শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা ও নির্ভরতার ইতিবৃত্ত!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা ও নির্ভরতার ইতিবৃত্ত!

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে আমার দেখার সুযোগ হয়েছে সর্বমোট তিনভাবে। কখনো বহু দূর থেকে, আবার কখনো অতি কাছ থেকে। ছাত্রলীগের একজন সাধারণ কর্মী হিসেবে তাকে দেখেছি রাজপথে। কর্মজীবনে সাংবাদিক হিসেবে আবার সুযোগ হয়েছিল ভিন্ন আঙ্গিকে দেখার। সব শেষে সংসদ সদস্য হিসেবে প্রিয় সহকর্মীকে দেখেছি একান্ত কাছ থেকে। আমার সব মানবসত্তার বোধ এবং বুদ্ধি দিয়ে তার হাঁটাচলা, কথাবার্তা, অঙ্গভঙ্গি, শিষ্টাচার, মেধা ও মননশীলতা এবং রাশিযোগের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যসমূহ পর্যবেক্ষণের চেষ্টা করেছি। প্রথমে বলে নিই তার রাশিফল সম্পর্কে। তিনি তুলা রাশির জাতিকা। ইউরোপ এবং ভারতীয় জ্যোতিষীরা তুলা রাশির জাতক-জাতিকা সম্পর্কে প্রায় সমধারণা পোষণ করেন সেই অনাদিকাল থেকেই। অন্যদিকে আরব ও মিসরীয় জ্যোতিষীরা অবশ্য বলেন ভিন্ন কথা। তুলা রাশি সম্পর্কে জ্যোতিষ শাস্ত্রের তিনটি পৃথক মতের ওপর ভিত্তি করে যদি কেউ শেখ হাসিনার কুষ্ঠি নিরূপণ করেন তবে মানুষ হিসেবে তার ব্যাপারে ইতিবাচক ধারণা পোষণ না করে পারা যাবে না। তিনি বন্ধুবৎসল। পরোপকারী। একই সঙ্গে কোমল এবং শক্ত হৃদয়ের মানবী। তার রয়েছে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা এবং আরও দ্রুততরভাবে পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর অসাধারণ প্রাকৃতিক ক্ষমতা। তিনি ভোজনবিলাসী, নিজে খান- অন্যকে খাওয়ান। রন্ধনকার্য এবং খাবার পরিবেশনার মধ্যে তিনি নিজের সৃষ্টিশীলতা ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেন। তিনি সৃষ্টির আনন্দে নিশ্চুপ থাকা একদম পছন্দ করেন না। বরং বিদ্রোহী কবির কবিতার মতো তিনি সৃষ্টি সুখের উল্লাসে নৃত্য করাকে সমর্থন করেন। আবেগ তাকে সর্বদা তাড়া করে। সুখানুভূতির মতো দুঃখের অনুভূতিগুলোও তাকে ভীষণভাবে উত্তেজিত করে। তিনি কাঁদেন- কেঁদে কেঁদে মনের কষ্ট লাঘব করে তিনি প্রশান্তির কোলে ঢলে পড়তে চান। প্রকৃতির অপরূপ রূপলাবণ্য এবং সুর-ছন্দ-লয় তাকে চৌম্বুকের মতো আকর্ষণ করে। তিনি হারিয়ে যেতে চান প্রকৃতির মাজারে, আবার ফিরে আসতে চান প্রকৃতির সুর-ছন্দ ও লয়ে অবগাহন করে।

তুলা রাশির জাতক-জাতিকার উলি্লখিত সাধারণ বৈশিষ্ট্যসমূহ শেখ হাসিনার রয়েছে। তার একান্ত আপনজনরা যেমন ওসব কথা স্বীকার করবেন- তেমনি বিরোধী পক্ষও অস্বীকার করতে পারবেন না। শত্রুরা হয়তো নানা মন্দ কথা বলতে চাইবেন। আমি না হয় আজ শত্রুদের কথা না শুনে তার শুভ্যার্থীদের কথাই শুনব। কারণ দেশের এই দুর্যোগ মুহূর্তে যার হাতে শাসন ক্ষমতা তার সম্পর্কে বিশেষত তার ইতিবাচক দিক সম্পর্কে আমরা যদি না জানি তবে আমাদের দুঃখ, কষ্ট, আবেগ এবং হতাশার পাল্লা কেবল ভারী হতে থাকবে। তাই শেখ হাসিনা সম্পর্কে হতাশ না হয়ে বরং আশাবাদী হওয়ার কিছু উপকরণ যদি তুলে ধরা যায় তাহলে মধ্যপন্থি, উদারনৈতিক সাধারণ মানুষগুলো কিছুটা হলেও ভরসা খুঁজে পাবেন।

যা বলছিলাম, শেখ হাসিনার রাশিফলের ইতিবাচক দিকসমূহের বাইরে তার হস্তরেখা, শারীরিক গঠন, পদ-পদবি এবং সময়কালও কিন্তু জ্যোতিষ শাস্ত্র বিবেচনা করে থাকে। অপরাধ বিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানে মানব শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের গঠন প্রণালি, কণ্ঠস্বর এবং কোষসমূহের গঠনের মধ্যে সফলতা, ব্যর্থতা, কর্মক্ষমতা, দীর্ঘায়ু, রোগবালাই এবং জনপ্রিয়তার বীজ লুকায়িত থাকে বলে বিজ্ঞানীরা হাজার বছর ধরে বলে আসছেন যা কিনা সময়ের পথপরিক্রমায় প্রমাণিত। শেখ হাসিনার মধ্যেও প্রকৃতি প্রদত্ত কতগুলো বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা থেকে তার সম্পর্কে যে কেউ আগাম ধারণা লাভ করতে পারেন। আমি তার শারীরিক গঠনের কয়েকটি সাদামাটা বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করে অন্য প্রসঙ্গে চলে যাব।

জীবনানন্দ দাশ বলেছিলেন, চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা। কবি তার স্বপ্নের নায়িকা বনলতা সেনের রূপ মাধুর্য এবং চরিত্রের অনুপম প্রেমময় নির্ঝরতা বর্ণনা করতে গিয়ে চুলকে বেছে নিয়েছিলেন। এটি কেবল কবির কল্পনা নয়, বিজ্ঞান বলছে, মানুষের চুলের রং, গঠন এবং গন্ধের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে। মনোকেষী নারী সব সময় আমুদে প্রকৃতির হয়। চুল যদি লম্বা হয় তবে নারীর মধ্যে শিশুর মতো সরলতা দেখা দেয়। মাঝারি লম্বা চুল হলে নারী হয় অতীব পরিশ্রমী, দৃঢ়চেতা এবং জেদি, চুলগুলো যদি ভীষণ চিকন হয় তবে নারীর থাকে বহুমুখী ছলাকলা এবং কূটকৌশল গ্রহণের প্রবণতা। অপেক্ষাকৃত মোটা চুলের নারীরা আতাসাতা প্যাঁচগোছ বোঝে না। সরল সোজা বা সোজাসাপ্টা পথ অনুসরণ করতে চায়। যা মুখে আসে তাই বলে দেয়- অন্তর আর মুখের ব্যবধান বেশি একটা থাকে না। নারীর মাথার গঠন যদি ছোট হয় তবে মন হয় সংকীর্ণ, বুনলতা ছোট চিন্তা বা ছোটলোকী আচরণ, এসব নারীকে রাহুর মতো গ্রাস করে ফেলে। অন্যেিদক যাদের মাথা তুলনামূলকভাবে আকৃতিতে বড় তারা অনেক উদার মনমানসিকতার হয়ে থাকে এবং চিন্তা-চেতনায় ভীষণ রকম উচ্চাভিলাষী হয়।

নারীর ললাট, চোখ, নাক ও ঠোঁটের গঠন প্রণালির ওপর তার চরিত্রের অনেক বৈশিষ্ট্য নির্ভর করে। উন্নত এবং প্রশস্ত ললাটের নারীরা হয় চিন্তাশীল। তারা একান্ত নিজেকে নিয়ে ভাবে, পরিবেশ, প্রতিবেশ এবং তার অধিক্ষেত্র নিয়ে সময় পেলেই সে চিন্তা করে। চোখ যদি কোটরাগত না হয় এবং আকৃতি যদি মধ্যম হয় সে ক্ষেত্রে নারীর চোখ এবং অন্তর প্রায়ই একত্রে কাজ করে। অর্থাৎ যা দেখে তাই হৃদয় মাঝারে বা মানসপটে এঁকে নেয়। এ ধরনের চোখের নারীরা প্রেম পরিণয় বা সাজুগুজুকে জীবনের প্রধান অবলম্বন মনে করে না- আবার অনর্থকও বিবেচনা করে না। জীবনের সবকিছুতেই তারা বিচিত্রতা খুঁজে বেড়ায়। আপনি যদি টিয়ার মতো খানিকটা বাঁকানো নাকের অধিকারী কোনো নারী বা পুরুষকে দেখতে পান তবে নিশ্চিতভাবে ধরে নিতে পারেন আপনার দেখা নারী বা পুরুষটি প্রচণ্ড আত্মমর্যাদাবোধসম্পন্ন লোক। তিনি নিজের মর্যাদা রক্ষার জন্য পারেন না এমন কোনো কর্ম নেই। দরকার পড়লে হিমালয়ে চড়বেন কিংবা আটলান্টিকে ডুব মারবেন। নিজের আত্মমর্যাদাবোধের জন্য তার নানামুখী কর্মকাণ্ড ক্ষেত্রবিশেষে আপনার কাছে বাড়াবাড়ি বলে মনে হতে পারে। কিন্তু আপনি যদি বিষয়টিকে ব্যক্তির অবিচ্ছেদ্য অভ্যাস বলে ধরে নেন এবং সেভাবে তার সঙ্গে ব্যবহার করেন তবে অনেক ভুল বোঝাবুঝি এবং সংঘাত-সংঘর্ষের অবসান হয়ে থাকে।

নাকের মতো ঠোঁটের গঠনেও নারী-পুরুষের একই বৈশিষ্ট্য ফুটে ওঠে। অর্থাৎ চিকন ঠোঁটের অধিকারী নারী-পুরুষ একই চরিত্রের অধিকারী হয়ে থাকে। তারা কখনো মিষ্টভাষী আবার কখনো কটূভাষী হয়। অন্যদের তুলনায় একটু বেশি কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। ভালো কিছু দেখলে যেমন নির্দ্বিধায় প্রশংসা করে তেমনি মন্দ কিছু দেখলে মুখ বুজে থাকতে পারে না- ফলাফল সব বলে দেয়। তাদের শ্রবণশক্তি দুর্বল প্রকৃতির হয়। মনোযোগ দিয়ে দীর্ঘক্ষণ কোনো কিছু শুনতে তারা ক্লান্তিবোধ করে এবং প্রায়ই শোনা বিষয় বেমালুম ভুলে যায়। আর তাদের কানের আকৃতি যদি একটু বড় হয় তাহলে তো কথাই নেই- অর্থাৎ শোনার প্রবণতা তখন আরও কম হয়।

শেখ হাসিনার হস্তরেখার বৈশিষ্ট্য নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলাপ করে তার বাস্তবজীবনের কয়েকটি উদাহরণ বলে আজকের লেখা শেষ করব। আমি সরাসরি তার হাত দেখিনি। অর্থাৎ একজন জ্যোতিষী যেভাবে কারও হাত খালি চোখে কিংবা ম্যাগনিফাই গ্লাস দিয়ে দেখেন তেমনই করে আমি দেখিনি। ফলে হাতের জটিল রেখাসমূহ, আঙ্গুলের গঠন বা নখসমূহ আমি দেখতে পারিনি। দূর থেকে কিংবা ছবিতে তার হাতের যেসব রেখা ফুটে ওঠে তাতে বোঝা যায় তিনি সৌভাগ্যবতী। প্রকৃতির অনুপম খেলায় তিনি বহু সৌভাগ্যের অধিকারী হয়েছেন। তার হৃদয় রেখাটি বড়ই চমৎকার। আপনজনকে গভীরভাবে দায়িত্ব নিয়ে ভালোবাসার ক্ষেত্রে তার হৃদয় রেখা তাকে সাহায্য করে, তার জীবন রেখাও বেশ গভীর। দীর্ঘায়ু এবং সুস্থ সবল দেহ তিনি প্রকৃতিগতভাবেই পেয়েছেন।

জ্যোতিষ শাস্ত্রের উপরোক্ত বৈশিষ্ট্যসমূহ এবং মানুষের শরীরের গঠন প্রণালির ওপর তার চরিত্র ও বৈশিষ্ট্য শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে কতটা প্রযোজ্য তা কেবল তার আপনজনরা বলতে পারবেন। তবে দেশের আমজনতা তাকে ১৯৮১ সাল থেকে দেখে আসছেন একজন শীর্ষ রাজনৈতিক নেত্রী হিসেবে, যিনি তার সুদীর্ঘ জীবনে বহু বিপদ-আপদে পড়েছেন। কখনো উত্তীর্ণ হয়েছেন আবার কখনো পরাজিত হয়ে দুর্ভোগে পতিত হয়েছেন। সফলতার সময় আমরা শেখ হাসিনাকে যেমন দেখেছি তেমনই বিপর্যয়ের সময়ও দেখেছি। ব্যক্তিগতভাবে আমার মনে হয়েছে তিনি সর্বদাই তার চরিত্রের দ্বারা পরিচালিত হয়েছেন। এখানে একটি বিষয় পরিষ্কার করা দরকার যে, আমি কেবল তার চরিত্রের ইতিবাচক দিকসমূহের কয়েকটি বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করেছি। তার আরও অনেক ভালো ভালো বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী যেমন রয়েছে তেমনই পৃথিবীর অন্যসব মানুষের মতো রয়েছে ক্রোধ, প্রতিহিংসাসহ নানান সব দোষত্রুটি। ইতিপূর্বে আমি বিএনপি নেত্রীর মৌলিক কতগুলো ইতিবাচক দিক নিয়ে লিখেছিলাম, কাজেই শেখ হাসিনার ভালো দিক নিয়ে আলোচনাও আমার জন্য একান্ত ফরজ হয়েছিল বহুদিন থেকেই।

দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে আমার বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করছে যে, শেখ হাসিনা হয়তো তার মাননীয় গুণাবলীর সর্বোত্তম ব্যবহার করে সামনের দিকে এগুবেন। যে যাই বলুক না কেন, কোকোর মৃত্যুর পর বেগম জিয়ার বাড়ির সামনে হুট করে উপস্থিত হওয়া চাট্টিখানি ব্যাপার ছিল না। আমি নিজে হলে কোনো দিন ওমনটি করতে পারতাম কিনা সন্দেহ। পক্ষে-বিপক্ষে অনেক কথা বলা যাবে হয়তো। কিন্তু সেদিন যারা শেখ হাসিনার মুখমণ্ডলটি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন তারা তার আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলবেন না। অন্যদিকে ৫ জানুয়ারি ২০১৪ সালের আগে তিনি যে হঠাৎ করে বেগম জিয়াকে ফোন করে বসলেন তাতেও তার আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি ছিল না। আমি জেলে বসে তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের কাছে একটি ঘটনা শুনেছিলাম। মামুন আমাকে বলছিল, শেখ হাসিনার আতিথেয়তা সম্পর্কে, তারেকের বিয়ের দাওয়াত কিংবা অন্য কোনো উপলক্ষে তারেক ও মামুন যখন শেখ হাসিনার বাসায় উপস্থিত হন তখন তিনি দীর্ঘ সময় ধরে তাদের সঙ্গে প্রাণবন্ত পরিবেশে এবং একান্তে আড্ডা দেন এবং নিজ হাতে খাদ্য পরিবেশন করেন। মামুন বর্তমানে কারান্তরীণ এবং শেখ হাসিনার প্রতি যারপরনাই বিরক্ত। তারপরও তিনি শেখ হাসিনার সেই দিনের আন্তরিকতার স্মৃতি কিছুতেই ভুলতে পারেন না।

১৯৮৬ থেকে আজ অবদি অনেকগুলো রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত তিনি প্রচণ্ড দৃঢ়তার সঙ্গে নিয়েছেন। প্রতিকূল পরিবেশ, সহকর্মীদের শত বাধা এবং গণমানুষের চিন্তা-চেতনা সম্পূর্ণরূপে তার বিপক্ষে থাকার পরও তিনি এগিয়ে গিয়েছেন। ১৯৮৬ সালের সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে এবং পরবর্তীতে আবার সংসদ থেকে বের হয়ে আসা চাট্টিখানি ব্যাপার ছিল না। ১৯৯১ সালের পর বিএনপিবিরোধী আন্দোলনে সফলতা, ১৯৯৬ সালের সরকারপ্রধান হিসেবে সফলতা- যেমন মামুলী ঘটনা নয় তেমনি ১/১১'র প্রেক্ষাপটে অতি দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ কোনোমতেই সাধারণ বলা যাবে না। সব শেষে যে যাই বলুক না কেন ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনটি তিনি করেছিলেন একক সিদ্ধান্তে- তাবৎ দুনিয়ার মহাশক্তিধর রাষ্ট্রশক্তির হুমকি-ধমকি উপেক্ষা করে কেবলমাত্র নিজের দলের অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থে।

আমি তাকে খুবই কাছ থেকে দেখার চেষ্টা করছি। প্রথমবার নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচন পরাজয়ের পর এবং দ্বিতীয়বার গাজীপুর সিটিতে পরাজয়ের পর। উভয়টিতে আওয়ামী লীগ বড়ই অসম্মানজনকভাবে পরাজিত হয় যদিও তারা জয়লাভের জন্য সর্বতোভাবে চেষ্টা করেছিল। দলের সর্বশক্তি এবং প্রশাসনের সর্বশক্তি ব্যবহার করার পর যখন পরাজয়বরণ করতে হলো তখন দলের সর্বস্তরে হতাশা ছড়িয়ে পড়ল। ঠিক সেই সময়ে আমি শেখ হাসিনার দৃঢ়তা দেখেছি এবং তখনই অনুমান করেছিলাম আগামীতে কী হতে পারে।

দেশের অন্যসব নাগরিকের মতো শেখ হাসিনা অবশ্যই জানেন- সারা দেশে আসলে কী হচ্ছে। আমি নিশ্চিত- যখন তিনি দেখবেন পরিস্থিতি তার নিয়ন্ত্রণে নেই তখন তিনি যে কোনো নাটকীয় সিদ্ধান্ত নিয়ে নেবেন। এখন যেমন সব কিছু তার একক সিদ্ধান্তে হচ্ছে তখনো তিনি এককভাবেই সিদ্ধান্ত নেবেন। দল বা নিজের সর্বনাশ বা অস্তিত্ব নিয়ে তিনি অনেকের চেয়ে বেশি ওয়াকিফহাল। একটি উদাহরণ দিয়ে আজকের লেখা শেষ করব। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি কেমন নির্বাচন হয়েছে তা বোঝার জন্য নিচের উদাহরণটিই যথেষ্ট।

নির্বাচনের পর এফবিসিসিআইর নেতৃত্বে দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীরা গেলেন গণভবনে। সংগঠনটির সাবেক সভাপতি আনিসুল হক প্রধানমন্ত্রীর মুখোমুখি হতেই হাসিমুখে বললেন- তৃতীয়বারের মতো নির্বাচিত হওয়ার জন্য আপনাকে স্বাগতম। প্রধানমন্ত্রী মুচকি হাসি দিয়ে বললেন- 'আনিস! আর ইউ সিওর'। ব্যবসায়ী নেতা কোনো উত্তর করতে না পেরে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে পেছনে সরে এলেন। তার সহকর্মীরা তাকে মশকরা করে বলতে লাগলেন- মিয়া পারবেন না তো এগিয়ে গিয়ে কেন ফ্রাটারিং করতে গেলেন? আপনি কি শেখ হাসিনাকে শিশু মনে করেন? তিনি কি জানেন না- তিনি কতবারের এবং কততম প্রধানমন্ত্রী? তিনি কি এও জানেন না যে, কোন কাজে তিনি স্বাগতম শব্দটি উপহার পেতে পারেন কিংবা পারেন না?

লেখক : কলামিস্ট।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম