শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০১৫

রাষ্ট্র ও স্বাধীনতা জেদের বলি হতে পারে না

নূরে আলম সিদ্দিকী
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্র ও স্বাধীনতা জেদের বলি হতে পারে না

সন্ত্রাস এমন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে যে, বাংলার ঈশান কোণই নয়, সমস্ত আকাশটা জুড়েই ঘনঘোর কালো মেঘে আচ্ছন্ন। অন্যদিকে যে কোনো মুহূর্তে সামাজিক বিপর্যয়ের আশঙ্কায় দুই জোটের শীর্ষ নেতৃত্বের কারও আচরণেই তাদের কোনোরকম শঙ্কিত, আতঙ্কিত বা উৎকণ্ঠিত বলে পরিলক্ষিত হচ্ছে না। এটা গোটা দেশের জনগোষ্ঠী দগ্ধীভূত হৃদয়ে মর্মে মর্মে উপলব্ধি করছে। কেউ কেউ এতটাই আতঙ্কিত যে প্রশ্ন করেন, আমরা কি সত্যিই সোমালিয়া হয়ে যাব? অর্থনীতি শুধু ভঙ্গুর নয়, অবকাঠামো এমনভাবে দুমড়ে-মুচড়ে যাচ্ছে যে, ২০১৯ নয়, একে স্বাভাবিক ধারায় ফিরিয়ে আনতে অনেক সময় পার হয়ে যাবে। বেদনাদায়ক হলেও লক্ষণীয়, জনগণ রাজনৈতিক অবক্ষয়ের দীপ্তিহীন আগুনের নির্দয় দহনে দগ্ধীভূত হলেও আজ নির্বিকার। এর সমাধানে যেভাবে বিস্ফোরিত হওয়ার কথা ছিল তা তো হচ্ছেই না, বরং সবকিছুকেই গতানুগতিক বা গা-সওয়া মনে হচ্ছে।

চাটুকার, মোসাহেব, স্তাবক, স্তুতিবন্দনায় পারদর্শীরা ক্ষমতাসীন শীর্ষ নেতৃত্বকে বোঝাচ্ছেন, ২০-দলীয় জোটের কোনো সমর্থন নেই- এটি তার প্রমাণ। অন্যদিকে ২০-দলীয় জোটের ওই একই শ্রেণির লোকেরা তাদের একচ্ছত্র নেত্রীকে বোঝাচ্ছেন, হরতাল-অবরোধের কর্মসূচিতে আপনি অবিচল থাকুন, হঠাৎ করে বাংলাদেশ বিস্ফোরিত হবে।

গোটা জাতীয় রাজনীতিটিই আজকে 'ভিলেজ পলিটিক্স' স্টাইলে চলছে। এমন একটি তুচ্ছ ঘটনা এই অচল অবস্থার সৃষ্টি করেছে যে, কোনো গণতান্ত্রিক দেশ এটি কল্পনার আঙ্গিকেও আনতে পারবে না। ৫ জানুয়ারির নির্বাচন নিকটতম প্রতিবেশী ভারত ছাড়া পৃথিবীর সিংহভাগ মানুষ প্রতিনিধিত্বপূর্ণ বলে মনে করে না। তবুও নিষ্ঠুর বাস্তবতা এই, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একক প্রতিবাদ বিমুক্তকরণ চলছে অবারিত ধারায়। কী প্রশাসন, কী সংসদ, কী সংগঠন- সংসদ, শাসনতন্ত্র এবং সর্বশেষ অভিশংসন আইনের কারণে বিচারব্যবস্থাও আজ তার অাঁচলে বাঁধা। তিনি নিজে একটু কৌশলী হলে, আচরণে বিনম্রতা দেখালে উদ্ভূত পরিস্থিতিটি সৃষ্টি তো হতোই না, বরং আদর্শ-বিবর্জিত, কেবল সুবিধাবাদী পরিবেষ্টিত, ক্ষমতালোভী সুবিধাবাদী এবং শিকড়বিহীন প্রায় নিষ্প্রভ বিএনপির দুরবস্থার সুযোগ নিয়ে তিনি পরিস্থিতিটি এড়িয়ে যেতে পারতেন। ৫ জানুয়ারি বিএনপি জনসভা করার যে অনুমতি চেয়েছিল সেখানে বিএনপি ৫ তারিখে, আওয়ামী লীগ ৬ অথবা একটু উল্টিয়ে আওয়ামী লীগ ৫, বিএনপি ৬- এভাবে একটি মধ্যস্থতা করা দুঃসাধ্য কিছু ছিল না। যদিও প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী (৪ জানুয়ারি) উপলক্ষে ৩ জানুয়ারি ছাত্রলীগ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভার আয়োজন করেছিল। ওইদিন (৫ জানুয়ারি) প্রশাসন থেকে রাজপথে মিছিল বা সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হলেও আওয়ামী লীগ নগরীর ২০০টি স্থানে সাংগঠনিকভাবে অবস্থান নিয়েছিল। আমার জানামতে ক্ষমতাসীন নেতৃত্বকে পারিষদবর্গ নিশ্চিত ধারণা প্রদান করেছে যে, ওরা সভা করার অনুমতি পেলে মিসরের ব্রাদারহুড অথবা থাইল্যান্ডের লাল শার্টের মতো অবস্থান নিয়ে নেবে। আমি আগেও বলেছি, এখনো বলতে চাই বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী কেন বিবেচনার মধ্যে আনলেন তা আমার বোধগম্য নয়। ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর খালেদা জিয়া আহুত (যদিও তাকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছিল) মার্চ ফর ডেমোক্রেসির নিদারুণ ব্যর্থতা সাংগঠনিকভাবে বিএনপির দেউলিয়াত্ব প্রমাণ করে স্তাবকদের আশঙ্কা কতটা অসাড় ও অবাস্তব।

এনটিভির বার্তা সম্পাদক শাহাবুদ্দিন সম্প্রতি একটি সৌজন্য সাক্ষাতের জন্য আমার কার্যালয়ে এসেছিলেন। কথায় কথায় তিনি জানালেন- তার স্কুলপড়ুয়া বাচ্চাটি তাকে জিজ্ঞেস করছে- বাবা, আমি স্কুলে যাচ্ছি না কেন? চ্যানেল আই'র তৃতীয় মাত্রার সঞ্চালক সাংবাদিক জিল্লুর রহমানও একই কথা আমাকে বলেছেন। আজকেও বিএনপির কর্মসূচির মধ্যে জনস্বার্থের পরিপূরক কোনো কথা নেই। অর্থনীতি ভেঙে চুরমার হয়ে যাচ্ছে সে ব্যাপারে কোনো কৈফিয়ত নেই। পেট্রোলবোমা, ককটেল, গ্রেনেড হামলায় দগ্ধীভূত মানুষের আর্তনাদ তাদের কর্ণকূহরে পেঁৗছায় না। বরং তারা দিবাস্বপ্ন দেখছেন অলৌকিকভাবে কোনো পরিবর্তন আনতে পারবেন। আদৌ ভাবছেন না যে এই সন্ত্রাস ও জঙ্গি কার্যকলাপের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসীন হলেও তারা ক্ষমতায় থাকবেন কীভাবে! আওয়ামী লীগ আজ তাদের সংসদীয় ধারা থেকে অনেক দূরে সরে আছে। মস্কো, পিকিং, গণবাহিনী দ্বারা পরিবেষ্টিত আওয়ামী লীগের নিজস্ব পরিচয়টিই আজ অবলুপ্ত? শহীদ সোহরাওয়ার্দী দ্বারা প্রতিষ্ঠিত বঙ্গবন্ধুর সযত্ন লালিত্যে তিল তিল করে গড়ে ওঠা আওয়ামী লীগ আজ আর নেই। তবু তাদের সাংগঠনিক ভিত্তির কাছে বিএনপি ঝড়ের মুখে ঝরা পাতার মতো তাৎক্ষণিক উড়ে যাবে, এটা কি তারা একবারও ভাবেন না।

আমি বিভিন্ন নিবন্ধ ও টকশোতে বিএনপিকে পরামর্শ দিয়েছিলাম- এই মুহূর্তে সরকার হটানোর ক্ষমতা আপনাদের নেই, কাজেই সেই চেষ্টা ব্যর্থ হবে। মানুষ সরকারের প্রতি বিক্ষুব্ধ ও বিরূপ হলেও আপনাদের সপক্ষে পথে নামতে নারাজ। নূর হোসেন ও ডা. মিলনের মতো আর কেউ এখন আত্দাহুতি দেওয়ার মানসিকতা রাখে না। বরং স্বেচ্ছা কারাবরণ, দেশজুড়ে আপনারা বেগম খালেদা জিয়াসহ গণঅনশনের মতো সত্যাগ্রহ কর্মসূচি গ্রহণ করে একেকটি আন্দোলনের সোপান উত্তরণের মধ্য দিয়ে দলকে এবং জনগণকে উজ্জীবিত ও সুসংগঠিত করুন। ইতিহাস থেকে মুখ ফিরিয়ে না রেখে '৬০ থেকে '৭১-এর আন্দোলনের সোপান উত্তরণের প্রেক্ষাপট অনুধাবন করে নিছক জনগণের স্বার্থ-সংবলিত কর্মসূচি গ্রহণ করুন। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস শুধু জীবনহানিই ঘটাবে। কেয়ামত পর্যন্ত এ পথে ক্ষমতার মুখ দেখবেন না।

বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচিতে জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোনো কথাই নেই। উভয় জোটেরই কর্মসূচির শেষ কথা- ক্ষমতা। একদল ক্ষমতায় থাকবেনই, আরেকদল ক্ষমতায় আসবেনই। দেশ কোথায় গিয়ে দাঁড়াচ্ছে সেটি তাদের কাছে বিবেচ্য বিষয় নয়। ৫ জানুয়ারি জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণটি আমি গভীর মনোযোগের সঙ্গে শ্রবণ করেছি। সেখানে তার এক বছরের অর্জন-সফলতার চিত্র আর খালেদা জিয়ার চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করা হয়েছে। শুধু দেশে বিদ্যমান সীমাহীন দুর্নীতির বিরুদ্ধে একটি শব্দও উচ্চারিত হয়নি। বিএনপিও দুর্নীতির বিরুদ্ধে টুঁ শব্দটি করে না। এই সমীকরণের অর্থ জনগণ বুঝতে অক্ষম মনে হলেও বাস্তবে বিষয়টি ভিন্ন।

চ্যানেল আইয়ের জনাব জিল্লুর ও এনটিভির শাহাবুদ্দিন সাহেবের সন্তানই নয়, সব কোমলমতি শিশু, যারা রাজনীতির স্বার্থান্ধ খেলার সঙ্গে পরিচিত নয়, তাদের সবারই জিজ্ঞাসা- তারা স্কুলে যেতে পারছে না কেন? দেশ মোটামুটি দুটি জোটে বিভক্ত। রাজনৈতিক নৈতিকতায় সব দলেরই নিজস্ব আদর্শ থাকা উচিত। বাস্তবে না হলেও গঠনতন্ত্র ও ঘোষণাপত্রে অবশ্যই এ বিধান রয়েছে। অথচ শুধু ক্ষমতা দখলের ক্ষীণ বাসনা ও হীনমন্যতা থেকে সব আদর্শ জলাঞ্জলি দিয়ে তারা দুটি জোটের সঙ্গে শুধু সম্পৃক্তই হয়নি, স্তাবক, পারিষদবর্গ ও মোসাহেবের মতো দুই নেত্রীর ইঙ্গিতে, ইশারায় নিজেদের সর্বস্ব উজাড় করে পরিচালিত হচ্ছেন। তাতে অদূরভবিষ্যতে আদর্শভিত্তিক রাজনীতি যে বাংলাদেশ থেকে সম্পূর্ণভাবে বিলুপ্ত হয়ে যাবে তা কি তারা আদৌ অনুধাবন করছেন? পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতে প্রত্যেকটি দল তার আপন আঙ্গিক এবং আদর্শে উজ্জীবিত। ভারতে জোট যে হয় না তা নয় কিন্তু সব সংগঠনেই গণতন্ত্রের অনুশীলন বিদ্যমান যে, প্রতিটি সংগঠনের একজন কর্মী থেকে শীর্ষ নেতা পর্যন্ত তাদের আদর্শ ও কর্মসূচি সম্পর্কে সচেতন ও অবহিত। তাই রাজনৈতিক দলগুলো সেখানে সংগঠন থেকে প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হয়েছে। সেজন্য সেখানে প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা, নির্বাচন কমিশনসহ রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠান স্বাধীনতা ও সক্রিয়তায় জনগণের হৃদয়ে গৌরবের আসনে অধিষ্ঠিত। কিন্তু অভ্যন্তরীণ মতপার্থক্য যতই থাক, জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে তারা অভিন্ন ও একাত্দা। ক্ষমতাসীন দলের পরিবর্তন হলেও বিদেশ সচিব সুজাতা সিংসহ কোনো অভিজ্ঞ সচিবকেই সরানো হয়নি।

ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে মার্কিন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা এসেছেন। গত রবিবার রাতে রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সৌজন্যে দিলি্লর রাষ্ট্রপতি ভবনে একটি ভোজসভার আয়োজন করা হয়, সে অনুষ্ঠানে সোনিয়া গান্ধী, ড. মনমোহন সিংসহ সরকার ও বিরোধী দলের শীর্ষ রাজনীতিক, চলচ্চিত্র, শিল্প-সাহিত্য, সংগীত ও ক্রীড়াঙ্গনের সব তারকা উপস্থিত ছিলেন। ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজ হাতে কোমল পানীয়ের গ্লাস তুলে দেন বিরোধী দল কংগ্রেসের সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর হাতে। এ সময় তারা পরস্পর খোশগল্পে মেতে ওঠেন এবং তাদের দুজনকেই হাস্যোজ্জ্বল দেখা যায়। এমন রাজনৈতিক সহিষ্ণুতায় বিমোহিত মার্কিন রাষ্ট্রপতি ভারতীয়দের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন- 'আমরা আপনাদের বন্ধুত্ব ও দোস্তিকে অনুভব করি এবং আমি খুবই সম্মানিত বোধ করছি।' এর মধ্য দিয়ে ভারতীয়দের জাতীয় ঐক্য ও অভিন্নতার দিকটি উজ্জ্বলভাবে প্রতিভাত হয়। একটি সভ্য জাতি হিসেবে তাদের অগ্রযাত্রার এটি এক উজ্জ্বলতম ও গৌরবদীপ্ত দিক। ভারত ও আমেরিকার মধ্যে শুধু ৪ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ চুক্তিই নয়, পারমাণবিক শক্তিকে কল্যাণমুখী ব্যবহার ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের প্রশ্নে যে কয়টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে সেগুলো মূলত ভারতের সপক্ষে। সন্দেহাতীতভাবে আমেরিকার সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের মৃদু টানাপড়েন বিশ্বরাজনীতিতে অনুভূত হচ্ছিল। ওবামার সফর ভারতীয় রাজনীতিকদের সাবলীলতা ও সহিষ্ণুতা শুধু বারাক ওবামাকেই বিমোহিত করেনি- চীন, পাকিস্তানসহ সমগ্র বিশ্বকে একটি নতুন বার্তা দিল এবং বিশ্বশান্তির পক্ষেও একটি রাখিবন্ধন রচনা করল। ওবামা নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়ার ক্ষেত্রে ভারতকে সমর্থনেরও অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন। এখান থেকে আমরা কোনো শিক্ষাই গ্রহণ করব না, বরং দুটি জোটই নিজ নিজ আঙ্গিক হতে এই দুটি দেশের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ অথবা কৃপাভিক্ষার দৈন্যতা দেখাব। 'সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারও সাথে বৈরিতা নয়' সংবিধানের এ কথাটি আজ মিছে। ক্ষমতাসীন জোটের অপ্রতিরোধ্য নেতা প্রতি পদে পদে আমেরিকাকে চ্যালেঞ্জ করে, বিদ্রূপ করে ও কটাক্ষ হেনে আত্দতৃপ্তি লাভ করেন। দাম্ভিক উন্নাসিকতার পরিণতি বোধ হয় তিনি উপলব্ধি করেন না। মোদি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতায় ক্ষমতায় তো বসেই গেছেন। প্রবীণ নেতা আদভানিকে প্রণাম করলে, মনমোহন, সোনিয়াকে যথাবিহিত সম্মান দিলে, ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে বারাক ওবামাকে সম্মান দিলে দেশের জন্য কতটুকু কল্যাণ বয়ে আনা যায় মোদি সেটা অনুধাবন করেন। কিন্তু হায়! দুর্ভাগ্য আমাদের।

গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো এবার আরও একটি তুচ্ছ ঘটনা দেশের রাজনীতিতে 'ভিলেজ পলিটিক্সের মতো ব্যবহৃত হচ্ছে। সেটি হলো- কোকোর মৃত্যুর সমবেদনা জানাতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গেট থেকে ফিরে আসার বিষয়টি। সংসদে, রাজনৈতিক অঙ্গনে, টকশোতে এটিই এখন প্রধান আলোচ্য বিষয়। সুদূরপ্রসারী রাজনৈতিক বিশ্লেষণে কে হারলেন, কে জিতলেন এ প্রশ্নটি মুখ্য নয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে নিশ্চিত রাজনৈতিক সহনশীলতার প্রশ্নে তো বটেই, বিএনপির এই আচরণটি সামাজিক শিষ্টাচারেও বিবর্জিত। সংসদের আলোচনায় এটি এত বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে যে, মনে হচ্ছে জাতি সমস্যা বিমুক্ত- আকাশ পরিচ্ছন্ন। অর্থনীতি স্বাভাবিক গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে, বিকলাঙ্গ হচ্ছে না! আরেকটি প্রশ্ন আলোচনায় প্রাধান্য পাচ্ছে- খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি বানিয়ে অবিলম্বে গ্রেফতার করা। হরতাল-অবরোধের আড়ালে আজকে যে মর্মান্তিক ঘটনা প্রতিনিয়তই ঘটছে তার থেকে যে কোনো মূল্যে জাতি মুক্তি চায়। এই আতঙ্ক, এই চোরাগোপ্তা হামলা এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা হতে মুক্তির জন্য খালেদা জিয়ার গ্রেফতারই শেষ সমাধান হলে কালক্ষেপণ করা উচিত নয় বলে সরকারি দলের সুস্পষ্ট অভিব্যক্তি। আমার প্রশ্ন- বুমেরাং হলে?

এর অন্তর্নিহিত রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান না হলে সংঘাত-সংঘর্ষ বাড়বে বলে ইতিমধ্যে বিশেষজ্ঞরা মত প্রদান করলেও নিষ্ঠুর বাস্তবতা হলো- এই সন্ধিক্ষণে কোনো তৃতীয় রাজনৈতিক শক্তি অনুপস্থিত। বিশেষভাবে এ অবস্থাটি 'দুই নেত্রী'র কুশলী পরিকল্পনারই ফলশ্রুতি। 'দুই নেত্রী' যে ধনুকভাঙা পণ করে পরস্পর বিপরীতমুখী অবস্থানে অটল রয়েছেন সেখান থেকে তাদের সরাতে হলে সামাজিকভাবেই তাদের বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। এই ঘনঘোর অমানিশার মধ্যে আমার নিশ্চিত ধারণা ১৬ কোটি মানুষের বুকফাটা ফরিয়াদ আল্লাহ ফিরিয়ে দিতে পারেন না। এই ক্ষমতালিপ্সু, দাম্ভিক, জনস্বার্থ-বিবর্জিত রাজনীতির বৃত্ত থেকে মহান আল্লাহ আমাদের অবশ্যই নিষ্কৃতি দেবেন।

লেখক : রাজনীতিক

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
সর্বশেষ খবর
সিএনজিতে বাসের ধাক্কা, যুবক নিহত
সিএনজিতে বাসের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন সেনাপ্রধান আমির হাতেমি
ইরানের নতুন সেনাপ্রধান আমির হাতেমি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ বছর পর ঘুচল ‘চোকার্স’ তকমা
২৭ বছর পর ঘুচল ‘চোকার্স’ তকমা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় গণহত্যা ও ইরানে হামলার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যা ও ইরানে হামলার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়ে টেস্ট চ‍্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতলো দক্ষিণ আফ্রিকা
ইতিহাস গড়ে টেস্ট চ‍্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতলো দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের ছুটিতেও সচল ছিলো বগুড়া পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ
ঈদের ছুটিতেও সচল ছিলো বগুড়া পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান খান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লক্ষ্মীপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচ্ছুদের নিয়ে ক্যাম্পেইন
লক্ষ্মীপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচ্ছুদের নিয়ে ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে এসেছে বিশ্বের বিখ্যাত হেভি লিফট ভ্যাসেল
মোংলা বন্দরে এসেছে বিশ্বের বিখ্যাত হেভি লিফট ভ্যাসেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের তিন পরমাণু বিজ্ঞানী, তিন আইআরজিসি সদস্য নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের তিন পরমাণু বিজ্ঞানী, তিন আইআরজিসি সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিরনগরে ১ দোকানে চুরি
নাসিরনগরে ১ দোকানে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে খেলাফত মজলিসের ঈদ পুনর্মিলনী
লক্ষ্মীপুরে খেলাফত মজলিসের ঈদ পুনর্মিলনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত মানুষের জন্য স্বস্তির বার্তা : জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট
নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত মানুষের জন্য স্বস্তির বার্তা : জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব বিমানবন্দরের ফ্লাইট স্থগিত করল ইরান
সব বিমানবন্দরের ফ্লাইট স্থগিত করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি খাতের কর্মদক্ষতা বাড়াতে ২৫০ মিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক
সরকারি খাতের কর্মদক্ষতা বাড়াতে ২৫০ মিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৫ পরিবহনকে জরিমানা
গোপালগঞ্জে ৫ পরিবহনকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি জনগণকে ছেড়ে পালিয়ে যায়নি: মীর নাছির
বিএনপি জনগণকে ছেড়ে পালিয়ে যায়নি: মীর নাছির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে মাদকবিরোধী অভিযানে একজনের কারাদণ্ড
রাঙামাটিতে মাদকবিরোধী অভিযানে একজনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় দরিদ্রদের জন্য ফ্রি চিকিৎসা
কুলাউড়ায় দরিদ্রদের জন্য ফ্রি চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেল সেতুতে ধাক্কা দিয়ে নদীতে তলিয়ে গেল বাল্কহেড
রেল সেতুতে ধাক্কা দিয়ে নদীতে তলিয়ে গেল বাল্কহেড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে নেত্রকোনার হাওরে ছুটছেন ভ্রমণপিপাসুরা
ঈদের ছুটিতে নেত্রকোনার হাওরে ছুটছেন ভ্রমণপিপাসুরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে কোভিড-১৯ ভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র হোপ নেভার ডাইয়ের প্রিমিয়ার ২০ জুন
নিউইয়র্কে কোভিড-১৯ ভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র হোপ নেভার ডাইয়ের প্রিমিয়ার ২০ জুন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দিনাজপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, ৮০ হাজার টাকা জরিমানা
দিনাজপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, ৮০ হাজার টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কামিন্সদের দাবি আমলে নিচ্ছে না আইসিসি, ২০৩১ পর্যন্ত টেস্ট ফাইনাল লন্ডনেই
কামিন্সদের দাবি আমলে নিচ্ছে না আইসিসি, ২০৩১ পর্যন্ত টেস্ট ফাইনাল লন্ডনেই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহ করতে গিয়ে নিখোঁজ শিশুর লাশ উদ্ধার
মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহ করতে গিয়ে নিখোঁজ শিশুর লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে ফোনে কথা বলতে গিয়ে ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে ফোনে কথা বলতে গিয়ে ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

তীব্র গরমে বদলে গেল হাঁড়িভাঙ্গার ক্যালেন্ডার
তীব্র গরমে বদলে গেল হাঁড়িভাঙ্গার ক্যালেন্ডার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের নির্দেশে বাংলাদেশিরাও স্বস্তিতে 
হোটেল-রেস্টুরেন্ট-কৃষি খামারে ধর-পাকড় স্থগিত
ট্রাম্প প্রশাসনের নির্দেশে বাংলাদেশিরাও স্বস্তিতে  হোটেল-রেস্টুরেন্ট-কৃষি খামারে ধর-পাকড় স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা