শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৫, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

সাড়ে ১৫ বছরে টাকা ছাপিয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয় আওয়ামী লীগ সরকার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সাড়ে ১৫ বছরে টাকা ছাপিয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয় আওয়ামী লীগ সরকার

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে যে কোনো সরকারের চেয়ে আওয়ামী লীগ সরকারই অতিমাত্রায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর ঋণের জন্য নির্ভরশীল ছিল। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় ঋণ নিয়ে অধিকাংশ সময়ে দেশ পরিচালনা করেছে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার। ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৩১ জুলাই পর্যন্ত সাড়ে ১৫ বছরে ক্ষমতাচ্যুত সরকার ১ লাখ ৩২ হাজার ২২৮ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে। উন্নয়ন প্রকল্পের নামে এসব ছাপানো টাকাও লুটপাট করার অভিযোগ আছে।

সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে ক্ষমতায় আসে। এরপর থেকে দলটি টানা ১৫ বছর ৭ মাস ক্ষমতায় ছিল। ওই সময়ে সরকার নানা প্রকল্প বাস্তবায়ন এবং ব্যাংক লুটের মাধ্যমে জনগণের টাকা আত্মসাৎ করে বিদেশে পাচার করেছে। সরকারের মন্ত্রী, সংসদ-সদস্যসহ ঘনিষ্ঠ লোকজন টাকা আÍসাৎ করে পাচার করেছে।

এর মধ্যে ব্যাংকে থাকা জনগণের আমানত যেমন রয়েছে, তেমনই কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় নেওয়া ঋণও রয়েছে। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন। ফলে আওয়ামী লীগ সরকারের দীর্ঘসময়ের ক্ষমতার অবসান ঘটে। কিন্তু অর্থনৈতিক বিশৃঙ্খলা এখন আরও প্রকট হয়েছে, যা মোকাবিলা করতে হচ্ছে নতুন সরকারকে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক শিক্ষক অধ্যাপক মইনুল ইসলাম বলেন, বিদায়ি সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে মাত্রাতিরিক্ত ঋণ নেওয়ার ক্ষত এখনো অর্থনীতির সর্বত্র বিরাজমান। ছাপানো টাকায় ঋণ নেওয়া খুব সহজ। কিন্তু এর দায় অনেক, যা জনগণের ওপর পড়ে। টাকা ছাপানোর কারণে মূল্যস্ফীতির হার বেশি বাড়তে ভূমিকা রেখেছে। ছাপানো টাকা উৎপাদন খাতে ব্যবহার হলে একরকম ছিল; কিন্তু সেগুলো ব্যবহার করা হয়েছে বড় প্রকল্পে। এসব প্রকল্পের অর্থ পাচারের ঘটনাও ঘটেছে। ফলে একদিকে টাকার প্রবাহ বেড়েছে, অন্যদিকে সেগুলো পাচার হয়েছে। এতে ডলার সংকট বেড়েছে। এসব মিলে ক্ষতের গভীরতাও প্রকট হয়েছে।
 
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি গবেষণা প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, স্বাধীনতার পর থেকে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় নেওয়া ঋণের স্থিতি ছিল ২৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা। স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন সরকার এসব ঋণ নিয়েছে। ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসে। এরপর থেকে টানা তারাই ক্ষমতায় থাকে। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। এ হিসাবে ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে গত ৪ আগস্ট পর্যন্ত সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে যেসব ঋণ নিয়েছে, সেগুলো আওয়ামী লীগ সরকারের গৃহীত ঋণ হিসাবে চিহ্নিত। ৩১ জুলাই পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সরকারের নেওয়া ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৭ হাজার ৩৩৭ কোটি ২০ লাখ টাকা। এ হিসাবে শুধু আওয়ামী লীগ সরকারই গত সাড়ে ১৫ বছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ নিয়েছে ১ লাখ ৩২ হাজার ২২৮ কোটি ২০ লাখ টাকা। আলোচ্য সময়ে দেশেজ উৎপাদনের প্রবৃদ্ধি বা জিডিপির আকারও বেড়েছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় ঋণ বেড়েছে মাত্রাতিরিক্তভাবে। ওই সময়ে সরকারের কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণের প্রবণতা বেড়েছে ৫ দশমিক ২৭ গুণ। পাশাপাশি ব্যাংক ঋণ ও বৈদেশিক ঋণও বেড়েছে।
 
তবে ১৯৮২ সালে এরশাদ সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের আগে ছাপানো টাকায় ঋণের স্থিতি ছিল খুবই কম। এরশাদ সরকার টাকা ছাপিয়ে সরকার পরিচালনা করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল হয়ে ওঠে বেশি। ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকারের আমলেও ছাপানো টাকায় ঋণের স্থিতি তেমন বাড়েনি। ১৯৯৬ সাল-পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ব্যয়নির্বাহে বাজেট ঘাটতি পূরণে ব্যাংক ঋণের নির্ভরতা বাড়িয়েছে। ওই সময়ে প্রথমবারের মতো ব্যাংকব্যবস্থা থেকে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা বাজেটে ঘোষণা করা হয়। তখন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএসএম কিবরিয়া তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন।

এর আগে কোনো সরকার এমন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করত না। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিবছরেই বাজেটের ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করা হচ্ছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ নেওয়ার কোনো লক্ষ্যমাত্রা এখন পর্যন্ত কোনো সরকার ঘোষণা দিয়ে নির্ধারণ করছে না। অথচ বেপরোয়াভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ নিচ্ছে সরকার। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছে বিদায়ি সরকার। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে মাত্রাতিরিক্ত ঋণ নিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে আওয়ামী লীগ সরকার। তারপরও ঋণ নেওয়া বন্ধ করেনি। কোনো কোনো বছর বেশি ঋণ নিয়েছে। কোনো বছর নতুন ঋণ না নিয়ে আগের ঋণ পরিশোধ করেছে কিছুটা। তবে গড় হিসাবে ঋণ নিয়েছে বেশি।
 
এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছে ২০২২ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত। ওই সময়ে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ নিয়েছে ৯৭ হাজার ৬৮৪ কোটি টাকা। এটাই ছিল সর্বোচ্চ ঋণ গ্রহণ। বৈশ্বিক মন্দার কারণে সরকারের খরচ বেড়ে যাওয়া এবং আয় কমে যাওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে রেকর্ড পরিমাণ ঋণ গ্রহণ করতে হয়েছে। এছাড়া ওই সময়ে ব্যাংকগুলোয়ও ডলার সংকটের কারণে তারল্য সংকট দেখা দেয়। যে কারণে ব্যাংক থেকেও বেশি ঋণ নিতে পারছিল না। ফলে ওই সময়ে ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ১ লাখ ৫৭ হাজার ৬৪০ কোটি টাকায়।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ঋণ নিয়েছিল করনোর সংক্রমণের সময়। ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত ঋণ নিয়েছিল ৩১ হাজার ৪০৪ কোটি টাকা এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ঋণ নিয়েছে ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুলাই পর্যন্ত ৩১ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা। মূলত ওই তিন বছর রাজস্ব আয় কম হওয়ায় সরকার বেশি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছে। ওই তিন বছরে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার ৪১২ কোটি টাকা, যা বর্তমান স্থিতির চেয়ে বেশি। কিছু ঋণ শোধ করায় ঋণের স্থিতি কমেছে।
 
কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় মাত্রাতিরিক্ত ঋণ গ্রহণ করার ফলে ২০২১ সাল থেকেই মূল্যস্ফীতির হার বাড়তে থাকে। ওই বছরের জুনে মূল্যস্ফীতি ছিল ৫ দশমিক ৬৪ শতাংশ। গত জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে দাঁড়ায়। মূল্যস্ফীতির হার বাড়ার কারণে বিশেষ করে স্বল্প-আয়ের মানুষ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। একদিকে তাদের আয় কমেছে, এর বিপরীতে বেড়েছে খরচ। পাশাপাশি অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় চাপ বেড়েছে।

তীব্র সমালোচনার মুখে সরকার ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ না নিয়ে আগের ঋণ পরিশোধ করেছে। ওই বছরে সরকার আগের নেওয়া ঋণের মধ্যে মাত্র ৬ হাজার ৪৫৭ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে। এতে ঋণের স্থিতি কিছুটা কমেছে। কিন্তু গত জুলাইয়ে আবার ১ হাজার ২৮৯ কোটি টাকা ঋণ নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে। এতে স্থিতি কিছুটা বেড়েছে। আগস্টের শুরু থেকেও ঋণ নিয়েছে। এর বাইরে লুটপাটের কারণে দুর্বল হয়ে পড়া ৭টি বাণিজ্যিক ব্যাংককে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় ধার দেওয়া হয়েছে। এগুলোও বাজারে এসে টাকার প্রবাহ বাড়িয়েছে। ফলে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে।
 
এর আগে এ সরকারের শুরুর দিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার প্রবণতা কম ছিল। ২০১০ সালের জুন পর্যন্ত ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ২১ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকায়। অর্থাৎ প্রথম দেড় বছরে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কোনো ঋণ নেয়নি। বরং আগের নেওয়া ঋণ থেকে ৩ হাজার ৩১৬ কোটি টাকা পরিশোধ করে। ২০১১ সালের জুনে আবার ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ৩১ হাজার ৩৫৮ কোটি টাকায়। ওই বছরে সরকার নতুন ঋণ নিয়েছে ৯ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা। ২০১২ সালের জুনে ঋণের স্থিতি আরও বেড়ে দাঁড়ায় ৩৭ হাজার ৩১২ কোটি টাকায়। ওই বছরেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নতুন ঋণ নিয়েছে ৫ হাজার ৯৫৪ কোটি টাকা। ২০১৩ সালের জুনে ঋণের স্থিতি কিছুটা কমে দাঁড়ায়  ৩০ হাজার ৪৬৭ কোটি টাকায়।

ওই বছরে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নতুন কোনো ঋণ না নিয়ে বরং আগের ঋণ শোধ করেছে ৬ হাজার ৮৪৫ কোটি টাকা। ২০১৪ সালের জুনে এসে সরকারের ঋণের স্থিতি আরও কমে দাঁড়ায় প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকায়। ওই বছরে সরকার আগের ঋণ থেকে ১৩ হাজার ৫০৩ কোটি টাকা শোধ করেছে, যা কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণ পরিশোধের সর্বোচ্চ রেকর্ড।
 
২০১৫ সালের জুনে ঋণের স্থিতি আরও কমে দাঁড়ায় ১১ হাজার ২৩১ কোটি টাকায়। ওই বছরেও নতুন ঋণ না নিয়ে আগের ঋণ থেকে ২ হাজার ২৭২ কোটি টাকা পরিশোধ করে। ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত সরকার আবার ঋণ গ্রহণের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলে ওই বছরে ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ২১ হাজার ৮৭৪ কোটি টাকায়। ওই বছরে সরকার নতুন ঋণ গ্রহণ করে ১০ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা। ২০১৭ সালের জুন পর্যন্ত ঋণ স্থিতি আবার কমে দাঁড়ায় ১৫ হাজার ৯৬২ কোটি টাকায়। ওই বছরে সরকার নতুন ঋণ গ্রহণ না করে আগের ঋণ শোধ করে ৫ হাজার ৯১২ কোটি টাকা। এরপর থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত সরকার আর কোনো ঋণ শোধ করেনি। বরং মাত্রাতিরিক্ত হারে নতুন ঋণ নিয়েছে। অর্থনৈতিক মন্দা এবং সরকারের বড় প্রকল্পের কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বেশি ঋণ গ্রহণ করে অর্থনীতিকে বহুমুখী ঝুঁকিতে ফেলে দেয়।

২০১৮ সালের জুনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ২৩ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকায়। ওই বছরে সরকার নতুন ঋণ গ্রহণ করে ৭ হাজার ৯৪৯ কোটি টাকা। ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ৩৩ হাজার ৯০৪ কোটি টাকা। ওই বছর নতুন ঋণ গ্রহণ করে ১০ হাজার ২৫৮ কোটি টাকা। ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ৫২ হাজার ৮১০ কোটি টাকা। ওই বছর সরকার ১৮ হাজার ৯০৬ কোটি টাকা নতুন ঋণ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে। ওই বছরের মার্চ থেকে বাংলাদেশে করোনার সংক্রমণের কারণে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়ে। ফলে সরকারের রাজস্ব আয় কমে যায়। এর বিপরীতে সরকারের ব্যয় বেড়ে যায়। ফলে সরকারকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকেই মাত্রাতিরিক্ত ঋণ গ্রহণ করতে হয়। সূত্র : যুগান্তর

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
সর্বশেষ খবর
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা