শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

গাড়ি চললেই কী জীবন চলে, দেশ চলে?

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
গাড়ি চললেই কী জীবন চলে, দেশ চলে?

বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট আহূত টানা অবরোধের মধ্যে শুক্র, শনিবার বাদ দিয়ে টানা হরতাল কর্মসূচিও চলছে। সরকার পক্ষের লোকজন আহ্লাদে আটখানা ভাব দেখিয়ে বলছে, ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনায় যানজটে মানুষ অস্থির; আন্দোলনকারীদের হরতালের ডাকে মানুষের কোনো সাড়া নেই। হ্যাঁ, এটা সত্য যে, হরতালের মধ্যেও দেশের কোনো কোনো বড় শহরে-নগরে যানজট হচ্ছে; কিন্তু এতে কী এটা বোঝা যায় যে, তাতে আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্য ব্যর্থ হচ্ছে! গাড়ি-ঘোড়া চললেই কী বোঝা যায় যে, মানুষের জীবনযাপনও চলছে গাড়ির চাকা ঘোরার মতো? কিংবা কোথাও কোথাও হরতালের মধ্যে যানজট হলেই কী বোঝা যাবে যে, আন্দোলনকারীদের প্রতি মানুষের সমর্থন নেই? আবার অন্যদিকটাও দেখা দরকার। যে সব শহর-নগরে যানজটের কথা বলা হচ্ছে, সে সব স্থানে প্রচুর পরিমাণে রিকশা চলছে, মনে হয় স্বাভাবিক সময়ের চেয়েও বেশি। গণপরিবহন চলছে, তবে নতুন ও উন্নতমানের গণপরিবহন মালিকরা রাস্তায় ছাড়ছেন না। সংবাদপত্র এবং টিভি চ্যানেলগুলোতে গণপরিবহনের চালক ও সহযোগীদের যে সব সাক্ষাৎকার ছাপানো এবং প্রচার করা হচ্ছে, তাতে যে চিত্র ফুটে উঠছে তা হতাশাজনক। গাড়ি নামছে রাস্তায়, কিন্তু যাত্রীর সংখ্যা নগণ্য। এই অবস্থা অব্যাহত থাকলে রাস্তায় গণপরিবহনের সংখ্যা দ্রুত কমে যাবে। যাত্রীশূন্যতা ছাড়াও বোমাতঙ্ক কাজ করছে দারুণভাবে। রাজধানী ঢাকাসহ বড় বড় শহর-নগরের যে পরিধি, সেই তুলনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য সংখ্যা খুবই অপ্রতুল। কাজেই সহিংসতা-নাশকতা বন্ধ করতে না পারার জন্য তাদের একতরফা দোষারোপ করা সঠিক নয়। তা ছাড়া আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যে ধরনের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দক্ষ ও সক্ষম, বর্তমান পরিস্থিতি তা থেকে ভিন্ন। এখন যা ঘটছে তা সাধারণ রাজনৈতিক কর্মসূচি বা হরতাল-অবরোধের রাজনৈতিক দলের অনুসৃত প্রচলিত মিছিল-মিটিং-পিকেটিংয়ের পরিচিত কর্মসূচি নয়। সব হচ্ছে অনেকটা গেরিলা পদ্ধতিতে চোরাগোপ্তা হামলা। 'হিট অ্যান্ড রান' পদ্ধতিতে। কখন, কোন জায়গায় পেট্রলবোমা বা অগি্নসংযোগের ঘটনা ঘটবে আগে থেকে তা জানা মুশকিল। এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্ষম হতে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য আরও নিবিড় প্রশিক্ষণের প্রয়োজন। এটা স্পষ্ট যে, আন্দোলনকারীরা গণসংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক কর্মসূচির (মাস লাইন) লাইন পরিত্যাগ করেছে। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সংবিধান স্বীকৃত এবং সারা বিশ্বে প্রচলিত প্রকাশ্য ও শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ, মিছিল, বিক্ষোভ ইত্যাদি পালনের পথে অন্তরায় সৃষ্টি হলে বা করলে সংক্ষুব্ধ পক্ষ অপ্রচলিত পথে পা দিয়ে ফেলতে পারে; সংশ্লিষ্টদের বিষয়টা সবসময়ই মাথায় রাখা উচিত। আমাদের দেশে বর্তমানে যে ভয়ানক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক শক্তি এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারবে, এমন চিন্তাই যে ক্ষমতাসীন সরকার করেনি তা বোঝা গেছে বিএনপির প্রতি তাদের তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যপূর্ণ বিভিন্ন বক্তৃতা-বিবৃতি ও ভাষণে। মনে হচ্ছে সবকিছু একটা জেদাজেদির পর্যায়ে চলে গেছে। চলছে একে অপরকে নিঃশেষ করে দেওয়ার হুমকি-হুঙ্কার। বিদেশিদের কেউ কেউ বর্তমান অসহনীয় পরিস্থিতিকে 'দুই বেগমের' লড়াই বলেও চিত্রিত করছেন। এই লড়াইয়ের ভিতর কিছু কিছু জায়গায় বা অনেক জায়গায় গাড়ি-ঘোড়া চলছে ঠিক, কিন্তু জীবন চলছে না। ককটেল-পেট্রলবোমা হামলার বা আগুনে দগ্ধ হওয়ার ঝুঁকি নিয়ে যারা রাস্তায় বেরুচ্ছেন, একান্তই প্রাণের তাগিদে বেরুচ্ছেন, গাড়ি-ঘোড়ায় চড়ছেন। এদের মধ্যে আন্দোলনের সমর্থক, সরকারের বিরুদ্ধবাদীরাও আছে। এটা দেখিয়ে সবকিছু 'নরমাল' বলার পেছনে কোনো সরস যুক্তি নেই। এটা সরকারের 'ফরমাল' 'প্রেসনোটীয়' বা 'হ্যান্ডআউটীয়' ভাষ্য। আসল ও বাস্তব পরিস্থিতির প্রকৃত চিত্র তো তুলে ধরেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি সম্প্রতি বলেছেন, 'ঢাকা শহরে অবস্থা কিছুটা স্বাভাবিক থাকলেও বাইরের জেলাসমূহের অবস্থা খুব খারাপ।' দূরপাল্লার গাড়ি চলাচল একপ্রকার বন্ধই বলা চলে। ট্রেন যোগাযোগ আছে, কিন্তু সংখ্যায় কম ও অনিয়মিত। 'কয়টার ট্রেন কয়টায় ছাড়বে' কথাটা এখন বিলকুল ঠিক। লঞ্চও চলছে কম, যাত্রী আরও কম। রাজধানী ঢাকা কার্যত সারা দেশ থেকে বিছিন্নই বলা চলে। কল-কারখানায় উৎপাদন কমে গেছে কাঁচামালের প্রাপ্যতা এবং উৎপাদিত পণ্য সরবরাহের সুযোগের অভাবে। দেশের প্রধান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী খাত পোশাকশিল্প মুখ থুবড়ে পড়ার দশা। অফিস-আদালতে কিছু লোকের যাতায়াত আছে, কিন্তু কাজ নেই বললেই চলে। উচ্চ আদালতেও চলছে বয়কটের পর বয়কট। পাবলিক পরীক্ষাও ঠিকমতো নিতে পারছে না সরকার; কারণ অবরোধ আর হরতাল।

সরকারের কিছু মন্ত্রী-মিনিস্টার এবং বিভিন্ন স্তরের নেতার 'উল্লাস নৃত্য' দেখে মনে হয়, সরকারের অস্বস্তিকর সময় বোধ হয় কেটে গেছে। কিন্তু বাতাসে কান পাতলেই শোনা যায় অশনি সংকেত ধ্বনি। সত্য কথা বলতে কি, সরকার নাগরিক জীবনে শান্তি ও স্বস্তি দিতে, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে এবং রাষ্ট্রের কাছ থেকে জনগণের সংবিধান স্বীকৃত মৌলিক অধিকার সংরক্ষণের অঙ্গীকার পূরণ করতে ব্যর্থ হতে চলেছে। এটাও সত্য যে, এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট। এখন আবার তারা একা নয়, নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধনকৃত ৪২টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে ৩০টিসহ নিবন্ধনহীন বহু বিরোধী সংগঠন, ব্যক্তি ও শক্তিও বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে যোগদান না করলেও তাদের অবস্থানও সরকারের বিরুদ্ধে। অথচ এদের অধিকাংশই একসময় সরকারের সরাসরি পক্ষে না থাকলেও বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে সরকারের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিল। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন এবং একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর পর সরকারের পক্ষে মুক্তিযুদ্ধের এই শক্তির দৃঢ় একটা সমর্থন বেড়েছিল। তারা এখন যে আর সরকারের পক্ষে নেই এটা তো লুকোছাপা কোনো বিষয় নয়। দেশের সচেতন নাগরিক সমাজ, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বর্তমান পরিস্থিতির হাত থেকে পরিত্রাণ পেতে চায়। তারা শুধু সরকারের দোষই ধরছেন না, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটেরও, বিশেষ করে বিএনপিরও কঠোর সমালোচনা করছেন। বর্তমান পরিস্থিতি সৃষ্টির উৎসে যাওয়ার আগে বিএনপির ওপর সচেতন জনসমাজ, এমনকি সাধারণ মানুষের ক্ষোভের কারণটাও দেখা দরকার। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে বহুদলীয় সরকারব্যবস্থায় বহুদল, বহুমত থাকবে। আমাদের দেশেও আছে। এক দলের সঙ্গে অন্যদলের নীতিগত, আদর্শগত এবং কর্মসূচিগত পার্থক্য আছে এবং থাকে বলেই বহুদল, বহুমত। রাষ্ট্রক্ষমতা বা সরকার গঠন নিয়ে পারস্পরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকবে, ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে বিরোধী পক্ষের আন্দোলন-সংগ্রামও থাকবে। জনগণের কল্যাণ ও রাষ্ট্রের মঙ্গলের জন্যই রাজনীতি এবং রাজনৈতিক সংগ্রাম। সেই সংগ্রামের পথ অবশ্যই হবে শান্তিপূর্ণ, নিয়মতান্ত্রিক ও সংবিধানসম্মত। লড়াই যা হওয়ার হবে বিবদমান পক্ষসমূহের মধ্যে। জনগণ কারও প্রতিপক্ষ হতে পারে না। কিন্তু বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের অবরোধ-হরতালে সরকার ও রাষ্ট্রের পাশাপাশি নিরীহ জনগণও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সরকার ও রাষ্ট্রের ক্ষতির চরিত্র এক প্রকার, সেটা চোখে দেখা যায় না, কিন্তু সহিংসতা-নাশকতার প্রাণঘাতী বীভৎসতা দেখা যাচ্ছে, অনেককে কাঁধে নিতে হচ্ছে স্বজনের লাশ। বিভিন্ন হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে কাতরাচ্ছে শতাধিক দগ্ধ মানুষ। গাড়ি পুড়ছে, ট্রেনে-লঞ্চে আগুন জ্বলছে। এ পর্যন্ত যে প্রায় একশ মানুষ আগুনে দগ্ধ হয়ে কিংবা ক্রসফায়ারে অথবা সংঘর্ষে মারা গেছে, তাদের মধ্যে ক্রসফায়ারে নিহত কয়েকজন ছাড়া অন্যদের একজনও বিএনপি, জামায়াত বা আওয়ামী লীগের লোক নন। গদির লড়াই চলছে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে, আরও নির্দিষ্ট করে বললে বলতে হবে হাসিনা-খালেদার মধ্যে। কিন্তু এসব নিরীহ কর্মজীবী সাধারণ মানুষের প্রাণ কেন যাবে? সহিংসতা-নাশকতা ঘটছে ২০-দলীয় জোটের অবরোধ-হরতালের ছাতার নিচে থেকে। বিএনপি চেয়ারপারসন স্পষ্ট করে বলেছেন, এসব নৃশংসতার সঙ্গে তার দলের কোনো সম্পর্ক নেই। তার এই অস্বীকৃতির মধ্য দিয়ে একটা বিষয় স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে যে, যা ঘটছে তা খুব খারাপ কাজ, নিন্দনীয় কাজ। তিনি অবশ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেছেন, এসব নাশকতা সরকার তার লোকজন দিয়ে করিয়ে বিএনপির ওপর দোষ চাপাচ্ছে। কিন্তু এটা মুখে বললেই তো হবে না, তাকে তা প্রমাণ করতে হবে- যদিও শাসকদলের বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযোগ প্রমাণ করা কঠিন। প্রাসঙ্গিকভাবে এটাও বলা দরকার যে, সরকার বিএনপির বিরুদ্ধে যেভাবে ঢালাও অভিযোগ করছে তারও যথার্থ প্রমাণ খুব একটা নেই। হাতেনাতে এ পর্যন্ত কাকে বা কতজনকে ধরতে পেরেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, তার কোনো সঠিক পরিসংখ্যান নেই। যে সব গ্রেফতারকৃতের স্বীকারোক্তির কথা জানা যাচ্ছে, এই ধরনের স্বীকারোক্তি আদায়ের সুবিধা সরকারি লোকদের অতীতে যেমন ছিল, এখনো আছে। 'জজ মিয়া' নাটক তো আমরা দেখেছি।

উদ্ভূত শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতির গোড়ার কথা বা মূল কথা নিয়ে কিঞ্চিৎ আলোকপাত করা প্রাসঙ্গিকভাবেই জরুরি। যত দিন মূল সমস্যার সমাধান না হবে তত দিন বিষয়টি ঘুরেফিরে লেখায়-আলোচনায় আসবেই। গলদ হয়েছে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম সংসদ নির্বাচনে। দেশ-বিদেশে সবাই বলছেন সেই নির্বাচনটি একটি আদর্শ নির্বাচন ছিল না। তা ছিল একপক্ষীয়। সরকারের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপিসহ অধিকাংশ নিবন্ধিত-অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দলই তা বর্জন করেছে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকেনি বলে। বলা হয়েছিল দশম সংসদ নিয়ম রক্ষার নির্বাচন। সমঝোতা হলে এই সংসদ ভেঙে দিয়ে একাদশ সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হবে। বিএনপির মতো একটি নির্বাচনপন্থি দল, নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে তাদের জিতে যাওয়া নিশ্চিত বলে সাধারণ্যে একটা ধারণা বদ্ধমূল। সেই দল একবছর তো অপেক্ষা করেছে সমঝোতার জন্য। সমঝোতার উদ্দেশ্যে যদি কোনো আলোচনা-সংলাপ না হয় এবং সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য সংবিধান স্বীকৃত নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের সব পথও যদি রুদ্ধ করে দেওয়া হয়, নিশ্চিত ক্ষমতা প্রত্যাশীদের কাছ থেকে 'নাকে তেল দিয়ে' ঘুমানো কী প্রত্যাশা করা যায়? বেগম খালেদা জিয়াকে ৩০ ডিসেম্বর গাজীপুরে এবং ৫ জানুয়ারি ঢাকায় জনসভা করতে না দেওয়া এবং তাকে অবরুদ্ধ করে রাখার প্রেক্ষাপটেই বর্তমান কর্মসূচিতে চলে গেছে বিএনপি জোট। তাই বলে সহিংসতা-নাশকতার পথে কী একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল পা দিতে পারে? তারা বলছে এসব তাদের কাজ নয়। তবে কী কেউ সাবোটাজ করছে? কে বা কারা করছে? বিএনপিকে তা দেখতে হবে। শোনা যাচ্ছে, অসহযোগ কর্মসূচিও আসতে পারে। এমতাবস্থায় দেশ ও জনগণের আরও ক্ষতি হওয়ার আগেই ভাবা উচিত সংশ্লিষ্টদের- বিশেষ করে সরকারের। মূল সমস্যার নিষ্পত্তি অর্থাৎ একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের আয়োজনের মধ্যেই সংকটের সমাধান নিহিত।

আর বর্তমান সংকট নিরসন নির্ভর করছে সরকারপক্ষ, বিশেষ করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি উভয়ে উভয়কে 'বাঘের পিঠ' থেকে নামার একটা ব্যবস্থা করে দেওয়ার ওপর, উভয়ে উভয়কে 'স্পেস' দেওয়ার ওপর। সংলাপ ও সমঝোতা ছাড়া সংকট উত্তরণের অন্য কোনো পথ নেই। তারা কেউই কিন্তু সংকটমুক্ত নন। উভয়েরই একটা 'সেইফ এঙ্টি' দরকার। তারা সেই এঙ্টি নিলে জনগণ ও রাষ্ট্রেরও মঙ্গল। নতুবা, জনগণের সংকট একদিন কেটে যাবে, তারা তলিয়ে যাবেন কঠিন সংকটের অতল গহ্বরে।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়