শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১১, বৃহস্পতিবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

'প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০৪১ বাস্তবায়নে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা অগ্রসেনা হিসেবে কাজ করে যাবেন'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০৪১ বাস্তবায়নে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা অগ্রসেনা হিসেবে কাজ করে যাবেন'

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রেক্ষিত পরিকল্পনা-২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা ‘অগ্রসেনা’ হিসেবে কাজ করে যাবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন।

তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে ’৪১-এর প্রেক্ষিত পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অগ্রসেনা হিসেবে কাজ করে যাবেন।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে ‘ন্যাশনাল ডিফেন্স কোর্স-২০২১ (এনডিসি) ’ এবং ‘আর্মড ফোর্সেস ওয়ার কোর্স-২০২১ (এএফডব্লিউসি )’ এর গ্রাজুয়েশন সেরিমনিতে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।

গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মিরপুর ক্যান্টনমেন্টস্থ ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড এন্ড স্টাফ কলেজ (ডিএসসিএসসি) শেখ হাসিনা কমপ্লেক্সে সংযুক্ত হয়ে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা যে কোন ক্রান্তিলগ্নে সর্বোচ্চ আত্মত্যাগে সদা প্রস্তুত থাকেন। তারা বৈশ্বিক মহামারী কোভিড-১৯ মোকাবিলায় সন্মুখ সারির যোদ্ধা হিসাবে নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের এইটুকু বলবো- আমাদের ’৪১-এর যে প্রেক্ষিত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন তারই অগ্রসেনা হিসেবে আপনারা কাজ করে যাবেন, আমি এটা আশা করি। আর ২০৭১ সালে স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তি হবে, সেটাও আমাদের মাথায় রেখে এগিয়ে যেতে হবে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ আর পিছিয়ে যাবেনা, বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ ইনশাআল্লাহ সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা গড়ে তুলবো।
এবারে এন.ডি.সি. -তে ২৭ জন বিদেশী সামরিক সদস্যসহ মোট ৮৮ জন এবং এ.এফ.ডব্লিউ.সি. -তে মোট ৫৫ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেছেন।

তিন বাহিনী প্রধান এবং এনডিসি কমানড্যান্ট অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ন্যাশনাল ডিফে›স কলেজ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আমাদের সরকারের উদ্দেশ্য ছিল দেশ-বিদেশের উচ্চ পর্যায়ের সামরিক ও অসামরিক কর্মকর্তাদের জন্য একটি শীর্ষ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা। আজ আমি সন্তুষ্টির সাথে বলতে পারি যে, ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ তার অভীষ্ঠ লক্ষ্য অর্জনে সক্ষম হয়েছে। দেশ-বিদেশের উচ্চপদস্থ সামরিক ও অসামরিক কর্মকর্তাগণ এ প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব ও দক্ষতার পরিচয় দিচ্ছেন। বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিকভাবে সুপরিচিত করে তোলার পাশাপাশি বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্রগুলোর সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, আমি জেনে আনন্দিত যে, এ পর্যন্ত ২৪টি বন্ধুপ্রতিম দেশের ৩৮৩ জন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য এনডিসিতে উচ্চ শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন। সময়ের পরিক্রমায় এনডিসি কোর্সের সদস্য সংখ্যা এবং একাডেমিক কার্যক্রমের কলেবর বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমান সীমিত সম্পদ, অবকাঠামো ও জনবল দিয়েও এনডিসি সফলভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে- এজন্য আমি এনডিসি’র কমান্ড্যান্ট এবং তার টিমকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। নিকট ভবিষ্যতে এসকল সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠার জন্য তার সরকার একটি বাস্তব-সম্মত পরিকল্পনা গ্রহণ করবে বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

এবারে এন.ডি.সি. -তে ২৭ জন বিদেশী সামরিক সদস্যসহ মোট ৮৮ জন এবং এ.এফ.ডব্লিউ.সি. -তে মোট ৫৫ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেছেন, উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, আপনাদের অনেকেই কোভিড-১৯ মহামারির মধ্যে দীর্ঘ প্রায় একবছর কঠোর পরিশ্রম ও অনুশীলন করেছেন। এনডিসিতে সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং জাতীয় নিরাপত্তার চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করেছেন, যা নিঃসন্দেহে আপনাদের কর্মক্ষেত্রে নেতৃত্ব অর্জনে সহায়ক হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি আশা করি, এই কোর্স দু’টিতে বন্ধুরাষ্ট্রগুলোর সামরিক সদস্যগণের সাথে আমাদের সামরিক ও অসামরিক কর্মকর্তা সর্বোপরি আমাদের প্রকৃতি ও মানুষের সঙ্গে যে নিবিড় মিথস্ক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে তা ভবিষ্যতে অটুট থাকবে।

তিনি সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কথাও পুনরায় স্মরণ করিয়ে দেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সশস্ত্র বাহিনী দুর্যোগ মোকাবিলার পাশাপাশি দেশের অবকাঠামো এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেও একনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাচ্ছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলাসহ শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং শান্তি নিশ্চিতকরণে দক্ষতা ও নিষ্ঠার পরিচয় দিয়ে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে। আমরা আবারো সর্বোচ্চ শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ হিসেবে গৌরবের স্থানটি ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছি।
দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার যেসব প্রতিষ্ঠান, যেখানে বার বার ক্যু হয়েছে- সেখানে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং যুগের সাথে তাল মেলাতে এর আধুনিকায়ন তাঁর লক্ষ্য ছিল, এমন অভিমত ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, স্বাধীন দেশ হিসেবে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী বিশ্ব সভায় মর্যাদা নিয়ে চলবে সেই আকাঙ্ক্ষা নিয়েই রাষ্ট্র পরিচালনা শুরু করি।

সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নে তার সরকারের পদক্ষেপের অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী, ‘ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ’,‘মিলিটারি ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এ্যান্ড টেকনোলজি’ এবং ওয়ার কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, ১৯৯৯ সালে ‘বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেনিং’ এবং ‘আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল কলেজ’ প্রতিষ্ঠা করি। আমরাই প্রথম ২০০০ সালে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীতে নারী অফিসার নিয়োগ করি।

তিনি পর পর তিনবার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়ায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, এরফলে একটু সময়ও পেয়েছি দেশের সেবা করার। প্রশিক্ষিত ও যুগোপযোগী সামরিক বাহিনী গঠনের লক্ষ্যে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করে বাস্তবায়ন করছি। জাতির পিতার ’৭৪ সালে প্রণীত প্রতিরক্ষা নীতিমালা অনুসরণে আমরা ‘ফোর্সেস গোল-২০৩০’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়ন, সম্প্রসারণ ও উন্নয়নে অনেক দূর অগ্রসর হয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৬ সালে ‘বাংলাদেশ পিস বিল্ডিং সেন্টার’ প্রতিষ্ঠা করেছি। ‘জাতীয় প্রতিরক্ষানীতি, ২০১৮’ প্রণয়ন করেছি। আমরা সন্ত্রাসবাদ ও সহিংস উগ্রবাদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করেছি। ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারও সাথে বৈরিতা নয়’- জাতির পিতার এই মূলমন্ত্রকে পররাষ্ট্রনীতি হিসেবে মেনে চলছি।

তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে অন্য দেশের বাহিনীর সঙ্গে আমাদের সশস্ত্রবাহিনী যাতে তাল মিলিয়ে চলতে পারে সেজন্য এতে আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র সংযোজন এবং এর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে তাঁর সরকার প্রদত্ত বিভিন্ন সুযোগ সুবিধাও তুলে ধরেন।

জাতির পিতার রেখে যাওয়া স্বল্পোন্নত দেশ থেকে দেশকে উন্নয়নশীল দেশের গ্রাজুয়েশন অর্জন করানোয় সরকারের সাফল্য তুলে ধরে সরকার প্রধান বলেন, সম্প্রতি জাতিসংঘ বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশ ঘোষণা করার প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে গ্রহণ করেছে। এখানে যে কোন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আমরা সদা প্রস্তুত। 

তিনি বলেন, আমরা অর্থনৈতিক অগ্রগতির মানদন্ডে বিশ্বের  প্রথম ৫টি দেশের মধ্যে স্থান করে নিয়েছি। বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার ৪১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আমরা দারিদ্র্যের হার ২০ দশমিক ৫ শতাংশের নীচে নামিয়ে এনেছি এবং মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৫৫৪ মার্কিন ডলারে উন্নীত করেছি। আর্থ-সামাজিক সকল সূচকে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধন করেছি। করোনা না আসলে আমরা আরো এগিয়ে যেতে পারতাম।

করোনা মহামারীর সময়ও দেশের সকল মেগা প্রকল্পের কাজ এগিয়ে যাওয়ার তথ্য উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারের সময়ে যোগাযোগ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন, মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণ এবং ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’-প্রতিষ্ঠার কথা উল্লেখ করেন।

সেজন্যই এই করোনা মহামারীর মধ্যেও আমাদের আর্থসামাজিক অগ্রগতি বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছি, বলেন তিনি। 

‘মুজিবশতবর্ষ’ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের প্রসংগ টেনে তিনি বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে ‘টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট’ অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে দ্বিতীয় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন শুরু করেছি। শতবর্ষ মেয়াদি ‘বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০ গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন শুরু করেছি।

জাতির পিতার নেতৃত্বে আমাদের গৌরবময় স্বাধীনতা অর্জন এবং ’৭৫’র বিয়োগান্তক অধ্যায় স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা বিজয় অর্জন করেছিলাম, বিজয়ী জাতি হিসেবে বিশ্বে একটা মর্যাদা পেয়েছিলাম। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য ’৭৫ এ জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার মধ্যদিয়ে ’৭১ এর পরাজিত শক্তির এদেশীয় দোসররা আমাদের গৌরবময় স্বাধীনতাকে ম্লান করে। দেশের স্বাভাবিক উন্নয়নকে স্তব্ধ করে দেয়। মহান স্বাধীনতার আদর্শ ও চেতনাকে ভূলুন্ঠিত করে। 

অথচ মাত্র সাড়ে তিন বছরে জাতির পিতা যুদ্ধবিধ্বস্ত অবস্থা থেকে দেশকে টেনে তুলে আর্থসামাজিক উন্নয়নের পথে দেশকে অনেকদূর এগিয়ে নিয়ে যান বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

’৭৫ এর পর দেশে সামরিক জান্তার হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের রাজনীতির গোড়াপত্তনের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯ বার সামরিক বাহিনীতে ক্যু হয়েছে। বহু সামরিক অফিসার জোয়ান, সৈনিক, সাধারণ মানুষকে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে। অনেক পরিবার নিহত আপনজনের লাশের সন্ধান পায়নি। এমনই একটা অস্থিরতার মধ্যদিয়ে ২১টি বছর কেটেছে।

এরপর ’৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে দেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুণপ্রতিষ্ঠিত হয়। যেজন্য তাঁকে এবং পরিবারের প্রাণে বেঁচে যাওয়া ছোট বোন শেখ রেহানাকে ’৭৫ এর পর বিদেশে নাম পরিচয় গোপন রেখে রিফিউজি জীবন যাপনে বাধ্য হতে হয়। আবার দেশে ফিরেও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে অনেক ঘাত-প্রতিঘাত এবং সংগ্রামের মধ্যদিয়ে যেতে হয়, বলেন তিনি।

’৮১ সালে আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে একরকম জোর করেই দেশে ফিরে আসার প্রসংগ উল্লেখ করে বলেন, সে সময় তার বাবা, মা, ১০ বছরের ছোট ভাই রাসেল সহ ভাইদের এবং ভাতৃবধু সহ পরিবারের অন্য সদস্যদের হত্যাকারিরা এবং ’৭১ এর গণহত্যাসহ মানবতা বিরোধী যুদ্ধাপরাধীরা ক্ষমতায় ছিল। তাদের কেউ কেউ মন্ত্রি বা উপদেষ্টা এবং জাতির পিতার খুনীরা বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরী লাভ করে পুরস্কৃত হয়েছিল। কারণ খুনের বিচার যেন না হতে পারে সেজন্য আইন করা হয়েছিল, খুনীদের ইনডেমনিটি (দায়মুক্তি) দেওয়া হয়েছিল।

শেখ হাসিনা বলেন, তেমনই একটা অবস্থার মধ্যে আমি জীবনকে বাজি রেখে বাংলাদেশে ফিরে এসেছিলাম, একটা লক্ষ্য নিয়ে এসেছিলাম যে স্বাধীনতার জন্য আমার বাবা সারাজীবন ত্যাগ স্বীকার করেছেন, জেল খেটেছেন, আমরা ভাই- বোনেরা বাবার স্নেহ বঞ্চিত থেকেছি, বাবার পাশে থেকে আমার মা আজীবন সংগ্রাম করেছেন সে জাতি অন্ধকারে পরে থাকবে এটাতো হতে পারেনা। কাজেই মুক্তিযুদ্ধের হারিয়ে ফেলা চেতনাকে ফিরিয়ে আনা এবং বাংলাদেশকে জাতির পিতার আদর্শে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়েই আমার ফিরে আসা। আর সে সময় অধিকাংশ জনগণ তিমিরেই ছিল। সূত্র: বাসস

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা কাল
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা কাল
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
চলতি সপ্তাহেই যেসব এলাকার নামবে ১৫ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা
চলতি সপ্তাহেই যেসব এলাকার নামবে ১৫ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
সর্বশেষ খবর
জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগরকান্দার যুবলীগের সভাপতি গ্রেফতার
নগরকান্দার যুবলীগের সভাপতি গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম