শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫০, বুধবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৪

বিমানের টিকিট কারসাজি

২০ হাজারের টিকিট যেভাবে বিক্রি হতো ২ লাখ টাকায়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
২০ হাজারের টিকিট যেভাবে বিক্রি হতো ২ লাখ টাকায়

সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেও ফ্লাইটের অভাবে নির্ধারিত সময়ে হাজারো কর্মী মালয়েশিয়া যেতে পারেননি। তবে একই সময়ে বিমান বাংলাদেশের কুয়ালালামপুরগামী উড়োজাহাজে আসন ফাঁকা ছিল। ট্রাভেল এজেন্সির সিন্ডিকেটকে বেশি দামে টিকিট বিক্রির সুযোগ করে দিতে বিমানের কর্মকর্তারা সে সময় কারসাজি করেছিলেন। এ ছাড়া তৎকালীন বিমানমন্ত্রী এবং বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের তদবিরে দেওয়া হয় ৯১টি টিকিট। 

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং বিমানের তদন্ত প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। টিকিট সংকট তৈরির জন্য চার কর্মকর্তাকে দায়ী করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করেছে কমিটি। টিকিটের তীব্র সংকটের সময়েও আটটি বিশেষ ফ্লাইটের পাঁচটিতে ৫৭ আসন ফাঁকা যায় বলে প্রমাণ পেয়েছে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফাতেমা রহিম ভীনার নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি। গত ৭ আগস্ট প্রতিবেদন দেন তারা। 

বিমানের ব্যবস্থাপক মো. শফিকুলের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আরেকটি কমিটি ১৭ সেপ্টেম্বর যে প্রতিবেদন দিয়েছে, তাতেও উঠে এসেছে টিকিট বিক্রির ব্যবস্থাপনায় কারসাজির বিষয়টি। 

গত মার্চে মালয়েশিয়া সরকার জানায়, দেশটিতে ৩১ মের পর বিদেশি কর্মীদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। প্রায় ৭০ দিন সময় পেয়েও আওয়ামী লীগ সরকার ভিসা পাওয়া হাজারো কর্মীর নির্ধারিত সময়ে মালয়েশিয়া যাওয়া নিশ্চিত করতে পারেনি। 

গত ৩০ এবং ৩১ মে টিকিট না পাওয়া হাজারো কর্মী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভিড় করেছিলেন, তাদের আহাজারি দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছিল। সরকার নির্ধারিত ব্যয় ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকা হলেও, কর্মীদের কাছ থেকে তখন সাড়ে ৪ থেকে ৬ লাখ টাকা পর্যন্ত নেয় কর্মী পাঠানোর কাজ পাওয়া রিক্রুটিং এজেন্সির ‘সিন্ডিকেট’। ঋণ করে, জমি বিক্রি করে দেওয়া অর্থ ফেরত না পেয়ে কর্মীরা এখনও ঘুরছেন। অনেকে হয়েছেন সর্বস্বান্ত। 

১৫ দিনের মধ্যে টাকা ফেরত দেওয়ার ঘোষণা থাকলেও কর্মীরা মাত্র ২৫ শতাংশ টাকা ফেরত পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর সিন্ডিকেটে থাকা এমপি, মন্ত্রী এবং নেতাদের রিক্রুটিং এজেন্সির বেশির ভাগ বন্ধ হয়ে গেছে। মালিকরা রয়েছেন পালিয়ে। 

মালয়েশিয়ার ৫ লাখ ২৬ হাজার ৬৭৩ চাহিদাপত্রের বিপরীতে গত ৩১ মে পর্যন্ত সরকার ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৬৪২ জনকে ছাড়পত্র দেয়। তাদের মধ্যে ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৬৭২ জন মালয়েশিয়া যেতে পারেন। ১৬ হাজার ৯৭০ কর্মী যেতে পারেননি। তবে জনশক্তি ব্যবসায়ীদের সংগঠন বায়রার হিসাবে, ৫ হাজার ৯৫৩ জন শুধু উড়োজাহাজের টিকিট না পেয়ে যেতে পারেননি। অন্যদের যাওয়া হয়নি নানা কারণে। সম্প্রতি ঢাকা সফরে এসে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম ঘোষণা দেন, যেতে না পারা কর্মীদের নেওয়া হবে। 

বিমানের ইকোনমিক শ্রেণিতে ঢাকা-কুয়ালালামপুর রুটের টিকিটের মূল্য ২০ হাজার ৪৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হলেও, গত মে মাসের শেষ সপ্তাহের ফ্লাইটগুলোতে ২ লাখ টাকায় পর্যন্ত টিকিট বিক্রি করে ট্রাভেল এজেন্সিগুলো। 

তদন্তে জানা গেছে, এই সুযোগ বিমানের কর্মকর্তারাই করে দেন ওভারবুকিংয়ের মাধ্যমে। ৩১ মের বিশেষ ফ্লাইট ছাড়া বিমানের কুয়ালালামপুরগামী উড়োজাহাজের কোনো টিকিট বিমানের সেলস কাউন্টার থেকে বিক্রি হয়নি। 

ওভারবুকিংয়ের ব্যাখ্যায় বিমান সংশ্লিষ্ট একজন উদাহরণ দিয়ে বলেন, ধরা যাক একটি উড়োজাহাজে ২০০ আসন রয়েছে। চুক্তিবদ্ধ এজেন্সিকে বিক্রির জন্য দেওয়া হয়েছে ১০০ টিকিট। অবশিষ্ট ১০০ টিকিটের প্রথম ৪০টির দাম ২০০ ডলার করে। পরবর্তী ৩০টির দাম ৪০০ ডলার করে। পরবর্তী ৩০টির দাম ৬০০ ডলার। এজেন্সি ১০০ টিকিট বিক্রি না করে বুক দেখিয়ে, সংকটের সময়ে টিকিটগুলো ৭০০-৮০০ ডলার করে বিক্রি করল। অতিরিক্ত দামের কারণে কয়েকটি টিকিট অবিক্রীত থাকলেও, যেসব টিকিট বিক্রি হয়েছে, তাতে কয়েক গুণ লাভ হবে। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এমন অনিয়মের কথা কর্মকর্তারা জেনেও ট্রাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেননি। 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বিমানের অসাধু কর্মকর্তারা নির্দিষ্ট ফ্লাইটের টিকিট উন্মুক্ত হওয়ার আগেই ওভারবুকিংয়ের মাধ্যমে বিক্রয় চ্যানেল থেকে সরিয়ে কিছু এজেন্সিকে দিয়ে দেয়। এজেন্সিগুলো তা চড়া মূল্যে বিক্রি করে। এতে কিছু টিকিট অবিক্রীত থেকে যায়।’ এতে আরও বলা হয়েছে, তদন্ত চলাকালে কমিটির কাছে একটি ‘স্ন্যাপশট’ আসে। সে অনুযায়ী তৎকালীন বিমানমন্ত্রী কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান এবং বিমানের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিউল আজমের রেফারেন্সে

কুয়ালালামপুরগামী ফ্লাইটের ৯১টি টিকিট দেওয়া হয়। ‘স্ন্যাপশট’টি বিমানের সিস্টেম থেকে গৃহীত হয়েছে কিনা, তা যাচাই করতে পারেনি তদন্ত কমিটি। ফারুক খান এখন কারাগারে। বর্তমানে নির্বাচন কমিশনের সচিবের দায়িত্বে রয়েছেন শফিউল আজম। চেষ্টা করেও তাঁর বক্তব্য জানতে পারেনি সমকাল। 

মন্ত্রণালয়ের কমিটির কাছে ১০ জন সাক্ষী দিয়েছেন। তদন্তে বলা হয়েছে, ঢাকা-কুয়ালালামপুর রুটে ওভারবুকিংয়ে বিমানের তিন কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। তারা হলেন– সহকারী ম্যানেজার ফারহানা আক্তার, অবসরের পর রেভিনিউ ম্যানেজমেন্টে সিস্টেম (আরএমএস) শাখার উপমহাব্যবস্থাপক পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে থাকা এফ এম তাবিবুর রহমান এবং তৎকালীন পরিচালক (বিপণন ও বিক্রয়) মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন। তাদের সংশ্লিষ্টতা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। 

ফারহানার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা, তাবিবুরের নিয়োগ চুক্তি বাতিল এবং গত ৩০ জুন অবসরে যাওয়া পরিচালক সালাহউদ্দিনের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছে তদন্ত কমিটি। ফারহানার বিষয়ে বলা হয়েছে, তিনি ৩০ মের বিশেষ ফ্লাইটের ৩৯২টি টিকিট ওভারবুকিং করেন। অথচ ম্যানেজারের নিচের পদের কারও ওভারবুকিং করার এখতিয়ারই নেই। 

আরএমএস শাখার ব্যবস্থাপক (বাণিজ্যিক) গোলাম মোস্তফার বিরুদ্ধে টিকিট ওভারবুকিংয়ের সন্দেহাতীত প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। তবে তদন্ত চলাকালে তিনি বিদেশে থাকায় তাঁর বক্তব্য জানতে পারেনি কমিটি। তাই তাঁর বিরুদ্ধে বিমানকে জরুরি তদন্ত চালানোর প্রস্তাব করা হয়। 

বিমানের মহাব্যবস্থাপক (মতিঝিল বিক্রয় কেন্দ্র) আশরাফুল আলমের বিরুদ্ধে তদন্তের প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বিমানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ৪৮০টি ট্র্যাভেল এজেন্সির মধ্যে মুষ্টিমেয় কয়েকটি কীভাবে উচ্চ মূল্যে টিকিট বিক্রি করছিল, তা অনুসন্ধানের চেষ্টা করেননি তিনি। সুযোগ থাকলেও এজেন্সির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেননি। তদন্তকালে বিদেশে থাকায় আশরাফুল আলমের বক্তব্য জানতে পারেনি কমিটি। 

সাবেক পরিচালক সালাহউদ্দিনের বিষয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শাখার প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে অধীনদের কেউ ওভারবুকিং করছে, তা নজরদারির দায়িত্ব ছিল তাঁর। অতীতে বিমানের অভ্যন্তরীণ তদন্তেও নিয়মবহির্ভূত ওভারবুকিংয়ে আরএমএস শাখার কয়েকজন কর্মকর্তা অভিযুক্ত হলেও, সালাহউদ্দিন তা আমলে নেননি। চুক্তিবদ্ধ ৪৮০টি ট্রাভেল এজেন্সির মধ্যে মুষ্টিমেয় কয়েকটির মাধ্যমে কেন সব টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে, তা অনুসন্ধান করেননি। কারসাজির জন্য কোনো এজেন্সির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেননি। অধীনদের অনিয়মকে সমর্থন করে, লিখিত প্রমাণ না রেখে মৌখিক নির্দেশে অধিকাংশ ফ্লাইটে ওভারবুকিং এবং ম্যানুয়ালি টিকিট বরাদ্দ রাখেন। 

সালাহউদ্দিন সব অভিযোগ অস্বীকার করলেও তদন্ত কমিটির কাছে বক্তব্যে তাবিবুর রহমান ও ফারহানা আক্তার জানান, পরিচালকের মৌখিক নির্দেশে ওভারবুকিং করেছিলেন। তবে আরএমএস শাখা থেকে যে স্ক্রিনশট তদন্ত কমিটি পায়, এর সত্যতা অস্বীকার করেননি সালাহউদ্দিন। কমিটির অভিমত, নিজের শাখায় অনিয়মের বিষয়ে জানতে না বলে যে বক্তব্য সালাহউদ্দিন দিয়েছেন, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়। টিকিটের দাম নির্ধারণের বিপুল ক্ষমতা তাঁর থাকলেও, যৌক্তিক দাম নির্ধারণ এবং এজেন্সিগুলোর চড়া দামে টিকিট বিক্রি ঠেকাতে তিনি ব্যর্থ হয়েছেন।

সূত্র : সমকাল।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
সর্বশেষ খবর
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা