শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

এক মায়ের কাছে প্রশ্ন : আগে সন্তান নাকি দেশ?

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
এক মায়ের কাছে প্রশ্ন : আগে সন্তান নাকি দেশ?

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং বেগম খালেদা জিয়ার অতি আদরের ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর অকাল মৃত্যু (মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল মাত্র ৪৫ বছর) বাংলাদেশের অসুস্থ রাজনীতি নিরাময়ের একটা সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু তা নষ্ট হয়ে গেল। নষ্ট হয়ে গেল বলি কেন, বলা উচিত নষ্ট করে দেওয়া হলো। ২৪ জানুয়ারি কোকোর মৃত্যু সংবাদ শোনার পর ছেলেহারা মা বেগম খালেদা জিয়াকে সমবেদনা ও সান্ত্বনা জানাতে তার বাড়ির দরজায় গিয়ে ৭ মিনিট দাঁড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গুলশান ৮৬ নম্বর সড়কের বাড়িটি তার কার্যালয় হিসেবে পরিচিত হলেও গত ২৭ দিন তিনি সেখানেই অবস্থান করছেন। আপাতত সেটাই তার ঘরবাড়ি। পুত্র শোকে অসুস্থ বেগম জিয়াকে ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখার কথা বলেছেন তার কর্মচারীরা। ইনজেকশন ছাড়াও তিনি সেই রকম অবস্থায় থাকতে পারতেন; তা অস্বাভাবিক বলে মনে করত না কেউ। কিন্তু এই ফালতু অজুহাতে ভিতর দিয়ে তালা মেরে গেট আটকে রেখে প্রধানমন্ত্রীকে ঢুকতে না দেওয়া গণতান্ত্রিক ও কূটনৈতিক শিষ্টাচার-বহির্বূত কাজই শুধু হয়নি, সভ্যতা-বর্জিত কাজ হয়েছে বলেও সর্বত্র কঠোরভাবে সমালোচিত হয়েছে, এখনো হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ওই বাড়িতে পৌঁছেন, তখন সেখানে বিএনপির অন্তত চারজন সিনিয়র নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া এবং আবদুল্লাহ্-আল নোমান উপস্থিত ছিলেন। বেগম জিয়ার কর্মচারীরা যা করেছেন ওই নেতাদের অজ্ঞাতেই করেছেন। তার প্রমাণ মিলেছে পরদিন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের আনুষ্ঠানিক বক্তব্যে। সিনিয়র নেতাদের এক বৈঠক শেষে গুলশানের ৮৬ নম্বর সড়কের বাড়ির গেটে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আচরণ অসৌজন্যমূলক হয়েছে স্বীকার করে তিনি মন্তব্য করেছেন, কাজটি ঠিক হয়নি। তিনি আরও বলেছেন, ওই অশোভন কাজটি দলের সিনিয়র নেতাদের অগোচরে ম্যাডামের কর্মচারীরাই করেছেন। তারাই ভিতর থেকে তালা লাগিয়ে দিয়েছেন। তার বক্তব্যের মাধ্যমে ফুটে উঠেছে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের অসহায়ত্বের আর্তনাদ! একই বিষয়ে একই ধরনের আর্তনাদ শোনা গেছে বিএনপির আরেক নীতি নির্ধারক (!) মির্জা আব্বাসের কণ্ঠেও। এমন একটি খারাপ কাজকে বিএনপির অতীতের কিছু ক্ষমতাভোগী ও ক্ষমতাপ্রত্যাশী দলদাস জাস্টিফাইও করতে চাইছে। তারা শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগকে বেগম খালেদা জিয়া এবং বিএনপির 'চিরশত্রু' হিসেবে চিহ্নিত করে বলতে চাইছে 'শত্রুর' সঙ্গে এমন আচরণই নাকি যথার্থ। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা এসব দলদাস-দাসীদের মূর্খের সঙ্গে তুলনা করে বলতে চান, গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সমঝোতার দরজা সর্বদা খোলা রেখেই চলে বিরোধ-বিসম্বাদ। এখানে প্রতিদ্বন্দ্বী-প্রতিপক্ষ আছে, কোনো শত্রু নেই। প্রতিদ্বন্দ্বীর সঙ্গে আচরণ হয় সর্বদা প্রতিযোগিতার; সভ্য, শোভন ও গণতান্ত্রিক শিষ্টারের। এখানে জয়-পরাজয় আছে, হার-জিৎ আছে। কিন্তু শত্রুর সঙ্গে কোনো সুশীল প্রতিযোগিতা-প্রতিন্দ্বন্দ্বিতা হয় না, হয় একে অপরকে নিঃশেষ-নির্মূল করার জিঘাংসা বাস্তবায়ন। যেই রাজনীতিতে এমন জিঘাংসা কাজ করে তা সুস্থ-স্বাভাবিক রাজনীতি নয়, এই রাজনীতি সমাজ ও রাষ্ট্রকে ধ্বংস করে। বিএনপিতে যারা 'শত্রুতার' রাজনীতি করছেন বা করতে চান তারা কার্যত সংঘাত-হানাহানিকেই যে উসকে দিচ্ছেন বা পৃষ্ঠপোষকতা করছেন তারা তা বোঝার বোধশক্তিও বোধহয় হারিয়ে ফেলেছেন।

আরাফাত রহমান কোকোর অকাল মৃত্যুর বেদনার্ত পরিবেশ দেশে একটি শান্ত-সুস্থ পরিবেশ সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছিল বলে নানা মহল থেকেই বলা হচ্ছে। সেই জন্য বেগম খালেদা জিয়ার বা দলের নেতাদের নয়, তার ব্যক্তিগত কর্মচারীদের 'অসদাচরণ' নিয়ে এত কথা হচ্ছে। সেদিন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যদি সাক্ষাৎও হতো কিংবা দু-একটা বাক্য বিনিময়ও হতো তাতে তাৎক্ষণিক বর্তমান রাজনৈতিক অশান্ত, সহিংস পরিস্থিতি পাল্টে যেত এমন আশা কেউ করেনি। কিন্তু এই যে পরস্পরের মুখ দেখাদেখি পর্যন্ত নেই, তার তো অবসান হতো। সারা দেশে উভয় দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে শীতল সম্পর্ক কিছুটা উষ্ণতা পেত এবং দ্বিতীয় সারির নেতৃত্ব পর্যায়ে কথা বলার সূচনা হতে পারত। এটা সাধারণ মানুষেরও আশার কথা ছিল। তা না হওয়ার প্রাথমিক দায়টা পার্টির চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত কর্মচারীদের। যে সব অর্বাচীন এই খারাপ কাজটি করে গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একটি কু-দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিলে বিএনপি নেত্রী তার এতদিনের উজ্জ্বল রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের প্রতিই সুবিচার করবেন এবং বিজ্ঞতার পরিচয় দেবেন। নতুবা এর দায় বিএনপি দলকেই বইতে হবে অনন্তকাল।

আরাফাত রহমান কোকোর অসময় মৃত্যুজনিত পরিস্থিতি আমাদের জাতীয় রাজনীতিতে সভ্যতা ও শিষ্টাচারের নাজুক বা স্পর্শকাতর স্থানটিতে অনাকাঙ্ক্ষিত কম্পন সৃষ্টি করেছে। তবে এই মৃত্যু নিয়ে কোনো কথা যে বলার নেই তা-ও নয়। আরাফাত রহমান কোকো আট বছর ধরেই দেশের বাইরে থাকতে বাধ্য হয়েছেন দুটি কারণে। ১. চিকিৎসা গ্রহণের জন্য ২. মামলা-মোকদ্দমাজনিত কারণে। বলতেই হবে যে, ওয়ান-ইলেভেনের তৈরি সরকারের আক্রোশের শিকার ছিলেন তিনি। মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকার ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছিল বিএনপির নির্বাচিত বৈধ সাংবিধানিক সরকারের কাছ থেকে। তবে খুবই চাতুর্যের পরিচয় দিয়েছিল তারা। হাওয়া ভবনের 'কলের পুতুল' রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহমদের দুর্বলতা এবং একের পর এক ভুল সিদ্ধান্তকে কাজে লাগিয়েছে তারা। ক্ষমতা নিয়ে নেওয়াটা জাস্টিফাই করার জন্য সামরিক বাহিনীর সমর্থনপুষ্ট সরকার মূল আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু করে সদ্য-বিগত সরকারি দল বিএনপিকে। এটাও সত্য, ওয়ান-ইলেভেনের পরিস্থিতি আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরাই সৃষ্টি করেছিলেন। একদিকে বিরোধী দল দমনের নামে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস, অপরদিকে লগি-বৈঠার উন্মত্ত ব্যবহার ও প্রকাশ্য দিবালোকে মানুষ হত্যা করে লাশের ওপর লাফালাফির মতো ঘটনা ওয়ান-ইলেভেনকে অনিবার্য করে তুলেছিল। জনগণ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল এবং প্রথম দিকে সেই পরিবর্তনকে স্বাগতও জানিয়েছিল। বিএনপি-জামায়াত সরকার-বিরোধীরা এমনও বলেছিলেন যে, ওয়ান-ইলেভেনের সরকার তাদের আন্দোলনেরই ফসল। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ক্ষমতায় গিয়ে সেই সরকারের সব কর্মকাণ্ডকেই দায়মুক্তি দিয়েছে লীগ সরকার। ওই সরকারের কুশীলবদের নিরাপদ দেশত্যাগ ও বিদেশে কারও বড় রাষ্ট্রীয় চাকরি, কারও সুখের জীবনের ব্যবস্থাও করে দিয়েছে। এটা বিএনপিকে শায়েস্তা করার পুরস্কার। কোকো বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সন্তান না হলে মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকারের কোপানলে পড়তেন না, সে কথা বলাই যায়। ওয়ান-ইলেভেন সরকার কোকো এবং তার মা খালেদা জিয়া ও ভাই তারেক রহমানের বিরুদ্ধে যেসব মামলা দিয়েছিল, একই চরিত্রের মামলা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার দলের অনেকের বিরুদ্ধেও দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়ে থাকে সেই মামলার সংখ্যা সাত হাজারের মতো। ক্ষমতায় গিয়ে দলীয় মন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি কমিটির সুপারিশে শেখ হাসিনাসহ দলের লোকদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সব মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় 'রাজনৈতিক বিবেচনায়' দায়েরকৃত মামলা হিসেবে। কোকোর মামলা, তার মা-ভাইসহ বিএনপি নেতাদের কয়েক হাজার মামলা প্রত্যাহার হয়নি 'রাজনৈতিক বিবেচনায়।' মামলা প্রত্যাহার হলে কোকো আট বছর দেশান্তরী থাকত না। থাকত মায়ের কোলে। হায়াত ফুরোলেও মারা যেত মায়ের চোখের সামনে, সেবা-যত্নে। এই কষ্ট বেগম জিয়ার আছে, থাকবে। কিন্তু তিনি তো কোকোর মা-ই শুধু নন, বিএনপির মতো একটি বিশাল দলের নেত্রী। নির্দ্বিধায় বলা চলে দেশের কমপক্ষে অর্ধেক মানুষের সমর্থনধন্য। এ ব্যাপারে তার বড় পুত্রবধূ, তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বক্তব্যটা বিবেচনায় নিলে বেগম জিয়ার কর্তব্যও নির্ণিত হয়ে যায়। তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, 'একজন মাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল- সন্তান নাকি দেশ? তিনি উত্তরে বলেছিলেন- দেশ। এরপর অমানুষিক নির্যাতন নেমে এলো তার দুই সন্তানের ওপর। এক সন্তানের পায়ের হাড়গুলো ভেঙে দেওয়া হলো, আরেক সন্তানকে ইলেক্ট্রিকের সাহায্যে ব্রেন ডেমেজ করে দেওয়া হলো। এরপর সেই মাকে আবার জিজ্ঞেস করা হলো- আপনার কাছে সন্তান বড় নাকি দেশ? উনি কেঁদেছেন। চোখের পানি ফেলতে ফেলতেই বলেছেন- দেশ। এই দেশ আমার মা। এই দেশ আমার স্বামী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন। আমি আমার মায়ের কাছেই থাকব, আমার স্বামীর স্বপ্নের দেশেই থাকব। আমি আমার দুই সন্তানকে আল্লাহ্র কাছে সঁপে দিয়েছি। আমি বেঁচে থাকব আমার ১৬ কোটি সন্তানদের মাঝে (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৩০.০১.২০১৫)। সমগ্র দেশকে যিনি নিজের মাঝে ধারণ করেন বা মিশে থাকতে চান দেশের মাটি আর মানুষের সঙ্গে, সন্তানের মৃত্যুতেও যিনি স্থির, অবিচল থাকতে চাইছেন; আবেগ উসকে দিয়ে কারও কারও ভাষায় 'চাকর-বাকর'রা তাকে লক্ষ্যভ্রষ্ট করুক- এটা শান্তি, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও মুক্তিকামী মানুষের কাছে প্রত্যাশিত নয়।

২৫ জানুয়ারি গুলশান ৮৬ নম্বর সড়কের বাড়ির সামনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ বিএনপিকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। কিন্তু সে ক্ষতি এখন পুষিয়ে দিচ্ছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এবং তার লীগ সরকারের মন্ত্রী-মিনিস্টার এবং বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা। গত ২৬ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে যে বক্তব্য রেখেছেন তা 'কাটা গায়ে নুনের ছিটা' দেওয়ার মতোই। যে কোনো মায়ের কাছেই সন্তানের মৃত্যুশোক অন্য কিছুর সঙ্গে তুলনা করা যায় না। অবরোধ কর্মসূচিতে সহিংসতায় দগ্ধ ও মৃত্যুমুখে পতিতদের মার শোক নিশ্চয়ই অসহনীয় কষ্টের। কিন্তু কোকোর মৃত্যুকে 'অসুস্থ সন্তানের মৃত্যু' বলে সহিংসতায় মৃত সন্তানদের মার কষ্ট অনুভব করার জন্য বেগম জিয়ার প্রতি তার পরামর্শ এ সময়ে নিষ্ঠুর বলেই মনে হয়েছে। কেউ প্রশ্ন তুলতেই পারেন, কোকো এমন অসুস্থ হলো কী করে? বেগম খালেদা জিয়ার 'হোমগ্রাউন্ড' (গুলশান ৮৬ নম্বর সড়ক) থেকে গত ২৫ জানুয়ারি তিনি যে পয়েন্ট নিয়ে এসেছিলেন, সংসদের বক্তব্যে সে পয়েন্ট তিনি খুইয়ে ফেলেছেন বলেই মনে হচ্ছে। তার মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বেগম জিয়াকে উদ্দেশ করে বলেছেন, 'আল্লাহর আরশ কেঁপেছে, নইলে ছেলে মরবে কেন?' (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২৯ জানুয়ারি, ২০১৫)? এমন কথা বলা কী ঠিক হয়েছে?

দেখা করতে না পেরে বেগম জিয়ার দরজা থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফিরে যাওয়ার অনভিপ্রেত ঘটনার পরের দিনই বিএনপির পক্ষ থেকে একটি মার্জিত বক্তব্য দিয়েছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ। সবাই আশা করেছিল, সব আলো এখনো নিভে যায়নি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, সরকারই সব বাতি নিভিয়ে দিচ্ছে একে একে। তবে কী এটা ধরে নিতে হবে যে, সরকারও চাইছে সংঘাত-সহিংসতা চলতে থাকুক আর এই অজুহাতেই তারা বিএনপিকে নির্মূল করে দেবে? আওয়ামী লীগকে কী নির্মূল করতে পেরেছিল বিএনপি-জামায়াত সরকার? পারেনি। কোকোর মৃত্যু, এয়ারপোর্ট থেকে গুলশান এবং গুলশান থেকে বায়তুল মোকাররম পর্যন্ত তার লাশবাহী গাড়ির পেছনে হাজার হাজার মানুষের শোকের মাতম, তার জানাজায় লাখ লাখ মানুষের ঢল প্রমাণ করেছে বিএনপিকে নিঃশেষ করে দেওয়া সহজ কাজ নয়। কারাগারে এত জায়গা কোথায়?

সব মহল থেকেই আওয়াজ উঠেছে, বর্তমান সহিংস রাজনৈতিক পরিস্থিতির অবসান হোক। দেশের অর্থনীতি বাঁচুক, দেশ বাঁচুক, মানুষ বাঁচুক। শুধু সহিংসতার 'কলেরগান' বাজিয়ে লাভ হবে না, মূল জায়গায় হাত দিতে হবে। বিএনপিকে বুঝতে হবে অবরোধের ছাতার নিচে যে সহিংসতা চলছে, এটা সমাধান নয়। আর কিছুদিন পর এসব একদমই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে। ভবিষ্যতের জন্য এটা খারাপ উদাহরণ হয়ে থাকবে। কখনো ক্ষমতায় এলে বিরোধী পক্ষ তখন তাদের বিরুদ্ধেও একই অস্ত্র প্রয়োগ করবে। তা ছাড়া নিরীহ মানুষের রক্ত কখনোই ক্ষমতার সিঁড়ির আলপনা হতে পারে না। এসএসসি পরীক্ষার সময় বেপরোয়া লাগাতার অবরোধ-হরতাল কর্মসূচি সম্পূর্ণ প্রত্যাহার না হোক, স্থগিত রাখার চিন্তা করা উচিত বিএনপি নেত্রীর। সরকারকেও মানতে হবে যে, ৫ জানুয়ারির প্রশ্নবিদ্ধ, বিতর্কিত নির্বাচনই বর্তমান রাজনৈতিক সংকটের উৎসমূল। সমাধান খুঁজতে হবে উৎসে- আলোচনায়, সমঝোতায়; ধমক দিয়ে, পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবির ভয় দেখিয়ে নয়। পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবি সদস্যরা তো এ দেশেরই মানুষ। তাদের নিজের ভাই-বোনদের, সন্তান-স্বজনদের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়া ঠিক হবে না বলেই বলছেন বিজ্ঞজনরা। শান্তিপূর্ণ পথেই সমস্যার সমাধান করতে হবে রাজনীতিবিদদের। সম্ভাবনার সব দুয়ার বন্ধ করা ঠিক হবে না। মানুষ কিন্তু ধৈর্যহারা হয়ে যাচ্ছে। কখনো তারা এমনও বলে দিতে পারে- এই রাজনীতি ও এই রাজনীতিবিদদের আমাদের আর দরকার নেই।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম