শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৮, বুধবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

তালিকা হচ্ছে কমিটি বাণিজ্যে জড়িতদের

কেন্দ্র থেকে তৃণমূল, সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগ যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, তাঁতী লীগ, মৎস্যজীবী লীগ অভিযোগ সবখানেই
মাহবুব মমতাজী
অনলাইন ভার্সন
তালিকা হচ্ছে কমিটি বাণিজ্যে জড়িতদের

আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনে কমিটি বাণিজ্যে যারা গডফাদার তাদের তালিকা হচ্ছে। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, তাঁতী লীগ, মৎস্যজীবী লীগের কিছু নেতার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ ওঠায় তৎপর হয়ে উঠেছে রাষ্ট্রীয় সংস্থা। সংস্থাগুলো তালিকা করে দলের সর্বোচ্চ মহলে পাঠাচ্ছে। ফলে কপাল পুড়তে পারে কমিটি ও মনোনয়ন বাণিজ্যে জড়িত কিছু নেতানেত্রীর। জেলা-উপজেলায় আওয়ামী লীগের সম্মেলন এবং সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের কমিটি গঠনে ‘অনুপ্রবেশ’ ঠেকাতেই এ উদ্যোগ।

কয়েকটি সংস্থাসূত্র জানান, বিশেষ সুবিধা নিয়ে গত ১৪ বছরে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন ইউনিট, যুবলীগ-ছাত্রলীগ, কৃষক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুব মহিলা লীগ, মহিলা লীগ, তাঁতী লীগ, মৎস্যজীবী লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগে জামায়াত-শিবির ও বিএনপি এবং ফ্রীডম পার্টির লোকেরা জায়গা করে নিয়েছেন। এর সঙ্গে সংগঠনের কিছু প্রভাবশালী নেতা, সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের শীর্ষ নেতারা জড়িত। তাদের হাত ধরে রাতারাতি জামায়াত-শিবির ও ফ্রীডম পার্টির লোকেরাও আওয়ামী লীগ বনে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের তকমা গায়ে লাগিয়ে করে বেড়াচ্ছেন নানা ধরনের অপকর্ম। সূত্র জানান, কেন্দ্রের এক প্রবীণ নেতা সম্প্রতি একটি জেলা কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক বানানোর কথা বলে এক ব্যক্তির কাছ থেকে ২৫ লাখ টাকা উৎকোচ গ্রহণ করেন। পরে সেই নেতাকে সাংগঠনিক সম্পাদক না বানিয়ে জেলার সদস্য করেছেন। শুধু কমিটি বাণিজ্য নয়, কারও কারও বিরুদ্ধে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভায় মেয়র পদেও মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে। একাধিক সংস্থাসূত্র জানান, জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আওয়ামী লীগ ও সরকারের বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে শুরু করে সব জায়গায় সরকারের বিরুদ্ধে কুৎসাচার বিস্তার করছে। কিন্তু আওয়ামী লীগে ১৪ বছরে যে হারে ‘সুবিধাবাদী’ বেড়েছে, সে হারে এ অপপ্রচারের কোনো প্রতিবাদ ও যুক্তি খন্ডানো পরিলক্ষিত হচ্ছে না। তারা নিজেদের এবং নেতাদের চামচামি করতেই দিন পার করছেন। ফলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে খোদ তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা দলটিতে। সরকারের উচ্চ পর্যায় সূত্র জানান, গত কয়েক বছরে আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশের বিষয়টি ব্যাপকভাবে আলোচিত। এ অনুপ্রবেশের কারণ কী তা-ও দলের নেতাদের কাছে চিহ্নিত এবং অনুপ্রবেশ ঠেকাতে দল থেকে বারবার তাগিদও দেওয়া হচ্ছে। টানা ১৪ বছর দল ক্ষমতায় থাকার কারণে সুবিধাবাদীরা নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারে অনুপ্রবেশ করছেন। সুবিধাবাদীরা যাতে দলে ঢুকতে না পারেন সেজন্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ শীর্ষ নেতারা দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীকে দীর্ঘদিন ধরেই সতর্ক করে আসছেন। কিন্তু কিছু নেতা এসবে কর্ণপাত করছেন না।

রাষ্ট্রের দুটি সংস্থার করা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে : ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, বিভিন্ন সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের দীর্ঘদিন সম্মেলন ও নতুন কমিটি নেই। মহানগর মূল দলসহ সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনে প্রচুর হাইব্রিড, বহিরাগত অনুপ্রবেশকারী রয়েছেন। দলে হাইব্রিড ও সুবিধাবাদীদের দাপটে প্রকৃত ত্যাগী নেতা-কর্মীরা কোণঠাসা। এখন ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড, থানা কমিটি গঠনের কাজ শুরু হয়েছে। এসব জায়গায় ত্যাগী ও পরীক্ষিতদের বাদ দিয়ে হাইব্রিড, বিতর্কিত ব্যক্তি, এলাকায় পরিচিতদের আনা হচ্ছে। এ ছাড়া এক প্রভাবশালী ব্যক্তির ‘অযাচিত’ হস্তক্ষেপের ফলে দীর্ঘদিনের পোড় খাওয়া রাজনীতিকরা কমিটি থেকে বাদ পড়তে যাচ্ছেন। ওই প্রভাবশালী ব্যক্তির পছন্দের তালিকায় রয়েছেন সদ্য ছাত্রলীগ থেকে বিদায় নেওয়া কিংবা সদ্য কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে বের হওয়া নেতা। যারা কখনো বিরোধী দলের আন্দোলন মোকাবিলা কিংবা রাজপথে ন্যূনতম ঘাম ঝরাননি।

যেসব নেতাকে সামনে রেখে ওয়ার্ড-থানা কমিটি গঠনের কাজ চলছে, আগামীতে তাদের দিয়ে নির্বাচন পার করা এবং বিএনপি বড় ধরনের আন্দোলনের ডাক দিলে তা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। ফলে সংগঠন ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়বে।

আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানিয়েছেন, ঢাকা যে দলের দখলে থাকে সরকারও সে দলের দখলে যায়। আসন্ন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ কমিটি গঠনের যে প্রক্রিয়া চলছে, তাতে সংগঠন আরও দুর্বল হবে। সে কারণে কারা এবং কেন ও কীসের বিনিময়ে এমন নেতাদের সামনে আনতে চাইছেন সেসব বিষয়ে খোঁজখবর নিতে নড়েচড়ে বসেছে কয়েকটি রাষ্ট্রীয় সংস্থা।

জানা গেছে, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবী লীগ, শ্রমিক লীগ ও যুব মহিলা লীগের সাংগঠনিক অবস্থা খুবই দুর্বল। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা দল এবং বিগত দুই বছর কভিডের কারণে দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম দুর্বল অবস্থায় পতিত হয়েছে। সম্প্রতি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের ওয়ার্ড কমিটি গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। সেখানে মহানগরের দুই শীর্ষ নেতার পছন্দের তালিকায় রয়েছেন বিতর্কিত ব্যক্তি, সরকারি চতুর্থ শ্রেণির চাকরিজীবী, ফ্রীডম পার্টি, হত্যা ও মাদক মামলার আসামি। দক্ষিণের এসব ওয়ার্ড হচ্ছে ২০ নম্বর, ৫ নম্বর, ৭ নম্বর, ২৪ নম্বর, ৩৭ নম্বর, ৩৮ নম্বর, ২৮ নম্বর। দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও পরীক্ষিতদের বাদ দিয়ে দুই শীর্ষ নেতার মনগড়া কমিটি গঠনের পাঁয়তারা চলছে। অভিযোগ উঠে এসেছে, এ কয়েকটি ওয়ার্ডের শীর্ষ নেতা বানাতে কোটি টাকার ওপরে লেনদেনের তথ্য পেয়েছে কয়েকটি সংস্থা। সাত বছর আগেও চতুর্থ শ্রেণির চাকরিজীবী যুবলীগের ‘হঠাৎ’ কপাল খুলে যাওয়া এক নেতার পল্টন এলাকায় একটি আলিশান অফিস নিয়েও আলোচনা হচ্ছে।

সংস্থাগুলোর রিপোর্টে বলা হয়েছে : আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের একশ্রেণির নেতার মাধ্যমেই দলে অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটছে। অনুপ্রবেশকারী নেতাদের দ্বারা চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসসহ একের পর এক ঘটনা ঘটছে, যার দায় সরকার এবং আওয়ামী লীগের ওপর এসে পড়ছে। কারা কারা এ কর্মের সঙ্গে জড়িত তাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। কোথায় এবং কার মাধ্যমে লেনদেন হয় সেসবও আছে সেই রিপোর্টে।

জানা গেছে, বলয় ভারী করতে সারা দেশে ১৪ বছরে লক্ষাধিক জামায়াত-শিবির, রাজাকার-আলবদর ও তাদের সন্তান এবং বিএনপির তৃণমূল নেতা-কর্মী ও সমর্থককে আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগে যোগদান করানো হয়েছে। তাদের কারও কারও বিরুদ্ধে জমি দখল, হত্যা মামলা, ইয়াবা ব্যবসাসহ নানা অপকর্মের অভিযোগ রয়েছে। এলাকায় তারা চিহ্নিত। অতীত অপকর্ম থেকে রেহাই পাওয়া, দলের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি, আগামী নির্বাচনে জনগণ থেকে দলকে বিচ্ছিন্ন করার টার্গেট নিয়ে তারা ক্ষমতাসীন দলে যোগ দিয়েছেন। আর কোনো কোনো ক্ষেত্রে স্থানীয় একশ্রেণির জনপ্রতিনিধি নিজেদের আলাদা বলয় সৃষ্টি করতে জামায়াত-শিবির, রাজাকার-আলবদর ও তাদের সন্তান এবং বিএনপির-জামায়াত থেকে অনুপ্রবেশকারীদের দলে গুরুত্বপূর্ণ পদও দিয়েছেন। মাঠ এখন হাইব্রিডদের দখলে। দলে অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে অনেক আগে থেকেই সরব আওয়ামী লীগ।

অনুপ্রবেশকারীরা তৃণমূল পর্যায়ে ১০ থেকে ২০ লাখ টাকার বিনিময়ে, কেউ কেউ ৫০ লাখ থেকে কোটি টাকা দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদও কিনে নিয়েছেন। সরকারি দলে পদাধিকারী হয়ে তারা নানা অপকর্ম করে যাচ্ছেন।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিসিসিটি ফান্ডে ১৮ প্রকল্প অনুমোদন
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিসিসিটি ফান্ডে ১৮ প্রকল্প অনুমোদন
রাজধানীর সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা জোরদার
রাজধানীর সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা জোরদার
দুরারোগ্য রোগে আক্রান্তদের হজের অনুমতি দেবে না সৌদি সরকার : ধর্ম মন্ত্রণালয়
দুরারোগ্য রোগে আক্রান্তদের হজের অনুমতি দেবে না সৌদি সরকার : ধর্ম মন্ত্রণালয়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
ডিএমপির ৫ এডিসিকে বদলি
ডিএমপির ৫ এডিসিকে বদলি
১১ কোটির অবৈধ সম্পদ : বেনজীরের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দুদকের
১১ কোটির অবৈধ সম্পদ : বেনজীরের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দুদকের
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
সর্বশেষ খবর
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?

৩০ মিনিট আগে | পর্যটন

ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা
বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার
কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ১৩
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ
দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল
সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল
এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই
উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন
রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন
বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা
নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে
যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা
৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে