শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৮, বুধবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

তালিকা হচ্ছে কমিটি বাণিজ্যে জড়িতদের

কেন্দ্র থেকে তৃণমূল, সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগ যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, তাঁতী লীগ, মৎস্যজীবী লীগ অভিযোগ সবখানেই
মাহবুব মমতাজী
অনলাইন ভার্সন
তালিকা হচ্ছে কমিটি বাণিজ্যে জড়িতদের

আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনে কমিটি বাণিজ্যে যারা গডফাদার তাদের তালিকা হচ্ছে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, তাঁতী লীগ, মৎস্যজীবী লীগের কিছু নেতার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ ওঠায় তৎপর হয়ে উঠেছে রাষ্ট্রীয় সংস্থা। সংস্থাগুলো তালিকা করে দলের সর্বোচ্চ মহলে পাঠাচ্ছে। ফলে কপাল পুড়তে পারে কমিটি ও মনোনয়ন বাণিজ্যে জড়িত কিছু নেতানেত্রীর। জেলা-উপজেলায় আওয়ামী লীগের সম্মেলন এবং সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের কমিটি গঠনে ‘অনুপ্রবেশ’ ঠেকাতেই এ উদ্যোগ।

কয়েকটি সংস্থাসূত্র জানান, বিশেষ সুবিধা নিয়ে গত ১৪ বছরে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন ইউনিট, যুবলীগ-ছাত্রলীগ, কৃষক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুব মহিলা লীগ, মহিলা লীগ, তাঁতী লীগ, মৎস্যজীবী লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগে জামায়াত-শিবির ও বিএনপি এবং ফ্রীডম পার্টির লোকেরা জায়গা করে নিয়েছেন। এর সঙ্গে সংগঠনের কিছু প্রভাবশালী নেতা, সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের শীর্ষ নেতারা জড়িত। তাদের হাত ধরে রাতারাতি জামায়াত-শিবির ও ফ্রীডম পার্টির লোকেরাও আওয়ামী লীগ বনে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের তকমা গায়ে লাগিয়ে করে বেড়াচ্ছেন নানা ধরনের অপকর্ম। সূত্র জানান, কেন্দ্রের এক প্রবীণ নেতা সম্প্রতি একটি জেলা কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক বানানোর কথা বলে এক ব্যক্তির কাছ থেকে ২৫ লাখ টাকা উৎকোচ গ্রহণ করেন। পরে সেই নেতাকে সাংগঠনিক সম্পাদক না বানিয়ে জেলার সদস্য করেছেন। শুধু কমিটি বাণিজ্য নয়, কারও কারও বিরুদ্ধে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভায় মেয়র পদেও মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে। একাধিক সংস্থাসূত্র জানান, জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আওয়ামী লীগ ও সরকারের বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে শুরু করে সব জায়গায় সরকারের বিরুদ্ধে কুৎসাচার বিস্তার করছে। কিন্তু আওয়ামী লীগে ১৪ বছরে যে হারে ‘সুবিধাবাদী’ বেড়েছে, সে হারে এ অপপ্রচারের কোনো প্রতিবাদ ও যুক্তি খন্ডানো পরিলক্ষিত হচ্ছে না। তারা নিজেদের এবং নেতাদের চামচামি করতেই দিন পার করছেন। ফলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে খোদ তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা দলটিতে। সরকারের উচ্চ পর্যায় সূত্র জানান, গত কয়েক বছরে আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশের বিষয়টি ব্যাপকভাবে আলোচিত। এ অনুপ্রবেশের কারণ কী তা-ও দলের নেতাদের কাছে চিহ্নিত এবং অনুপ্রবেশ ঠেকাতে দল থেকে বারবার তাগিদও দেওয়া হচ্ছে। টানা ১৪ বছর দল ক্ষমতায় থাকার কারণে সুবিধাবাদীরা নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারে অনুপ্রবেশ করছেন। সুবিধাবাদীরা যাতে দলে ঢুকতে না পারেন সেজন্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ শীর্ষ নেতারা দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীকে দীর্ঘদিন ধরেই সতর্ক করে আসছেন। কিন্তু কিছু নেতা এসবে কর্ণপাত করছেন না।

রাষ্ট্রের দুটি সংস্থার করা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে : ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, বিভিন্ন সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের দীর্ঘদিন সম্মেলন ও নতুন কমিটি নেই। মহানগর মূল দলসহ সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনে প্রচুর হাইব্রিড, বহিরাগত অনুপ্রবেশকারী রয়েছেন। দলে হাইব্রিড ও সুবিধাবাদীদের দাপটে প্রকৃত ত্যাগী নেতা-কর্মীরা কোণঠাসা। এখন ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড, থানা কমিটি গঠনের কাজ শুরু হয়েছে। এসব জায়গায় ত্যাগী ও পরীক্ষিতদের বাদ দিয়ে হাইব্রিড, বিতর্কিত ব্যক্তি, এলাকায় পরিচিতদের আনা হচ্ছে। এ ছাড়া এক প্রভাবশালী ব্যক্তির ‘অযাচিত’ হস্তক্ষেপের ফলে দীর্ঘদিনের পোড় খাওয়া রাজনীতিকরা কমিটি থেকে বাদ পড়তে যাচ্ছেন। ওই প্রভাবশালী ব্যক্তির পছন্দের তালিকায় রয়েছেন সদ্য ছাত্রলীগ থেকে বিদায় নেওয়া কিংবা সদ্য কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে বের হওয়া নেতা। যারা কখনো বিরোধী দলের আন্দোলন মোকাবিলা কিংবা রাজপথে ন্যূনতম ঘাম ঝরাননি।

যেসব নেতাকে সামনে রেখে ওয়ার্ড-থানা কমিটি গঠনের কাজ চলছে, আগামীতে তাদের দিয়ে নির্বাচন পার করা এবং বিএনপি বড় ধরনের আন্দোলনের ডাক দিলে তা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। ফলে সংগঠন ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়বে।

আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানিয়েছেন, ঢাকা যে দলের দখলে থাকে সরকারও সে দলের দখলে যায়। আসন্ন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ কমিটি গঠনের যে প্রক্রিয়া চলছে, তাতে সংগঠন আরও দুর্বল হবে। সে কারণে কারা এবং কেন ও কীসের বিনিময়ে এমন নেতাদের সামনে আনতে চাইছেন সেসব বিষয়ে খোঁজখবর নিতে নড়েচড়ে বসেছে কয়েকটি রাষ্ট্রীয় সংস্থা।

জানা গেছে, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবী লীগ, শ্রমিক লীগ ও যুব মহিলা লীগের সাংগঠনিক অবস্থা খুবই দুর্বল। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা দল এবং বিগত দুই বছর কভিডের কারণে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম দুর্বল অবস্থায় পতিত হয়েছে। সম্প্রতি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের ওয়ার্ড কমিটি গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। সেখানে মহানগরের দুই শীর্ষ নেতার পছন্দের তালিকায় রয়েছেন বিতর্কিত ব্যক্তি, সরকারি চতুর্থ শ্রেণির চাকরিজীবী, ফ্রীডম পার্টি, হত্যা ও মাদক মামলার আসামি। দক্ষিণের এসব ওয়ার্ড হচ্ছে ২০ নম্বর, ৫ নম্বর, ৭ নম্বর, ২৪ নম্বর, ৩৭ নম্বর, ৩৮ নম্বর, ২৮ নম্বর। দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও পরীক্ষিতদের বাদ দিয়ে দুই শীর্ষ নেতার মনগড়া কমিটি গঠনের পাঁয়তারা চলছে। অভিযোগ উঠে এসেছে, এ কয়েকটি ওয়ার্ডের শীর্ষ নেতা বানাতে কোটি টাকার ওপরে লেনদেনের তথ্য পেয়েছে কয়েকটি সংস্থা। সাত বছর আগেও চতুর্থ শ্রেণির চাকরিজীবী যুবলীগের ‘হঠাৎ’ কপাল খুলে যাওয়া এক নেতার পল্টন এলাকায় একটি আলিশান অফিস নিয়েও আলোচনা হচ্ছে।

সংস্থাগুলোর রিপোর্টে বলা হয়েছে : আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের একশ্রেণির নেতার মাধ্যমেই দলে অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটছে। অনুপ্রবেশকারী নেতাদের দ্বারা চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসসহ একের পর এক ঘটনা ঘটছে, যার দায় সরকার এবং আওয়ামী লীগের ওপর এসে পড়ছে। কারা কারা এ কর্মের সঙ্গে জড়িত তাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। কোথায় এবং কার মাধ্যমে লেনদেন হয় সেসবও আছে সেই রিপোর্টে।

জানা গেছে, বলয় ভারী করতে সারা দেশে ১৪ বছরে লক্ষাধিক জামায়াত-শিবির, রাজাকার-আলবদর ও তাদের সন্তান এবং বিএনপির তৃণমূল নেতা-কর্মী ও সমর্থককে আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগে যোগদান করানো হয়েছে। তাদের কারও কারও বিরুদ্ধে জমি দখল, হত্যা মামলা, ইয়াবা ব্যবসাসহ নানা অপকর্মের অভিযোগ রয়েছে। এলাকায় তারা চিহ্নিত। অতীত অপকর্ম থেকে রেহাই পাওয়া, দলের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি, আগামী নির্বাচনে জনগণ থেকে দলকে বিচ্ছিন্ন করার টার্গেট নিয়ে তারা ক্ষমতাসীন দলে যোগ দিয়েছেন। আর কোনো কোনো ক্ষেত্রে স্থানীয় একশ্রেণির জনপ্রতিনিধি নিজেদের আলাদা বলয় সৃষ্টি করতে জামায়াত-শিবির, রাজাকার-আলবদর ও তাদের সন্তান এবং বিএনপির-জামায়াত থেকে অনুপ্রবেশকারীদের দলে গুরুত্বপূর্ণ পদও দিয়েছেন। মাঠ এখন হাইব্রিডদের দখলে। দলে অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে অনেক আগে থেকেই সরব আওয়ামী লীগ।

অনুপ্রবেশকারীরা তৃণমূল পর্যায়ে ১০ থেকে ২০ লাখ টাকার বিনিময়ে, কেউ কেউ ৫০ লাখ থেকে কোটি টাকা দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদও কিনে নিয়েছেন। সরকারি দলে পদাধিকারী হয়ে তারা নানা অপকর্ম করে যাচ্ছেন।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি
১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
আমিরাতে ভিসা বন্ধের বিভ্রান্তিকর তথ্য থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
আমিরাতে ভিসা বন্ধের বিভ্রান্তিকর তথ্য থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
রাসুল (সা.)-এর সীরাত চর্চা মানবজাতির জন্য অপরিহার্য : ধর্ম উপদেষ্টা
রাসুল (সা.)-এর সীরাত চর্চা মানবজাতির জন্য অপরিহার্য : ধর্ম উপদেষ্টা
বি‌সি‌বি সভাপ‌তির চি‌ঠি নিয়ে এবার হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত
বি‌সি‌বি সভাপ‌তির চি‌ঠি নিয়ে এবার হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
ভবদহ অঞ্চলের জলাবদ্ধতা দূরীকরণে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
ভবদহ অঞ্চলের জলাবদ্ধতা দূরীকরণে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ঢাকার নদীগুলোকে বাঁচানো সম্ভব : পরিবেশ উপদেষ্টা
সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ঢাকার নদীগুলোকে বাঁচানো সম্ভব : পরিবেশ উপদেষ্টা
বিসিবি সভাপ‌তির চি‌ঠির কার্যকারিতা স্থগিত, নির্বাচনে নেই বাধা
বিসিবি সভাপ‌তির চি‌ঠির কার্যকারিতা স্থগিত, নির্বাচনে নেই বাধা
দুর্গাপূজায় প্রতিটি মণ্ডপকে ৫০০ কেজি করে চাল দেবে সরকার
দুর্গাপূজায় প্রতিটি মণ্ডপকে ৫০০ কেজি করে চাল দেবে সরকার
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপের উদ্বোধন
চাঁদপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপের উদ্বোধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন
লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’
‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসমানী হাসপাতালে অনিয়ম নিয়ে জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারি
ওসমানী হাসপাতালে অনিয়ম নিয়ে জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেটে ইয়াবা লুকিয়ে পাচারের সময় যুবক আটক
পেটে ইয়াবা লুকিয়ে পাচারের সময় যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ৪৬১টি মন্ডপে হবে দুর্গাপূজা উদযাপন
গাজীপুরে ৪৬১টি মন্ডপে হবে দুর্গাপূজা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপমুক্তভাবে নির্বাচন পরিচালনার আশ্বাস চাকসু প্রধানের
চাপমুক্তভাবে নির্বাচন পরিচালনার আশ্বাস চাকসু প্রধানের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা
ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!
পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত
ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!
এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?
শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি
১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক
কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে
চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক
ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা
যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০
সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে ছাত্রদল নেতাদের বহিষ্কার প্রত্যাহারের দাবিতে অনশন
জয়পুরহাটে ছাত্রদল নেতাদের বহিষ্কার প্রত্যাহারের দাবিতে অনশন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অ্যাকশন শুরু
সিলেটে অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অ্যাকশন শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফখরের আউট নিয়ে টিভি আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ পিসিবির
ফখরের আউট নিয়ে টিভি আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ পিসিবির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে
ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ
ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা
ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের
রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’
‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!
এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের
সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক
বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স
এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?
ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা

নগর জীবন

ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে
ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ
ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা
ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

বিশেষ আয়োজন

ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব
ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে
পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা
ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ
মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ

পেছনের পৃষ্ঠা

কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ
কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ

খবর

পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস
পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি নাবালিকা পাচারে দুই ভারতীয় গ্রেপ্তার
বাংলাদেশি নাবালিকা পাচারে দুই ভারতীয় গ্রেপ্তার

খবর

অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান
চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে

সম্পাদকীয়

নারায়ণগঞ্জে মিলল গাজীপুর সিটির বস্তাভর্তি ১০ হাজার এনআইডি
নারায়ণগঞ্জে মিলল গাজীপুর সিটির বস্তাভর্তি ১০ হাজার এনআইডি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ
স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ

দেশগ্রাম

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা
হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা

মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে কারাগারে এনায়েত করিম
রিমান্ড শেষে কারাগারে এনায়েত করিম

খবর

বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ
বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার

প্রথম পৃষ্ঠা

আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি
আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি

খবর

শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার
শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার

পেছনের পৃষ্ঠা

পেছাল রাকসু নির্বাচন, শিবিরের প্রত্যাখ্যান
পেছাল রাকসু নির্বাচন, শিবিরের প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার

সম্পাদকীয়

গাজায় ত্রাণ পৌঁছানোর প্রমাণ মিলছে না
গাজায় ত্রাণ পৌঁছানোর প্রমাণ মিলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন