শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

জিম্মি মানুষ দায় নিচ্ছে না কেউ

লঞ্চ চলাচলও বন্ধ, ভাড়া নির্ধারণে আজ বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
জিম্মি মানুষ দায় নিচ্ছে না কেউ

গণপরিবহনের ভাড়া বাড়াতে গতকালও যাত্রীদের জিম্মি করে ধর্মঘট অব্যাহত রেখেছেন পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের আকস্মিক এ ধর্মঘটে দ্বিতীয় দিনের মতো সারা দেশে যাত্রী ও পণ্য পরিবহন ব্যবস্থা অচল হয়ে পড়ে। গণপরিবহন না পেয়ে সাধারণ মানুষকে সীমাহীন ভোগান্তি পোহাতে দেখা গেছে। এদিকে গতকাল সন্ধ্যার পর থেকে লঞ্চ চলাচলও বন্ধ করে দিয়েছেন লঞ্চ মালিকরা। তারাও শতভাগ ভাড়া বাড়ানোর দাবি তুলেছেন। গণপরিবহনের ভাড়া নির্ধারণের ব্যাপারে আজ পরিবহন মালিকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন  বিআরটিএ কর্মকর্তা। সড়ক-মহাসড়কে গণপরিবহন না থাকায় বেশি ভাড়া দিয়ে সিএনজি, মোটরসাইকেলে নিজ নিজ কর্মস্থলে যেতে দেখা যায় যাত্রীদের।

শুক্রবার ছুটির দিন থাকায় অধিকাংশ অফিস, কলকারখানা বন্ধ থাকলেও বেশ কয়েকটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভর্তি পরীক্ষাও ছিল শুক্রবার। সাধারণ মানুষের ভোগান্তি শুরু হয় শুক্রবারই। গণপরিবহন না থাকায় ভোগান্তির মধ্যে পড়েন অসংখ্য পরীক্ষার্থী। গতকালও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভর্তি পরীক্ষা ছিল। এদিকে ধর্মঘটের নামে যাত্রী জিম্মি করার দায় নিচ্ছে না কেউ। পরিবহন মালিক সমিতি নেতৃবৃন্দ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না দিলেও তাদের প্রত্যক্ষ মদদে সারা দেশে এক নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে। ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান মালিক সমিতি বলছে, জ্বালানি তেলের দাম ২৩% বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত ধর্মঘট চালিয়ে যাবেন তারা।

ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান মালিক-শ্রমিক সংগঠনের আহ্বায়ক রুস্তম আলী খান বলেন, ‘আমরা চাই তেলের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা হোক। আর যদি দেশের স্বার্থে দাম বাড়াতেই হয় তাহলে সহনীয় মাত্রার মধ্যে থেকে কতটুকু বাড়ানো যায় সে বিষয়ে আলোচনা করা যেতে পারে। একবারে লিটারে ১৫ টাকা দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত যৌক্তিক নয়, এ রকম নজির আমরা কখনো দেখিনি।’

লঞ্চ চলাচল বন্ধ : ডিজেলের মূল্য বাড়ার জেরে ভাড়া বৃদ্ধির দাবিতে অভ্যন্তরীণ রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ করে দিয়েছেন মালিকরা। সমন্বিত কোনো ঘোষণা না দিলেও গতকাল দুপুর থেকে সদরঘাটের বিভিন্ন পন্টুন থেকে লঞ্চগুলো সরিয়ে নেন লঞ্চকর্মীরা। সন্ধ্যানাগাদ সদরঘাট এলাকা পুরোপুরি লঞ্চশূন্য হয়ে পড়ে। ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির পর শতভাগ ভাড়া বৃদ্ধির দাবিতে গতকাল দুপুর পর্যন্ত একটি আলটিমেটাম ছিল তাদের। দুপুরের পর কার্যত লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চলমান পরিবহন ধর্মঘটে নতুন মাত্রা যোগ হলো। শুক্রবার থেকেই সারা দেশে সব ধরনের গণপরিবহন বন্ধ হয়ে যায়। যাত্রী পরিবহন বন্ধ থাকায় সাধারণ মানুষ ব্যাপক ভোগান্তিতে পড়েছে। লঞ্চ মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল সংস্থার সভাপতি মাহবুব উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম বলেন, ‘সাংগঠনিকভাবে আমরা এখনো ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত নিইনি। তবে লঞ্চ মালিকরা লঞ্চ চালাবেন না বলে জানিয়েছেন। তাই তারা তাদের লঞ্চ সরিয়ে নিচ্ছেন।’ তিনি জানান, তারা গতকাল দুপুর পর্যন্ত সরকারকে যে আলটিমেটাম দিয়েছেন সে বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো জবাব পাননি। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান গোলাম সাদেক জানিয়েছেন, লঞ্চ মালিকদের দাবিগুলো নিয়ে তারা রবিবার (আজ) আলোচনা করবেন।

ভরসা কেবল বিআরটিসি : গণপরিবহনশূন্য রাজপথে ভরসা ছিল কেবল সরকারি বিআরটিসির বাস। গতকাল দিনভর বিআরটিসির ডাবল ডেকার, সিঙ্গেল ডেকার ও আর্টিকুলেটেড বাসগুলোকে যাত্রী নিয়ে নির্ধারিত গন্তব্যে চলাচল করতে দেখা গেছে। ফাঁকা রাস্তায় ছোট যানবাহনের কয়েক গুণ ভাড়া আদায়ের জেরে নগরবাসীর জন্য কিছুটা স্বস্তি এনে দেয় সরকারি পরিবহন সংস্থার এসব বাস।

ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, সিএনজিচালিত ও এসি বাস নিয়ে প্রশ্ন : রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরে চলাচলকারী বাস-মিনিবাসের অধিকাংশই সিএনজিচালিত। অন্যদিকে এসি বাসের ভাড়া বিআরটিএ নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি হারে মালিকরাই নির্ধারণ করেন। ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির জেরে সিএনজিচালিত ও এসি বাস কেন বন্ধ করা হলো সে প্রশ্ন ঘুরছে দুই দিন ধরে। পরিবহন নেতারা সাধারণ মানুষ ও সরকারকে জিম্মি করে অতিরিক্ত হারে ভাড়া বাড়ানোর অপকৌশল হিসেবে সব কটি পরিবহনকে আকস্মিক ধর্মঘটে শামিল করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এভাবে হঠাৎ ধর্মঘট আহবান করে সারা দেশ অচল করে দেওয়া যায় কি না সে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে।

অন্যদিকে ট্রাক, কাভার্ড ভ্যানসহ পণ্য পরিবহন খাতটি কখনো সরকারি ভাড়া নির্ধারণের আওতায় নেই। তারা দরকষাকষি করে প্রতিযোগিতামূলক ভাড়ায় পণ্য পরিবহন করে। তারাও এবারের ধর্মঘটে শামিল হয়ে তেলের বাড়তি দাম প্রত্যাহারের দাবি তুলছে। গতকাল সকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে দেখা করে এসে বাংলাদেশ ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান মালিক সমিতির নেতারা দাবি মানা না হলে ধর্মঘট অব্যাহত থাকবে বলে জানান। সংগঠনের অতিরিক্ত মহাসচিব আবদুল মোতালেব জানান, তেলের দাম প্রত্যাহারের দাবিতে দেওয়া ধর্মঘট অব্যাহত থাকবে। একই সঙ্গে তাদের দাবির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানাবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

যাত্রীকল্যাণ সমিতির দাবি : ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতি। দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করা সম্ভব হলে ‘ন্যায্য ও গ্রহণযোগ্যভাবে’ ভাড়া সমন্বয়ের দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি। গতকাল দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর এ সিদ্ধান্তকে ‘আত্মঘাতী, অযৌক্তিক ও হঠকারী’ হিসেবে বর্ণনা করেন।

তিনি বলেন, জ্বালানি তেলের দাম একলাফে ২৩% বাড়ায় মানুষের যাতায়াত, পণ্য পরিবহন, খাদ্যপণ্য ও কৃষিজ উৎপাদনসহ সামগ্রিক ব্যয় আরও কয়েক গুণ বেড়ে যাবে। তিনি বলেন, যদি জ্বালানি তেলের দাম কমানো সম্ভব না হয় তাহলে কিলোমিটারপ্রতি বাস ভাড়া যেন সর্বোচ্চ ১৫ পয়সার বেশি না বাড়ানো হয় তা নিশ্চিত করা উচিত।

ধর্মঘটের চাপ আকাশপথে : সড়কপথে টানা দুই দিন গণপরিবহন বন্ধ থাকায় যাত্রীদের চাপ বেড়েছে আকাশপথে। অন্য সময়ের চেয়ে গত দুই দিন ১০ শতাংশ যাত্রী বেশি যাচ্ছেন আকাশপথে। অনেক ফ্লাইটের টিকিটও মিলছে না। দেশের বেসরকারি এয়ারলাইনসগুলো বলছে, সাধারণত বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার ফ্লাইটে যাত্রী বেশি থাকে। কিছুসংখ্যক সিট ফাঁকা থাকে। তবে সড়কপথে যেতে না পারায় অনেকেই বিমানে গন্তব্যে ফিরছেন। এ কারণে আকাশপথের প্রায় সব টিকিটই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। তারা জানায়, এ তিন দিন মূলত কক্সবাজার ও সিলেটের টিকিটের চাপ একটু বেশি থাকে। তবে এ সপ্তাহে প্রতিটি রুটের টিকিটই প্রায় শেষ।

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) মো. কামরুল ইসলাম জানান, অনেকে বাড়ি ফেরার জন্য শুক্র-শনিবার বেছে নেন। সপ্তাহের এ দিনগুলোয় যাত্রীর চাপ একটু বেশি থাকে। তবে ধর্মঘটের মধ্যে জরুরি গন্তব্যে পৌঁছাতে অনেকেই টিকিটের জন্য যোগাযোগ করছেন। ফলে প্রতি রুটেই যাত্রী বেড়েছে। নভোএয়ারের হেড অব সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং মেসবাহ উল ইসলাম জানান, শুক্র-শনিবার এমনিতেই ট্রাফিক হাই থাকে। তবে ধর্মঘটের কারণে সব রুটেই ৫ থেকে ১০ শতাংশ যাত্রী বেড়ে গেছে।

জানা গেছে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস ও নভোএয়ার বর্তমানে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, সৈয়দপুর?, কক্সবাজার, সিলেট, যশোর, বরিশাল ও রাজশাহী রুটে প্রতিদিন প্রায় ১১০টি ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

কক্সবাজারে আটকা ২০ হাজার পর্যটক : চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে বেড়াতে আসা প্রায় ২০ হাজার পর্যটক। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় তারা নিজ গন্তব্যে ফিরতে পারেননি। কিন্তু পর্যটকদের চট্টগ্রাম পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে কক্সবাজার জেলা পুলিশ। ইতিমধ্যে অর্ধশতাধিক পর্যটক নিয়ে কক্সবাজার ছেড়ে গেছে জেলা পুলিশের একটি বাস। আরও অনেকে পথে রয়েছেন।

কলাতলী-মেরিন ড্রাইভ হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খান জানান, ধর্মঘটের কারণে আটকা পড়েছে ২০ হাজার পর্যটক। পর্যটকরা খুবই দুশ্চিন্তায় ছিলেন। পুলিশের বাসসেবার সিদ্ধান্তে অনেক পর্যটক উচ্ছ্বসিত। পুলিশের এমন সিদ্ধান্তে তারা অনেক আনন্দিত।

নিজস্ব প্রতিবেদক ও জেলা প্রতিনিধিরা জানান-

চট্টগ্রাম : পরিবহন ধর্মঘটের কারণে দুর্ভোগ ও চরম কষ্টে পড়েছেন কর্মজীবীসহ সাধারণ মানুষ। নিজ নিজ কর্মস্থলে যেতে সীমাহীন বিপাকে পড়েছেন শত শত শ্রমজীবী। কিছু কিছু গাড়ি চললেও পথে পথে পরিবহন শ্রমিকরা বাধার সৃষ্টি করেন। তা ছাড়া দূরপাল্লার গাড়ি চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে চাপ পড়েছে রেলপথে। গণপরিবহনের বিকল্প হিসেবে ট্রেনে ভ্রমণের জন্য টিকিট কাউন্টারেও ভিড় বেড়েছে। প্রতিটি মোড়ে সাধারণ যাত্রীদের অপেক্ষা আর দুর্ভোগেই থাকতে দেখা গেছে। আজ ভোর থেকে চট্টগ্রাম মহানগরে গণপরিবহন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পরিবহন মালিক গ্রুপ।

রাজশাহী : বাস মালিকদের অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘটে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। গতকাল ধর্মঘটের দ্বিতীয় দিন জনভোগান্তিও বাড়ে দ্বিগুণ। বাস চলাচল বন্ধ থাকায় চাপ পড়ে ট্রেনে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত যাত্রীচাপ সামলাতে রাজশাহী থেকে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের প্রতিটি আন্তনগর ট্রেনে একটি করে বগি বাড়ানো হয়েছে। তবে বাস বন্ধ থাকায় টিকিট নেই ট্রেনের। ফলে চরম হয়রানির শিকার হচ্ছেন যাত্রীরা।

সিলেট : সিলেটে যাত্রীদুর্ভোগ ছিল চরমে। দিনভর যাত্রীরা টার্মিনালে গিয়ে গাড়ির অপেক্ষায় ছিলেন। মাঝে দু-একটি বাস ছেড়ে গেলেও ভাড়া আদায় করেছে দ্বিগুণ। আগের দিন পরিবহন শ্রমিকদের রাস্তায় দেখা না গেলেও গতকাল পিকেটিং করতে দেখা গেছে।

রংপুর : রংপুরে দ্বিতীয় দিনের মতো গণপরিবহন বন্ধ ছিল। ফলে চরম ভোগান্তিতে যাত্রীরা। সকালে মহানগরের মডার্ন মোড় থেকে দু-একটি বাস ছেড়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে শ্রমিকরা এতে বাধা দেন। ফলে দূরপাল্লার কোনো বাস-ট্রাক চলেনি। অনেকে অটোরিকশায় যাতায়াত করলেও ভাড়া গুনতে হয়েছে কয়েক গুণ বেশি।

বরিশাল : বরিশালসহ সারা দেশে যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল সংস্থা (লঞ্চ মালিক সমিতি)। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে যাত্রীভাড়া পুনর্নির্ধারণ না করায় লোকসানের আশঙ্কায় গতকাল দুপুর থেকে লঞ্চ চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় তারা। শুক্রবার থেকেই বন্ধ রয়েছে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লার বাস চালাচল। লঞ্চ বন্ধের আকস্মিক ঘোষণায় বিপাকে পড়েছেন দক্ষিণের ছয় জেলার লাখ লাখ যাত্রী।

সংস্থার সহসভাপতি মো. সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, ‘জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি করায় প্রতি ট্রিপে এক থেকে দেড় লাখ টাকার জ্বালানি খরচ বেশি হচ্ছে। কিন্তু সরকার ভাড়া পুনর্নির্ধারণ করেনি।’

বাগেরহাট : মোংলা সমুদ্রবন্দরে আমদানি-রপ্তানি পণ্য পরিবহনে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। বন্দরে জাহাজে পণ্য ওঠানো-নামানোর কাজ স্বাভাবিক থাকলেও মোংলা-খুলনা জাতীয় মহাসড়কে ট্রাক, ট্যাংকলরি ও কাভার্ড ভ্যান চলাচল বন্ধ থাকায় বন্দর থেকে বের হয়নি কোনো আমদানি পণ্য। সড়কপথে বন্দরে আসেনি রপ্তানি পণ্য।

 বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব
সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব
টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল
টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রবেশের জন্য নির্বাচন অপরিহার্য : জিল্লুর রহমান
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রবেশের জন্য নির্বাচন অপরিহার্য : জিল্লুর রহমান
কমনওয়েলথ ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডসের মনোনয়ন গ্রহণ শুরু, আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশিরাও
কমনওয়েলথ ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডসের মনোনয়ন গ্রহণ শুরু, আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশিরাও
দেশের কল্যাণে নারী শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিত্ব করতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
দেশের কল্যাণে নারী শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিত্ব করতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মানুষ বিরক্ত ও নিরূপায় হয়ে চিকিৎসা নিতে বিদেশে যায়: আসিফ নজরুল
মানুষ বিরক্ত ও নিরূপায় হয়ে চিকিৎসা নিতে বিদেশে যায়: আসিফ নজরুল
অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে প্রকল্পের ব্যয় বেশি: জ্বালানি উপদেষ্টা
অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে প্রকল্পের ব্যয় বেশি: জ্বালানি উপদেষ্টা
গণতন্ত্রের জন্য প্রয়োজন একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন : জিল্লুর রহমান
গণতন্ত্রের জন্য প্রয়োজন একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন : জিল্লুর রহমান
'দক্ষিণ এশিয়ায় জাহাজ নির্মাণ শিল্পে বাংলাদেশের নেতৃত্বের সুযোগ এসেছে'
'দক্ষিণ এশিয়ায় জাহাজ নির্মাণ শিল্পে বাংলাদেশের নেতৃত্বের সুযোগ এসেছে'
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
সরকার না চাইলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: বদিউল আলম মজুমদার
সরকার না চাইলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: বদিউল আলম মজুমদার
সর্বশেষ খবর
হাতিরঝিলে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত, আহত চালক
হাতিরঝিলে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত, আহত চালক

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘জনকল্যাণে কাজ করে বিএনপি জনগণের দলে পরিণত হয়েছে’
‘জনকল্যাণে কাজ করে বিএনপি জনগণের দলে পরিণত হয়েছে’

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় মাদক ও অস্ত্রসহ আটক ২
কুষ্টিয়ায় মাদক ও অস্ত্রসহ আটক ২

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রেফতার লামা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন ও তার পুত্র
গ্রেফতার লামা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন ও তার পুত্র

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু
খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাগেশ্বরীতে সাবেক সাব রেজিস্ট্রারের লাশ উদ্ধার
নাগেশ্বরীতে সাবেক সাব রেজিস্ট্রারের লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার জৈন্তাপুর থেকেও উদ্ধার লুট করা সাদাপাথর
এবার জৈন্তাপুর থেকেও উদ্ধার লুট করা সাদাপাথর

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসি সংস্কার’সহ জনআকাঙ্খার দেশ গঠনের দাবি ইনসাফ পার্টির
ইসি সংস্কার’সহ জনআকাঙ্খার দেশ গঠনের দাবি ইনসাফ পার্টির

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

লোকালয় থেকে অজগর উদ্ধার
লোকালয় থেকে অজগর উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে অভিযানে এক আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অভিযানে এক আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের কাজ করা সেই শিক্ষক গয়ানাথ সরকারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
শ্রমিকের কাজ করা সেই শিক্ষক গয়ানাথ সরকারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাংলাদেশি তমাল স্বপ্ন ছুঁতে হাঁটবেন মানাসলুর পথে
বাংলাদেশি তমাল স্বপ্ন ছুঁতে হাঁটবেন মানাসলুর পথে

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী নির্বাচনে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে আলমডাঙ্গায় জনসভা অনুষ্ঠিত
আগামী নির্বাচনে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে আলমডাঙ্গায় জনসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেলার উন্মোচন ঘিরে বিতর্ক, ক্ষোভে ফুঁসছেন দেবলীনা
ট্রেলার উন্মোচন ঘিরে বিতর্ক, ক্ষোভে ফুঁসছেন দেবলীনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র বিএনপি মানবে না : সেলিমা রহমান
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র বিএনপি মানবে না : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝালকাঠিতে হেলে পড়েছে পাঁচতলা ভবন, আতঙ্কে আশপাশের বাসিন্দারা
ঝালকাঠিতে হেলে পড়েছে পাঁচতলা ভবন, আতঙ্কে আশপাশের বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি কোন বিভাজনের রাজনীতি করে না’
‘বিএনপি কোন বিভাজনের রাজনীতি করে না’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেবাচিম হাসপাতালে সচল হলো ৯৫টি অচল যন্ত্র
শেবাচিম হাসপাতালে সচল হলো ৯৫টি অচল যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক
আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের সূচি ঘোষণা আফগানিস্তানের
বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের সূচি ঘোষণা আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় আমন ধান চাষে ব্যস্ত কৃষক
আখাউড়ায় আমন ধান চাষে ব্যস্ত কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির যৌথ সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ২২ কেজির কোরাল
জেলের জালে ২২ কেজির কোরাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’
‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব
সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ
ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী
ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি
ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫
সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট
খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুনামগঞ্জে ফুটবলা খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলা খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬
সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ
উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ
বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে
প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে

নগর জীবন

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ
যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের
এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ
দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী
জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা