শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

সংলাপের উদ্যোগ অঙ্কুরেই বাধা পাচ্ছে

ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া
অনলাইন ভার্সন
সংলাপের উদ্যোগ অঙ্কুরেই বাধা পাচ্ছে

চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে সুশীল সমাজের জাতীয় সংলাপের উদ্যোগ অঙ্কুরেই বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে। সাধারণ জনগণ এ জাতীয় উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো বর্তমান অচলাবস্থাকে জাতীয় সংকট হিসেবে বিবেচনা করে জাতীয় স্বার্থে তা সমাধানে আন্তরিক প্রচেষ্টা না চালালে সমাধান খুঁজে পাওয়া যাবে না। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে আমার বিশেষভাবে মনে পড়ছে সামরিক শাসক এরশাদের স্বৈরশাসনবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ১৯৮৭ সালের ২৮ অক্টোবর তৎকালীন সাতদলীয় ঐক্যজোট নেত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ১৫ দলীয় ঐক্যজোটের নেত্রী আওয়ামী লীগ-প্রধান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে অনুষ্ঠিত রুদ্ধদ্বার বৈঠকটির কথা। এরশাদবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট শামসুল হক চৌধুরীর নেতৃত্বে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ এ বৈঠক অনুষ্ঠানে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করে। আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত জাতীয় সম্মেলনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক মন্ত্রী সোহরাব হোসেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার লিখিত বক্তব্য পাঠ করার সুযোগ হয়েছিল আমার। দুই নেত্রীর লিখিত বক্তব্য এরশাদবিরোধী আন্দোলনকে সুদৃঢ় ভিত্তির ওপর দাঁড় করেছিল। ওই সময় থেকে ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমদ, ড. কামাল হোসেন, অ্যাডভোকেট শামসুল হক, ছড়াকার ফয়েজ আহম্মদসহ অনেকেই বেগম খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনার মধ্যে একটি মুখোমুখি বৈঠকের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যান। ওই সময় বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর স্বামী ড. ওয়াজেদ বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে তার সাক্ষাতের ব্যবস্থা করার জন্য আমাকে অনুরোধ করেন। যদিও ড. ওয়াজেদ তার বইতে ওই সাক্ষাতের জন্য আমি তাকে অনুরোধ করেছি বলে উল্লেখ করেছেন। ড. ওয়াজেদের এ ইচ্ছার কথা আমি বেগম খালেদা জিয়াকে জানালে তিনি বললেন, ড. ওয়াজেদ একজন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, তা ছাড়া তার স্ত্রী আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, তার সঙ্গে আলাপ করা ঠিক হবে কি? আমি বললাম, এ সাক্ষাৎটি হবে একান্তই সৌজন্যমূলক। কিছু দিনের মধ্যেই আমার সঙ্গে ড. ওয়াজেদ মিয়া বেগম জিয়ার বাসায় গিয়েছিলেন। বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে ড. ওয়াজেদের এই সাক্ষাতে ১৯৮৭ সালের ২৮ অক্টোবর দুই নেত্রীর ঐতিহাসিক বৈঠকটির পথ উন্মোচিত হয়েছিল। ১৯৮৭ সালের অক্টোবরের শেষদিকে সার্জেন্ট জহুরুল হকের বড় ভাই সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল আমিনুল হক আমাকে তার সঙ্গে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ধানমন্ডির কার্যালয়ে যাওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, সেখানে গেলেই বুঝতে পারবেন যাওয়াটা কত গুরুত্বপূর্ণ।

অ্যাডভোকেট আবদুল আওয়ালের গাড়িতে আমি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির কার্যালয়ে গিয়েছিলাম। তিনি তখন তার লাইব্রেরিতে বসে পড়ছিলেন। তিনি আমাকে সাদর অভ্যর্থনা জানালেন। তিনি ধানমন্ডির ৩২ নম্বর ঐতিহাসিক বাড়িটির প্রতিটি কক্ষ আমাকে ঘুরিয়ে দেখিয়েছিলেন এবং অশ্রুসিক্ত নয়নে ১৫ আগস্টের বিয়োগান্ত ঘটনার বর্ণনা দিয়েছিলেন। অতঃপর তিনি আমাকে বললেন, আপনার বন্ধু ওয়াজেদ সাহেবকে আপনার নেত্রীর বাসায় চা খেতে নিয়ে গিয়েছিলেন। এবার আপনার নেত্রীকে ড. ওয়াজেদ সাহেবের বাসায় চা খাওয়ার জন্য নিয়ে আসতে হবে। উনার সেদিনের কথায় আমি সত্যিই অভিভূত হয়েছিলাম। আমি অনেক ভেবেচিন্তে অনেক সঙ্কোচের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব দিই। ইতিমধ্যে দুই নেত্রীর মধ্যে একটি বৈঠকের চেষ্টা অনেকেই করেছেন। যাই হোক মহাখালীর আণবিক শক্তি কমিশনের অতিথিশালায় বৈঠক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা হয়। এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় আমি কর্তৃপক্ষের অনুমতিতে ওই অতিথিশালায় উপস্থিত ছিলাম। এ অতিথিশালার পাশেই ছিল ড. ওয়াজেদের সরকারি কোয়ার্র্টার। পূর্ব নির্ধারিত সময় অনুসারে বেগম জিয়া সেখানে পৌঁছান। আমি যথারীতি তাকে অভ্যর্থনা জানাই। কয়েক মিনিটের মধ্যে ড. ওয়াজেদ সেখানে এসে বেগম জিয়াকে তার কোয়ার্টারে চা খাওয়ার আমন্ত্রণ করেন এবং আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা সেখানে আছেন বলেও জানান। বেগম খালেদা জিয়া আমার দিকে তাকিয়ে কী যেন বলতে চাইলেন।

তখন ড. ওয়াজেদ বললেন, আপনার বাসায় চা খেতে রফিক সাহেবের সঙ্গে গিয়েছিলাম, এবার আমার বাসায় অন্তত এক কাপ চা খাবেন। বেগম জিয়ার সঙ্গে আমরা ড. ওয়াজেদের বাসায় গেলাম। শেখ হাসিনা ও ড. ওয়াজেদ সবাইকে অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে অভ্যর্থনা জানালেন। চা-নাশতার বৈঠকের জন্য অতিথিশালায় যাওয়ার প্রস্তাবের পর ড. ওয়াজেদ বললেন, এ ছোট কক্ষে দুই নেত্রী ইচ্ছা করলে অন্তরঙ্গ বৈঠকে বসতে পারেন। দুই জননেত্রীর ওই ঐতিহাসিক বৈঠকটি শেষ পর্যন্ত স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনের চূড়ান্ত বিজয় নিশ্চিত করেছিল। ওই বৈঠকের পর বেগম খালেদা জিয়ার বড় বোন সাবেক মন্ত্রী খুরশিদ জাহান হকের বাসায় দুই নেত্রীর আরও একটি বৈঠক হয়েছিল। বিভিন্নভাবে দুই নেত্রীর মতামত বিনিময় হয়েছিল বেশ কয়েকবার। তা ছাড়া আমার যতটুকু মনে পড়ে তারেক রহমানের বিয়েতে গিয়েছিলেন শেখ হাসিনা এবং শেখ হাসিনার মেয়ে পুতুলের বিয়েতে যোগ দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। সেই দিনগুলোর কথা স্মরণ করে আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি জাতীয় ও গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে, দেশ রক্ষার স্বার্থে আইনের শাসন কায়েমের স্বার্থে সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা শোষণমুক্ত, দুর্নীতিমুক্ত, দুঃশাসনমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে উদ্ভূত সংকট থেকে জাতি অবশ্যই মুক্তি পেতে পারে। চাই সৎ সাহস, দেশপ্রেম ও আন্তরিক প্রচেষ্টা।

কত আদম সন্তান পেট্রলবোমার নৃশংস আগুনে জ্বলেপুড়ে ছারখার হয়েছে, কত মায়ের বুক খালি হয়েছে গুম, খুন, ক্রসফায়ারে। এসবের বিরুদ্ধে জাতির বিবেক জেগে উঠুক এ কামনায় বুকে আশা সঞ্চার করে বলছি, দেশজুড়ে সংঘটিত সহিংসতা বন্ধ হোক।

পবিত্র আল কোরআনে আল্লাহ বলেছেন, একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করা সমগ্র মানব জাতিকে হত্যা করা, একজন নিরপরাধ মানুষের জীবন রক্ষা করা সমগ্র মানব জাতির জীবন রক্ষা করা। স্বাভাবিক জীবনই স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি। কেউ চিরকাল ক্ষমতায় থাকে না। তাই ক্ষমতায় টিকে থাকা বা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য হত্যা নয়, জীবন রক্ষাই হোক আমাদের ব্রত। দেশের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তার মুখে বিনা বিচারে হত্যার অবাধ লাইসেন্স দেওয়ার কথা শুনে আমি হতভম্ব, বিচলিত, ভীতসন্ত্রস্ত। একজনের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ উত্থাপিত হলেই তাকে বিনা বিচারে হত্যা করা গেলে বিচার বিভাগ রেখে লাভ কি? কেউ আপনাকে হত্যা করতে চাইলে আত্দরক্ষায় আইন আপনাকে প্রয়োজনে হত্যার অধিকার দিয়েছে।

আমি দেশের অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমকে জিজ্ঞাসা করতে চাই- আমাদের দেশে ফৌজদারি অপরাধে দায়ের করা সব মামলা কি সত্য। মিথ্যা মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকে রিমান্ডে নির্যাতনের কথা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরের লিখিত পুস্তকে বিশদভাবে বর্ণিত হয়েছে। ১/১১ ঘটনার অভিজ্ঞতা আওয়ামী লীগ, বিএনপির অনেক নেতারই রয়েছে। বহু আলোচিত রিমান্ডসংক্রান্ত মামলা সুপ্রিমকোর্টের দিকনির্দেশনা মেনে কি জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়? সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশের কোনো মূল্যই কি নেই। নির্যাতন চালিয়ে অপমানকর আচরণ করে স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্য আদায় আইনের চোখে অচল হলেও বিভীষিকাময় নির্যাতন চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। যে পুলিশ কর্মকর্তা নাগরিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেন তারাই রিমান্ড নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার ক্ষমতা পান। তা হলে কী করে একজন অভিযুক্ত ব্যক্তি ন্যায়বিচার পাবেন।

রাজনৈতিক কারণে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রদান করে উদ্ভূত সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে না। রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক মামলা হতেই পারে। ১৯৬২-৬৩ সালে বিএসসি ফাইনাল পরীক্ষার ১৫ দিন আগে রাষ্ট্রদ্রোহীর অভিযোগে আমি বহিষ্কৃত হয়েছিলাম। আমার সঙ্গে কুমিল্লার আওয়ামী লীগ নেতা আফজাল খানও বহিষ্কৃত হয়েছিল আইয়ুববিরোধী সেই শিক্ষা আন্দোলনে।

আমি সন্ত্রাসের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নই। ১৯৯১ সালের নির্বাচনের দিন বেলা ১টার সময় আমাকে একটি ভোটকেন্দ্রে মাথায় আঘাত করে অজ্ঞান করে ফেলে দেওয়া হয়। ১৯৯৭ সালে মগবাজার মোড়ে ১০০ পুলিশ ও আওয়ামী লীগ এমপি ইকবালের উপস্থিতিতে আমাকে মিছিল চলাকালে গজারি লাঠি দিয়ে আঘাত করে মাটিতে ফেলে দেওয়া হয়। ১৯৯৮ সালে কুমিল্লার হায়দরাবাদে আমার একটি জনসভায় বোমা ফেলে গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। ২০০৮ সালে পল্লবী নির্বাচনী এলাকায় মিছিল করার সময় আমার চোখে ইট মারা হয়। এভাবে আমার জীবননাশের চেষ্টা করা করেছিল, সেটা আমি এখানে উলি্লখ করতে চাই না। কারণ তাতে তিক্ততা বাড়বে, অত্যাচার, নির্যাতন, নিপীড়নও নেমে আসতে পারে।

আমি কোনো দিন সন্ত্রাসের রাজনীতি করিনি, সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেইনি, ভোটকেন্দ্র দখল করিনি। আমার নির্বাচনী এলাকার এমপি ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন, কায়কোবাদ ও জাহাঙ্গীর আলম সরকার জানেন আমার রাজনৈতিক জীবন। অথচ আমার চরিত্রকে কলঙ্কিত করার জন্য বোমা হামলার মামলায় আমাকে আসামি করা হয়েছে। যারা আমার বিরুদ্ধে এসব মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন তারা কি উপলব্ধি করবেন এ মিথ্যা কলঙ্কের বোঝা বহন করা কত কঠিন।

আমি সব হত্যার বিচার চাই। আদালতে দোষীসাব্যস্ত হওয়ার আগে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার লক্ষ্যে প্রতিহিংসার রাজনৈতিক ভয়ঙ্কর দাবানলে পুড়ে ছারখার করবেন না নির্দোষ নিরপরাধ মানুষকে। গুম, খুন, হত্যা, ক্রসফায়ার, পেট্রলবোমা হামলাসহ সব অন্যায়, অত্যাচার, নির্যাতন, নিপীড়নের বিচার ব্যতীত মানবাধিকার, আইনের শাসন ও সুবিচার প্রতিষ্ঠিত হবে না। সুবিচার প্রতিষ্ঠাই হোক সব রাজনীতির মূল চালিকাশক্তি। দুর্নীতি অপশাসন থেকে জাতি রক্ষা পাক এ কামনা করি মনেপ্রাণে। এ লেখায় আমার ব্যক্তিগত কিছু কথা বলে পাঠকদের ধৈর্যচ্যুতি করে থাকলে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ইনসাফ পাওয়ার আশায় একজন অভিযুক্ত ব্যক্তির কথোপকথনকে ক্ষমার চোখে দেখলে বাধিত হব।

লেখক : জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য, বিএনপি।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন