শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বাস্তবতা

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
অনলাইন ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বাস্তবতা

আজকাল দুটি শব্দ 'মুক্তিযুদ্ধের চেতনা' ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতে দেখা যায়। কথার ফাঁকে যে কোনো প্রসঙ্গে এ শব্দগুলোর উল্লেখ প্রায় শোনা যায়। দুঃখের বিষয় হলো, এ কথাগুলো কেউ বুঝে বলেন তা মনে হয় না। বিশেষ করে রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিবর্গের অনেককে দেখা যায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দোহাই দিয়ে ঠিক এর বিপরীত কাজ করে যাচ্ছেন।

যেসব কারণে বাংলাদেশের মানুষ তৎকালীন পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়েছিল ও তা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সংগ্রাম করেছে সেগুলোকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলা যায়। সেখানে প্রথমত আসে নিজস্ব স্বাতন্ত্র্য রক্ষা করা। নিজের ভাষা ও অন্যান্য সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যসহ আলাদা পরিচয় বাঁচিয়ে রাখা। পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর হাতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে বসবাসকারী বাঙালিদের নিজস্ব সংস্কৃতি ও স্বাতন্ত্র্য সত্তা হুমকির সম্মুখীন হয়েছিল। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষা আন্দোলনের আত্দাহুতি ও শুধু উর্দুর সঙ্গে বাংলা ভাষাকেও পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার দাবি আদায় এর দৃশ্যমান উদাহরণ। আর একটি চাওয়া ছিল বৈষম্যের অবসান। বাঙালি সম্প্রদায় যারা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে বসবাস করতেন, তাদের সরকারি দায়িত্বপূর্ণ পদ ও কর্তৃত্বের ক্ষেত্রে অবমূল্যায়ন করা হতো। তাদের প্রতি পক্ষপাতমূলক অন্যায় আচরণ, অবিচার, নির্যাতন, নিপীড়ন, শোষণ, বঞ্চনা ইত্যাদির ফলশ্রুতিতে বাঙালিরা পাকিস্তানের অন্য নাগরিকদের তুলনায় নিজেদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক মনে করত।

তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালি জনগোষ্ঠীর মধ্যে যারা হিন্দু ধর্মাবলম্বী ছিলেন তাদের সাধারণ অন্যান্য বাঙালির তুলনায় অধিকতর বৈষম্যের শিকার হতে দেখা গেছে। বলা যায়, তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালি হিন্দুরা পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী ও অন্যান্য জনগণের দৃষ্টিতে সাধারণ বাঙালির একধাপ নিচে বা তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক হিসেবে বিবেচিত হতো।

তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিরা, উপরোক্ত সমস্যা সমাধানে প্রথমত দাবি উত্থাপন করেন স্বায়ত্তশাসনের। অর্থাৎ নিজেরা নিজেদের শাসন করবেন, পাকিস্তানি রাষ্ট্রকাঠামোর ভিতরে থেকে। এ প্রত্যাশা পূরণের সংগ্রাম শুরু হয়। কিন্তু পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী বল প্রয়োগের মাধ্যমে সে দাবিকে দমিয়ে রাখতে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করে।

এক পর্যায়ে, তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদের কাছে এটা স্পষ্ট হয় যে, স্বকীয়তা রক্ষা, বৈষম্যের অবসান ও নানা ধরনের সামাজিক অন্যায়-অবিচার থেকে মুক্তির জন্য তাদের একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র কাঠামো প্রয়োজন; যার শাসন ও পরিচালন ভার নিতে হবে তাদের নিজেদের হাতে; এ ছাড়া অন্য কোনো পথ খোলা নেই। সে কারণে বাঙালি জাতি অস্ত্র হাতে তুলে নেয়। সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে পাকিস্তান ভূখণ্ডের পূর্ব পাকিস্তান অংশ আলাদা হয় ও সেখানে একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশের অভ্যুদয় হয়।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে দেশটির নাম দেওয়া হয় 'গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ'। অর্থাৎ বাংলাদেশের জনগণের নিজেদের শাসন করার অধিকারসহ একটি সার্বভৌম ভূমি, যেখানে বাঙালিরা নিজেদের বৈশিষ্ট্য ও স্বকীয়তা নিয়ে, সব ধরনের বৈষম্য ও সামাজিক ন্যায়বিচার পরিপন্থী কর্মকাণ্ড থেকে মুক্ত থাকবে।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও সে ভিত্তিতে সৃষ্ট বাংলাদেশের দুটি প্রধান বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ :

প্রথমত, বাংলাদেশ হবে জনগণের দেশ ও জনগণের দ্বারা পরিচালিত দেশ; অর্থাৎ গণতান্ত্রিকভাবে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দ্বারা পরিচালিত দেশ।

দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশ হবে সব ধরনের বৈষম্যমুক্ত, অন্যায়-অবিচার শোষণমুক্ত; অর্থাৎ অসাম্প্রদায়িক সামাজিক ন্যায়বিচারভিত্তিক দেশ। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান রচনায় এ চেতনার বহিঃপ্রকাশ লক্ষ্য করা যায়। কিছু নমুনা নিচে উদ্ধৃত করা হলো :

প্রস্তাবনা : তৃতীয় প্যারা

"আমরা আরও অঙ্গীকার করিতেছি যে, আমাদের রাষ্ট্রের অন্যতম মূল লক্ষ্য হইবে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এমন এক শোষণমুক্ত সমাজতান্ত্রিক সমাজের প্রতিষ্ঠা যেখানে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হইবে;"

প্রথম ভাগ; প্রজাতন্ত্র বাংলাদেশ একটি একক, স্বাধীন ও সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র, যা 'গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ' নামে পরিচিত হবে।

'৭। (১) প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ; এবং জনগণের পক্ষে সেই ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল এই সংবিধানের অধীন ও কর্তৃত্বে কার্যকর হইবে।'

বাংলাদেশ জনগণের দেশ; জনগণ সব ক্ষমতার মালিক; জনগণ নিজের দেশ নিজেরাই শাসন করবে। প্রায় ১৬ কোটি জনসমষ্টির সবার সরাসরি অংশগ্রহণে দৈনন্দিন রাষ্ট্রীয় কার্যাবলি পরিচালনা অবাস্তব। সে কারণে সংবিধান অনুযায়ী জনগণ তাদের প্রতিনিধি নির্বাচিত করে দেবে। এ প্রতিনিধিদের একটি অংশ তাদের হয়ে ক্ষমতা প্রয়োগ করে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করবে। অন্য অংশ জনগণের হয়ে সংসদের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনার কার্যক্রমের ভুলত্রুটি তুলে ধরে শাসকদের জবাবদিহিতার ব্যবস্থা করবে। তারা বিভিন্নভাবে জনগণের মতামত তুলে ধরে শাসনকার্যে দিকনির্দেশনা প্রদান করবে। জনগণ এ প্রক্রিয়া শুধু সরকার গঠনে নয়, তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশগ্রহণে সক্ষম হবে। এ পদ্ধতিকে কার্যকর ও ফলপ্রসূ করার জন্য অবশ্য পালনীয় প্রথম শর্ত হলো, অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সঠিক প্রতিনিধি নির্বাচন। এর পরপরই প্রয়োজন কার্যকর সংসদ; যার জন্য সেখানে একটি শক্তিশালী বিরোধী দলের উপস্থিতি অনস্বীকার্য।

গণতান্ত্রিকভাবে পরিচালিত দেশে সামাজিক ন্যায়বিচার প্রাধান্য লাভ করে ও সম্পদের সুষম বণ্টন হয়, অন্যায়, অবিচার, শোষণ, নিষ্পেষণ হ্রাস পায়, মানবাধিকার, বাকস্বাধীনতা, সভা-সমাবেশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারিতে যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেখানে বেশির ভাগ আসনে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে ও ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচনের বস্তুগত কোনো কর্মকাণ্ড ঘটেনি। বাকি কিছু সংখ্যক আসনে যেখানে নির্বাচন কর্মকাণ্ড হয়েছে বলা হচ্ছে, সেখানকার জনগণের ও প্রার্থীদের অধিকাংশের মতে ভোটারের উপস্থিতি ছিল না বললেই চলে। এ ছাড়াও প্রার্থীদের বেশির ভাগের ও এলাকাবাসীর অনেকের মতামত বা অভিযোগ, নির্বাচনে প্রকৃত ভোট প্রাপ্তির সংখ্যার ভিত্তিতে নয়, পূর্ব নির্ধারিত ফলাফল অনুযায়ী ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আশা করি, একটি বিষয়ে দ্বিমত নেই যে, অধিকাংশ জনগণ ভোট দিতে পারেনি বা দেয়নি। কোনো দল বা ব্যক্তি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করল কি করল না এ বিষয়টিকে তত গুরুত্ব দিয়ে না দেখলেও হয়তো চলে।

কিন্তু জনসমষ্টির অধিকাংশ নির্বাচনে ভোট দেয়নি বা দিতে পারেনি, এ বিষয়টিকে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। কেননা জনগণ ক্ষমতার মালিক; জনগণ কাউকে তার ক্ষমতা ব্যবহারের জন্য নির্বাচিত না করলে, সে ক্ষমতা ব্যবহার কখনোই নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হয় না। শুধু সরকার গঠন নয়, বিরোধী দলও ওই একই নির্বাচন প্রক্রিয়ার ফলশ্রুতিতে গঠিত হয়েছে। বিরোধী দল গঠনে সরকারি দল তার প্রতিপক্ষ হওয়া সত্ত্বেও সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করা দৃশ্যমান হয়েছে। তাছাড়াও অদ্যাবধি সংসদে প্রধান বিরোধী দল একই সঙ্গে সরকারের (মন্ত্রিসভার সদস্য থাকায়) অংশ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। এসব প্রেক্ষাপট বিবেচনায় দেশের অধিকাংশ সচেতন নাগরিকের মতে কার্যকর সংসদ আশা করা বাতুলতা মাত্র। তাদের মধ্যে এ উৎকণ্ঠাও লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার রক্ষাকবচ হিসেবে অন্য যেসব প্রতিষ্ঠান বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার কথা সেগুলোকে ক্রমান্বয়ে দুর্বল থেকে দুর্বলতর করে প্রায় ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে আসা হয়েছে।

এক কথায় বর্তমান বাংলাদেশে গণতন্ত্রের অস্তিত্ব প্রায় নেই পর্যায়ে পৌঁছেছে বলে নিরপেক্ষ, সচেতন মানুষের উপলব্ধি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তারা বলছেন, বাংলাদেশে সব সময় গণতন্ত্র অত্যন্ত দুর্বল ছিল। তবুও ১৯৯১ সালের পর থেকে নির্বাচনের মাধ্যমে জনমতের ভিত্তিতে সরকার পরিবর্তনের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল। এ গণতন্ত্রকে অনেকে ঠাট্টা করে একদিনের গণতন্ত্র বা নির্বাচন দিনের গণতন্ত্র বলতেন। কিন্তু ৫ জানুয়ারি ২০১৪ সালের সংঘটিত নির্বাচনের পর দেখা যাচ্ছে, ক্ষমতাসীন সরকার ও তদ্বীয় রাজনৈতিক দল নিজেরাই নিজেদের ইচ্ছামতো ফলাফল তৈরি করতে সক্ষম। সংবিধানের সংশোধিত নির্বাচন পদ্ধতির আওতায়, ভবিষ্যৎ সব নির্বাচনে একই প্রক্রিয়ায় সরকারি দল নির্বাচনী ফলাফল নিজেদের অনুকূলে ইচ্ছামতো করবে কিনা এ বিষয়ে এখন সব মহলে উৎকণ্ঠা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ফলে, গণতন্ত্রের প্রধানতম সুফল, জনগণের ইচ্ছানুযায়ী শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে বলে অনেকেই আশঙ্কা করছেন। সে পরিপ্রেক্ষিতে, জনগণের মতামতের তোয়াক্কা না করে একদল ও একব্যক্তির শাসন চিরস্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে, যার স্বাভাবিক পরিণতি একনায়কতন্ত্র বা রাজতন্ত্র পর্যন্ত হতে পারে।

বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্র; কিন্তু বাস্তবে শাসনকার্যে জনগণের অংশগ্রহণের সুযোগ নেই; গণতন্ত্রের দৈন্যদশা ও অস্তিত্ব বিপন্ন; বিষয়গুলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্য, বৈষম্যমুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত, অসাম্প্রদায়িক, অন্যায়, অবিচার, শোষণ, নিষ্পেষণমুক্ত সামাজিক ন্যায়বিচারভিত্তিক বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্ঘন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, দুর্নীতি ও দুর্নীতির ক্রমবিকাশ এখন দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিকভাবেও আলোচিত ও সমালোচিত হতে দেখা যাচ্ছে। আর একটি সমস্যা হলো বৈষম্য। দলীয়করণের ব্যাপক প্রভাব ১৯৯১ সালের পর থেকে অদ্যাবধি ক্রমবর্ধমান। বর্তমানে সরকারদলীয় ব্যক্তিবর্গ ছাড়া অন্য নাগরিকদের পক্ষে রাষ্ট্রীয় বা সরকারি কোনো সুযোগ-সুবিধা, চাকরি, ব্যবসা ইত্যাদি সম্ভব হচ্ছে না বলে জনগণের উপলব্ধি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কাছে বা অন্যান্য সরকারি দফতর, প্রশাসনে সরকারদলীয় লোকজনের জন্য সুবিধাজনক পৃথক ব্যবস্থা। স্পষ্টত সাধারণ মানুষ ও সরকারদলীয় ব্যক্তিবর্গের মধ্যে নিয়মনীতি ও আইন প্রয়োগে ব্যাপক পক্ষপাতিত্বমূলক আচরণ লক্ষ্য করা যায়। সরকারদলীয় ব্যক্তিবর্গ যদি প্রথম শ্রেণির নাগরিক হয়, সেখানে অবস্থাভেদে সাধারণ নাগরিকগণ দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণি হিসেবে গণ্য হয়।

ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে ও কোনো কোনো ক্ষেত্রে চেহারা, পোশাক-পরিচ্ছদের কারণে বৈষম্যের অভিযোগ সংখ্যালঘু সম্প্রদায় শুধু নয়, সাধারণ নাগরিকদের মধ্য থেকেও শোনা যায়। কাজেই বৈষম্যমুক্ত, ন্যায়বিচারভিত্তিক সমাজ গঠন যা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা তা এখনো বাস্তবায়িত হয়নি।

আমাদের অতীত বলে বাংলাদেশের মানুষ মুক্তিকামী। মুক্তির চেতনা বাস্তবায়নে তারা অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে, যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকে। মানুষ এখনো অপেক্ষায় আছে। তাদের কাছে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি তারাই যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে সক্রিয়। সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক মহল যত শীঘ্র এ বাস্তবতা উপলব্ধি করবে, ততই মঙ্গল তাদের নিজেদের, সঙ্গে দেশ ও জাতির।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি
মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল
টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু
ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই
প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯
দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প
তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র
ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প
চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল
শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু
টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাধিক জামগাছ ঘিরে চিলুয়ায় উৎসবের আমেজ
শতাধিক জামগাছ ঘিরে চিলুয়ায় উৎসবের আমেজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ট্রাক শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
কুষ্টিয়ায় ট্রাক শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ
রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে নদী থেকে নারী ও শিশুর মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নদী থেকে নারী ও শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ে পাচারকালে ধনেশ পাখি উদ্ধার
পাহাড়ে পাচারকালে ধনেশ পাখি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করলেন দুই উপদেষ্টা
পদ্মার ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করলেন দুই উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে মাটি পরিবহনের সময় ৪০ ট্রাক্টর জব্দ করলো সেনাবাহিনী
নাটোরে মাটি পরিবহনের সময় ৪০ ট্রাক্টর জব্দ করলো সেনাবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে লবণ পানির আগ্রাসন থেকে মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
বাগেরহাটে লবণ পানির আগ্রাসন থেকে মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন অফিসের নারী পরিচ্ছন্নতা কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নির্বাচন অফিসের নারী পরিচ্ছন্নতা কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মেয়েকে দুবাইতে ফ্ল্যাট কিনে দেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন’, জয়ের অভিযোগের জবাবে গভর্নর
‘মেয়েকে দুবাইতে ফ্ল্যাট কিনে দেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন’, জয়ের অভিযোগের জবাবে গভর্নর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখন আমরাই হচ্ছি বড় মাফিয়া’ বলা এনসিপি নেতাকে শোকজ
‘এখন আমরাই হচ্ছি বড় মাফিয়া’ বলা এনসিপি নেতাকে শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত
মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি
ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের
প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি
মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা
আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?
সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এএফসি বাছাইয়ে হংকংয়ের কাছে হেরে তলানিতে ভারত
এএফসি বাছাইয়ে হংকংয়ের কাছে হেরে তলানিতে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কমনওয়েলথ মহাসচিবের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কমনওয়েলথ মহাসচিবের সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে ধস
বিদেশি বিনিয়োগে ধস

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা
নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল
আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত
হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব
ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বিদেশি মদসহ চার মাদক কারবারি আটক
সিলেটে বিদেশি মদসহ চার মাদক কারবারি আটক

নগর জীবন

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু

নগর জীবন

উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা
উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল
ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল

শোবিজ

ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু
ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু

দেশগ্রাম

পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থার আশ্বাস
পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থার আশ্বাস

নগর জীবন

রাজধানীতে চোরাই পিকআপসহ গ্রেপ্তার ১
রাজধানীতে চোরাই পিকআপসহ গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে
জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে

নগর জীবন

শ্রম অধিকার সুরক্ষায় নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ
শ্রম অধিকার সুরক্ষায় নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ
চুয়াডাঙ্গায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ

নগর জীবন

আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি
আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ জেলের লাশ কর্ণফুলীতে
নিখোঁজ জেলের লাশ কর্ণফুলীতে

দেশগ্রাম

কখন কিট আসবে জানে না স্বাস্থ্য বিভাগ
কখন কিট আসবে জানে না স্বাস্থ্য বিভাগ

নগর জীবন

বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু
বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

নগর জীবন

কান্তজীউ মন্দিরে মিলনমেলা পুণ্যার্থীদের
কান্তজীউ মন্দিরে মিলনমেলা পুণ্যার্থীদের

দেশগ্রাম

এক দিনেই হাসপাতালে ২৮৮ ডেঙ্গুরোগী
এক দিনেই হাসপাতালে ২৮৮ ডেঙ্গুরোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার
মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা