শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫ আপডেট: ১৩:১৭, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে ধোঁয়াশায় দেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে ধোঁয়াশায় দেশ

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাম্প্রতিক সংলাপ সত্ত্বেও আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য স্পষ্ট ও কার্যকর রোডম্যাপ ঘোষণা না করায় দেশের রাজনৈতিক আবহাওয়া এখনো অনিশ্চিত ও অস্থিতিশীল। নির্বাচন ও সংস্কারের নির্দিষ্ট সময়সূচি সংক্রান্ত সরকারের পক্ষ থেকে কোনো স্পষ্ট ও দৃঢ় অঙ্গীকার না পাওয়ায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল আলোচনাগুলোকে ‌‘অপরিণত’ এবং অপ্রতুল হিসেবে আখ্যায়িত করছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং বিভিন্ন অংশীজনের মতে, চলমান অনিশ্চয়তা বর্তমান সংকটকে আরও তীব্র এবং দীর্ঘস্থায়ী করে তুলতে পারে। স্বচ্ছতার অভাবে বর্তমান সমস্যাগুলো আরও জটিল হয়ে উঠবে।

রাজনৈতিক নেতারা জোর দিয়ে বলেন, সরকারকে অবশ্যই অন্তর্বর্তীকালীন উপদেষ্টা পরিষদ থেকে বিতর্কিত উপদেষ্টাদের দ্রুত অপসারণের মাধ্যমে- জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-সহ সকল রাজনৈতিক দলকে সমানভাবে বিবেচনা করে নিজের নিরপেক্ষতা প্রমাণ করতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘বিশেষ করে, যদি সরকার বিএনপির আস্থা অর্জনে ব্যর্থ হয়, তাহলে পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয়ে উঠতে পারে। এ অবস্থায় প্রধান উপদেষ্টার উচিত নির্বাচন ও সংস্কারভিত্তিক একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা। রাজনৈতিক দলগুলো যদি এতে অংশগ্রহণে সম্মত হয়, তাহলে চলমান অচলাবস্থা নিরসন সম্ভব।’

গত একসপ্তাহ ধরে বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে উত্তেজনা ক্রমেই বাড়ছে। এর মধ্যে রয়েছে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে প্রস্তাবিত মানবিক করিডোর, চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনা, বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি, এবং নির্বাচন কমিশনের পুনর্গঠন ও জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে এনসিপির নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ।

একইসঙ্গে, অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিভিন্ন ইস্যুতে ঢাকাসহ দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পড়েছে, যার ফলে জনজীবনে চরম ভোগান্তি সৃষ্টি হয়েছে।

সংকট নিরসনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা শনি ও রবি- এই দুই দিনব্যাপী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী এবং এনসিপি-সহ রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে সংলাপে অংশগ্রহণ করেন।

শনিবার রাতে বিএনপির সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানান। পাশাপাশি তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মন্ত্রিসভা থেকে তিনজন উপদেষ্টার পদত্যাগ এবং নির্বাচন ও রাজনৈতিক সংস্কার নিয়ে একটি আনুষ্ঠানিক রোডম্যাপ প্রকাশের জন্য সরকারকে আহ্বান করেন।

বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রধান উপদেষ্টা আমাদের দাবির বিষয়ে কোনো আশ্বাস দেননি। তারা (সরকার) কোনো স্পষ্ট সিদ্ধান্তও দেয়নি। প্রেস সেক্রেটারির আনুষ্ঠানিক বিবৃতি শোনার পর আমরা নিজেদের অবস্থান জানাব।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেন, তার দল নির্বাচন ও সংস্কারের জন্য একটি নির্দিষ্ট রোডম্যাপ চেয়েছে। তারা দুইটি সম্ভাব্য সময়সীমা প্রস্তাব করেছে- ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি, অথবা রমজানের পর দ্রুততম সময়ে, যা সংস্কারের গতি অনুসারে নির্ধারিত হবে।

তবে, কয়েকজন বিএনপি নেতা বৈঠকের পর হতাশা প্রকাশ করে বলেন,  বৈঠকে গুরুত্বপূর্ণ অনিশ্চিত বিষয়গুলোর কোনো সমাধান হয়নি। দলীয় সূত্র জানিয়েছে, বিএনপি এক বা দুই দিনের মধ্যে তাদের পরবর্তী কর্মপন্থা ঠিক করে ঘোষণা করবে।

সূত্রটি আরো জানায়, বিএনপি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক আন্দোলনের পরিকল্পনা করছে না, তবে সরকারের কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। এই সময়ের মধ্যে, নির্বাচনের স্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের দাবিকে আরো শক্তিশালী করতে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেয়া হবে। 

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, জনগণ নির্বাচনের নির্দিষ্ট রোডম্যাপ চাইছে। প্রধান উপদেষ্টাকে অবশ্যই ভোটাররা কখন ভোট দিতে পারবেন- সেই তারিখ ও মাস ঘোষণা করতে হবে। তিনি একটি দায়িত্বপূর্ণ পদে আছেন- তাহলে নির্বাচন তারিখ ঘোষণা করতে কী বাধা আছে? সরকার যখন নির্বাচন রোডম্যাপ ঘোষণা করতে ব্যর্থ হয়, তখন জনগণের আস্থা হারায়। এতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। আর জনগণ যখন অন্ধকারে থাকে, তখন তারা প্রতিক্রিয়াশীল হয়ে উঠতে পারে।

তিনি আরও বলেন, জাতীয় নির্বাচন অবশ্যই ডিসেম্বরের মধ্যেই হওয়া উচিত কেননা রমজান, ঈদ ও বর্ষাকালের কারণে পরবর্তী মাসগুলো নির্বাচন আয়োজনের জন্য অনুপযুক্ত।

রবিবার অনুষ্ঠিত একটি অনুষ্ঠানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, যে কোনো সরকারি পরিকল্পনা যদি স্বচ্ছতা ও রাজনৈতিক অংশগ্রহণ বজায় রাখতে না পারে তাহলে তা অবশেষে ব্যর্থ হবে।

বিএনপি জোটসঙ্গী ও বামপন্থী দলসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোও নির্বাচনের বিস্তারিত রোডম্যাপ এবং ডিসেম্বরেই জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় অংশ নেওয়া কমপক্ষে পাঁচটি রাজনৈতিক দলের নেতারা বলেন, বৈঠকগুলো ‘ফলপ্রসূ’ হয়নি, কারণ চলমান সংকট সমাধানের লক্ষ্যে নির্বাচন ও সংস্কারের কোনো স্পষ্ট  রোডম্যাপ বা অঙ্গীকার তারা পাননি।

তারা অন্তর্বর্তীকালীন উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও বিতর্কিত ব্যক্তিদের অপসারণ করে প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান। বাম গণতান্ত্রিক জোট (এলডিএ) সংকট সমাধানের জন্য ন্যূনতম সংস্কারের মাধ্যমে ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানিয়েছে।

রবিবার এক লিখিত বিবৃতিতে বাম গণতান্ত্রিক জোট (এলডিএ) সরকারকে চলমান রাজনৈতিক সংকটের জন্য দায়ী করে। জোটটির অভিযোগ, সরকার একদিকে সংস্কার ও গণহত্যা মামলার কার্যক্রম দীর্ঘসূত্রিতার মধ্যে ফেলেছে, অন্যদিকে কার্যক্ষমতা সীমা লঙ্ঘন করে একতরফাভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে- যার মধ্যে মিয়ানমারের সঙ্গে মানবিক করিডোর চালু করা এবং চট্টগ্রাম বন্দরের নতুন টার্মিনাল একটি বিদেশি কোম্পানির কাছে লিজ দেওয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অন্তর্ভুক্ত।

এলডিএ-এর বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সরকারকে ২০২৪ সালের গণহত্যা মামলার প্রক্রিয়াটি জনগণের কাছে দৃশ্যমান করতে হবে। ন্যূনতম প্রয়োজনীয় সংস্কার কার্যকর করার পর, ২০২৫ সালের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করে নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।

জোটটি আরও অভিযোগ করে যে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে দূরত্ব বজায় রেখে একটি নির্দিষ্ট দলের পক্ষপাতিত্ব করছে- যা তাদের মতে সংকটকে আরও তীব্র করে তুলছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা সতর্ক করে বলেন, সরকার যদি দ্রুত নির্বাচনের স্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা না করে তাহলে দলগুলো সরকারের উপর আস্থা হারাতে পারে এবং সংকট নাগালের বাহিরে চলে যেতে পারে। 

তাঁদের মতে, সরকারের উচিত ভোটার ও রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে নিজের নিরপেক্ষতা প্রমাণ করা এবং যেকোনো ধরনের পক্ষপাতিত্বের ধারণা দৃঢ়ভাবে পরিহার করা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মাহবুব উল্লাহ বর্তমান সংকটের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে দায়ী করে বলেন, মানব করিডোর ও বন্দর ব্যবস্থাপনার মতো সংবেদনশীল বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের সঙ্গে পরামর্শ করতে ব্যর্থ হওয়ার কারণেই বর্তমান পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।

তিনি সতর্ক করে বলেন, যদি এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যর্থ হয়, তাহলে সামরিক বা আধা-সামরিক শাসনব্যবস্থা ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারে- যা একদিকে ভারতের এবং আওয়ামী লীগের জন্য সুবিধাজনক হলেও, দেশের জন্য তা হবে মারাত্মক ক্ষতিকর।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রা বাড়বে
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রা বাড়বে
হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়
কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
‘স্বৈরাচার উৎখাতে জুলাই যোদ্ধাদের প্রচেষ্টা ছিল শেষ না হওয়া ম্যারাথনের মতো’
‘স্বৈরাচার উৎখাতে জুলাই যোদ্ধাদের প্রচেষ্টা ছিল শেষ না হওয়া ম্যারাথনের মতো’
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির মৌন মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির মৌন মিছিল

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় জোড়া খুন: ফাঁসির দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
বগুড়ায় জোড়া খুন: ফাঁসির দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরির টাকার ভাগ নিয়ে দ্বন্দ্বে প্রাণ গেল যুবকের, গ্রেফতার ১
চুরির টাকার ভাগ নিয়ে দ্বন্দ্বে প্রাণ গেল যুবকের, গ্রেফতার ১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে একদিনে ৮ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৮ জনের প্রাণহানি

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার অপেক্ষা বাড়ল বার্সেলোনার
ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার অপেক্ষা বাড়ল বার্সেলোনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গোপালগঞ্জে শনিবার সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল
গোপালগঞ্জে শনিবার সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রা বাড়বে
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রা বাড়বে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজা চার্লসের পোর্ট্রেট আঁকল নারী রোবট
রাজা চার্লসের পোর্ট্রেট আঁকল নারী রোবট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি নিয়ে বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
জমি নিয়ে বিরোধে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাবি শিক্ষার্থীদের জরুরি নির্দেশনা
জামায়াতের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাবি শিক্ষার্থীদের জরুরি নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণে ছাড়া পেলেন অপহৃত পাপেল চাকমা
দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণে ছাড়া পেলেন অপহৃত পাপেল চাকমা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ আজ, রাত থেকেই সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হচ্ছেন নেতাকর্মীরা
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ আজ, রাত থেকেই সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হচ্ছেন নেতাকর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে বিএনপির মৌন মিছিল
জয়পুরহাটে বিএনপির মৌন মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?
ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার
ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

৬ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল