শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৭, শুক্রবার, ০৬ মে, ২০২২

'ঈদযাত্রা তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক ছিল'

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
'ঈদযাত্রা তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক ছিল'

দূরপাল্লার সড়কসহ বিভিন্ন ফেরিঘাটে তীব্র যানজট, ট্রেনের সময়সূচি বিপর্যয় এবং সড়ক ও নৌ দুর্ঘটনাসহ নানা ধরনের আগাম আশংকা থাকা সত্ত্বেও এবারের ঈদযাত্রা বিগত বছরগুলোর তুলনায় অনেকটা স্বস্তিদায়ক ছিল। সংশ্লিষ্ট সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাগুলোর তৎপরতাও ছিল যথেষ্ট ইতিবাচক। তবে আগাম নিষেধাজ্ঞা জারি করেও লঞ্চ ও ট্রেনের ছাদে যাত্রী পরিবহন ঠেকানো সম্ভব হয়নি। লঞ্চের কেবিন, বাস ও ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি এবং বাড়তি বাসভাড়া আদায় বন্ধ করতে পারেনি প্রশাসন। 

বেসরকারি সংগঠন নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির ঈদযাত্রা পর্যবেক্ষণে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নাগরিক সংগঠনটির পক্ষ থেকে এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়। এতে আরো বলা হয়, দূরপাল্লার সড়ক ও মহাসড়কে ক্ষুদ্র যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ হলেও এবার অগণিত সংখ্যক মোটরসাইকেল বিনাবাধায় দূরপাল্লার যাত্রী বহন করেছে। এ কারণে গণপরিবহনে চাপ কিছুটা কমলেও ঈদযাত্রায় যেসব দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে তার প্রায় অর্ধেকের জন্যই মোটরসাইকেল দায়ী বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে। 

নৌপথ তথা বেসরকারি লঞ্চ সার্ভিসগুলো ঘরমুখি জনস্রোতের একটি বড় অংশের চাপ সামাল দিয়েছে উল্লেখ করে পর্যবেক্ষণে বলা হয়, এবারের ঈদযাত্রায় ঢাকা, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জের চারটি সিটি কর্পোরেশন এবং এসব জেলাসহ ঢাকার পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোর আনুমানিক ৪০ লাখ মানুষ ঢাকা নদীবন্দরের সদরঘাট টার্মিনাল হয়ে লঞ্চে বাড়ি গেছে। 

পর্যবেক্ষণে বলা হয়, ২০ এপ্রিল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ বন্ধ হওয়ায় কর্মজীবীরা ২১ এপ্রিল থেকেই সন্তানসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের বাড়ি পাঠাতে শুরু করেন। এছাড়া ঈদের দাপ্তরিক ছুটি ২ মে শুরু হলেও এর আগে ২৯-৩০ এপ্রিল শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি এবং পরের দিন মে দিবসের সরকারি ছুটির কারণে এ তিনদিন নৌ, সড়ক ও রেলপথে মানুষের ঢল নামে। এর ফলে ঈদের আগের দিন সড়কে যাত্রীদের চাপ কম ছিল। 

সড়কপথ: নির্মাণ, সম্প্রসারণ ও সংস্কারকাজ চলমান থাকায় কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কে তীব্র যানজটের বিড়ম্বনা ও দুর্ঘটনার আশংকা করা হয়েছিল। কিন্তু বিআরটিএর ভ্রাম্যমান, হাইওয়ে পুলিশ এবং বিভিন্ন স্থানের জেলা, উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন তৎপর থাকায় শেষপর্যন্ত বড় ধরনের অনাকাঙ্খিত কিছু ঘটেনি। তবে পদ্মার শিমুলিয়া-বাংলাবাজার, শিমুলিয়া-মাঝিরঘাট, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া, আরিচা-কাজীরহাট এবং মেঘনার লক্ষীপুর-ভোলা নৌপথে ফেরিস্বল্পতার কারণে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলমুখি জেলাগুলোর সড়কযাত্রীদের ফেরিঘাটে গাড়িতে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকতে হয়েছে। এছাড়া যানবাহনের দীর্ঘ লাইনের কারণে এসব নৌপথ ব্যবহারকারী কাটাপথের বাসযাত্রীদের এক থেকে তিন কিলোমিটার পর্যন্ত সড়ক পায়ে হেঁটে গিয়ে লঞ্চে উঠতে হয়েছে।   

নৌপথ: সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালের ব্যবস্থাপনা নিকটঅতীতের চেয়ে ভালো ছিল উল্লেখ করে নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির পর্যবেক্ষণে বলা হয়, স্বাভাবিক সময়ে এখান থেকে প্রতিদিন ৮০-৮৫টি লঞ্চ দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলের বিভিন্ন গন্তব্যে ছেড়ে গেলেও ঈদের চাপ সামাল দিতে লঞ্চের সংখ্যা বাড়িয়ে শতাধিক করা হয়। অর্থাৎ সদরঘাট থেকে প্রতিদিন দুই শতাধিক লঞ্চ যাতায়াত করেছে। তবে ঘরমুখি তীব্র জনস্রোতের কারণে ২৯ এপ্রিল থেকে ২ মে পর্যন্ত প্রায় সকল লঞ্চেই ছাদে যাত্রী তোলাসহ ধারণ ক্ষমতার ৪-৫ গুণ যাত্রী বহন করতে হয়েছে। 

পর্যবেক্ষণে বলা হয়, ঈদের দিনসহ পরবর্তী দুই দিনও লঞ্চে ঘরমুখি যাত্রীর চাপ ছিল। এ তিনদিনে অন্তত ২০০ লঞ্চ যাত্রীবোঝাই করে সদরঘাট ছেড়েছে। তবে বিআইডব্লিউটিএর ভ্রাম্যমান আদালত, নৌ পুলিশ, কোস্টগার্ড এবং লঞ্চমালিকদের তৎপরতা এবং কঠোর নজরদারির কারণে নৌপথের বিভিন্ন টার্মিনাল ও ঘাটগুলোতে অপ্রীতিকর কিছু ঘটেনি।   

রেলপথ: এবার রেলপথও ছিল স্বস্তিদায়ক। ঈদযাত্রায় প্রতিদিন কমলাপুর রেলস্টেশনে একাধিক ট্রেনের সময়সূচি হেরফের হলেও তা ছিল সহনীয় মাত্রায়। তবে বরাবরের মতো এবারো ট্রেনের ছাদে যাত্রী বহন ঠেকাতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। এছাড়া অনলাইনে ও কাউন্টার থেকে টিকিট সংগ্রহে ভোগান্তি পুরোপুরি লাঘব করা সম্ভব হয়নি বলে ভুক্তভোগী যাত্রীরা অভিযোগ করেছেন। 

টিকিট কালোবাজারি ও অতিরিক্ত ভাড়া
সংশ্লিষ্ট সকল কর্তৃপক্ষের আন্তরিকতা ও জোর তৎপরতা সত্ত্বেও লঞ্চের কেবিন এবং ট্রেন ও বিলাসবহুল বাসসার্ভিসগুলোর টিকিট কালোবাজারি পুরোপুরি বন্ধ করা সম্ভব হয়নি। এছাড়া অতিরিক্ত ভাড়াও গুণতে হয়েছে ঈদযাত্রীদের। নৌ মন্ত্রণালয় ও রেলপথ মন্ত্রণালয় ঈদের অগ্রিম টিকিট সংগ্রহের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি কার্ড) প্রদর্শন বাধ্যতামূলক করলেও তা শতভাগ কাজে আসেনি। অনেক যাত্রী অভিযোগ করেছেন, তারা কেবিন প্রতি এক হাজার থেকে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত বেশি দিয়ে দালালদের কাছ থেকে লঞ্চের অগ্রিম টিকিট কিনেছেন। তবে সদরঘাটে কোনো লঞ্চের কাউন্টার থেকে বেশি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়নি।  

রাজধানীর একাধিক ট্যুরস এ্যান্ড ট্রাভেল এজেন্সির (পর্যটন ব্যবসায়ী) কাউন্টারে দূরপাল্লার বিলাসবহুল বাসের টিকিট বিক্রি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে দূরত্ব ও গন্তব্য ভেদে জনপ্রতি ৫০০ থেকে এক হাজার টাকা পর্যন্ত বেশি দিতে হয়েছে যাত্রীদের। এছাড়া গাবতলীসহ বিভিন্ন আন্ত:জেলা বাস টার্মিনালের অনেক কাউন্টারেও জনপ্রতি ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত বেশি ভাড়া আদায় করা হয়েছে। 

কালোবাজারি বন্ধ ও যাত্রী ভোগান্তি কমাতে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ৫০ শতাংশ টিকিটি অনলাইনে বিক্রি করলেও সার্ভার নষ্ট, ইন্টারনেট বিপর্যয় ইত্যাদি নানা অজুহাতে এই সেবা থেকে অসংখ্য মানুষকে বঞ্চিত করা হয়েছে। অনলাইনে ট্রেনের টিকিট বিক্রির দায়িত্বপ্রাপ্ত একটি প্রতিষ্ঠানের একজন প্রকৌশলী র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হয়ে কালোবাজারে টিকিট বিক্রির কথা স্বীকার করায় এ অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। এছাড়া কমলাপুর রেলস্টেশন কাউন্টারে রাতভর লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট না পেয়ে বেশি টাকা দিয়ে দালালের কাছ থেকে টিকিট পেয়েছেন- এমন ভুরি ভুরি অভিযোগও রয়েছে।  

বিডি প্রতিদিন/এএ

এই বিভাগের আরও খবর
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
ওয়াশিংটনে গুলিবর্ষণে নিহত ৩
ওয়াশিংটনে গুলিবর্ষণে নিহত ৩

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভিড়ে ঢুকে গেল, আহত ৩০
লস অ্যাঞ্জেলেসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভিড়ে ঢুকে গেল, আহত ৩০

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০
সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে
ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে
আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬
ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা
উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি
সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮
ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা
উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা
সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’
‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান
বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে