শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:১৫, বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

পান্তা ভাত যেভাবে ইংরেজ শাসকের হৃদয় জয় করেছিল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পান্তা ভাত যেভাবে ইংরেজ শাসকের হৃদয় জয় করেছিল

গরিব কৃষকের গামছায় বাধা মাটির সানকির পান্তা ভাত একবিংশ শতাব্দীতে এসে পহেলা বৈশাখে ধনীর ডাইনিং টেবিলে যে কৌলীন্য অর্জন করেছে, তা অতি সাম্প্রতিক এক ইতিহাস।

কিন্তু তার আগেই সাধারণ জলসিক্ত এই মামুলি খাবার অন্তত একজন ইংরেজ শাসকের মন হরণ করতে পেরেছিল। তিনি হলেন ব্রিটিশ আমলে বাংলার প্রথম গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস।

নবাব যখন সিরাজ-উদ-দৌলা

সতেরশো ছাপ্পান্ন সালের কথা। বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার নবাব তখন সিরাজ-উদ-দৌলা।

ইতিহাসবিদ আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া নবাব সিরাজের জীবনীমূলক এক বইতে লিখেন, বাংলায় বাণিজ্য করতে আসা ইংরেজ বণিকরা সে সময় চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করছিল।কলকাতা এবং কাশিমবাজার কুঠিতে তারা দুর্গ নির্মাণ করেছিল।

বিদেশি বণিকদের এধরনের আচরণে ক্ষুব্ধ সিরাজ বেশ কয়েকবার দূত পাঠিয়ে দুর্গ ধ্বংস করার আদেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু ইংরেজ বণিকরা সে কথায় কর্ণপাত তো করেই নি, উপরন্তু তারা নবাবের দূতদের অপমান করে তাড়িয়ে দিয়েছিল।

আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া লিখছেন, শেষ পর্যন্ত সিরাজ কলকাতা আক্রমণ করলেন।

কাশিমবাজার কুঠি আক্রমণ

তবে কলকাতা আক্রমণের আগে ১৭৫৬ সালের ২৪শে মে তিনি ৩,০০০ অশ্বারোহী সৈন্য পাঠিয়ে দিলেন কাশিমবাজারের ইংরেজ কুঠি (ফ্যাক্টরি) দখল করার জন্য।

সে সময় কাশিমবাজার কুঠিতে ছিল বেশ কয়েকজন ইংরেজ অফিসারসহ ৩৫ জন শ্বেতাঙ্গ সৈন্য, ৩৫ জন তেলেঙ্গা সৈন্য এবং ইংরেজ কর্মচারীদের পরিবার। তবে নবাবের বাহিনীর ওপর নির্দেশ ছিল কাশিমবাজার কুঠি শুধু অবরোধ করে রাখতে। অন্য কিছু না করতে।

ওয়ারেন হেস্টিংস

শেষপর্যন্ত দুর্গের ভেতরে থাকা কাশিমবাজার কুঠির প্রধান ওয়াটস নবাবের কাছে মুচলেকা দিয়ে আত্মসমর্পণ করেন।জর্জ রবার্টস গ্লিগের লেখা ওয়ারেন হেস্টিংসের জীবনীসহ অন্যান্য বই থেকে জানা যাচ্ছে, ইংরেজ কর্মকর্তাদের সপরিবারে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয় মুর্শিদাবাদ কারাগারে। মহিলাদের স্থান নবাবের জেনানা মহলে।

আটক ইংরেজদের একজন ছিলেন পরবর্তীকালে বাংলার গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস। সে সময়ে কাশিমবাজারের ডাচ ফ্যাক্টরি বা কুঠির দায়িত্বে ছিলেন মি. ভার্নেট।

তিনি নবাব সিরাজ-উদ-দৌলাকে অনুরোধ করলেন হেস্টিংসকে ছেড়ে দিতে। কারণ তিনি ছিলেন কোম্পানির একজন সামান্য কর্মচারী।

সিরাজ ডাচ ফ্যাক্টরির প্রধানের এই অনুরোধকে সম্মান জানিয়ে হেস্টিংসকে মুক্তি দিলেন। কারাগার থেকে বেরিয়েই হেস্টিংস সোজা চলে যান কাশিমবাজারে।

ওদিকে নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার বিশাল সামরিক বাহিনী কলকাতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে শুনে ইংরেজ কোম্পানির সবাই পালিয়ে চলে যায় ফলতায়।

ওয়ারেন হেস্টিংস কাশিমবাজারে থেকে নবাব সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে গোপনে তা পাঠাতে থাকেন ফলতায়।

কিন্তু তার গুপ্তচরবৃত্তির খবর ফাঁস হয়ে যায় এবং নবাব সিদ্ধান্ত নেন হেস্টিংসকে আবার গ্রেফতার করবেন। এই খবর জানতে পেরে হেস্টিংস কাশিমবাজার ছেড়ে পালানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু নবাবের রাজ্যে পালাবেন কোথায়? যাবেনই বা কতদূর?

বাঙালি বন্ধু কৃষ্ণকান্ত নন্দী

শেষ পর্যন্ত তিনি হাজির হলেন তার বাঙালী বন্ধু কৃষ্ণকান্ত নন্দীর কাছে। উইকিপিডিয়ায় কৃষ্ণকান্ত নন্দী সম্পর্কে বলা হয়েছে, তার পরিবার বর্ধমানের সিজনা গ্রাম থেকে এসে বসবাস করছিলেন কাশিমবাজারের কাছে শ্রীপুরে। সে সময় কাশিমবাজার ছিল একটা প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র।

কাশিমবাজারে নন্দী পরিবার প্রথম দিকে মুদি দোকানদারি দিয়ে ব্যবসা শুরু করলেও পরে তুলা, লবণ এবং রেশমের ব্যবসায় অর্থলগ্নি করেছিল।

ইংরেজদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের সুবাদে ইংরেজ কোম্পানিতে কৃষ্ণকান্ত নন্দী মুহুরির চাকরি পান। প্রায় একই সময়ে নিম্নপদস্থ পদে চাকরি নিয়ে কাশিমবাজারে এসে হাজির হন ওয়ারেন হেস্টিংস।

কৃষ্ণকান্ত এবং ওয়ারেন হেস্টিংস ছিলেন সমবয়সী। সেই থেকে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে বন্ধুত্বের সম্পর্ক। কৃষ্ণকান্ত হেস্টিংসকে প্রথম ক'দিন লুকিয়ে রেখেছিলেন তাদের এক মুদি দোকানে। এরপর নবাবের গুপ্তচরদের চোখ ফাঁকি দিয়ে সেখান থেকে তাকে সরিয়ে নিয়ে তোলেন নিজের বাড়িতে।

পান্তা ভাত আর কুচো চিংড়ি

প্রথম দিন দোকানে কোন উপযুক্ত খাবার না পেয়ে কৃষ্ণকান্ত নন্দী ওয়ারেন হেস্টিংসকে খেতে দিয়েছিলেন পান্তা ভাত আর কুচো চিংড়ি। লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স-এর অধ্যাপক তীর্থংকর রায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও ভারতের অর্থনৈতিক ইতিহাস শিরোনামে একটি বই লিখেছেন। এতে তিনি জানাচ্ছেন, ১৭৭৩ খ্রিস্টাব্দে রেগুলেটিং অ্যাক্ট-এর অধীনে ভারতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বিষয়াদি নিয়ন্ত্রণের জন্য একজন গভর্নর জেনারেল নিয়োগ করা হয়।

ওয়ারেন হেস্টিংস নিযুক্ত হন কোম্পানির প্রথম গভর্নর জেনারেল বা বড়লাট পদে। কিন্তু ভারতের ভাগ্যবিধাতা হয়েও তিনি তার দুর্দিনের খাদ্য পান্তা ভাতের মাহাত্ম্য ভোলেননি। বড়লাট হয়েও নিয়মিত পান্তা ভাত আর কুচো চিংড়ি খেতেন।

হেস্টিংসের পলায়ন আর তার পান্তা ভাত খাওয়ার ঘটনাটি নিয়ে সে কালের মানুষ মুখে মুখে যে ছড়া বেঁধেছিল তা ছিল এরকম:

হেস্টিংস সিরাজ ভয়ে হয়ে মহাভীত/ কাশিমবাজারে গিয়া হন উপনীত।

কোন স্থানে গিয়া আজ লইব আশ্রয় / হেস্টিংসের মনে এই নিদারুণ ভয়।

কান্তমুদি ছিল তার পূর্ব পরিচিত / তাহারি দোকানে গিয়া হন উপনীত।

মুস্কিলে পড়িয়া কান্ত করে হায় হায় / হেস্টিংসে কি খেতে দিয়া প্রাণ রাখা যায়?

ঘরে ছিল পান্তাভাত আর চিংড়ি মাছ / কাঁচা লঙ্কা, বড়ি পোড়া, কাছে কলাগাছ।

সূর্যোদয় হল আজি পশ্চিম গগনে হেস্টিংস ডিনার খান কান্তের ভবনে।

ওয়ারেন হেস্টিংস বাংলার বড়লাট হয়েও কিন্তু দুঃসময়ের বন্ধু কৃষ্ণকান্ত নন্দীকে ভুলে যাননি।

তিনি কৃষ্ণকান্তকে তার বানিয়া বা কমার্শিয়াল এজেন্ট নিয়োগ করেন। অর্থাৎ হেস্টিংস তার কাছ থেকেই টাকাপয়সা ধার করতেন।

উইকিপিডিয়ার তথ্যমতে, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হয়ে কাজ করে এবং রেশমের ব্যবসা করে কৃষ্ণকান্ত প্রচুর ধন সম্পদের মালিক হন।

গাইবান্ধার জমিদার

বাংলাপিডিয়া থেকে জানা যাচ্ছে, হেস্টিংসের পত্তনী ব্যবস্থার (১৭৭২-১৭৭৭) অধীনে কৃষ্ণকান্ত নন্দী প্রথমে বাহারবন্দ পরগণার (বর্তমান গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম জেলা) জমিদারি লাভ করেন।

বাহারবন্দসহ অনেক পরগণা তার কাছে পত্তন দেওয়া হয়। পরবর্তীকালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের আওতায় সুবিধাজনক রাজস্ব দাবিতে তাঁকে পরগণাটির জমিদারি বন্দোবস্ত দেয়া হয়।

শুধু তাই না, চিরস্থায়ী প্রথার সুযোগ নিয়ে হেস্টিংস তাকে উত্তর ও পশ্চিম বাংলায় বহু জমিদারি কিনতে সাহায্য করেন। এমনকি নাটোরের রানি ভবানীর সম্পত্তির একাংশ দখল করে হেস্টিংস সেটি বন্ধু কৃষ্ণকান্তের হাতে তুলে দেন।

কৃষ্ণকান্ত নন্দী এতটাই ধনশালী হয়েছিলেন যে তাকে কাশিমবাজারের রাজা খেতাব দেয়া হয়।

ওয়ারেন হেস্টিংস যখন বাংলা ছেড়ে চলে যান তখন তার সুপারিশ অনুযায়ী কাশিমবাজারের গভর্নর স্যার ফ্রান্সিস সাইকস্ও কৃষ্ণকান্তকে তার কমার্শিয়াল এজেন্ট বা বানিয়া নিয়োগ করেন। এভাবেই সামান্য পান্তাভাতের বদৌলতে বদলে যায় কিছু মানুষের ভাগ্য।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ  
 

এই বিভাগের আরও খবর
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা
মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর
মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর
ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না
ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না
‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’
‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’
তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!
তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!
সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন
সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন
৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা
৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা
পিআর পদ্ধতির নির্বাচন ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করবে : তারেক রহমান
পিআর পদ্ধতির নির্বাচন ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করবে : তারেক রহমান
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ইইউ'র শোক
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ইইউ'র শোক
আহতদের চিকিৎসার বিষয়ে সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছেন প্রধান উপদেষ্টা
আহতদের চিকিৎসার বিষয়ে সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছেন প্রধান উপদেষ্টা
স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় প্রধান বিচারপতির শোক
স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় প্রধান বিচারপতির শোক
প্রধান উপদেষ্টার আগামীকালের মৎস্য সপ্তাহের অনুষ্ঠান স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার আগামীকালের মৎস্য সপ্তাহের অনুষ্ঠান স্থগিত
সর্বশেষ খবর
দিগন্তে লাল, মাথার উপর সাদা: চাঁদের এমন রঙের রহস্য কী?
দিগন্তে লাল, মাথার উপর সাদা: চাঁদের এমন রঙের রহস্য কী?

এই মাত্র | বিজ্ঞান

‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তারেক রহমান’

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর
মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না
ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণকালে ৪ জেলে আটক
সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণকালে ৪ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’
‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!
তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে ৪০ কেজি পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ
সিদ্ধিরগঞ্জে ৪০ কেজি পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়া পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
কলাপাড়া পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন
সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য
উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা
৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার
পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাউবির এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
বাউবির এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন
এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া সন্দেহে স্বামীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে খুন
পরকীয়া সন্দেহে স্বামীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে খুন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ব্রিতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ
ব্রিতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল
জামালপুরে শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চলবে: জাগপা
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চলবে: জাগপা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা শুরু
কক্সবাজারে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে নিখোঁজ রিকশা চালকের লাশ উদ্ধার
বরিশালে নিখোঁজ রিকশা চালকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির নির্বাচন ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করবে : তারেক রহমান
পিআর পদ্ধতির নির্বাচন ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করবে : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরিকার গোলে প্রথমার্ধে এগিয়ে বাংলাদেশ
সাগরিকার গোলে প্রথমার্ধে এগিয়ে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে উড়তে যাচ্ছে ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান
অবশেষে উড়তে যাচ্ছে ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বরফকলে গ্যাস লিকেজে শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে বরফকলে গ্যাস লিকেজে শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন মহিলা দলের কমিটি গঠন
গাইবান্ধায় রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন মহিলা দলের কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার
বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর
পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও
ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’
‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত
উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা
বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ
ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস
ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন
গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত
১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি
বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ
আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও
মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে কোনো পানি প্রত্যাহার হবে না : চীনা রাষ্ট্রদূত
চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে কোনো পানি প্রত্যাহার হবে না : চীনা রাষ্ট্রদূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা
শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ
হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক