শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫০, বুধবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৪

বিমানের টিকিট কারসাজি

২০ হাজারের টিকিট যেভাবে বিক্রি হতো ২ লাখ টাকায়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
২০ হাজারের টিকিট যেভাবে বিক্রি হতো ২ লাখ টাকায়

সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেও ফ্লাইটের অভাবে নির্ধারিত সময়ে হাজারো কর্মী মালয়েশিয়া যেতে পারেননি। তবে একই সময়ে বিমান বাংলাদেশের কুয়ালালামপুরগামী উড়োজাহাজে আসন ফাঁকা ছিল। ট্রাভেল এজেন্সির সিন্ডিকেটকে বেশি দামে টিকিট বিক্রির সুযোগ করে দিতে বিমানের কর্মকর্তারা সে সময় কারসাজি করেছিলেন। এ ছাড়া তৎকালীন বিমানমন্ত্রী এবং বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের তদবিরে দেওয়া হয় ৯১টি টিকিট। 

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং বিমানের তদন্ত প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। টিকিট সংকট তৈরির জন্য চার কর্মকর্তাকে দায়ী করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করেছে কমিটি। টিকিটের তীব্র সংকটের সময়েও আটটি বিশেষ ফ্লাইটের পাঁচটিতে ৫৭ আসন ফাঁকা যায় বলে প্রমাণ পেয়েছে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফাতেমা রহিম ভীনার নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি। গত ৭ আগস্ট প্রতিবেদন দেন তারা। 

বিমানের ব্যবস্থাপক মো. শফিকুলের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আরেকটি কমিটি ১৭ সেপ্টেম্বর যে প্রতিবেদন দিয়েছে, তাতেও উঠে এসেছে টিকিট বিক্রির ব্যবস্থাপনায় কারসাজির বিষয়টি। 

গত মার্চে মালয়েশিয়া সরকার জানায়, দেশটিতে ৩১ মের পর বিদেশি কর্মীদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। প্রায় ৭০ দিন সময় পেয়েও আওয়ামী লীগ সরকার ভিসা পাওয়া হাজারো কর্মীর নির্ধারিত সময়ে মালয়েশিয়া যাওয়া নিশ্চিত করতে পারেনি। 

গত ৩০ এবং ৩১ মে টিকিট না পাওয়া হাজারো কর্মী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভিড় করেছিলেন, তাদের আহাজারি দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছিল। সরকার নির্ধারিত ব্যয় ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকা হলেও, কর্মীদের কাছ থেকে তখন সাড়ে ৪ থেকে ৬ লাখ টাকা পর্যন্ত নেয় কর্মী পাঠানোর কাজ পাওয়া রিক্রুটিং এজেন্সির ‘সিন্ডিকেট’। ঋণ করে, জমি বিক্রি করে দেওয়া অর্থ ফেরত না পেয়ে কর্মীরা এখনও ঘুরছেন। অনেকে হয়েছেন সর্বস্বান্ত। 

১৫ দিনের মধ্যে টাকা ফেরত দেওয়ার ঘোষণা থাকলেও কর্মীরা মাত্র ২৫ শতাংশ টাকা ফেরত পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর সিন্ডিকেটে থাকা এমপি, মন্ত্রী এবং নেতাদের রিক্রুটিং এজেন্সির বেশির ভাগ বন্ধ হয়ে গেছে। মালিকরা রয়েছেন পালিয়ে। 

মালয়েশিয়ার ৫ লাখ ২৬ হাজার ৬৭৩ চাহিদাপত্রের বিপরীতে গত ৩১ মে পর্যন্ত সরকার ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৬৪২ জনকে ছাড়পত্র দেয়। তাদের মধ্যে ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৬৭২ জন মালয়েশিয়া যেতে পারেন। ১৬ হাজার ৯৭০ কর্মী যেতে পারেননি। তবে জনশক্তি ব্যবসায়ীদের সংগঠন বায়রার হিসাবে, ৫ হাজার ৯৫৩ জন শুধু উড়োজাহাজের টিকিট না পেয়ে যেতে পারেননি। অন্যদের যাওয়া হয়নি নানা কারণে। সম্প্রতি ঢাকা সফরে এসে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম ঘোষণা দেন, যেতে না পারা কর্মীদের নেওয়া হবে। 

বিমানের ইকোনমিক শ্রেণিতে ঢাকা-কুয়ালালামপুর রুটের টিকিটের মূল্য ২০ হাজার ৪৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হলেও, গত মে মাসের শেষ সপ্তাহের ফ্লাইটগুলোতে ২ লাখ টাকায় পর্যন্ত টিকিট বিক্রি করে ট্রাভেল এজেন্সিগুলো। 

তদন্তে জানা গেছে, এই সুযোগ বিমানের কর্মকর্তারাই করে দেন ওভারবুকিংয়ের মাধ্যমে। ৩১ মের বিশেষ ফ্লাইট ছাড়া বিমানের কুয়ালালামপুরগামী উড়োজাহাজের কোনো টিকিট বিমানের সেলস কাউন্টার থেকে বিক্রি হয়নি। 

ওভারবুকিংয়ের ব্যাখ্যায় বিমান সংশ্লিষ্ট একজন উদাহরণ দিয়ে বলেন, ধরা যাক একটি উড়োজাহাজে ২০০ আসন রয়েছে। চুক্তিবদ্ধ এজেন্সিকে বিক্রির জন্য দেওয়া হয়েছে ১০০ টিকিট। অবশিষ্ট ১০০ টিকিটের প্রথম ৪০টির দাম ২০০ ডলার করে। পরবর্তী ৩০টির দাম ৪০০ ডলার করে। পরবর্তী ৩০টির দাম ৬০০ ডলার। এজেন্সি ১০০ টিকিট বিক্রি না করে বুক দেখিয়ে, সংকটের সময়ে টিকিটগুলো ৭০০-৮০০ ডলার করে বিক্রি করল। অতিরিক্ত দামের কারণে কয়েকটি টিকিট অবিক্রীত থাকলেও, যেসব টিকিট বিক্রি হয়েছে, তাতে কয়েক গুণ লাভ হবে। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এমন অনিয়মের কথা কর্মকর্তারা জেনেও ট্রাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেননি। 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বিমানের অসাধু কর্মকর্তারা নির্দিষ্ট ফ্লাইটের টিকিট উন্মুক্ত হওয়ার আগেই ওভারবুকিংয়ের মাধ্যমে বিক্রয় চ্যানেল থেকে সরিয়ে কিছু এজেন্সিকে দিয়ে দেয়। এজেন্সিগুলো তা চড়া মূল্যে বিক্রি করে। এতে কিছু টিকিট অবিক্রীত থেকে যায়।’ এতে আরও বলা হয়েছে, তদন্ত চলাকালে কমিটির কাছে একটি ‘স্ন্যাপশট’ আসে। সে অনুযায়ী তৎকালীন বিমানমন্ত্রী কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান এবং বিমানের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিউল আজমের রেফারেন্সে

কুয়ালালামপুরগামী ফ্লাইটের ৯১টি টিকিট দেওয়া হয়। ‘স্ন্যাপশট’টি বিমানের সিস্টেম থেকে গৃহীত হয়েছে কিনা, তা যাচাই করতে পারেনি তদন্ত কমিটি। ফারুক খান এখন কারাগারে। বর্তমানে নির্বাচন কমিশনের সচিবের দায়িত্বে রয়েছেন শফিউল আজম। চেষ্টা করেও তাঁর বক্তব্য জানতে পারেনি সমকাল। 

মন্ত্রণালয়ের কমিটির কাছে ১০ জন সাক্ষী দিয়েছেন। তদন্তে বলা হয়েছে, ঢাকা-কুয়ালালামপুর রুটে ওভারবুকিংয়ে বিমানের তিন কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। তারা হলেন– সহকারী ম্যানেজার ফারহানা আক্তার, অবসরের পর রেভিনিউ ম্যানেজমেন্টে সিস্টেম (আরএমএস) শাখার উপমহাব্যবস্থাপক পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে থাকা এফ এম তাবিবুর রহমান এবং তৎকালীন পরিচালক (বিপণন ও বিক্রয়) মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন। তাদের সংশ্লিষ্টতা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। 

ফারহানার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা, তাবিবুরের নিয়োগ চুক্তি বাতিল এবং গত ৩০ জুন অবসরে যাওয়া পরিচালক সালাহউদ্দিনের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছে তদন্ত কমিটি। ফারহানার বিষয়ে বলা হয়েছে, তিনি ৩০ মের বিশেষ ফ্লাইটের ৩৯২টি টিকিট ওভারবুকিং করেন। অথচ ম্যানেজারের নিচের পদের কারও ওভারবুকিং করার এখতিয়ারই নেই। 

আরএমএস শাখার ব্যবস্থাপক (বাণিজ্যিক) গোলাম মোস্তফার বিরুদ্ধে টিকিট ওভারবুকিংয়ের সন্দেহাতীত প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। তবে তদন্ত চলাকালে তিনি বিদেশে থাকায় তাঁর বক্তব্য জানতে পারেনি কমিটি। তাই তাঁর বিরুদ্ধে বিমানকে জরুরি তদন্ত চালানোর প্রস্তাব করা হয়। 

বিমানের মহাব্যবস্থাপক (মতিঝিল বিক্রয় কেন্দ্র) আশরাফুল আলমের বিরুদ্ধে তদন্তের প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বিমানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ৪৮০টি ট্র্যাভেল এজেন্সির মধ্যে মুষ্টিমেয় কয়েকটি কীভাবে উচ্চ মূল্যে টিকিট বিক্রি করছিল, তা অনুসন্ধানের চেষ্টা করেননি তিনি। সুযোগ থাকলেও এজেন্সির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেননি। তদন্তকালে বিদেশে থাকায় আশরাফুল আলমের বক্তব্য জানতে পারেনি কমিটি। 

সাবেক পরিচালক সালাহউদ্দিনের বিষয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শাখার প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে অধীনদের কেউ ওভারবুকিং করছে, তা নজরদারির দায়িত্ব ছিল তাঁর। অতীতে বিমানের অভ্যন্তরীণ তদন্তেও নিয়মবহির্ভূত ওভারবুকিংয়ে আরএমএস শাখার কয়েকজন কর্মকর্তা অভিযুক্ত হলেও, সালাহউদ্দিন তা আমলে নেননি। চুক্তিবদ্ধ ৪৮০টি ট্রাভেল এজেন্সির মধ্যে মুষ্টিমেয় কয়েকটির মাধ্যমে কেন সব টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে, তা অনুসন্ধান করেননি। কারসাজির জন্য কোনো এজেন্সির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেননি। অধীনদের অনিয়মকে সমর্থন করে, লিখিত প্রমাণ না রেখে মৌখিক নির্দেশে অধিকাংশ ফ্লাইটে ওভারবুকিং এবং ম্যানুয়ালি টিকিট বরাদ্দ রাখেন। 

সালাহউদ্দিন সব অভিযোগ অস্বীকার করলেও তদন্ত কমিটির কাছে বক্তব্যে তাবিবুর রহমান ও ফারহানা আক্তার জানান, পরিচালকের মৌখিক নির্দেশে ওভারবুকিং করেছিলেন। তবে আরএমএস শাখা থেকে যে স্ক্রিনশট তদন্ত কমিটি পায়, এর সত্যতা অস্বীকার করেননি সালাহউদ্দিন। কমিটির অভিমত, নিজের শাখায় অনিয়মের বিষয়ে জানতে না বলে যে বক্তব্য সালাহউদ্দিন দিয়েছেন, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়। টিকিটের দাম নির্ধারণের বিপুল ক্ষমতা তাঁর থাকলেও, যৌক্তিক দাম নির্ধারণ এবং এজেন্সিগুলোর চড়া দামে টিকিট বিক্রি ঠেকাতে তিনি ব্যর্থ হয়েছেন।

সূত্র : সমকাল।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ
ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়
ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন