শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

সংলাপ : শুভ উদ্যোগ নিন

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
সংলাপ : শুভ উদ্যোগ নিন

লেখা যেদিন ছাপা হচ্ছে সেদিন অবরোধের ৩৭তম দিন চলছে। দৈনিক পত্রিকাসমূহের খবর অনুযায়ী রবিবার পর্যন্ত মৃত্যুর মিছিলে যোগ দিয়েছে ৮৫ জন। মাঝে দুই দিন গেল তার প্রথম দিনে অন্তত দুজন মারা গেছেন। দ্বিতীয় দিন অর্থাৎ মঙ্গলবারের কথা বলতে পারব না কারণ এখন আমি লিখছি। যদি এরকম হতো অন্তত একটা দিন মৃত্যুর সংবাদ ছাড়া যেত তাহলে কতই না ভালো হতো। কিন্তু এই পোড়া দেশে সে রকমটি হওয়ার জো এখন আর নেই। সত্যি সত্যি দেশ এখন একটি মৃত্যুপুরিতে পরিণত। এই অবস্থাকে সামনে রেখেই ৭ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশনে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এক গোলটেবিল বৈঠকে মিলিত হন। বিরাজিত পরিস্থিতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে সংকট নিরসনে দেশের বিশিষ্ট নাগরিকরা একটি জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠানের প্রস্তাব গ্রহণ করেন। প্রাক্তন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রাক্তন উপদেষ্টা ড. আকবর আলি খান, এম হাফিজউদ্দিন খান, শফি সামি, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ, বিশিষ্ট আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক প্রমুখ এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে ড. কামাল হোসেন, সিপিবির সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, বাসদের সাধারণ সম্পাদক কমরেড খালেকুজ্জামান, বিকল্প ধারার সাধারণ সম্পাদক মেজর (অব.) মান্নান, জেএসডির সভাপতি আ স ম রবসহ রাজনৈতিক নেতারা উপস্থিত থাকলেও সমাবেশ সুস্পষ্টভাবে ওই বিশিষ্ট নাগরিকদের প্রভাবান্বিত ছিল। আলোচনা ছিল উন্মুক্ত।

৭ তারিখে অনুষ্ঠিত এই গোলটেবিল বৈঠক প্রচণ্ড নাড়া দেয় মানুষকে। কারণ মানুষ সত্যি সত্যি ইতিমধ্যে অধীর হয়ে উঠেছেন। কী যে অবর্ণনীয় ক্ষতি হচ্ছে দেশের তা কারও অজানা নয়। মিডিয়ার বিশেষত ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার কল্যাণে দেশের মানুষ চিন্তার দিক থেকে অনেক এগিয়ে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের, এমনকি সাধারণ মানুষেরও টেলিফোন পাই। তারা তাদের উদ্বেগের কথা বলেন। অবরোধ শুরুর দিকে ব্যবসায়ীদের সংগঠনগুলো জানিয়েছিল, অবরোধের কারণে প্রতিদিন ক্ষতির পরিমাণ আড়াই হাজার কোটি টাকার মতো। দুই দিন আগে এক পত্রিকায় পড়লাম এ পর্যন্ত ক্ষতির পরিমাণ ৯০ হাজার কোটি টাকা। সোজা কথা? আমাদের বাজেটের পরিমাণ কত? অর্ধেকের মতো টাকা তো আগেই নাই হয়ে গেল। ৯ মাস যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিলাম আমরা। লাখ লাখ মানুষ জীবন দিয়েছিল, লাখো মা-বোন ইজ্জত। কেন? একটা সুন্দর সম্মানের জীবন পাওয়ার জন্যই তো। একটা শান্তির দীপ গড়ার প্রত্যাশায় হয়তো। অথচ সেই দেশে মানুষ জ্বলছে পেট্রলবোমায়। মরছে পুড়ে অঙ্গার হয়ে। দেশের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা এসএসসি হতে পারবে কি পারবে না তা নিয়েই তীব্র সংশয়।

এগুলো তো বন্ধ হতে হবে। সেই বিবেচনা থেকেই নাগরিক সমাজের এই আকুতি, সংলাপের সনির্বন্ধ অনুরোধ। সভায় যিনি সভাপতিত্ব করেছিলেন প্রাক্তন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এটিএম শামসুল হুদা ইতিমধ্যেই এই আকুতি জানিয়ে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বরাবর চিঠি তাদের কার্যালয়ে পাঠিয়ে দিয়েছেন।

এটা নেহায়েতই একটি নাগরিক দায়িত্ববোধ। একজন মানুষ সমাজ বা রাষ্ট্রের তেমন কেউ নয়, তিনি কি এরকম বোধে জাগতে পারেন না? একেবারেই রাম-শ্যাম, যদু-মধু যদি দেশের বর্তমান পরিস্থিতির ব্যাপারে কিছু বলতে চায়, তবে কি বলব নাকি, এই বেটা তুই কেরে। তোর ন্যাশনাল আইডি দেখা। সংলাপের প্রস্তাবে সরকারের পক্ষ থেকে যে প্রতিক্রিয়া দেখানো হয়েছে তা সচেতন মহলকে রীতিমতো বিস্মিত করেছে। প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম বিবিসিকে বলেছেন, এখনকার উদ্যোগে শামসুল হুদা ছাড়া অন্য সবার ভূমিকা নিয়ে বিতর্ক আছে বলে তারা মনে করেন। তারা এ মুহূর্তে এ উদ্যোগকে গুরুত্ব দিতে চান না। তাদের নিশ্চয়ই এজেন্ডা আছে। কি সেই এজেন্ডা? ওই একই দিন, সোমবার যে রাতে এইচ টি ইমাম বিবিসির সঙ্গে কথা বলেছেন সেদিন দিনের বেলা মন্ত্রিসভার বৈঠকে বিশিষ্ট নাগরিকদের ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলব বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এই কুশীলবরা সংলাপের এজেন্ডা নিয়ে মাঠে নেমেছেন। মানে কি দাঁড়াল? এই বিশিষ্ট নাগরিকরা ১/১১-এর কুশীলব কিনা সে নিয়ে মন্তব্য পরে করছি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম বললেন, এদের নিশ্চয়ই এজেন্ডা আছে, সেটা কি? প্রধানমন্ত্রী নিজেই জবাব দিচ্ছেন- সংলাপ। এর মধ্যে তো কোনো রহস্য নেই। রাগঢাক নেই। তাহলে উষ্মা প্রকাশ করা কেন? সংলাপকেই অপছন্দ তাদের এখন। মিছি মিছি ১/১১-এর কুশীলব বলে গালাগালি কেন? এইচ টি ইমাম কি আলাদা আলাদা করে ব্যাখ্যা করতে পারবেন? উপস্থিত বিশিষ্টজনদের কাদের কাদের এ রকম ভূমিকা ছিল? বরং যারা এখন ক্ষমতায় আছেন তাদের অনেকের ব্যাপারে এ সময়ের অনেক কথা উঠেছে। আমি বলি কি এই নিন্দাবাদের চর্চা বাদ দিন। বিষয়ের মধ্যে আসুন। ৩৬ দিন পরে বলতে পারছেন কি যে পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। মঙ্গলবার প্রকাশিত পত্রিকার খবরে জানা গেল রাতে মহাসড়কে বাস চালানো বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। এর মানে কি? একদিন আগেই পত্রিকায় আসল, এখন থেকে নিয়মিত বাস চলাচল করবে। সরকার প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দেবে। মাত্র একদিনের ব্যবধানে সেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ই বাস না চালানোর ব্যাপারে অনড় অবস্থান নেয়। কেন? এর আগে সরকারের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতসহ দায়িত্বশীল মন্ত্রী ও প্রশাসনের কর্তারা তাদের বক্তব্যে ঢাকার বাইরের অবস্থা খারাপ বলে মন্তব্য করেন। তখন অনেকেই অর্থমন্ত্রীর রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ও বয়স নিয়ে রসিকতা করেছেন। কিন্তু এখন এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের ফলে অর্থমন্ত্রীর এই বক্তব্য সত্যায়িত হলো যে, ঢাকার বাইরের পরিস্থিতি সত্যিই খারাপ।

ঢাকার ভিতরেই বা পরিস্থিতি কি রকম? ঢাকার মধ্যে অবরোধ নেই। মাঝে মাঝে হরতাল ডাকছে ২০ দল তাতে কোনো পিকেটিং নেই। কিন্তু তাতেও অস্বস্তি যাচ্ছে না পরীক্ষার্থীদের। ঢাকার অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে দেখুন তারা তাদের সন্তানদের পরীক্ষা নিয়ে কি উৎকণ্ঠায় আছেন। মিছিল না থাক নাশকতা আছে ঢাকা মহানগরীতে। সরকার পক্ষ মিছিল ঢুকিয়ে দিয়েছেন গুলশানের কূটনৈতিকপাড়ায়। বিদেশি দূতাবাসগুলোর কেউ কেউ পত্রিকায় বিবৃতি দিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। বিচারের পিঠস্থল সুপ্রিমকোর্টে বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। এজলাস ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন বিচারপতিরা। বিচারকাজ বন্ধ হয়ে গেছে বলে বলা যেতে পারে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঢাকা থেকে দিলি্লকে যতই আশ্বস্ত করা হোক বাস্তব সে কথা বলছে না। আর দিলি্লকে আশ্বস্ত করার প্রয়োজন পড়ছে কেন? তারা কি উদ্বিগ্ন?

কেন এই পরিস্থিতি? সে আলোচনার মধ্যে আমি যাচ্ছি না। এ সম্পর্কে আমি অতীতে বলেছি। কিন্তু ৭ ফেব্রুয়ারি গোলটেবিল বৈঠকের পর তারা সে বিশ্লেষণে যাননি। তারা পরিস্থিতির গভীরতায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাদের আশঙ্কা পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে। কঠোরতম মনোভাব দেখানো সত্ত্বেও সরকারের সাফল্য শূন্যের কোঠায়। অতএব সংলাপের প্রয়োজন। কোনো শর্ত নেই। কে আগে কী করবে এ নিয়েও কোনো বিতর্ক নেই। উদ্বিগ্ন নাগরিক সমাজ বলছে সরকার পক্ষ বলুক তারা সংলাপ করবে। আন্দোলনকারীরা বলুক তারা সংলাপের ব্যাপারে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি দেখাবে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সরকার পক্ষ তো ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি দেখাচ্ছেই না। উল্টো তারা বলছেন, অাঁততায়ীর সঙ্গে সংলাপে বসা যেতে পারে না। কী অদ্ভুত কথা। আপনারা শান্তি বাহিনীর সঙ্গে বসতে পেরেছেন, বিডিআরের বিদ্রোহীদের সঙ্গে বসতে পেরেছেন আর এখন বেগম জিয়াকে অাঁততায়ী বলছেন। এই বেগম জিয়ার সঙ্গে শেখ হাসিনা আগে বসেননি? আবদুল জলিল-মান্নান ভূঁইয়ার সংলাপ তো ইতিহাস খ্যাত হয়ে আছে। বলবেন সেই সংলাপ তো সফল হয়নি। কিন্তু ১৯৮৭ সালের ২৮ অক্টোবর থেকে ৮ নভেম্বর ৮৭ পর্যন্ত দুই নেত্রী এককভাবে অথবা তাদের সহযোগীসহ যে বৈঠকগুলো হয়েছিল তা তো সাফল্যের পালকে ভরপুর।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম