শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

অপারেশনের নাম গণতন্ত্র উদ্ধার!

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
অপারেশনের নাম গণতন্ত্র উদ্ধার!

স্বতন্ত্র পরিচিতি বজায় রাখার জন্য প্রত্যেকটি সামরিক অপারেশনের একেকটি আলাদা সাংকেতিক নাম থাকে। যেমন- ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অপারেশন সার্চ লাইট বা ২০০২ সালে জামায়াত-বিএনপি সরকারের অপারেশন ক্লিনহার্ট ইত্যাদি। বেশির ভাগ সময়ে বাস্তব ক্ষেত্রে নামের সঙ্গে কাজের কোনো মিল থাকে না। ছদ্মবেশ বা ছদ্মাবরণ সৃষ্টি করার জন্য নাম নির্ধারণ করা হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে যুদ্ধরত পক্ষদ্বয় বা পক্ষগুলোর বাইরে থাকা জনমানুষ, বিশ্ব সমাজ ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে বিভ্রান্ত করা এবং ধোঁকা দেওয়ার অভিপ্রায়ে অথবা নিজেদের কার্যকলাপের যৌক্তিকতা প্রমাণের জন্য ভালো ভালো নাম দেওয়া হয়। যেমন- সার্চলাইট কথাটির বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায় আলোর সন্ধানে। চমৎকার নাম। কিন্তু ৯ মাস বাংলাদেশে আলোর সন্ধানের নামে পাকিস্তান সেনাবাহিনী যে অন্ধকার জগতে প্রবেশ করেছিল তাতে একাত্তরে পাকিস্তান তো দুই টুকরা হয়েছেই, অধিকন্তু আজ পর্যন্ত সেই অন্ধকার গুহা থেকে পাকিস্তান বের হতে পারেনি। বরং দিন দিন আরও অন্ধকারে নিমজ্জিত হচ্ছে। জানুয়ারির ৫ তারিখ থেকে জামায়াত-বিএনপি জোট যা করছে তারা সেটির নাম দিয়েছে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং গণতন্ত্র উদ্ধার। কিন্তু আসলে কি তাই? নাকি এটি তাদের চলমান অপারেশনের একটি সাংকেতিক বা ছদ্মনাম? এই প্রশ্নের উত্তর প্রসঙ্গে আলোচনা করাই আজকের নিবন্ধের মূল উদ্দেশ্য। কিন্তু তার আগে গণতন্ত্রের বাস্তব চেহারা এখন বিশ্বব্যাপী কেমন, সে সম্পর্কে ২০১০ সালে 'দ্য ইকোনোমিস্ট' পত্রিকার ইন্টেলিজেন্স শাখা কর্তৃক পরিচালিত একটি সার্ভে রিপোর্টের কথা উল্লেখ করতে চাই। ওই সার্ভেতে যে উপাদানগুলো বিবেচনা করা হয় তা হলো- নির্বাচনী প্রক্রিয়া, বহুত্ববাদ, জনগণের স্বাধীনতা, সরকারের কর্মপদ্ধতি এবং রাজনৈতিক সংস্কৃতি। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পূর্ণ গণতন্ত্র আছে বিশ্বের মাত্র ২৬টি দেশে। নরওয়ে শীর্ষে। সেখানে আমেরিকা ও ব্রিটেনের নাম থাকলেও গুণগত মান নেমে গেছে বলে পর্যবেক্ষণ দেওয়া হয়। ৫৩টি ত্রুটিযুক্ত গণতান্ত্রিক দেশের মধ্যে ভারতের নামও আছে। বাকি গণতান্ত্রিক দেশগুলোকে শ্রেণিভুক্ত করা হয়েছে শঙ্কর জাতীয় গণতান্ত্রিক অভিধায়, যার মধ্যে বাংলাদেশ অন্তর্ভুক্ত। তবে পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে- বহু উন্নয়নশীল দেশ গণতন্ত্রের সূচকে পিছিয়ে পড়লেও বাংলাদেশ এ সময়ে ৮ ধাপ এগিয়ে ৮৩তম স্থানে আছে। এ রিপোর্টের কথাটি এখানে উল্লেখ করছি এ কারণে যে, গণতন্ত্রের মাপকাঠিতে বাংলাদেশে এখনো অনেক ঘাটতি আছে, যা ১৯৭৫ সালের পর দীর্ঘ সামরিক শাসনের ধারাবাহিকতায় চলে আসছে, কোনো একটি সরকার বা একটি মাত্র নির্বাচন এর জন্য দায়ী নয়। একনাগাড়ে ১৫ বছর পর পর দুজন সামরিক শাসক রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার সব কিছু এমন লণ্ডভণ্ড করেছে যে, সেখান থেকে আর বের হওয়া যাচ্ছে না।

দশম সংসদ নির্বাচনের পর ২০১৪ সালের এক বছরের পুরোটা সময় যে রাষ্ট্রীয় পরিবেশ বজায় ছিল তার সঙ্গে যদি ১৯৯১ থেকে ২০১৩, এই ২২ বছরের বিরাজমান পরিস্থিতির সঙ্গে তুলনা করা হয় তাহলে গণতন্ত্র উদ্ধারের নামে যারা এখন নিরীহ মানুষ হত্যা করছে তারা কি সুনির্দিষ্টভাবে কোনো গণতান্ত্রিক উপাদানের কথা উল্লেখ করে বলেছেন যে, ওই ২২ বছর এই এই উপাদান বিদ্যমান ছিল যেগুলো ২০১৪ সালে ছিল না। এমন তুলনামূলক মূল্যায়ন কেউ প্রকাশ করেছেন বলে দেখিনিই। সেটি কেউ করতে চাইলে উপরে উলি্লখিত দ্য ইকোনোমিস্টের মূল্যায়ন প্রতিবেদনের কথা খেয়াল রাখলে বাস্তবতা বুঝতে পারবেন। গণতন্ত্রকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, তথ্য কমিশন প্রভৃতি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করার জন্য গণতন্ত্র উদ্ধারকারীদের মুখে তেমন কোনো উচ্চবাচ্য দেখিনি। তাদের সব কথা শুধু একটি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে, যে নির্বাচন সংবিধান ও আইনগতভাবে সম্পূর্ণ বৈধ এবং ওই নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত পার্লামেন্ট ও সরকার বিশ্ব সম্প্রদায় এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃত। জনমানুষের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও উন্নয়ন যদি গণতন্ত্রের লক্ষ্য হয় তাহলে ২০১৪ সালে তো সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়েছে। গত এক বছর ব্যবসা-বাণিজ্য, লেখাপড়া, চলফেরা, কাজকর্ম সবকিছুই মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে করেছে। নির্বাচনের পর গত এক বছরে জনজীবনে কোনো বিপর্যয় বা দুর্যোগ সৃষ্টি হয়নি। তাহলে এখনই এই সরকারের পতন বা দ্রুত সময়ের মধ্যে আরেকটি নির্বাচনের নামে এ নৈরাজ্য এবং হত্যাযজ্ঞ কেন? ভোট প্রদানের হার কম হয়েছে বা ১৫৪ জন সংসদ সদস্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন, তার জন্যই কি নতুন নির্বাচনের দাবিতে এই তাণ্ডব? বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় একজন নির্বাচিত হওয়া আর শতাধিক নির্বাচিত হওয়ার মধ্যে আইনের দৃষ্টিতে কোনো পার্থক্য আছে কি? নৈতিকতার কথা বলবেন। এক্ষেত্রে নৈতিকতার সীমানা কোথায়? সেই সীমানা কে নির্ধারণ করবে? কেউ একজন সীমানা নির্ধারণ করে দিলে সবাই কি তা মানবেন। একটি নির্দিষ্ট দল যখন বলে তাদের সব দাবি-দাওয়া ও ইচ্ছামতো নির্বাচনী ব্যবস্থাকে সাজাতে হবে, তাহলেই কেবল তারা নির্বাচনে যাবে, নইলে যাবে না। সব দলই যদি একই অবস্থান গ্রহণ করে তাহলে সেটির শেষ কোথায়? ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপি কি সে রকম একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করেনি? এখন যদি আরেকটি নতুন নির্বাচন হয়, তাতে যে দলেরই সরকার নতুন করে আসুক তাতে বিরাজমান গণতন্ত্রের কী উন্নতি ঘটবে অথবা মানুষের কী লাভ হবে? নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার তো যথাযথভাবে বাতিল হয়েছে। বাতিল প্রক্রিয়ায় কোনো নিয়ম ও আইনের ব্যত্যয় ঘটেনি। নিরপেক্ষ সরকারের প্রধান কে হবে তা ঠিক করা এবং পুরো সরকার গঠন করা নিয়ে যে কী লঙ্কাকাণ্ড ঘটতে পারে সেটি তো ২০০৬ সালে এ দেশের মানুষ দেখেছে। যার জের ধরে দুই বছর জরুরি আইন বহাল থেকেছে এবং সমগ্র দেশ দুর্ভিক্ষের কবলে পড়ার উপক্রম হয়েছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের প্রাক্কালে এবং ভোটের দিনে বিএনপি-জামায়াত প্রতিহতের নামে যে অগি্নযজ্ঞ ও হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে তাতে কি বৃহত্তর একটি জনগোষ্ঠীর গণতান্ত্রিক অধিকার জোরপূর্বক হরণ করা হয়নি? আপনি আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী নির্বাচন বর্জন করবেন, সেটা ঠিক আছে। কেউ আপনার ওপর জোরজবরদস্তি করছে না। কিন্তু আরেকজন আপনার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে ভোট দিতে যাবে, তাকে আপনি পুড়িয়ে মারবেন, হত্যা করবেন, এটা কি গণতন্ত্রের কথা? তার পরেও আপনি বলবেন মানুষ ভোট দিতে যায়নি। কেউ দ্বিমত পোষণ করলে জোর করতে হবে! এটাই কি গণতন্ত্র উদ্ধারের উদাহরণ?

এখন গণতন্ত্র উদ্ধার অপারেশনের কিছু উদাহরণ দেওয়া যাক। কলামের সীমাবদ্ধতার কারণে বেশি পিছনের দিকে যাব না। অনেকের ভাষায় বিএনপি-জামায়াত জোট এখন গণতন্ত্র উদ্ধার অপারেশনে লিপ্ত। তাই বিএনপি নেতারা বলছেন, কীসের পরীক্ষা, কীসের লেখাপড়া, এটা কোনো বিষয় নয়। ১৫ লাখ ছাত্রছাত্রী, তাদের অভিভাবক শিক্ষকদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা তাদের কাছে গৌণ বিষয়। ১৯৯১-১৯৯৬ এবং ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপির শাসনামলে যে রকম গণতন্ত্র ছিল সেটা ফিরে এলেই বাংলাদেশের সব সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। যুদ্ধাপরাধী নিজামী-মুজাহিদ খালাস পেয়ে আবার মন্ত্রী হলে দেশে পূর্ণ গণতন্ত্র ফিরে আসবে এবং মানুষ সুখে-শান্তিতে বসবাস করবে! বাংলাদেশের সব শিক্ষার্থী জামায়াতের প্রেসক্রিপশন প্রদত্ত শিক্ষানীতির আলোকে আলোকিত হয়ে ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠায় আত্দনিয়োগ করবে। এর থেকে তো ভালো কিছু আর হতে পারে না! তাই নিরীহ অসহায় এতিম মানুষকে পুড়িয়ে মারাকে বিএনপির নেতারা বলছেন কোল্যাটার্যাল ড্যামেজ বা পারিপার্শ্বিক ক্ষতি। কিন্তু তারা ভালো করে জানেন সাধারণ, মানুষকে টার্গেট করে সরাসরি আক্রমণকে পারিপার্শ্বিক ক্ষতি বলা হয় না। এটা একটি সামরিক টার্ম এবং বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্য এর একটি সংজ্ঞা আছে। দুই পক্ষ যখন যুদ্ধে লিপ্ত হয় তখন জেনেভা কনভেনশন বা নিয়মনীতি মেনে যুদ্ধরত অবস্থায় আকস্মিক কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ভুলের জন্য বেসামরিক জনগণ যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেটাকেই কোল্যাটার্যাল ড্যামেজ বা পারিপার্শ্বিক ক্ষতি বলা হয়। নিরস্ত্র-নিরীহ মানুষকে সরাসরি আক্রমণ করা মানবতাবিরোধী অপরাধ। বিএনপির প্রভাবশালী শরিক জামায়াতে ইসলামী। জামায়াতের আদর্শ মতে গণতন্ত্র হলো কুফরি মতবাদ এবং হারাম। এ জামায়াতকে নিয়ে বিএনপি কী ধরনের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে? ২০০৮ সালে জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার আগে বেগম খালেদা জিয়া যখন বিএনপির নেতাদের বাদ দিয়ে জামায়াত নেতা মুজাহিদের সঙ্গে দীর্ঘ শলাপরামর্শ করেন তখন বিএনপির হাইকমান্ডের ওপর জামায়াতের প্রভাব কতখানি তার নমুনা পাওয়া যায়। জামায়াত যদি শুধু নির্বাচনী জোট হয়ে থাকে, তাহলে ২০০১ সালে বিএনপি একা নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পরেও জামায়াতকে মন্ত্রিসভায় নিল কেন? মুজাহিদ সংসদ সদস্য না হয়েও টেকনোক্র্যাট কোটায় মন্ত্রী। একেই বলে নির্বাচনী জোট। অন্য শরিক ইসলামী ঐক্যজোটের স্লোগান হলো- 'আমরা সবাই তালেবান, বাংলা হবে আফগান'। এ অবস্থায় গণতন্ত্র কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে। ২০১৩ সালের ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে হেফাজতের তাণ্ডবের কথা বাংলাদেশের মানুষ কখনো ভুলবে না। কারণ বাংলাদেশের সব অর্জন সেদিন ধূলিসাৎ হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। সেদিন বিএনপির সিনিয়র নেতারা হেফাজতের মঞ্চে উঠে ১৩ দফার সঙ্গে একাত্দতা প্রকাশ করে। হেফাজতের এই ১৩ দফার মাধ্যমে বিএনপি কোন ধরনের গণতন্ত্র উদ্ধার করতে চায় তার কি কোনো ব্যাখ্যা আছে? তারপর হেফাজতের লাঠিয়াল বাহিনী মতিঝিল, পল্টন এলাকাকে রণক্ষেত্র বানিয়ে দোকানপাট, দালানকোঠা এবং পবিত্র কোরআন শরিফে আগুন লাগিয়ে যখন ভয়াবহ নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছিল তখন বেগম খালেদা জিয়া বিএনপির সব নেতা-কর্মীকে হুকুম দিলেন হেফাজতের সঙ্গে যোগ দেওয়ার জন্য। এটাই কি গণতন্ত্র উদ্ধারের সঠিক পথ? ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত নেতা সাঈদীর ফাঁসির হুকুম হলে জামায়াত-শিবির দেশব্যাপী জ্বালাও-পোড়াও এবং বিশ্রামরত পুলিশ ও নিরীহ মানুষসহ সংখ্যালঘু হত্যায় মেতে ওঠে। জামায়াতের এই তাণ্ডবে যোগ দেওয়ার জন্য ১ মার্চ বিএনপির শীর্ষ পর্যায় থেকে হুকুম দেওয়া হয়। এভাবে কি গণতন্ত্র উদ্ধার হবে? তারপর ২০১১ সালের ১৮ ডিসেম্বর বিএনপি ঢাকায় তাদের ভাষ্যমতে মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশ ডেকেছিল। সেদিন কী ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টির পরিকল্পনা তারা করেছিল তার বিস্তারিত বিবরণ কয়েক দিন আগে ফাঁস হয়ে গেছে এবং পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ সব আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বলেছে, সহিংসতার পথ থেকে বিএনপিকে ফিরে আসতে হবে। বিএনপির নেতা-কর্মী ও পন্থিদের কথাবার্তায়ও এক ধরনের স্বীকারোক্তি বের হয়ে আসছে। কিন্তু প্রত্যক্ষভাবে বিএনপি তা স্বীকার করতে পারছে না। কারণ সংবিধিবদ্ধভাবে বিএনপি চরমপন্থি, উগ্রবাদী বিপ্লবী দল নয়। গণতন্ত্র উদ্ধার অপারেশনে ২০ দলীয় জোটের বাইরে থেকে কিছু ব্যক্তি ও খুচরা দল মিত্রপক্ষ হিসেবে বিএনপির প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছে। এদের মধ্যে অন্যতম হলেন বিকল্পধারার ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে অত্যন্ত অগণতান্ত্রিকভাবে বিএনপি একরকম ধাক্কা দিয়ে যেভাবে বঙ্গভবন থেকে বি. চৌধুরীকে বের করে দিল এবং ছাত্রদলের ক্যাডার বাহিনী তাকে যেভাবে মগবাজারের রেলক্রসিংয়ের বাঁশের নিচ দিয়ে ধাওয়া করল, তাতে কী করে আবার তিনি মনে করলেন এ যাত্রায় বিএনপি গণতন্ত্র উদ্ধার করে ছাড়বে? একজন মানুষের আত্দমর্যাদার বালাই যদি না থাকে তাহলে তার দ্বারা গণমানুষের কোনো কল্যাণ করা কি সম্ভব? এর বাইরে আরও কিছু ব্যক্তি বের হয়েছেন যারা বাহ্যিকভাবে সজ্জন মানুষ হিসেবে পরিচিত। তারাই ২০০৭-২০০৮ সালের জরুরি আইনের প্রবল সমর্থক এবং আওয়ামী লীগ-বিএনপি উভয় দলকে ভেঙে ফেলার চেষ্টায় সক্রিয়ভাবে সংযুক্ত ছিলেন। জরুরি আইনের প্রবল সমর্থকরা এখন গণতন্ত্র উদ্ধার অভিযানে বিএনপির ফ্ল্যাঙ্কিং ফোর্স বা পার্শ্ববাহিনী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এত মানুষ আগুনে দগ্ধ হলো, মৃত্যুবরণ করল- এত বড় মানবতাবিরোধী অপরাধ যারা করল তাদের নাম নিতে এসব সুশীল ব্যক্তি লজ্জা পান। জামায়াতের কথা জিজ্ঞাসা করলে বলেন, এসব ব্যাপারে তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। এরাই এখন গণতন্ত্র উদ্ধারের সৈনিক!

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন