শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

গাড়ি চললেই কী জীবন চলে, দেশ চলে?

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
গাড়ি চললেই কী জীবন চলে, দেশ চলে?

বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট আহূত টানা অবরোধের মধ্যে শুক্র, শনিবার বাদ দিয়ে টানা হরতাল কর্মসূচিও চলছে। সরকার পক্ষের লোকজন আহ্লাদে আটখানা ভাব দেখিয়ে বলছে, ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনায় যানজটে মানুষ অস্থির; আন্দোলনকারীদের হরতালের ডাকে মানুষের কোনো সাড়া নেই। হ্যাঁ, এটা সত্য যে, হরতালের মধ্যেও দেশের কোনো কোনো বড় শহরে-নগরে যানজট হচ্ছে; কিন্তু এতে কী এটা বোঝা যায় যে, তাতে আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্য ব্যর্থ হচ্ছে! গাড়ি-ঘোড়া চললেই কী বোঝা যায় যে, মানুষের জীবনযাপনও চলছে গাড়ির চাকা ঘোরার মতো? কিংবা কোথাও কোথাও হরতালের মধ্যে যানজট হলেই কী বোঝা যাবে যে, আন্দোলনকারীদের প্রতি মানুষের সমর্থন নেই? আবার অন্যদিকটাও দেখা দরকার। যে সব শহর-নগরে যানজটের কথা বলা হচ্ছে, সে সব স্থানে প্রচুর পরিমাণে রিকশা চলছে, মনে হয় স্বাভাবিক সময়ের চেয়েও বেশি। গণপরিবহন চলছে, তবে নতুন ও উন্নতমানের গণপরিবহন মালিকরা রাস্তায় ছাড়ছেন না। সংবাদপত্র এবং টিভি চ্যানেলগুলোতে গণপরিবহনের চালক ও সহযোগীদের যে সব সাক্ষাৎকার ছাপানো এবং প্রচার করা হচ্ছে, তাতে যে চিত্র ফুটে উঠছে তা হতাশাজনক। গাড়ি নামছে রাস্তায়, কিন্তু যাত্রীর সংখ্যা নগণ্য। এই অবস্থা অব্যাহত থাকলে রাস্তায় গণপরিবহনের সংখ্যা দ্রুত কমে যাবে। যাত্রীশূন্যতা ছাড়াও বোমাতঙ্ক কাজ করছে দারুণভাবে। রাজধানী ঢাকাসহ বড় বড় শহর-নগরের যে পরিধি, সেই তুলনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য সংখ্যা খুবই অপ্রতুল। কাজেই সহিংসতা-নাশকতা বন্ধ করতে না পারার জন্য তাদের একতরফা দোষারোপ করা সঠিক নয়। তা ছাড়া আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যে ধরনের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দক্ষ ও সক্ষম, বর্তমান পরিস্থিতি তা থেকে ভিন্ন। এখন যা ঘটছে তা সাধারণ রাজনৈতিক কর্মসূচি বা হরতাল-অবরোধের রাজনৈতিক দলের অনুসৃত প্রচলিত মিছিল-মিটিং-পিকেটিংয়ের পরিচিত কর্মসূচি নয়। সব হচ্ছে অনেকটা গেরিলা পদ্ধতিতে চোরাগোপ্তা হামলা। 'হিট অ্যান্ড রান' পদ্ধতিতে। কখন, কোন জায়গায় পেট্রলবোমা বা অগি্নসংযোগের ঘটনা ঘটবে আগে থেকে তা জানা মুশকিল। এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্ষম হতে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য আরও নিবিড় প্রশিক্ষণের প্রয়োজন। এটা স্পষ্ট যে, আন্দোলনকারীরা গণসংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক কর্মসূচির (মাস লাইন) লাইন পরিত্যাগ করেছে। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সংবিধান স্বীকৃত এবং সারা বিশ্বে প্রচলিত প্রকাশ্য ও শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ, মিছিল, বিক্ষোভ ইত্যাদি পালনের পথে অন্তরায় সৃষ্টি হলে বা করলে সংক্ষুব্ধ পক্ষ অপ্রচলিত পথে পা দিয়ে ফেলতে পারে; সংশ্লিষ্টদের বিষয়টা সবসময়ই মাথায় রাখা উচিত। আমাদের দেশে বর্তমানে যে ভয়ানক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক শক্তি এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারবে, এমন চিন্তাই যে ক্ষমতাসীন সরকার করেনি তা বোঝা গেছে বিএনপির প্রতি তাদের তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যপূর্ণ বিভিন্ন বক্তৃতা-বিবৃতি ও ভাষণে। মনে হচ্ছে সবকিছু একটা জেদাজেদির পর্যায়ে চলে গেছে। চলছে একে অপরকে নিঃশেষ করে দেওয়ার হুমকি-হুঙ্কার। বিদেশিদের কেউ কেউ বর্তমান অসহনীয় পরিস্থিতিকে 'দুই বেগমের' লড়াই বলেও চিত্রিত করছেন। এই লড়াইয়ের ভিতর কিছু কিছু জায়গায় বা অনেক জায়গায় গাড়ি-ঘোড়া চলছে ঠিক, কিন্তু জীবন চলছে না। ককটেল-পেট্রলবোমা হামলার বা আগুনে দগ্ধ হওয়ার ঝুঁকি নিয়ে যারা রাস্তায় বেরুচ্ছেন, একান্তই প্রাণের তাগিদে বেরুচ্ছেন, গাড়ি-ঘোড়ায় চড়ছেন। এদের মধ্যে আন্দোলনের সমর্থক, সরকারের বিরুদ্ধবাদীরাও আছে। এটা দেখিয়ে সবকিছু 'নরমাল' বলার পেছনে কোনো সরস যুক্তি নেই। এটা সরকারের 'ফরমাল' 'প্রেসনোটীয়' বা 'হ্যান্ডআউটীয়' ভাষ্য। আসল ও বাস্তব পরিস্থিতির প্রকৃত চিত্র তো তুলে ধরেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি সম্প্রতি বলেছেন, 'ঢাকা শহরে অবস্থা কিছুটা স্বাভাবিক থাকলেও বাইরের জেলাসমূহের অবস্থা খুব খারাপ।' দূরপাল্লার গাড়ি চলাচল একপ্রকার বন্ধই বলা চলে। ট্রেন যোগাযোগ আছে, কিন্তু সংখ্যায় কম ও অনিয়মিত। 'কয়টার ট্রেন কয়টায় ছাড়বে' কথাটা এখন বিলকুল ঠিক। লঞ্চও চলছে কম, যাত্রী আরও কম। রাজধানী ঢাকা কার্যত সারা দেশ থেকে বিছিন্নই বলা চলে। কল-কারখানায় উৎপাদন কমে গেছে কাঁচামালের প্রাপ্যতা এবং উৎপাদিত পণ্য সরবরাহের সুযোগের অভাবে। দেশের প্রধান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী খাত পোশাকশিল্প মুখ থুবড়ে পড়ার দশা। অফিস-আদালতে কিছু লোকের যাতায়াত আছে, কিন্তু কাজ নেই বললেই চলে। উচ্চ আদালতেও চলছে বয়কটের পর বয়কট। পাবলিক পরীক্ষাও ঠিকমতো নিতে পারছে না সরকার; কারণ অবরোধ আর হরতাল।

সরকারের কিছু মন্ত্রী-মিনিস্টার এবং বিভিন্ন স্তরের নেতার 'উল্লাস নৃত্য' দেখে মনে হয়, সরকারের অস্বস্তিকর সময় বোধ হয় কেটে গেছে। কিন্তু বাতাসে কান পাতলেই শোনা যায় অশনি সংকেত ধ্বনি। সত্য কথা বলতে কি, সরকার নাগরিক জীবনে শান্তি ও স্বস্তি দিতে, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে এবং রাষ্ট্রের কাছ থেকে জনগণের সংবিধান স্বীকৃত মৌলিক অধিকার সংরক্ষণের অঙ্গীকার পূরণ করতে ব্যর্থ হতে চলেছে। এটাও সত্য যে, এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট। এখন আবার তারা একা নয়, নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনকৃত ৪২টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে ৩০টিসহ নিবন্ধনহীন বহু বিরোধী সংগঠন, ব্যক্তি ও শক্তিও বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে যোগদান না করলেও তাদের অবস্থানও সরকারের বিরুদ্ধে। অথচ এদের অধিকাংশই একসময় সরকারের সরাসরি পক্ষে না থাকলেও বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে সরকারের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিল। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন এবং একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর পর সরকারের পক্ষে মুক্তিযুদ্ধের এই শক্তির দৃঢ় একটা সমর্থন বেড়েছিল। তারা এখন যে আর সরকারের পক্ষে নেই এটা তো লুকোছাপা কোনো বিষয় নয়। দেশের সচেতন নাগরিক সমাজ, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বর্তমান পরিস্থিতির হাত থেকে পরিত্রাণ পেতে চায়। তারা শুধু সরকারের দোষই ধরছেন না, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটেরও, বিশেষ করে বিএনপিরও কঠোর সমালোচনা করছেন। বর্তমান পরিস্থিতি সৃষ্টির উৎসে যাওয়ার আগে বিএনপির ওপর সচেতন জনসমাজ, এমনকি সাধারণ মানুষের ক্ষোভের কারণটাও দেখা দরকার। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে বহুদলীয় সরকারব্যবস্থায় বহুদল, বহুমত থাকবে। আমাদের দেশেও আছে। এক দলের সঙ্গে অন্যদলের নীতিগত, আদর্শগত এবং কর্মসূচিগত পার্থক্য আছে এবং থাকে বলেই বহুদল, বহুমত। রাষ্ট্রক্ষমতা বা সরকার গঠন নিয়ে পারস্পরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকবে, ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে বিরোধী পক্ষের আন্দোলন-সংগ্রামও থাকবে। জনগণের কল্যাণ ও রাষ্ট্রের মঙ্গলের জন্যই রাজনীতি এবং রাজনৈতিক সংগ্রাম। সেই সংগ্রামের পথ অবশ্যই হবে শান্তিপূর্ণ, নিয়মতান্ত্রিক ও সংবিধানসম্মত। লড়াই যা হওয়ার হবে বিবদমান পক্ষসমূহের মধ্যে। জনগণ কারও প্রতিপক্ষ হতে পারে না। কিন্তু বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের অবরোধ-হরতালে সরকার ও রাষ্ট্রের পাশাপাশি নিরীহ জনগণও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সরকার ও রাষ্ট্রের ক্ষতির চরিত্র এক প্রকার, সেটা চোখে দেখা যায় না, কিন্তু সহিংসতা-নাশকতার প্রাণঘাতী বীভৎসতা দেখা যাচ্ছে, অনেককে কাঁধে নিতে হচ্ছে স্বজনের লাশ। বিভিন্ন হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে কাতরাচ্ছে শতাধিক দগ্ধ মানুষ। গাড়ি পুড়ছে, ট্রেনে-লঞ্চে আগুন জ্বলছে। এ পর্যন্ত যে প্রায় একশ মানুষ আগুনে দগ্ধ হয়ে কিংবা ক্রসফায়ারে অথবা সংঘর্ষে মারা গেছে, তাদের মধ্যে ক্রসফায়ারে নিহত কয়েকজন ছাড়া অন্যদের একজনও বিএনপি, জামায়াত বা আওয়ামী লীগের লোক নন। গদির লড়াই চলছে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে, আরও নির্দিষ্ট করে বললে বলতে হবে হাসিনা-খালেদার মধ্যে। কিন্তু এসব নিরীহ কর্মজীবী সাধারণ মানুষের প্রাণ কেন যাবে? সহিংসতা-নাশকতা ঘটছে ২০-দলীয় জোটের অবরোধ-হরতালের ছাতার নিচে থেকে। বিএনপি চেয়ারপারসন স্পষ্ট করে বলেছেন, এসব নৃশংসতার সঙ্গে তার দলের কোনো সম্পর্ক নেই। তার এই অস্বীকৃতির মধ্য দিয়ে একটা বিষয় স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে যে, যা ঘটছে তা খুব খারাপ কাজ, নিন্দনীয় কাজ। তিনি অবশ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেছেন, এসব নাশকতা সরকার তার লোকজন দিয়ে করিয়ে বিএনপির ওপর দোষ চাপাচ্ছে। কিন্তু এটা মুখে বললেই তো হবে না, তাকে তা প্রমাণ করতে হবে- যদিও শাসকদলের বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযোগ প্রমাণ করা কঠিন। প্রাসঙ্গিকভাবে এটাও বলা দরকার যে, সরকার বিএনপির বিরুদ্ধে যেভাবে ঢালাও অভিযোগ করছে তারও যথার্থ প্রমাণ খুব একটা নেই। হাতেনাতে এ পর্যন্ত কাকে বা কতজনকে ধরতে পেরেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, তার কোনো সঠিক পরিসংখ্যান নেই। যে সব গ্রেফতারকৃতের স্বীকারোক্তির কথা জানা যাচ্ছে, এই ধরনের স্বীকারোক্তি আদায়ের সুবিধা সরকারি লোকদের অতীতে যেমন ছিল, এখনো আছে। 'জজ মিয়া' নাটক তো আমরা দেখেছি।

উদ্ভূত শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতির গোড়ার কথা বা মূল কথা নিয়ে কিঞ্চিৎ আলোকপাত করা প্রাসঙ্গিকভাবেই জরুরি। যত দিন মূল সমস্যার সমাধান না হবে তত দিন বিষয়টি ঘুরেফিরে লেখায়-আলোচনায় আসবেই। গলদ হয়েছে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম সংসদ নির্বাচনে। দেশ-বিদেশে সবাই বলছেন সেই নির্বাচনটি একটি আদর্শ নির্বাচন ছিল না। তা ছিল একপক্ষীয়। সরকারের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপিসহ অধিকাংশ নিবন্ধিত-অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দলই তা বর্জন করেছে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকেনি বলে। বলা হয়েছিল দশম সংসদ নিয়ম রক্ষার নির্বাচন। সমঝোতা হলে এই সংসদ ভেঙে দিয়ে একাদশ সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হবে। বিএনপির মতো একটি নির্বাচনপন্থি দল, নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে তাদের জিতে যাওয়া নিশ্চিত বলে সাধারণ্যে একটা ধারণা বদ্ধমূল। সেই দল একবছর তো অপেক্ষা করেছে সমঝোতার জন্য। সমঝোতার উদ্দেশ্যে যদি কোনো আলোচনা-সংলাপ না হয় এবং সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য সংবিধান স্বীকৃত নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের সব পথও যদি রুদ্ধ করে দেওয়া হয়, নিশ্চিত ক্ষমতা প্রত্যাশীদের কাছ থেকে 'নাকে তেল দিয়ে' ঘুমানো কী প্রত্যাশা করা যায়? বেগম খালেদা জিয়াকে ৩০ ডিসেম্বর গাজীপুরে এবং ৫ জানুয়ারি ঢাকায় জনসভা করতে না দেওয়া এবং তাকে অবরুদ্ধ করে রাখার প্রেক্ষাপটেই বর্তমান কর্মসূচিতে চলে গেছে বিএনপি জোট। তাই বলে সহিংসতা-নাশকতার পথে কী একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল পা দিতে পারে? তারা বলছে এসব তাদের কাজ নয়। তবে কী কেউ সাবোটাজ করছে? কে বা কারা করছে? বিএনপিকে তা দেখতে হবে। শোনা যাচ্ছে, অসহযোগ কর্মসূচিও আসতে পারে। এমতাবস্থায় দেশ ও জনগণের আরও ক্ষতি হওয়ার আগেই ভাবা উচিত সংশ্লিষ্টদের- বিশেষ করে সরকারের। মূল সমস্যার নিষ্পত্তি অর্থাৎ একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের আয়োজনের মধ্যেই সংকটের সমাধান নিহিত।

আর বর্তমান সংকট নিরসন নির্ভর করছে সরকারপক্ষ, বিশেষ করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি উভয়ে উভয়কে 'বাঘের পিঠ' থেকে নামার একটা ব্যবস্থা করে দেওয়ার ওপর, উভয়ে উভয়কে 'স্পেস' দেওয়ার ওপর। সংলাপ ও সমঝোতা ছাড়া সংকট উত্তরণের অন্য কোনো পথ নেই। তারা কেউই কিন্তু সংকটমুক্ত নন। উভয়েরই একটা 'সেইফ এঙ্টি' দরকার। তারা সেই এঙ্টি নিলে জনগণ ও রাষ্ট্রেরও মঙ্গল। নতুবা, জনগণের সংকট একদিন কেটে যাবে, তারা তলিয়ে যাবেন কঠিন সংকটের অতল গহ্বরে।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে