শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, শনিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর বিএনপি

♦ বছরে দল ও অঙ্গ সংগঠনের অর্ধশতাধিক শোকজ ও বহিষ্কার ♦ সতর্ক করা হচ্ছে বড় বড় নেতাকে ♦ বহিষ্কার হতে পারেন অনেকে
শফিউল আলম দোলন
অনলাইন ভার্সন
শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর বিএনপি

দলে শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর অবস্থান নিচ্ছে বিএনপি। দৃঢ়তার সঙ্গে দলীয় শৃঙ্খলা ধরে রাখতে চান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ লক্ষ্যে চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অতিরিক্ত ক্ষমাসুলভ আচরণে লাগাম টানার কৌশল নিয়েছেন তিনি। গত এক বছরে সারা দেশে দল ও অঙ্গ সংগঠনের অর্ধ শতাধিক নেতা-কর্মীকে বহিষ্কারসহ নানা কারণে শোকজ নোটিস দেওয়া হয়েছে। বহিষ্কৃতদের অধিকাংশই দলীয় শৃঙ্খলার পরিপন্থী কাজে জড়িত থাকার দায়ে বিএনপির গঠনতন্ত্রের ৫ (গ) ধারা মোতাবেক প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার হন। স্থায়ী ও নির্বাহী কমিটির আরও পাঁচজন সদস্যকে খুব শিগগিরই সতর্ক করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দলের নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।   

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া অনেক উদার। শত অপরাধ করলেও তিনি মাফ করে দিতেন। তবে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ততটা উদার নন। যে কোনো মূল্যে তিনি দলের মধ্যে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে চান। সংশ্লিষ্ট নেতা-কর্মীদের মধ্যে সেই বার্তা দিতেই শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকান্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। 

জানা গেছে, কিছুদিনের মধ্যেই দলের স্থায়ী কমিটির দুজন সদস্য, নির্বাহী কমিটির দুজন ভাইস চেয়ারম্যান ও একজন যুগ্ম মহাসচিবকে নতুন করে কারণ দর্শানোর নোটিস দেবে দলীয় হাইকমান্ড। দর্শানো কারণ সন্তোষজনক না হলে তাদেরও পর্যায়ক্রমে বহিষ্কার করা হতে পারে। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ এনে সর্বশেষ গত বুধবার কারণ দর্শানো হয়- দলের অন্যতম ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদকে। কারণ তিনি দলীয় অনুমোদন ছাড়াই গত ২৭ মার্চ জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সম্মিলিত পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের ব্যানারে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন। তবে তিনি স্বল্প সময়ের মধ্যেই এ দলীয় কারণ দর্শানোর চিঠির জবাব দেবেন বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান। একই দিনে নেত্রকোনা জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক এমপি আশরাফউদ্দিন খান, চাঁদপুরের ইঞ্জিনিয়ার মোমিনুল ইসলামসহ আরও কয়েকজনকে কারণ দর্শানো চিঠি প্রদানের মাধ্যমে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। সাবেক প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলনকে পদাবনতি করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক থেকে সরিয়ে তাকে দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য করা হয়েছে। তবে বিএনপির ত্যাগী নেতাদের ওপর এসব বহিষ্কারাদেশ, শোকজ নোটিস, দলীয় পদ-পদবি কেড়ে নেওয়া, পদাবনতি দেওয়া, আবার প্রত্যাহার করার বিষয়গুলো নিয়ে দলের ভিতরে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। অনেকে এসব কার্যক্রমকে দলের ভিতরের একটা গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষার্থে করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছেন। তারা এটাকে দল ধ্বংসের ষড়যন্ত্র আখ্যা দিয়ে বলেছেন, একে একে বিএনপির জনপ্রিয় ও ত্যাগী নেতাদের বেছে বেছে  দল থেকে বহিষ্কার করা হচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে বিএনপির ভাঙন চূড়ান্ত ধাপে এসে পৌঁছেছে। আর এ ভাঙনের প্রক্রিয়া হিসেবেই বিভিন্ন এলাকার জনপ্রিয় নেতাদের বহিষ্কার করা হচ্ছে। খুলনার জনপ্রিয় নেতা নজরুল ইসলাম মঞ্জুকে বহিষ্কার করার পর বহিষ্কার হন নারায়ণগঞ্জের তৈমূর আলম খন্দকার। আর সর্বশেষ বহিষ্কার হলেন সাবেক এমপি ও কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান। 

বিএনপির একাধিক সিনিয়র নেতার অভিযোগ, ‘বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার চেয়ে শেখ হাসিনার শাসনামল অনেক ভালো’, ‘বিএনপির কোনো ভিশন নেই’, ‘নেতাদের শরম হবে যখন কর্মীরা তাদের জুতাপেটা করবে’, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে ‘বেয়াদব’ বলে আখ্যায়িত করাসহ দলের জন্য অবমাননাকর এমন সব বক্তব্যের কারণে একাধিকবার দলের পক্ষ থেকে আখতারুজ্জামানকে মৌখিকভাবে সতর্ক করা হয়। কিন্তু তিনি তা না মানায়  শেষ পর্যন্ত দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তবে কারও কারও মতে, এসব বহিষ্কারের মধ্য দিয়ে দলের অভ্যন্তরীণ গ্রুপিং যেমন বেড়ে চলেছে, তেমনি ভাঙন প্রক্রিয়াও ত্বরান্বিত হচ্ছে।  বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী যে-ই হন না কেন, তার বিরুদ্ধেই সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় দলীয় শৃঙ্খলা ধরে রাখা যাবে না। জানা যায়, সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপিতে প্রথম মতবিরোধ তীব্র আকার ধারণ করে নির্বাচন কমিশন গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে। এ প্রক্রিয়ায় অনেকে মনে করেছিলেন যে বিএনপির এতে অংশগ্রহণ করা উচিত ছিল। বিশেষ করে নির্দলীয়, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার হোক বা না হোক, একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠিত না হলে সুষ্ঠু নির্বাচন অসম্ভব ব্যাপার। কিন্তু বিএনপি একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক দল হিসেবে যে ভূমিকা, সে ভূমিকা পালনে অক্ষমতা প্রকাশ করে। যে কারণে তাদের এ ধরনের আচরণে বিএনপির মধ্যেও এক ধরনের অসন্তোষ তৈরি করেছে। যারাই সাংগঠনিকভাবে একটু বেশি জনপ্রিয় এবং দলের জন্য চিন্তিত, তাদেরই দল থেকে ছেঁটে ফেলা হচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে দলের ভিতরে ক্ষোভ-অসন্তোষ দানা বেধে উঠছে।   

এ বিষয়ে দলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কয়েকজনকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। কারও কর্মকাে  দল যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেক্ষেত্রে বহিষ্কার হওয়াটা তো সাংগঠনিক নিয়ম। আমি মনে করি এসব বহিষ্কারে দল ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। বরং দলে আরও স্বচ্ছতা আসে। তবে দল পুনর্গঠনের সঙ্গে যুক্ত একাধিক নেতা জানান, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দায়িত্ব নেওয়ার পর দলে শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। এর অংশ হিসেবে দলের সিনিয়র নেতাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের শোকজ প্রদানসহ তাদের পদ থেকে বহিষ্কার করা হচ্ছে। এর আগে ভোট বয়কটের দলীয় সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় নারায়ণগঞ্জে বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকারকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। এর আগে দলীয় কর্মসূচিতে নিষ্ক্রিয় থাকায় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র মনিরুল হক সাক্কু সদস্যপদ হারান। এ ছাড়া খুলনা জেলা ও মহানগর শাখার কমিটি ঘোষণার পর হাইকমান্ডের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করায় অব্যাহতি দেওয়া হয় বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম মঞ্জুকে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক
টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
সর্বশেষ খবর
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা, বিয়ে কবে?
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা, বিয়ে কবে?

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ
লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪
মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান
সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার
এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক
আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা
মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’
‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ
পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি
শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা
মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স
প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড
শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!

সম্পাদকীয়

ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা
ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা

দেশগ্রাম

শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ
শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ

দেশগ্রাম

নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসাছাত্রের প্রাণহানি
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসাছাত্রের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬৩ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬৩ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার
নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

দেশগ্রাম

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন