শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

অশনি সংকেত! দুর্ভিক্ষ অস্বাভাবিক নয়!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
অশনি সংকেত! দুর্ভিক্ষ অস্বাভাবিক নয়!

আজকের লেখাটি শুরু করার আগে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলাম রাত প্রায় ১১টা বেজে গেছে। ২০১৫ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ নিয়ে হৃদয়ের মধ্যে যে বেদনা অনুভব করছি তা আমার জীবনে কোনো দিন কোনোকালে ঘটেনি। আমি সাধারণত দিনের বেলায় লিখি। অফিসে বসে কাজের ফাঁকে হুটহাট করে নিজের হাতে লিখি। আরও অনেক ব্যস্ত কলাম লেখকের মতো আমি ডিকটেশন দিতে পারি না। আবার কম্পিউটারের কিবোর্ড ব্যবহার করেও লিখতে পারি না। কাগজ ও কলম ছাড়া যেন আমার চলেই না। আমার বন্ধুবান্ধব যারা মূলত বড় বড় করপোরেট ব্যবসায়ী কিংবা উচ্চপদস্থ আমলা- তারা আমার লেখালেখি নিয়ে প্রায়ই বিস্ময় প্রকাশ করে। কারণ ব্যবসায়ী হিসেবে আমার ব্যস্ততা তাদের চেয়ে কম হওয়ার কথা নয়- যেখানে ব্যবসা-বাণিজ্য, রাজনীতি, সভা-সমিতি, সেমিনার, দেশ-বিদেশ ভ্রমণ, ধর্ম-কর্ম এবং সাংসারিক কর্ম সম্পাদনের পর দৈনিক গড়ে প্রায় পনেরশ' শব্দ লেখার ঝক্কি-ঝামেলার হিসাব তারা মেলাতে পারে না। এতদিন ধরে আমার নিজেরও প্রশ্ন ছিল। আজ আমার লেখাগুলো হুটহাট করে বের হয় কীভাবে! উত্তর বের করতে পারিনি, তবে ৫ জানুয়ারি, ২০১৫ সালের অব্যাহত অবরোধের কারণে আমার সেই প্রশ্নের উত্তর আমি পেয়ে গেছি।

আমার নিত্যদিনকার কর্মে ছিল অফুরন্ত শান্তি, স্থিতি এবং দুই চোখজুড়ে ছিল রাজ্যের সব স্বপ্ন। ফলে চিন্তার জগতে নিমজ্জিত হয়ে ঝটপট কোনো কিছু লিখে ফেলা কোনো ব্যাপারই ছিল না। কিন্তু ইদানীংকালে আমি আর পারছি না। চারদিকের সীমাহীন অশান্তি, নৈরাজ্য, সন্ত্রাস, মানুষের নির্মম অকাল মৃত্যু এবং পাষাণ-পাষাণীদের রণহুঙ্কার আমার চিন্তাচেতনাকে বিনষ্ট করে দিচ্ছে। আমার সাজানো-গোছানো ব্যবসা-বাণিজ্য, পরিপাটি অর্থনৈতিক সঙ্গতি এবং মানসিক শান্তি যেন হাসপাতালগুলোর বার্ন ইউনিটের লোকজনের আহাজারির সঙ্গে একাকার হয়ে গেছে। তাই আগের মতো অফিসে বসে কাজের ফাঁকে লিখতে পারি না।

দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে কেবল আমি নই- দেশের সব আমজনতা তাদের দৈনন্দিন কর্মস্পৃহা হারিয়ে ফেলেছে। যারা দেশকে নিয়ে চিন্তাভাবনা করেন তারা স্পষ্টতই বুঝতে পারছেন যে সর্বগ্রাসী বিপদ পুরো জাতিকে অক্টোপাসের মতো অাঁকড়ে ধরে আছে। আদতে সেগুলো ছিল ছোট ছোট সমস্যা। ঘটনা পরিক্রমায় তা হয়ে পড়েছে হিমালয়সম উঁচু। দেশের অর্থনীতি, সামাজিক বন্ধন, পারস্পরিক সম্পর্ক, স্থিতিশীলতার দেয়াল পুরোপুরি ভেঙে পড়তে বসেছে। আজ যারা ক্ষমতায় আছেন কিংবা আগামীতে যারা ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছেন তারা যদি এখনো সজ্জন এবং সচেতন না হন তাহলে এই জাতির ইতিহাসে খুব শিগগিরই একটি ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ এবং সিভিল ওয়ার বা গৃহযুদ্ধের কলঙ্ক যুক্ত হবে তা প্রায় নিশ্চিত করেই বলা যায়।

সরকারের যেসব লোক উঁচু গলায় উন্নয়নের কথা বলছেন তারা কি জানেন আমাদের দেশের অর্থনীতির সার্বিক অবস্থা কেমন? দেশের সব বীমা, ব্যাংক, লিজিং কোম্পানিসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব মূলধন সাকুল্যে ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি হবে না। এসব প্রতিষ্ঠানে দেশের জনগণ এবং সরকারের মোট স্থায়ী আমানতের পরিমাণ মাত্র এক লাখ কোটি টাকার মতো। অস্থায়ী আমানত এবং চলতি হিসাবে লেনদেনকৃত অর্থের পরিমাণ সর্বোচ্চ দুই লাখ কোটি টাকার মতো। ব্যাংকগুলো এযাবৎকালে সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ কোটি টাকার মতো ঋণ বিতরণ করেছে। দেশের সব পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকৃত অর্থের পরিমাণ মাত্র তিন লাখ কোটি টাকা। আমাদের অর্থনীতির অর্থবাজারের এই যে ব্যাপ্তি তা ভারতের যে কোনো বড়মানের একটি প্রাইভেট কোম্পানির চেয়েও কম।

এবার সরকারের আয়-রোজগারের দিকে একটু তাকানো যাক। বর্তমানে দেশের ৮৫% অর্থাৎ জাতীয় বাজেটের ৮৫% আসে বিভিন্ন শুল্ক এবং ভূমিকর, স্ট্যাম্প প্রভৃতি থেকে। এর মধ্যে সিংহভাগ অর্থাৎ প্রায় ৯৫ ভাগ অর্থ আসে আমদানি শুল্ক, ভ্যাট এবং আয়কর থেকে। বর্তমানে প্রতি মাসে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকার আমদানি শুল্ক আদায়ের টার্গেট রয়েছে। কিন্তু গত তিন মাসে টার্গেট পূর্ণ হয়নি। হরতাল-অবরোধের কারণে জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি এবং মার্চ মাসে অর্ধেক টার্গেটও পূর্ণ হবে না। অর্থাৎ গত তিন মাস এবং আগামী তিন মাস মিলিয়ে কেবল আমদানি খাতেই রাজস্ব ক্ষতির পরিমাণ হবে ৪০ হাজার কোটি টাকা। আমদানির ওপর নির্ভর করে অগ্রিম আয়কর এবং ভ্যাট। এই খাতে কম আদায়ের সম্ভাবনা প্রায় হাজার কোটি টাকা। তাহলে দেখা যাচ্ছে মার্চ মাস পর্যন্ত সরকারের আয়ে ঘাটতি দেখা দেবে ৫০ হাজার কোটি টাকা।

এবার সরকারের ব্যয়ের খাতটি নিয়ে একটু আলোচনা করি। হরতাল-অবরোধের জন্য কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পেছনে মার্চ অবধি অতিরিক্ত খরচ করতে হবে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। বিআরটিসি, রেলওয়ের ক্ষয়ক্ষতিও ৫০০ কোটি টাকার কম হবে না। বিদ্যুৎ, জ্বালানি, সরকারি মালিকানাধীন শিল্পকারখানায় ভর্তুকি এবং লোকসানের পরিমাণ হবে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকার অতিরিক্ত দেনা এবং ৫০ হাজার কোটি টাকার লোকসান গুনে এগুতে হবে বর্তমান বা ভবিষ্যৎ সরকারকে যদি বর্তমান সমস্যা ইনশাল্লাহ মার্চের মধ্যে নিষ্পত্তি হয়ে যায়। সরকারি খাতের কম আয় এবং অতিরিক্ত ব্যয় মিলিয়ে বাজেট ঘাটতি মোকাবিলা করতে হবে ৬০ হাজার কোটি টাকা। অন্যদিকে বেসরকারি খাতে দেশবাসীর লোকসান হচ্ছে প্রতিদিন আড়াই হাজার কোটি টাকা। মার্চ মাস পর্যন্ত এই ক্ষতির পরিমাণ হবে দুই লাখ পনের হাজার কোটি টাকা। এই বিশাল ক্ষতির দায় বহন করার ক্ষমতা আমাদের সরকারের যেমন নেই, তেমনি বেসরকারি খাতেরও নেই। দেশের ব্যবসায়ীরা রাস্তায় নামছেন। সরকারের কথামতো হরতালের মধ্যে অনেকে মার্কেট খোলা রাখার চেষ্টা করছেন; কিন্তু ক্রেতা নেই। উল্টো দোকানগুলো খোলা রাখার জন্য দৈনিক অতিরিক্ত হারে কর্মচারীদের মজুরি গুনতে হচ্ছে। আখেরে ফলাফল উল্টো লাভ না হয়ে ক্ষতি হচ্ছে।

আগামীদিনে হরতাল-অবরোধের মধ্যে সরকারের জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ বিপদ হিসেবে উপস্থিত হবে শ্রমিক বিদ্রোহ। আমাদের দেশের সবচেয়ে শ্রমঘন শিল্প হলো গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি। প্রায় ৪০ লাখ লোক সরাসরি এই সেক্টরে কর্মরত যার ৯৫%-ই হলো শ্রমিক। শুধু বাংলাদেশই নয়, সারা দুনিয়াতে গার্মেন্ট হলো দিন এনে দিন খাওয়ার মতো শিল্পপ্রতিষ্ঠান। এদের পুঁজি বলতে বিল্ডিং এবং সেলাই মেশিনসহ অন্যান্য ভৌতিক কাঠামো। এদের চলতি মূলধন হলো ব্যাক টু ব্যাক এলসির বিপরীতে পিসি বা সিসি লোন। ক্ষেত্রবিশেষের এঙ্পোর্ট ডকুমেন্টের বিপরীতে ব্যাংক ঋণ। নিজস্ব সঞ্চয়ী হিসেবে আগামী তিন মাসের বেতন-বোনাস সংরক্ষিত রয়েছে এমন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাংলাদেশে ৫০টিও আছে কিনা সন্দেহ। প্রত্যেকটি গার্মেন্টশিল্পকে মাস শেষে বেতনের জন্য ব্যাংকে গিয়ে ধরনা দিতে হয়। ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন কোনোমতে দিতে পারলেও মার্চ মাসে গিয়ে বেশির ভাগ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বিপদে পড়বে। তাদের নগদ সহায়তা দেওয়ার মতো সুযোগ এবং সামর্থ্য ব্যাংক, বীমা বা সরকারের নেই। ফলে শ্রমিকরা রাস্তায় নেমে আসবে। শুরু হবে নতুন সামাজিক বিপর্যয়।

দেশের আবাসনশিল্পে মন্দা যাচ্ছে সেই ২০১৩ সাল থেকেই। ২০১৪ সালে এসে এই মন্দা ভয়াবহ আকার ধারণ করে। বর্তমানে এই সেক্টরে লোকজন যে কী অবস্থায় দিনাতিপাত করছেন তা কেবল ভুক্তভোগীরাই বলতে পারবে। গার্মেন্ট-আবাসন ছাড়াও দেশের উদীয়মান অন্যসব উৎপাদনমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং সেবা খাতও বর্তমান অরাজকতার কারণে মারাত্দক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। সবচেয়ে বিপদে পড়েছে প্রান্তিক চাষি এবং দিনমজুরের মতো খেটে খাওয়া মানুষ। দেশের সার্বিক কৃষি ব্যবস্থায় হরতাল-অবরোধের কারণে একদিকে যেমন চলতি মৌসুমের উৎপাদিত কৃষিপণ্য সংরক্ষণ, বিক্রয় ও বিপণনে সীমাহীন লোকসান গুনতে হচ্ছে তেমনি আগামী মৌসুমের চাষাবাদে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা যা কিনা আমাদেরকে বিরাট এবং ব্যাপক শস্য ঘাটতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এই ঘাটতি শেষাবধি ডেকে আনতে পারে ভয়াবহ এক দুর্ভিক্ষের।

বর্তমান বিশ্বে কোনো দেশ দুর্ভিক্ষকবলিত হয়ে চরম বিপর্যয়ের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম কেবল বাংলাদেশ ছাড়া। আর আমরা সেই বিপদে পড়ব কেবল আমাদের খাদ্যাভ্যাসের জন্য। আমরা পৃথিবীর একমাত্র জাতি যারা কিনা তাদের খাবারের ৯০ ভাগ চাহিদাপূর্ণ করি ভাত দ্বারা। বাকি ১০ ভাগ অন্যান্য তরিতরকারী এবং পানীয় দ্বারা। বাংলাদেশিদের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য অর্থাৎ চাল এককভাবে সরবরাহ করতে পারে এমন কোনো দেশ দুনিয়ায় নেই। বিশ্বের চাল উৎপাদনকারী দেশের সংখ্যা এবং উৎপাদনের পরিমাণ কমছে। এ অবস্থায় টাকা থাকলেও আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় চাল আমদানি করতে পারব না। ওই অবস্থায় যদি কেউ আলু খাবার পরামর্শ দেয় তবে তার টাকু মাথা ফাটিয়ে আলুভর্তা বানিয়ে জনগণ ক্রোধের আগুনের জ্বালা মেটাবে।

ভবিষ্যৎ দুর্ভিক্ষের জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে নিয়ে আসবে ডায়রিয়া নামক মরণব্যাধিটি। এমনিতেই আমাদের পেট সারা বছর খারাপ থাকে। ফলে পেট থেকে উৎপন্ন হয় কোটি কোটি টন বিষাক্ত গ্যাস এবং লাখো কোটি টন ততধিক বিষাক্ত বর্জ্য। স্বাভাবিক অবস্থায় আমাদের প্রকৃতি অলৌকিকভাবে আত্দীভূত করে নেয়। কিন্তু বিশাল জনসংখ্যার মাত্র ১০ ভাগ লোক যদি ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয় তাহলে প্রকৃতির শুষে নেওয়ার সেই আত্দীভূত ক্ষমতা লোপ পাবে। আমাদের অতীত দুর্ভিক্ষের তুলনায় ভবিষ্যৎ দুর্ভিক্ষ কমপক্ষে এক হাজার গুণ বেশি ভোগাবে ডায়রিয়া নামক রোগটির দ্বারা আর এটি হবে ভয়াবহ পরিবেশ দূষণ, অধিক জনসংখ্যা, পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার অপ্রতুলতা এবং সুপেয় পানির অভাবে। আর সেই দিন সেই বিপর্যয়ের দুর্গন্ধময় আক্রমণ থেকে বাংলাদেশের কোনো ভবনই রক্ষা পাবে না।

দেশের চলমান হরতাল-অবরোধের হাজারো নেতিবাচক পরিণতির মধ্যে আমি কেবল অর্থনৈতিক সেক্টরের কয়েকটির কথা বললাম। এর বাইরে চুরি, ডাকাতি, হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট, মিথ্যাচার, অনাচার, বিকৃত মনমানসিকতা, পতিতাবৃত্তি, নেশা, মারামারি, কাটাকাটি ইত্যাদি বাড়তে থাকবে জ্যামিতিকহারে। আর তখন আজকের গণ্ডগোলের উৎপাদনকারী প্রক্রিয়াজাতকারী, মদদদানকারী, বিপণনকারী এবং ভোক্তাদের চাঁন্দের দেশে পালাতে হবে অথবা জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মিশে যেতে হবে মাটির সঙ্গে।

লেখক : কলামিস্ট।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন