শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৫৪, মঙ্গলবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. ইউনূস

বঙ্গভবনে ছাত্রনেতাদের সঙ্গে আলোচনার পর সিদ্ধান্ত উপস্থিত ছিলেন তিন বাহিনী প্রধান, সংসদ বিলুপ্ত
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হচ্ছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গত রাতে বঙ্গভবনে তিন বাহিনীর প্রধান ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কারী এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের উপস্থিতিতে সম্মিলিত এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। রাতে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব (সচিব) মো. জয়নাল আবেদীন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বৈঠকে শুধু ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। বাকি উপদেষ্টাদের পদগুলো পরে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নির্ধারণ করা হবে। এর আগে বিকালে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করেন।

গত সন্ধ্যায় দেশের বর্তমান পরিস্থিতি ও অন্তর্বর্তী সরকারের রূপরেখা নিয়ে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তিন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক শুরু করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৩ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। বৈঠকে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসানসহ উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক তানজীম উদ্দীন। সন্ধ্যা ৬টার কিছুক্ষণ পরই সেনাবাহিনীর একটি কোস্টার বাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৩ জন সমন্বয়কসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ নজরুল এবং অধ্যাপক তানজীম উদ্দীন বঙ্গভবনে আসেন। সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানরা বঙ্গভবনে প্রবেশ করেন। বৈঠক শেষে রাত ১২টায় বঙ্গভবন থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা বেরিয়ে আসেন। আর তিন বাহিনীর প্রধানরা রাত ১২টা ১০ মিনিটে বঙ্গভবন ত্যাগ করেন।

বঙ্গভবনের বৈঠক থেকে বেরিয়ে অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটি ও সম্মানিত দুই শিক্ষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক তানজীম উদ্দীনকে নিয়ে বঙ্গভবনে মহামান্য রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠক করেছি। এ সময় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানগণের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ছাত্র-নাগরিক ও গণ অভ্যুত্থানকারীদের পক্ষ থেকে একটি সরকারের রূপরেখা প্রস্তাব করা হয়েছে। সেটিকেই চূড়ান্ত হিসেবে নেওয়া হবে। সেই নিশ্চয়তা আজকে বঙ্গভবন থেকে পেয়েছি। আমরা প্রাথমিকভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জন্য প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে সর্বজনগ্রহণযোগ্য নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নাম প্রস্তাব করেছিলাম। এবং রাষ্ট্রপতি সম্মতি দিয়েছেন তাঁকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হবে। আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের জন্য একটি তালিকা রাষ্ট্রপতির কাছে দিয়ে এসেছি। ১০ থেকে ১৫ জনের প্রাথমিক তালিকা দিয়েছি। এখানে নাগরিক সমাজসহ ছাত্র প্রতিনিধিরা রয়েছেন। ছাত্র প্রতিনিধি ও রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করে এ তালিকা চূড়ান্ত হবে। দ্রুত সময়ের মধ্যেই এ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ঘোষণা করা হবে।

নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, তিন বাহিনীর প্রধান ও রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। রাষ্ট্রপতি ও তিন বাহিনী প্রধান অভ্যুত্থানকারী ছাত্র নাগরিকদের সম্মান জানিয়েছেন।

পাশাপাশি সহিংসতা ও চলমান অরাজকতার বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সবার প্রতি আহ্বান জানায়, অভ্যুত্থানকারী ছাত্র আন্দোলনের প্রস্তাবিত সরকারই দ্রুত সময়ের মধ্যে ঘোষণা করা হবে। জনগণকে এ বিষয়ে আস্থা রাখতে হবে। সবাইকে সরকারি স্থাপনা, রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে রক্ষা করতে হবে। শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে পুলিশ বাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দ্রুত পুনর্গঠনের মাধ্যমে নিয়োগ করা হবে। ছাত্র নাগরিকরা ট্রাফিকব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ ও মন্দিরের নিরাপত্তাবিধানে যে ভূমিকা নিয়েছেন তার প্রশংসা বৈঠকে সবাই করেছেন। সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্বরূপে ফেরত না আসা পর্যন্ত সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। নাশকতা ও লুটপাট প্রতিরোধে ছাত্র-জনতাকে পাহারা দিতে হবে। ছাত্র-জনতা সবাই মিলে নতুন বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখবে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ঘোষণা পাবেন জানান নাহিদ। তিনি আরও বলেন, ড. ইউনূসের একটি মাইনর অপারেশন হয়েছে। তিনি দ্রুতই দেশে চলে আসবেন।

বৈঠকে অংশ নেওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, আমাদের প্রস্তাবিত তালিকা এখনই প্রকাশ করছি না, এ নিয়ে আলোচনা চলছে। একটি বিশেষ মুহূর্তে এ সরকার গঠন করতে যাচ্ছি। বিশেষ মুহূর্তে এ সরকার গঠনের ক্ষেত্রে বিভিন্নভাবে এ সরকারকে বৈধতা দেওয়ার সাংবিধানিক রীতি আছে। এ ক্ষেত্রে সেটাই অনুসরণ করা হবে। এখনো তা চূড়ান্ত হয়নি। আমাদের ছাত্র-জনতা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে চূড়ান্ত করেছেন। রাষ্ট্রপতিও তাতে সম্মতি জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ছাত্র প্রতিনিধিদের আলোচনার দক্ষতা দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি। আমরা অত্যন্ত সৌভাগ্যবান শুধু অভ্যুত্থানের নেতা পাইনি, রাষ্ট্র গঠনের নেতাও পেয়ে গেছি। সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী প্রধানগণ অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে আলোচনাকে স্বাগত জানিয়েছেন। পাশাপাশি ছাত্রনেতাদের কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করেছেন।

পরে রাতে রাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রূপরেখা নিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিন বাহিনীর প্রধান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন শিক্ষক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৩ সমন্বয়ক। বঙ্গভবনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে নোবেলজয়ী ব্যক্তিত্ব অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের প্রস্তাব করা হয়। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাদের প্রস্তাবের সঙ্গে একমত পোষণ করেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশ এখন ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এ সংকট উত্তরণে যত দ্রুত সম্ভব অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা জরুরি। উপদেষ্টামণ্ডলীর অন্যান্য সদস্য মনোনয়নের ক্ষেত্রে তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত করার পরামর্শ দেন। এ ছাড়া তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে একজন মুক্তিযোদ্ধাকে মনোনয়ন দেওয়ার পরামর্শ দেন। সংকট উত্তরণে দেশবাসীকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান রাষ্ট্রপতি। বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, বৈঠকে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক তানজীম উদ্দীন খান এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৩ জন সমন্বয়ক উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে গত সোমবার শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর থেকে নতুন সরকারের অপেক্ষায় আছে পুরো দেশ। মূলত প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পরই এ অপেক্ষার শুরু হয়েছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বঙ্গভবনে বিভিন্ন দল, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন পর্যায়ে কয়েক দফায় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এদিকে গতকাল রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করেছেন। গতকাল বিকালে রাষ্ট্রপতির প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধান, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, সুশীলসমাজের প্রতিনিধি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের বৈঠকের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। গত ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন এবং বিভিন্ন মামলায় আটকদের মুক্তি দেওয়া শুরু হয়েছে এবং ইতোমধ্যে অনেকে মুক্তি পেয়েছেন। মন্ত্রিপরিষদসহ একাধিক সূত্র জানিয়েছে, গতকাল সকাল থেকেই মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন বঙ্গভবনে অবস্থান করছিলেন। এরপর মন্ত্রিপরিষদের কয়েকজন কর্মকর্তাসহ একাধিক সচিবও বঙ্গভবনে যান। দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র জানান, অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। তবে মন্ত্রিপরিষদ থেকে কাজের আনুষ্ঠানিকতা, শপথের জন্য প্রয়োজনীয় কার্যক্রম তৈরি করা হয়েছে। কারা কারা অন্তর্বর্তী সরকারে আসবেন সে নাম চূড়ান্ত হলে তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করে গাড়ি পাঠানো হবে।

বঙ্গভবন ও মন্ত্রিপরিষদের একাধিক সূত্র জানান, নতুন অন্তর্বর্তী যে সরকার হতে যাচ্ছে এটি বুধ বা বৃহস্পতিবারের মধ্যেই হবে। তবে এখনো নামগুলো চূড়ান্ত হয়নি। সূত্রগুলো জানান, এ নিয়ে রাষ্ট্রপতি সবার সঙ্গে আলোচনা করছেন, যাতে একটি সুন্দর গ্রহণযোগ্য সরকার হয়। ইতোমধ্যে সোমবারের দিনের বৈঠকে তিনটি সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মধ্যে একটি ছিল সংসদ বিলুপ্ত করা, বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়া এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ও বিভিন্ন মামলায় আটকদের মুক্তি দেওয়া। এ তিনটি সিদ্ধান্তই কার্যকর করা হয়েছে।

গত সোমবার ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই দিন বিকালে সেনা সদর দপ্তর থেকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান জানান, রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলোচনা করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করা হবে। এর পর থেকেই এ নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে চেয়ে সরকার গঠনের রূপরেখা দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা।

সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম ওই সময় বলেছেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি সর্বজনগ্রহণযোগ্য, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করা হবে।’ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে কথা হয়েছে জানিয়ে নাহিদ বলেন, ‘তিনি ছাত্র-জনতার আহ্বানে বাংলাদেশকে রক্ষা করতে এ গুরুদায়িত্ব নিতে সম্মত হয়েছেন। আমরা সকালের মধ্যেই সরকার গঠনের প্রক্রিয়া দেখতে চাই।’

নাহিদ আরও বলেন, ‘ছাত্র-জনতার প্রস্তাব ছাড়া কোনো ধরনের সরকার মেনে নেওয়া হবে না। আমরা আগেও বলেছি, সেনাশাসিত সরকার অথবা সেনাসমর্থিত সরকার অথবা ফ্যাসিস্টদের দোসরদের কোনো বি-টিম সরকার, কোনো গণবিরোধী সরকার মেনে নেওয়া হবে না।’ সবাইকে রাজপথে থাকার আহ্বান জানিয়ে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষা করার কথা বলেন তিনি।

জানা গেছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস বর্তমানে ফ্রান্সের প্যারিসে আছেন। তবে শিগগিরই ঢাকা ফিরবেন। এ নিয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নাম আলোচনায় আসার পর সে প্রস্তাবে সায় দিয়েছেন শান্তিতে নোবেলবিজয়ী ড. ইউনূস। তিনি আরও বলেছেন, ‘যে শিক্ষার্থীরা এত ত্যাগ স্বীকার করেছেন, তাঁরা যখন এ কঠিন সময়ে আমাকে এগিয়ে আসার অনুরোধ করেন, আমি কীভাবে তা প্রত্যাখ্যান করি?’

গতকাল বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সংবাদ সম্মেলনে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের আহ্বান জানান। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে পালিয়ে গেছেন। দেশে এখন কোনো সরকার নেই। আমি দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে চাই-২৪ ঘণ্টার মধ্যে নির্দলীয় সরকার গঠনের ব্যাপারে সমাধান করতে হবে। তাই রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে অনুরোধ করব অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের। অন্যথায় দেশে রাজনৈতিক শূন্যতা দেখা দিতে পারে।’

আন্দোলনকারী ছাত্ররা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে চান, আপনারা সমর্থন করেন কি না-জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখানে আমাদের সমর্থন করার ব্যাপার নয়। যখনই প্রেসিডেন্ট আমাদের কাছে প্রস্তাব দেবেন অন্তর্বর্তী সরকারের নামের জন্য, আমরা সেই সময় রাষ্ট্রপতির কাছে নাম দেব। এখানে এখন কনস্টিটিউশনাল হেড অব স্টেট প্রেসিডেন্ট। উনি হচ্ছেন রাষ্ট্রের প্রধান। তাঁরই একমাত্র এখতিয়ার আছে এ ধরনের ব্যবস্থাগুলো নেওয়ার। সুতরাং যখন রাষ্ট্রপতি আমাদের ডাকবেন, তখনই আমাদের নামের প্রস্তাব আমরা দেব। তবে একটা কথা বলে দিই-ছাত্রদের প্রতি আমাদের সম্পূর্ণ আস্থা আছে। আমরা তাঁদের আন্দোলনের প্রতি একাত্মবোধ করেছি, তাঁদের সঙ্গে একাত্মবোধ করছি। এখানে বলব, সর্বদলীয় ব্যাপারটা গুরুত্ব দেওয়া উচিত।’

এদিকে গতকাল রাজধানীর মগবাজারের জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলটির আমির ডা. মো. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ছাত্ররা নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ঘোষণা করেছে। তারা করতেই পারে। তাদের আমরা অত্যন্ত গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে ধারণ করি। যদি জাতি একটা সুস্থ রাস্তায় ওঠে, এটা হবে তাদের ত্যাগের ফসল।’ এর আগে গত ৪ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের রূপরেখা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি
আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা
শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম