শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৫, রবিবার, ১৫ মে, ২০২২ আপডেট:

ছয় বছর তদন্ত করেও এনআইডি প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি

♦ দুর্নীতির অভিযোগ এনেছিল বিশ্বব্যাংক ♦ যুক্তরাজ্যের অপরাধ তদন্ত সংস্থা মামলা বন্ধ করে বলেছে, ‘নো ফারদার অ্যাকশন’
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ছয় বছর তদন্ত করেও এনআইডি প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি

যুক্তরাজ্যের অপরাধ তদন্ত সংস্থা এনসিএ (ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি) ছয় বছর ধরে জোর তদন্ত চালিয়ে বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র- ন্যাশনাল আইডেন্টিটি (এনআইডি) প্রকল্পে দুর্নীতির কোনো প্রমাণ পায়নি। তাই সংস্থাটি এ দুর্নীতির মামলা বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমাদের যুক্তরাজ্য প্রতিনিধি জানান, প্রকল্পটির অর্থায়নকারী বিশ্বব্যাংক এ তদন্তের আগ্রহী উদ্যোক্তা। কেন এ তদন্ত করতে হয়েছে বাংলাদেশ প্রতিদিন তা খতিয়ে দেখেছে। ঘটনার উন্মেষ ২০০৭ সালে। সে বছর বাংলাদেশি সফটওয়্যার কোম্পানি ‘টাইগার আইটি বাংলাদেশ লিমিটেড’ আসন্ন নির্বাচনে ব্যবহারের জন্য সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে দেশে ৮ কোটি নাগরিকের জাতীয় বায়োমেট্রিক ডেটাবেজ তৈরি করে। এ ডেটাবেজ ব্যবহার করেই ২০০৮ সালে প্রথমবারের মতো নাগরিকদের জন্য আইডি কার্ড ইস্যু করা হয়েছিল। প্রকল্পটি ছিল, জাতি যখন শাসনতন্ত্রের এক নবযুগের সূচনার জন্য অপেক্ষমাণ- সেই সময়টায় বাস্তবায়িত ঐতিহাসিক প্রকল্প।

২০০৮ সালে এনআইডি প্রকল্পের চমৎকার সাফল্যের পর ২০১১ সালে বিশ্বব্যাংক জানায়, কাগজে তৈরি আইডি কার্ডের বদলে স্মার্টকার্ড প্রকল্প বাস্তবায়নে তারা ঋণ দেবে। নির্বাচন কমিশন তখন (২০১৪) এ কাজের জন্য আন্তর্জাতিক টেন্ডার ডাকে। টেন্ডার প্রক্রিয়ার সবকিছুই বিশ্বব্যাংক পর্যালোচনার পর অনুমোদন দেয়। টেন্ডারে কাজ পায় ‘ওবারথার টেকনোলজিস’ নামের ফরাসি একটি কোম্পানি। প্রকল্প পর্যালোচনাকালে বিশ্বব্যাংক এর অগ্রগতি ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতায় খুবই সন্তোষ প্রকাশ করে। সর্বনিম্ন দর উদ্ধৃত করায় বিদেশি কোম্পানিটি অন্যান্য প্রতিযোগীকে পরাস্ত করে ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে কাজ পেয়ে যায়। তারা ডেডিকেটেড সফটওয়্যার সরবরাহ নেওয়ার জন্য টাইগার আইটি নামক প্রতিষ্ঠানকে সাব-কন্ট্রাক্টর নিয়োগ করে। ‘সিএসএল’ নামের দেশীয় আরেকটি আইটি কোম্পানিকে করে তাদের লোকাল এজেন্ট।

টেন্ডারে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন দরদাতা হয়েছিল ‘স্যাফরান মরফো’ নামের কোম্পানি। পরবর্তীকালে এই মরফো একীভূত হয়েছিল ওবারথার টেকনোলজিসের সঙ্গে। একীভূত হয়ে তারা নামধারণ করে ‘আইডিইএমআইএ’।

টাইগার আইটির সঙ্গে ওবারথারের মিত্রতা প্রকল্প কাজ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে তাৎপর্যময় ভূমিকা রেখেছিল। টাইগারের অংশগ্রহণের কারণে বিদ্যমান অবকাঠামো ব্যবহার করে নতুন আইডি সিস্টেমের ডিজাইন করা, ব্যয়বাহুল্য এড়িয়ে চলা ইত্যাদির মাধ্যমে দেশের উল্লেখযোগ্য খরচ বেঁচে যায়। এর ফলে জাতীয় স্মার্ট আইডি কার্ড আজ অবধি বিশ্বের সবচেয়ে সস্তায় বানানো পলিকার্বোনেট স্মার্ট আইডি কার্ড। বাংলাদেশে একটি স্মার্ট আইডি কার্ড তৈরিতে গড়পড়তা ব্যয় (ব্যক্তির নামাঙ্কিতসহ এবং শুল্ক, ভ্যাট, কর আরোপের আগে) ১ দশমিক ০৩ ডলার। পাকিস্তানে প্রতিটি পলিকার্বোনেট স্মার্ট আইডি কার্ড তৈরিতে খরচ হয় ১ দশমিক ৬৯ ডলার; পেরুতে ১ দশমিক ৫২ ডলার, গুয়েতেমালায় ১ দশমিক ৬০ ডলার এবং শাদে ১ দশমিক ৯১ ডলার। এসব দেশের যে হিসাব দেওয়া হলো, সবই ব্যক্তির নামাঙ্কিত ছাড়া। নামাঙ্কনে খরচ হতে পারে প্রতি ইউনিটের জন্য অর্ধ ডলার। এ হিসাবের ভিত্তিতে বাংলাদেশ প্রতি কার্ডে কমপক্ষে ৭০% বাঁচিয়েছে। এর ফলে ৮ কোটি কার্ডের জন্য ধার্য প্রাথমিক বাজেটের টাকা দিয়েই নির্বাচন কমিশন ১০ কোটি (ওই সময়কার প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের সংখ্যা) কার্ডের ফরমায়েশ করতে সক্ষম হয়।

প্রকল্পের কাজ প্রাপ্তির পরপর বাংলাদেশের এনআইডি সিস্টেম বিষয়ে টাইগার আইটির অভিজ্ঞতা ব্যবহার করে ওবারথার (স্যাফরান মরফোর সঙ্গে একীভূত হওয়ায় বর্তমানে ‘আইডিইএমআইএ’) সাব-কন্ট্রাক্টরের (টাইগার আইটি) ভূমিকা সংকোচনের কৌশল অবলম্বন করে। বিশ্ববাজার থেকে এক প্রতিদ্বন্দ্বীকে ধ্বংস করে দেওয়ার মতলবে এবং নিজের মুনাফা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তারা শেষতক টাইগারকে প্রকল্প থেকেই সরিয়ে দিল। ন্যায়বিচারের আশায় টাইগার আইটি বাংলাদেশ হাই কোর্টের শরণ নেয়। বেগতিক দেখে ওবারথার যুক্তরাজ্যের আদালতে যায়। আবেদন জানায়, বাংলাদেশে মামলা ক্ষান্ত দেওয়ার জন্য টাইগারকে বাধ্য করতে অবিলম্বে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হোক। যুক্তরাজ্যের মামলায় ২০১৯ সালে জয়ী হয় টাইগার আইটি। মামলায় জয়ী হওয়া সত্ত্বেও টাইগার আইটিকে প্রকল্প থেকে অপসারণ করে আইডিইএমআইএ।

আইডিইএমআইএর কারসাজিতে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া বাংলাদেশি কোম্পানি শুধু টাইগার আইটিই নয়, টাইগার আইটিকে হটিয়ে দেওয়ার পর আইডিইএমআইএ তার লোকাল এজেন্ট সিএমএলকে প্রকল্প থেকে সরিয়ে দেয়। এ কাজটা করেন আইডিইএমআইএর কান্ট্রি ডিরেক্টর অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইফুর রহমান; ইনি বিএনপির তদানীন্তন নির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ শোকরানার ভাই। তারেক জিয়ার সঙ্গে এই শোকরানার খুব ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক।

সূত্র জানায়, বিরোধীদলীয় রাজনীতিসংশ্লিষ্টদের জাতীয় নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট প্রকল্পে যুক্তকরণের ফল কী বয়ে আনতে পারে তা পরবর্তী ঘটনাবলিতে হয়তো স্পষ্ট হয়। লোকাল পার্টনার ও সাব-কন্ট্রাক্টরের সঙ্গে আইডিইএমআইএর বিরোধের পাশাপাশি প্রকল্পটিই বিশ্বব্যাংকের তদন্তের বিষয় হয়ে গেল আইডিইএমআইএর প্ররোচনায়। টেন্ডারের কাজ পাওয়ার পরপরই ওবারথার ও মরফো একীভূত হওয়ার আগে, ওবারথার বিরুদ্ধে মরফো বিইসির কাছে পরস্পরবিরোধী দুটি অভিযোগ করে। একটি অভিযোগে বলা হয়, ওবারথার যে দর প্রস্তাব করেছে তা ‘অযৌক্তিক কম’। প্রকল্পটিতে দুর্নীতি হওয়ার বেশ সম্ভাবনা। তাই তদন্ত করার অনুরোধ জানায় মরফো।

ফলত, প্রকল্পটিতে নিরীক্ষণ (অডিট) চালায় বিশ্বব্যাংক। নিরীক্ষণকালে ওবারথার জানায়, তারা প্রতিযোগিতা সংকোচনের সুবিধার্থে বিডিংয়ের শর্তাবলি সংশোধন করে টেন্ডারের কাজ পাওয়াটা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে এক সাব-কন্ট্রাক্টরকে অযথা অর্থ দিয়েছে। একই সঙ্গে আইডিইএমআইএ মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে বিশ্বব্যাংককে এ কথাও বলে যে, প্রতিযোগিতা সংকুচিতকরণে তাদের সহায়তা করছে টাইগার আইটি। আরেকটি অভিযোগ ছিল কার্ডের সংখ্যা ৮ কোটি থেকে বাড়িয়ে ১০ কোটি করা। যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি (এনসিএ) দেখতে পায়, বাড়তি ২ কোটি কার্ড তৈরি করায় যে মুনাফা হয় তার অনেক অনেক গুণ বেশি অর্থের দুর্নীতি হয়েছে মর্মে অভিযোগ করে বিশ্বব্যাংক। এতে প্রমাণিত হলো, অভিযোগ ভিত্তিহীন।

প্রকল্পটিতে কোনো দুর্নীতি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়ে বিশ্বব্যাংক বিষয়টির ওপর আরও তদন্ত চালাতে মামলাটি যুক্তরাজ্যে স্থানান্তর করে। আবার একই সঙ্গে তদন্তের ফলের জন্য অপেক্ষা না করেই, কেবল ওবারথারের বক্তব্যের ভিত্তিতে বিশ্বব্যাংক টাইগার আইটির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। এতে বলা হয়, বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে জাতীয় বা আন্তর্জাতিক কোনো প্রকল্পে টাইগার আইটির অংশগ্রহণ সাড়ে ১০ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হলো।

অবশেষে ছয় বছর ধরে অনুপুঙ্খ তদন্তে লাখ লাখ কাগুজে ও ইলেকট্রনিক দলিল, ইমেল, বার্তালিপি ও অন্যান্য অনুসন্ধান মূল্যায়ন শেষে যুক্তরাজ্য ‘আর কোনো পদক্ষেপ নয়’ (নো ফারদার অ্যাকশন) ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেয়। বাংলাদেশের এনআইডি প্রকল্পে দুর্নীতির কোনো প্রমাণ না পাওয়ায় মামলাটি বন্ধ করে দেওয়া হলো।

মামলার কারণে উদীয়মান আইডি সল্যুশন প্রভাইডার টাইগার আইটির অগ্রযাত্রা তীব্র ঝাঁকুনি খেয়েছে। ওই সময়টায় তারা বিভিন্ন দেশে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক প্রকল্পের কাজ পায়। তারা বিশ্ববাজারে নিজেদের শক্তিমান প্রতিদ্বন্দ্বীরূপে গড়ে তোলে। নিম্ন দর উদ্ধৃত করে সফল হয় তারা। এতে মরফো, ওবারথার ও অন্য বড় বড় প্রভাইডারের অবস্থা নাজুক হয়ে পড়ে। ফলত, আইডি সল্যুশন প্রভাইডারের অনেকেই ওই সময়ে নিজেদের গুটিয়ে নেয় অথবা একীভূত হয়ে যেতে বাধ্য হয়।

নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, প্রকল্প থেকে অপসারণের পর আইডিইএমআইএ ২০০০ সালে বা তার পরে টাইগার আইটি ও সিএসএলের সঙ্গে গোপনে রফা করে এবং ক্ষতিপূরণ বাবদ ওদের কয়েক লাখ ডলার দেয়। এ বিষয়ে টাইগার আইটি কোনো মন্তব্য করতে নারাজ। তথ্যের সত্যাসত্য জানার জন্য বাংলাদেশ প্রতিদিনের যুক্তরাজ্য প্রতিনিধি যোগাযোগ করলে আইডিইএমআইএ জানায়, তাদের নতুন করে কিছু বলবার নেই।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা
এমআইএসটিতে আইসিএমইএএস বিষয়ক তৃতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলন সমাপ্ত
এমআইএসটিতে আইসিএমইএএস বিষয়ক তৃতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলন সমাপ্ত
রবিবার জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দেশব্যাপী চলচ্চিত্র প্রদর্শনী
রবিবার জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দেশব্যাপী চলচ্চিত্র প্রদর্শনী
নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই : প্রেস সচিব
জাতিসংঘের দপ্তর চালু সংস্কার ও জবাবদিহির প্রতি সরকারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন
জাতিসংঘের দপ্তর চালু সংস্কার ও জবাবদিহির প্রতি সরকারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
সর্বশেষ খবর
ঝালকাঠির নলছিটিতে নদীভাঙন রোধে মানববন্ধন
ঝালকাঠির নলছিটিতে নদীভাঙন রোধে মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় অবৈধ জাল-পলিথিন জব্দ
ভোলায় অবৈধ জাল-পলিথিন জব্দ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে কটুক্তির প্রতিবাদে মানববন্ধন
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে কটুক্তির প্রতিবাদে মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় যৌথ অভিযানে মাদকসহ চারজন আটক
মোংলায় যৌথ অভিযানে মাদকসহ চারজন আটক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
নেত্রকোনায় জুলাই আন্দোলনের গ্রাফিতি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় মাদক ব্যবসায়ী ও চোরা কারবারি গ্রেফতার
ভালুকায় মাদক ব্যবসায়ী ও চোরা কারবারি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কারফিউ বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউ বাড়ল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ফল উৎসব
কুয়েতে ফল উৎসব

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

বাঞ্ছারামপুরে প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাঞ্ছারামপুরে প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝালকাঠিতে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের স্মরণ
ঝালকাঠিতে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের স্মরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় শহীদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কুষ্টিয়ায় শহীদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন
কুড়িগ্রামে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর জুলাই শহীদদের কবরের পাশে বৃক্ষরোপণ
চাঁদপুর জুলাই শহীদদের কবরের পাশে বৃক্ষরোপণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কসবায় শহীদ জুবায়ের ওমর স্মরণে বৃক্ষরোপণ
কসবায় শহীদ জুবায়ের ওমর স্মরণে বৃক্ষরোপণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ
লক্ষ্মীপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানুষ আর আওয়ামী কায়দায় হত্যা, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি প্রশ্রয় দিবে না: জাগপা
মানুষ আর আওয়ামী কায়দায় হত্যা, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি প্রশ্রয় দিবে না: জাগপা

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি ৯৯.১৮ শতাংশ
শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি ৯৯.১৮ শতাংশ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ
কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে মানুষ
শেরপুরে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজীপুরে গাড়িচাপায় নিহত ১
গাজীপুরে গাড়িচাপায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে দোকানি গ্রেফতার
ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে দোকানি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজারে যথাযথ তদারকি ব্যবস্থা এখনো অনুপস্থিত
বাজারে যথাযথ তদারকি ব্যবস্থা এখনো অনুপস্থিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শহীদদের স্মরণে গাছ রোপণ ও দোয়া মাহফিল
শহীদদের স্মরণে গাছ রোপণ ও দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও স্মৃতিফলক
জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও স্মৃতিফলক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে