ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান এম এ আউয়াল বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সব দেশপ্রেমিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধভাবে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি মোকাবিলা করতে হবে। কওমি মাদরাসাভিত্তিক সংগঠন হেফাজতে ইসলামের কর্মসূচিতে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ও পরাজিত শক্তি জামায়াত ও দলটির ছাত্র সংগঠন ছাত্রশিবিরের উগ্রপন্থিরা ঢুকে পড়েছে। এরা একাত্তর সালেও দেশের স্বাধীনতা মেনে নেয়নি, আর স্বাধীনতার ৫০ বছর পরে এসেও এদের অবস্থানে পরিবর্তন আসেনি। এদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি হয়ে পড়েছে। গতকাল এক বিবৃতিতে সাবেক সংসদ সদস্য এম এ আউয়াল আরও বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা আগমনকে কেন্দ্র করে সম্পূর্ণ পরিকল্পিতভাবে দেশে হামলা চালানো হয়েছে। বিনাশ করা হয়েছে জনগণের সম্পদ। কওমি মাদরাসার সাধারণ ছাত্র-শিক্ষকদের ব্যবহার করে হরকতপন্থি জঙ্গিবাদী-উগ্রপন্থিরা এসব হামলা করছে। হেফাজতের ব্যানারে জিহাদি স্লোগান যারা দিচ্ছে, তারাই গণমানুষের সম্পদ বিনষ্টের উগ্রখেলায় মেতে উঠেছে। একাত্তরের পরাজিত শক্তি জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরাও এই নাশকতার সঙ্গে জড়িত। সরকার নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করলেই এদের মুখোশ বেরিয়ে আসবে।