শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

দেশ বাঁচলে তবেই আপনারা বাঁচবেন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
দেশ বাঁচলে তবেই আপনারা বাঁচবেন

দেখতে দেখতে ২১ দিন হয়ে গেল। কত মানুষের কত কথা, রাস্তায় দেখে কতজন হাউমাউ করে কাঁদে, কিছু বুঝি কিছু বুঝি না। কুশিমণি গলা ধরে জিজ্ঞাসা করে, 'বাবা, তোমার শরীর খারাপ হয়নি তো?' দীর্ঘদিন ডায়াবেটিসের যন্ত্রণা ভোগ করছি, তাই কিছু কষ্ট তো হয়ই। কিন্তু তেমন খারাপ লাগে না। যে দেশকে জন্ম দিয়েছি সেই দেশের জন্য, সেই দেশের মানুষের জন্য কিছুই যখন করতে পারলাম না তখন অস্বস্তি নিয়ে থাকার চেয়ে ফুটপাতে পড়ে থাকা অনেক ভালো। অন্তর্দহন থেকে তো বেঁচে থাকা যায়। তাই খারাপের চেয়ে ভালোই লাগে বেশি। তবে কিছু কিছু জ্বালাতন যে নেই তেমন নয়। ব্যাংক, শেয়ার ব্যবসায়ী ও গার্মেন্টের বায়াররা ছবি তোলায় ব্যস্ত, তাতে কিছুটা খারাপ লাগে। আবার অনেকের সঙ্গে ছবি তুলতে বেশ ভালোও লাগে। এই যে বস্তির এক ছোট্ট বাচ্চা সোহেল কোলে শুয়ে নির্বিঘ্নে ঘুমাচ্ছে, এতে আমি কুশি মাকে কোলে নেওয়ার স্বাদ পাচ্ছি। তাই ভালো-মন্দ নিয়েই কেটে যাচ্ছে দিন-রাত। কেউ কেউ জিজ্ঞাসা করে, আর কত দিন? বলেছি, যত দিন থাকলে কাজের কাজ হবে তত দিন। সেদিন কজন রিকশাওয়ালা সারা দেশ ঘোরার প্রস্তাব দিয়ে গেল। আমার কাছে প্রস্তাবটা খুব একটা মন্দ লাগেনি। দেখা যাক, দুই নেত্রী কী করেন।

২৮ জানুয়ারি অবস্থান নিয়েছি। নির্বিবাদী অহিংস কর্মসূচি। কাউকে কিছু বলতে যাইনি, শেষ পর্যন্ত বলবও না। আমি জানি, এই দুঃসময় থাকবে না, আজ অথবা কাল অবশ্যই বদল হবে। তাই আমার তেমন তাড়া নেই। কিন্তু পুলিশ বড় বিরক্ত করে। চুরি-চামারি লেগেই ছিল। গত জুমার আগের জুমায় বায়তুল মোকাররমে নামাজ আদায় করে ফিরে দেখি পুলিশ বাবারা সব নিয়ে গেছে। সেই চোরাচুরির নেতৃত্ব দিয়েছে আবার টুঙ্গিপাড়া আওয়ামী লীগের প্রাক্তন সভাপতি লায়েক আলী বিশ্বাসের ছেলে ফরমান। আমি যখন '৯৩, '৯৪-এ টুঙ্গিপাড়ায় সপ্তাহব্যাপী বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী পালন করতাম তখন লায়েক আলী বিশ্বাস আমার সঙ্গে ছায়ার মতো থাকতেন। বঙ্গবন্ধুর কবরের পাশে রাতে যখন ঘুমাতাম, জেগে ঘাড় ঘোরাতেই লায়েক আলী বিশ্বাসকে দেখতাম। সহযোগিতা পেয়ে মানুষ খুশি হয় কিন্তু তিনি সহযোগিতা করে খুশি হতেন। তার ছেলে শীতের রাতে আমার মাথার ওপর থেকে কাপড়ের ছায়া, বাতাস ফেরানোর চট কেন নেবে? শৃঙ্খলা বাহিনীতে কাজ করা সে এক কঠিন ব্যাপার। বান বেটা বান, খসা বেটা খসান- হলো পুলিশের চাকরি। কর্তার ইচ্ছায় কর্ম, তাই কিছু মনে করিনি। আসতে যেতে কত পুলিশ তার দুঃখের কথা বলে চোখের পানি ফেলে। মতিঝিলে যেদিন অবস্থান নিয়েছি, তার দু-এক দিন আগের কথা। খামারবাড়ির রাস্তায় সব সময় ট্রাফিকরা দারুণ সহযোগিতা করে। সেখানে এক সার্জেন্ট গাড়ি থামিয়ে বড় উদ্বেগের সঙ্গে বলেছিল, 'স্যার, এভাবে আর কত দিন চলবে? আমরা কি একটু শান্তি পাব না?' বড় কষ্ট লেগেছিল। একনাগাড়ে ডিউটি করে পুলিশের লোকেরা বড় ম্রিয়মাণ হয়ে পড়েছে। কত আশা করে ট্রাফিক সার্জেন্টের চাকরি নিয়েছে, ২৩-২৪ বছর প্রমোশন নেই। এর আগে কয়েকবার সংসদে ট্রাফিক সার্জেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন তুলেছিলাম। প্রায় ১৫ বছর হবে ১৫০ জন সার্জেন্টকে প্রমোশন দিয়ে শান্তি মিশনে বিদেশ পাঠানো হয়েছিল। এখনো রাস্তায় বেরোলেই ট্রাফিকরা ধরে, 'স্যার, সারা জীবন এক পদে চাকরি করা যায়?' সার্জেন্টদের চাকরিতে কোনো ভবিষ্যৎ নেই। অথচ তারাই বেশি রোদে পোড়ে, বৃষ্টিতে ভেজে। কিন্তু কার কথা বলব? দেশে এক অরাজক অবস্থা। হতাশার সাগরে জাতি নিমজ্জিত। কোথাও কোনো আশা নেই, আলোর দেখা নেই। এমন গুমোট অবস্থায় সব সময় ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটে, এখানেও ঘটবে। কিন্তু সেটা যে কেমন হবে তা নিয়েই ভাবনা। সবকিছুতেই elasticity থাকা দরকার। বেশি শক্ত হলে ভেঙে অথবা ছিঁড়ে যাওয়ার ভয় থাকে, কথাটা কাউকে বোঝাতে পারছি না। গুণীরা আছেন তাদের গুণ নিয়ে, শক্তিমানরা শক্তি নিয়ে। মানুষই যে দেশের মালিক, কর্মচারীর ঠেলায় অনেকে মালিকানাই ভুলে গেছে। এক অদ্ভুত ব্যাপার!

প্রতি বছর কয়েক হাজার সশস্ত্র সদস্য জাতিসংঘে শান্তি মিশনে কাজ করে দারুণ সুনাম অর্জন করছে। কিন্তু জাতিসংঘ যে কী চিজ বুঝতে পারছি না। যাদের নিজেদের দেশে শান্তি নেই, তারা পৃথিবীর অন্য দেশে কীভাবে শান্তিরক্ষা বাহিনী হিসেবে নিয়োগ পেতে পারে তা আমার বোধগম্য নয়। কিন্তু তবু এই বেমানান কাজটি অবলীলায় চলেছে। আমাদের দেশ থেকে যারা শান্তি মিশনে যায় তারা যথার্থই পৃথিবীর বহু দেশে শান্তি স্থাপনে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছে। সেজন্য জাতিসংঘের সেক্রেটারি জেনারেলকে কি বলতে পারি না, যারা নিজের দেশে মা-বাবা, ভাই-বোনের বুকে গুলি চালায় তাদের বিশ্বশান্তিতে ভূমিকা রাখার সুযোগ কোথায়?

সবাই ছেলেমেয়েকে নিজের বা নিজের সম্পদ মনে করে। আদতে জগৎ সংসারের কথা চিন্তা করলে সন্তান বাবা-মার নয়। সব সন্তানই রাজার বাগানের ফুলের মতো স্রষ্টার সম্পদ। আমার বাবা-মা যেমন আমায় লালন-পালন করেছেন, আমাদের ওপরেও দায়িত্ব আমাদের সন্তান-সন্ততির লালন-পালন করা। তারা আবার তাদের সন্তান-সন্ততিদের লালন-পালন করবে, এটাই আল্লাহর জগৎ সৃষ্টির রহস্য। গ্রামগঞ্জে ছেলে বাবার হাতের লাঠি। সবাই বেশি বেশি ছেলে চায়, যাতে আশপাশের কেউ তাদের হেলাফেলা করতে না পারে। আগেরকার দিনে যার ছেলে বেশি তার এলাকায় প্রভাব বেশি। এখন ছোট সংসারের টোনাটুনির যুগ। অনেকে আত্মীয়স্বজনের আনাগোনা পছন্দ করে না। আমরা এখনো সে ধাঁচের হতে পারিনি। আমরা দুই মায়ের ১৫ সন্তান, এখনো ১০ জন আল্লাহর দয়ায় বেঁচে আছি। আমার এক ছেলে, দুই মেয়ে। স্ত্রী কিছুটা অসুস্থ। বাড়িতে থেকেও যে তারা স্বস্তিতে নেই তা বুঝলাম গত শনিবার গভীর রাতে। বড় মেয়ে কুঁড়ি গাড়িচালক হোসেনকে ফোন করেছিল, হোসেন তোমাদের ওখানে কি বৃষ্টি হচ্ছে? হোসেন যেই বলে, না এখানে বৃষ্টি নেই, অমনিই গুঁড়ি গুঁড়ি, তারপর অবিরাম বৃষ্টি। আমার ঘুম ভাঙে ২৫-৩০ জন কর্মী আমার মাথার ওপরের কাপড় ঠিক করছিল, পলিথিন লাগাচ্ছিল। কত কী করছিল। লোহার ভাঙা খাটিয়ায় বসে অবাক হলাম, ডানে বামে ফোঁটা ফোঁটা পড়লেও বিছানায় এক ফোঁটাও পড়েনি। একসময় মনে হচ্ছিল, এতগুলো হাত ওপরে তুলে ধরলে তাতেই বৃষ্টি ফিরে যাবে। কর্মীদের প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসা-মমতায় হৃদয় ভরে গিয়েছিল। '৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের সময় কত নিবেদিত কর্মী পেয়েছিলাম, জীবন বাজি রেখে তারা দেশ স্বাধীন করেছে। এই অবক্ষয়ের জমানায় এত সুন্দর স্বার্থত্যাগী কর্মী খুব একটা পাওয়া যায় না। তাই ভাবছিলাম, আমার গায়ে এক ফোঁটা পানি যাতে না পড়ে তার জন্য কতজনের কত নিরন্তর প্রয়াস।

কিন্তু দরিদ্র যারা রাস্তায় আছে, তাদের পানি ফেরাবে কে? যাদের মাথার ওপর ভালো ছায়া নেই, দুর্যোগ এলেই ভিজতে হয়, এই শীতের রাতে তাদের কী হচ্ছে? কোনো সদ্যপ্রসূত সন্তান নিয়ে অভাগা জননী কীভাবে কাটাচ্ছেন? বড় ব্যাকুল হয়েছিলাম, তোলপাড় করছিল হৃদয়। গুমরে উঠেছিল এক আর্তচিৎকারের হাহাকার, কবে হবে আমার দেশের নিরন্ন-নিরাশ্রয় মানুষের এই দুর্ভোগের অবসান। রাত কেটেছিল ভালোভাবেই। দিনেও ঠাণ্ডা বাতাস ছিল অবিরাম, আগের দিন ছিল ভালোবাসা দিবস। কে কাকে কতটা ভালোবাসে ঠিক বুঝতে পারি না। কারণ দয়া-মায়া-মানবতা আস্তে আস্তে শুকিয়ে যাচ্ছে। কেউ কারও নয়, সবাই যেন নিজের জন্য উন্মাদ-পাগলপ্রায়, মাতোয়ারা। পশুহৃদয়ে যে মমতা দেখা যায়, মানবহৃদয়ে এখন তাও নেই। শত কোলাহলের মাঝে বসে বসে ভাবী- কেন এমন হয়।

অবস্থানে বসার পর থেকে নিরন্তর পুলিশি জুলুম চলছিল, এখন কিছুটা কমে এসেছে। মনে হয় তারা ক্লান্ত-শ্রান্ত। অবরোধ-হরতাল আর দাঙ্গা-হাঙ্গামা প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী লোকদের কোনো বিরাম নেই। ওরা ভালোভাবে খেতেও পারে না, ঘুমাবে তো দূরের কথা। এই জুমার আগের জুমায় বায়তুল মোকাররম থেকে নামাজ আদায় করে এসে দেখেছিলাম সবকিছু নিয়ে গেছে। হুজুর মওলানা ভাসানী অভিযোগ করতেন, চোরেরা আমার পেশাব-পায়খানার বদনাটা নিয়ে গেছে। শেষ পর্যন্ত আমার দশাও তাই। কিন্তু কী করব? পাটি বিছিয়ে রাস্তায় বসে ছিলাম। হঠাৎই আল্লাহর তরফ থেকে জয়পুরহাটের রশিদুল নামে একজন এসে হাজির। এটাওটা খাবারসহ তার মায়ের গায়ের শতছিন্ন কাপড়ের চমৎকার কাঁথা নিয়ে এসেছে আমার জন্য। মনে হলো এ যেন আল্লাহর অপার দয়া। ২০-২৫ বছর আগে প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা মো. আলাউদ্দিনের সঙ্গে রাজশাহীর বাঘায় গিয়েছিলাম। সে যাত্রায় এক ব্যাংক কর্মচারী রাজ্জাক ছিল। আর ছিল ছোট্ট বাচ্চা আনন্দ, উল্লাস, উচ্ছ্বাস। জনাব আলাউদ্দিনের বাড়িতে এক রাত ছিলাম। সেখান থেকে হাজার-বারোশ' টাকায় চমৎকার একটি নকশিকাঁথা কিনেছিলাম। জয়পুরহাটের রশিদুলের মায়ের হাতের কাঁথা সে নকশিকাঁথার চেয়ে হাজার গুণ উন্নতমানের। কী চমৎকার সেলাই! একসময় আবরাহা হাতি নিয়ে আল্লাহর ঘর কাবা দখল করতে গিয়েছিল। দয়াময় প্রভু আবাবিল পাখির দ্বারা পাথর ছুড়ে সে আক্রমণ প্রতিহত করেছিলেন। কেন যেন আজ প্রায় দুই সপ্তাহ রশিদুলের মায়ের কাঁথা গায়ে মনে হয় তার প্রতিটি সুইয়ের ফোঁড় আমায় অমঙ্গলের হাত থেকে বর্মের মতো রক্ষা করছে। সারা জীবন মনে হতো, মানুষ আমায় কম-বেশি ভালোবাসে। কিন্তু এতটা ভালোবাসে তা বুঝতে পারতাম না। অবস্থানে বসার আগে চিন্তা করতাম, আমি না হয় বাড়ির খাবার খেলাম কিন্তু কর্মীরা কী খাবে। এখন দেখছি প্রতিদিনই খাবার বেশি হয়। লোকজন এত ধরনের ফলমূল নিয়ে আসে, যা খেয়ে শেষ করা যায় না। পাঁচ-সাত হাত জায়গার মধ্যে ফুটপাতে থাকি, তাই রাখারও তেমন জায়গা নেই। সেই কবে '৭৫ সালের ১৯ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিরোধে ঘর থেকে বের হওয়ার পথে মা বলেছিলেন, 'রাস্তায় বের হও। দেখবে আল্লাহর পথে শুধু আলোই আছে, কোনো অন্ধকার নেই।' সেটি ছিল একটি ফারসি কবিতা, 'খোদা কা ঘরমে দের হ্যায়, আন্ধের নেহি'। বড়লোকেরা কোনো টাকা-পয়সা দেয় না কিন্তু গরিবরা যখন ৫-১০ টাকা দেয় শত কষ্টেও চোখে পানি রাখতে পারি না। আমার দাবি বেশি নয়, একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে জীবনের শেষ পর্যায়ে দেশের প্রধানমন্ত্রীকে এটুকুও কি বলতে পারব না, মানুষের কল্যাণে, দেশে শান্তি স্থাপনে যার সঙ্গে প্রয়োজন তার সঙ্গেই আলোচনা করুন, কথা বলুন। একজন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী বিরোধী দলের নেতা, তাকে শুধু বলেছি- হরতাল-অবরোধ প্রত্যাহার করে অথবা স্থগিত করে সবাইকে নিয়ে নতুনভাবে আন্দোলনের কলাকৌশল ঠিক করুন। কেন যেন কেউ কথা শুনতে চায় না। আজ ২১ দিন ফুটপাতে আছি। কোনো স্ত্রীই এটা সহজভাবে নিতে পারে না। তাই ভারতের মহামান্য রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আমার সাদামাঠা স্ত্রী কথা বলেছেন। তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চৌকাঠে গিয়েছিলেন। অসুস্থ মানুষ বেশি দাঁড়িয়ে থাকতে পারেননি, ২০-২৫ মিনিট থেকে পা ভেঙে আসায় বাড়ি চলে গিয়েছিলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একসময় যার চুল অাঁচড়ে খোঁপা করে দিয়েছেন, যার ছেলেকে গোসল করিয়ে খাবার খাইয়ে ঘুম পাড়িয়েছেন, তার কাছে তো এতটুকু আশা করতেই পারেন। দুই দিন পর গিয়েছিলেন বিরোধী দলনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কাছে। তার পুত্রের মৃত্যুতে সমবেদনা এবং অবরোধে মানুষের কষ্টের কথা বলতে। সেখানেও সরকার বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঠিক আছে, প্রধানমন্ত্রী না হয় তার বাড়িতে ঢুকতে দেননি কিন্তু বেগম খালেদা জিয়ার বাড়িতে প্রধানমন্ত্রীর কী? সেখানে কেন ঢুকতে দেবেন না? তাহলে কি বেগম খালেদা জিয়া বন্দী? বলে দিলেই তো হয়, তাকে গৃহবন্দী করা হয়েছে। বিদেশের রাষ্ট্রদূতরা দেখা করতে পারেন, দেশের নাগরিক পারে না, এ তো নাগরিক অধিকার হরণ, খুনের চেয়েও বড় অপরাধ। কেউ শান্তির কথা শুনতে চায় না। কারণ শান্তি-সুস্থিতিতে তাদের কোনো লাভ নেই। যত লাভ অশান্তি আর অরাজকতায়।

কয়েক দিন বেগম খালেদা জিয়ার খাওয়া-দাওয়ায় ব্যাঘাত ঘটানো হচ্ছে। তা কেন হবে? ফাঁসির আসামিকেও তো যত্ন করে খাওয়ানো হয়। এসব অমানবিক কায়-কারবার ভালো নয়।

বলতে চাইনি, তবু না বলে পারছি না। অতিসম্প্রতি প্রতিবেশী ভারতে দিলি্লর নির্বাচন থেকে আমাদের কিছু শেখা উচিত। শত বছরের পুরনো দল কংগ্রেস, দিলি্লর বিধানসভায় তাদের একটি আসনও নেই। অথচ তারা গত ১৫ বছর একটানা দিলি্ল শাসন করেছে। ৭০ আসনের ৬২টিতে জামানত হারিয়েছে, কোনোটিতেই দ্বিতীয় হয়নি। অন্যদিকে কয়েক মাস আগে লোকসভার ১০টি আসনের ১০টিই পেয়েছে বিজেপি। সেই দিলি্লর বিধানসভার ৭০টি আসনের বিজেপি পেয়েছে মাত্র ৩টি। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টির ঝাড়ুর সামনে কেউ টিকতে পারেনি। এ দেশেও যে তেমন হবে না, কে হলফ করে বলতে পারে? তাই সময় থাকতে দেশের কল্যাণে নেতা-নেত্রীদের সচেষ্ট হতে আহ্বান জানাচ্ছি।

লেখক : রাজনীতিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন