শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

অশনি সংকেত! দুর্ভিক্ষ অস্বাভাবিক নয়!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
অশনি সংকেত! দুর্ভিক্ষ অস্বাভাবিক নয়!

আজকের লেখাটি শুরু করার আগে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলাম রাত প্রায় ১১টা বেজে গেছে। ২০১৫ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ নিয়ে হৃদয়ের মধ্যে যে বেদনা অনুভব করছি তা আমার জীবনে কোনো দিন কোনোকালে ঘটেনি। আমি সাধারণত দিনের বেলায় লিখি। অফিসে বসে কাজের ফাঁকে হুটহাট করে নিজের হাতে লিখি। আরও অনেক ব্যস্ত কলাম লেখকের মতো আমি ডিকটেশন দিতে পারি না। আবার কম্পিউটারের কিবোর্ড ব্যবহার করেও লিখতে পারি না। কাগজ ও কলম ছাড়া যেন আমার চলেই না। আমার বন্ধুবান্ধব যারা মূলত বড় বড় করপোরেট ব্যবসায়ী কিংবা উচ্চপদস্থ আমলা- তারা আমার লেখালেখি নিয়ে প্রায়ই বিস্ময় প্রকাশ করে। কারণ ব্যবসায়ী হিসেবে আমার ব্যস্ততা তাদের চেয়ে কম হওয়ার কথা নয়- যেখানে ব্যবসা-বাণিজ্য, রাজনীতি, সভা-সমিতি, সেমিনার, দেশ-বিদেশ ভ্রমণ, ধর্ম-কর্ম এবং সাংসারিক কর্ম সম্পাদনের পর দৈনিক গড়ে প্রায় পনেরশ' শব্দ লেখার ঝক্কি-ঝামেলার হিসাব তারা মেলাতে পারে না। এতদিন ধরে আমার নিজেরও প্রশ্ন ছিল। আজ আমার লেখাগুলো হুটহাট করে বের হয় কীভাবে! উত্তর বের করতে পারিনি, তবে ৫ জানুয়ারি, ২০১৫ সালের অব্যাহত অবরোধের কারণে আমার সেই প্রশ্নের উত্তর আমি পেয়ে গেছি।

আমার নিত্যদিনকার কর্মে ছিল অফুরন্ত শান্তি, স্থিতি এবং দুই চোখজুড়ে ছিল রাজ্যের সব স্বপ্ন। ফলে চিন্তার জগতে নিমজ্জিত হয়ে ঝটপট কোনো কিছু লিখে ফেলা কোনো ব্যাপারই ছিল না। কিন্তু ইদানীংকালে আমি আর পারছি না। চারদিকের সীমাহীন অশান্তি, নৈরাজ্য, সন্ত্রাস, মানুষের নির্মম অকাল মৃত্যু এবং পাষাণ-পাষাণীদের রণহুঙ্কার আমার চিন্তাচেতনাকে বিনষ্ট করে দিচ্ছে। আমার সাজানো-গোছানো ব্যবসা-বাণিজ্য, পরিপাটি অর্থনৈতিক সঙ্গতি এবং মানসিক শান্তি যেন হাসপাতালগুলোর বার্ন ইউনিটের লোকজনের আহাজারির সঙ্গে একাকার হয়ে গেছে। তাই আগের মতো অফিসে বসে কাজের ফাঁকে লিখতে পারি না।

দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে কেবল আমি নই- দেশের সব আমজনতা তাদের দৈনন্দিন কর্মস্পৃহা হারিয়ে ফেলেছে। যারা দেশকে নিয়ে চিন্তাভাবনা করেন তারা স্পষ্টতই বুঝতে পারছেন যে সর্বগ্রাসী বিপদ পুরো জাতিকে অক্টোপাসের মতো অাঁকড়ে ধরে আছে। আদতে সেগুলো ছিল ছোট ছোট সমস্যা। ঘটনা পরিক্রমায় তা হয়ে পড়েছে হিমালয়সম উঁচু। দেশের অর্থনীতি, সামাজিক বন্ধন, পারস্পরিক সম্পর্ক, স্থিতিশীলতার দেয়াল পুরোপুরি ভেঙে পড়তে বসেছে। আজ যারা ক্ষমতায় আছেন কিংবা আগামীতে যারা ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছেন তারা যদি এখনো সজ্জন এবং সচেতন না হন তাহলে এই জাতির ইতিহাসে খুব শিগগিরই একটি ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ এবং সিভিল ওয়ার বা গৃহযুদ্ধের কলঙ্ক যুক্ত হবে তা প্রায় নিশ্চিত করেই বলা যায়।

সরকারের যেসব লোক উঁচু গলায় উন্নয়নের কথা বলছেন তারা কি জানেন আমাদের দেশের অর্থনীতির সার্বিক অবস্থা কেমন? দেশের সব বীমা, ব্যাংক, লিজিং কোম্পানিসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব মূলধন সাকুল্যে ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি হবে না। এসব প্রতিষ্ঠানে দেশের জনগণ এবং সরকারের মোট স্থায়ী আমানতের পরিমাণ মাত্র এক লাখ কোটি টাকার মতো। অস্থায়ী আমানত এবং চলতি হিসাবে লেনদেনকৃত অর্থের পরিমাণ সর্বোচ্চ দুই লাখ কোটি টাকার মতো। ব্যাংকগুলো এযাবৎকালে সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ কোটি টাকার মতো ঋণ বিতরণ করেছে। দেশের সব পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকৃত অর্থের পরিমাণ মাত্র তিন লাখ কোটি টাকা। আমাদের অর্থনীতির অর্থবাজারের এই যে ব্যাপ্তি তা ভারতের যে কোনো বড়মানের একটি প্রাইভেট কোম্পানির চেয়েও কম।

এবার সরকারের আয়-রোজগারের দিকে একটু তাকানো যাক। বর্তমানে দেশের ৮৫% অর্থাৎ জাতীয় বাজেটের ৮৫% আসে বিভিন্ন শুল্ক এবং ভূমিকর, স্ট্যাম্প প্রভৃতি থেকে। এর মধ্যে সিংহভাগ অর্থাৎ প্রায় ৯৫ ভাগ অর্থ আসে আমদানি শুল্ক, ভ্যাট এবং আয়কর থেকে। বর্তমানে প্রতি মাসে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকার আমদানি শুল্ক আদায়ের টার্গেট রয়েছে। কিন্তু গত তিন মাসে টার্গেট পূর্ণ হয়নি। হরতাল-অবরোধের কারণে জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি এবং মার্চ মাসে অর্ধেক টার্গেটও পূর্ণ হবে না। অর্থাৎ গত তিন মাস এবং আগামী তিন মাস মিলিয়ে কেবল আমদানি খাতেই রাজস্ব ক্ষতির পরিমাণ হবে ৪০ হাজার কোটি টাকা। আমদানির ওপর নির্ভর করে অগ্রিম আয়কর এবং ভ্যাট। এই খাতে কম আদায়ের সম্ভাবনা প্রায় হাজার কোটি টাকা। তাহলে দেখা যাচ্ছে মার্চ মাস পর্যন্ত সরকারের আয়ে ঘাটতি দেখা দেবে ৫০ হাজার কোটি টাকা।

এবার সরকারের ব্যয়ের খাতটি নিয়ে একটু আলোচনা করি। হরতাল-অবরোধের জন্য কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পেছনে মার্চ অবধি অতিরিক্ত খরচ করতে হবে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। বিআরটিসি, রেলওয়ের ক্ষয়ক্ষতিও ৫০০ কোটি টাকার কম হবে না। বিদ্যুৎ, জ্বালানি, সরকারি মালিকানাধীন শিল্পকারখানায় ভর্তুকি এবং লোকসানের পরিমাণ হবে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকার অতিরিক্ত দেনা এবং ৫০ হাজার কোটি টাকার লোকসান গুনে এগুতে হবে বর্তমান বা ভবিষ্যৎ সরকারকে যদি বর্তমান সমস্যা ইনশাল্লাহ মার্চের মধ্যে নিষ্পত্তি হয়ে যায়। সরকারি খাতের কম আয় এবং অতিরিক্ত ব্যয় মিলিয়ে বাজেট ঘাটতি মোকাবিলা করতে হবে ৬০ হাজার কোটি টাকা। অন্যদিকে বেসরকারি খাতে দেশবাসীর লোকসান হচ্ছে প্রতিদিন আড়াই হাজার কোটি টাকা। মার্চ মাস পর্যন্ত এই ক্ষতির পরিমাণ হবে দুই লাখ পনের হাজার কোটি টাকা। এই বিশাল ক্ষতির দায় বহন করার ক্ষমতা আমাদের সরকারের যেমন নেই, তেমনি বেসরকারি খাতেরও নেই। দেশের ব্যবসায়ীরা রাস্তায় নামছেন। সরকারের কথামতো হরতালের মধ্যে অনেকে মার্কেট খোলা রাখার চেষ্টা করছেন; কিন্তু ক্রেতা নেই। উল্টো দোকানগুলো খোলা রাখার জন্য দৈনিক অতিরিক্ত হারে কর্মচারীদের মজুরি গুনতে হচ্ছে। আখেরে ফলাফল উল্টো লাভ না হয়ে ক্ষতি হচ্ছে।

আগামীদিনে হরতাল-অবরোধের মধ্যে সরকারের জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ বিপদ হিসেবে উপস্থিত হবে শ্রমিক বিদ্রোহ। আমাদের দেশের সবচেয়ে শ্রমঘন শিল্প হলো গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি। প্রায় ৪০ লাখ লোক সরাসরি এই সেক্টরে কর্মরত যার ৯৫%-ই হলো শ্রমিক। শুধু বাংলাদেশই নয়, সারা দুনিয়াতে গার্মেন্ট হলো দিন এনে দিন খাওয়ার মতো শিল্পপ্রতিষ্ঠান। এদের পুঁজি বলতে বিল্ডিং এবং সেলাই মেশিনসহ অন্যান্য ভৌতিক কাঠামো। এদের চলতি মূলধন হলো ব্যাক টু ব্যাক এলসির বিপরীতে পিসি বা সিসি লোন। ক্ষেত্রবিশেষের এঙ্পোর্ট ডকুমেন্টের বিপরীতে ব্যাংক ঋণ। নিজস্ব সঞ্চয়ী হিসেবে আগামী তিন মাসের বেতন-বোনাস সংরক্ষিত রয়েছে এমন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাংলাদেশে ৫০টিও আছে কিনা সন্দেহ। প্রত্যেকটি গার্মেন্টশিল্পকে মাস শেষে বেতনের জন্য ব্যাংকে গিয়ে ধরনা দিতে হয়। ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন কোনোমতে দিতে পারলেও মার্চ মাসে গিয়ে বেশির ভাগ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বিপদে পড়বে। তাদের নগদ সহায়তা দেওয়ার মতো সুযোগ এবং সামর্থ্য ব্যাংক, বীমা বা সরকারের নেই। ফলে শ্রমিকরা রাস্তায় নেমে আসবে। শুরু হবে নতুন সামাজিক বিপর্যয়।

দেশের আবাসনশিল্পে মন্দা যাচ্ছে সেই ২০১৩ সাল থেকেই। ২০১৪ সালে এসে এই মন্দা ভয়াবহ আকার ধারণ করে। বর্তমানে এই সেক্টরে লোকজন যে কী অবস্থায় দিনাতিপাত করছেন তা কেবল ভুক্তভোগীরাই বলতে পারবে। গার্মেন্ট-আবাসন ছাড়াও দেশের উদীয়মান অন্যসব উৎপাদনমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং সেবা খাতও বর্তমান অরাজকতার কারণে মারাত্দক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। সবচেয়ে বিপদে পড়েছে প্রান্তিক চাষি এবং দিনমজুরের মতো খেটে খাওয়া মানুষ। দেশের সার্বিক কৃষি ব্যবস্থায় হরতাল-অবরোধের কারণে একদিকে যেমন চলতি মৌসুমের উৎপাদিত কৃষিপণ্য সংরক্ষণ, বিক্রয় ও বিপণনে সীমাহীন লোকসান গুনতে হচ্ছে তেমনি আগামী মৌসুমের চাষাবাদে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা যা কিনা আমাদেরকে বিরাট এবং ব্যাপক শস্য ঘাটতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এই ঘাটতি শেষাবধি ডেকে আনতে পারে ভয়াবহ এক দুর্ভিক্ষের।

বর্তমান বিশ্বে কোনো দেশ দুর্ভিক্ষকবলিত হয়ে চরম বিপর্যয়ের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম কেবল বাংলাদেশ ছাড়া। আর আমরা সেই বিপদে পড়ব কেবল আমাদের খাদ্যাভ্যাসের জন্য। আমরা পৃথিবীর একমাত্র জাতি যারা কিনা তাদের খাবারের ৯০ ভাগ চাহিদাপূর্ণ করি ভাত দ্বারা। বাকি ১০ ভাগ অন্যান্য তরিতরকারী এবং পানীয় দ্বারা। বাংলাদেশিদের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য অর্থাৎ চাল এককভাবে সরবরাহ করতে পারে এমন কোনো দেশ দুনিয়ায় নেই। বিশ্বের চাল উৎপাদনকারী দেশের সংখ্যা এবং উৎপাদনের পরিমাণ কমছে। এ অবস্থায় টাকা থাকলেও আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় চাল আমদানি করতে পারব না। ওই অবস্থায় যদি কেউ আলু খাবার পরামর্শ দেয় তবে তার টাকু মাথা ফাটিয়ে আলুভর্তা বানিয়ে জনগণ ক্রোধের আগুনের জ্বালা মেটাবে।

ভবিষ্যৎ দুর্ভিক্ষের জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে নিয়ে আসবে ডায়রিয়া নামক মরণব্যাধিটি। এমনিতেই আমাদের পেট সারা বছর খারাপ থাকে। ফলে পেট থেকে উৎপন্ন হয় কোটি কোটি টন বিষাক্ত গ্যাস এবং লাখো কোটি টন ততধিক বিষাক্ত বর্জ্য। স্বাভাবিক অবস্থায় আমাদের প্রকৃতি অলৌকিকভাবে আত্দীভূত করে নেয়। কিন্তু বিশাল জনসংখ্যার মাত্র ১০ ভাগ লোক যদি ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয় তাহলে প্রকৃতির শুষে নেওয়ার সেই আত্দীভূত ক্ষমতা লোপ পাবে। আমাদের অতীত দুর্ভিক্ষের তুলনায় ভবিষ্যৎ দুর্ভিক্ষ কমপক্ষে এক হাজার গুণ বেশি ভোগাবে ডায়রিয়া নামক রোগটির দ্বারা আর এটি হবে ভয়াবহ পরিবেশ দূষণ, অধিক জনসংখ্যা, পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার অপ্রতুলতা এবং সুপেয় পানির অভাবে। আর সেই দিন সেই বিপর্যয়ের দুর্গন্ধময় আক্রমণ থেকে বাংলাদেশের কোনো ভবনই রক্ষা পাবে না।

দেশের চলমান হরতাল-অবরোধের হাজারো নেতিবাচক পরিণতির মধ্যে আমি কেবল অর্থনৈতিক সেক্টরের কয়েকটির কথা বললাম। এর বাইরে চুরি, ডাকাতি, হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট, মিথ্যাচার, অনাচার, বিকৃত মনমানসিকতা, পতিতাবৃত্তি, নেশা, মারামারি, কাটাকাটি ইত্যাদি বাড়তে থাকবে জ্যামিতিকহারে। আর তখন আজকের গণ্ডগোলের উৎপাদনকারী প্রক্রিয়াজাতকারী, মদদদানকারী, বিপণনকারী এবং ভোক্তাদের চাঁন্দের দেশে পালাতে হবে অথবা জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মিশে যেতে হবে মাটির সঙ্গে।

লেখক : কলামিস্ট।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়