শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

গাড়ি চললেই কী জীবন চলে, দেশ চলে?

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
গাড়ি চললেই কী জীবন চলে, দেশ চলে?

বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট আহূত টানা অবরোধের মধ্যে শুক্র, শনিবার বাদ দিয়ে টানা হরতাল কর্মসূচিও চলছে। সরকার পক্ষের লোকজন আহ্লাদে আটখানা ভাব দেখিয়ে বলছে, ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনায় যানজটে মানুষ অস্থির; আন্দোলনকারীদের হরতালের ডাকে মানুষের কোনো সাড়া নেই। হ্যাঁ, এটা সত্য যে, হরতালের মধ্যেও দেশের কোনো কোনো বড় শহরে-নগরে যানজট হচ্ছে; কিন্তু এতে কী এটা বোঝা যায় যে, তাতে আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্য ব্যর্থ হচ্ছে! গাড়ি-ঘোড়া চললেই কী বোঝা যায় যে, মানুষের জীবনযাপনও চলছে গাড়ির চাকা ঘোরার মতো? কিংবা কোথাও কোথাও হরতালের মধ্যে যানজট হলেই কী বোঝা যাবে যে, আন্দোলনকারীদের প্রতি মানুষের সমর্থন নেই? আবার অন্যদিকটাও দেখা দরকার। যে সব শহর-নগরে যানজটের কথা বলা হচ্ছে, সে সব স্থানে প্রচুর পরিমাণে রিকশা চলছে, মনে হয় স্বাভাবিক সময়ের চেয়েও বেশি। গণপরিবহন চলছে, তবে নতুন ও উন্নতমানের গণপরিবহন মালিকরা রাস্তায় ছাড়ছেন না। সংবাদপত্র এবং টিভি চ্যানেলগুলোতে গণপরিবহনের চালক ও সহযোগীদের যে সব সাক্ষাৎকার ছাপানো এবং প্রচার করা হচ্ছে, তাতে যে চিত্র ফুটে উঠছে তা হতাশাজনক। গাড়ি নামছে রাস্তায়, কিন্তু যাত্রীর সংখ্যা নগণ্য। এই অবস্থা অব্যাহত থাকলে রাস্তায় গণপরিবহনের সংখ্যা দ্রুত কমে যাবে। যাত্রীশূন্যতা ছাড়াও বোমাতঙ্ক কাজ করছে দারুণভাবে। রাজধানী ঢাকাসহ বড় বড় শহর-নগরের যে পরিধি, সেই তুলনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য সংখ্যা খুবই অপ্রতুল। কাজেই সহিংসতা-নাশকতা বন্ধ করতে না পারার জন্য তাদের একতরফা দোষারোপ করা সঠিক নয়। তা ছাড়া আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যে ধরনের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দক্ষ ও সক্ষম, বর্তমান পরিস্থিতি তা থেকে ভিন্ন। এখন যা ঘটছে তা সাধারণ রাজনৈতিক কর্মসূচি বা হরতাল-অবরোধের রাজনৈতিক দলের অনুসৃত প্রচলিত মিছিল-মিটিং-পিকেটিংয়ের পরিচিত কর্মসূচি নয়। সব হচ্ছে অনেকটা গেরিলা পদ্ধতিতে চোরাগোপ্তা হামলা। 'হিট অ্যান্ড রান' পদ্ধতিতে। কখন, কোন জায়গায় পেট্রলবোমা বা অগি্নসংযোগের ঘটনা ঘটবে আগে থেকে তা জানা মুশকিল। এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্ষম হতে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য আরও নিবিড় প্রশিক্ষণের প্রয়োজন। এটা স্পষ্ট যে, আন্দোলনকারীরা গণসংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক কর্মসূচির (মাস লাইন) লাইন পরিত্যাগ করেছে। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সংবিধান স্বীকৃত এবং সারা বিশ্বে প্রচলিত প্রকাশ্য ও শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ, মিছিল, বিক্ষোভ ইত্যাদি পালনের পথে অন্তরায় সৃষ্টি হলে বা করলে সংক্ষুব্ধ পক্ষ অপ্রচলিত পথে পা দিয়ে ফেলতে পারে; সংশ্লিষ্টদের বিষয়টা সবসময়ই মাথায় রাখা উচিত। আমাদের দেশে বর্তমানে যে ভয়ানক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক শক্তি এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারবে, এমন চিন্তাই যে ক্ষমতাসীন সরকার করেনি তা বোঝা গেছে বিএনপির প্রতি তাদের তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যপূর্ণ বিভিন্ন বক্তৃতা-বিবৃতি ও ভাষণে। মনে হচ্ছে সবকিছু একটা জেদাজেদির পর্যায়ে চলে গেছে। চলছে একে অপরকে নিঃশেষ করে দেওয়ার হুমকি-হুঙ্কার। বিদেশিদের কেউ কেউ বর্তমান অসহনীয় পরিস্থিতিকে 'দুই বেগমের' লড়াই বলেও চিত্রিত করছেন। এই লড়াইয়ের ভিতর কিছু কিছু জায়গায় বা অনেক জায়গায় গাড়ি-ঘোড়া চলছে ঠিক, কিন্তু জীবন চলছে না। ককটেল-পেট্রলবোমা হামলার বা আগুনে দগ্ধ হওয়ার ঝুঁকি নিয়ে যারা রাস্তায় বেরুচ্ছেন, একান্তই প্রাণের তাগিদে বেরুচ্ছেন, গাড়ি-ঘোড়ায় চড়ছেন। এদের মধ্যে আন্দোলনের সমর্থক, সরকারের বিরুদ্ধবাদীরাও আছে। এটা দেখিয়ে সবকিছু 'নরমাল' বলার পেছনে কোনো সরস যুক্তি নেই। এটা সরকারের 'ফরমাল' 'প্রেসনোটীয়' বা 'হ্যান্ডআউটীয়' ভাষ্য। আসল ও বাস্তব পরিস্থিতির প্রকৃত চিত্র তো তুলে ধরেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি সম্প্রতি বলেছেন, 'ঢাকা শহরে অবস্থা কিছুটা স্বাভাবিক থাকলেও বাইরের জেলাসমূহের অবস্থা খুব খারাপ।' দূরপাল্লার গাড়ি চলাচল একপ্রকার বন্ধই বলা চলে। ট্রেন যোগাযোগ আছে, কিন্তু সংখ্যায় কম ও অনিয়মিত। 'কয়টার ট্রেন কয়টায় ছাড়বে' কথাটা এখন বিলকুল ঠিক। লঞ্চও চলছে কম, যাত্রী আরও কম। রাজধানী ঢাকা কার্যত সারা দেশ থেকে বিছিন্নই বলা চলে। কল-কারখানায় উৎপাদন কমে গেছে কাঁচামালের প্রাপ্যতা এবং উৎপাদিত পণ্য সরবরাহের সুযোগের অভাবে। দেশের প্রধান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী খাত পোশাকশিল্প মুখ থুবড়ে পড়ার দশা। অফিস-আদালতে কিছু লোকের যাতায়াত আছে, কিন্তু কাজ নেই বললেই চলে। উচ্চ আদালতেও চলছে বয়কটের পর বয়কট। পাবলিক পরীক্ষাও ঠিকমতো নিতে পারছে না সরকার; কারণ অবরোধ আর হরতাল।

সরকারের কিছু মন্ত্রী-মিনিস্টার এবং বিভিন্ন স্তরের নেতার 'উল্লাস নৃত্য' দেখে মনে হয়, সরকারের অস্বস্তিকর সময় বোধ হয় কেটে গেছে। কিন্তু বাতাসে কান পাতলেই শোনা যায় অশনি সংকেত ধ্বনি। সত্য কথা বলতে কি, সরকার নাগরিক জীবনে শান্তি ও স্বস্তি দিতে, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে এবং রাষ্ট্রের কাছ থেকে জনগণের সংবিধান স্বীকৃত মৌলিক অধিকার সংরক্ষণের অঙ্গীকার পূরণ করতে ব্যর্থ হতে চলেছে। এটাও সত্য যে, এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট। এখন আবার তারা একা নয়, নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনকৃত ৪২টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে ৩০টিসহ নিবন্ধনহীন বহু বিরোধী সংগঠন, ব্যক্তি ও শক্তিও বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে যোগদান না করলেও তাদের অবস্থানও সরকারের বিরুদ্ধে। অথচ এদের অধিকাংশই একসময় সরকারের সরাসরি পক্ষে না থাকলেও বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে সরকারের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিল। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন এবং একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর পর সরকারের পক্ষে মুক্তিযুদ্ধের এই শক্তির দৃঢ় একটা সমর্থন বেড়েছিল। তারা এখন যে আর সরকারের পক্ষে নেই এটা তো লুকোছাপা কোনো বিষয় নয়। দেশের সচেতন নাগরিক সমাজ, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বর্তমান পরিস্থিতির হাত থেকে পরিত্রাণ পেতে চায়। তারা শুধু সরকারের দোষই ধরছেন না, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটেরও, বিশেষ করে বিএনপিরও কঠোর সমালোচনা করছেন। বর্তমান পরিস্থিতি সৃষ্টির উৎসে যাওয়ার আগে বিএনপির ওপর সচেতন জনসমাজ, এমনকি সাধারণ মানুষের ক্ষোভের কারণটাও দেখা দরকার। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে বহুদলীয় সরকারব্যবস্থায় বহুদল, বহুমত থাকবে। আমাদের দেশেও আছে। এক দলের সঙ্গে অন্যদলের নীতিগত, আদর্শগত এবং কর্মসূচিগত পার্থক্য আছে এবং থাকে বলেই বহুদল, বহুমত। রাষ্ট্রক্ষমতা বা সরকার গঠন নিয়ে পারস্পরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকবে, ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে বিরোধী পক্ষের আন্দোলন-সংগ্রামও থাকবে। জনগণের কল্যাণ ও রাষ্ট্রের মঙ্গলের জন্যই রাজনীতি এবং রাজনৈতিক সংগ্রাম। সেই সংগ্রামের পথ অবশ্যই হবে শান্তিপূর্ণ, নিয়মতান্ত্রিক ও সংবিধানসম্মত। লড়াই যা হওয়ার হবে বিবদমান পক্ষসমূহের মধ্যে। জনগণ কারও প্রতিপক্ষ হতে পারে না। কিন্তু বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের অবরোধ-হরতালে সরকার ও রাষ্ট্রের পাশাপাশি নিরীহ জনগণও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সরকার ও রাষ্ট্রের ক্ষতির চরিত্র এক প্রকার, সেটা চোখে দেখা যায় না, কিন্তু সহিংসতা-নাশকতার প্রাণঘাতী বীভৎসতা দেখা যাচ্ছে, অনেককে কাঁধে নিতে হচ্ছে স্বজনের লাশ। বিভিন্ন হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে কাতরাচ্ছে শতাধিক দগ্ধ মানুষ। গাড়ি পুড়ছে, ট্রেনে-লঞ্চে আগুন জ্বলছে। এ পর্যন্ত যে প্রায় একশ মানুষ আগুনে দগ্ধ হয়ে কিংবা ক্রসফায়ারে অথবা সংঘর্ষে মারা গেছে, তাদের মধ্যে ক্রসফায়ারে নিহত কয়েকজন ছাড়া অন্যদের একজনও বিএনপি, জামায়াত বা আওয়ামী লীগের লোক নন। গদির লড়াই চলছে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে, আরও নির্দিষ্ট করে বললে বলতে হবে হাসিনা-খালেদার মধ্যে। কিন্তু এসব নিরীহ কর্মজীবী সাধারণ মানুষের প্রাণ কেন যাবে? সহিংসতা-নাশকতা ঘটছে ২০-দলীয় জোটের অবরোধ-হরতালের ছাতার নিচে থেকে। বিএনপি চেয়ারপারসন স্পষ্ট করে বলেছেন, এসব নৃশংসতার সঙ্গে তার দলের কোনো সম্পর্ক নেই। তার এই অস্বীকৃতির মধ্য দিয়ে একটা বিষয় স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে যে, যা ঘটছে তা খুব খারাপ কাজ, নিন্দনীয় কাজ। তিনি অবশ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেছেন, এসব নাশকতা সরকার তার লোকজন দিয়ে করিয়ে বিএনপির ওপর দোষ চাপাচ্ছে। কিন্তু এটা মুখে বললেই তো হবে না, তাকে তা প্রমাণ করতে হবে- যদিও শাসকদলের বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযোগ প্রমাণ করা কঠিন। প্রাসঙ্গিকভাবে এটাও বলা দরকার যে, সরকার বিএনপির বিরুদ্ধে যেভাবে ঢালাও অভিযোগ করছে তারও যথার্থ প্রমাণ খুব একটা নেই। হাতেনাতে এ পর্যন্ত কাকে বা কতজনকে ধরতে পেরেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, তার কোনো সঠিক পরিসংখ্যান নেই। যে সব গ্রেফতারকৃতের স্বীকারোক্তির কথা জানা যাচ্ছে, এই ধরনের স্বীকারোক্তি আদায়ের সুবিধা সরকারি লোকদের অতীতে যেমন ছিল, এখনো আছে। 'জজ মিয়া' নাটক তো আমরা দেখেছি।

উদ্ভূত শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতির গোড়ার কথা বা মূল কথা নিয়ে কিঞ্চিৎ আলোকপাত করা প্রাসঙ্গিকভাবেই জরুরি। যত দিন মূল সমস্যার সমাধান না হবে তত দিন বিষয়টি ঘুরেফিরে লেখায়-আলোচনায় আসবেই। গলদ হয়েছে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম সংসদ নির্বাচনে। দেশ-বিদেশে সবাই বলছেন সেই নির্বাচনটি একটি আদর্শ নির্বাচন ছিল না। তা ছিল একপক্ষীয়। সরকারের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপিসহ অধিকাংশ নিবন্ধিত-অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দলই তা বর্জন করেছে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকেনি বলে। বলা হয়েছিল দশম সংসদ নিয়ম রক্ষার নির্বাচন। সমঝোতা হলে এই সংসদ ভেঙে দিয়ে একাদশ সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হবে। বিএনপির মতো একটি নির্বাচনপন্থি দল, নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে তাদের জিতে যাওয়া নিশ্চিত বলে সাধারণ্যে একটা ধারণা বদ্ধমূল। সেই দল একবছর তো অপেক্ষা করেছে সমঝোতার জন্য। সমঝোতার উদ্দেশ্যে যদি কোনো আলোচনা-সংলাপ না হয় এবং সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য সংবিধান স্বীকৃত নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের সব পথও যদি রুদ্ধ করে দেওয়া হয়, নিশ্চিত ক্ষমতা প্রত্যাশীদের কাছ থেকে 'নাকে তেল দিয়ে' ঘুমানো কী প্রত্যাশা করা যায়? বেগম খালেদা জিয়াকে ৩০ ডিসেম্বর গাজীপুরে এবং ৫ জানুয়ারি ঢাকায় জনসভা করতে না দেওয়া এবং তাকে অবরুদ্ধ করে রাখার প্রেক্ষাপটেই বর্তমান কর্মসূচিতে চলে গেছে বিএনপি জোট। তাই বলে সহিংসতা-নাশকতার পথে কী একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল পা দিতে পারে? তারা বলছে এসব তাদের কাজ নয়। তবে কী কেউ সাবোটাজ করছে? কে বা কারা করছে? বিএনপিকে তা দেখতে হবে। শোনা যাচ্ছে, অসহযোগ কর্মসূচিও আসতে পারে। এমতাবস্থায় দেশ ও জনগণের আরও ক্ষতি হওয়ার আগেই ভাবা উচিত সংশ্লিষ্টদের- বিশেষ করে সরকারের। মূল সমস্যার নিষ্পত্তি অর্থাৎ একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের আয়োজনের মধ্যেই সংকটের সমাধান নিহিত।

আর বর্তমান সংকট নিরসন নির্ভর করছে সরকারপক্ষ, বিশেষ করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি উভয়ে উভয়কে 'বাঘের পিঠ' থেকে নামার একটা ব্যবস্থা করে দেওয়ার ওপর, উভয়ে উভয়কে 'স্পেস' দেওয়ার ওপর। সংলাপ ও সমঝোতা ছাড়া সংকট উত্তরণের অন্য কোনো পথ নেই। তারা কেউই কিন্তু সংকটমুক্ত নন। উভয়েরই একটা 'সেইফ এঙ্টি' দরকার। তারা সেই এঙ্টি নিলে জনগণ ও রাষ্ট্রেরও মঙ্গল। নতুবা, জনগণের সংকট একদিন কেটে যাবে, তারা তলিয়ে যাবেন কঠিন সংকটের অতল গহ্বরে।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন