শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৪, রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১

মনোনয়ন বাণিজ্যের শেষ কোথায়

মাঠপর্যায়ে অভিযোগের শেষ নেই, তৃণমূল থেকে কেন্দ্রে চলছে নানা অসংগতি
রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
মনোনয়ন বাণিজ্যের শেষ কোথায়

যে কোনো নির্বাচনে ‘নৌকা’ পেলে জয় নিশ্চিত-এমন একটা মনোভাব আছে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে। মাঠে শক্তিশালী প্রতিপক্ষ না থাকায় দিন দিন এই প্রবণতা দৃঢ় হচ্ছে। সে কারণে যে কোনোভাবে নৌকা পেতে মরিয়া আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থীরা। আর এ সুযোগে তৃণমূলে গড়ে উঠেছে মনোনয়ন বাণিজ্য সিন্ডিকেট।

‘যাকে যেভাবে হাত করা দরকার’-এই প্রতিশ্রুতি এবং মনোনয়ন পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে সিন্ডিকেট হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের অনেকে বঞ্চিত হচ্ছেন দলীয় মনোনয়ন থেকে। অনেক ক্ষেত্রেই নৌকা বাগিয়ে নিচ্ছেন যুদ্ধাপরাধী-রাজাকার, স্বাধীনতাবিরোধী পরিবারের সন্তান, বিএনপি-জামায়াত থেকে হিজরত করা নব্য লীগাররা। দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নিয়ে এমন অভিযোগ আছে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের। প্রার্থীদের নাম পাঠানোকে কেন্দ্র করে তৃণমূল থেকে কেন্দ্রে চলছে নানা অসংগতি।

রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দেওপাড়া ইউনিয়নের টানা তিনবার চেয়ারম্যান হন আখতারুজ্জামান। তাকে তৃণমূল থেকে এক নম্বরে নাম পাঠানো হয় কেন্দ্রে। কিন্তু স্থানীয় এমপি ‘কলকাঠি’ নাড়ার কারণে তিনি মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছেন বলে দাবি করেন। এ প্রসঙ্গে আখতারুজ্জামান বলেন, এলাকায় আমার ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। কিন্তু আমাকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। ধারণা করছি, টাকা দিতে পারিনি বলেই নৌকা পাইনি। ‘কাকে টাকা দিতে পারেননি বলে নৌকা পেলেন না-এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ধারণা করছি স্থানীয় এমপি সাহেবই সব নিয়ন্ত্রণ করেছেন।’

দেওপাড়া ইউনিয়নই নয়, মনোনয়ন বাণিজ্যের মাধ্যমে আদর্শবিরোধীদের হাতে নৌকা দেওয়ার অনেক অভিযোগ দলীয় সভানেত্রীর কার্যালয়ে জমা পড়েছে। কিছু কিছু অভিযোগ খতিয়ে দেখে দ্বিতীয় ধাপের ১৩টির মতো ইউনিয়নে প্রার্থী পরিবর্তন করা হয়েছে।

মনোনয়ন বাণিজ্যের মাধ্যমে বিতর্কিত ব্যক্তি, স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার, যুদ্ধাপরাধী, শিবির ক্যাডার, ছাত্রদল-বিএনপি নেতার মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে দলীয় সভানেত্রীর কার্যালয়ে যেসব অভিযোগ পড়েছে তার অধিকাংশই সঠিক নয় বলে দাবি করেছেন দলীয় দফতর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।

তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে সব অভিযোগ জমা পড়েছে, সেগুলোর অধিকাংশই অসত্য। একটি ইউনিয়নে একাধিক প্রার্থী থাকায়, যিনি মনোনয়ন পান, অন্যরা তার বিপক্ষে এসব বানোয়াট অভিযোগ আনেন। তবে সবগুলো মিথ্যাও তা বলা যাবে না। মনোনয়ন প্রাপ্ত কেউ কেউ মিথ্যা তথ্যও দিয়েছেন-এটা সত্য। দলের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ড তৃণমূলের মতামত ও বিভিন্ন জরিপের ওপর ভিত্তি করে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়। সেখানে মনোনয়ন বাণিজ্যের কোনো সুযোগ নেই।’

রাজশাহীর তানোরে কামারগাঁ ইউনিয়নের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মসলেম উদ্দিন। এলাকায় জনপ্রিয়তাও ছিল বলে দাবি তার। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি মনোনয়ন পাইনি এমপির কারণে। তিনিই চিহ্নিত একজন দুর্নীতিবাজকে মনোনয়ন পাওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। এমপির নিজেরই এলাকায় কোনো জনপ্রিয়তা নেই। তাই তিনি জনপ্রিয় প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়ার দরকার মনে করেননি। যে টাকা দিয়েছে তাকেই প্রার্থী করেছেন।’

দলীয় সূত্র জানায়, বিগত ইউনিয়ন, পৌরসভা, উপজেলায় প্রার্থী মনোনয়নের জন্য তৃণমূল থেকে ৩-৫ জনের নাম রেজুলেশন করে পাঠাতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তৃণমূল নেতারা সিন্ডিকেট করে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিতদের বঞ্চিত করার অভিযোগ দলীয় সভানেত্রীর কাছে পৌঁছায়। যারা নাম পাঠানোর দায়িত্বে ছিলেন, তারা নিজেদের লোক, এমপির লোকদেরকেই শুধু বাছাই করেনি, অনেক ক্ষেত্রে বিপুল আর্থিক লেনদেনের ঘটনাও ঘটেছে। এসব আর্থিক লেনদেনের তথ্য-প্রমাণ আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছে এসে পৌঁছায়। ফলে এবার দলের পদ-পদবি থাকলে যে কেউ দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহ করতে পারবে এমন নির্দেশনা জারি করা হয়। মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে তৃণমূলের মতামত, বিভিন্ন জরিপ খতিয়ে দেখা হয়।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের কাছে এখন দল করা ব্যক্তি নয়, কাঁড়ি কাঁড়ি টাকার মালিকই সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তি। কারণ যারা দুঃসময়ে দল করেছেন, তারা কখনো টাকা দেবে না। আর নব্য হাইব্রিডরা দুই হাতে টাকা বিতরণ করেন। এলাকায় ‘দানবীর’ হিসেবে পরিচিত হন।

এ প্রসঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপচার্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. মীজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মনোনয়ন বাণিজ্য শুধু ইউনিয়ন, পৌরসভায় হয়, তা নয়, জাতীয় নির্বাচনের ক্ষেত্রেও এমনটা হয়। যখনই তৃণমূল থেকে নাম চাওয়া হয়েছে, তখনই সেখানে ব্যবসা করার সুযোগ সৃষ্টি করা হয়। যারাই নাম পাঠানোর দায়িত্বে, সেসব ব্যক্তিদের টার্গেট করে হালে টাকা হওয়া ব্যক্তিরা। তারা এলাকায় দানশীল সেজে, মসজিদ, মন্দির, মাদরাসা, ক্লাবসহ বিভিন্ন জায়গায় টাকার বান্ডিল বিতরণ করে এলাকায় দানবীর উপাধি নেন। ‘টার্গেটকৃত’ নেতা-কর্মীদের বাড়িতে যাতায়াত বাড়িয়ে দেন। ফলে নব্য লীগাররাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে নিজ নিজ এলাকায়।’

ড. মীজানুর রহমান আরও বলেন, ‘ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা এমনকি কেন্দ্রের সঙ্গেও এসব চক্রের যোগাযোগ তৈরি হয়। লবিস্টও নিয়োগ করা আছে। ফলে মনোনয়ন বাণিজ্যের ঘটনা ঘটছে। এসব বন্ধ করতে হবে। দীর্ঘদিনের দল করা, ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা-কর্মীদের মনোনয়ন দিতে হবে।’

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা জানিয়েছেন, তৃণমূলের নেতারা ধনাঢ্য ব্যক্তিদেরকে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় মনে করেন। কারণ, তারা সময়ে-অসময়ে টাকা দিতে পারেন। আর এখন মাঠে শক্তিশালী প্রতিপক্ষ না থাকায় নৌকা পাওয়া মানেই বিজয়-এই প্রবণতা থাকায় মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠছে।

মন্দির ভাঙচুরের মামলায় জেলে যাওয়া শহীদুলের হাতে নৌকা : আমাদের পিরোজপুর প্রতিনিধি জানান, চেয়ারম্যান থাকাকালীন হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির ভাঙচুর করার অভিযোগে মামলা হয় শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। সে মামলার প্রধান আসামি হিসেবে জেল হাজতেও ছিলেন তিনি। এবারের ইউপি নির্বাচনে তাকেই দেওয়া হয়েছে নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন। ফলে ক্ষুব্ধ হয়ে ভোট কেন্দ্রে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন স্থানীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতারা। ঘটনাটি পিরোজপুর সদর উপজেলার সিকদার মল্লিক ইউনিয়নের।

পাঁচপাড়া সার্বজনীন শ্রী শ্রী কালী মন্দির কমিটির সভাপতি সুভাষ মিস্ত্রি জানান, মন্দির ভাঙচুর করার ঘটনায় মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলামকে প্রধান আসামি করে মামলা করা হয়েছিল। সে মামলায় জেলহাজতে ছিল শহিদুল ইসলাম। তাকে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন না দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে স্থানীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে লিখিত আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু তাকেই আবার মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এর প্রতিবাদে আগামী মঙ্গলবার ইউনিয়নের সব মন্দির কমিটি প্রতিবাদ সভা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

সিকদার মল্লিক পূজা উদযাপন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শেখর চন্দ্র মন্ডল জানান, যে আমাদের মন্দির ভেঙেছে, তাকে ভোট দেওয়া সম্ভব না। আবার নৌকা প্রতীকের বাইরেও ভোট দিতে পারব না। তাই এবার ভোট দিতে কেন্দ্র যাব না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন