শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

খোলা কলাম

আশ্বাসই যেন শেষ না হয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
আশ্বাসই যেন শেষ না হয়

আজ ২৮ দিন মতিঝিলের ফুটপাতে। এই ২৮ দিনে যা পেয়েছি বা শিখেছি, বিগত ২৮ বছরেও পাইনি বা শিখিনি। এক সময় শুনেছিলাম, এক মিসকিন সারা দিন বায়তুল মোকাররমে পড়েছিল। কিন্তু ঝুলিতে তেমন কিছু পড়েনি। সন্ধ্যায় গিয়েছিল ঢাকা ক্লাবের গেটে। রাত যতই বাড়ছিল বেসামালরা ততই পকেট খালি করে মিসকিনকে দিচ্ছিল। একপর্যায়ে ঝুলি ভরে গেলে বিস্মিত মিসকিন হাত তুলে আল্লাহর দরবারে বলেছিল, 'হে আল্লাহ! সারা দিন তোমায় খুঁজলাম কোথায় আর তোমায় পেলাম কোথায়।' অবস্থানে বসে ব্যবসায়ী নেতা জনাব আকরামের কাছে লোক পাঠিয়েছিলাম শীতবস্ত্র আর দুই-এক বেলা খাবার চেয়ে। বড় অসৌজন্য দেখিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু আজ ২৮ দিন খাওয়া-দাওয়ার কোনো অসুবিধা হয়নি। কর্মীরা যা পাচ্ছে তা-ই খাচ্ছে। বিত্তবানরা হাসিমুখে তেমন কিছু না করলেও চিত্তবান গরিবরা হৃদয় উজাড় করে দুই হাতে সহযোগিতা করছে। পত্রপত্রিকা, প্রচার মাধ্যমে যা চেয়েছি অনেকেই খুশি না হলেও আমার মনে হয় ভালোই হয়েছে। তবে একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রচার মাধ্যমগুলো আরেকটু দয়া করতে পারত। তারা লিখতে পারত, অবস্থানের আজ ২০ দিন, আজ ২৫ দিন। বিশেষ করে গত তিন বছর যাদের পত্রিকায় অবিরাম লিখছি সেই বাংলাদেশ প্রতিদিন এবং নয়া দিগন্ত এ দয়াটা করতে পারত। তারা তা করেনি। সেটা তাদের ব্যাপার। কিন্তু প্রায় প্রতিদিনই আমাদের কর্মকাণ্ডের যে খবর দিয়েছেন, সে জন্য গভীর কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

মন ভালো নয়, বলতে গেলে একেবারেই নয়। মানবজমিনের এক রিপোর্টে দেখলাম, অনেক দিন রাস্তায় থাকায় নাকি ক্লান্ত দেখাচ্ছে। হতে পারে। কতকাল আগে বিপ্লবী কবি কাজী নজরুল 'বাতায়ন-পাশে গুবাক-তরুর সারি'তে লিখেছিলেন, 'মলিন মাটির বন্ধনে বাঁধা হায় অসহায় তরু,/ পদতলে ধূলি, ঊধের্্ব তোমার শূন্য গগন-মরু।/দিবসে পুড়িছ রৌদ্রের দাহে, নিশীথে ভিজিছ হিমে,/কাঁদিবারও নাই শকতি, মৃত্যু-আফিমে পড়িছ ঝিমে!/তোমার দুঃখ তোমারেই যদি, বন্ধু, ব্যথা না হানে,/কি হবে রিক্ত চিত্ত ভরিয়া আমার ব্যথার দানে!...' আজ ক'দিন আয়নায় মুখ দেখি না, তাই কেমন দেখায় ভাবি না। অবস্থানে থাকতে হবে তাই ওসব ভেবে লাভ নেই। কিন্তু মনের ওপর চাপ থাকলে সত্যিই খারাপ লাগে। মানুষ মরণশীল। 'জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কোথা কে কবে?' তারপরও প্রিয়জন বা আপনজন কেউ হারিয়ে গেলে ব্যথা লাগে। তেমনি প্রিয় আমিনুল হক বাদশা সেদিন ০৯/০২/২০১৫ তারিখ সোমবার হারিয়ে গেলেন আমাদের মাঝ থেকে। কত আর হবেন, আমার থেকে তিন-চার বছরের বড়। জনাব আমিনুল হক বাদশা বহুদিন বঙ্গবন্ধুর ছায়াসঙ্গীর মতো প্রেস সচিবের কাজ করেছেন। আমরা মফস্বলের মানুষ, ঢাকা শহরে তেমন খুঁটির জোর ছিল না। তবু সেই ষাটের দশকে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সঙ্গে যখন পরিচয় হয়, সেই তখন থেকেই তার সঙ্গে কমবেশি পরিচয় ছিল। মুক্তিযুদ্ধে এমন পরিবার খুব বেশি পাওয়া যাবে না, যারা সবাই একই ধ্যান জ্ঞান সাধনায় ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। আমিনুল হক বাদশার বড় রাজু আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীন বাংলা বেতার থেকে 'জল্লাদের দরবার' নামে এক অনুষ্ঠান করে সাড়া জাগিয়েছিলেন। স্বাধীনতার পর তিনি ঘাতকের হাতে নিহত হন। কিন্তু কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি। তার ছোট ভাই রাশিদুল হক নবু সরকারি কর্মকর্তাদের সমিতি নিয়েই ব্যস্ত। তারপর মান্না হক আমার খুবই প্রিয় ছিল। স্বাধীন বাংলা বেতারের নিয়মিত শিল্পী। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর ইংল্যান্ডে চলে গিয়েছিল। মানুষ মানুষকে কত ভালোবাসতে পারে মান্না হককে না দেখলে অনেকেই বুঝতে পারবে না। শাওলী হক, প্রীতম হক, মাধবী হক মান্নার তিন ছেলেমেয়ে। স্ত্রী খুসবু হক মিঠুকে নিয়ে মান্না ভালোই ছিল। কিন্তু '৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু নিহত হলে যেহেতু খুসবু হক মিঠু মোস্তাক আহমেদের দুঃসম্পর্কের ভাতিজি তাই ওদের সম্পর্কে টানাপড়েন চলে। একটা সোনার সংসার কীভাবে ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে ভাবতেই কষ্ট হয়। মান্নার ছোট টিপু, তারপর ওবায়দুল হক সেলিম, শামসুল হক ডালিম, কামরুল হক শামীম, নুরুল হক নাসিম ও একমাত্র বোন কল্পনা। দুই মায়ের আমরা ছিলাম ১৫ সন্তান। তার ১০ জন এখনো জীবিত। কিন্তু আমিনুল হক বাদশারা ৯ ভাই, ১ বোন। বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে কতজন কত কিছু পেয়েছেন, কত কিছু হয়েছেন। কিন্তু আমিনুল হক বাদশা যে সেই থেকে গেছেন। মাত্র কয়েক বছর আগে দিগন্ত টিভিতে তাকে নিয়ে একটি অনুষ্ঠান করেছিলাম। রাজাকারের মেয়ে বিয়ে করলে, রাজাকারের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য করলে কোনো দোষ নেই- আমি দিগন্ত টিভিতে অনুষ্ঠান করেছি তাতে একজন খাঁটি মুক্তিযোদ্ধা রাজাকার বনে গেলাম। কত আওয়ামী লীগ দিগন্তের শেয়ার কিনে মালিক বনে গেছে তারা আলবদর, আলশামস হয়নি- কি তাজ্জব ব্যাপার! আমি অনুষ্ঠান করে রাজাকার হলাম। এক বছর কয়েক মাস দিগন্তের অনুষ্ঠানে যতবার মুক্তিযুদ্ধের কথা বলেছি, বঙ্গবন্ধুর কথা বলেছি, স্বাধীনতার কথা বলেছি, সর্বোপরি মুক্তিযোদ্ধাদের কথা বলেছি, সবকটি চ্যানেল মিলিয়ে ততবার মুক্তিযোদ্ধাদের ওইভাবে তুলে ধরেছে কিনা সন্দেহ। যেহেতু আওয়ামী লীগ করি না, সেহেতু অত কিছু করার পরও আসল রাজাকারের কাছ থেকে রাজাকারের খেতাব পেয়েছি। বঙ্গবন্ধু একবার বলেছিলেন, 'আল্লাহর মার দুনিয়ার বার। যখন মারে তলপেটে মারে। অনেকে সোজা হয়ে দাঁড়ানোর সুযোগও পায় না।' তা না হলে আমাকে রাজাকার বলায় দাঁত বের করে হি হি করে যারা হেসেছিলেন, অল্প সময়ের মধ্যে তাদের শুনতে হয়েছে বঙ্গবন্ধুও রাজাকার। একেই বলে ইটকা জবাব পাত্থড়ছে মিলেগা। জনাব আমিনুল হক বাদশা ২৮/০১/১৯৪৪ সালে নানা-নানীর বাড়ি আমলাপাড়ায় জন্মেছিলেন। দীর্ঘ জীবন পার করে ০৯/০২/২০১৫, সোমবার সুদূর লন্ডনে ইন্তেকাল করেছেন। আমি তার আত্মার মঙ্গল ও শান্তি কামনা করছি।

৮০ মতিঝিল শুয়ে আছি ২৮ দিন। আমার থেকে ৩০০-৪০০ গজ দূরে ১৯ তারিখ এক যুবক নিহত হয়েছে। প্রায়ই শুনি, বোমাবাজদের গুলি করে মারা হচ্ছে। কিন্তু সেদিন মতিঝিল সোনালী ব্যাংক এবং করিম এন্ড সন্স আবদুস সালামের পেট্রল পাম্পের সামনে কয়েকবার বোমাবাজি হয়। সালামের পাম্পের সামনে সিএনজি থেকে এবং সোনালী ব্যাংকের সামনে মোটরসাইকেল আরোহীরা বোমা মারে। যে যুবক নিহত হয়েছে সে বোমাবাজির সময় ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে ছুটে গিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পুলিশ বঙ্ েআশ্রয় নিয়েছিল। পুলিশরা তাকে সেখানে থাকতে দেয়নি, বাইরে ছুড়ে ফেলে দিয়েছিল এবং বোমাবাজ বলে লোকজন তাকে মেরে ফেলেছে। তরতাজা একটি যুবকের গণপিটুনিতে রাস্তায় মৃত্যু এ যদি কেউ মনে করে বোমাবাজদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ তাহলে বলব তারা আহম্মকের স্বর্গে আছেন। যে দেশে কাউকে দিনেদুপুরে খুন করলে হাজার মানুষ নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে, সে দেশে এখনই বোমাবাজদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ আশা করা বাতুলতা ছাড়া কিছু নয়। তবে পুলিশের কর্মকাণ্ডে খুবই মর্মাহত হয়েছি। পবিত্র কোরআনে সূরা মায়দায় ৩২ আয়াতে আছে, যারা হত্যা করে বা ফ্যাসাদ সৃষ্টি করে তাদের ব্যতিরেকে অন্য কাউকে হত্যা করলে সে যেন সারা মানব জাহানকে হত্যা করল। জানি না রক্তের গরমে পুলিশরা কী ভাবছে। কিন্তু আল্লাহর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি একটি মানুষকে আশ্রয় না দেওয়ায় একদিন তাদের খেসারত দিতেই হবে। কোনো এক সময় আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন মূসা (আ.)-কে মাটির পাত্র বানাতে বলেছিলেন। পরে তা ভেঙে ফেলতে বললে নবীর কষ্ট হচ্ছিল। তখন আল্লাহ বলছিলেন, মাটির পাত্র ভাঙতেই যদি তোমাদের কষ্ট হয়, তাহলে আমি কত আদরযত্ন সোহাগ করে মানুষ ও জীবজন্তু বানিয়েছি তাদের অযথা হত্যা করলে আমার কষ্ট হয় না? এভাবে প্রতিদিন মানুষ মারা দেখে মনটা খুবই ভারি ও বিষণ্ন হয়ে আছে। তাই লেখায় প্রাণ পাচ্ছি না। আর মতিঝিলে যে অবস্থায় আছি এখানে লেখার পরিবেশ নেই। শুধু পাঠকদের কথা চিন্তা করে শত কষ্টের মধ্যেও তাদের সঙ্গে মিশে থাকার চেষ্টা করছি।

ফুটপাতে থাকায় শুধু পত্রিকার খবরাখবর ছাড়া আর তেমন কোনো দেশ-দুনিয়ার খবর জানি না, রাখতে পারি না। ১৯ ফেব্রুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এসেছিলেন ২১শে ফেব্রুয়ারির অতিথি হয়ে। একজন বাংলা ভাষাভাষী মানুষ ভাষার জন্য আমাদের রক্ত দেওয়ার দিনে এসেছেন, এটা কতই না গৌরবের। আমার মনে হয় ভাষা আন্দোলনের বীর শহীদদের স্মরণে ২১শে ফেব্রুয়ারিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলাদেশ সফর তার জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। তবে তিনি সরকারি আতিথেয়তা পেয়েছেন কিন্তু বাঙালি বা বাংলার আতিথেয়তা পাননি। গভীর রাতে শহীদ মিনারে উপচেপড়া মানুষের ভিড় পাননি। এবার গভীর রাতে শহীদ মিনার ছিল একেবারে জনমানবশূন্য। সরকার যে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে এটা তার একটা লক্ষণ। হালকা কথায় বিশ্বরেকর্ড সৃষ্টিকারী আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভোজসভায় বিশ্বজয়ী এক ভারি হালকা কথা বলেছেন, 'পানি এলে ইলিশ যাবে'। অসাধারণ যথার্থ কথা। একেই বলে দরকষাকষি! কী আছে আমাদের দরকষাকষির? কয়েক বছর আগে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে পৃথিবীর বহু দেশের পক্ষে সীমান্তে অস্ত্র চালান করতে গিয়ে ১০ ট্রাক অস্ত্র ধরা পড়ে বেগম খালেদা জিয়ার সর্বনাশ, জননেত্রী শেখ হাসিনার পৌষ মাস। মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, মনিপুর ওই সব অশান্ত রাজ্যে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করে জননেত্রী শেখ হাসিনা ভারতের সে যে কী সমর্থন পেয়েছেন তা তো ৫ জানুয়ারির নির্বাচনী নকশা দেখলেই বোঝা যায়। তারা কি জানে না, দুই শতাংশ ভোটও হয়নি, তবু তারা প্রকাশ্য-গোপনে যেভাবেই হোক সমর্থন দিয়ে গেছেন। ভারতের কাছে বাংলাদেশে ভোট হলেই কী আর না হলেই কী? তাদের সীমান্ত দিয়ে অবাধে অস্ত্র না ঢুকলেই হলো। এক্ষেত্রে বেগম খালেদা জিয়ার চেয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা অনেক প্রিয় বা বিশ্বস্ত। এমন আরও কিছু যদি আমাদের হাতে থাকত তাহলে ভারত কথা শুনত না? অবশ্যই শুনত। ঘাড়ের নামই তো গর্দান। আজ প্রায় ৩০ বছর মিয়ানমার থেকে আমাদের পেটের ভিতর দিয়ে কলকাতায় গ্যাস নেওয়ার চেষ্টা চলছে। এই হয়, এই হয় না। যদি হতো তাহলে কেমন হতো? আমি সে প্রস্তাব দেখেছি। আমাদের পশ্চিমাঞ্চলে গ্যাসের ঘাটতি আছে। সে প্রস্তাবে এও ছিল, পূর্বাঞ্চলে কোনখান থেকে ভারত-মিয়ানমার পাইপ লাইনে আমরা গ্যাস তুলে দিয়ে পশ্চিমাঞ্চলে নামিয়ে নিতে পারব অথবা আমাদের বুকের ওপর দিয়ে লাইন টানার মাশুল হিসেবে আমাদের প্রয়োজনমতো গ্যাস এমনিতেই দিতে হবে। মনে হয় কমিশন মিলেনি, তাই কাজ হয়নি। আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই আমাদের বুক এফোঁড়-ওফোঁড় করে বিশ্বরোড চলে যাবে। কিন্তু গত ৩০ বছর আগরতলা যাওয়া এবং চট্টগ্রাম বন্দরে পেঁৗছার জন্য ভারত হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে রাস্তা করতে চেয়েছে। কিন্তু আমাদের বিজ্ঞ নেতারা রাজি হননি। এক সময় তো বিএনপির বিজ্ঞ অর্থমন্ত্রী বলেই বসেছিলেন, ভারতের পণ্যবাহী গাড়ি ছয় মাস চললে আমাদের রাস্তা ভেঙে চুরমার হয়ে যাবে। তার মানে আমাদের রাস্তাঘাট ভারতের চেয়ে নিম্নমানের। অথচ এখন পণ্যবাহী যে সব গাড়ি চলছে তার ৯০-৯৫ ভাগই ভারতীয়। আর তাদের সে প্রস্তাবে আমাদের তৈরি রাস্তার ওপর দিয়ে গাড়ি চলার কথা ছিল না, রাস্তাগুলো আরও মজবুত করে নির্মাণ করে নেওয়ার কথা ছিল। প্রশ্ন আসতেই পারে, আমাদের ছোট দেশ, রাস্তা নির্মাণে বেশ কিছু ভূমি নষ্ট হবে। তাতে আমাদের ফসল উৎপাদন কম হবে সেটার দায় কে নেবে? এ ব্যাপারেও তাদের একটি প্রস্তাব ছিল। একই জায়গা দিয়ে পাইপলাইন ও রাস্তা যাবে এবং যে জমি নষ্ট হবে তার ৫০ বছর উৎপাদিত ফসল অথবা উৎপাদিত ফসলের মূল্য তারা বাংলাদেশকে দেবে। রাস্তা এবং পাইপলাইন রক্ষণাবেক্ষণের ভার বাংলাদেশের ওপর থাকবে। তার জন্য তারা ব্যয়ভার বহন করবে। কিন্তু না, এসব কোনো কিছুই হয়নি। অথচ মাঝে-মধ্যে বিনা শুল্কে কলকাতা অথবা ডায়মন্ড হারবাল থেকে ভৈরব, আশুগঞ্জে ভারতের মালবাহী জাহাজ আসছে। সেখান থেকে জিনিসপত্র নামিয়ে ত্রিপুরায় যায় কিন্তু রাস্তার কোনো ক্ষতি হয় না। সবই হচ্ছে শুধু দেশের সম্মান ও অর্থনীতি ক্ষতি করে।

একেবারে নিকটপ্রতিবেশী বাংলা ভাষাভাষী পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী আমাদের মাঝে এসেছিলেন। একটি মহান দিনে তিনি আমাদের সঙ্গে একাকার হয়ে যেতে চেয়েছিলেন। কতটা পেরেছেন তা তিনিই জানেন। গণভবনে এখন আর বাংলাদেশ না, বাংলা ও বাঙালির হৃদয়ের স্পর্শ সেখানে পাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। মানুষ বড় ভারাক্রান্ত, পীড়িত। শ্রী মনমোহন সিংয়ের সঙ্গে তিনি এলে আমরা তিস্তার ৫১ শতাংশ পানি পেতাম, এখন তিনি আমাদের তিস্তার পানি দেওয়ার জন্য ১৪ কলস কাঁদলেও ৩০ শতাংশ দিতে পারবেন কিনা সন্দেহ। অনেক বছর ভারতে নির্বাসিত ছিলাম। দুঃসময়ের দিনগুলোতে ভারতের অনেক মহান নেতার সঙ্গে পরিচয় হয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্য, তখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পাদপ্রদীপের তলে ছিলেন না। নেতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভালো করে জানি না, চিনি না। তাই তেমন ভালোমন্দও বলতে পারছি না। তবু আশা করি, তিনি যে তার প্রতি আস্থা রাখতে বলেছেন সেটা অপাত্রে রাখা হবে না।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আলোচনায় বসবেন না, কেন বসবেন না? পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি চুক্তি করতে সন্তু লারমার সঙ্গে আলোচনা করেননি? যশোর-ঝিনাইদহ অঞ্চলে উগ্রপন্থিদের স্বপথে আনতে আপনার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম আলোচনা করে তাদের অনেক সুযোগ-সুবিধা দেননি? পিলখানায় বিডিআর হত্যাযজ্ঞের নায়কদের সরকারি গাড়িতে করে হেয়ার রোডে এনে আলোচনা করে শান্তি স্থাপনের চেষ্টা করেননি? তবে কেন আজ আলোচনা করবেন না? যখন দেশ জ্বলছে, মানুষ এবং মানবতা পুড়ছে তখন কেন আলোচনা করবেন না? বিরোধী দলনেত্রী কেন অবরোধ-হরতাল প্রত্যাহার করবেন না? দেশের মানুষের প্রতি আপনাদের কেন এত রাগ? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার মা-বাবা, ভাই-ভাবীদের, বিরোধী দলনেত্রী আপনার স্বামীকে দেশের মানুষ হত্যা করেনি, তাদের হত্যা করেছে কয়েকজন মানুষরূপী জল্লাদ। যাদের এদেশের মাটিতে কোনো শিকড় নেই। তাই ক্ষমা করুন, ক্ষমা করুন, ক্ষমাই শ্রেষ্ঠ ধর্ম।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম