শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

সংলাপের উদ্যোগ অঙ্কুরেই বাধা পাচ্ছে

ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া
অনলাইন ভার্সন
সংলাপের উদ্যোগ অঙ্কুরেই বাধা পাচ্ছে

চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে সুশীল সমাজের জাতীয় সংলাপের উদ্যোগ অঙ্কুরেই বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে। সাধারণ জনগণ এ জাতীয় উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো বর্তমান অচলাবস্থাকে জাতীয় সংকট হিসেবে বিবেচনা করে জাতীয় স্বার্থে তা সমাধানে আন্তরিক প্রচেষ্টা না চালালে সমাধান খুঁজে পাওয়া যাবে না। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে আমার বিশেষভাবে মনে পড়ছে সামরিক শাসক এরশাদের স্বৈরশাসনবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ১৯৮৭ সালের ২৮ অক্টোবর তৎকালীন সাতদলীয় ঐক্যজোট নেত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ১৫ দলীয় ঐক্যজোটের নেত্রী আওয়ামী লীগ-প্রধান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে অনুষ্ঠিত রুদ্ধদ্বার বৈঠকটির কথা। এরশাদবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট শামসুল হক চৌধুরীর নেতৃত্বে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ এ বৈঠক অনুষ্ঠানে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করে। আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত জাতীয় সম্মেলনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক মন্ত্রী সোহরাব হোসেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার লিখিত বক্তব্য পাঠ করার সুযোগ হয়েছিল আমার। দুই নেত্রীর লিখিত বক্তব্য এরশাদবিরোধী আন্দোলনকে সুদৃঢ় ভিত্তির ওপর দাঁড় করেছিল। ওই সময় থেকে ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমদ, ড. কামাল হোসেন, অ্যাডভোকেট শামসুল হক, ছড়াকার ফয়েজ আহম্মদসহ অনেকেই বেগম খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনার মধ্যে একটি মুখোমুখি বৈঠকের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যান। ওই সময় বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর স্বামী ড. ওয়াজেদ বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে তার সাক্ষাতের ব্যবস্থা করার জন্য আমাকে অনুরোধ করেন। যদিও ড. ওয়াজেদ তার বইতে ওই সাক্ষাতের জন্য আমি তাকে অনুরোধ করেছি বলে উল্লেখ করেছেন। ড. ওয়াজেদের এ ইচ্ছার কথা আমি বেগম খালেদা জিয়াকে জানালে তিনি বললেন, ড. ওয়াজেদ একজন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, তা ছাড়া তার স্ত্রী আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, তার সঙ্গে আলাপ করা ঠিক হবে কি? আমি বললাম, এ সাক্ষাৎটি হবে একান্তই সৌজন্যমূলক। কিছু দিনের মধ্যেই আমার সঙ্গে ড. ওয়াজেদ মিয়া বেগম জিয়ার বাসায় গিয়েছিলেন। বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে ড. ওয়াজেদের এই সাক্ষাতে ১৯৮৭ সালের ২৮ অক্টোবর দুই নেত্রীর ঐতিহাসিক বৈঠকটির পথ উন্মোচিত হয়েছিল। ১৯৮৭ সালের অক্টোবরের শেষদিকে সার্জেন্ট জহুরুল হকের বড় ভাই সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল আমিনুল হক আমাকে তার সঙ্গে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ধানমন্ডির কার্যালয়ে যাওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, সেখানে গেলেই বুঝতে পারবেন যাওয়াটা কত গুরুত্বপূর্ণ।

অ্যাডভোকেট আবদুল আওয়ালের গাড়িতে আমি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির কার্যালয়ে গিয়েছিলাম। তিনি তখন তার লাইব্রেরিতে বসে পড়ছিলেন। তিনি আমাকে সাদর অভ্যর্থনা জানালেন। তিনি ধানমন্ডির ৩২ নম্বর ঐতিহাসিক বাড়িটির প্রতিটি কক্ষ আমাকে ঘুরিয়ে দেখিয়েছিলেন এবং অশ্রুসিক্ত নয়নে ১৫ আগস্টের বিয়োগান্ত ঘটনার বর্ণনা দিয়েছিলেন। অতঃপর তিনি আমাকে বললেন, আপনার বন্ধু ওয়াজেদ সাহেবকে আপনার নেত্রীর বাসায় চা খেতে নিয়ে গিয়েছিলেন। এবার আপনার নেত্রীকে ড. ওয়াজেদ সাহেবের বাসায় চা খাওয়ার জন্য নিয়ে আসতে হবে। উনার সেদিনের কথায় আমি সত্যিই অভিভূত হয়েছিলাম। আমি অনেক ভেবেচিন্তে অনেক সঙ্কোচের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব দিই। ইতিমধ্যে দুই নেত্রীর মধ্যে একটি বৈঠকের চেষ্টা অনেকেই করেছেন। যাই হোক মহাখালীর আণবিক শক্তি কমিশনের অতিথিশালায় বৈঠক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা হয়। এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় আমি কর্তৃপক্ষের অনুমতিতে ওই অতিথিশালায় উপস্থিত ছিলাম। এ অতিথিশালার পাশেই ছিল ড. ওয়াজেদের সরকারি কোয়ার্র্টার। পূর্ব নির্ধারিত সময় অনুসারে বেগম জিয়া সেখানে পৌঁছান। আমি যথারীতি তাকে অভ্যর্থনা জানাই। কয়েক মিনিটের মধ্যে ড. ওয়াজেদ সেখানে এসে বেগম জিয়াকে তার কোয়ার্টারে চা খাওয়ার আমন্ত্রণ করেন এবং আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা সেখানে আছেন বলেও জানান। বেগম খালেদা জিয়া আমার দিকে তাকিয়ে কী যেন বলতে চাইলেন।

তখন ড. ওয়াজেদ বললেন, আপনার বাসায় চা খেতে রফিক সাহেবের সঙ্গে গিয়েছিলাম, এবার আমার বাসায় অন্তত এক কাপ চা খাবেন। বেগম জিয়ার সঙ্গে আমরা ড. ওয়াজেদের বাসায় গেলাম। শেখ হাসিনা ও ড. ওয়াজেদ সবাইকে অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে অভ্যর্থনা জানালেন। চা-নাশতার বৈঠকের জন্য অতিথিশালায় যাওয়ার প্রস্তাবের পর ড. ওয়াজেদ বললেন, এ ছোট কক্ষে দুই নেত্রী ইচ্ছা করলে অন্তরঙ্গ বৈঠকে বসতে পারেন। দুই জননেত্রীর ওই ঐতিহাসিক বৈঠকটি শেষ পর্যন্ত স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনের চূড়ান্ত বিজয় নিশ্চিত করেছিল। ওই বৈঠকের পর বেগম খালেদা জিয়ার বড় বোন সাবেক মন্ত্রী খুরশিদ জাহান হকের বাসায় দুই নেত্রীর আরও একটি বৈঠক হয়েছিল। বিভিন্নভাবে দুই নেত্রীর মতামত বিনিময় হয়েছিল বেশ কয়েকবার। তা ছাড়া আমার যতটুকু মনে পড়ে তারেক রহমানের বিয়েতে গিয়েছিলেন শেখ হাসিনা এবং শেখ হাসিনার মেয়ে পুতুলের বিয়েতে যোগ দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। সেই দিনগুলোর কথা স্মরণ করে আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি জাতীয় ও গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে, দেশ রক্ষার স্বার্থে আইনের শাসন কায়েমের স্বার্থে সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা শোষণমুক্ত, দুর্নীতিমুক্ত, দুঃশাসনমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে উদ্ভূত সংকট থেকে জাতি অবশ্যই মুক্তি পেতে পারে। চাই সৎ সাহস, দেশপ্রেম ও আন্তরিক প্রচেষ্টা।

কত আদম সন্তান পেট্রলবোমার নৃশংস আগুনে জ্বলেপুড়ে ছারখার হয়েছে, কত মায়ের বুক খালি হয়েছে গুম, খুন, ক্রসফায়ারে। এসবের বিরুদ্ধে জাতির বিবেক জেগে উঠুক এ কামনায় বুকে আশা সঞ্চার করে বলছি, দেশজুড়ে সংঘটিত সহিংসতা বন্ধ হোক।

পবিত্র আল কোরআনে আল্লাহ বলেছেন, একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করা সমগ্র মানব জাতিকে হত্যা করা, একজন নিরপরাধ মানুষের জীবন রক্ষা করা সমগ্র মানব জাতির জীবন রক্ষা করা। স্বাভাবিক জীবনই স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি। কেউ চিরকাল ক্ষমতায় থাকে না। তাই ক্ষমতায় টিকে থাকা বা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য হত্যা নয়, জীবন রক্ষাই হোক আমাদের ব্রত। দেশের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তার মুখে বিনা বিচারে হত্যার অবাধ লাইসেন্স দেওয়ার কথা শুনে আমি হতভম্ব, বিচলিত, ভীতসন্ত্রস্ত। একজনের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ উত্থাপিত হলেই তাকে বিনা বিচারে হত্যা করা গেলে বিচার বিভাগ রেখে লাভ কি? কেউ আপনাকে হত্যা করতে চাইলে আত্দরক্ষায় আইন আপনাকে প্রয়োজনে হত্যার অধিকার দিয়েছে।

আমি দেশের অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমকে জিজ্ঞাসা করতে চাই- আমাদের দেশে ফৌজদারি অপরাধে দায়ের করা সব মামলা কি সত্য। মিথ্যা মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকে রিমান্ডে নির্যাতনের কথা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরের লিখিত পুস্তকে বিশদভাবে বর্ণিত হয়েছে। ১/১১ ঘটনার অভিজ্ঞতা আওয়ামী লীগ, বিএনপির অনেক নেতারই রয়েছে। বহু আলোচিত রিমান্ডসংক্রান্ত মামলা সুপ্রিমকোর্টের দিকনির্দেশনা মেনে কি জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়? সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশের কোনো মূল্যই কি নেই। নির্যাতন চালিয়ে অপমানকর আচরণ করে স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্য আদায় আইনের চোখে অচল হলেও বিভীষিকাময় নির্যাতন চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। যে পুলিশ কর্মকর্তা নাগরিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেন তারাই রিমান্ড নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার ক্ষমতা পান। তা হলে কী করে একজন অভিযুক্ত ব্যক্তি ন্যায়বিচার পাবেন।

রাজনৈতিক কারণে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রদান করে উদ্ভূত সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে না। রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক মামলা হতেই পারে। ১৯৬২-৬৩ সালে বিএসসি ফাইনাল পরীক্ষার ১৫ দিন আগে রাষ্ট্রদ্রোহীর অভিযোগে আমি বহিষ্কৃত হয়েছিলাম। আমার সঙ্গে কুমিল্লার আওয়ামী লীগ নেতা আফজাল খানও বহিষ্কৃত হয়েছিল আইয়ুববিরোধী সেই শিক্ষা আন্দোলনে।

আমি সন্ত্রাসের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নই। ১৯৯১ সালের নির্বাচনের দিন বেলা ১টার সময় আমাকে একটি ভোটকেন্দ্রে মাথায় আঘাত করে অজ্ঞান করে ফেলে দেওয়া হয়। ১৯৯৭ সালে মগবাজার মোড়ে ১০০ পুলিশ ও আওয়ামী লীগ এমপি ইকবালের উপস্থিতিতে আমাকে মিছিল চলাকালে গজারি লাঠি দিয়ে আঘাত করে মাটিতে ফেলে দেওয়া হয়। ১৯৯৮ সালে কুমিল্লার হায়দরাবাদে আমার একটি জনসভায় বোমা ফেলে গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। ২০০৮ সালে পল্লবী নির্বাচনী এলাকায় মিছিল করার সময় আমার চোখে ইট মারা হয়। এভাবে আমার জীবননাশের চেষ্টা করা করেছিল, সেটা আমি এখানে উলি্লখ করতে চাই না। কারণ তাতে তিক্ততা বাড়বে, অত্যাচার, নির্যাতন, নিপীড়নও নেমে আসতে পারে।

আমি কোনো দিন সন্ত্রাসের রাজনীতি করিনি, সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেইনি, ভোটকেন্দ্র দখল করিনি। আমার নির্বাচনী এলাকার এমপি ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন, কায়কোবাদ ও জাহাঙ্গীর আলম সরকার জানেন আমার রাজনৈতিক জীবন। অথচ আমার চরিত্রকে কলঙ্কিত করার জন্য বোমা হামলার মামলায় আমাকে আসামি করা হয়েছে। যারা আমার বিরুদ্ধে এসব মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন তারা কি উপলব্ধি করবেন এ মিথ্যা কলঙ্কের বোঝা বহন করা কত কঠিন।

আমি সব হত্যার বিচার চাই। আদালতে দোষীসাব্যস্ত হওয়ার আগে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার লক্ষ্যে প্রতিহিংসার রাজনৈতিক ভয়ঙ্কর দাবানলে পুড়ে ছারখার করবেন না নির্দোষ নিরপরাধ মানুষকে। গুম, খুন, হত্যা, ক্রসফায়ার, পেট্রলবোমা হামলাসহ সব অন্যায়, অত্যাচার, নির্যাতন, নিপীড়নের বিচার ব্যতীত মানবাধিকার, আইনের শাসন ও সুবিচার প্রতিষ্ঠিত হবে না। সুবিচার প্রতিষ্ঠাই হোক সব রাজনীতির মূল চালিকাশক্তি। দুর্নীতি অপশাসন থেকে জাতি রক্ষা পাক এ কামনা করি মনেপ্রাণে। এ লেখায় আমার ব্যক্তিগত কিছু কথা বলে পাঠকদের ধৈর্যচ্যুতি করে থাকলে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ইনসাফ পাওয়ার আশায় একজন অভিযুক্ত ব্যক্তির কথোপকথনকে ক্ষমার চোখে দেখলে বাধিত হব।

লেখক : জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য, বিএনপি।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন