শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

সংলাপ : শুভ উদ্যোগ নিন

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
সংলাপ : শুভ উদ্যোগ নিন

লেখা যেদিন ছাপা হচ্ছে সেদিন অবরোধের ৩৭তম দিন চলছে। দৈনিক পত্রিকাসমূহের খবর অনুযায়ী রবিবার পর্যন্ত মৃত্যুর মিছিলে যোগ দিয়েছে ৮৫ জন। মাঝে দুই দিন গেল তার প্রথম দিনে অন্তত দুজন মারা গেছেন। দ্বিতীয় দিন অর্থাৎ মঙ্গলবারের কথা বলতে পারব না কারণ এখন আমি লিখছি। যদি এরকম হতো অন্তত একটা দিন মৃত্যুর সংবাদ ছাড়া যেত তাহলে কতই না ভালো হতো। কিন্তু এই পোড়া দেশে সে রকমটি হওয়ার জো এখন আর নেই। সত্যি সত্যি দেশ এখন একটি মৃত্যুপুরিতে পরিণত। এই অবস্থাকে সামনে রেখেই ৭ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশনে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এক গোলটেবিল বৈঠকে মিলিত হন। বিরাজিত পরিস্থিতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে সংকট নিরসনে দেশের বিশিষ্ট নাগরিকরা একটি জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠানের প্রস্তাব গ্রহণ করেন। প্রাক্তন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রাক্তন উপদেষ্টা ড. আকবর আলি খান, এম হাফিজউদ্দিন খান, শফি সামি, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ, বিশিষ্ট আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক প্রমুখ এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে ড. কামাল হোসেন, সিপিবির সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, বাসদের সাধারণ সম্পাদক কমরেড খালেকুজ্জামান, বিকল্প ধারার সাধারণ সম্পাদক মেজর (অব.) মান্নান, জেএসডির সভাপতি আ স ম রবসহ রাজনৈতিক নেতারা উপস্থিত থাকলেও সমাবেশ সুস্পষ্টভাবে ওই বিশিষ্ট নাগরিকদের প্রভাবান্বিত ছিল। আলোচনা ছিল উন্মুক্ত।

৭ তারিখে অনুষ্ঠিত এই গোলটেবিল বৈঠক প্রচণ্ড নাড়া দেয় মানুষকে। কারণ মানুষ সত্যি সত্যি ইতিমধ্যে অধীর হয়ে উঠেছেন। কী যে অবর্ণনীয় ক্ষতি হচ্ছে দেশের তা কারও অজানা নয়। মিডিয়ার বিশেষত ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার কল্যাণে দেশের মানুষ চিন্তার দিক থেকে অনেক এগিয়ে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের, এমনকি সাধারণ মানুষেরও টেলিফোন পাই। তারা তাদের উদ্বেগের কথা বলেন। অবরোধ শুরুর দিকে ব্যবসায়ীদের সংগঠনগুলো জানিয়েছিল, অবরোধের কারণে প্রতিদিন ক্ষতির পরিমাণ আড়াই হাজার কোটি টাকার মতো। দুই দিন আগে এক পত্রিকায় পড়লাম এ পর্যন্ত ক্ষতির পরিমাণ ৯০ হাজার কোটি টাকা। সোজা কথা? আমাদের বাজেটের পরিমাণ কত? অর্ধেকের মতো টাকা তো আগেই নাই হয়ে গেল। ৯ মাস যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিলাম আমরা। লাখ লাখ মানুষ জীবন দিয়েছিল, লাখো মা-বোন ইজ্জত। কেন? একটা সুন্দর সম্মানের জীবন পাওয়ার জন্যই তো। একটা শান্তির দীপ গড়ার প্রত্যাশায় হয়তো। অথচ সেই দেশে মানুষ জ্বলছে পেট্রলবোমায়। মরছে পুড়ে অঙ্গার হয়ে। দেশের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা এসএসসি হতে পারবে কি পারবে না তা নিয়েই তীব্র সংশয়।

এগুলো তো বন্ধ হতে হবে। সেই বিবেচনা থেকেই নাগরিক সমাজের এই আকুতি, সংলাপের সনির্বন্ধ অনুরোধ। সভায় যিনি সভাপতিত্ব করেছিলেন প্রাক্তন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এটিএম শামসুল হুদা ইতিমধ্যেই এই আকুতি জানিয়ে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বরাবর চিঠি তাদের কার্যালয়ে পাঠিয়ে দিয়েছেন।

এটা নেহায়েতই একটি নাগরিক দায়িত্ববোধ। একজন মানুষ সমাজ বা রাষ্ট্রের তেমন কেউ নয়, তিনি কি এরকম বোধে জাগতে পারেন না? একেবারেই রাম-শ্যাম, যদু-মধু যদি দেশের বর্তমান পরিস্থিতির ব্যাপারে কিছু বলতে চায়, তবে কি বলব নাকি, এই বেটা তুই কেরে। তোর ন্যাশনাল আইডি দেখা। সংলাপের প্রস্তাবে সরকারের পক্ষ থেকে যে প্রতিক্রিয়া দেখানো হয়েছে তা সচেতন মহলকে রীতিমতো বিস্মিত করেছে। প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম বিবিসিকে বলেছেন, এখনকার উদ্যোগে শামসুল হুদা ছাড়া অন্য সবার ভূমিকা নিয়ে বিতর্ক আছে বলে তারা মনে করেন। তারা এ মুহূর্তে এ উদ্যোগকে গুরুত্ব দিতে চান না। তাদের নিশ্চয়ই এজেন্ডা আছে। কি সেই এজেন্ডা? ওই একই দিন, সোমবার যে রাতে এইচ টি ইমাম বিবিসির সঙ্গে কথা বলেছেন সেদিন দিনের বেলা মন্ত্রিসভার বৈঠকে বিশিষ্ট নাগরিকদের ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলব বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এই কুশীলবরা সংলাপের এজেন্ডা নিয়ে মাঠে নেমেছেন। মানে কি দাঁড়াল? এই বিশিষ্ট নাগরিকরা ১/১১-এর কুশীলব কিনা সে নিয়ে মন্তব্য পরে করছি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম বললেন, এদের নিশ্চয়ই এজেন্ডা আছে, সেটা কি? প্রধানমন্ত্রী নিজেই জবাব দিচ্ছেন- সংলাপ। এর মধ্যে তো কোনো রহস্য নেই। রাগঢাক নেই। তাহলে উষ্মা প্রকাশ করা কেন? সংলাপকেই অপছন্দ তাদের এখন। মিছি মিছি ১/১১-এর কুশীলব বলে গালাগালি কেন? এইচ টি ইমাম কি আলাদা আলাদা করে ব্যাখ্যা করতে পারবেন? উপস্থিত বিশিষ্টজনদের কাদের কাদের এ রকম ভূমিকা ছিল? বরং যারা এখন ক্ষমতায় আছেন তাদের অনেকের ব্যাপারে এ সময়ের অনেক কথা উঠেছে। আমি বলি কি এই নিন্দাবাদের চর্চা বাদ দিন। বিষয়ের মধ্যে আসুন। ৩৬ দিন পরে বলতে পারছেন কি যে পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। মঙ্গলবার প্রকাশিত পত্রিকার খবরে জানা গেল রাতে মহাসড়কে বাস চালানো বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। এর মানে কি? একদিন আগেই পত্রিকায় আসল, এখন থেকে নিয়মিত বাস চলাচল করবে। সরকার প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দেবে। মাত্র একদিনের ব্যবধানে সেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ই বাস না চালানোর ব্যাপারে অনড় অবস্থান নেয়। কেন? এর আগে সরকারের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতসহ দায়িত্বশীল মন্ত্রী ও প্রশাসনের কর্তারা তাদের বক্তব্যে ঢাকার বাইরের অবস্থা খারাপ বলে মন্তব্য করেন। তখন অনেকেই অর্থমন্ত্রীর রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ও বয়স নিয়ে রসিকতা করেছেন। কিন্তু এখন এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের ফলে অর্থমন্ত্রীর এই বক্তব্য সত্যায়িত হলো যে, ঢাকার বাইরের পরিস্থিতি সত্যিই খারাপ।

ঢাকার ভিতরেই বা পরিস্থিতি কি রকম? ঢাকার মধ্যে অবরোধ নেই। মাঝে মাঝে হরতাল ডাকছে ২০ দল তাতে কোনো পিকেটিং নেই। কিন্তু তাতেও অস্বস্তি যাচ্ছে না পরীক্ষার্থীদের। ঢাকার অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে দেখুন তারা তাদের সন্তানদের পরীক্ষা নিয়ে কি উৎকণ্ঠায় আছেন। মিছিল না থাক নাশকতা আছে ঢাকা মহানগরীতে। সরকার পক্ষ মিছিল ঢুকিয়ে দিয়েছেন গুলশানের কূটনৈতিকপাড়ায়। বিদেশি দূতাবাসগুলোর কেউ কেউ পত্রিকায় বিবৃতি দিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। বিচারের পিঠস্থল সুপ্রিমকোর্টে বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। এজলাস ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন বিচারপতিরা। বিচারকাজ বন্ধ হয়ে গেছে বলে বলা যেতে পারে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঢাকা থেকে দিলি্লকে যতই আশ্বস্ত করা হোক বাস্তব সে কথা বলছে না। আর দিলি্লকে আশ্বস্ত করার প্রয়োজন পড়ছে কেন? তারা কি উদ্বিগ্ন?

কেন এই পরিস্থিতি? সে আলোচনার মধ্যে আমি যাচ্ছি না। এ সম্পর্কে আমি অতীতে বলেছি। কিন্তু ৭ ফেব্রুয়ারি গোলটেবিল বৈঠকের পর তারা সে বিশ্লেষণে যাননি। তারা পরিস্থিতির গভীরতায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাদের আশঙ্কা পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে। কঠোরতম মনোভাব দেখানো সত্ত্বেও সরকারের সাফল্য শূন্যের কোঠায়। অতএব সংলাপের প্রয়োজন। কোনো শর্ত নেই। কে আগে কী করবে এ নিয়েও কোনো বিতর্ক নেই। উদ্বিগ্ন নাগরিক সমাজ বলছে সরকার পক্ষ বলুক তারা সংলাপ করবে। আন্দোলনকারীরা বলুক তারা সংলাপের ব্যাপারে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি দেখাবে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সরকার পক্ষ তো ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি দেখাচ্ছেই না। উল্টো তারা বলছেন, অাঁততায়ীর সঙ্গে সংলাপে বসা যেতে পারে না। কী অদ্ভুত কথা। আপনারা শান্তি বাহিনীর সঙ্গে বসতে পেরেছেন, বিডিআরের বিদ্রোহীদের সঙ্গে বসতে পেরেছেন আর এখন বেগম জিয়াকে অাঁততায়ী বলছেন। এই বেগম জিয়ার সঙ্গে শেখ হাসিনা আগে বসেননি? আবদুল জলিল-মান্নান ভূঁইয়ার সংলাপ তো ইতিহাস খ্যাত হয়ে আছে। বলবেন সেই সংলাপ তো সফল হয়নি। কিন্তু ১৯৮৭ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে ৮ নভেম্বর ৮৭ পর্যন্ত দুই নেত্রী এককভাবে অথবা তাদের সহযোগীসহ যে বৈঠকগুলো হয়েছিল তা তো সাফল্যের পালকে ভরপুর।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল : mrmanna.bd@gmail.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
সর্বশেষ খবর
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাহামাসকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে কানাডা
বাহামাসকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে কানাডা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলামোটরে ককটেল বিস্ফোরণ
বাংলামোটরে ককটেল বিস্ফোরণ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে ২৫তম নারী
টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ
রংপুর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে ২৫তম নারী টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬

৩৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

এনএসইউ ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ-এর মধ্যে শিল্প-একাডেমিয়া অংশীদারিত্বে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
এনএসইউ ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ-এর মধ্যে শিল্প-একাডেমিয়া অংশীদারিত্বে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

৫২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফরিদপুরে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর কারাদণ্ড
ফরিদপুরে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর কারাদণ্ড

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ, যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ, যুবকের পা বিচ্ছিন্ন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ সাঁতার প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ সাঁতার প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত
শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের পৃষ্ঠপোষণের অভিযোগে বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের জেরার মুখে ঢাবির প্রো-ভিসি ড. মামুন
ফ্যাসিবাদের পৃষ্ঠপোষণের অভিযোগে বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের জেরার মুখে ঢাবির প্রো-ভিসি ড. মামুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৮ দিনে প্রবাসী আয় ২২৯০২ কোটি টাকা
১৮ দিনে প্রবাসী আয় ২২৯০২ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে ১১তম ট্রেইনি কনস্টেবল ২০২৫ ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে ১১তম ট্রেইনি কনস্টেবল ২০২৫ ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে রংপুর ইপিজেডের বাস্তবায়নের দাবিতে ইউএনও অফিসে তালা
গোবিন্দগঞ্জে রংপুর ইপিজেডের বাস্তবায়নের দাবিতে ইউএনও অফিসে তালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ইজিবাইক চালকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ইজিবাইক চালকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৃশ্যমান বিচার চাই : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
দৃশ্যমান বিচার চাই : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৯

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইভ্যালির রাসেলের ৩ মাসের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেলের ৩ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে জুলাই ঘোষণাপত্রের দাবিতে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
লক্ষ্মীপুরে জুলাই ঘোষণাপত্রের দাবিতে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসর বিনোদনে পর্যটক মুখরিত বোদা উপজেলা
অবসর বিনোদনে পর্যটক মুখরিত বোদা উপজেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্টরা সমাজকে অস্ত্র-মাদক দিয়ে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্টরা সমাজকে অস্ত্র-মাদক দিয়ে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক
জাপানের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈদ্যুতিক ফাঁদে কৃষকের মৃত্যু
বৈদ্যুতিক ফাঁদে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শামীম ওসমানের দুই প্লট জব্দ, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শামীম ওসমানের দুই প্লট জব্দ, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

কী ঘোষণা আসবে আজ
কী ঘোষণা আসবে আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা