অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার অগ্রভাগ কক্সবাজার উপকূল অতিক্রম শুরু করেছে। এর প্রভাবে রবিবার সকাল থেকেই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিপাতের সঙ্গে মৃদু বাতাস বইছে টেকনাফে।
জানা গেছে, দোকান মার্কেটসহ সব কিছু বন্ধ রয়েছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে আসছে না কেউ। স্থানীয় যারা আশ্রয় কেন্দ্রে যায়নি তারা খাবার কিনে বাড়িতেই অবস্থান করছে বলে জানা গেছে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৯৫ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে।আবহাওয়া অধিদফতর জানায়, মোখার প্রভাবে সব থেকে ঝুঁকিতে সেন্টমার্টিন দ্বীপ, কক্সবাজার, টেকনাফ ও উখিয়া। কক্সবাজার উপকূল ও চট্টগ্রামে ৮ থেকে ১২ ফুট উঁচু জলোচ্ছ্বাসসহ রয়েছে পাহাড় ধসের শঙ্কা। মহাশক্তিধর এ ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে আনা হয়েছে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায়। এছাড়া উপকূলীয় আরও ১১টি জেলায় থাকছে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত।
বিডি প্রতিদিন/এমআই