শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

সংলাপের উদ্যোগ অঙ্কুরেই বাধা পাচ্ছে

ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া
অনলাইন ভার্সন
সংলাপের উদ্যোগ অঙ্কুরেই বাধা পাচ্ছে

চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে সুশীল সমাজের জাতীয় সংলাপের উদ্যোগ অঙ্কুরেই বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে। সাধারণ জনগণ এ জাতীয় উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো বর্তমান অচলাবস্থাকে জাতীয় সংকট হিসেবে বিবেচনা করে জাতীয় স্বার্থে তা সমাধানে আন্তরিক প্রচেষ্টা না চালালে সমাধান খুঁজে পাওয়া যাবে না। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে আমার বিশেষভাবে মনে পড়ছে সামরিক শাসক এরশাদের স্বৈরশাসনবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ১৯৮৭ সালের ২৮ অক্টোবর তৎকালীন সাতদলীয় ঐক্যজোট নেত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ১৫ দলীয় ঐক্যজোটের নেত্রী আওয়ামী লীগ-প্রধান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে অনুষ্ঠিত রুদ্ধদ্বার বৈঠকটির কথা। এরশাদবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট শামসুল হক চৌধুরীর নেতৃত্বে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ এ বৈঠক অনুষ্ঠানে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করে। আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত জাতীয় সম্মেলনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক মন্ত্রী সোহরাব হোসেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার লিখিত বক্তব্য পাঠ করার সুযোগ হয়েছিল আমার। দুই নেত্রীর লিখিত বক্তব্য এরশাদবিরোধী আন্দোলনকে সুদৃঢ় ভিত্তির ওপর দাঁড় করেছিল। ওই সময় থেকে ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমদ, ড. কামাল হোসেন, অ্যাডভোকেট শামসুল হক, ছড়াকার ফয়েজ আহম্মদসহ অনেকেই বেগম খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনার মধ্যে একটি মুখোমুখি বৈঠকের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যান। ওই সময় বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর স্বামী ড. ওয়াজেদ বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে তার সাক্ষাতের ব্যবস্থা করার জন্য আমাকে অনুরোধ করেন। যদিও ড. ওয়াজেদ তার বইতে ওই সাক্ষাতের জন্য আমি তাকে অনুরোধ করেছি বলে উল্লেখ করেছেন। ড. ওয়াজেদের এ ইচ্ছার কথা আমি বেগম খালেদা জিয়াকে জানালে তিনি বললেন, ড. ওয়াজেদ একজন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, তা ছাড়া তার স্ত্রী আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, তার সঙ্গে আলাপ করা ঠিক হবে কি? আমি বললাম, এ সাক্ষাৎটি হবে একান্তই সৌজন্যমূলক। কিছু দিনের মধ্যেই আমার সঙ্গে ড. ওয়াজেদ মিয়া বেগম জিয়ার বাসায় গিয়েছিলেন। বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে ড. ওয়াজেদের এই সাক্ষাতে ১৯৮৭ সালের ২৮ অক্টোবর দুই নেত্রীর ঐতিহাসিক বৈঠকটির পথ উন্মোচিত হয়েছিল। ১৯৮৭ সালের অক্টোবরের শেষদিকে সার্জেন্ট জহুরুল হকের বড় ভাই সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল আমিনুল হক আমাকে তার সঙ্গে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ধানমন্ডির কার্যালয়ে যাওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, সেখানে গেলেই বুঝতে পারবেন যাওয়াটা কত গুরুত্বপূর্ণ।

অ্যাডভোকেট আবদুল আওয়ালের গাড়িতে আমি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির কার্যালয়ে গিয়েছিলাম। তিনি তখন তার লাইব্রেরিতে বসে পড়ছিলেন। তিনি আমাকে সাদর অভ্যর্থনা জানালেন। তিনি ধানমন্ডির ৩২ নম্বর ঐতিহাসিক বাড়িটির প্রতিটি কক্ষ আমাকে ঘুরিয়ে দেখিয়েছিলেন এবং অশ্রুসিক্ত নয়নে ১৫ আগস্টের বিয়োগান্ত ঘটনার বর্ণনা দিয়েছিলেন। অতঃপর তিনি আমাকে বললেন, আপনার বন্ধু ওয়াজেদ সাহেবকে আপনার নেত্রীর বাসায় চা খেতে নিয়ে গিয়েছিলেন। এবার আপনার নেত্রীকে ড. ওয়াজেদ সাহেবের বাসায় চা খাওয়ার জন্য নিয়ে আসতে হবে। উনার সেদিনের কথায় আমি সত্যিই অভিভূত হয়েছিলাম। আমি অনেক ভেবেচিন্তে অনেক সঙ্কোচের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব দিই। ইতিমধ্যে দুই নেত্রীর মধ্যে একটি বৈঠকের চেষ্টা অনেকেই করেছেন। যাই হোক মহাখালীর আণবিক শক্তি কমিশনের অতিথিশালায় বৈঠক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা হয়। এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় আমি কর্তৃপক্ষের অনুমতিতে ওই অতিথিশালায় উপস্থিত ছিলাম। এ অতিথিশালার পাশেই ছিল ড. ওয়াজেদের সরকারি কোয়ার্র্টার। পূর্ব নির্ধারিত সময় অনুসারে বেগম জিয়া সেখানে পৌঁছান। আমি যথারীতি তাকে অভ্যর্থনা জানাই। কয়েক মিনিটের মধ্যে ড. ওয়াজেদ সেখানে এসে বেগম জিয়াকে তার কোয়ার্টারে চা খাওয়ার আমন্ত্রণ করেন এবং আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা সেখানে আছেন বলেও জানান। বেগম খালেদা জিয়া আমার দিকে তাকিয়ে কী যেন বলতে চাইলেন।

তখন ড. ওয়াজেদ বললেন, আপনার বাসায় চা খেতে রফিক সাহেবের সঙ্গে গিয়েছিলাম, এবার আমার বাসায় অন্তত এক কাপ চা খাবেন। বেগম জিয়ার সঙ্গে আমরা ড. ওয়াজেদের বাসায় গেলাম। শেখ হাসিনা ও ড. ওয়াজেদ সবাইকে অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে অভ্যর্থনা জানালেন। চা-নাশতার বৈঠকের জন্য অতিথিশালায় যাওয়ার প্রস্তাবের পর ড. ওয়াজেদ বললেন, এ ছোট কক্ষে দুই নেত্রী ইচ্ছা করলে অন্তরঙ্গ বৈঠকে বসতে পারেন। দুই জননেত্রীর ওই ঐতিহাসিক বৈঠকটি শেষ পর্যন্ত স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনের চূড়ান্ত বিজয় নিশ্চিত করেছিল। ওই বৈঠকের পর বেগম খালেদা জিয়ার বড় বোন সাবেক মন্ত্রী খুরশিদ জাহান হকের বাসায় দুই নেত্রীর আরও একটি বৈঠক হয়েছিল। বিভিন্নভাবে দুই নেত্রীর মতামত বিনিময় হয়েছিল বেশ কয়েকবার। তা ছাড়া আমার যতটুকু মনে পড়ে তারেক রহমানের বিয়েতে গিয়েছিলেন শেখ হাসিনা এবং শেখ হাসিনার মেয়ে পুতুলের বিয়েতে যোগ দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। সেই দিনগুলোর কথা স্মরণ করে আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি জাতীয় ও গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে, দেশ রক্ষার স্বার্থে আইনের শাসন কায়েমের স্বার্থে সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা শোষণমুক্ত, দুর্নীতিমুক্ত, দুঃশাসনমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে উদ্ভূত সংকট থেকে জাতি অবশ্যই মুক্তি পেতে পারে। চাই সৎ সাহস, দেশপ্রেম ও আন্তরিক প্রচেষ্টা।

কত আদম সন্তান পেট্রলবোমার নৃশংস আগুনে জ্বলেপুড়ে ছারখার হয়েছে, কত মায়ের বুক খালি হয়েছে গুম, খুন, ক্রসফায়ারে। এসবের বিরুদ্ধে জাতির বিবেক জেগে উঠুক এ কামনায় বুকে আশা সঞ্চার করে বলছি, দেশজুড়ে সংঘটিত সহিংসতা বন্ধ হোক।

পবিত্র আল কোরআনে আল্লাহ বলেছেন, একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করা সমগ্র মানব জাতিকে হত্যা করা, একজন নিরপরাধ মানুষের জীবন রক্ষা করা সমগ্র মানব জাতির জীবন রক্ষা করা। স্বাভাবিক জীবনই স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি। কেউ চিরকাল ক্ষমতায় থাকে না। তাই ক্ষমতায় টিকে থাকা বা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য হত্যা নয়, জীবন রক্ষাই হোক আমাদের ব্রত। দেশের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তার মুখে বিনা বিচারে হত্যার অবাধ লাইসেন্স দেওয়ার কথা শুনে আমি হতভম্ব, বিচলিত, ভীতসন্ত্রস্ত। একজনের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ উত্থাপিত হলেই তাকে বিনা বিচারে হত্যা করা গেলে বিচার বিভাগ রেখে লাভ কি? কেউ আপনাকে হত্যা করতে চাইলে আত্দরক্ষায় আইন আপনাকে প্রয়োজনে হত্যার অধিকার দিয়েছে।

আমি দেশের অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমকে জিজ্ঞাসা করতে চাই- আমাদের দেশে ফৌজদারি অপরাধে দায়ের করা সব মামলা কি সত্য। মিথ্যা মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকে রিমান্ডে নির্যাতনের কথা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরের লিখিত পুস্তকে বিশদভাবে বর্ণিত হয়েছে। ১/১১ ঘটনার অভিজ্ঞতা আওয়ামী লীগ, বিএনপির অনেক নেতারই রয়েছে। বহু আলোচিত রিমান্ডসংক্রান্ত মামলা সুপ্রিমকোর্টের দিকনির্দেশনা মেনে কি জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়? সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশের কোনো মূল্যই কি নেই। নির্যাতন চালিয়ে অপমানকর আচরণ করে স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্য আদায় আইনের চোখে অচল হলেও বিভীষিকাময় নির্যাতন চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। যে পুলিশ কর্মকর্তা নাগরিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেন তারাই রিমান্ড নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার ক্ষমতা পান। তা হলে কী করে একজন অভিযুক্ত ব্যক্তি ন্যায়বিচার পাবেন।

রাজনৈতিক কারণে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রদান করে উদ্ভূত সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে না। রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক মামলা হতেই পারে। ১৯৬২-৬৩ সালে বিএসসি ফাইনাল পরীক্ষার ১৫ দিন আগে রাষ্ট্রদ্রোহীর অভিযোগে আমি বহিষ্কৃত হয়েছিলাম। আমার সঙ্গে কুমিল্লার আওয়ামী লীগ নেতা আফজাল খানও বহিষ্কৃত হয়েছিল আইয়ুববিরোধী সেই শিক্ষা আন্দোলনে।

আমি সন্ত্রাসের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নই। ১৯৯১ সালের নির্বাচনের দিন বেলা ১টার সময় আমাকে একটি ভোটকেন্দ্রে মাথায় আঘাত করে অজ্ঞান করে ফেলে দেওয়া হয়। ১৯৯৭ সালে মগবাজার মোড়ে ১০০ পুলিশ ও আওয়ামী লীগ এমপি ইকবালের উপস্থিতিতে আমাকে মিছিল চলাকালে গজারি লাঠি দিয়ে আঘাত করে মাটিতে ফেলে দেওয়া হয়। ১৯৯৮ সালে কুমিল্লার হায়দরাবাদে আমার একটি জনসভায় বোমা ফেলে গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। ২০০৮ সালে পল্লবী নির্বাচনী এলাকায় মিছিল করার সময় আমার চোখে ইট মারা হয়। এভাবে আমার জীবননাশের চেষ্টা করা করেছিল, সেটা আমি এখানে উলি্লখ করতে চাই না। কারণ তাতে তিক্ততা বাড়বে, অত্যাচার, নির্যাতন, নিপীড়নও নেমে আসতে পারে।

আমি কোনো দিন সন্ত্রাসের রাজনীতি করিনি, সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেইনি, ভোটকেন্দ্র দখল করিনি। আমার নির্বাচনী এলাকার এমপি ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন, কায়কোবাদ ও জাহাঙ্গীর আলম সরকার জানেন আমার রাজনৈতিক জীবন। অথচ আমার চরিত্রকে কলঙ্কিত করার জন্য বোমা হামলার মামলায় আমাকে আসামি করা হয়েছে। যারা আমার বিরুদ্ধে এসব মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন তারা কি উপলব্ধি করবেন এ মিথ্যা কলঙ্কের বোঝা বহন করা কত কঠিন।

আমি সব হত্যার বিচার চাই। আদালতে দোষীসাব্যস্ত হওয়ার আগে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার লক্ষ্যে প্রতিহিংসার রাজনৈতিক ভয়ঙ্কর দাবানলে পুড়ে ছারখার করবেন না নির্দোষ নিরপরাধ মানুষকে। গুম, খুন, হত্যা, ক্রসফায়ার, পেট্রলবোমা হামলাসহ সব অন্যায়, অত্যাচার, নির্যাতন, নিপীড়নের বিচার ব্যতীত মানবাধিকার, আইনের শাসন ও সুবিচার প্রতিষ্ঠিত হবে না। সুবিচার প্রতিষ্ঠাই হোক সব রাজনীতির মূল চালিকাশক্তি। দুর্নীতি অপশাসন থেকে জাতি রক্ষা পাক এ কামনা করি মনেপ্রাণে। এ লেখায় আমার ব্যক্তিগত কিছু কথা বলে পাঠকদের ধৈর্যচ্যুতি করে থাকলে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ইনসাফ পাওয়ার আশায় একজন অভিযুক্ত ব্যক্তির কথোপকথনকে ক্ষমার চোখে দেখলে বাধিত হব।

লেখক : জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য, বিএনপি।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়