শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, বৃহস্পতিবার, ০৪ আগস্ট, ২০২২

ভাবমূর্তি শেষ কূটনীতিক কেলেঙ্কারিতে

গৃহকর্মী নির্যাতন নারী কেলেঙ্কারি থেকে মাদক, কিছু ক্ষেত্রে ব্যবস্থা কিছু ক্ষেত্রে পার পেয়ে যান অভিযুক্তরা
জুলকার নাইন
অনলাইন ভার্সন
ভাবমূর্তি শেষ কূটনীতিক কেলেঙ্কারিতে

বাংলাদেশি কূটনীতিকদের কেলেঙ্কারির যেন শেষ হচ্ছে না। গৃহকর্মী নির্যাতন, নারী কেলেঙ্কারি থেকে এখন মাদক কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে গেছে বাংলাদেশি কূটনীতিকদের নাম। কয়েকজন বিদেশের মাটিতে গ্রেফতার হয়ে সম্মান খুইয়েছেন বাংলাদেশের। বছরের পর বছর ধরেই এমন কেলেঙ্কারির খবর আসছে। কিছু ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, কিছু ক্ষেত্রে পার পেয়ে গেছেন অভিযুক্তরা। তবে প্রতিটি ক্ষেত্রেই ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে বাংলাদেশের।

সর্বশেষ চলতি মাসে ইন্দোনেশিয়ায় বাসভবনে মাদক রেখে আটক হয়ে দেশের সুনাম ভূলুণ্ঠিত করা কাজী আনারকলি ২০তম ব্যাচের পররাষ্ট্র ক্যাডারের কর্মকর্তা। নানাভাবে মন্ত্রণালয়ের দোর্দণ্ড প্রভাবশালী হয়ে ওঠেন এই নারী কূটনীতিক। বেশ কিছু নারী কেলেঙ্কারির তদন্ত কমিটিতেও ছিলেন তিনি। ফরেন সার্ভিসে নিজের সার্কেল গড়ে তুলে প্রভাব খাটাতেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়ার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে ধরা পড়ে ধূলিসাৎ করেছেন দেশের ভাবমূর্তি। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

ইন্দোনেশিয়া সফরের আগে আগে নিজ বাসভবনে নাইজেরিয়ান এক নাগরিকের সঙ্গে মাদকসহ আটক হন কাজী আনারকলি। খবরে বলা হয়েছে, সেই নাইজেরিয়ান নাগরিকের সঙ্গে লিভ টুগেদারে ছিলেন তিনি। আগের কর্মস্থল যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেস থেকেই এই নাইজেরিয়ানকে নিজের সঙ্গে রাখেন বাংলাদেশি এই নারী কূটনীতিক। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, কাজী আনারকলি মাদকাসক্ত, রিহ্যাবে রেখে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া প্রয়োজন। ২০১৭ সালে কাজী আনারকলি লস অ্যাঞ্জেলেসে ডেপুটি কনসাল জেনারেল থেকে দ্রুততম সময়ে ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় যেতে বাধ্য হয়েছিলেন। কারণ সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ও নিউইয়র্কে পরপর দুই বাংলাদেশি কূটনীতিক গৃহকর্মী নির্যাতনের দায়ে গ্রেফতার হয়েছিলেন। কাজী আনারকলির গৃহকর্মী সাব্বিরও তখন সাত-আট মাস ধরে নিখোঁজ। গৃহকর্মী সাব্বির মামলা করলেই কাজী আনারকলি গ্রেফতার হতে পারেন এ অসম্মান থেকে বাঁচাতেই তাঁকে দ্রুত সেখান থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে তাঁকে তখনো দেশে ফেরানো হয়নি, উল্টো পদায়ন করা হয়েছিল জাকার্তায় বাংলাদেশ মিশনে। ২০১৭ সালের ১২ জুন গৃহকর্মী নির্যাতনের অভিযোগে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের ডেপুটি কনসাল জেনারেল মোহাম্মাদ শাহেদুল ইসলামকে পুলিশ গ্রেফতার করে। এর পরপরই ২০ জুন একই ধরনের অভিযোগে লিয়েনে জাতিসংঘ সদর দফতরে ইউএনডিপির ডেভেলপমেন্ট স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড পলিসি অ্যানালাইসিস ইউনিটের পরিচালক হিসেবে কর্মরত অবস্থায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ড. হামিদুর রশীদ নিজ বাসভবন থেকে পুলিশে গ্রেফতার হন। এর আগে ২০১৪ সালে নিউইয়র্কে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে তাঁর গৃহকর্মী একই ধরনের অভিযোগ আনেন। নোটিস পেয়েই সঙ্গে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করেন কূটনীতিক মনিরুল। প্রায় দেড় বছর পর ইথিওপিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত থাকা অবস্থায় মনিরুল ইসলাম ও তাঁর স্ত্রী ফাহিমা প্রভা যুক্তরাষ্ট্রের ম্যানহাটনে হাজিরা দিতে গিয়ে আটক হন। বর্তমানে মিসরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বে থাকা মনিরুল ইসলাম সর্বশেষ গত মাসে সচিব পদমর্যাদায় রাষ্ট্রদূত হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন।

এসব ক্ষেত্রে সরাসরি বাংলাদেশ সরকার ও রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়। জিরো টলারেন্স নিতে হবে

বাংলাদেশের কূটনীতিকদের আরেকটি বড় পদস্খলন হয়েছে নারী কেলেঙ্কারিতে। সর্বশেষ চলতি বছর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘অশ্লীল চ্যাটিং’ ও একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর কলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের প্রথম সচিব (রাজনৈতিক) মো. সানিউল কাদেরকে প্রত্যাহার করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ২০১৮ সালের শুরুতে গুয়াহাটিতে বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে কর্মরত এক বাংলাদেশি কূটনীতিকের বিরুদ্ধেও অভিযোগ এলে তাঁকেও প্রত্যাহার করা হয়। ২০২০ সালে ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক পরিচালকের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক দৈহিক সম্পর্ক ও প্রতারণার অভিযোগ তোলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সাবেক শিক্ষার্থী। পরে অবশ্য আপস মীমাংসা হয় সে অভিযোগের।

নারী কেলেঙ্কারির অভিযোগে ২০১৪ সালে ইতালির বাণিজ্যিক শহর মিলানে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল পদে নিযুক্ত থাকা অবস্থায় মো. তাওহীদুল ইসলামকে দেশে ফিরতে হয়। তাঁর বিরুদ্ধে মিশনেরই এক নারী সহকর্মী যৌন হয়রানির অভিযোগ এনেছিলেন। এ অভিযোগের তদন্ত কমিটিতে ছিলেন কাজী আনারকলি। এর আগের বছর অসদাচরণের জন্য সাবেক রাষ্ট্রদূত পর্যায়ের সিনিয়র কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরেও পাঠানো হয়েছে। অবশ্য রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগপ্রাপ্ত এশিয়ার একটি দেশে বাংলাদেশের এক অধ্যাপক রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি। কিন্তু নিজ দূতাবাসের একজন মহিলা কর্মীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে টোকিও থেকে বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রদূত এ কে এম মুজিবুর রহমানকে ঢাকায় ফিরিয়ে আনা হয়েছে। টোকিওর বাংলাদেশ মিশনের সাবেক সোশ্যাল সেক্রেটারি জাপানি তরুণী কিয়োকো তাকাহাসি তখন ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ফ্যাক্স ও ইমেইল বার্তায় রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ আনেন। ঢাকায় ফিরিয়ে আনা হলেও মুজিবুর রহমানকে ওএসডি করা হয়নি। এর আগে স্ত্রীর অভিযোগে রাষ্ট্রদূত হাসিব আজিজ ও রাষ্ট্রদূত আশরাফ উদ্দীনকে দীর্ঘদিন ওএসডি রেখে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এসব ক্ষেত্রে সরাসরি বাংলাদেশ সরকার ও রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়। কারণ এসব বিষয়ে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় নিউজ হয়, তখন বাংলাদেশের সাধারণ নির্দোষ কূটনীতিকদেরও সন্দেহের চোখে পড়তে হয়। তাই এসব বিষয়ে একেবারেই জিরো টলারেন্স অবস্থান নিতে হবে। এর বাইরে অন্য কোনো অবস্থানের সুযোগ নেই। এর বাইরে রিক্রুটমেন্টেও তদারকি বাড়ানো দরকার। বিভিন্ন সময় রাজনৈতিক বিবেচনায় যেসব নিয়োগ হচ্ছে তা থেকে সাবধান হওয়া প্রয়োজন।’ ড. ইমতিয়াজ বলেন, ‘একেকটি অভিযোগ একেক ধরনের। এর মধ্যে নারী কেলেঙ্কারি ও গৃহকর্মী নির্যাতন নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের স্খলনের বিষয় হিসেবে দেখা যায়। কিন্তু ইন্দোনেশিয়ায় কাজী আনারকলির বিরুদ্ধে অভিযোগ খুবই মারাত্মক। দ্রুত তদন্ত করে দেখা দরকার তিনি আসলেই দোষী কি না। দোষী হলে একে হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই। মাদকের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের জিরো টলারেন্স নীতির আলোকেই তাঁর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।’

সাবেক রাষ্ট্রদূত ও পররাষ্ট্র সচিব ওয়ালিউর রহমান বলেন, ‘কূটনীতিকরা যেসব কেলেঙ্কারিতে জড়াচ্ছেন এটা উদ্বেগের বিষয়। কিন্তু তার থেকেও উদ্বেগের বিষয় বাংলাদেশি কূটনীতিককে তাঁর বাসা থেকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া। এটা কঠোরভাবে ভিয়েনা কনভেনশনের লঙ্ঘন। বাংলাদেশি কূটনীতিকদের ক্ষেত্রে কেন বারবার এমন হচ্ছে তা নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। কোনো আইনের লঙ্ঘন হলে বাংলাদেশকে জানাতে হবে, তা না করে কোনো কূটনীতিককে অন্য দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাসার বাইরে নিয়ে যাচ্ছে, এটা মেনে নেওয়া যায় না। আগে যুক্তরাষ্ট্রকে এ বিষয়ে বাংলাদেশের বক্তব্য জানানো হয়েছে। এখন বাংলাদেশের উচিত কঠোরভাবে ইন্দোনেশিয়াকেও এটা মনে করিয়ে দেওয়া। সেই সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ায় ঢাকা থেকে তদন্ত দল পাঠিয়ে সঠিকভাবে তদন্ত করে সে হিসেবে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।’

এই বিভাগের আরও খবর
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসে কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন : মৎস্য উপদেষ্টা
গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসে কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন : মৎস্য উপদেষ্টা
সাবেক এমপি বুবলীর জামিন নামঞ্জুর
সাবেক এমপি বুবলীর জামিন নামঞ্জুর
বর্তমানে পাহাড়ের অবস্থা শান্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বর্তমানে পাহাড়ের অবস্থা শান্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মসজিদ-মন্দির-গির্জা পরিদর্শন করলেন ভারপ্রাপ্ত মা‌র্কিন রাষ্ট্রদূত
মসজিদ-মন্দির-গির্জা পরিদর্শন করলেন ভারপ্রাপ্ত মা‌র্কিন রাষ্ট্রদূত
জাতীয় নির্বাচন তদন্ত কমিশনে ইসির তিন কর্মকর্তা অন্তর্ভুক্ত
জাতীয় নির্বাচন তদন্ত কমিশনে ইসির তিন কর্মকর্তা অন্তর্ভুক্ত
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘ মহাসচিবের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘ মহাসচিবের
পূজামণ্ডপে অস্থিতিশীলতা ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্কতায় পুলিশ: আইজিপি
পূজামণ্ডপে অস্থিতিশীলতা ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্কতায় পুলিশ: আইজিপি
সাংস্কৃতিক ভিন্নতাই আমাদের শক্তি: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
সাংস্কৃতিক ভিন্নতাই আমাদের শক্তি: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
দুর্গাপূজা কেন্দ্র করে সারাদেশে ৪৯ বিচ্ছিন্ন ঘটনা, গ্রেফতার ১৯
দুর্গাপূজা কেন্দ্র করে সারাদেশে ৪৯ বিচ্ছিন্ন ঘটনা, গ্রেফতার ১৯
সর্বশেষ খবর
ভবিষ্যৎ সংঘাতের জন্য ইরান সম্পূর্ণ প্রস্তুত: শীর্ষ জেনারেল
ভবিষ্যৎ সংঘাতের জন্য ইরান সম্পূর্ণ প্রস্তুত: শীর্ষ জেনারেল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি: বিশেষ কোটায় সুযোগ পেলেন ৬০ শিক্ষার্থী
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি: বিশেষ কোটায় সুযোগ পেলেন ৬০ শিক্ষার্থী

১৮ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু, সেপ্টেম্বরে মৃত্যু ৭৬ জনের
ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু, সেপ্টেম্বরে মৃত্যু ৭৬ জনের

৪০ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সংবিধান অনুযায়ী দেশে সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই: আমীর খসরু
সংবিধান অনুযায়ী দেশে সংখ্যালঘু বলতে কিছু নেই: আমীর খসরু

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

তিন দেশ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার
তিন দেশ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার কিনবে সরকার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অবৈধ অনুপ্রবেশের অপরাধে ভারতীয় নাগরিক আটক
অবৈধ অনুপ্রবেশের অপরাধে ভারতীয় নাগরিক আটক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলগাজীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সভাপতি সাইফুল, সম্পাদক শুভ
ফুলগাজীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সভাপতি সাইফুল, সম্পাদক শুভ

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশে ফিরবেন যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাসিত ১২০ ইরানি: মন্ত্রণালয়
দেশে ফিরবেন যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাসিত ১২০ ইরানি: মন্ত্রণালয়

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের ব্যর্থতায় ক্ষমা চাইলেন লিটন
এশিয়া কাপের ব্যর্থতায় ক্ষমা চাইলেন লিটন

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়া সিরিজের আগে মুখে আঘাত পেলেন রাচিন রাভিন্দ্রা
অস্ট্রেলিয়া সিরিজের আগে মুখে আঘাত পেলেন রাচিন রাভিন্দ্রা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু
বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

৩৮ বছর বয়সে পাকিস্তান দলে নতুন ‘আফ্রিদি’
৩৮ বছর বয়সে পাকিস্তান দলে নতুন ‘আফ্রিদি’

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, ৯ মাসে আক্রান্ত ৭৪৭১
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, ৯ মাসে আক্রান্ত ৭৪৭১

৪২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

স্বামীর সঙ্গে পুকুরে গোসলে গিয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
স্বামীর সঙ্গে পুকুরে গোসলে গিয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, রাবি ছাত্রদল নেতার সনদ বাতিল
শিক্ষকদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, রাবি ছাত্রদল নেতার সনদ বাতিল

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে বরগুনায় তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে বরগুনায় তিনজনের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসে কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন : মৎস্য উপদেষ্টা
গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসে কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন : মৎস্য উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র কি ভেনেজুয়েলায় হামলা করবেই?
যুক্তরাষ্ট্র কি ভেনেজুয়েলায় হামলা করবেই?

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাত নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাত নেতাকর্মী গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্তুগালে বাংলাদেশ বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন আমাদোরা ও সিন্ত্রার নতুন কমিটি
পর্তুগালে বাংলাদেশ বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন আমাদোরা ও সিন্ত্রার নতুন কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খুলনায় অসচ্ছল পরিবারের মাঝে শুভসংঘের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
খুলনায় অসচ্ছল পরিবারের মাঝে শুভসংঘের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর সদর দফতরের কাছে বিস্ফোরণ, নিহত ১০
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর সদর দফতরের কাছে বিস্ফোরণ, নিহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের যুদ্ধ বললেন পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
ইউক্রেন যুদ্ধকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের যুদ্ধ বললেন পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাফত মজলিসের কর্মসূচি ঘোষণা
খেলাফত মজলিসের কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি বুবলীর জামিন নামঞ্জুর
সাবেক এমপি বুবলীর জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাতিজার লাঠির আঘাতে পা ভেঙে হাসপাতালে ফুফু, হত্যা চেষ্টার অভিযোগ
ভাতিজার লাঠির আঘাতে পা ভেঙে হাসপাতালে ফুফু, হত্যা চেষ্টার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এতিমখানায় ‘একবেলা আহার প্রজেক্টে’ স্বেচ্ছাসেবকদের উদারতা
এতিমখানায় ‘একবেলা আহার প্রজেক্টে’ স্বেচ্ছাসেবকদের উদারতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ বছরের সংসার ভাঙল হলিউডের জনপ্রিয় তারকা দম্পতির
২০ বছরের সংসার ভাঙল হলিউডের জনপ্রিয় তারকা দম্পতির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’
‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান
টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!
গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন
জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট
মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় একসঙ্গে কাজল ও রানি
দুর্গাপূজায় একসঙ্গে কাজল ও রানি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম
পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’
‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত
৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী
টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের প্রধান কোচের পদত্যাগ চান সাবেক ক্রিকেটার
পাকিস্তানের প্রধান কোচের পদত্যাগ চান সাবেক ক্রিকেটার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্মারক রৌপ্যমুদ্রার দাম বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক
স্মারক রৌপ্যমুদ্রার দাম বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র
অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম
যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ কেজি মাছের দাম ৪৬ হাজার
১১ কেজি মাছের দাম ৪৬ হাজার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রেড নোটিসে
গতি নেই রেড নোটিসে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে
বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে

নগর জীবন

মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে
মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে

শিল্প বাণিজ্য

১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি
১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি

শিল্প বাণিজ্য

থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা
থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

নগর জীবন

প্রশাসনে পদোন্নতির জট খুলছে
প্রশাসনে পদোন্নতির জট খুলছে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা
ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা

নগর জীবন

অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি
অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য
টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি

শিল্প বাণিজ্য

গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই
গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি
পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার
৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!
পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল
নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল

মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ
কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ

নগর জীবন

সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক
সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক

নগর জীবন

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

নিরাপত্তাঝুঁকি নিয়ে জ্বালানি কার্যক্রম
নিরাপত্তাঝুঁকি নিয়ে জ্বালানি কার্যক্রম

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর
পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা
শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা

মাঠে ময়দানে

রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি
রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি

পেছনের পৃষ্ঠা