শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৫, রবিবার, ১৫ মে, ২০২২ আপডেট:

ছয় বছর তদন্ত করেও এনআইডি প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি

♦ দুর্নীতির অভিযোগ এনেছিল বিশ্বব্যাংক ♦ যুক্তরাজ্যের অপরাধ তদন্ত সংস্থা মামলা বন্ধ করে বলেছে, ‘নো ফারদার অ্যাকশন’
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ছয় বছর তদন্ত করেও এনআইডি প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি

যুক্তরাজ্যের অপরাধ তদন্ত সংস্থা এনসিএ (ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি) ছয় বছর ধরে জোর তদন্ত চালিয়ে বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র- ন্যাশনাল আইডেন্টিটি (এনআইডি) প্রকল্পে দুর্নীতির কোনো প্রমাণ পায়নি। তাই সংস্থাটি এ দুর্নীতির মামলা বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমাদের যুক্তরাজ্য প্রতিনিধি জানান, প্রকল্পটির অর্থায়নকারী বিশ্বব্যাংক এ তদন্তের আগ্রহী উদ্যোক্তা। কেন এ তদন্ত করতে হয়েছে বাংলাদেশ প্রতিদিন তা খতিয়ে দেখেছে। ঘটনার উন্মেষ ২০০৭ সালে। সে বছর বাংলাদেশি সফটওয়্যার কোম্পানি ‘টাইগার আইটি বাংলাদেশ লিমিটেড’ আসন্ন নির্বাচনে ব্যবহারের জন্য সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে দেশে ৮ কোটি নাগরিকের জাতীয় বায়োমেট্রিক ডেটাবেজ তৈরি করে। এ ডেটাবেজ ব্যবহার করেই ২০০৮ সালে প্রথমবারের মতো নাগরিকদের জন্য আইডি কার্ড ইস্যু করা হয়েছিল। প্রকল্পটি ছিল, জাতি যখন শাসনতন্ত্রের এক নবযুগের সূচনার জন্য অপেক্ষমাণ- সেই সময়টায় বাস্তবায়িত ঐতিহাসিক প্রকল্প।

২০০৮ সালে এনআইডি প্রকল্পের চমৎকার সাফল্যের পর ২০১১ সালে বিশ্বব্যাংক জানায়, কাগজে তৈরি আইডি কার্ডের বদলে স্মার্টকার্ড প্রকল্প বাস্তবায়নে তারা ঋণ দেবে। নির্বাচন কমিশন তখন (২০১৪) এ কাজের জন্য আন্তর্জাতিক টেন্ডার ডাকে। টেন্ডার প্রক্রিয়ার সবকিছুই বিশ্বব্যাংক পর্যালোচনার পর অনুমোদন দেয়। টেন্ডারে কাজ পায় ‘ওবারথার টেকনোলজিস’ নামের ফরাসি একটি কোম্পানি। প্রকল্প পর্যালোচনাকালে বিশ্বব্যাংক এর অগ্রগতি ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতায় খুবই সন্তোষ প্রকাশ করে। সর্বনিম্ন দর উদ্ধৃত করায় বিদেশি কোম্পানিটি অন্যান্য প্রতিযোগীকে পরাস্ত করে ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে কাজ পেয়ে যায়। তারা ডেডিকেটেড সফটওয়্যার সরবরাহ নেওয়ার জন্য টাইগার আইটি নামক প্রতিষ্ঠানকে সাব-কন্ট্রাক্টর নিয়োগ করে। ‘সিএসএল’ নামের দেশীয় আরেকটি আইটি কোম্পানিকে করে তাদের লোকাল এজেন্ট।

টেন্ডারে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন দরদাতা হয়েছিল ‘স্যাফরান মরফো’ নামের কোম্পানি। পরবর্তীকালে এই মরফো একীভূত হয়েছিল ওবারথার টেকনোলজিসের সঙ্গে। একীভূত হয়ে তারা নামধারণ করে ‘আইডিইএমআইএ’।

টাইগার আইটির সঙ্গে ওবারথারের মিত্রতা প্রকল্প কাজ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে তাৎপর্যময় ভূমিকা রেখেছিল। টাইগারের অংশগ্রহণের কারণে বিদ্যমান অবকাঠামো ব্যবহার করে নতুন আইডি সিস্টেমের ডিজাইন করা, ব্যয়বাহুল্য এড়িয়ে চলা ইত্যাদির মাধ্যমে দেশের উল্লেখযোগ্য খরচ বেঁচে যায়। এর ফলে জাতীয় স্মার্ট আইডি কার্ড আজ অবধি বিশ্বের সবচেয়ে সস্তায় বানানো পলিকার্বোনেট স্মার্ট আইডি কার্ড। বাংলাদেশে একটি স্মার্ট আইডি কার্ড তৈরিতে গড়পড়তা ব্যয় (ব্যক্তির নামাঙ্কিতসহ এবং শুল্ক, ভ্যাট, কর আরোপের আগে) ১ দশমিক ০৩ ডলার। পাকিস্তানে প্রতিটি পলিকার্বোনেট স্মার্ট আইডি কার্ড তৈরিতে খরচ হয় ১ দশমিক ৬৯ ডলার; পেরুতে ১ দশমিক ৫২ ডলার, গুয়েতেমালায় ১ দশমিক ৬০ ডলার এবং শাদে ১ দশমিক ৯১ ডলার। এসব দেশের যে হিসাব দেওয়া হলো, সবই ব্যক্তির নামাঙ্কিত ছাড়া। নামাঙ্কনে খরচ হতে পারে প্রতি ইউনিটের জন্য অর্ধ ডলার। এ হিসাবের ভিত্তিতে বাংলাদেশ প্রতি কার্ডে কমপক্ষে ৭০% বাঁচিয়েছে। এর ফলে ৮ কোটি কার্ডের জন্য ধার্য প্রাথমিক বাজেটের টাকা দিয়েই নির্বাচন কমিশন ১০ কোটি (ওই সময়কার প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের সংখ্যা) কার্ডের ফরমায়েশ করতে সক্ষম হয়।

প্রকল্পের কাজ প্রাপ্তির পরপর বাংলাদেশের এনআইডি সিস্টেম বিষয়ে টাইগার আইটির অভিজ্ঞতা ব্যবহার করে ওবারথার (স্যাফরান মরফোর সঙ্গে একীভূত হওয়ায় বর্তমানে ‘আইডিইএমআইএ’) সাব-কন্ট্রাক্টরের (টাইগার আইটি) ভূমিকা সংকোচনের কৌশল অবলম্বন করে। বিশ্ববাজার থেকে এক প্রতিদ্বন্দ্বীকে ধ্বংস করে দেওয়ার মতলবে এবং নিজের মুনাফা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তারা শেষতক টাইগারকে প্রকল্প থেকেই সরিয়ে দিল। ন্যায়বিচারের আশায় টাইগার আইটি বাংলাদেশ হাই কোর্টের শরণ নেয়। বেগতিক দেখে ওবারথার যুক্তরাজ্যের আদালতে যায়। আবেদন জানায়, বাংলাদেশে মামলা ক্ষান্ত দেওয়ার জন্য টাইগারকে বাধ্য করতে অবিলম্বে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হোক। যুক্তরাজ্যের মামলায় ২০১৯ সালে জয়ী হয় টাইগার আইটি। মামলায় জয়ী হওয়া সত্ত্বেও টাইগার আইটিকে প্রকল্প থেকে অপসারণ করে আইডিইএমআইএ।

আইডিইএমআইএর কারসাজিতে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া বাংলাদেশি কোম্পানি শুধু টাইগার আইটিই নয়, টাইগার আইটিকে হটিয়ে দেওয়ার পর আইডিইএমআইএ তার লোকাল এজেন্ট সিএমএলকে প্রকল্প থেকে সরিয়ে দেয়। এ কাজটা করেন আইডিইএমআইএর কান্ট্রি ডিরেক্টর অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাইফুর রহমান; ইনি বিএনপির তদানীন্তন নির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ শোকরানার ভাই। তারেক জিয়ার সঙ্গে এই শোকরানার খুব ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক।

সূত্র জানায়, বিরোধীদলীয় রাজনীতিসংশ্লিষ্টদের জাতীয় নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট প্রকল্পে যুক্তকরণের ফল কী বয়ে আনতে পারে তা পরবর্তী ঘটনাবলিতে হয়তো স্পষ্ট হয়। লোকাল পার্টনার ও সাব-কন্ট্রাক্টরের সঙ্গে আইডিইএমআইএর বিরোধের পাশাপাশি প্রকল্পটিই বিশ্বব্যাংকের তদন্তের বিষয় হয়ে গেল আইডিইএমআইএর প্ররোচনায়। টেন্ডারের কাজ পাওয়ার পরপরই ওবারথার ও মরফো একীভূত হওয়ার আগে, ওবারথার বিরুদ্ধে মরফো বিইসির কাছে পরস্পরবিরোধী দুটি অভিযোগ করে। একটি অভিযোগে বলা হয়, ওবারথার যে দর প্রস্তাব করেছে তা ‘অযৌক্তিক কম’। প্রকল্পটিতে দুর্নীতি হওয়ার বেশ সম্ভাবনা। তাই তদন্ত করার অনুরোধ জানায় মরফো।

ফলত, প্রকল্পটিতে নিরীক্ষণ (অডিট) চালায় বিশ্বব্যাংক। নিরীক্ষণকালে ওবারথার জানায়, তারা প্রতিযোগিতা সংকোচনের সুবিধার্থে বিডিংয়ের শর্তাবলি সংশোধন করে টেন্ডারের কাজ পাওয়াটা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে এক সাব-কন্ট্রাক্টরকে অযথা অর্থ দিয়েছে। একই সঙ্গে আইডিইএমআইএ মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে বিশ্বব্যাংককে এ কথাও বলে যে, প্রতিযোগিতা সংকুচিতকরণে তাদের সহায়তা করছে টাইগার আইটি। আরেকটি অভিযোগ ছিল কার্ডের সংখ্যা ৮ কোটি থেকে বাড়িয়ে ১০ কোটি করা। যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি (এনসিএ) দেখতে পায়, বাড়তি ২ কোটি কার্ড তৈরি করায় যে মুনাফা হয় তার অনেক অনেক গুণ বেশি অর্থের দুর্নীতি হয়েছে মর্মে অভিযোগ করে বিশ্বব্যাংক। এতে প্রমাণিত হলো, অভিযোগ ভিত্তিহীন।

প্রকল্পটিতে কোনো দুর্নীতি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়ে বিশ্বব্যাংক বিষয়টির ওপর আরও তদন্ত চালাতে মামলাটি যুক্তরাজ্যে স্থানান্তর করে। আবার একই সঙ্গে তদন্তের ফলের জন্য অপেক্ষা না করেই, কেবল ওবারথারের বক্তব্যের ভিত্তিতে বিশ্বব্যাংক টাইগার আইটির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। এতে বলা হয়, বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে জাতীয় বা আন্তর্জাতিক কোনো প্রকল্পে টাইগার আইটির অংশগ্রহণ সাড়ে ১০ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হলো।

অবশেষে ছয় বছর ধরে অনুপুঙ্খ তদন্তে লাখ লাখ কাগুজে ও ইলেকট্রনিক দলিল, ইমেল, বার্তালিপি ও অন্যান্য অনুসন্ধান মূল্যায়ন শেষে যুক্তরাজ্য ‘আর কোনো পদক্ষেপ নয়’ (নো ফারদার অ্যাকশন) ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেয়। বাংলাদেশের এনআইডি প্রকল্পে দুর্নীতির কোনো প্রমাণ না পাওয়ায় মামলাটি বন্ধ করে দেওয়া হলো।

মামলার কারণে উদীয়মান আইডি সল্যুশন প্রভাইডার টাইগার আইটির অগ্রযাত্রা তীব্র ঝাঁকুনি খেয়েছে। ওই সময়টায় তারা বিভিন্ন দেশে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক প্রকল্পের কাজ পায়। তারা বিশ্ববাজারে নিজেদের শক্তিমান প্রতিদ্বন্দ্বীরূপে গড়ে তোলে। নিম্ন দর উদ্ধৃত করে সফল হয় তারা। এতে মরফো, ওবারথার ও অন্য বড় বড় প্রভাইডারের অবস্থা নাজুক হয়ে পড়ে। ফলত, আইডি সল্যুশন প্রভাইডারের অনেকেই ওই সময়ে নিজেদের গুটিয়ে নেয় অথবা একীভূত হয়ে যেতে বাধ্য হয়।

নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, প্রকল্প থেকে অপসারণের পর আইডিইএমআইএ ২০০০ সালে বা তার পরে টাইগার আইটি ও সিএসএলের সঙ্গে গোপনে রফা করে এবং ক্ষতিপূরণ বাবদ ওদের কয়েক লাখ ডলার দেয়। এ বিষয়ে টাইগার আইটি কোনো মন্তব্য করতে নারাজ। তথ্যের সত্যাসত্য জানার জন্য বাংলাদেশ প্রতিদিনের যুক্তরাজ্য প্রতিনিধি যোগাযোগ করলে আইডিইএমআইএ জানায়, তাদের নতুন করে কিছু বলবার নেই।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মানবপাচারের ‘রহস্য পাহাড়’ কচ্ছপিয়া
মানবপাচারের ‘রহস্য পাহাড়’ কচ্ছপিয়া
৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ
৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা
গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা
বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার আশঙ্কা নেই
বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার আশঙ্কা নেই
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ৯৮৩
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ৯৮৩
সর্বশেষ খবর
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী
আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মানবপাচারের ‘রহস্য পাহাড়’ কচ্ছপিয়া
মানবপাচারের ‘রহস্য পাহাড়’ কচ্ছপিয়া

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ
৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উন্নয়ন-স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া অন্য উপায় নেই
উন্নয়ন-স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া অন্য উপায় নেই

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান
ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার
গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডা থানায় নতুন ওসি
বাড্ডা থানায় নতুন ওসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার
শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি
শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'
সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার
পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর
চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ
তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ
নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত
সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত
জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক
দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

ব্যাঙের নাও
ব্যাঙের নাও

ডাংগুলি

খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুল ও পাখি
ফুল ও পাখি

ডাংগুলি

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা