শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, বৃহস্পতিবার, ০৪ আগস্ট, ২০২২

ভাবমূর্তি শেষ কূটনীতিক কেলেঙ্কারিতে

গৃহকর্মী নির্যাতন নারী কেলেঙ্কারি থেকে মাদক, কিছু ক্ষেত্রে ব্যবস্থা কিছু ক্ষেত্রে পার পেয়ে যান অভিযুক্তরা
জুলকার নাইন
অনলাইন ভার্সন
ভাবমূর্তি শেষ কূটনীতিক কেলেঙ্কারিতে

বাংলাদেশি কূটনীতিকদের কেলেঙ্কারির যেন শেষ হচ্ছে না। গৃহকর্মী নির্যাতন, নারী কেলেঙ্কারি থেকে এখন মাদক কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে গেছে বাংলাদেশি কূটনীতিকদের নাম। কয়েকজন বিদেশের মাটিতে গ্রেফতার হয়ে সম্মান খুইয়েছেন বাংলাদেশের। বছরের পর বছর ধরেই এমন কেলেঙ্কারির খবর আসছে। কিছু ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, কিছু ক্ষেত্রে পার পেয়ে গেছেন অভিযুক্তরা। তবে প্রতিটি ক্ষেত্রেই ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে বাংলাদেশের।

সর্বশেষ চলতি মাসে ইন্দোনেশিয়ায় বাসভবনে মাদক রেখে আটক হয়ে দেশের সুনাম ভূলুণ্ঠিত করা কাজী আনারকলি ২০তম ব্যাচের পররাষ্ট্র ক্যাডারের কর্মকর্তা। নানাভাবে মন্ত্রণালয়ের দোর্দণ্ড প্রভাবশালী হয়ে ওঠেন এই নারী কূটনীতিক। বেশ কিছু নারী কেলেঙ্কারির তদন্ত কমিটিতেও ছিলেন তিনি। ফরেন সার্ভিসে নিজের সার্কেল গড়ে তুলে প্রভাব খাটাতেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়ার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে ধরা পড়ে ধূলিসাৎ করেছেন দেশের ভাবমূর্তি। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

ইন্দোনেশিয়া সফরের আগে আগে নিজ বাসভবনে নাইজেরিয়ান এক নাগরিকের সঙ্গে মাদকসহ আটক হন কাজী আনারকলি। খবরে বলা হয়েছে, সেই নাইজেরিয়ান নাগরিকের সঙ্গে লিভ টুগেদারে ছিলেন তিনি। আগের কর্মস্থল যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেস থেকেই এই নাইজেরিয়ানকে নিজের সঙ্গে রাখেন বাংলাদেশি এই নারী কূটনীতিক। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, কাজী আনারকলি মাদকাসক্ত, রিহ্যাবে রেখে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া প্রয়োজন। ২০১৭ সালে কাজী আনারকলি লস অ্যাঞ্জেলেসে ডেপুটি কনসাল জেনারেল থেকে দ্রুততম সময়ে ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় যেতে বাধ্য হয়েছিলেন। কারণ সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ও নিউইয়র্কে পরপর দুই বাংলাদেশি কূটনীতিক গৃহকর্মী নির্যাতনের দায়ে গ্রেফতার হয়েছিলেন। কাজী আনারকলির গৃহকর্মী সাব্বিরও তখন সাত-আট মাস ধরে নিখোঁজ। গৃহকর্মী সাব্বির মামলা করলেই কাজী আনারকলি গ্রেফতার হতে পারেন এ অসম্মান থেকে বাঁচাতেই তাঁকে দ্রুত সেখান থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে তাঁকে তখনো দেশে ফেরানো হয়নি, উল্টো পদায়ন করা হয়েছিল জাকার্তায় বাংলাদেশ মিশনে। ২০১৭ সালের ১২ জুন গৃহকর্মী নির্যাতনের অভিযোগে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের ডেপুটি কনসাল জেনারেল মোহাম্মাদ শাহেদুল ইসলামকে পুলিশ গ্রেফতার করে। এর পরপরই ২০ জুন একই ধরনের অভিযোগে লিয়েনে জাতিসংঘ সদর দফতরে ইউএনডিপির ডেভেলপমেন্ট স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড পলিসি অ্যানালাইসিস ইউনিটের পরিচালক হিসেবে কর্মরত অবস্থায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ড. হামিদুর রশীদ নিজ বাসভবন থেকে পুলিশে গ্রেফতার হন। এর আগে ২০১৪ সালে নিউইয়র্কে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে তাঁর গৃহকর্মী একই ধরনের অভিযোগ আনেন। নোটিস পেয়েই সঙ্গে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করেন কূটনীতিক মনিরুল। প্রায় দেড় বছর পর ইথিওপিয়ায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত থাকা অবস্থায় মনিরুল ইসলাম ও তাঁর স্ত্রী ফাহিমা প্রভা যুক্তরাষ্ট্রের ম্যানহাটনে হাজিরা দিতে গিয়ে আটক হন। বর্তমানে মিসরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বে থাকা মনিরুল ইসলাম সর্বশেষ গত মাসে সচিব পদমর্যাদায় রাষ্ট্রদূত হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন।

এসব ক্ষেত্রে সরাসরি বাংলাদেশ সরকার ও রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়। জিরো টলারেন্স নিতে হবে

বাংলাদেশের কূটনীতিকদের আরেকটি বড় পদস্খলন হয়েছে নারী কেলেঙ্কারিতে। সর্বশেষ চলতি বছর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘অশ্লীল চ্যাটিং’ ও একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর কলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের প্রথম সচিব (রাজনৈতিক) মো. সানিউল কাদেরকে প্রত্যাহার করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ২০১৮ সালের শুরুতে গুয়াহাটিতে বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে কর্মরত এক বাংলাদেশি কূটনীতিকের বিরুদ্ধেও অভিযোগ এলে তাঁকেও প্রত্যাহার করা হয়। ২০২০ সালে ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক পরিচালকের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক দৈহিক সম্পর্ক ও প্রতারণার অভিযোগ তোলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সাবেক শিক্ষার্থী। পরে অবশ্য আপস মীমাংসা হয় সে অভিযোগের।

নারী কেলেঙ্কারির অভিযোগে ২০১৪ সালে ইতালির বাণিজ্যিক শহর মিলানে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল পদে নিযুক্ত থাকা অবস্থায় মো. তাওহীদুল ইসলামকে দেশে ফিরতে হয়। তাঁর বিরুদ্ধে মিশনেরই এক নারী সহকর্মী যৌন হয়রানির অভিযোগ এনেছিলেন। এ অভিযোগের তদন্ত কমিটিতে ছিলেন কাজী আনারকলি। এর আগের বছর অসদাচরণের জন্য সাবেক রাষ্ট্রদূত পর্যায়ের সিনিয়র কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরেও পাঠানো হয়েছে। অবশ্য রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগপ্রাপ্ত এশিয়ার একটি দেশে বাংলাদেশের এক অধ্যাপক রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি। কিন্তু নিজ দূতাবাসের একজন মহিলা কর্মীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে টোকিও থেকে বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রদূত এ কে এম মুজিবুর রহমানকে ঢাকায় ফিরিয়ে আনা হয়েছে। টোকিওর বাংলাদেশ মিশনের সাবেক সোশ্যাল সেক্রেটারি জাপানি তরুণী কিয়োকো তাকাহাসি তখন ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ফ্যাক্স ও ইমেইল বার্তায় রাষ্ট্রদূতের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ আনেন। ঢাকায় ফিরিয়ে আনা হলেও মুজিবুর রহমানকে ওএসডি করা হয়নি। এর আগে স্ত্রীর অভিযোগে রাষ্ট্রদূত হাসিব আজিজ ও রাষ্ট্রদূত আশরাফ উদ্দীনকে দীর্ঘদিন ওএসডি রেখে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এসব ক্ষেত্রে সরাসরি বাংলাদেশ সরকার ও রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়। কারণ এসব বিষয়ে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় নিউজ হয়, তখন বাংলাদেশের সাধারণ নির্দোষ কূটনীতিকদেরও সন্দেহের চোখে পড়তে হয়। তাই এসব বিষয়ে একেবারেই জিরো টলারেন্স অবস্থান নিতে হবে। এর বাইরে অন্য কোনো অবস্থানের সুযোগ নেই। এর বাইরে রিক্রুটমেন্টেও তদারকি বাড়ানো দরকার। বিভিন্ন সময় রাজনৈতিক বিবেচনায় যেসব নিয়োগ হচ্ছে তা থেকে সাবধান হওয়া প্রয়োজন।’ ড. ইমতিয়াজ বলেন, ‘একেকটি অভিযোগ একেক ধরনের। এর মধ্যে নারী কেলেঙ্কারি ও গৃহকর্মী নির্যাতন নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের স্খলনের বিষয় হিসেবে দেখা যায়। কিন্তু ইন্দোনেশিয়ায় কাজী আনারকলির বিরুদ্ধে অভিযোগ খুবই মারাত্মক। দ্রুত তদন্ত করে দেখা দরকার তিনি আসলেই দোষী কি না। দোষী হলে একে হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই। মাদকের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের জিরো টলারেন্স নীতির আলোকেই তাঁর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।’

সাবেক রাষ্ট্রদূত ও পররাষ্ট্র সচিব ওয়ালিউর রহমান বলেন, ‘কূটনীতিকরা যেসব কেলেঙ্কারিতে জড়াচ্ছেন এটা উদ্বেগের বিষয়। কিন্তু তার থেকেও উদ্বেগের বিষয় বাংলাদেশি কূটনীতিককে তাঁর বাসা থেকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া। এটা কঠোরভাবে ভিয়েনা কনভেনশনের লঙ্ঘন। বাংলাদেশি কূটনীতিকদের ক্ষেত্রে কেন বারবার এমন হচ্ছে তা নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। কোনো আইনের লঙ্ঘন হলে বাংলাদেশকে জানাতে হবে, তা না করে কোনো কূটনীতিককে অন্য দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাসার বাইরে নিয়ে যাচ্ছে, এটা মেনে নেওয়া যায় না। আগে যুক্তরাষ্ট্রকে এ বিষয়ে বাংলাদেশের বক্তব্য জানানো হয়েছে। এখন বাংলাদেশের উচিত কঠোরভাবে ইন্দোনেশিয়াকেও এটা মনে করিয়ে দেওয়া। সেই সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ায় ঢাকা থেকে তদন্ত দল পাঠিয়ে সঠিকভাবে তদন্ত করে সে হিসেবে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।’

এই বিভাগের আরও খবর
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
সর্বশেষ খবর
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি
শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪

১৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার
মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত
সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২
দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা
নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে
ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি
মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২
সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক
কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী
ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা