শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৫

সমাধান কোন পথে

অনলাইন ভার্সন
সমাধান কোন পথে

দেশে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে সর্বস্তরের নাগরিক উদ্বিগ্ন। ৬ জানুয়ারি অবরোধ কর্মসূচি শুরু হওয়ার পর থেকে গতকাল পর্যন্ত জানমালের যে ক্ষতি হয়েছে তা অকল্পনীয়। প্রাণ গেছে ২৩ জনের। আহত হয়েছেন অনেক। সরকার ও ২০-দলীয় জোট যে অনড় অবস্থান নিয়েছে তাতে অর্থনীতির গতি প্রায় স্থবির হয়ে পড়ছে। এ পরিস্থিতি থেকে দেশকে বের করে আনার উপায় কী? এই প্রশ্ন দেশবাসীকে অস্থির করে তুলেছে। কারণ নানা প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে উন্নতির ধাপে ধাপে এগিয়ে দেশটি যখন বিশ্বসভায় মধ্যম আয়ের দেশগুলোর তালিকাভুক্ত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে, তখন সংঘাত-সংঘর্ষ-সহিংসতা জাতীয় অগ্রযাত্রাকে থমকে দিতে চাইছে। এ অবস্থা বেশিদিন চলতে দেওয়া আর আত্মহত্যা করা একই কথা বলে মনে করছেন সমাজহিতৈষীরা। তা না হলে সমাধানের পথ কী? এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর কাছে সুচিন্তিত অভিমত ব্যক্ত করেছেন দেশের বিশিষ্ট দুই অর্থনীতিবিদ ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ও খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জুলকার নাইন ও মানিক মুনতাসির

সমঝোতা ও আলোচনাই পথ : ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

সমসাময়িক সময়ে বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিধারা কেমন এবং চলমান সংঘাতময় পরিস্থিতি অর্থনীতির জন্য কতটা স্বস্তিদায়ক?

 

রাজনৈতিক অস্থিরতা কোনো দেশের জন্যই কাম্য নয়। উন্নয়নের জন্য স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ অত্যন্ত জরুরি। সেই সঙ্গে থাকতে হবে সুশাসন। স্বাধীনতার পর থেকে আমরা মোটামুটি গতিতে এগিয়ে যাচ্ছি। ১৯৯০ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত মোটামুটি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছিল। অর্থনীতিতেও একটা গতি ছিল। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনের পর থেকে রাজনৈতিক অস্থিরতা বেড়ে গেছে, যা দেশের অর্থনীতির স্বাভাবিক গতিকে বাধাগ্রস্ত করেছে। আর বর্তমানে রাজনীতিতে এক ধরনের অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে। এটা চরম অস্বস্তিদায়ক। শুধু অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডই নয়, সব ক্ষেত্রেই এটা অস্বস্তি সৃষ্টি করেছে। এটা এর আগে কখনো ছিল না। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হলে সমঝোতা এবং আলোচনাই একমাত্র পথ। অন্যথায় তৃতীয় কোনো শক্তি আবারও ক্ষমতায় আসবে। সেটারও মাশুল দিতে হবে জনগণকেই।

 

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকে সর্বশেষ ৫ জানুয়ারির আগের এক বছরের মূল্যায়ন করবেন কীভাবে?

 

এ সময়ে রুটিনওয়ার্ক হয়েছে। নতুন করে কোনো পরিকল্পনা বা উন্নয়ন সাধিত হয়নি। দৃশ্যমান যা হয়েছে এগুলো আগের পরিকল্পনার অংশ। এমনকি এগুলোর কাজ আগেই শুরু হয়েছিল। এককথায় বলা যায়, গত এক বছরে সাদামাটা অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। এটাকে টেকসই উন্নয়ন বলা যায় না। কারণ টেকসই উন্নয়নের প্রধান শর্ত হচ্ছে সুশাসন থাকতে হবে। অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে। কিন্তু এর কোনোটাই হয়নি। তবে এর মধ্যেও আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।

 

দেশে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সুশাসনের প্রয়োজনীয়তা কতটুকু?

 

দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের জন্য অবশ্যই স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ দরকার। আর টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন সুশাসন। ফলে স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সুশাসনের কোনো বিকল্প নেই। রাজনৈতিক দল, সরকারি প্রতিষ্ঠান, সরকারি কর্মকাণ্ড, আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগকারী সংস্থা সবগুলোর মধ্যে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।

রাজনৈতিক মতবিরোধে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতিতে কোন কোন খাত সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে আপনার ধারণা?

 

এমন সহিংসতা ও অচলাবস্থার জন্য অর্থনীতির সব খাতই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তবে পরিবহন, কৃষি, গার্মেন্ট এসব খাতের ক্ষতিটাই বেশি। বিদেশি বিনিয়োগের যেসব খাত রয়েছে সেগুলোও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তার মানে কিন্তু এই নয় যে অন্য খাতে একেবারেই ক্ষতি কম হচ্ছে। আর এ অবস্থা চলতে থাকলে আমাদের সব ধরনের গতিশীলতা বন্ধ হয়ে যাবে।

 

হরতাল-অবরোধ বন্ধে আইন করতে হবে ব্যবসায়ীদের এই দাবির প্রেক্ষিতে আপনার মূল্যায়ন কি?

 

আইন করে হরতাল বন্ধ করতে ব্যবসায়ীরা যে দাবি তুলেছেন সেটা যুক্তিযুক্ত। কিন্তু আইন করে তো সবকিছু বন্ধ করা যায় না। এই যেমন চোরাগোপ্তা হামলা সেটা কি আইন দ্বারা বন্ধ করা সম্ভব। এ জন্য প্রয়োজন আলোচনা। তবে এ বিষয়ে সবপক্ষের বক্তব্য আসতে হবে। বিশেষ করে সরকার, বিরোধী দল, সংসদের অন্যান্য দল এবং সর্বসাধারণের দাবি আসতে হবে। এর চেয়েও বড় বিষয় হচ্ছে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা এটা চান কিনা- সেটা দেখতে হবে। কেননা হরতালের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। কর্মজীবীরা। এদের মতামতই মূল বিষয়।

 

রাজনীতিতে এ অচলাবস্থায় দুই দলের রাজনৈতিক অবস্থানকে কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন এবং পরিস্থিতি উত্তরণে আপনার পরামর্শ কি?

 

এখানে একটা বিষয় হচ্ছে আপনি সমাধান চান কিনা- যদি চান তাহলে সম্ভাব্য পথ যেটা আছে, সেটাই গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকাই সবচেয়ে বেশি। সরকার আসলে এটা চায় কিনা, চাইলে আলোচনা করতে হবে। প্রধান দুই দলের মধ্যেই তো সমস্যা, অতএব তাদের চাহিদাটা কী? সেটা বুঝতে হবে। আর জনগণ কি চায়। দেশের জন্য কি প্রয়োজন, এসব বিষয় আমলে নিয়ে আলোচনা করলে সমাধান বের করে আনা সম্ভব। দুই দলই যে অনড় অবস্থানে রয়েছে সেই জায়গা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

বড় ব্যবসায়ীরা তো সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন বলে সরকার ঘোষণা দিয়েছে। যারা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী তাদের কথা কেউ বলে না। ফলে তাদের একটা দাবি তুলতে হবে। তাদের জনমত সৃষ্টির জন্য আমাদের যে সুশীল সমাজ আছে তারা কাজ করতে পারেন। এক্ষেত্রে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা সরকার বা বিরোধী দলের কাছে তাদের দাবিগুলো তুলে ধরবেন। এভাবে ক্ষতির পরিমাণ কিছুটা কমিয়ে আনা সম্ভব।

*অর্থনীতিবিদ ও সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

সমাধানের দু'টো পথই দেখতে পাই : খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ

সমসাময়িক সময়ে বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিধারা কেমন এবং চলমান সংঘাতময় পরিস্থিতি অর্থনীতির জন্য কতটা স্বস্তিদায়ক?

 

মৌল সূচকগুলো বিবেচনায় নিলে বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিধারা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। জিডিপি প্রবৃদ্ধি ভালো, প্রত্যাশিত পর্যায়ে আমদানি-রপ্তানি, মূল্যস্ফিতি নিম্নগামী- অর্থাৎ সার্বিক বিবেচনায় সূচকগুলোর সবই সুস্থ ধারায় আছে। অন্যদিকে, চলমান সংঘাতময় পরিস্থিতি অর্থনীতির জন্য স্বস্তিদায়ক নয় এটা সত্য, তবে অল্প কয়েকদিনের এই অস্থিতিশীলতা বিবেচনায় নিয়ে অর্থনীতির প্রক্ষেপণ সম্ভব নয় এবং তা সঙ্গতও নয়। গত বছরের ৫ জানুয়ারির পরও এ ধরনের সহিংসতা হয়েছে। কিন্তু সেই পরিস্থিতি প্রলম্বিত হয়নি। খুব তাড়াতাড়ি হয়তো এবারের পরিস্থিতিরও উত্তরণ হয়ে যাবে বলে আমার বিশ্বাস। কারণ সব সময়ই আমাদের নিজস্ব কিছু পদ্ধতিতে সংকটের তাৎক্ষণিক সমাধান করে আমরা বেরিয়ে এসেছি।

 

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকে সর্বশেষ ৫ জানুয়ারির আগের এক বছরের মূল্যায়ন করবেন কিভাবে?

 

অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বছরটি ছিল স্থিতিশীল। এ সময় জিডিপি প্রবৃদ্ধি অব্যাহত ছিল, ব্যাংকের টাকা বিনিয়োগ হয়েছে, সুদের হার কমেছে, রেমিট্যান্স প্রবাহ ধনাত্মক ছিল। টেকসই অবস্থার কারণেই অগ্রসর অর্থনীতি আরেকটি বছর কাটিয়েছে।

 

দেশে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সুশাসনের প্রয়োজনীয়তা কতটুকু?

 

বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সুশাসন দুটোরই প্রয়োজনীয়তা খুবই বেশি। যেহেতু রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার বিষয়টি আমাদের আওতার বাইরে, সেহেতু এ বিষয়ে কমেন্ট করব না। তবে আশা করব, যাদের দায়িত্ব তারা একটি স্থায়ী সমাধানে আসবেন। তবে সুশাসনের ক্ষেত্রে যেমন দুর্নীতি কমিয়ে আনা, ব্যাংক ঋণের অব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন এবং এটি সম্ভব বলে আমি মনে করি। তাহলে কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জন অপেক্ষাকৃত সহজ হবে।

 

রাজনৈতিক মতবিরোধে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতিতে অর্থনীতির কোন কোন খাত সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে আপনার ধারণা।

 

বিশেষ বিশেষ কোন খাত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে আমার মনে হয় না। আবার সমসাময়িক কোনো ঘটনায় অর্থনীতির বিচার উচিতও নয়। কারণ দুই-চারদিন পরই হয়তো এ পরিস্থিতি আর থাকবে না। তখন আবার আগের পরিবেশ বিরাজ করবে। অন্য নানান পরিস্থিতির উদ্ভব হবে। আর বাংলাদেশের এ পরিস্থিতি আজ নতুন নয়। এ ধরনের সহিংসতা ও অস্থিরতার মধ্যেই বছরের পর বছর আমাদের অর্থনীতি টিকে আছে। সব সময় নিজস্ব কিছু পদ্ধতিতে সমস্যা কাটিয়ে এসেছে। এটাও বলা যায় না, এ ধরনের অবস্থা হঠাৎ করেই বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ যে দুই রাজনৈতিক পক্ষের মধ্যে বিরোধ তা আদর্শগত। বিরোধ স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ নিয়ে। বিএনপি স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবিরকে ত্যাগ না করা পর্যন্ত এই দুই পক্ষের মধ্যে কোনো কার্যকর সমঝোতা সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি না।

 

হরতাল-অবরোধ বন্ধে আইন করতে হবে ব্যবসায়ীদের এ দাবির প্রেক্ষিতে আপনার মূল্যায়ন কি?

 

আমি এই দাবির সঙ্গে একমত নই। কারণ হরতাল ও সহিংসতা-সন্ত্রাস এক বিষয় নয়। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় হরতাল হতেই পারে। তবে সন্ত্রাস-সহিংসতা কাম্য নয়। সন্ত্রাস বন্ধ করতে হবে। এর জন্য যা করার করতে হবে। সে জন্য যে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নিতে হবে।

 

রাজনীতিতে যে অচলাবস্থা দুই দলের রাজনৈতিক অবস্থানকে কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন এবং পরিস্থিতি উত্তরণে আপনার পরামর্শ কি?

 

দুই রাজনৈতিক দলের অবস্থান এখন উত্তর মেরু ও দক্ষিণ মেরুতে। একদিকে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী দল আওয়ামী লীগ স্বাধীনতার চেতনা দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে যাচ্ছে। অন্যদিকে স্বাধীনতাবিরোধীদের সঙ্গে জোট গড়ে অবস্থান করছে বিএনপি। এ অবস্থায় কোনো সংলাপ হওয়ার নয়, হলেও টেকসই কোনো সমাধান সেখানে আসবে না। আমি পরিস্থিতির উত্তরণে দুটো পথই দেখতে পাই। এক. রাজনীতি থেকে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের পরিত্যাগ করে মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক নীতিগুলো মেনে নেওয়া এবং সন্ত্রাস-সহিংসতার পথ ত্যাগ করে পরিচ্ছন্ন গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে আসা। দুই. পঁচাত্তরে যেমন অস্ত্রের ঝনঝনানি দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তিকে নির্মূল করা হয়েছিল তেমন করা। এখন সিদ্ধান্ত জনগণই নেবে তারা কোন পথে যাবে।

* অর্থনীতিবিদ ও কৃষি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
সর্বশেষ খবর
কাতারের আকাশে বিস্ফোরণের শব্দ
কাতারের আকাশে বিস্ফোরণের শব্দ

২৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা
রংপুর মেডিকেলে টিটেনাস আতঙ্ক, সাময়িক বন্ধ আইসিইউ সেবা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব
কুষ্টিয়ায় ৬৭ বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ উদ্ধার করল র‌্যাব

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জন্মদিনে আলোচনা-সাংস্কৃতিক পরিবেশনা

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম
অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল দেখতে চাই না : সারজিস আলম

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল
নিখোঁজের চার দিন পর তরুণীর লাশ উদ্ধার, পরিচয় মিলল

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?
ইরান হরমুজ প্রণালী বন্ধ করলে কি হবে?

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প
কুয়াকাটায় জীবনমান উন্নয়নে জেলে পরিবারে বিশেষ প্রকল্প

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে আমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড
দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে পন্তের অনন্য রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু
লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে দেশ : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া
দেড় মাস পর প্রকৃতিতে ফিরল জোড়া টিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাসহ আটক ১৪
নাটোরে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাসহ আটক ১৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ২১ দফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’
কারমাইকেল কলেজে ২১ দফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ডিসির সহায়তা পেল ৩ শিক্ষার্থী
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ডিসির সহায়তা পেল ৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ১ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ করবে ইইউ
বাংলাদেশে ১ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ করবে ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর পূজা উদযাপন ফ্রন্টের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর পূজা উদযাপন ফ্রন্টের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বিশ্বকাপের প্রাইজমানি পাচ্ছেন ওমানের ক্রিকেটাররা
অবশেষে বিশ্বকাপের প্রাইজমানি পাচ্ছেন ওমানের ক্রিকেটাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের চাকা লাইনচ্যুত
সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের চাকা লাইনচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরানের ক্ষমতায় বদল চান ট্রাম্প, যা বললেন তার প্রেস সেক্রেটারি
ইরানের ক্ষমতায় বদল চান ট্রাম্প, যা বললেন তার প্রেস সেক্রেটারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান অবশ্যই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারবে না বলে একমত জোট : ন্যাটো প্রধান
ইরান অবশ্যই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারবে না বলে একমত জোট : ন্যাটো প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নারীরা এগিয়ে থাকলে সমাজ এগিয়ে যাবে’
‘নারীরা এগিয়ে থাকলে সমাজ এগিয়ে যাবে’

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিম গ্রুপের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফরোজা শাহীন
টিম গ্রুপের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফরোজা শাহীন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের বিষয়ে এখনও কূটনীতিতে আগ্রহী ট্রাম্প: হোয়াইট হাউস
ইরানের বিষয়ে এখনও কূটনীতিতে আগ্রহী ট্রাম্প: হোয়াইট হাউস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'
'পারমাণবিক কর্মসূচিতে সহযোগিতার বদলে বোমা হামলা পেল ইরান'

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প কি ইরানের পারমাণবিক শক্তি হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিলেন?
ট্রাম্প কি ইরানের পারমাণবিক শক্তি হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিলেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত
অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়

প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার
প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

এক বছরে মূলধন কমেছে ৫৮ হাজার কোটি টাকা
এক বছরে মূলধন কমেছে ৫৮ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ
ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ

মাঠে ময়দানে

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা

২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা
২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা

মাঠে ময়দানে

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প
আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে