শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

অপারেশনের নাম গণতন্ত্র উদ্ধার!

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
অপারেশনের নাম গণতন্ত্র উদ্ধার!

স্বতন্ত্র পরিচিতি বজায় রাখার জন্য প্রত্যেকটি সামরিক অপারেশনের একেকটি আলাদা সাংকেতিক নাম থাকে। যেমন- ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অপারেশন সার্চ লাইট বা ২০০২ সালে জামায়াত-বিএনপি সরকারের অপারেশন ক্লিনহার্ট ইত্যাদি। বেশির ভাগ সময়ে বাস্তব ক্ষেত্রে নামের সঙ্গে কাজের কোনো মিল থাকে না। ছদ্মবেশ বা ছদ্মাবরণ সৃষ্টি করার জন্য নাম নির্ধারণ করা হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে যুদ্ধরত পক্ষদ্বয় বা পক্ষগুলোর বাইরে থাকা জনমানুষ, বিশ্ব সমাজ ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে বিভ্রান্ত করা এবং ধোঁকা দেওয়ার অভিপ্রায়ে অথবা নিজেদের কার্যকলাপের যৌক্তিকতা প্রমাণের জন্য ভালো ভালো নাম দেওয়া হয়। যেমন- সার্চলাইট কথাটির বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায় আলোর সন্ধানে। চমৎকার নাম। কিন্তু ৯ মাস বাংলাদেশে আলোর সন্ধানের নামে পাকিস্তান সেনাবাহিনী যে অন্ধকার জগতে প্রবেশ করেছিল তাতে একাত্তরে পাকিস্তান তো দুই টুকরা হয়েছেই, অধিকন্তু আজ পর্যন্ত সেই অন্ধকার গুহা থেকে পাকিস্তান বের হতে পারেনি। বরং দিন দিন আরও অন্ধকারে নিমজ্জিত হচ্ছে। জানুয়ারির ৫ তারিখ থেকে জামায়াত-বিএনপি জোট যা করছে তারা সেটির নাম দিয়েছে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং গণতন্ত্র উদ্ধার। কিন্তু আসলে কি তাই? নাকি এটি তাদের চলমান অপারেশনের একটি সাংকেতিক বা ছদ্মনাম? এই প্রশ্নের উত্তর প্রসঙ্গে আলোচনা করাই আজকের নিবন্ধের মূল উদ্দেশ্য। কিন্তু তার আগে গণতন্ত্রের বাস্তব চেহারা এখন বিশ্বব্যাপী কেমন, সে সম্পর্কে ২০১০ সালে 'দ্য ইকোনোমিস্ট' পত্রিকার ইন্টেলিজেন্স শাখা কর্তৃক পরিচালিত একটি সার্ভে রিপোর্টের কথা উল্লেখ করতে চাই। ওই সার্ভেতে যে উপাদানগুলো বিবেচনা করা হয় তা হলো- নির্বাচনী প্রক্রিয়া, বহুত্ববাদ, জনগণের স্বাধীনতা, সরকারের কর্মপদ্ধতি এবং রাজনৈতিক সংস্কৃতি। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পূর্ণ গণতন্ত্র আছে বিশ্বের মাত্র ২৬টি দেশে। নরওয়ে শীর্ষে। সেখানে আমেরিকা ও ব্রিটেনের নাম থাকলেও গুণগত মান নেমে গেছে বলে পর্যবেক্ষণ দেওয়া হয়। ৫৩টি ত্রুটিযুক্ত গণতান্ত্রিক দেশের মধ্যে ভারতের নামও আছে। বাকি গণতান্ত্রিক দেশগুলোকে শ্রেণিভুক্ত করা হয়েছে শঙ্কর জাতীয় গণতান্ত্রিক অভিধায়, যার মধ্যে বাংলাদেশ অন্তর্ভুক্ত। তবে পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে- বহু উন্নয়নশীল দেশ গণতন্ত্রের সূচকে পিছিয়ে পড়লেও বাংলাদেশ এ সময়ে ৮ ধাপ এগিয়ে ৮৩তম স্থানে আছে। এ রিপোর্টের কথাটি এখানে উল্লেখ করছি এ কারণে যে, গণতন্ত্রের মাপকাঠিতে বাংলাদেশে এখনো অনেক ঘাটতি আছে, যা ১৯৭৫ সালের পর দীর্ঘ সামরিক শাসনের ধারাবাহিকতায় চলে আসছে, কোনো একটি সরকার বা একটি মাত্র নির্বাচন এর জন্য দায়ী নয়। একনাগাড়ে ১৫ বছর পর পর দুজন সামরিক শাসক রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার সব কিছু এমন লণ্ডভণ্ড করেছে যে, সেখান থেকে আর বের হওয়া যাচ্ছে না।

দশম সংসদ নির্বাচনের পর ২০১৪ সালের এক বছরের পুরোটা সময় যে রাষ্ট্রীয় পরিবেশ বজায় ছিল তার সঙ্গে যদি ১৯৯১ থেকে ২০১৩, এই ২২ বছরের বিরাজমান পরিস্থিতির সঙ্গে তুলনা করা হয় তাহলে গণতন্ত্র উদ্ধারের নামে যারা এখন নিরীহ মানুষ হত্যা করছে তারা কি সুনির্দিষ্টভাবে কোনো গণতান্ত্রিক উপাদানের কথা উল্লেখ করে বলেছেন যে, ওই ২২ বছর এই এই উপাদান বিদ্যমান ছিল যেগুলো ২০১৪ সালে ছিল না। এমন তুলনামূলক মূল্যায়ন কেউ প্রকাশ করেছেন বলে দেখিনিই। সেটি কেউ করতে চাইলে উপরে উলি্লখিত দ্য ইকোনোমিস্টের মূল্যায়ন প্রতিবেদনের কথা খেয়াল রাখলে বাস্তবতা বুঝতে পারবেন। গণতন্ত্রকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, তথ্য কমিশন প্রভৃতি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করার জন্য গণতন্ত্র উদ্ধারকারীদের মুখে তেমন কোনো উচ্চবাচ্য দেখিনি। তাদের সব কথা শুধু একটি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে, যে নির্বাচন সংবিধান ও আইনগতভাবে সম্পূর্ণ বৈধ এবং ওই নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত পার্লামেন্ট ও সরকার বিশ্ব সম্প্রদায় এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃত। জনমানুষের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও উন্নয়ন যদি গণতন্ত্রের লক্ষ্য হয় তাহলে ২০১৪ সালে তো সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়েছে। গত এক বছর ব্যবসা-বাণিজ্য, লেখাপড়া, চলফেরা, কাজকর্ম সবকিছুই মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে করেছে। নির্বাচনের পর গত এক বছরে জনজীবনে কোনো বিপর্যয় বা দুর্যোগ সৃষ্টি হয়নি। তাহলে এখনই এই সরকারের পতন বা দ্রুত সময়ের মধ্যে আরেকটি নির্বাচনের নামে এ নৈরাজ্য এবং হত্যাযজ্ঞ কেন? ভোট প্রদানের হার কম হয়েছে বা ১৫৪ জন সংসদ সদস্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন, তার জন্যই কি নতুন নির্বাচনের দাবিতে এই তাণ্ডব? বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় একজন নির্বাচিত হওয়া আর শতাধিক নির্বাচিত হওয়ার মধ্যে আইনের দৃষ্টিতে কোনো পার্থক্য আছে কি? নৈতিকতার কথা বলবেন। এক্ষেত্রে নৈতিকতার সীমানা কোথায়? সেই সীমানা কে নির্ধারণ করবে? কেউ একজন সীমানা নির্ধারণ করে দিলে সবাই কি তা মানবেন। একটি নির্দিষ্ট দল যখন বলে তাদের সব দাবি-দাওয়া ও ইচ্ছামতো নির্বাচনী ব্যবস্থাকে সাজাতে হবে, তাহলেই কেবল তারা নির্বাচনে যাবে, নইলে যাবে না। সব দলই যদি একই অবস্থান গ্রহণ করে তাহলে সেটির শেষ কোথায়? ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপি কি সে রকম একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করেনি? এখন যদি আরেকটি নতুন নির্বাচন হয়, তাতে যে দলেরই সরকার নতুন করে আসুক তাতে বিরাজমান গণতন্ত্রের কী উন্নতি ঘটবে অথবা মানুষের কী লাভ হবে? নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার তো যথাযথভাবে বাতিল হয়েছে। বাতিল প্রক্রিয়ায় কোনো নিয়ম ও আইনের ব্যত্যয় ঘটেনি। নিরপেক্ষ সরকারের প্রধান কে হবে তা ঠিক করা এবং পুরো সরকার গঠন করা নিয়ে যে কী লঙ্কাকাণ্ড ঘটতে পারে সেটি তো ২০০৬ সালে এ দেশের মানুষ দেখেছে। যার জের ধরে দুই বছর জরুরি আইন বহাল থেকেছে এবং সমগ্র দেশ দুর্ভিক্ষের কবলে পড়ার উপক্রম হয়েছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের প্রাক্কালে এবং ভোটের দিনে বিএনপি-জামায়াত প্রতিহতের নামে যে অগি্নযজ্ঞ ও হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে তাতে কি বৃহত্তর একটি জনগোষ্ঠীর গণতান্ত্রিক অধিকার জোরপূর্বক হরণ করা হয়নি? আপনি আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী নির্বাচন বর্জন করবেন, সেটা ঠিক আছে। কেউ আপনার ওপর জোরজবরদস্তি করছে না। কিন্তু আরেকজন আপনার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে ভোট দিতে যাবে, তাকে আপনি পুড়িয়ে মারবেন, হত্যা করবেন, এটা কি গণতন্ত্রের কথা? তার পরেও আপনি বলবেন মানুষ ভোট দিতে যায়নি। কেউ দ্বিমত পোষণ করলে জোর করতে হবে! এটাই কি গণতন্ত্র উদ্ধারের উদাহরণ?

এখন গণতন্ত্র উদ্ধার অপারেশনের কিছু উদাহরণ দেওয়া যাক। কলামের সীমাবদ্ধতার কারণে বেশি পিছনের দিকে যাব না। অনেকের ভাষায় বিএনপি-জামায়াত জোট এখন গণতন্ত্র উদ্ধার অপারেশনে লিপ্ত। তাই বিএনপি নেতারা বলছেন, কীসের পরীক্ষা, কীসের লেখাপড়া, এটা কোনো বিষয় নয়। ১৫ লাখ ছাত্রছাত্রী, তাদের অভিভাবক শিক্ষকদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা তাদের কাছে গৌণ বিষয়। ১৯৯১-১৯৯৬ এবং ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপির শাসনামলে যে রকম গণতন্ত্র ছিল সেটা ফিরে এলেই বাংলাদেশের সব সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। যুদ্ধাপরাধী নিজামী-মুজাহিদ খালাস পেয়ে আবার মন্ত্রী হলে দেশে পূর্ণ গণতন্ত্র ফিরে আসবে এবং মানুষ সুখে-শান্তিতে বসবাস করবে! বাংলাদেশের সব শিক্ষার্থী জামায়াতের প্রেসক্রিপশন প্রদত্ত শিক্ষানীতির আলোকে আলোকিত হয়ে ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠায় আত্দনিয়োগ করবে। এর থেকে তো ভালো কিছু আর হতে পারে না! তাই নিরীহ অসহায় এতিম মানুষকে পুড়িয়ে মারাকে বিএনপির নেতারা বলছেন কোল্যাটার্যাল ড্যামেজ বা পারিপার্শ্বিক ক্ষতি। কিন্তু তারা ভালো করে জানেন সাধারণ, মানুষকে টার্গেট করে সরাসরি আক্রমণকে পারিপার্শ্বিক ক্ষতি বলা হয় না। এটা একটি সামরিক টার্ম এবং বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্য এর একটি সংজ্ঞা আছে। দুই পক্ষ যখন যুদ্ধে লিপ্ত হয় তখন জেনেভা কনভেনশন বা নিয়মনীতি মেনে যুদ্ধরত অবস্থায় আকস্মিক কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ভুলের জন্য বেসামরিক জনগণ যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেটাকেই কোল্যাটার্যাল ড্যামেজ বা পারিপার্শ্বিক ক্ষতি বলা হয়। নিরস্ত্র-নিরীহ মানুষকে সরাসরি আক্রমণ করা মানবতাবিরোধী অপরাধ। বিএনপির প্রভাবশালী শরিক জামায়াতে ইসলামী। জামায়াতের আদর্শ মতে গণতন্ত্র হলো কুফরি মতবাদ এবং হারাম। এ জামায়াতকে নিয়ে বিএনপি কী ধরনের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে? ২০০৮ সালে জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার আগে বেগম খালেদা জিয়া যখন বিএনপির নেতাদের বাদ দিয়ে জামায়াত নেতা মুজাহিদের সঙ্গে দীর্ঘ শলাপরামর্শ করেন তখন বিএনপির হাইকমান্ডের ওপর জামায়াতের প্রভাব কতখানি তার নমুনা পাওয়া যায়। জামায়াত যদি শুধু নির্বাচনী জোট হয়ে থাকে, তাহলে ২০০১ সালে বিএনপি একা নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পরেও জামায়াতকে মন্ত্রিসভায় নিল কেন? মুজাহিদ সংসদ সদস্য না হয়েও টেকনোক্র্যাট কোটায় মন্ত্রী। একেই বলে নির্বাচনী জোট। অন্য শরিক ইসলামী ঐক্যজোটের স্লোগান হলো- 'আমরা সবাই তালেবান, বাংলা হবে আফগান'। এ অবস্থায় গণতন্ত্র কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে। ২০১৩ সালের ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে হেফাজতের তাণ্ডবের কথা বাংলাদেশের মানুষ কখনো ভুলবে না। কারণ বাংলাদেশের সব অর্জন সেদিন ধূলিসাৎ হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। সেদিন বিএনপির সিনিয়র নেতারা হেফাজতের মঞ্চে উঠে ১৩ দফার সঙ্গে একাত্দতা প্রকাশ করে। হেফাজতের এই ১৩ দফার মাধ্যমে বিএনপি কোন ধরনের গণতন্ত্র উদ্ধার করতে চায় তার কি কোনো ব্যাখ্যা আছে? তারপর হেফাজতের লাঠিয়াল বাহিনী মতিঝিল, পল্টন এলাকাকে রণক্ষেত্র বানিয়ে দোকানপাট, দালানকোঠা এবং পবিত্র কোরআন শরিফে আগুন লাগিয়ে যখন ভয়াবহ নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছিল তখন বেগম খালেদা জিয়া বিএনপির সব নেতা-কর্মীকে হুকুম দিলেন হেফাজতের সঙ্গে যোগ দেওয়ার জন্য। এটাই কি গণতন্ত্র উদ্ধারের সঠিক পথ? ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত নেতা সাঈদীর ফাঁসির হুকুম হলে জামায়াত-শিবির দেশব্যাপী জ্বালাও-পোড়াও এবং বিশ্রামরত পুলিশ ও নিরীহ মানুষসহ সংখ্যালঘু হত্যায় মেতে ওঠে। জামায়াতের এই তাণ্ডবে যোগ দেওয়ার জন্য ১ মার্চ বিএনপির শীর্ষ পর্যায় থেকে হুকুম দেওয়া হয়। এভাবে কি গণতন্ত্র উদ্ধার হবে? তারপর ২০১১ সালের ১৮ ডিসেম্বর বিএনপি ঢাকায় তাদের ভাষ্যমতে মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশ ডেকেছিল। সেদিন কী ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টির পরিকল্পনা তারা করেছিল তার বিস্তারিত বিবরণ কয়েক দিন আগে ফাঁস হয়ে গেছে এবং পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ সব আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বলেছে, সহিংসতার পথ থেকে বিএনপিকে ফিরে আসতে হবে। বিএনপির নেতা-কর্মী ও পন্থিদের কথাবার্তায়ও এক ধরনের স্বীকারোক্তি বের হয়ে আসছে। কিন্তু প্রত্যক্ষভাবে বিএনপি তা স্বীকার করতে পারছে না। কারণ সংবিধিবদ্ধভাবে বিএনপি চরমপন্থি, উগ্রবাদী বিপ্লবী দল নয়। গণতন্ত্র উদ্ধার অপারেশনে ২০ দলীয় জোটের বাইরে থেকে কিছু ব্যক্তি ও খুচরা দল মিত্রপক্ষ হিসেবে বিএনপির প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছে। এদের মধ্যে অন্যতম হলেন বিকল্পধারার ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে অত্যন্ত অগণতান্ত্রিকভাবে বিএনপি একরকম ধাক্কা দিয়ে যেভাবে বঙ্গভবন থেকে বি. চৌধুরীকে বের করে দিল এবং ছাত্রদলের ক্যাডার বাহিনী তাকে যেভাবে মগবাজারের রেলক্রসিংয়ের বাঁশের নিচ দিয়ে ধাওয়া করল, তাতে কী করে আবার তিনি মনে করলেন এ যাত্রায় বিএনপি গণতন্ত্র উদ্ধার করে ছাড়বে? একজন মানুষের আত্দমর্যাদার বালাই যদি না থাকে তাহলে তার দ্বারা গণমানুষের কোনো কল্যাণ করা কি সম্ভব? এর বাইরে আরও কিছু ব্যক্তি বের হয়েছেন যারা বাহ্যিকভাবে সজ্জন মানুষ হিসেবে পরিচিত। তারাই ২০০৭-২০০৮ সালের জরুরি আইনের প্রবল সমর্থক এবং আওয়ামী লীগ-বিএনপি উভয় দলকে ভেঙে ফেলার চেষ্টায় সক্রিয়ভাবে সংযুক্ত ছিলেন। জরুরি আইনের প্রবল সমর্থকরা এখন গণতন্ত্র উদ্ধার অভিযানে বিএনপির ফ্ল্যাঙ্কিং ফোর্স বা পার্শ্ববাহিনী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এত মানুষ আগুনে দগ্ধ হলো, মৃত্যুবরণ করল- এত বড় মানবতাবিরোধী অপরাধ যারা করল তাদের নাম নিতে এসব সুশীল ব্যক্তি লজ্জা পান। জামায়াতের কথা জিজ্ঞাসা করলে বলেন, এসব ব্যাপারে তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। এরাই এখন গণতন্ত্র উদ্ধারের সৈনিক!

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন