শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৬, মঙ্গলবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

কথায় কথায় বের হয় অবৈধ অস্ত্র

রাজনীতি ও নির্বাচনী সহিংসতা, এলাকাভিত্তিক আধিপত্য বিস্তারে হাতে হাতে অস্ত্র
সাখাওয়াত কাওসার
অনলাইন ভার্সন
কথায় কথায় বের হয় অবৈধ অস্ত্র

সিরাজগঞ্জে বিএনপির সঙ্গে সংঘর্ষের সময় ছাত্রলীগ-যুবলীগ কর্মীরা ব্যবহার করেছেন অবৈধ অস্ত্র। বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে সে ছবি প্রকাশের পরও আটক হননি কেউ। শুধু সিরাজগঞ্জ নয়, সারা দেশে ইউপি নির্বাচনে গোলাগুলি, সংঘাত ও মৃত্যুতে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার ছিল সর্বোচ্চ। অতীতের অনেক নির্বাচন হার মানিয়েছে এমন পরিস্থিতি। এর বাইরে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে জেলা সদর এমনকি উপজেলা ইউনিয়ন পর্যায়ে রাজনৈতিক কর্মীদের হাতে অবৈধ অস্ত্রের ছবি মাঝেমধ্যে সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সে অস্ত্র আর উদ্ধার হয় না। শহরভিত্তিক পাড়া-মহল্লায় কিশোর গ্যাংয়ের হাতেও অবৈধ অস্ত্রের সংগ্রহ দেখা যাচ্ছে। তাদের অনেকেই কথায় কথায় বের করছে অবৈধ অস্ত্র। এ অস্ত্রের উৎপত্তি ও কীভাবে তারা তা সংগ্রহ করছে তা নিয়ে বিভিন্ন সংস্থা তদন্ত করলেও উদ্ধারের পরিমাণ আশানুরূপ নয়। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু নির্বাচনের সময়ই যে অস্ত্রের ব্যবহার তা কিন্তু ঠিক নয়। সারা বছরই অস্ত্র ব্যবসায়ী এবং এর ব্যবহারকারীরা তৎপর থাকে। অবৈধ ও বৈধ অস্ত্রের অবৈধ ব্যবহার থামাতে সব আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে নিয়ে প্রয়োজন সমন্বিত পরিকল্পনা। অপরাধীরা কে কোন রাজনৈতিক দলের নেতা কিংবা কর্মী তা খুঁজতে গেলে কখনো অপরাধ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। ৫ সেপ্টেম্বর নোয়াখালী জেলা শহরে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা ও ধাওয়া চলাকালে চার তরুণের হাতে প্রকাশ্যে অস্ত্র দেখা গেছে। এর আগে ৩০ আগস্ট চট্টগ্রামের চন্দনাইশে শোক দিবসের কর্মসূচিতে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘাত হয়। এর একপর্যায়ে সেখানে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি ছোড়েন কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সদস্য গিয়াস উদ্দিন ওরফে সুজন। গুলি ছোড়ার ভিডিওচিত্র বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। চার দিন পর ৪ সেপ্টেম্বর র?্যাব রিভলবার, পিস্তলসহ গিয়াস উদ্দিনকে গ্রেফতার করে।

৬ জুন পাবনায় গণপূর্ত বিভাগের দফতরে অস্ত্র নিয়ে যান আওয়ামী লীগের একদল নেতা, যারা ঠিকাদারিও করেন। এ ঘটনার সিসি ক্যামেরায় ধারণ করা একটি ভিডিও সম্প্রতি প্রকাশ হলে তা আলোচনায় আসে।

এ বিষয়ে এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘সরকারি ক্রয়, নির্মাণকাজ ও প্রাতিষ্ঠানিক নানা কর্মকান্ডে স্বচ্ছতার জন্য প্রতিযোগিতামূলক যে টেন্ডার ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল, সরকারদলীয় নেতা-কর্মী ও স্বার্থান্বেষী মহলের অবৈধ বলপ্রয়োগ, হুমকি-ধমকি এবং জবরদখলে দীর্ঘদিন ধরেই তা অকার্যকর হয়ে আছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট নানা কর্তৃপক্ষ ছোটখাট কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া বরাবরই তা অস্বীকার এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে সুরক্ষা প্রদান করে আসছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদি অস্ত্রগুলো বৈধ হয়েও থাকে তবু গুরুত্বপূর্ণ সরকারি দফতরে জনসম্মুখে এভাবে অস্ত্র প্রদর্শন করে ভীতি সঞ্চার আইনসিদ্ধ হতে পারে না। তাই এ ঘটনাকে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বলাটা অত্যুক্তি হবে না।’
র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অপরাধী আমাদের কাছে অপরাধী। সে যে-ই হোক না কেন! নির্বাচন কেন্দ্র করে যারা অবৈধভাবে দখল নিতে চায় তাদের নজরদারির মধ্যে রাখা হয়েছে। সামাজিক অপরাধ নিয়ন্ত্রণের জন্য র‌্যাব কিশোর গ্যাংয়ের ওপরও বিশেষ নজর দিয়েছে। অনেক কিশোর সংশোধন হতে আমাদের পরামর্শ নিয়েছে। আমরা তাদের সহযোগিতা করছি। তবে গ্যাং নিয়ে প্রতিটি ব্যাটালিয়নকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’ সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় প্রকাশ্যে পিস্তল উঁচিয়ে হামলার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সেই ভিডিওতে দেখা যায়, মুখে মাস্ক পরা এক যুবক হাতের ব্যাগ থেকে পিস্তল বের করে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। ওই সময় তার বাহিনী লাঠিসোঁটা নিয়ে আশপাশের মানুষের ওপর হামলা করে। এর আগেও পাগলায় প্রকাশ্যে পিস্তল উঁচিয়ে গুলি করার ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় কয়েক বছরে গ্যাং কালচার ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক মূল্যবোধের ওপর ভয়াবহ মাত্রায় প্রভাব ফেলছে বখে যাওয়া কিশোর-কিশোরীদের আচরণ। তাদের অনেকের কাছেই রয়েছে অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর গ্যাংয়ের সদস্যরা নানা তথ্য দিয়েছে। তারা জড়িয়ে পড়ছে নানাবিধ অপরাধে।

পুলিশ সদর দফতরের উপমহাপরিদর্শক হায়দার আলী খান বলেন, ‘অবৈধ অস্ত্র বাড়ার বিষয়টি পরিসংখ্যান ছাড়া বলা ঠিক হবে না। তবে অবৈধ কিংবা বৈধ অস্ত্রের অবৈধ ব্যবহার এর কোনোটাই কাম্য নয়। দেশের কোনো প্রান্তে এ ধরনের ঘটনা ঘটলে সে অনুযায়ী তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ। অস্ত্রধারী যে-ই হোক না কেন আমরা আমাদের কাজটি করেই যাচ্ছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রায়ই অব্যবহৃত অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতেই এটি সম্ভব হয়। পুলিশের পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী অন্যান্য বাহিনীও অবৈধ অস্ত্রসহ নানা অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।’

অনুসন্ধান ও বিভিন্ন সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভারত ও মিয়ানমারে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ছোট ছোট কারখানায় তৈরি হচ্ছে অত্যাধুনিক অস্ত্র। বাংলাদেশ সীমান্তঘেঁষা এলাকায় ভারতে অস্ত্র তৈরির কমপক্ষে ৩০টি কারখানা রয়েছে। বিশেষ করে ভারতের বিহার রাজ্যের মুঙ্গের, ঝাড়খন্ড, মিজোরাম, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ, মালদহসহ বিভিন্ন এলাকায় অস্ত্রের বেশ কিছু ছোট ছোট কারখানা গড়ে উঠেছে। এসব কারখানায় অস্ত্র তৈরি করছে মুঙ্গেরে বন্ধ হয়ে যাওয়া বিভিন্ন অস্ত্র কারখানায় কাজের অভিজ্ঞতা থাকা চৌকস কারিগররা। ভারতের বিভিন্ন এলাকায় কারবারিদের নিজ বাড়ি বা ভাড়া করা বাসায় লেদ মেশিন বসিয়ে তৈরি করা অস্ত্র দেশি-বিদেশি চক্রের হাত ঘুরে চলে আসছে বাংলাদেশে। মূলত ভারত-মিয়ানমার সীমান্তের কমপক্ষে ২০টি পয়েন্ট দিয়ে অনেকটা অবাধে এসব অস্ত্র দেশে ঢুকছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান খন্দকার ফারজানা রহমান জানান, শুধু নির্বাচন এলেই অবৈধ অস্ত্র বিষয়ে খুব বেশি আলোচনা হয়। তবে প্রকৃত সত্য হলো সারা বছরের বিভিন্ন সময় অবৈধ অস্ত্র দেশে প্রবেশ করে। রাজনৈতিকভাবে যারা দুর্বৃত্ত এবং দুর্নীতিগ্রস্ত অবৈধ অস্ত্রের প্রতি তাদের আগ্রহ সব সময়ই ছিল। তাদের মদদেই চোরাকারবারিরা নানা কৌশলে অস্ত্র সরবরাহ করে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে।

সাবেক আইজিপি ও কিশোরগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য নূর মোহাম্মদ বলেন, অবৈধ অস্ত্রের প্রবেশ ঠেকাতে চোরাচালানের জন্য যে রুটগুলো ব্যবহার হয় সেখানে গোপনে ও প্রকাশ্যে নজরদারি বাড়ানো জরুরি। একই সঙ্গে গণমাধ্যমসহ সচেতন মানুষের ভূমিকা রাখা দরকার। আইনশৃঙ্খলার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের ওইসব এলাকায় সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রে সংস্থাগুলোর সিনিয়র কর্মকর্তাদের নিবিড় তদারকি খুবই প্রয়োজন।

র‌্যাব সদর দফতর সূত্র বলছেন, গত বছর বিভিন্ন ধরনের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে ৭৪২ জনকে গ্রেফতার করা হয়। উদ্ধার করা হয় ৮৪৪টি বিভিন্ন দেশি-বিদেশি অস্ত্র, ১৭৯টি ম্যাগজিন, ৬ হাজার ৮৫৯ রাউন্ড গোলাবারুদ, ১২ হাজার ২৮টি বিভিন্ন ধরনের বিস্ফোরক।

বিজিবির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গত বছর জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০১টি বিভিন্ন ধরনের অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া ২৭টি ম্যাগজিন, ২০৪টি গোলাবারুদ, ৯১৯ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ আজ
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)
এইচআরএসএসের প্রতিবেদন : এক মাসেই ধর্ষণের শিকার ৫৫ নারী-শিশু
এইচআরএসএসের প্রতিবেদন : এক মাসেই ধর্ষণের শিকার ৫৫ নারী-শিশু
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ
অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ
বৃষ্টি কমার আভাস, বাড়তে পারে ভ্যাপসা গরম
বৃষ্টি কমার আভাস, বাড়তে পারে ভ্যাপসা গরম
দেশের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে
দেশের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে
মঙ্গলবার নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ
মঙ্গলবার নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ
‘বিগত নির্বাচনগুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কারণে খারাপ হয়েছে’
‘বিগত নির্বাচনগুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কারণে খারাপ হয়েছে’
সার কারখানায় গ্যাসের দাম দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সার কারখানায় গ্যাসের দাম দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
গবেষণা, উদ্ভাবন ও শিল্পের মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে তুলতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
গবেষণা, উদ্ভাবন ও শিল্পের মধ্যে সেতুবন্ধন গড়ে তুলতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ইলিশ শিকারের দায়ে দুই জেলের কারাদণ্ড
চাঁদপুরে ইলিশ শিকারের দায়ে দুই জেলের কারাদণ্ড

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের আহ্বানের পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১০০ ফিলিস্তিনি
ট্রাম্পের আহ্বানের পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১০০ ফিলিস্তিনি

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত, সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ
উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত, সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম বাড়ছে না কমছে, জানা যাবে বিকেলে
এলপি গ্যাসের দাম বাড়ছে না কমছে, জানা যাবে বিকেলে

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

খুলনায় মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে যুবককে গুলি করে হত্যা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘তরুণ প্রজন্মের কাছে কৃষি কাজকে জনপ্রিয় করে তুলতে হবে’
‘তরুণ প্রজন্মের কাছে কৃষি কাজকে জনপ্রিয় করে তুলতে হবে’

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অর্থ উদ্ধারে ১২ বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির নির্দেশ
পাচারের অর্থ উদ্ধারে ১২ বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির নির্দেশ

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ আজ
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ আজ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ
প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি
২২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান
বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়
ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলে নাসার রোভার তুলল রহস্যময় ছবি, ধূমকেতু না ভিনগ্রহী যান?
মঙ্গলে নাসার রোভার তুলল রহস্যময় ছবি, ধূমকেতু না ভিনগ্রহী যান?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়
দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচআরএসএসের প্রতিবেদন : এক মাসেই ধর্ষণের শিকার ৫৫ নারী-শিশু
এইচআরএসএসের প্রতিবেদন : এক মাসেই ধর্ষণের শিকার ৫৫ নারী-শিশু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় দর্শকদের হতাশ করল ‘দ্য স্ম্যাশিং পাম্পকিনস’
ভারতীয় দর্শকদের হতাশ করল ‘দ্য স্ম্যাশিং পাম্পকিনস’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ বছরের শিশুটিকে নির্মমভাবে হত্যা করল মাদকাসক্ত বাবা
৫ বছরের শিশুটিকে নির্মমভাবে হত্যা করল মাদকাসক্ত বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছরের প্রথম সুপারমুন
বছরের প্রথম সুপারমুন

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল
আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা
স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান
আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ
অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?
রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি
দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক
ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা
নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক
খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা
জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক
ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক

মাঠে ময়দানে

কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ
কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

গাজায় টানা বোমা বর্ষণ
গাজায় টানা বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখো মানুষ পানিবন্দি
লাখো মানুষ পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক
সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী

শিল্প বাণিজ্য

পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া
পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ
মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ

নগর জীবন

নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি
ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি

শোবিজ

গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি
২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...
রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...

শোবিজ

পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর
এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর

শোবিজ

দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে
দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলছে জেরা এগোচ্ছে বিচার
চলছে জেরা এগোচ্ছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই

পেছনের পৃষ্ঠা