শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৫

সমাধান কোন পথে

অনলাইন ভার্সন
সমাধান কোন পথে

দেশে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে সর্বস্তরের নাগরিক উদ্বিগ্ন। ৬ জানুয়ারি অবরোধ কর্মসূচি শুরু হওয়ার পর থেকে গতকাল পর্যন্ত জানমালের যে ক্ষতি হয়েছে তা অকল্পনীয়। প্রাণ গেছে ২৩ জনের। আহত হয়েছেন অনেক। সরকার ও ২০-দলীয় জোট যে অনড় অবস্থান নিয়েছে তাতে অর্থনীতির গতি প্রায় স্থবির হয়ে পড়ছে। এ পরিস্থিতি থেকে দেশকে বের করে আনার উপায় কী? এই প্রশ্ন দেশবাসীকে অস্থির করে তুলেছে। কারণ নানা প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে উন্নতির ধাপে ধাপে এগিয়ে দেশটি যখন বিশ্বসভায় মধ্যম আয়ের দেশগুলোর তালিকাভুক্ত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে, তখন সংঘাত-সংঘর্ষ-সহিংসতা জাতীয় অগ্রযাত্রাকে থমকে দিতে চাইছে। এ অবস্থা বেশিদিন চলতে দেওয়া আর আত্মহত্যা করা একই কথা বলে মনে করছেন সমাজহিতৈষীরা। তা না হলে সমাধানের পথ কী? এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর কাছে সুচিন্তিত অভিমত ব্যক্ত করেছেন দেশের বিশিষ্ট দুই অর্থনীতিবিদ ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ও খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জুলকার নাইন ও মানিক মুনতাসির

সমঝোতা ও আলোচনাই পথ : ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

সমসাময়িক সময়ে বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিধারা কেমন এবং চলমান সংঘাতময় পরিস্থিতি অর্থনীতির জন্য কতটা স্বস্তিদায়ক?

 

রাজনৈতিক অস্থিরতা কোনো দেশের জন্যই কাম্য নয়। উন্নয়নের জন্য স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ অত্যন্ত জরুরি। সেই সঙ্গে থাকতে হবে সুশাসন। স্বাধীনতার পর থেকে আমরা মোটামুটি গতিতে এগিয়ে যাচ্ছি। ১৯৯০ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত মোটামুটি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছিল। অর্থনীতিতেও একটা গতি ছিল। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনের পর থেকে রাজনৈতিক অস্থিরতা বেড়ে গেছে, যা দেশের অর্থনীতির স্বাভাবিক গতিকে বাধাগ্রস্ত করেছে। আর বর্তমানে রাজনীতিতে এক ধরনের অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে। এটা চরম অস্বস্তিদায়ক। শুধু অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডই নয়, সব ক্ষেত্রেই এটা অস্বস্তি সৃষ্টি করেছে। এটা এর আগে কখনো ছিল না। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হলে সমঝোতা এবং আলোচনাই একমাত্র পথ। অন্যথায় তৃতীয় কোনো শক্তি আবারও ক্ষমতায় আসবে। সেটারও মাশুল দিতে হবে জনগণকেই।

 

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকে সর্বশেষ ৫ জানুয়ারির আগের এক বছরের মূল্যায়ন করবেন কীভাবে?

 

এ সময়ে রুটিনওয়ার্ক হয়েছে। নতুন করে কোনো পরিকল্পনা বা উন্নয়ন সাধিত হয়নি। দৃশ্যমান যা হয়েছে এগুলো আগের পরিকল্পনার অংশ। এমনকি এগুলোর কাজ আগেই শুরু হয়েছিল। এককথায় বলা যায়, গত এক বছরে সাদামাটা অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। এটাকে টেকসই উন্নয়ন বলা যায় না। কারণ টেকসই উন্নয়নের প্রধান শর্ত হচ্ছে সুশাসন থাকতে হবে। অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে। কিন্তু এর কোনোটাই হয়নি। তবে এর মধ্যেও আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।

 

দেশে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সুশাসনের প্রয়োজনীয়তা কতটুকু?

 

দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের জন্য অবশ্যই স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ দরকার। আর টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন সুশাসন। ফলে স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সুশাসনের কোনো বিকল্প নেই। রাজনৈতিক দল, সরকারি প্রতিষ্ঠান, সরকারি কর্মকাণ্ড, আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগকারী সংস্থা সবগুলোর মধ্যে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।

রাজনৈতিক মতবিরোধে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতিতে কোন কোন খাত সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে আপনার ধারণা?

 

এমন সহিংসতা ও অচলাবস্থার জন্য অর্থনীতির সব খাতই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তবে পরিবহন, কৃষি, গার্মেন্ট এসব খাতের ক্ষতিটাই বেশি। বিদেশি বিনিয়োগের যেসব খাত রয়েছে সেগুলোও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তার মানে কিন্তু এই নয় যে অন্য খাতে একেবারেই ক্ষতি কম হচ্ছে। আর এ অবস্থা চলতে থাকলে আমাদের সব ধরনের গতিশীলতা বন্ধ হয়ে যাবে।

 

হরতাল-অবরোধ বন্ধে আইন করতে হবে ব্যবসায়ীদের এই দাবির প্রেক্ষিতে আপনার মূল্যায়ন কি?

 

আইন করে হরতাল বন্ধ করতে ব্যবসায়ীরা যে দাবি তুলেছেন সেটা যুক্তিযুক্ত। কিন্তু আইন করে তো সবকিছু বন্ধ করা যায় না। এই যেমন চোরাগোপ্তা হামলা সেটা কি আইন দ্বারা বন্ধ করা সম্ভব। এ জন্য প্রয়োজন আলোচনা। তবে এ বিষয়ে সবপক্ষের বক্তব্য আসতে হবে। বিশেষ করে সরকার, বিরোধী দল, সংসদের অন্যান্য দল এবং সর্বসাধারণের দাবি আসতে হবে। এর চেয়েও বড় বিষয় হচ্ছে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা এটা চান কিনা- সেটা দেখতে হবে। কেননা হরতালের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। কর্মজীবীরা। এদের মতামতই মূল বিষয়।

 

রাজনীতিতে এ অচলাবস্থায় দুই দলের রাজনৈতিক অবস্থানকে কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন এবং পরিস্থিতি উত্তরণে আপনার পরামর্শ কি?

 

এখানে একটা বিষয় হচ্ছে আপনি সমাধান চান কিনা- যদি চান তাহলে সম্ভাব্য পথ যেটা আছে, সেটাই গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকাই সবচেয়ে বেশি। সরকার আসলে এটা চায় কিনা, চাইলে আলোচনা করতে হবে। প্রধান দুই দলের মধ্যেই তো সমস্যা, অতএব তাদের চাহিদাটা কী? সেটা বুঝতে হবে। আর জনগণ কি চায়। দেশের জন্য কি প্রয়োজন, এসব বিষয় আমলে নিয়ে আলোচনা করলে সমাধান বের করে আনা সম্ভব। দুই দলই যে অনড় অবস্থানে রয়েছে সেই জায়গা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

বড় ব্যবসায়ীরা তো সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন বলে সরকার ঘোষণা দিয়েছে। যারা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী তাদের কথা কেউ বলে না। ফলে তাদের একটা দাবি তুলতে হবে। তাদের জনমত সৃষ্টির জন্য আমাদের যে সুশীল সমাজ আছে তারা কাজ করতে পারেন। এক্ষেত্রে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা সরকার বা বিরোধী দলের কাছে তাদের দাবিগুলো তুলে ধরবেন। এভাবে ক্ষতির পরিমাণ কিছুটা কমিয়ে আনা সম্ভব।

*অর্থনীতিবিদ ও সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

সমাধানের দু'টো পথই দেখতে পাই : খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ

সমসাময়িক সময়ে বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিধারা কেমন এবং চলমান সংঘাতময় পরিস্থিতি অর্থনীতির জন্য কতটা স্বস্তিদায়ক?

 

মৌল সূচকগুলো বিবেচনায় নিলে বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিধারা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। জিডিপি প্রবৃদ্ধি ভালো, প্রত্যাশিত পর্যায়ে আমদানি-রপ্তানি, মূল্যস্ফিতি নিম্নগামী- অর্থাৎ সার্বিক বিবেচনায় সূচকগুলোর সবই সুস্থ ধারায় আছে। অন্যদিকে, চলমান সংঘাতময় পরিস্থিতি অর্থনীতির জন্য স্বস্তিদায়ক নয় এটা সত্য, তবে অল্প কয়েকদিনের এই অস্থিতিশীলতা বিবেচনায় নিয়ে অর্থনীতির প্রক্ষেপণ সম্ভব নয় এবং তা সঙ্গতও নয়। গত বছরের ৫ জানুয়ারির পরও এ ধরনের সহিংসতা হয়েছে। কিন্তু সেই পরিস্থিতি প্রলম্বিত হয়নি। খুব তাড়াতাড়ি হয়তো এবারের পরিস্থিতিরও উত্তরণ হয়ে যাবে বলে আমার বিশ্বাস। কারণ সব সময়ই আমাদের নিজস্ব কিছু পদ্ধতিতে সংকটের তাৎক্ষণিক সমাধান করে আমরা বেরিয়ে এসেছি।

 

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকে সর্বশেষ ৫ জানুয়ারির আগের এক বছরের মূল্যায়ন করবেন কিভাবে?

 

অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বছরটি ছিল স্থিতিশীল। এ সময় জিডিপি প্রবৃদ্ধি অব্যাহত ছিল, ব্যাংকের টাকা বিনিয়োগ হয়েছে, সুদের হার কমেছে, রেমিট্যান্স প্রবাহ ধনাত্মক ছিল। টেকসই অবস্থার কারণেই অগ্রসর অর্থনীতি আরেকটি বছর কাটিয়েছে।

 

দেশে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সুশাসনের প্রয়োজনীয়তা কতটুকু?

 

বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সুশাসন দুটোরই প্রয়োজনীয়তা খুবই বেশি। যেহেতু রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার বিষয়টি আমাদের আওতার বাইরে, সেহেতু এ বিষয়ে কমেন্ট করব না। তবে আশা করব, যাদের দায়িত্ব তারা একটি স্থায়ী সমাধানে আসবেন। তবে সুশাসনের ক্ষেত্রে যেমন দুর্নীতি কমিয়ে আনা, ব্যাংক ঋণের অব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন এবং এটি সম্ভব বলে আমি মনে করি। তাহলে কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জন অপেক্ষাকৃত সহজ হবে।

 

রাজনৈতিক মতবিরোধে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতিতে অর্থনীতির কোন কোন খাত সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে আপনার ধারণা।

 

বিশেষ বিশেষ কোন খাত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে আমার মনে হয় না। আবার সমসাময়িক কোনো ঘটনায় অর্থনীতির বিচার উচিতও নয়। কারণ দুই-চারদিন পরই হয়তো এ পরিস্থিতি আর থাকবে না। তখন আবার আগের পরিবেশ বিরাজ করবে। অন্য নানান পরিস্থিতির উদ্ভব হবে। আর বাংলাদেশের এ পরিস্থিতি আজ নতুন নয়। এ ধরনের সহিংসতা ও অস্থিরতার মধ্যেই বছরের পর বছর আমাদের অর্থনীতি টিকে আছে। সব সময় নিজস্ব কিছু পদ্ধতিতে সমস্যা কাটিয়ে এসেছে। এটাও বলা যায় না, এ ধরনের অবস্থা হঠাৎ করেই বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ যে দুই রাজনৈতিক পক্ষের মধ্যে বিরোধ তা আদর্শগত। বিরোধ স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ নিয়ে। বিএনপি স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবিরকে ত্যাগ না করা পর্যন্ত এই দুই পক্ষের মধ্যে কোনো কার্যকর সমঝোতা সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি না।

 

হরতাল-অবরোধ বন্ধে আইন করতে হবে ব্যবসায়ীদের এ দাবির প্রেক্ষিতে আপনার মূল্যায়ন কি?

 

আমি এই দাবির সঙ্গে একমত নই। কারণ হরতাল ও সহিংসতা-সন্ত্রাস এক বিষয় নয়। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় হরতাল হতেই পারে। তবে সন্ত্রাস-সহিংসতা কাম্য নয়। সন্ত্রাস বন্ধ করতে হবে। এর জন্য যা করার করতে হবে। সে জন্য যে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নিতে হবে।

 

রাজনীতিতে যে অচলাবস্থা দুই দলের রাজনৈতিক অবস্থানকে কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন এবং পরিস্থিতি উত্তরণে আপনার পরামর্শ কি?

 

দুই রাজনৈতিক দলের অবস্থান এখন উত্তর মেরু ও দক্ষিণ মেরুতে। একদিকে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী দল আওয়ামী লীগ স্বাধীনতার চেতনা দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে যাচ্ছে। অন্যদিকে স্বাধীনতাবিরোধীদের সঙ্গে জোট গড়ে অবস্থান করছে বিএনপি। এ অবস্থায় কোনো সংলাপ হওয়ার নয়, হলেও টেকসই কোনো সমাধান সেখানে আসবে না। আমি পরিস্থিতির উত্তরণে দুটো পথই দেখতে পাই। এক. রাজনীতি থেকে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের পরিত্যাগ করে মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক নীতিগুলো মেনে নেওয়া এবং সন্ত্রাস-সহিংসতার পথ ত্যাগ করে পরিচ্ছন্ন গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে আসা। দুই. পঁচাত্তরে যেমন অস্ত্রের ঝনঝনানি দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তিকে নির্মূল করা হয়েছিল তেমন করা। এখন সিদ্ধান্ত জনগণই নেবে তারা কোন পথে যাবে।

* অর্থনীতিবিদ ও কৃষি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে