শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

অশনি সংকেত! দুর্ভিক্ষ অস্বাভাবিক নয়!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
অশনি সংকেত! দুর্ভিক্ষ অস্বাভাবিক নয়!

আজকের লেখাটি শুরু করার আগে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলাম রাত প্রায় ১১টা বেজে গেছে। ২০১৫ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ নিয়ে হৃদয়ের মধ্যে যে বেদনা অনুভব করছি তা আমার জীবনে কোনো দিন কোনোকালে ঘটেনি। আমি সাধারণত দিনের বেলায় লিখি। অফিসে বসে কাজের ফাঁকে হুটহাট করে নিজের হাতে লিখি। আরও অনেক ব্যস্ত কলাম লেখকের মতো আমি ডিকটেশন দিতে পারি না। আবার কম্পিউটারের কিবোর্ড ব্যবহার করেও লিখতে পারি না। কাগজ ও কলম ছাড়া যেন আমার চলেই না। আমার বন্ধুবান্ধব যারা মূলত বড় বড় করপোরেট ব্যবসায়ী কিংবা উচ্চপদস্থ আমলা- তারা আমার লেখালেখি নিয়ে প্রায়ই বিস্ময় প্রকাশ করে। কারণ ব্যবসায়ী হিসেবে আমার ব্যস্ততা তাদের চেয়ে কম হওয়ার কথা নয়- যেখানে ব্যবসা-বাণিজ্য, রাজনীতি, সভা-সমিতি, সেমিনার, দেশ-বিদেশ ভ্রমণ, ধর্ম-কর্ম এবং সাংসারিক কর্ম সম্পাদনের পর দৈনিক গড়ে প্রায় পনেরশ' শব্দ লেখার ঝক্কি-ঝামেলার হিসাব তারা মেলাতে পারে না। এতদিন ধরে আমার নিজেরও প্রশ্ন ছিল। আজ আমার লেখাগুলো হুটহাট করে বের হয় কীভাবে! উত্তর বের করতে পারিনি, তবে ৫ জানুয়ারি, ২০১৫ সালের অব্যাহত অবরোধের কারণে আমার সেই প্রশ্নের উত্তর আমি পেয়ে গেছি।

আমার নিত্যদিনকার কর্মে ছিল অফুরন্ত শান্তি, স্থিতি এবং দুই চোখজুড়ে ছিল রাজ্যের সব স্বপ্ন। ফলে চিন্তার জগতে নিমজ্জিত হয়ে ঝটপট কোনো কিছু লিখে ফেলা কোনো ব্যাপারই ছিল না। কিন্তু ইদানীংকালে আমি আর পারছি না। চারদিকের সীমাহীন অশান্তি, নৈরাজ্য, সন্ত্রাস, মানুষের নির্মম অকাল মৃত্যু এবং পাষাণ-পাষাণীদের রণহুঙ্কার আমার চিন্তাচেতনাকে বিনষ্ট করে দিচ্ছে। আমার সাজানো-গোছানো ব্যবসা-বাণিজ্য, পরিপাটি অর্থনৈতিক সঙ্গতি এবং মানসিক শান্তি যেন হাসপাতালগুলোর বার্ন ইউনিটের লোকজনের আহাজারির সঙ্গে একাকার হয়ে গেছে। তাই আগের মতো অফিসে বসে কাজের ফাঁকে লিখতে পারি না।

দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে কেবল আমি নই- দেশের সব আমজনতা তাদের দৈনন্দিন কর্মস্পৃহা হারিয়ে ফেলেছে। যারা দেশকে নিয়ে চিন্তাভাবনা করেন তারা স্পষ্টতই বুঝতে পারছেন যে সর্বগ্রাসী বিপদ পুরো জাতিকে অক্টোপাসের মতো অাঁকড়ে ধরে আছে। আদতে সেগুলো ছিল ছোট ছোট সমস্যা। ঘটনা পরিক্রমায় তা হয়ে পড়েছে হিমালয়সম উঁচু। দেশের অর্থনীতি, সামাজিক বন্ধন, পারস্পরিক সম্পর্ক, স্থিতিশীলতার দেয়াল পুরোপুরি ভেঙে পড়তে বসেছে। আজ যারা ক্ষমতায় আছেন কিংবা আগামীতে যারা ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছেন তারা যদি এখনো সজ্জন এবং সচেতন না হন তাহলে এই জাতির ইতিহাসে খুব শিগগিরই একটি ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ এবং সিভিল ওয়ার বা গৃহযুদ্ধের কলঙ্ক যুক্ত হবে তা প্রায় নিশ্চিত করেই বলা যায়।

সরকারের যেসব লোক উঁচু গলায় উন্নয়নের কথা বলছেন তারা কি জানেন আমাদের দেশের অর্থনীতির সার্বিক অবস্থা কেমন? দেশের সব বীমা, ব্যাংক, লিজিং কোম্পানিসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব মূলধন সাকুল্যে ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি হবে না। এসব প্রতিষ্ঠানে দেশের জনগণ এবং সরকারের মোট স্থায়ী আমানতের পরিমাণ মাত্র এক লাখ কোটি টাকার মতো। অস্থায়ী আমানত এবং চলতি হিসাবে লেনদেনকৃত অর্থের পরিমাণ সর্বোচ্চ দুই লাখ কোটি টাকার মতো। ব্যাংকগুলো এযাবৎকালে সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ কোটি টাকার মতো ঋণ বিতরণ করেছে। দেশের সব পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকৃত অর্থের পরিমাণ মাত্র তিন লাখ কোটি টাকা। আমাদের অর্থনীতির অর্থবাজারের এই যে ব্যাপ্তি তা ভারতের যে কোনো বড়মানের একটি প্রাইভেট কোম্পানির চেয়েও কম।

এবার সরকারের আয়-রোজগারের দিকে একটু তাকানো যাক। বর্তমানে দেশের ৮৫% অর্থাৎ জাতীয় বাজেটের ৮৫% আসে বিভিন্ন শুল্ক এবং ভূমিকর, স্ট্যাম্প প্রভৃতি থেকে। এর মধ্যে সিংহভাগ অর্থাৎ প্রায় ৯৫ ভাগ অর্থ আসে আমদানি শুল্ক, ভ্যাট এবং আয়কর থেকে। বর্তমানে প্রতি মাসে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকার আমদানি শুল্ক আদায়ের টার্গেট রয়েছে। কিন্তু গত তিন মাসে টার্গেট পূর্ণ হয়নি। হরতাল-অবরোধের কারণে জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি এবং মার্চ মাসে অর্ধেক টার্গেটও পূর্ণ হবে না। অর্থাৎ গত তিন মাস এবং আগামী তিন মাস মিলিয়ে কেবল আমদানি খাতেই রাজস্ব ক্ষতির পরিমাণ হবে ৪০ হাজার কোটি টাকা। আমদানির ওপর নির্ভর করে অগ্রিম আয়কর এবং ভ্যাট। এই খাতে কম আদায়ের সম্ভাবনা প্রায় হাজার কোটি টাকা। তাহলে দেখা যাচ্ছে মার্চ মাস পর্যন্ত সরকারের আয়ে ঘাটতি দেখা দেবে ৫০ হাজার কোটি টাকা।

এবার সরকারের ব্যয়ের খাতটি নিয়ে একটু আলোচনা করি। হরতাল-অবরোধের জন্য কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পেছনে মার্চ অবধি অতিরিক্ত খরচ করতে হবে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। বিআরটিসি, রেলওয়ের ক্ষয়ক্ষতিও ৫০০ কোটি টাকার কম হবে না। বিদ্যুৎ, জ্বালানি, সরকারি মালিকানাধীন শিল্পকারখানায় ভর্তুকি এবং লোকসানের পরিমাণ হবে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকার অতিরিক্ত দেনা এবং ৫০ হাজার কোটি টাকার লোকসান গুনে এগুতে হবে বর্তমান বা ভবিষ্যৎ সরকারকে যদি বর্তমান সমস্যা ইনশাল্লাহ মার্চের মধ্যে নিষ্পত্তি হয়ে যায়। সরকারি খাতের কম আয় এবং অতিরিক্ত ব্যয় মিলিয়ে বাজেট ঘাটতি মোকাবিলা করতে হবে ৬০ হাজার কোটি টাকা। অন্যদিকে বেসরকারি খাতে দেশবাসীর লোকসান হচ্ছে প্রতিদিন আড়াই হাজার কোটি টাকা। মার্চ মাস পর্যন্ত এই ক্ষতির পরিমাণ হবে দুই লাখ পনের হাজার কোটি টাকা। এই বিশাল ক্ষতির দায় বহন করার ক্ষমতা আমাদের সরকারের যেমন নেই, তেমনি বেসরকারি খাতেরও নেই। দেশের ব্যবসায়ীরা রাস্তায় নামছেন। সরকারের কথামতো হরতালের মধ্যে অনেকে মার্কেট খোলা রাখার চেষ্টা করছেন; কিন্তু ক্রেতা নেই। উল্টো দোকানগুলো খোলা রাখার জন্য দৈনিক অতিরিক্ত হারে কর্মচারীদের মজুরি গুনতে হচ্ছে। আখেরে ফলাফল উল্টো লাভ না হয়ে ক্ষতি হচ্ছে।

আগামীদিনে হরতাল-অবরোধের মধ্যে সরকারের জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ বিপদ হিসেবে উপস্থিত হবে শ্রমিক বিদ্রোহ। আমাদের দেশের সবচেয়ে শ্রমঘন শিল্প হলো গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি। প্রায় ৪০ লাখ লোক সরাসরি এই সেক্টরে কর্মরত যার ৯৫%-ই হলো শ্রমিক। শুধু বাংলাদেশই নয়, সারা দুনিয়াতে গার্মেন্ট হলো দিন এনে দিন খাওয়ার মতো শিল্পপ্রতিষ্ঠান। এদের পুঁজি বলতে বিল্ডিং এবং সেলাই মেশিনসহ অন্যান্য ভৌতিক কাঠামো। এদের চলতি মূলধন হলো ব্যাক টু ব্যাক এলসির বিপরীতে পিসি বা সিসি লোন। ক্ষেত্রবিশেষের এঙ্পোর্ট ডকুমেন্টের বিপরীতে ব্যাংক ঋণ। নিজস্ব সঞ্চয়ী হিসেবে আগামী তিন মাসের বেতন-বোনাস সংরক্ষিত রয়েছে এমন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাংলাদেশে ৫০টিও আছে কিনা সন্দেহ। প্রত্যেকটি গার্মেন্টশিল্পকে মাস শেষে বেতনের জন্য ব্যাংকে গিয়ে ধরনা দিতে হয়। ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন কোনোমতে দিতে পারলেও মার্চ মাসে গিয়ে বেশির ভাগ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বিপদে পড়বে। তাদের নগদ সহায়তা দেওয়ার মতো সুযোগ এবং সামর্থ্য ব্যাংক, বীমা বা সরকারের নেই। ফলে শ্রমিকরা রাস্তায় নেমে আসবে। শুরু হবে নতুন সামাজিক বিপর্যয়।

দেশের আবাসনশিল্পে মন্দা যাচ্ছে সেই ২০১৩ সাল থেকেই। ২০১৪ সালে এসে এই মন্দা ভয়াবহ আকার ধারণ করে। বর্তমানে এই সেক্টরে লোকজন যে কী অবস্থায় দিনাতিপাত করছেন তা কেবল ভুক্তভোগীরাই বলতে পারবে। গার্মেন্ট-আবাসন ছাড়াও দেশের উদীয়মান অন্যসব উৎপাদনমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং সেবা খাতও বর্তমান অরাজকতার কারণে মারাত্দক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। সবচেয়ে বিপদে পড়েছে প্রান্তিক চাষি এবং দিনমজুরের মতো খেটে খাওয়া মানুষ। দেশের সার্বিক কৃষি ব্যবস্থায় হরতাল-অবরোধের কারণে একদিকে যেমন চলতি মৌসুমের উৎপাদিত কৃষিপণ্য সংরক্ষণ, বিক্রয় ও বিপণনে সীমাহীন লোকসান গুনতে হচ্ছে তেমনি আগামী মৌসুমের চাষাবাদে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা যা কিনা আমাদেরকে বিরাট এবং ব্যাপক শস্য ঘাটতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এই ঘাটতি শেষাবধি ডেকে আনতে পারে ভয়াবহ এক দুর্ভিক্ষের।

বর্তমান বিশ্বে কোনো দেশ দুর্ভিক্ষকবলিত হয়ে চরম বিপর্যয়ের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম কেবল বাংলাদেশ ছাড়া। আর আমরা সেই বিপদে পড়ব কেবল আমাদের খাদ্যাভ্যাসের জন্য। আমরা পৃথিবীর একমাত্র জাতি যারা কিনা তাদের খাবারের ৯০ ভাগ চাহিদাপূর্ণ করি ভাত দ্বারা। বাকি ১০ ভাগ অন্যান্য তরিতরকারী এবং পানীয় দ্বারা। বাংলাদেশিদের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য অর্থাৎ চাল এককভাবে সরবরাহ করতে পারে এমন কোনো দেশ দুনিয়ায় নেই। বিশ্বের চাল উৎপাদনকারী দেশের সংখ্যা এবং উৎপাদনের পরিমাণ কমছে। এ অবস্থায় টাকা থাকলেও আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় চাল আমদানি করতে পারব না। ওই অবস্থায় যদি কেউ আলু খাবার পরামর্শ দেয় তবে তার টাকু মাথা ফাটিয়ে আলুভর্তা বানিয়ে জনগণ ক্রোধের আগুনের জ্বালা মেটাবে।

ভবিষ্যৎ দুর্ভিক্ষের জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে নিয়ে আসবে ডায়রিয়া নামক মরণব্যাধিটি। এমনিতেই আমাদের পেট সারা বছর খারাপ থাকে। ফলে পেট থেকে উৎপন্ন হয় কোটি কোটি টন বিষাক্ত গ্যাস এবং লাখো কোটি টন ততধিক বিষাক্ত বর্জ্য। স্বাভাবিক অবস্থায় আমাদের প্রকৃতি অলৌকিকভাবে আত্দীভূত করে নেয়। কিন্তু বিশাল জনসংখ্যার মাত্র ১০ ভাগ লোক যদি ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয় তাহলে প্রকৃতির শুষে নেওয়ার সেই আত্দীভূত ক্ষমতা লোপ পাবে। আমাদের অতীত দুর্ভিক্ষের তুলনায় ভবিষ্যৎ দুর্ভিক্ষ কমপক্ষে এক হাজার গুণ বেশি ভোগাবে ডায়রিয়া নামক রোগটির দ্বারা আর এটি হবে ভয়াবহ পরিবেশ দূষণ, অধিক জনসংখ্যা, পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার অপ্রতুলতা এবং সুপেয় পানির অভাবে। আর সেই দিন সেই বিপর্যয়ের দুর্গন্ধময় আক্রমণ থেকে বাংলাদেশের কোনো ভবনই রক্ষা পাবে না।

দেশের চলমান হরতাল-অবরোধের হাজারো নেতিবাচক পরিণতির মধ্যে আমি কেবল অর্থনৈতিক সেক্টরের কয়েকটির কথা বললাম। এর বাইরে চুরি, ডাকাতি, হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট, মিথ্যাচার, অনাচার, বিকৃত মনমানসিকতা, পতিতাবৃত্তি, নেশা, মারামারি, কাটাকাটি ইত্যাদি বাড়তে থাকবে জ্যামিতিকহারে। আর তখন আজকের গণ্ডগোলের উৎপাদনকারী প্রক্রিয়াজাতকারী, মদদদানকারী, বিপণনকারী এবং ভোক্তাদের চাঁন্দের দেশে পালাতে হবে অথবা জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মিশে যেতে হবে মাটির সঙ্গে।

লেখক : কলামিস্ট।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন