শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৫, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

সাড়ে ১৫ বছরে টাকা ছাপিয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয় আওয়ামী লীগ সরকার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সাড়ে ১৫ বছরে টাকা ছাপিয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয় আওয়ামী লীগ সরকার

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে যে কোনো সরকারের চেয়ে আওয়ামী লীগ সরকারই অতিমাত্রায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর ঋণের জন্য নির্ভরশীল ছিল। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় ঋণ নিয়ে অধিকাংশ সময়ে দেশ পরিচালনা করেছে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার। ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৩১ জুলাই পর্যন্ত সাড়ে ১৫ বছরে ক্ষমতাচ্যুত সরকার ১ লাখ ৩২ হাজার ২২৮ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে। উন্নয়ন প্রকল্পের নামে এসব ছাপানো টাকাও লুটপাট করার অভিযোগ আছে।

সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে ক্ষমতায় আসে। এরপর থেকে দলটি টানা ১৫ বছর ৭ মাস ক্ষমতায় ছিল। ওই সময়ে সরকার নানা প্রকল্প বাস্তবায়ন এবং ব্যাংক লুটের মাধ্যমে জনগণের টাকা আত্মসাৎ করে বিদেশে পাচার করেছে। সরকারের মন্ত্রী, সংসদ-সদস্যসহ ঘনিষ্ঠ লোকজন টাকা আÍসাৎ করে পাচার করেছে।

এর মধ্যে ব্যাংকে থাকা জনগণের আমানত যেমন রয়েছে, তেমনই কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় নেওয়া ঋণও রয়েছে। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন। ফলে আওয়ামী লীগ সরকারের দীর্ঘসময়ের ক্ষমতার অবসান ঘটে। কিন্তু অর্থনৈতিক বিশৃঙ্খলা এখন আরও প্রকট হয়েছে, যা মোকাবিলা করতে হচ্ছে নতুন সরকারকে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক শিক্ষক অধ্যাপক মইনুল ইসলাম বলেন, বিদায়ি সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে মাত্রাতিরিক্ত ঋণ নেওয়ার ক্ষত এখনো অর্থনীতির সর্বত্র বিরাজমান। ছাপানো টাকায় ঋণ নেওয়া খুব সহজ। কিন্তু এর দায় অনেক, যা জনগণের ওপর পড়ে। টাকা ছাপানোর কারণে মূল্যস্ফীতির হার বেশি বাড়তে ভূমিকা রেখেছে। ছাপানো টাকা উৎপাদন খাতে ব্যবহার হলে একরকম ছিল; কিন্তু সেগুলো ব্যবহার করা হয়েছে বড় প্রকল্পে। এসব প্রকল্পের অর্থ পাচারের ঘটনাও ঘটেছে। ফলে একদিকে টাকার প্রবাহ বেড়েছে, অন্যদিকে সেগুলো পাচার হয়েছে। এতে ডলার সংকট বেড়েছে। এসব মিলে ক্ষতের গভীরতাও প্রকট হয়েছে।
 
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি গবেষণা প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, স্বাধীনতার পর থেকে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় নেওয়া ঋণের স্থিতি ছিল ২৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা। স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন সরকার এসব ঋণ নিয়েছে। ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসে। এরপর থেকে টানা তারাই ক্ষমতায় থাকে। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। এ হিসাবে ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে গত ৪ আগস্ট পর্যন্ত সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে যেসব ঋণ নিয়েছে, সেগুলো আওয়ামী লীগ সরকারের গৃহীত ঋণ হিসাবে চিহ্নিত। ৩১ জুলাই পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সরকারের নেওয়া ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৭ হাজার ৩৩৭ কোটি ২০ লাখ টাকা। এ হিসাবে শুধু আওয়ামী লীগ সরকারই গত সাড়ে ১৫ বছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ নিয়েছে ১ লাখ ৩২ হাজার ২২৮ কোটি ২০ লাখ টাকা। আলোচ্য সময়ে দেশেজ উৎপাদনের প্রবৃদ্ধি বা জিডিপির আকারও বেড়েছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় ঋণ বেড়েছে মাত্রাতিরিক্তভাবে। ওই সময়ে সরকারের কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণের প্রবণতা বেড়েছে ৫ দশমিক ২৭ গুণ। পাশাপাশি ব্যাংক ঋণ ও বৈদেশিক ঋণও বেড়েছে।
 
তবে ১৯৮২ সালে এরশাদ সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের আগে ছাপানো টাকায় ঋণের স্থিতি ছিল খুবই কম। এরশাদ সরকার টাকা ছাপিয়ে সরকার পরিচালনা করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল হয়ে ওঠে বেশি। ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকারের আমলেও ছাপানো টাকায় ঋণের স্থিতি তেমন বাড়েনি। ১৯৯৬ সাল-পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ব্যয়নির্বাহে বাজেট ঘাটতি পূরণে ব্যাংক ঋণের নির্ভরতা বাড়িয়েছে। ওই সময়ে প্রথমবারের মতো ব্যাংকব্যবস্থা থেকে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা বাজেটে ঘোষণা করা হয়। তখন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএসএম কিবরিয়া তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন।

এর আগে কোনো সরকার এমন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করত না। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিবছরেই বাজেটের ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করা হচ্ছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ নেওয়ার কোনো লক্ষ্যমাত্রা এখন পর্যন্ত কোনো সরকার ঘোষণা দিয়ে নির্ধারণ করছে না। অথচ বেপরোয়াভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ নিচ্ছে সরকার। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছে বিদায়ি সরকার। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে মাত্রাতিরিক্ত ঋণ নিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে আওয়ামী লীগ সরকার। তারপরও ঋণ নেওয়া বন্ধ করেনি। কোনো কোনো বছর বেশি ঋণ নিয়েছে। কোনো বছর নতুন ঋণ না নিয়ে আগের ঋণ পরিশোধ করেছে কিছুটা। তবে গড় হিসাবে ঋণ নিয়েছে বেশি।
 
এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছে ২০২২ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত। ওই সময়ে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ নিয়েছে ৯৭ হাজার ৬৮৪ কোটি টাকা। এটাই ছিল সর্বোচ্চ ঋণ গ্রহণ। বৈশ্বিক মন্দার কারণে সরকারের খরচ বেড়ে যাওয়া এবং আয় কমে যাওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে রেকর্ড পরিমাণ ঋণ গ্রহণ করতে হয়েছে। এছাড়া ওই সময়ে ব্যাংকগুলোয়ও ডলার সংকটের কারণে তারল্য সংকট দেখা দেয়। যে কারণে ব্যাংক থেকেও বেশি ঋণ নিতে পারছিল না। ফলে ওই সময়ে ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ১ লাখ ৫৭ হাজার ৬৪০ কোটি টাকায়।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ঋণ নিয়েছিল করনোর সংক্রমণের সময়। ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত ঋণ নিয়েছিল ৩১ হাজার ৪০৪ কোটি টাকা এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ঋণ নিয়েছে ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুলাই পর্যন্ত ৩১ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা। মূলত ওই তিন বছর রাজস্ব আয় কম হওয়ায় সরকার বেশি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছে। ওই তিন বছরে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার ৪১২ কোটি টাকা, যা বর্তমান স্থিতির চেয়ে বেশি। কিছু ঋণ শোধ করায় ঋণের স্থিতি কমেছে।
 
কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় মাত্রাতিরিক্ত ঋণ গ্রহণ করার ফলে ২০২১ সাল থেকেই মূল্যস্ফীতির হার বাড়তে থাকে। ওই বছরের জুনে মূল্যস্ফীতি ছিল ৫ দশমিক ৬৪ শতাংশ। গত জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে দাঁড়ায়। মূল্যস্ফীতির হার বাড়ার কারণে বিশেষ করে স্বল্প-আয়ের মানুষ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। একদিকে তাদের আয় কমেছে, এর বিপরীতে বেড়েছে খরচ। পাশাপাশি অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় চাপ বেড়েছে।

তীব্র সমালোচনার মুখে সরকার ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ না নিয়ে আগের ঋণ পরিশোধ করেছে। ওই বছরে সরকার আগের নেওয়া ঋণের মধ্যে মাত্র ৬ হাজার ৪৫৭ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে। এতে ঋণের স্থিতি কিছুটা কমেছে। কিন্তু গত জুলাইয়ে আবার ১ হাজার ২৮৯ কোটি টাকা ঋণ নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে। এতে স্থিতি কিছুটা বেড়েছে। আগস্টের শুরু থেকেও ঋণ নিয়েছে। এর বাইরে লুটপাটের কারণে দুর্বল হয়ে পড়া ৭টি বাণিজ্যিক ব্যাংককে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় ধার দেওয়া হয়েছে। এগুলোও বাজারে এসে টাকার প্রবাহ বাড়িয়েছে। ফলে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে।
 
এর আগে এ সরকারের শুরুর দিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার প্রবণতা কম ছিল। ২০১০ সালের জুন পর্যন্ত ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ২১ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকায়। অর্থাৎ প্রথম দেড় বছরে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কোনো ঋণ নেয়নি। বরং আগের নেওয়া ঋণ থেকে ৩ হাজার ৩১৬ কোটি টাকা পরিশোধ করে। ২০১১ সালের জুনে আবার ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ৩১ হাজার ৩৫৮ কোটি টাকায়। ওই বছরে সরকার নতুন ঋণ নিয়েছে ৯ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা। ২০১২ সালের জুনে ঋণের স্থিতি আরও বেড়ে দাঁড়ায় ৩৭ হাজার ৩১২ কোটি টাকায়। ওই বছরেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নতুন ঋণ নিয়েছে ৫ হাজার ৯৫৪ কোটি টাকা। ২০১৩ সালের জুনে ঋণের স্থিতি কিছুটা কমে দাঁড়ায়  ৩০ হাজার ৪৬৭ কোটি টাকায়।

ওই বছরে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নতুন কোনো ঋণ না নিয়ে বরং আগের ঋণ শোধ করেছে ৬ হাজার ৮৪৫ কোটি টাকা। ২০১৪ সালের জুনে এসে সরকারের ঋণের স্থিতি আরও কমে দাঁড়ায় প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকায়। ওই বছরে সরকার আগের ঋণ থেকে ১৩ হাজার ৫০৩ কোটি টাকা শোধ করেছে, যা কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণ পরিশোধের সর্বোচ্চ রেকর্ড।
 
২০১৫ সালের জুনে ঋণের স্থিতি আরও কমে দাঁড়ায় ১১ হাজার ২৩১ কোটি টাকায়। ওই বছরেও নতুন ঋণ না নিয়ে আগের ঋণ থেকে ২ হাজার ২৭২ কোটি টাকা পরিশোধ করে। ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত সরকার আবার ঋণ গ্রহণের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলে ওই বছরে ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ২১ হাজার ৮৭৪ কোটি টাকায়। ওই বছরে সরকার নতুন ঋণ গ্রহণ করে ১০ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা। ২০১৭ সালের জুন পর্যন্ত ঋণ স্থিতি আবার কমে দাঁড়ায় ১৫ হাজার ৯৬২ কোটি টাকায়। ওই বছরে সরকার নতুন ঋণ গ্রহণ না করে আগের ঋণ শোধ করে ৫ হাজার ৯১২ কোটি টাকা। এরপর থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত সরকার আর কোনো ঋণ শোধ করেনি। বরং মাত্রাতিরিক্ত হারে নতুন ঋণ নিয়েছে। অর্থনৈতিক মন্দা এবং সরকারের বড় প্রকল্পের কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বেশি ঋণ গ্রহণ করে অর্থনীতিকে বহুমুখী ঝুঁকিতে ফেলে দেয়।

২০১৮ সালের জুনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ২৩ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকায়। ওই বছরে সরকার নতুন ঋণ গ্রহণ করে ৭ হাজার ৯৪৯ কোটি টাকা। ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ৩৩ হাজার ৯০৪ কোটি টাকা। ওই বছর নতুন ঋণ গ্রহণ করে ১০ হাজার ২৫৮ কোটি টাকা। ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ৫২ হাজার ৮১০ কোটি টাকা। ওই বছর সরকার ১৮ হাজার ৯০৬ কোটি টাকা নতুন ঋণ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে। ওই বছরের মার্চ থেকে বাংলাদেশে করোনার সংক্রমণের কারণে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়ে। ফলে সরকারের রাজস্ব আয় কমে যায়। এর বিপরীতে সরকারের ব্যয় বেড়ে যায়। ফলে সরকারকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকেই মাত্রাতিরিক্ত ঋণ গ্রহণ করতে হয়। সূত্র : যুগান্তর

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা