শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

জিম্মি মানুষ দায় নিচ্ছে না কেউ

লঞ্চ চলাচলও বন্ধ, ভাড়া নির্ধারণে আজ বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
জিম্মি মানুষ দায় নিচ্ছে না কেউ

গণপরিবহনের ভাড়া বাড়াতে গতকালও যাত্রীদের জিম্মি করে ধর্মঘট অব্যাহত রেখেছেন পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের আকস্মিক এ ধর্মঘটে দ্বিতীয় দিনের মতো সারা দেশে যাত্রী ও পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা অচল হয়ে পড়ে। গণপরিবহন না পেয়ে সাধারণ মানুষকে সীমাহীন ভোগান্তি পোহাতে দেখা গেছে। এদিকে গতকাল সন্ধ্যার পর থেকে লঞ্চ চলাচলও বন্ধ করে দিয়েছেন লঞ্চ মালিকরা। তারাও শতভাগ ভাড়া বাড়ানোর দাবি তুলেছেন। গণপরিবহনের ভাড়া নির্ধারণের ব্যাপারে আজ পরিবহন মালিকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন  বিআরটিএ কর্মকর্তা। সড়ক-মহাসড়কে গণপরিবহন না থাকায় বেশি ভাড়া দিয়ে সিএনজি, মোটরসাইকেলে নিজ নিজ কর্মস্থলে যেতে দেখা যায় যাত্রীদের।

শুক্রবার ছুটির দিন থাকায় অধিকাংশ অফিস, কলকারখানা বন্ধ থাকলেও বেশ কয়েকটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভর্তি পরীক্ষাও ছিল শুক্রবার। সাধারণ মানুষের ভোগান্তি শুরু হয় শুক্রবারই। গণপরিবহন না থাকায় ভোগান্তির মধ্যে পড়েন অসংখ্য পরীক্ষার্থী। গতকালও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভর্তি পরীক্ষা ছিল। এদিকে ধর্মঘটের নামে যাত্রী জিম্মি করার দায় নিচ্ছে না কেউ। পরিবহন মালিক সমিতি নেতৃবৃন্দ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না দিলেও তাদের প্রত্যক্ষ মদদে সারা দেশে এক নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে। ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান মালিক সমিতি বলছে, জ্বালানি তেলের দাম ২৩% বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত ধর্মঘট চালিয়ে যাবেন তারা।

ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান মালিক-শ্রমিক সংগঠনের আহ্বায়ক রুস্তম আলী খান বলেন, ‘আমরা চাই তেলের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা হোক। আর যদি দেশের স্বার্থে দাম বাড়াতেই হয় তাহলে সহনীয় মাত্রার মধ্যে থেকে কতটুকু বাড়ানো যায় সে বিষয়ে আলোচনা করা যেতে পারে। একবারে লিটারে ১৫ টাকা দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত যৌক্তিক নয়, এ রকম নজির আমরা কখনো দেখিনি।’

লঞ্চ চলাচল বন্ধ : ডিজেলের মূল্য বাড়ার জেরে ভাড়া বৃদ্ধির দাবিতে অভ্যন্তরীণ রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ করে দিয়েছেন মালিকরা। সমন্বিত কোনো ঘোষণা না দিলেও গতকাল দুপুর থেকে সদরঘাটের বিভিন্ন পন্টুন থেকে লঞ্চগুলো সরিয়ে নেন লঞ্চকর্মীরা। সন্ধ্যানাগাদ সদরঘাট এলাকা পুরোপুরি লঞ্চশূন্য হয়ে পড়ে। ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির পর শতভাগ ভাড়া বৃদ্ধির দাবিতে গতকাল দুপুর পর্যন্ত একটি আলটিমেটাম ছিল তাদের। দুপুরের পর কার্যত লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চলমান পরিবহন ধর্মঘটে নতুন মাত্রা যোগ হলো। শুক্রবার থেকেই সারা দেশে সব ধরনের গণপরিবহন বন্ধ হয়ে যায়। যাত্রী পরিবহন বন্ধ থাকায় সাধারণ মানুষ ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়েছে। লঞ্চ মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল সংস্থার সভাপতি মাহবুব উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম বলেন, ‘সাংগঠনিকভাবে আমরা এখনো ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত নিইনি। তবে লঞ্চ মালিকরা লঞ্চ চালাবেন না বলে জানিয়েছেন। তাই তারা তাদের লঞ্চ সরিয়ে নিচ্ছেন।’ তিনি জানান, তারা গতকাল দুপুর পর্যন্ত সরকারকে যে আলটিমেটাম দিয়েছেন সে বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো জবাব পাননি। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান গোলাম সাদেক জানিয়েছেন, লঞ্চ মালিকদের দাবিগুলো নিয়ে তারা রবিবার (আজ) আলোচনা করবেন।

ভরসা কেবল বিআরটিসি : গণপরিবহনশূন্য রাজপথে ভরসা ছিল কেবল সরকারি বিআরটিসির বাস। গতকাল দিনভর বিআরটিসির ডাবল ডেকার, সিঙ্গেল ডেকার ও আর্টিকুলেটেড বাসগুলোকে যাত্রী নিয়ে নির্ধারিত গন্তব্যে চলাচল করতে দেখা গেছে। ফাঁকা রাস্তায় ছোট যানবাহনের কয়েক গুণ ভাড়া আদায়ের জেরে নগরবাসীর জন্য কিছুটা স্বস্তি এনে দেয় সরকারি পরিবহন সংস্থার এসব বাস।

ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, সিএনজিচালিত ও এসি বাস নিয়ে প্রশ্ন : রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরে চলাচলকারী বাস-মিনিবাসের অধিকাংশই সিএনজিচালিত। অন্যদিকে এসি বাসের ভাড়া বিআরটিএ নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি হারে মালিকরাই নির্ধারণ করেন। ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির জেরে সিএনজিচালিত ও এসি বাস কেন বন্ধ করা হলো সে প্রশ্ন ঘুরছে দুই দিন ধরে। পরিবহন নেতারা সাধারণ মানুষ ও সরকারকে জিম্মি করে অতিরিক্ত হারে ভাড়া বাড়ানোর অপকৌশল হিসেবে সব কটি পরিবহনকে আকস্মিক ধর্মঘটে শামিল করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এভাবে হঠাৎ ধর্মঘট আহবান করে সারা দেশ অচল করে দেওয়া যায় কি না সে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে।

অন্যদিকে ট্রাক, কাভার্ড ভ্যানসহ পণ্য পরিবহন খাতটি কখনো সরকারি ভাড়া নির্ধারণের আওতায় নেই। তারা দরকষাকষি করে প্রতিযোগিতামূলক ভাড়ায় পণ্য পরিবহন করে। তারাও এবারের ধর্মঘটে শামিল হয়ে তেলের বাড়তি দাম প্রত্যাহারের দাবি তুলছে। গতকাল সকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে দেখা করে এসে বাংলাদেশ ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান মালিক সমিতির নেতারা দাবি মানা না হলে ধর্মঘট অব্যাহত থাকবে বলে জানান। সংগঠনের অতিরিক্ত মহাসচিব আবদুল মোতালেব জানান, তেলের দাম প্রত্যাহারের দাবিতে দেওয়া ধর্মঘট অব্যাহত থাকবে। একই সঙ্গে তাদের দাবির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানাবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

যাত্রীকল্যাণ সমিতির দাবি : ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতি। দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করা সম্ভব হলে ‘ন্যায্য ও গ্রহণযোগ্যভাবে’ ভাড়া সমন্বয়ের দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি। গতকাল দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর এ সিদ্ধান্তকে ‘আত্মঘাতী, অযৌক্তিক ও হঠকারী’ হিসেবে বর্ণনা করেন।

তিনি বলেন, জ্বালানি তেলের দাম একলাফে ২৩% বাড়ায় মানুষের যাতায়াত, পণ্য পরিবহন, খাদ্যপণ্য ও কৃষিজ উৎপাদনসহ সামগ্রিক ব্যয় আরও কয়েক গুণ বেড়ে যাবে। তিনি বলেন, যদি জ্বালানি তেলের দাম কমানো সম্ভব না হয় তাহলে কিলোমিটারপ্রতি বাস ভাড়া যেন সর্বোচ্চ ১৫ পয়সার বেশি না বাড়ানো হয় তা নিশ্চিত করা উচিত।

ধর্মঘটের চাপ আকাশপথে : সড়কপথে টানা দুই দিন গণপরিবহন বন্ধ থাকায় যাত্রীদের চাপ বেড়েছে আকাশপথে। অন্য সময়ের চেয়ে গত দুই দিন ১০ শতাংশ যাত্রী বেশি যাচ্ছেন আকাশপথে। অনেক ফ্লাইটের টিকিটও মিলছে না। দেশের বেসরকারি এয়ারলাইনসগুলো বলছে, সাধারণত বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার ফ্লাইটে যাত্রী বেশি থাকে। কিছুসংখ্যক সিট ফাঁকা থাকে। তবে সড়কপথে যেতে না পারায় অনেকেই বিমানে গন্তব্যে ফিরছেন। এ কারণে আকাশপথের প্রায় সব টিকিটই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। তারা জানায়, এ তিন দিন মূলত কক্সবাজার ও সিলেটের টিকিটের চাপ একটু বেশি থাকে। তবে এ সপ্তাহে প্রতিটি রুটের টিকিটই প্রায় শেষ।

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) মো. কামরুল ইসলাম জানান, অনেকে বাড়ি ফেরার জন্য শুক্র-শনিবার বেছে নেন। সপ্তাহের এ দিনগুলোয় যাত্রীর চাপ একটু বেশি থাকে। তবে ধর্মঘটের মধ্যে জরুরি গন্তব্যে পৌঁছাতে অনেকেই টিকিটের জন্য যোগাযোগ করছেন। ফলে প্রতি রুটেই যাত্রী বেড়েছে। নভোএয়ারের হেড অব সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং মেসবাহ উল ইসলাম জানান, শুক্র-শনিবার এমনিতেই ট্রাফিক হাই থাকে। তবে ধর্মঘটের কারণে সব রুটেই ৫ থেকে ১০ শতাংশ যাত্রী বেড়ে গেছে।

জানা গেছে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস ও নভোএয়ার বর্তমানে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, সৈয়দপুর?, কক্সবাজার, সিলেট, যশোর, বরিশাল ও রাজশাহী রুটে প্রতিদিন প্রায় ১১০টি ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

কক্সবাজারে আটকা ২০ হাজার পর্যটক : চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে বেড়াতে আসা প্রায় ২০ হাজার পর্যটক। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় তারা নিজ গন্তব্যে ফিরতে পারেননি। কিন্তু পর্যটকদের চট্টগ্রাম পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে কক্সবাজার জেলা পুলিশ। ইতিমধ্যে অর্ধশতাধিক পর্যটক নিয়ে কক্সবাজার ছেড়ে গেছে জেলা পুলিশের একটি বাস। আরও অনেকে পথে রয়েছেন।

কলাতলী-মেরিন ড্রাইভ হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খান জানান, ধর্মঘটের কারণে আটকা পড়েছে ২০ হাজার পর্যটক। পর্যটকরা খুবই দুশ্চিন্তায় ছিলেন। পুলিশের বাসসেবার সিদ্ধান্তে অনেক পর্যটক উচ্ছ্বসিত। পুলিশের এমন সিদ্ধান্তে তারা অনেক আনন্দিত।

নিজস্ব প্রতিবেদক ও জেলা প্রতিনিধিরা জানান-

চট্টগ্রাম : পরিবহন ধর্মঘটের কারণে দুর্ভোগ ও চরম কষ্টে পড়েছেন কর্মজীবীসহ সাধারণ মানুষ। নিজ নিজ কর্মস্থলে যেতে সীমাহীন বিপাকে পড়েছেন শত শত শ্রমজীবী। কিছু কিছু গাড়ি চললেও পথে পথে পরিবহন শ্রমিকরা বাধার সৃষ্টি করেন। তা ছাড়া দূরপাল্লার গাড়ি চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে চাপ পড়েছে রেলপথে। গণপরিবহনের বিকল্প হিসেবে ট্রেনে ভ্রমণের জন্য টিকিট কাউন্টারেও ভিড় বেড়েছে। প্রতিটি মোড়ে সাধারণ যাত্রীদের অপেক্ষা আর দুর্ভোগেই থাকতে দেখা গেছে। আজ ভোর থেকে চট্টগ্রাম মহানগরে গণপরিবহন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পরিবহন মালিক গ্রুপ।

রাজশাহী : বাস মালিকদের অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘটে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। গতকাল ধর্মঘটের দ্বিতীয় দিন জনভোগান্তিও বাড়ে দ্বিগুণ। বাস চলাচল বন্ধ থাকায় চাপ পড়ে ট্রেনে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত যাত্রীচাপ সামলাতে রাজশাহী থেকে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের প্রতিটি আন্তনগর ট্রেনে একটি করে বগি বাড়ানো হয়েছে। তবে বাস বন্ধ থাকায় টিকিট নেই ট্রেনের। ফলে চরম হয়রানির শিকার হচ্ছেন যাত্রীরা।

সিলেট : সিলেটে যাত্রীদুর্ভোগ ছিল চরমে। দিনভর যাত্রীরা টার্মিনালে গিয়ে গাড়ির অপেক্ষায় ছিলেন। মাঝে দু-একটি বাস ছেড়ে গেলেও ভাড়া আদায় করেছে দ্বিগুণ। আগের দিন পরিবহন শ্রমিকদের রাস্তায় দেখা না গেলেও গতকাল পিকেটিং করতে দেখা গেছে।

রংপুর : রংপুরে দ্বিতীয় দিনের মতো গণপরিবহন বন্ধ ছিল। ফলে চরম ভোগান্তিতে যাত্রীরা। সকালে মহানগরের মডার্ন মোড় থেকে দু-একটি বাস ছেড়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে শ্রমিকরা এতে বাধা দেন। ফলে দূরপাল্লার কোনো বাস-ট্রাক চলেনি। অনেকে অটোরিকশায় যাতায়াত করলেও ভাড়া গুনতে হয়েছে কয়েক গুণ বেশি।

বরিশাল : বরিশালসহ সারা দেশে যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল সংস্থা (লঞ্চ মালিক সমিতি)। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে যাত্রীভাড়া পুনর্নির্ধারণ না করায় লোকসানের আশঙ্কায় গতকাল দুপুর থেকে লঞ্চ চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় তারা। শুক্রবার থেকেই বন্ধ রয়েছে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লার বাস চালাচল। লঞ্চ বন্ধের আকস্মিক ঘোষণায় বিপাকে পড়েছেন দক্ষিণের ছয় জেলার লাখ লাখ যাত্রী।

সংস্থার সহসভাপতি মো. সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, ‘জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি করায় প্রতি ট্রিপে এক থেকে দেড় লাখ টাকার জ্বালানি খরচ বেশি হচ্ছে। কিন্তু সরকার ভাড়া পুনর্নির্ধারণ করেনি।’

বাগেরহাট : মোংলা সমুদ্রবন্দরে আমদানি-রপ্তানি পণ্য পরিবহনে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। বন্দরে জাহাজে পণ্য ওঠানো-নামানোর কাজ স্বাভাবিক থাকলেও মোংলা-খুলনা জাতীয় মহাসড়কে ট্রাক, ট্যাংকলরি ও কাভার্ড ভ্যান চলাচল বন্ধ থাকায় বন্দর থেকে বের হয়নি কোনো আমদানি পণ্য। সড়কপথে বন্দরে আসেনি রপ্তানি পণ্য।

 বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্যর ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্যর ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
শিলাবৃষ্টির আভাস, অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহ
শিলাবৃষ্টির আভাস, অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহ
ভূমিকম্পে দ্রুত উদ্ধারে স্পেশাল ফোর্স গড়েছে ফায়ার সার্ভিস : ডিজি
ভূমিকম্পে দ্রুত উদ্ধারে স্পেশাল ফোর্স গড়েছে ফায়ার সার্ভিস : ডিজি
ফেসবুক-ইউটিউবসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি
ফেসবুক-ইউটিউবসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় ১ জুন
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় ১ জুন
৭ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৭ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত
দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত
চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃদপিণ্ড: প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃদপিণ্ড: প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়
বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়
সর্বশেষ খবর
ছয় মাস পরই আলাদা জোকোভিচ-মারে জুটি
ছয় মাস পরই আলাদা জোকোভিচ-মারে জুটি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সেমিফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ নেপাল
সেমিফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ নেপাল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্যর ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্যর ময়নাতদন্ত সম্পন্ন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শিলাবৃষ্টির আভাস, অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহ
শিলাবৃষ্টির আভাস, অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে গবেষণায় শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে তিন দিনব্যাপী কর্মশালা
গোবিপ্রবিতে গবেষণায় শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে তিন দিনব্যাপী কর্মশালা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জবি শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গের চেষ্টায় টিয়ারশেল-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
জবি শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গের চেষ্টায় টিয়ারশেল-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে দ্রুত উদ্ধারে স্পেশাল ফোর্স গড়েছে ফায়ার সার্ভিস : ডিজি
ভূমিকম্পে দ্রুত উদ্ধারে স্পেশাল ফোর্স গড়েছে ফায়ার সার্ভিস : ডিজি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কিভাবে খেলে পেয়ারা থেকে মিলবে বেশি উপকার?
কিভাবে খেলে পেয়ারা থেকে মিলবে বেশি উপকার?

৪৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আইপিএল: আট ক্রিকেটারকে ফেরত চায় দক্ষিণ আফ্রিকা
আইপিএল: আট ক্রিকেটারকে ফেরত চায় দক্ষিণ আফ্রিকা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুক-ইউটিউবসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি
ফেসবুক-ইউটিউবসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাজিলের জার্সিতে আবারও দেখা যাবে মার্তাকে
ব্রাজিলের জার্সিতে আবারও দেখা যাবে মার্তাকে

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরিচিত সবজি পটলের আছে নানা স্বাস্থ্যগুণ
পরিচিত সবজি পটলের আছে নানা স্বাস্থ্যগুণ

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী খুনের অভিযোগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী খুনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন সংস্করণে অভিন্ন প্রধান কোচের পথে হাঁটল দক্ষিণ আফ্রিকা
তিন সংস্করণে অভিন্ন প্রধান কোচের পথে হাঁটল দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় ১ জুন
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় ১ জুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবরোধ কর্মসূচি স্থগিত, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে দুটি বিভাগ করার সিদ্ধান্ত সাহসী পদক্ষেপ: সেলিম রহমান
এনবিআর ভেঙে দুটি বিভাগ করার সিদ্ধান্ত সাহসী পদক্ষেপ: সেলিম রহমান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘এনবিআর কর্মকর্তাদের পদোন্নতির সুযোগ কমে যাওয়ার শঙ্কা আছে’
‘এনবিআর কর্মকর্তাদের পদোন্নতির সুযোগ কমে যাওয়ার শঙ্কা আছে’

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ অভিমুখে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ অভিমুখে জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাম্বার ওয়ান হতে চান মিরাজ
নাম্বার ওয়ান হতে চান মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৭ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরির পরামর্শ ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে বিডা'র সভা
বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরির পরামর্শ ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে বিডা'র সভা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বক্স অফিসে কত আয় করল অজয়ের ‘রেইড টু’?
বক্স অফিসে কত আয় করল অজয়ের ‘রেইড টু’?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত
দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে সারা দেশে ছাত্রদলের কর্মসূচি
সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে সারা দেশে ছাত্রদলের কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার নতুন মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠিত
কানাডার নতুন মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী
ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে

সম্পাদকীয়

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা
ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে