শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

এক মায়ের কাছে প্রশ্ন : আগে সন্তান নাকি দেশ?

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
এক মায়ের কাছে প্রশ্ন : আগে সন্তান নাকি দেশ?

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং বেগম খালেদা জিয়ার অতি আদরের ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর অকাল মৃত্যু (মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল মাত্র ৪৫ বছর) বাংলাদেশের অসুস্থ রাজনীতি নিরাময়ের একটা সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু তা নষ্ট হয়ে গেল। নষ্ট হয়ে গেল বলি কেন, বলা উচিত নষ্ট করে দেওয়া হলো। ২৪ জানুয়ারি কোকোর মৃত্যু সংবাদ শোনার পর ছেলেহারা মা বেগম খালেদা জিয়াকে সমবেদনা ও সান্ত্বনা জানাতে তার বাড়ির দরজায় গিয়ে ৭ মিনিট দাঁড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গুলশান ৮৬ নম্বর সড়কের বাড়িটি তার কার্যালয় হিসেবে পরিচিত হলেও গত ২৭ দিন তিনি সেখানেই অবস্থান করছেন। আপাতত সেটাই তার ঘরবাড়ি। পুত্র শোকে অসুস্থ বেগম জিয়াকে ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখার কথা বলেছেন তার কর্মচারীরা। ইনজেকশন ছাড়াও তিনি সেই রকম অবস্থায় থাকতে পারতেন; তা অস্বাভাবিক বলে মনে করত না কেউ। কিন্তু এই ফালতু অজুহাতে ভিতর দিয়ে তালা মেরে গেট আটকে রেখে প্রধানমন্ত্রীকে ঢুকতে না দেওয়া গণতান্ত্রিক ও কূটনৈতিক শিষ্টাচার-বহির্বূত কাজই শুধু হয়নি, সভ্যতা-বর্জিত কাজ হয়েছে বলেও সর্বত্র কঠোরভাবে সমালোচিত হয়েছে, এখনো হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ওই বাড়িতে পৌঁছেন, তখন সেখানে বিএনপির অন্তত চারজন সিনিয়র নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া এবং আবদুল্লাহ্-আল নোমান উপস্থিত ছিলেন। বেগম জিয়ার কর্মচারীরা যা করেছেন ওই নেতাদের অজ্ঞাতেই করেছেন। তার প্রমাণ মিলেছে পরদিন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের আনুষ্ঠানিক বক্তব্যে। সিনিয়র নেতাদের এক বৈঠক শেষে গুলশানের ৮৬ নম্বর সড়কের বাড়ির গেটে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আচরণ অসৌজন্যমূলক হয়েছে স্বীকার করে তিনি মন্তব্য করেছেন, কাজটি ঠিক হয়নি। তিনি আরও বলেছেন, ওই অশোভন কাজটি দলের সিনিয়র নেতাদের অগোচরে ম্যাডামের কর্মচারীরাই করেছেন। তারাই ভিতর থেকে তালা লাগিয়ে দিয়েছেন। তার বক্তব্যের মাধ্যমে ফুটে উঠেছে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের অসহায়ত্বের আর্তনাদ! একই বিষয়ে একই ধরনের আর্তনাদ শোনা গেছে বিএনপির আরেক নীতি নির্ধারক (!) মির্জা আব্বাসের কণ্ঠেও। এমন একটি খারাপ কাজকে বিএনপির অতীতের কিছু ক্ষমতাভোগী ও ক্ষমতাপ্রত্যাশী দলদাস জাস্টিফাইও করতে চাইছে। তারা শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগকে বেগম খালেদা জিয়া এবং বিএনপির 'চিরশত্রু' হিসেবে চিহ্নিত করে বলতে চাইছে 'শত্রুর' সঙ্গে এমন আচরণই নাকি যথার্থ। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা এসব দলদাস-দাসীদের মূর্খের সঙ্গে তুলনা করে বলতে চান, গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সমঝোতার দরজা সর্বদা খোলা রেখেই চলে বিরোধ-বিসম্বাদ। এখানে প্রতিদ্বন্দ্বী-প্রতিপক্ষ আছে, কোনো শত্রু নেই। প্রতিদ্বন্দ্বীর সঙ্গে আচরণ হয় সর্বদা প্রতিযোগিতার; সভ্য, শোভন ও গণতান্ত্রিক শিষ্টারের। এখানে জয়-পরাজয় আছে, হার-জিৎ আছে। কিন্তু শত্রুর সঙ্গে কোনো সুশীল প্রতিযোগিতা-প্রতিন্দ্বন্দ্বিতা হয় না, হয় একে অপরকে নিঃশেষ-নির্মূল করার জিঘাংসা বাস্তবায়ন। যেই রাজনীতিতে এমন জিঘাংসা কাজ করে তা সুস্থ-স্বাভাবিক রাজনীতি নয়, এই রাজনীতি সমাজ ও রাষ্ট্রকে ধ্বংস করে। বিএনপিতে যারা 'শত্রুতার' রাজনীতি করছেন বা করতে চান তারা কার্যত সংঘাত-হানাহানিকেই যে উসকে দিচ্ছেন বা পৃষ্ঠপোষকতা করছেন তারা তা বোঝার বোধশক্তিও বোধহয় হারিয়ে ফেলেছেন।

আরাফাত রহমান কোকোর অকাল মৃত্যুর বেদনার্ত পরিবেশ দেশে একটি শান্ত-সুস্থ পরিবেশ সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছিল বলে নানা মহল থেকেই বলা হচ্ছে। সেই জন্য বেগম খালেদা জিয়ার বা দলের নেতাদের নয়, তার ব্যক্তিগত কর্মচারীদের 'অসদাচরণ' নিয়ে এত কথা হচ্ছে। সেদিন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যদি সাক্ষাৎও হতো কিংবা দু-একটা বাক্য বিনিময়ও হতো তাতে তাৎক্ষণিক বর্তমান রাজনৈতিক অশান্ত, সহিংস পরিস্থিতি পাল্টে যেত এমন আশা কেউ করেনি। কিন্তু এই যে পরস্পরের মুখ দেখাদেখি পর্যন্ত নেই, তার তো অবসান হতো। সারা দেশে উভয় দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে শীতল সম্পর্ক কিছুটা উষ্ণতা পেত এবং দ্বিতীয় সারির নেতৃত্ব পর্যায়ে কথা বলার সূচনা হতে পারত। এটা সাধারণ মানুষেরও আশার কথা ছিল। তা না হওয়ার প্রাথমিক দায়টা পার্টির চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত কর্মচারীদের। যে সব অর্বাচীন এই খারাপ কাজটি করে গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একটি কু-দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিলে বিএনপি নেত্রী তার এতদিনের উজ্জ্বল রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের প্রতিই সুবিচার করবেন এবং বিজ্ঞতার পরিচয় দেবেন। নতুবা এর দায় বিএনপি দলকেই বইতে হবে অনন্তকাল।

আরাফাত রহমান কোকোর অসময় মৃত্যুজনিত পরিস্থিতি আমাদের জাতীয় রাজনীতিতে সভ্যতা ও শিষ্টাচারের নাজুক বা স্পর্শকাতর স্থানটিতে অনাকাঙ্ক্ষিত কম্পন সৃষ্টি করেছে। তবে এই মৃত্যু নিয়ে কোনো কথা যে বলার নেই তা-ও নয়। আরাফাত রহমান কোকো আট বছর ধরেই দেশের বাইরে থাকতে বাধ্য হয়েছেন দুটি কারণে। ১. চিকিৎসা গ্রহণের জন্য ২. মামলা-মোকদ্দমাজনিত কারণে। বলতেই হবে যে, ওয়ান-ইলেভেনের তৈরি সরকারের আক্রোশের শিকার ছিলেন তিনি। মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকার ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছিল বিএনপির নির্বাচিত বৈধ সাংবিধানিক সরকারের কাছ থেকে। তবে খুবই চাতুর্যের পরিচয় দিয়েছিল তারা। হাওয়া ভবনের 'কলের পুতুল' রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহমদের দুর্বলতা এবং একের পর এক ভুল সিদ্ধান্তকে কাজে লাগিয়েছে তারা। ক্ষমতা নিয়ে নেওয়াটা জাস্টিফাই করার জন্য সামরিক বাহিনীর সমর্থনপুষ্ট সরকার মূল আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু করে সদ্য-বিগত সরকারি দল বিএনপিকে। এটাও সত্য, ওয়ান-ইলেভেনের পরিস্থিতি আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরাই সৃষ্টি করেছিলেন। একদিকে বিরোধী দল দমনের নামে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস, অপরদিকে লগি-বৈঠার উন্মত্ত ব্যবহার ও প্রকাশ্য দিবালোকে মানুষ হত্যা করে লাশের ওপর লাফালাফির মতো ঘটনা ওয়ান-ইলেভেনকে অনিবার্য করে তুলেছিল। জনগণ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল এবং প্রথম দিকে সেই পরিবর্তনকে স্বাগতও জানিয়েছিল। বিএনপি-জামায়াত সরকার-বিরোধীরা এমনও বলেছিলেন যে, ওয়ান-ইলেভেনের সরকার তাদের আন্দোলনেরই ফসল। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ক্ষমতায় গিয়ে সেই সরকারের সব কর্মকাণ্ডকেই দায়মুক্তি দিয়েছে লীগ সরকার। ওই সরকারের কুশীলবদের নিরাপদ দেশত্যাগ ও বিদেশে কারও বড় রাষ্ট্রীয় চাকরি, কারও সুখের জীবনের ব্যবস্থাও করে দিয়েছে। এটা বিএনপিকে শায়েস্তা করার পুরস্কার। কোকো বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সন্তান না হলে মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকারের কোপানলে পড়তেন না, সে কথা বলাই যায়। ওয়ান-ইলেভেন সরকার কোকো এবং তার মা খালেদা জিয়া ও ভাই তারেক রহমানের বিরুদ্ধে যেসব মামলা দিয়েছিল, একই চরিত্রের মামলা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার দলের অনেকের বিরুদ্ধেও দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়ে থাকে সেই মামলার সংখ্যা সাত হাজারের মতো। ক্ষমতায় গিয়ে দলীয় মন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি কমিটির সুপারিশে শেখ হাসিনাসহ দলের লোকদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সব মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় 'রাজনৈতিক বিবেচনায়' দায়েরকৃত মামলা হিসেবে। কোকোর মামলা, তার মা-ভাইসহ বিএনপি নেতাদের কয়েক হাজার মামলা প্রত্যাহার হয়নি 'রাজনৈতিক বিবেচনায়।' মামলা প্রত্যাহার হলে কোকো আট বছর দেশান্তরী থাকত না। থাকত মায়ের কোলে। হায়াত ফুরোলেও মারা যেত মায়ের চোখের সামনে, সেবা-যত্নে। এই কষ্ট বেগম জিয়ার আছে, থাকবে। কিন্তু তিনি তো কোকোর মা-ই শুধু নন, বিএনপির মতো একটি বিশাল দলের নেত্রী। নির্দ্বিধায় বলা চলে দেশের কমপক্ষে অর্ধেক মানুষের সমর্থনধন্য। এ ব্যাপারে তার বড় পুত্রবধূ, তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বক্তব্যটা বিবেচনায় নিলে বেগম জিয়ার কর্তব্যও নির্ণিত হয়ে যায়। তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, 'একজন মাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল- সন্তান নাকি দেশ? তিনি উত্তরে বলেছিলেন- দেশ। এরপর অমানুষিক নির্যাতন নেমে এলো তার দুই সন্তানের ওপর। এক সন্তানের পায়ের হাড়গুলো ভেঙে দেওয়া হলো, আরেক সন্তানকে ইলেক্ট্রিকের সাহায্যে ব্রেন ডেমেজ করে দেওয়া হলো। এরপর সেই মাকে আবার জিজ্ঞেস করা হলো- আপনার কাছে সন্তান বড় নাকি দেশ? উনি কেঁদেছেন। চোখের পানি ফেলতে ফেলতেই বলেছেন- দেশ। এই দেশ আমার মা। এই দেশ আমার স্বামী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন। আমি আমার মায়ের কাছেই থাকব, আমার স্বামীর স্বপ্নের দেশেই থাকব। আমি আমার দুই সন্তানকে আল্লাহ্র কাছে সঁপে দিয়েছি। আমি বেঁচে থাকব আমার ১৬ কোটি সন্তানদের মাঝে (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৩০.০১.২০১৫)। সমগ্র দেশকে যিনি নিজের মাঝে ধারণ করেন বা মিশে থাকতে চান দেশের মাটি আর মানুষের সঙ্গে, সন্তানের মৃত্যুতেও যিনি স্থির, অবিচল থাকতে চাইছেন; আবেগ উসকে দিয়ে কারও কারও ভাষায় 'চাকর-বাকর'রা তাকে লক্ষ্যভ্রষ্ট করুক- এটা শান্তি, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও মুক্তিকামী মানুষের কাছে প্রত্যাশিত নয়।

২৫ জানুয়ারি গুলশান ৮৬ নম্বর সড়কের বাড়ির সামনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ বিএনপিকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। কিন্তু সে ক্ষতি এখন পুষিয়ে দিচ্ছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এবং তার লীগ সরকারের মন্ত্রী-মিনিস্টার এবং বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা। গত ২৬ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে যে বক্তব্য রেখেছেন তা 'কাটা গায়ে নুনের ছিটা' দেওয়ার মতোই। যে কোনো মায়ের কাছেই সন্তানের মৃত্যুশোক অন্য কিছুর সঙ্গে তুলনা করা যায় না। অবরোধ কর্মসূচিতে সহিংসতায় দগ্ধ ও মৃত্যুমুখে পতিতদের মার শোক নিশ্চয়ই অসহনীয় কষ্টের। কিন্তু কোকোর মৃত্যুকে 'অসুস্থ সন্তানের মৃত্যু' বলে সহিংসতায় মৃত সন্তানদের মার কষ্ট অনুভব করার জন্য বেগম জিয়ার প্রতি তার পরামর্শ এ সময়ে নিষ্ঠুর বলেই মনে হয়েছে। কেউ প্রশ্ন তুলতেই পারেন, কোকো এমন অসুস্থ হলো কী করে? বেগম খালেদা জিয়ার 'হোমগ্রাউন্ড' (গুলশান ৮৬ নম্বর সড়ক) থেকে গত ২৫ জানুয়ারি তিনি যে পয়েন্ট নিয়ে এসেছিলেন, সংসদের বক্তব্যে সে পয়েন্ট তিনি খুইয়ে ফেলেছেন বলেই মনে হচ্ছে। তার মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বেগম জিয়াকে উদ্দেশ করে বলেছেন, 'আল্লাহর আরশ কেঁপেছে, নইলে ছেলে মরবে কেন?' (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২৯ জানুয়ারি, ২০১৫)? এমন কথা বলা কী ঠিক হয়েছে?

দেখা করতে না পেরে বেগম জিয়ার দরজা থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফিরে যাওয়ার অনভিপ্রেত ঘটনার পরের দিনই বিএনপির পক্ষ থেকে একটি মার্জিত বক্তব্য দিয়েছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ। সবাই আশা করেছিল, সব আলো এখনো নিভে যায়নি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, সরকারই সব বাতি নিভিয়ে দিচ্ছে একে একে। তবে কী এটা ধরে নিতে হবে যে, সরকারও চাইছে সংঘাত-সহিংসতা চলতে থাকুক আর এই অজুহাতেই তারা বিএনপিকে নির্মূল করে দেবে? আওয়ামী লীগকে কী নির্মূল করতে পেরেছিল বিএনপি-জামায়াত সরকার? পারেনি। কোকোর মৃত্যু, এয়ারপোর্ট থেকে গুলশান এবং গুলশান থেকে বায়তুল মোকাররম পর্যন্ত তার লাশবাহী গাড়ির পেছনে হাজার হাজার মানুষের শোকের মাতম, তার জানাজায় লাখ লাখ মানুষের ঢল প্রমাণ করেছে বিএনপিকে নিঃশেষ করে দেওয়া সহজ কাজ নয়। কারাগারে এত জায়গা কোথায়?

সব মহল থেকেই আওয়াজ উঠেছে, বর্তমান সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতির অবসান হোক। দেশের অর্থনীতি বাঁচুক, দেশ বাঁচুক, মানুষ বাঁচুক। শুধু সহিংসতার 'কলেরগান' বাজিয়ে লাভ হবে না, মূল জায়গায় হাত দিতে হবে। বিএনপিকে বুঝতে হবে অবরোধের ছাতার নিচে যে সহিংসতা চলছে, এটা সমাধান নয়। আর কিছুদিন পর এসব একদমই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে। ভবিষ্যতের জন্য এটা খারাপ উদাহরণ হয়ে থাকবে। কখনো ক্ষমতায় এলে বিরোধী পক্ষ তখন তাদের বিরুদ্ধেও একই অস্ত্র প্রয়োগ করবে। তা ছাড়া নিরীহ মানুষের রক্ত কখনোই ক্ষমতার সিঁড়ির আলপনা হতে পারে না। এসএসসি পরীক্ষার সময় বেপরোয়া লাগাতার অবরোধ-হরতাল কর্মসূচি সম্পূর্ণ প্রত্যাহার না হোক, স্থগিত রাখার চিন্তা করা উচিত বিএনপি নেত্রীর। সরকারকেও মানতে হবে যে, ৫ জানুয়ারির প্রশ্নবিদ্ধ, বিতর্কিত নির্বাচনই বর্তমান রাজনৈতিক সংকটের উৎসমূল। সমাধান খুঁজতে হবে উৎসে- আলোচনায়, সমঝোতায়; ধমক দিয়ে, পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবির ভয় দেখিয়ে নয়। পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবি সদস্যরা তো এ দেশেরই মানুষ। তাদের নিজের ভাই-বোনদের, সন্তান-স্বজনদের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়া ঠিক হবে না বলেই বলছেন বিজ্ঞজনরা। শান্তিপূর্ণ পথেই সমস্যার সমাধান করতে হবে রাজনীতিবিদদের। সম্ভাবনার সব দুয়ার বন্ধ করা ঠিক হবে না। মানুষ কিন্তু ধৈর্যহারা হয়ে যাচ্ছে। কখনো তারা এমনও বলে দিতে পারে- এই রাজনীতি ও এই রাজনীতিবিদদের আমাদের আর দরকার নেই।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ সেকেন্ড আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন