। ঘটনাটি পিরোজপুর সদর উপজেলার সিকদার মল্লিক ইউনিয়নের।

পাঁচপাড়া সার্বজনীন শ্রী শ্রী কালী মন্দির কমিটির সভাপতি সুভাষ মিস্ত্রি জানান, মন্দির ভাঙচুর করার ঘটনায় মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলামকে প্রধান আসামি করে মামলা করা হয়েছিল। সে মামলায় জেলহাজতে ছিল শহিদুল ইসলাম। তাকে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন না দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে স্থানীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে লিখিত আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু তাকেই আবার মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এর প্রতিবাদে আগামী মঙ্গলবার ইউনিয়নের সব মন্দির কমিটি প্রতিবাদ সভা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

সিকদার মল্লিক পূজা উদযাপন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শেখর চন্দ্র মন্ডল জানান, যে আমাদের মন্দির ভেঙেছে, তাকে ভোট দেওয়া সম্ভব না। আবার নৌকা প্রতীকের বাইরেও ভোট দিতে পারব না। তাই এবার ভোট দিতে কেন্দ্র যাব না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা