শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

গুম

মাহমুদুর রহমান মান্না
প্রিন্ট ভার্সন
গুম

বাংলা নতুন বছর ভালোভাবে শুরু হলো না। বছরের প্রথম দিনেই কুষ্টিয়ায় জাসদ নেতাসহ খুন হলো কয়েকজন। সেন্টমার্টিন দ্বীপে সমুদ্র ডুবে মারা গেল কয়েকজন শিক্ষার্থী। এ পর্যন্ত পাওয়া লাশের সংখ্যা চার, নিখোঁজ আরও বেশ কয়েকজন। সবশেষে নতুন বছরের তৃতীয় দিনে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার এক সিএনজি স্টেশনের সামনে থেকে প্রকাশ্যে বেলা'র প্রধান নির্বাহী রিজওয়ানা হাসানের স্বামী আবু বকর সিদ্দিককে অপহরণ করে নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা।

রাতে হঠাৎ করেই নুরুল কবির এবং ইত্তেফাকের সালেহসহ একটা আড্ডায় ঢুকে গেলাম। ওখানেই আলোচনা হচ্ছিল এগুলো। কারা অপহরণ করতে পারে রিজওয়ানার স্বামী আবু বকর সিদ্দিককে? মাস কয়েক আগে তার সঙ্গে দেখা হয়েছিল এক পার্টিতে। স্মার্ট, ইয়াংম্যান। কোনো রাজনীতির ধারে-কাছে নেই। অমায়িক, বেশ কথাবার্তা হলো। রিজওয়ানাও ছিলেন সঙ্গে।

রিজওয়ানার সবচেয়ে বড় পরিচয় সম্ভবত একজন পরিবেশকর্মী হিসেবে। র‌্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি, যেটাকে অনেকে এশিয়ার নোবেল বলে অভিহিত করেন। কিন্তু সেটাও বড় কথা নয়। পেশায় আইনজীবী রিজওয়ানা বেলা'র প্রধান নির্বাহী হিসেবে জাহাজ ভাঙা ও প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট কোম্পানিগুলোর অনেকের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা করেছেন। যার ফলে এই কোম্পানিগুলো ব্যবসায়িকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এরাই কি এরকম একটি ঘটনা ঘটিয়েছে? রিজওয়ানা হাসান তাই মনে করেন। ফতুল্লা থানায় করা মামলায় তিনি সেরকমই বলেছেন। যদিও দুটি বড় ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কোম্পানির পক্ষ থেকে এ অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। সত্যি সত্যি কী ঘটেছে সেটি এই মুহূর্তে বলতে পারব না। রিজওয়ানা বয়সে কম হলেও একজন ভালো আইনজীবী। তার স্বামীর অপহরণের খবর পাওয়ার পরে তার সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছি আমি। তাছাড়া মামলা করতে, স্বামীর খোঁজে রিজওয়ানা যখন নারায়ণগঞ্জে গেছেন তখন কোনো কোনো টেলিভিশন তার সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছে। নিশ্চয়ই স্বামীর এই অপহরণের ঘটনায় তিনি বিচলিত, বেদনাহত। কিন্তু তার পরও তিনি ঠাণ্ডা মাথায় কথা বলেছেন। রিজওয়ানার স্বামী আবু বকর ফতুল্লা পোস্ট অফিস মোড়ে অবস্থিত হামিদ ফ্যাশন লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক। তিনি সম্ভবত এর মালিক নন। এর মালিক বর্তমান সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। প্রতিমন্ত্রী নিজেও হামিদ রিয়েল এস্টেট নামে একটি আবাসন কোম্পানির মালিক ও রিহ্যাবের সাবেক সভাপতি। জাতীয় শ্রমিক লীগ ফতুল্লা আঞ্চলিক শাখার সভাপতি কাউসার আহমেদ পলাশের নেতৃত্বে শ্রমিক অসন্তোষের কারণে প্রতিষ্ঠানটি কয়েক বছর বন্ধ ছিল। গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে কারখানাটি পরিচালনার দায়িত্ব নেন আবু বকর সিদ্দিক। এ পরিচয় থেকে আবু বকর সিদ্দিককে ধনী মানুষ মনে হয় না। ব্যবসাগত কারণে কিংবা কারখানার শ্রমিক অসন্তোষে এরকম হতে পারে তাও মনে হয় না। টাকার জন্য কেউ তাকে অপহরণ করবে তার পক্ষেও যুক্তি দাঁড়ায় না। রিজওয়ানা নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, জানা মতে তার স্বামীর কোনো শত্রু নেই। তাদের এমন কোনো টাকা-পয়সা নেই যে, কেউ তার স্বামীকে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় করবে।

তবে কী? কেন অপহৃত হলেন আবু বকর সিদ্দিক? সেসব নিয়েই কথাবার্তা হচ্ছিল আড্ডায়। কোনো রাজনৈতিক বিষয় কি? তা তো হওয়ার কথা নয়? বছর দুয়েক আগে রিজওয়ানার কাজকর্মে ক্ষেপে গিয়ে একটি মহল তাকে একটি রাজনৈতিক রং মাখানোর চেষ্টা করেছিল। বলেছিল রিজওয়ানার বাবা একজন রাজাকার ছিলেন, তিনি একজন বিএনপির নেতা ছিলেন, তার মেয়েটিও সেই লাইনেই আছে। সেগুলো আজ থেকে দুবছরেরও আগের কথা। এই সময়ের মধ্যে রিজওয়ানাকে কোনো দলীয় কর্মকাণ্ডে দেখা যায়নি। রিজওয়ানা বিটি বেগুন চাষের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ঢাকার বাইরে অংশ নিয়েছেন, ধানমন্ডি দখলের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে আন্দোলন সংঘটিত করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু রাজনৈতিক দলের কোনো অনুষ্ঠানে তাকে দেখা গেছে এমনটি কেউ বলেনি। তাহলে কেন? কেন তার স্বামীকে অপহরণ? তাও দিনদুপুরে। পুলিশ প্রশাসন কী করছে? সরকার? আজকের পত্রিকার খবর অনুযায়ী পুলিশ অপহৃত আবু বকর সিদ্দিককে খুঁজে বের করার জন্য জোর তৎপরতা শুরু করেছে। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজি) ও র্যাবের মহাপরিচালক এবং পুলিশের বিশেষ শাখার অতিরিক্ত মহাপরিদর্শককে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। অপহরণের ঘটনা তদন্তে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ১০ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। পাওয়া যাবে কি আবু বকর সিদ্দিককে। আড্ডার একজন বললেন, পেলে তাকে পাওয়া যাবে আজকের মধ্যেই। রাত পোহানোর আগেই। অপহরণকারীরা ঢাকার অদূরে কোথাও হয়তো তাকে ফেলে দিয়ে চলে যাবে। এ সবই আড্ডার কথা। কথার পৃষ্ঠে কথা। সাধারণত আমি সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠি। আজকে একটু তাড়াতাড়ি উঠেছিলাম। উঠেই টেলিভিশনটা ছাড়লাম। যদি নিখোঁজ আবু বকর সিদ্দিকের কোনো খবর থাকে। কিন্তু না। গতকালকের অপহরণের সংবাদটাই টিভি স্ক্রলে। পত্রিকাগুলো হাতে নিলাম। প্রায় সব পত্রিকায় আবু বকর সিদ্দিকের অপহরণের খবর বেশ গুরুত্বের সঙ্গে ছাপা হয়েছে আর তার পাশাপাশি ছাপা হয়েছে ইলিয়াস আলীর খবর। ২০১২ সালের ১৭ এপ্রিল রাজধানীর বনানী থেকে অপহৃত হন ইলিয়াস আলী। দুই বছরে তার কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। সেই থেকে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তদন্ত চলছে। বনানী থানার ওসি বলেছেন, তদন্ত এখনো চলছে। আমরা নিয়মিত আদালতে প্রতিবেদন দিয়ে যাচ্ছি।

ইলিয়াস আলী এবং আবু বকরের অপহরণ নিশ্চয়ই একসূত্রে গাঁথা নয়। কিংবা উভয় ক্ষেত্রেই তদন্ত করছে তো পুলিশ। হঠাৎ করেই বুকটা ছ্যাঁৎ করে ওঠে। যদি কাল সকালেও কোনো সংবাদ না পাওয়া যায় আবু বকর সিদ্দিকের। রিজওয়ানা হাসান যেন আমার এই লেখাটি না পড়েন। আর আমার বুকের মধ্যে যে হঠাৎ করে একটি ভয় ঢুকে যায় তা যেন অমূলক প্রমাণ হয়।

বাংলাদেশে গত কয়েক বছরে অপহরণ-গুম-খুন আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে গেছে। বেড়ে গেছে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডও। বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন এর ওপর গবেষণা চালিয়েছে। একটি তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী কেবল ২০১৩ সালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে অপহৃত হয়েছেন ৩৫ জন। অপহৃতদের পরিবার অভিযোগ করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে। তাদের মধ্যে দুজনের লাশ পাওয়া গেছে। ১৬ জনকে ফিরে পাওয়া গেছে। আর বাকিদের খোঁজ জানা যায়নি। এটি সম্ভবত সবচেয়ে কম সংখ্যার উল্লেখ। কোনো কোনো সংগঠনের রিপোর্টের সংখ্যা আরও অনেক বেশি। মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের ২০১৩ সালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বেড়ে যাওয়া, আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ওপর নিপীড়ন, বাকস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ- সব মিলিয়ে ২০১৩ সালে বাংলাদেশের মানুষ চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হয়। মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদন ২০১৩-তে এই দাবি করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে সংগঠনটি। বিভিন্ন ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার মধ্যে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বেড়েছে। ২০১৩ সালে পুলিশ, র্যাবসহ বিভিন্ন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার হাতে ৩২৯ জন বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার হয়। পাঁচ বছরে এই সংখ্যা ছিল সর্বোচ্চ। এর মধ্যে পুলিশের হাতে সর্বোচ্চ ১৭৫ জন এই হত্যার শিকার হয়। ২০০৯ সালে বিচারবহির্ভূত হত্যার সংখ্যা ছিল ১৫৪। ২০০৯ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের জড়িত থাকার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ২০১৩ সালে তারা ১১ জনকে হত্যা করে।

পত্রিকার খবরে প্রকাশ, প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে রিজওয়ানা হাসানের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। তারা রিজওয়ানাকে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ব্যাপারটি বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছেন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ তৎপরতা চালাতে বলা হয়েছে আবু বকর সিদ্দিককে উদ্ধার করার জন্য। সেই কথার সূত্র ধরে নাকি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে তথ্য পেয়ে জানি না স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। শীঘ্রই তাকে উদ্ধার করা যাবে। আমরা চাইব তাদের এ আশাবাদ যেন বাস্তবে রূপ নেয়।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান
বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো
চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং
দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো
রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা
ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮

৩১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল
ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’
‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার
গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল
অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের
ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ
পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩
দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু
বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক
পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’
‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জলপাই হাটে কেনা বেচা হয় কোটি টাকার জলপাই
জলপাই হাটে কেনা বেচা হয় কোটি টাকার জলপাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা
ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে