শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫০, বুধবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৪

বিমানের টিকিট কারসাজি

২০ হাজারের টিকিট যেভাবে বিক্রি হতো ২ লাখ টাকায়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
২০ হাজারের টিকিট যেভাবে বিক্রি হতো ২ লাখ টাকায়

সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেও ফ্লাইটের অভাবে নির্ধারিত সময়ে হাজারো কর্মী মালয়েশিয়া যেতে পারেননি। তবে একই সময়ে বিমান বাংলাদেশের কুয়ালালামপুরগামী উড়োজাহাজে আসন ফাঁকা ছিল। ট্রাভেল এজেন্সির সিন্ডিকেটকে বেশি দামে টিকিট বিক্রির সুযোগ করে দিতে বিমানের কর্মকর্তারা সে সময় কারসাজি করেছিলেন। এ ছাড়া তৎকালীন বিমানমন্ত্রী এবং বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের তদবিরে দেওয়া হয় ৯১টি টিকিট। 

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং বিমানের তদন্ত প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। টিকিট সংকট তৈরির জন্য চার কর্মকর্তাকে দায়ী করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করেছে কমিটি। টিকিটের তীব্র সংকটের সময়েও আটটি বিশেষ ফ্লাইটের পাঁচটিতে ৫৭ আসন ফাঁকা যায় বলে প্রমাণ পেয়েছে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফাতেমা রহিম ভীনার নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি। গত ৭ আগস্ট প্রতিবেদন দেন তারা। 

বিমানের ব্যবস্থাপক মো. শফিকুলের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আরেকটি কমিটি ১৭ সেপ্টেম্বর যে প্রতিবেদন দিয়েছে, তাতেও উঠে এসেছে টিকিট বিক্রির ব্যবস্থাপনায় কারসাজির বিষয়টি। 

গত মার্চে মালয়েশিয়া সরকার জানায়, দেশটিতে ৩১ মের পর বিদেশি কর্মীদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। প্রায় ৭০ দিন সময় পেয়েও আওয়ামী লীগ সরকার ভিসা পাওয়া হাজারো কর্মীর নির্ধারিত সময়ে মালয়েশিয়া যাওয়া নিশ্চিত করতে পারেনি। 

গত ৩০ এবং ৩১ মে টিকিট না পাওয়া হাজারো কর্মী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভিড় করেছিলেন, তাদের আহাজারি দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছিল। সরকার নির্ধারিত ব্যয় ৭৮ হাজার ৯৯০ টাকা হলেও, কর্মীদের কাছ থেকে তখন সাড়ে ৪ থেকে ৬ লাখ টাকা পর্যন্ত নেয় কর্মী পাঠানোর কাজ পাওয়া রিক্রুটিং এজেন্সির ‘সিন্ডিকেট’। ঋণ করে, জমি বিক্রি করে দেওয়া অর্থ ফেরত না পেয়ে কর্মীরা এখনও ঘুরছেন। অনেকে হয়েছেন সর্বস্বান্ত। 

১৫ দিনের মধ্যে টাকা ফেরত দেওয়ার ঘোষণা থাকলেও কর্মীরা মাত্র ২৫ শতাংশ টাকা ফেরত পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণ উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর সিন্ডিকেটে থাকা এমপি, মন্ত্রী এবং নেতাদের রিক্রুটিং এজেন্সির বেশির ভাগ বন্ধ হয়ে গেছে। মালিকরা রয়েছেন পালিয়ে। 

মালয়েশিয়ার ৫ লাখ ২৬ হাজার ৬৭৩ চাহিদাপত্রের বিপরীতে গত ৩১ মে পর্যন্ত সরকার ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৬৪২ জনকে ছাড়পত্র দেয়। তাদের মধ্যে ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৬৭২ জন মালয়েশিয়া যেতে পারেন। ১৬ হাজার ৯৭০ কর্মী যেতে পারেননি। তবে জনশক্তি ব্যবসায়ীদের সংগঠন বায়রার হিসাবে, ৫ হাজার ৯৫৩ জন শুধু উড়োজাহাজের টিকিট না পেয়ে যেতে পারেননি। অন্যদের যাওয়া হয়নি নানা কারণে। সম্প্রতি ঢাকা সফরে এসে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম ঘোষণা দেন, যেতে না পারা কর্মীদের নেওয়া হবে। 

বিমানের ইকোনমিক শ্রেণিতে ঢাকা-কুয়ালালামপুর রুটের টিকিটের মূল্য ২০ হাজার ৪৭৫ টাকা নির্ধারণ করা হলেও, গত মে মাসের শেষ সপ্তাহের ফ্লাইটগুলোতে ২ লাখ টাকায় পর্যন্ত টিকিট বিক্রি করে ট্রাভেল এজেন্সিগুলো। 

তদন্তে জানা গেছে, এই সুযোগ বিমানের কর্মকর্তারাই করে দেন ওভারবুকিংয়ের মাধ্যমে। ৩১ মের বিশেষ ফ্লাইট ছাড়া বিমানের কুয়ালালামপুরগামী উড়োজাহাজের কোনো টিকিট বিমানের সেলস কাউন্টার থেকে বিক্রি হয়নি। 

ওভারবুকিংয়ের ব্যাখ্যায় বিমান সংশ্লিষ্ট একজন উদাহরণ দিয়ে বলেন, ধরা যাক একটি উড়োজাহাজে ২০০ আসন রয়েছে। চুক্তিবদ্ধ এজেন্সিকে বিক্রির জন্য দেওয়া হয়েছে ১০০ টিকিট। অবশিষ্ট ১০০ টিকিটের প্রথম ৪০টির দাম ২০০ ডলার করে। পরবর্তী ৩০টির দাম ৪০০ ডলার করে। পরবর্তী ৩০টির দাম ৬০০ ডলার। এজেন্সি ১০০ টিকিট বিক্রি না করে বুক দেখিয়ে, সংকটের সময়ে টিকিটগুলো ৭০০-৮০০ ডলার করে বিক্রি করল। অতিরিক্ত দামের কারণে কয়েকটি টিকিট অবিক্রীত থাকলেও, যেসব টিকিট বিক্রি হয়েছে, তাতে কয়েক গুণ লাভ হবে। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এমন অনিয়মের কথা কর্মকর্তারা জেনেও ট্রাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেননি। 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বিমানের অসাধু কর্মকর্তারা নির্দিষ্ট ফ্লাইটের টিকিট উন্মুক্ত হওয়ার আগেই ওভারবুকিংয়ের মাধ্যমে বিক্রয় চ্যানেল থেকে সরিয়ে কিছু এজেন্সিকে দিয়ে দেয়। এজেন্সিগুলো তা চড়া মূল্যে বিক্রি করে। এতে কিছু টিকিট অবিক্রীত থেকে যায়।’ এতে আরও বলা হয়েছে, তদন্ত চলাকালে কমিটির কাছে একটি ‘স্ন্যাপশট’ আসে। সে অনুযায়ী তৎকালীন বিমানমন্ত্রী কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান এবং বিমানের তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিউল আজমের রেফারেন্সে

কুয়ালালামপুরগামী ফ্লাইটের ৯১টি টিকিট দেওয়া হয়। ‘স্ন্যাপশট’টি বিমানের সিস্টেম থেকে গৃহীত হয়েছে কিনা, তা যাচাই করতে পারেনি তদন্ত কমিটি। ফারুক খান এখন কারাগারে। বর্তমানে নির্বাচন কমিশনের সচিবের দায়িত্বে রয়েছেন শফিউল আজম। চেষ্টা করেও তাঁর বক্তব্য জানতে পারেনি সমকাল। 

মন্ত্রণালয়ের কমিটির কাছে ১০ জন সাক্ষী দিয়েছেন। তদন্তে বলা হয়েছে, ঢাকা-কুয়ালালামপুর রুটে ওভারবুকিংয়ে বিমানের তিন কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। তারা হলেন– সহকারী ম্যানেজার ফারহানা আক্তার, অবসরের পর রেভিনিউ ম্যানেজমেন্টে সিস্টেম (আরএমএস) শাখার উপমহাব্যবস্থাপক পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে থাকা এফ এম তাবিবুর রহমান এবং তৎকালীন পরিচালক (বিপণন ও বিক্রয়) মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন। তাদের সংশ্লিষ্টতা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। 

ফারহানার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা, তাবিবুরের নিয়োগ চুক্তি বাতিল এবং গত ৩০ জুন অবসরে যাওয়া পরিচালক সালাহউদ্দিনের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছে তদন্ত কমিটি। ফারহানার বিষয়ে বলা হয়েছে, তিনি ৩০ মের বিশেষ ফ্লাইটের ৩৯২টি টিকিট ওভারবুকিং করেন। অথচ ম্যানেজারের নিচের পদের কারও ওভারবুকিং করার এখতিয়ারই নেই। 

আরএমএস শাখার ব্যবস্থাপক (বাণিজ্যিক) গোলাম মোস্তফার বিরুদ্ধে টিকিট ওভারবুকিংয়ের সন্দেহাতীত প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। তবে তদন্ত চলাকালে তিনি বিদেশে থাকায় তাঁর বক্তব্য জানতে পারেনি কমিটি। তাই তাঁর বিরুদ্ধে বিমানকে জরুরি তদন্ত চালানোর প্রস্তাব করা হয়। 

বিমানের মহাব্যবস্থাপক (মতিঝিল বিক্রয় কেন্দ্র) আশরাফুল আলমের বিরুদ্ধে তদন্তের প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বিমানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ৪৮০টি ট্র্যাভেল এজেন্সির মধ্যে মুষ্টিমেয় কয়েকটি কীভাবে উচ্চ মূল্যে টিকিট বিক্রি করছিল, তা অনুসন্ধানের চেষ্টা করেননি তিনি। সুযোগ থাকলেও এজেন্সির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেননি। তদন্তকালে বিদেশে থাকায় আশরাফুল আলমের বক্তব্য জানতে পারেনি কমিটি। 

সাবেক পরিচালক সালাহউদ্দিনের বিষয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শাখার প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে অধীনদের কেউ ওভারবুকিং করছে, তা নজরদারির দায়িত্ব ছিল তাঁর। অতীতে বিমানের অভ্যন্তরীণ তদন্তেও নিয়মবহির্ভূত ওভারবুকিংয়ে আরএমএস শাখার কয়েকজন কর্মকর্তা অভিযুক্ত হলেও, সালাহউদ্দিন তা আমলে নেননি। চুক্তিবদ্ধ ৪৮০টি ট্রাভেল এজেন্সির মধ্যে মুষ্টিমেয় কয়েকটির মাধ্যমে কেন সব টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে, তা অনুসন্ধান করেননি। কারসাজির জন্য কোনো এজেন্সির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেননি। অধীনদের অনিয়মকে সমর্থন করে, লিখিত প্রমাণ না রেখে মৌখিক নির্দেশে অধিকাংশ ফ্লাইটে ওভারবুকিং এবং ম্যানুয়ালি টিকিট বরাদ্দ রাখেন। 

সালাহউদ্দিন সব অভিযোগ অস্বীকার করলেও তদন্ত কমিটির কাছে বক্তব্যে তাবিবুর রহমান ও ফারহানা আক্তার জানান, পরিচালকের মৌখিক নির্দেশে ওভারবুকিং করেছিলেন। তবে আরএমএস শাখা থেকে যে স্ক্রিনশট তদন্ত কমিটি পায়, এর সত্যতা অস্বীকার করেননি সালাহউদ্দিন। কমিটির অভিমত, নিজের শাখায় অনিয়মের বিষয়ে জানতে না বলে যে বক্তব্য সালাহউদ্দিন দিয়েছেন, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়। টিকিটের দাম নির্ধারণের বিপুল ক্ষমতা তাঁর থাকলেও, যৌক্তিক দাম নির্ধারণ এবং এজেন্সিগুলোর চড়া দামে টিকিট বিক্রি ঠেকাতে তিনি ব্যর্থ হয়েছেন।

সূত্র : সমকাল।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর