শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০১৫

রাষ্ট্র ও স্বাধীনতা জেদের বলি হতে পারে না

নূরে আলম সিদ্দিকী
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্র ও স্বাধীনতা জেদের বলি হতে পারে না

সন্ত্রাস এমন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে যে, বাংলার ঈশান কোণই নয়, সমস্ত আকাশটা জুড়েই ঘনঘোর কালো মেঘে আচ্ছন্ন। অন্যদিকে যে কোনো মুহূর্তে সামাজিক বিপর্যয়ের আশঙ্কায় দুই জোটের শীর্ষ নেতৃত্বের কারও আচরণেই তাদের কোনোরকম শঙ্কিত, আতঙ্কিত বা উৎকণ্ঠিত বলে পরিলক্ষিত হচ্ছে না। এটা গোটা দেশের জনগোষ্ঠী দগ্ধীভূত হৃদয়ে মর্মে মর্মে উপলব্ধি করছে। কেউ কেউ এতটাই আতঙ্কিত যে প্রশ্ন করেন, আমরা কি সত্যিই সোমালিয়া হয়ে যাব? অর্থনীতি শুধু ভঙ্গুর নয়, অবকাঠামো এমনভাবে দুমড়ে-মুচড়ে যাচ্ছে যে, ২০১৯ নয়, একে স্বাভাবিক ধারায় ফিরিয়ে আনতে অনেক সময় পার হয়ে যাবে। বেদনাদায়ক হলেও লক্ষণীয়, জনগণ রাজনৈতিক অবক্ষয়ের দীপ্তিহীন আগুনের নির্দয় দহনে দগ্ধীভূত হলেও আজ নির্বিকার। এর সমাধানে যেভাবে বিস্ফোরিত হওয়ার কথা ছিল তা তো হচ্ছেই না, বরং সবকিছুকেই গতানুগতিক বা গা-সওয়া মনে হচ্ছে।

চাটুকার, মোসাহেব, স্তাবক, স্তুতিবন্দনায় পারদর্শীরা ক্ষমতাসীন শীর্ষ নেতৃত্বকে বোঝাচ্ছেন, ২০-দলীয় জোটের কোনো সমর্থন নেই- এটি তার প্রমাণ। অন্যদিকে ২০-দলীয় জোটের ওই একই শ্রেণির লোকেরা তাদের একচ্ছত্র নেত্রীকে বোঝাচ্ছেন, হরতাল-অবরোধের কর্মসূচিতে আপনি অবিচল থাকুন, হঠাৎ করে বাংলাদেশ বিস্ফোরিত হবে।

গোটা জাতীয় রাজনীতিটিই আজকে 'ভিলেজ পলিটিক্স' স্টাইলে চলছে। এমন একটি তুচ্ছ ঘটনা এই অচল অবস্থার সৃষ্টি করেছে যে, কোনো গণতান্ত্রিক দেশ এটি কল্পনার আঙ্গিকেও আনতে পারবে না। ৫ জানুয়ারির নির্বাচন নিকটতম প্রতিবেশী ভারত ছাড়া পৃথিবীর সিংহভাগ মানুষ প্রতিনিধিত্বপূর্ণ বলে মনে করে না। তবুও নিষ্ঠুর বাস্তবতা এই, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একক প্রতিবাদ বিমুক্তকরণ চলছে অবারিত ধারায়। কী প্রশাসন, কী সংসদ, কী সংগঠন- সংসদ, শাসনতন্ত্র এবং সর্বশেষ অভিশংসন আইনের কারণে বিচারব্যবস্থাও আজ তার অাঁচলে বাঁধা। তিনি নিজে একটু কৌশলী হলে, আচরণে বিনম্রতা দেখালে উদ্ভূত পরিস্থিতিটি সৃষ্টি তো হতোই না, বরং আদর্শ-বিবর্জিত, কেবল সুবিধাবাদী পরিবেষ্টিত, ক্ষমতালোভী সুবিধাবাদী এবং শিকড়বিহীন প্রায় নিষ্প্রভ বিএনপির দুরবস্থার সুযোগ নিয়ে তিনি পরিস্থিতিটি এড়িয়ে যেতে পারতেন। ৫ জানুয়ারি বিএনপি জনসভা করার যে অনুমতি চেয়েছিল সেখানে বিএনপি ৫ তারিখে, আওয়ামী লীগ ৬ অথবা একটু উল্টিয়ে আওয়ামী লীগ ৫, বিএনপি ৬- এভাবে একটি মধ্যস্থতা করা দুঃসাধ্য কিছু ছিল না। যদিও প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী (৪ জানুয়ারি) উপলক্ষে ৩ জানুয়ারি ছাত্রলীগ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভার আয়োজন করেছিল। ওইদিন (৫ জানুয়ারি) প্রশাসন থেকে রাজপথে মিছিল বা সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হলেও আওয়ামী লীগ নগরীর ২০০টি স্থানে সাংগঠনিকভাবে অবস্থান নিয়েছিল। আমার জানামতে ক্ষমতাসীন নেতৃত্বকে পারিষদবর্গ নিশ্চিত ধারণা প্রদান করেছে যে, ওরা সভা করার অনুমতি পেলে মিসরের ব্রাদারহুড অথবা থাইল্যান্ডের লাল শার্টের মতো অবস্থান নিয়ে নেবে। আমি আগেও বলেছি, এখনো বলতে চাই বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী কেন বিবেচনার মধ্যে আনলেন তা আমার বোধগম্য নয়। ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর খালেদা জিয়া আহুত (যদিও তাকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছিল) মার্চ ফর ডেমোক্রেসির নিদারুণ ব্যর্থতা সাংগঠনিকভাবে বিএনপির দেউলিয়াত্ব প্রমাণ করে স্তাবকদের আশঙ্কা কতটা অসাড় ও অবাস্তব।

এনটিভির বার্তা সম্পাদক শাহাবুদ্দিন সম্প্রতি একটি সৌজন্য সাক্ষাতের জন্য আমার কার্যালয়ে এসেছিলেন। কথায় কথায় তিনি জানালেন- তার স্কুলপড়ুয়া বাচ্চাটি তাকে জিজ্ঞেস করছে- বাবা, আমি স্কুলে যাচ্ছি না কেন? চ্যানেল আই'র তৃতীয় মাত্রার সঞ্চালক সাংবাদিক জিল্লুর রহমানও একই কথা আমাকে বলেছেন। আজকেও বিএনপির কর্মসূচির মধ্যে জনস্বার্থের পরিপূরক কোনো কথা নেই। অর্থনীতি ভেঙে চুরমার হয়ে যাচ্ছে সে ব্যাপারে কোনো কৈফিয়ত নেই। পেট্রোলবোমা, ককটেল, গ্রেনেড হামলায় দগ্ধীভূত মানুষের আর্তনাদ তাদের কর্ণকূহরে পেঁৗছায় না। বরং তারা দিবাস্বপ্ন দেখছেন অলৌকিকভাবে কোনো পরিবর্তন আনতে পারবেন। আদৌ ভাবছেন না যে এই সন্ত্রাস ও জঙ্গি কার্যকলাপের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসীন হলেও তারা ক্ষমতায় থাকবেন কীভাবে! আওয়ামী লীগ আজ তাদের সংসদীয় ধারা থেকে অনেক দূরে সরে আছে। মস্কো, পিকিং, গণবাহিনী দ্বারা পরিবেষ্টিত আওয়ামী লীগের নিজস্ব পরিচয়টিই আজ অবলুপ্ত? শহীদ সোহরাওয়ার্দী দ্বারা প্রতিষ্ঠিত বঙ্গবন্ধুর সযত্ন লালিত্যে তিল তিল করে গড়ে ওঠা আওয়ামী লীগ আজ আর নেই। তবু তাদের সাংগঠনিক ভিত্তির কাছে বিএনপি ঝড়ের মুখে ঝরা পাতার মতো তাৎক্ষণিক উড়ে যাবে, এটা কি তারা একবারও ভাবেন না।

আমি বিভিন্ন নিবন্ধ ও টকশোতে বিএনপিকে পরামর্শ দিয়েছিলাম- এই মুহূর্তে সরকার হটানোর ক্ষমতা আপনাদের নেই, কাজেই সেই চেষ্টা ব্যর্থ হবে। মানুষ সরকারের প্রতি বিক্ষুব্ধ ও বিরূপ হলেও আপনাদের সপক্ষে পথে নামতে নারাজ। নূর হোসেন ও ডা. মিলনের মতো আর কেউ এখন আত্দাহুতি দেওয়ার মানসিকতা রাখে না। বরং স্বেচ্ছা কারাবরণ, দেশজুড়ে আপনারা বেগম খালেদা জিয়াসহ গণঅনশনের মতো সত্যাগ্রহ কর্মসূচি গ্রহণ করে একেকটি আন্দোলনের সোপান উত্তরণের মধ্য দিয়ে দলকে এবং জনগণকে উজ্জীবিত ও সুসংগঠিত করুন। ইতিহাস থেকে মুখ ফিরিয়ে না রেখে '৬০ থেকে '৭১-এর আন্দোলনের সোপান উত্তরণের প্রেক্ষাপট অনুধাবন করে নিছক জনগণের স্বার্থ-সংবলিত কর্মসূচি গ্রহণ করুন। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস শুধু জীবনহানিই ঘটাবে। কেয়ামত পর্যন্ত এ পথে ক্ষমতার মুখ দেখবেন না।

বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচিতে জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোনো কথাই নেই। উভয় জোটেরই কর্মসূচির শেষ কথা- ক্ষমতা। একদল ক্ষমতায় থাকবেনই, আরেকদল ক্ষমতায় আসবেনই। দেশ কোথায় গিয়ে দাঁড়াচ্ছে সেটি তাদের কাছে বিবেচ্য বিষয় নয়। ৫ জানুয়ারি জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণটি আমি গভীর মনোযোগের সঙ্গে শ্রবণ করেছি। সেখানে তার এক বছরের অর্জন-সফলতার চিত্র আর খালেদা জিয়ার চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করা হয়েছে। শুধু দেশে বিদ্যমান সীমাহীন দুর্নীতির বিরুদ্ধে একটি শব্দও উচ্চারিত হয়নি। বিএনপিও দুর্নীতির বিরুদ্ধে টুঁ শব্দটি করে না। এই সমীকরণের অর্থ জনগণ বুঝতে অক্ষম মনে হলেও বাস্তবে বিষয়টি ভিন্ন।

চ্যানেল আইয়ের জনাব জিল্লুর ও এনটিভির শাহাবুদ্দিন সাহেবের সন্তানই নয়, সব কোমলমতি শিশু, যারা রাজনীতির স্বার্থান্ধ খেলার সঙ্গে পরিচিত নয়, তাদের সবারই জিজ্ঞাসা- তারা স্কুলে যেতে পারছে না কেন? দেশ মোটামুটি দুটি জোটে বিভক্ত। রাজনৈতিক নৈতিকতায় সব দলেরই নিজস্ব আদর্শ থাকা উচিত। বাস্তবে না হলেও গঠনতন্ত্র ও ঘোষণাপত্রে অবশ্যই এ বিধান রয়েছে। অথচ শুধু ক্ষমতা দখলের ক্ষীণ বাসনা ও হীনমন্যতা থেকে সব আদর্শ জলাঞ্জলি দিয়ে তারা দুটি জোটের সঙ্গে শুধু সম্পৃক্তই হয়নি, স্তাবক, পারিষদবর্গ ও মোসাহেবের মতো দুই নেত্রীর ইঙ্গিতে, ইশারায় নিজেদের সর্বস্ব উজাড় করে পরিচালিত হচ্ছেন। তাতে অদূরভবিষ্যতে আদর্শভিত্তিক রাজনীতি যে বাংলাদেশ থেকে সম্পূর্ণভাবে বিলুপ্ত হয়ে যাবে তা কি তারা আদৌ অনুধাবন করছেন? পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতে প্রত্যেকটি দল তার আপন আঙ্গিক এবং আদর্শে উজ্জীবিত। ভারতে জোট যে হয় না তা নয় কিন্তু সব সংগঠনেই গণতন্ত্রের অনুশীলন বিদ্যমান যে, প্রতিটি সংগঠনের একজন কর্মী থেকে শীর্ষ নেতা পর্যন্ত তাদের আদর্শ ও কর্মসূচি সম্পর্কে সচেতন ও অবহিত। তাই রাজনৈতিক দলগুলো সেখানে সংগঠন থেকে প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হয়েছে। সেজন্য সেখানে প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা, নির্বাচন কমিশনসহ রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান স্বাধীনতা ও সক্রিয়তায় জনগণের হৃদয়ে গৌরবের আসনে অধিষ্ঠিত। কিন্তু অভ্যন্তরীণ মতপার্থক্য যতই থাক, জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে তারা অভিন্ন ও একাত্দা। ক্ষমতাসীন দলের পরিবর্তন হলেও বিদেশ সচিব সুজাতা সিংসহ কোনো অভিজ্ঞ সচিবকেই সরানো হয়নি।

ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে মার্কিন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা এসেছেন। গত রবিবার রাতে রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সৌজন্যে দিলি্লর রাষ্ট্রপতি ভবনে একটি ভোজসভার আয়োজন করা হয়, সে অনুষ্ঠানে সোনিয়া গান্ধী, ড. মনমোহন সিংসহ সরকার ও বিরোধী দলের শীর্ষ রাজনীতিক, চলচ্চিত্র, শিল্প-সাহিত্য, সংগীত ও ক্রীড়াঙ্গনের সব তারকা উপস্থিত ছিলেন। ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজ হাতে কোমল পানীয়ের গ্লাস তুলে দেন বিরোধী দল কংগ্রেসের সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর হাতে। এ সময় তারা পরস্পর খোশগল্পে মেতে ওঠেন এবং তাদের দুজনকেই হাস্যোজ্জ্বল দেখা যায়। এমন রাজনৈতিক সহিষ্ণুতায় বিমোহিত মার্কিন রাষ্ট্রপতি ভারতীয়দের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন- 'আমরা আপনাদের বন্ধুত্ব ও দোস্তিকে অনুভব করি এবং আমি খুবই সম্মানিত বোধ করছি।' এর মধ্য দিয়ে ভারতীয়দের জাতীয় ঐক্য ও অভিন্নতার দিকটি উজ্জ্বলভাবে প্রতিভাত হয়। একটি সভ্য জাতি হিসেবে তাদের অগ্রযাত্রার এটি এক উজ্জ্বলতম ও গৌরবদীপ্ত দিক। ভারত ও আমেরিকার মধ্যে শুধু ৪ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ চুক্তিই নয়, পারমাণবিক শক্তিকে কল্যাণমুখী ব্যবহার ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের প্রশ্নে যে কয়টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে সেগুলো মূলত ভারতের সপক্ষে। সন্দেহাতীতভাবে আমেরিকার সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের মৃদু টানাপড়েন বিশ্বরাজনীতিতে অনুভূত হচ্ছিল। ওবামার সফর ভারতীয় রাজনীতিকদের সাবলীলতা ও সহিষ্ণুতা শুধু বারাক ওবামাকেই বিমোহিত করেনি- চীন, পাকিস্তানসহ সমগ্র বিশ্বকে একটি নতুন বার্তা দিল এবং বিশ্বশান্তির পক্ষেও একটি রাখিবন্ধন রচনা করল। ওবামা নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়ার ক্ষেত্রে ভারতকে সমর্থনেরও অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। এখান থেকে আমরা কোনো শিক্ষাই গ্রহণ করব না, বরং দুটি জোটই নিজ নিজ আঙ্গিক হতে এই দুটি দেশের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ অথবা কৃপাভিক্ষার দৈন্যতা দেখাব। 'সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারও সাথে বৈরিতা নয়' সংবিধানের এ কথাটি আজ মিছে। ক্ষমতাসীন জোটের অপ্রতিরোধ্য নেতা প্রতি পদে পদে আমেরিকাকে চ্যালেঞ্জ করে, বিদ্রূপ করে ও কটাক্ষ হেনে আত্দতৃপ্তি লাভ করেন। দাম্ভিক উন্নাসিকতার পরিণতি বোধ হয় তিনি উপলব্ধি করেন না। মোদি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতায় ক্ষমতায় তো বসেই গেছেন। প্রবীণ নেতা আদভানিকে প্রণাম করলে, মনমোহন, সোনিয়াকে যথাবিহিত সম্মান দিলে, ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে বারাক ওবামাকে সম্মান দিলে দেশের জন্য কতটুকু কল্যাণ বয়ে আনা যায় মোদি সেটা অনুধাবন করেন। কিন্তু হায়! দুর্ভাগ্য আমাদের।

গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো এবার আরও একটি তুচ্ছ ঘটনা দেশের রাজনীতিতে 'ভিলেজ পলিটিক্সের মতো ব্যবহৃত হচ্ছে। সেটি হলো- কোকোর মৃত্যুর সমবেদনা জানাতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গেট থেকে ফিরে আসার বিষয়টি। সংসদে, রাজনৈতিক অঙ্গনে, টকশোতে এটিই এখন প্রধান আলোচ্য বিষয়। সুদূরপ্রসারী রাজনৈতিক বিশ্লেষণে কে হারলেন, কে জিতলেন এ প্রশ্নটি মুখ্য নয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে নিশ্চিত রাজনৈতিক সহনশীলতার প্রশ্নে তো বটেই, বিএনপির এই আচরণটি সামাজিক শিষ্টাচারেও বিবর্জিত। সংসদের আলোচনায় এটি এত বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে যে, মনে হচ্ছে জাতি সমস্যা বিমুক্ত- আকাশ পরিচ্ছন্ন। অর্থনীতি স্বাভাবিক গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে, বিকলাঙ্গ হচ্ছে না! আরেকটি প্রশ্ন আলোচনায় প্রাধান্য পাচ্ছে- খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি বানিয়ে অবিলম্বে গ্রেফতার করা। হরতাল-অবরোধের আড়ালে আজকে যে মর্মান্তিক ঘটনা প্রতিনিয়তই ঘটছে তার থেকে যে কোনো মূল্যে জাতি মুক্তি চায়। এই আতঙ্ক, এই চোরাগোপ্তা হামলা এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা হতে মুক্তির জন্য খালেদা জিয়ার গ্রেফতারই শেষ সমাধান হলে কালক্ষেপণ করা উচিত নয় বলে সরকারি দলের সুস্পষ্ট অভিব্যক্তি। আমার প্রশ্ন- বুমেরাং হলে?

এর অন্তর্নিহিত রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান না হলে সংঘাত-সংঘর্ষ বাড়বে বলে ইতিমধ্যে বিশেষজ্ঞরা মত প্রদান করলেও নিষ্ঠুর বাস্তবতা হলো- এই সন্ধিক্ষণে কোনো তৃতীয় রাজনৈতিক শক্তি অনুপস্থিত। বিশেষভাবে এ অবস্থাটি 'দুই নেত্রী'র কুশলী পরিকল্পনারই ফলশ্রুতি। 'দুই নেত্রী' যে ধনুকভাঙা পণ করে পরস্পর বিপরীতমুখী অবস্থানে অটল রয়েছেন সেখান থেকে তাদের সরাতে হলে সামাজিকভাবেই তাদের বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। এই ঘনঘোর অমানিশার মধ্যে আমার নিশ্চিত ধারণা ১৬ কোটি মানুষের বুকফাটা ফরিয়াদ আল্লাহ ফিরিয়ে দিতে পারেন না। এই ক্ষমতালিপ্সু, দাম্ভিক, জনস্বার্থ-বিবর্জিত রাজনীতির বৃত্ত থেকে মহান আল্লাহ আমাদের অবশ্যই নিষ্কৃতি দেবেন।

লেখক : রাজনীতিক

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন