শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

দেশ বাঁচলে তবেই আপনারা বাঁচবেন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
দেশ বাঁচলে তবেই আপনারা বাঁচবেন

দেখতে দেখতে ২১ দিন হয়ে গেল। কত মানুষের কত কথা, রাস্তায় দেখে কতজন হাউমাউ করে কাঁদে, কিছু বুঝি কিছু বুঝি না। কুশিমণি গলা ধরে জিজ্ঞাসা করে, 'বাবা, তোমার শরীর খারাপ হয়নি তো?' দীর্ঘদিন ডায়াবেটিসের যন্ত্রণা ভোগ করছি, তাই কিছু কষ্ট তো হয়ই। কিন্তু তেমন খারাপ লাগে না। যে দেশকে জন্ম দিয়েছি সেই দেশের জন্য, সেই দেশের মানুষের জন্য কিছুই যখন করতে পারলাম না তখন অস্বস্তি নিয়ে থাকার চেয়ে ফুটপাতে পড়ে থাকা অনেক ভালো। অন্তর্দহন থেকে তো বেঁচে থাকা যায়। তাই খারাপের চেয়ে ভালোই লাগে বেশি। তবে কিছু কিছু জ্বালাতন যে নেই তেমন নয়। ব্যাংক, শেয়ার ব্যবসায়ী ও গার্মেন্টের বায়াররা ছবি তোলায় ব্যস্ত, তাতে কিছুটা খারাপ লাগে। আবার অনেকের সঙ্গে ছবি তুলতে বেশ ভালোও লাগে। এই যে বস্তির এক ছোট্ট বাচ্চা সোহেল কোলে শুয়ে নির্বিঘ্নে ঘুমাচ্ছে, এতে আমি কুশি মাকে কোলে নেওয়ার স্বাদ পাচ্ছি। তাই ভালো-মন্দ নিয়েই কেটে যাচ্ছে দিন-রাত। কেউ কেউ জিজ্ঞাসা করে, আর কত দিন? বলেছি, যত দিন থাকলে কাজের কাজ হবে তত দিন। সেদিন কজন রিকশাওয়ালা সারা দেশ ঘোরার প্রস্তাব দিয়ে গেল। আমার কাছে প্রস্তাবটা খুব একটা মন্দ লাগেনি। দেখা যাক, দুই নেত্রী কী করেন।

২৮ জানুয়ারি অবস্থান নিয়েছি। নির্বিবাদী অহিংস কর্মসূচি। কাউকে কিছু বলতে যাইনি, শেষ পর্যন্ত বলবও না। আমি জানি, এই দুঃসময় থাকবে না, আজ অথবা কাল অবশ্যই বদল হবে। তাই আমার তেমন তাড়া নেই। কিন্তু পুলিশ বড় বিরক্ত করে। চুরি-চামারি লেগেই ছিল। গত জুমার আগের জুমায় বায়তুল মোকাররমে নামাজ আদায় করে ফিরে দেখি পুলিশ বাবারা সব নিয়ে গেছে। সেই চোরাচুরির নেতৃত্ব দিয়েছে আবার টুঙ্গিপাড়া আওয়ামী লীগের প্রাক্তন সভাপতি লায়েক আলী বিশ্বাসের ছেলে ফরমান। আমি যখন '৯৩, '৯৪-এ টুঙ্গিপাড়ায় সপ্তাহব্যাপী বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী পালন করতাম তখন লায়েক আলী বিশ্বাস আমার সঙ্গে ছায়ার মতো থাকতেন। বঙ্গবন্ধুর কবরের পাশে রাতে যখন ঘুমাতাম, জেগে ঘাড় ঘোরাতেই লায়েক আলী বিশ্বাসকে দেখতাম। সহযোগিতা পেয়ে মানুষ খুশি হয় কিন্তু তিনি সহযোগিতা করে খুশি হতেন। তার ছেলে শীতের রাতে আমার মাথার ওপর থেকে কাপড়ের ছায়া, বাতাস ফেরানোর চট কেন নেবে? শৃঙ্খলা বাহিনীতে কাজ করা সে এক কঠিন ব্যাপার। বান বেটা বান, খসা বেটা খসান- হলো পুলিশের চাকরি। কর্তার ইচ্ছায় কর্ম, তাই কিছু মনে করিনি। আসতে যেতে কত পুলিশ তার দুঃখের কথা বলে চোখের পানি ফেলে। মতিঝিলে যেদিন অবস্থান নিয়েছি, তার দু-এক দিন আগের কথা। খামারবাড়ির রাস্তায় সব সময় ট্রাফিকরা দারুণ সহযোগিতা করে। সেখানে এক সার্জেন্ট গাড়ি থামিয়ে বড় উদ্বেগের সঙ্গে বলেছিল, 'স্যার, এভাবে আর কত দিন চলবে? আমরা কি একটু শান্তি পাব না?' বড় কষ্ট লেগেছিল। একনাগাড়ে ডিউটি করে পুলিশের লোকেরা বড় ম্রিয়মাণ হয়ে পড়েছে। কত আশা করে ট্রাফিক সার্জেন্টের চাকরি নিয়েছে, ২৩-২৪ বছর প্রমোশন নেই। এর আগে কয়েকবার সংসদে ট্রাফিক সার্জেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন তুলেছিলাম। প্রায় ১৫ বছর হবে ১৫০ জন সার্জেন্টকে প্রমোশন দিয়ে শান্তি মিশনে বিদেশ পাঠানো হয়েছিল। এখনো রাস্তায় বেরোলেই ট্রাফিকরা ধরে, 'স্যার, সারা জীবন এক পদে চাকরি করা যায়?' সার্জেন্টদের চাকরিতে কোনো ভবিষ্যৎ নেই। অথচ তারাই বেশি রোদে পোড়ে, বৃষ্টিতে ভেজে। কিন্তু কার কথা বলব? দেশে এক অরাজক অবস্থা। হতাশার সাগরে জাতি নিমজ্জিত। কোথাও কোনো আশা নেই, আলোর দেখা নেই। এমন গুমোট অবস্থায় সব সময় ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটে, এখানেও ঘটবে। কিন্তু সেটা যে কেমন হবে তা নিয়েই ভাবনা। সবকিছুতেই elasticity থাকা দরকার। বেশি শক্ত হলে ভেঙে অথবা ছিঁড়ে যাওয়ার ভয় থাকে, কথাটা কাউকে বোঝাতে পারছি না। গুণীরা আছেন তাদের গুণ নিয়ে, শক্তিমানরা শক্তি নিয়ে। মানুষই যে দেশের মালিক, কর্মচারীর ঠেলায় অনেকে মালিকানাই ভুলে গেছে। এক অদ্ভুত ব্যাপার!

প্রতি বছর কয়েক হাজার সশস্ত্র সদস্য জাতিসংঘে শান্তি মিশনে কাজ করে দারুণ সুনাম অর্জন করছে। কিন্তু জাতিসংঘ যে কী চিজ বুঝতে পারছি না। যাদের নিজেদের দেশে শান্তি নেই, তারা পৃথিবীর অন্য দেশে কীভাবে শান্তিরক্ষা বাহিনী হিসেবে নিয়োগ পেতে পারে তা আমার বোধগম্য নয়। কিন্তু তবু এই বেমানান কাজটি অবলীলায় চলেছে। আমাদের দেশ থেকে যারা শান্তি মিশনে যায় তারা যথার্থই পৃথিবীর বহু দেশে শান্তি স্থাপনে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছে। সেজন্য জাতিসংঘের সেক্রেটারি জেনারেলকে কি বলতে পারি না, যারা নিজের দেশে মা-বাবা, ভাই-বোনের বুকে গুলি চালায় তাদের বিশ্বশান্তিতে ভূমিকা রাখার সুযোগ কোথায়?

সবাই ছেলেমেয়েকে নিজের বা নিজের সম্পদ মনে করে। আদতে জগৎ সংসারের কথা চিন্তা করলে সন্তান বাবা-মার নয়। সব সন্তানই রাজার বাগানের ফুলের মতো স্রষ্টার সম্পদ। আমার বাবা-মা যেমন আমায় লালন-পালন করেছেন, আমাদের ওপরেও দায়িত্ব আমাদের সন্তান-সন্ততির লালন-পালন করা। তারা আবার তাদের সন্তান-সন্ততিদের লালন-পালন করবে, এটাই আল্লাহর জগৎ সৃষ্টির রহস্য। গ্রামগঞ্জে ছেলে বাবার হাতের লাঠি। সবাই বেশি বেশি ছেলে চায়, যাতে আশপাশের কেউ তাদের হেলাফেলা করতে না পারে। আগেরকার দিনে যার ছেলে বেশি তার এলাকায় প্রভাব বেশি। এখন ছোট সংসারের টোনাটুনির যুগ। অনেকে আত্মীয়স্বজনের আনাগোনা পছন্দ করে না। আমরা এখনো সে ধাঁচের হতে পারিনি। আমরা দুই মায়ের ১৫ সন্তান, এখনো ১০ জন আল্লাহর দয়ায় বেঁচে আছি। আমার এক ছেলে, দুই মেয়ে। স্ত্রী কিছুটা অসুস্থ। বাড়িতে থেকেও যে তারা স্বস্তিতে নেই তা বুঝলাম গত শনিবার গভীর রাতে। বড় মেয়ে কুঁড়ি গাড়িচালক হোসেনকে ফোন করেছিল, হোসেন তোমাদের ওখানে কি বৃষ্টি হচ্ছে? হোসেন যেই বলে, না এখানে বৃষ্টি নেই, অমনিই গুঁড়ি গুঁড়ি, তারপর অবিরাম বৃষ্টি। আমার ঘুম ভাঙে ২৫-৩০ জন কর্মী আমার মাথার ওপরের কাপড় ঠিক করছিল, পলিথিন লাগাচ্ছিল। কত কী করছিল। লোহার ভাঙা খাটিয়ায় বসে অবাক হলাম, ডানে বামে ফোঁটা ফোঁটা পড়লেও বিছানায় এক ফোঁটাও পড়েনি। একসময় মনে হচ্ছিল, এতগুলো হাত ওপরে তুলে ধরলে তাতেই বৃষ্টি ফিরে যাবে। কর্মীদের প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসা-মমতায় হৃদয় ভরে গিয়েছিল। '৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের সময় কত নিবেদিত কর্মী পেয়েছিলাম, জীবন বাজি রেখে তারা দেশ স্বাধীন করেছে। এই অবক্ষয়ের জমানায় এত সুন্দর স্বার্থত্যাগী কর্মী খুব একটা পাওয়া যায় না। তাই ভাবছিলাম, আমার গায়ে এক ফোঁটা পানি যাতে না পড়ে তার জন্য কতজনের কত নিরন্তর প্রয়াস।

কিন্তু দরিদ্র যারা রাস্তায় আছে, তাদের পানি ফেরাবে কে? যাদের মাথার ওপর ভালো ছায়া নেই, দুর্যোগ এলেই ভিজতে হয়, এই শীতের রাতে তাদের কী হচ্ছে? কোনো সদ্যপ্রসূত সন্তান নিয়ে অভাগা জননী কীভাবে কাটাচ্ছেন? বড় ব্যাকুল হয়েছিলাম, তোলপাড় করছিল হৃদয়। গুমরে উঠেছিল এক আর্তচিৎকারের হাহাকার, কবে হবে আমার দেশের নিরন্ন-নিরাশ্রয় মানুষের এই দুর্ভোগের অবসান। রাত কেটেছিল ভালোভাবেই। দিনেও ঠাণ্ডা বাতাস ছিল অবিরাম, আগের দিন ছিল ভালোবাসা দিবস। কে কাকে কতটা ভালোবাসে ঠিক বুঝতে পারি না। কারণ দয়া-মায়া-মানবতা আস্তে আস্তে শুকিয়ে যাচ্ছে। কেউ কারও নয়, সবাই যেন নিজের জন্য উন্মাদ-পাগলপ্রায়, মাতোয়ারা। পশুহৃদয়ে যে মমতা দেখা যায়, মানবহৃদয়ে এখন তাও নেই। শত কোলাহলের মাঝে বসে বসে ভাবী- কেন এমন হয়।

অবস্থানে বসার পর থেকে নিরন্তর পুলিশি জুলুম চলছিল, এখন কিছুটা কমে এসেছে। মনে হয় তারা ক্লান্ত-শ্রান্ত। অবরোধ-হরতাল আর দাঙ্গা-হাঙ্গামা প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী লোকদের কোনো বিরাম নেই। ওরা ভালোভাবে খেতেও পারে না, ঘুমাবে তো দূরের কথা। এই জুমার আগের জুমায় বায়তুল মোকাররম থেকে নামাজ আদায় করে এসে দেখেছিলাম সবকিছু নিয়ে গেছে। হুজুর মওলানা ভাসানী অভিযোগ করতেন, চোরেরা আমার পেশাব-পায়খানার বদনাটা নিয়ে গেছে। শেষ পর্যন্ত আমার দশাও তাই। কিন্তু কী করব? পাটি বিছিয়ে রাস্তায় বসে ছিলাম। হঠাৎই আল্লাহর তরফ থেকে জয়পুরহাটের রশিদুল নামে একজন এসে হাজির। এটাওটা খাবারসহ তার মায়ের গায়ের শতছিন্ন কাপড়ের চমৎকার কাঁথা নিয়ে এসেছে আমার জন্য। মনে হলো এ যেন আল্লাহর অপার দয়া। ২০-২৫ বছর আগে প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা মো. আলাউদ্দিনের সঙ্গে রাজশাহীর বাঘায় গিয়েছিলাম। সে যাত্রায় এক ব্যাংক কর্মচারী রাজ্জাক ছিল। আর ছিল ছোট্ট বাচ্চা আনন্দ, উল্লাস, উচ্ছ্বাস। জনাব আলাউদ্দিনের বাড়িতে এক রাত ছিলাম। সেখান থেকে হাজার-বারোশ' টাকায় চমৎকার একটি নকশিকাঁথা কিনেছিলাম। জয়পুরহাটের রশিদুলের মায়ের হাতের কাঁথা সে নকশিকাঁথার চেয়ে হাজার গুণ উন্নতমানের। কী চমৎকার সেলাই! একসময় আবরাহা হাতি নিয়ে আল্লাহর ঘর কাবা দখল করতে গিয়েছিল। দয়াময় প্রভু আবাবিল পাখির দ্বারা পাথর ছুড়ে সে আক্রমণ প্রতিহত করেছিলেন। কেন যেন আজ প্রায় দুই সপ্তাহ রশিদুলের মায়ের কাঁথা গায়ে মনে হয় তার প্রতিটি সুইয়ের ফোঁড় আমায় অমঙ্গলের হাত থেকে বর্মের মতো রক্ষা করছে। সারা জীবন মনে হতো, মানুষ আমায় কম-বেশি ভালোবাসে। কিন্তু এতটা ভালোবাসে তা বুঝতে পারতাম না। অবস্থানে বসার আগে চিন্তা করতাম, আমি না হয় বাড়ির খাবার খেলাম কিন্তু কর্মীরা কী খাবে। এখন দেখছি প্রতিদিনই খাবার বেশি হয়। লোকজন এত ধরনের ফলমূল নিয়ে আসে, যা খেয়ে শেষ করা যায় না। পাঁচ-সাত হাত জায়গার মধ্যে ফুটপাতে থাকি, তাই রাখারও তেমন জায়গা নেই। সেই কবে '৭৫ সালের ১৯ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিরোধে ঘর থেকে বের হওয়ার পথে মা বলেছিলেন, 'রাস্তায় বের হও। দেখবে আল্লাহর পথে শুধু আলোই আছে, কোনো অন্ধকার নেই।' সেটি ছিল একটি ফারসি কবিতা, 'খোদা কা ঘরমে দের হ্যায়, আন্ধের নেহি'। বড়লোকেরা কোনো টাকা-পয়সা দেয় না কিন্তু গরিবরা যখন ৫-১০ টাকা দেয় শত কষ্টেও চোখে পানি রাখতে পারি না। আমার দাবি বেশি নয়, একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে জীবনের শেষ পর্যায়ে দেশের প্রধানমন্ত্রীকে এটুকুও কি বলতে পারব না, মানুষের কল্যাণে, দেশে শান্তি স্থাপনে যার সঙ্গে প্রয়োজন তার সঙ্গেই আলোচনা করুন, কথা বলুন। একজন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী বিরোধী দলের নেতা, তাকে শুধু বলেছি- হরতাল-অবরোধ প্রত্যাহার করে অথবা স্থগিত করে সবাইকে নিয়ে নতুনভাবে আন্দোলনের কলাকৌশল ঠিক করুন। কেন যেন কেউ কথা শুনতে চায় না। আজ ২১ দিন ফুটপাতে আছি। কোনো স্ত্রীই এটা সহজভাবে নিতে পারে না। তাই ভারতের মহামান্য রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আমার সাদামাঠা স্ত্রী কথা বলেছেন। তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চৌকাঠে গিয়েছিলেন। অসুস্থ মানুষ বেশি দাঁড়িয়ে থাকতে পারেননি, ২০-২৫ মিনিট থেকে পা ভেঙে আসায় বাড়ি চলে গিয়েছিলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একসময় যার চুল অাঁচড়ে খোঁপা করে দিয়েছেন, যার ছেলেকে গোসল করিয়ে খাবার খাইয়ে ঘুম পাড়িয়েছেন, তার কাছে তো এতটুকু আশা করতেই পারেন। দুই দিন পর গিয়েছিলেন বিরোধী দলনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কাছে। তার পুত্রের মৃত্যুতে সমবেদনা এবং অবরোধে মানুষের কষ্টের কথা বলতে। সেখানেও সরকার বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঠিক আছে, প্রধানমন্ত্রী না হয় তার বাড়িতে ঢুকতে দেননি কিন্তু বেগম খালেদা জিয়ার বাড়িতে প্রধানমন্ত্রীর কী? সেখানে কেন ঢুকতে দেবেন না? তাহলে কি বেগম খালেদা জিয়া বন্দী? বলে দিলেই তো হয়, তাকে গৃহবন্দী করা হয়েছে। বিদেশের রাষ্ট্রদূতরা দেখা করতে পারেন, দেশের নাগরিক পারে না, এ তো নাগরিক অধিকার হরণ, খুনের চেয়েও বড় অপরাধ। কেউ শান্তির কথা শুনতে চায় না। কারণ শান্তি-সুস্থিতিতে তাদের কোনো লাভ নেই। যত লাভ অশান্তি আর অরাজকতায়।

কয়েক দিন বেগম খালেদা জিয়ার খাওয়া-দাওয়ায় ব্যাঘাত ঘটানো হচ্ছে। তা কেন হবে? ফাঁসির আসামিকেও তো যত্ন করে খাওয়ানো হয়। এসব অমানবিক কায়-কারবার ভালো নয়।

বলতে চাইনি, তবু না বলে পারছি না। অতিসম্প্রতি প্রতিবেশী ভারতে দিলি্লর নির্বাচন থেকে আমাদের কিছু শেখা উচিত। শত বছরের পুরনো দল কংগ্রেস, দিলি্লর বিধানসভায় তাদের একটি আসনও নেই। অথচ তারা গত ১৫ বছর একটানা দিলি্ল শাসন করেছে। ৭০ আসনের ৬২টিতে জামানত হারিয়েছে, কোনোটিতেই দ্বিতীয় হয়নি। অন্যদিকে কয়েক মাস আগে লোকসভার ১০টি আসনের ১০টিই পেয়েছে বিজেপি। সেই দিলি্লর বিধানসভার ৭০টি আসনের বিজেপি পেয়েছে মাত্র ৩টি। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টির ঝাড়ুর সামনে কেউ টিকতে পারেনি। এ দেশেও যে তেমন হবে না, কে হলফ করে বলতে পারে? তাই সময় থাকতে দেশের কল্যাণে নেতা-নেত্রীদের সচেষ্ট হতে আহ্বান জানাচ্ছি।

লেখক : রাজনীতিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা
এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ
টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে
নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং
সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল
ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি
বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা
অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী
কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ
আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা
নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ
তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন
সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট
ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া
মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার
ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল
রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে
হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ছয় শতাধিক নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ছয় শতাধিক নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক
খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক

দেশগ্রাম

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে