শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

আমাদের \\\'কেজরিওয়াল\\\' কোথায়?

বিভুরঞ্জন সরকার
অনলাইন ভার্সন
আমাদের \\\'কেজরিওয়াল\\\' কোথায়?

সব হিসাব-নিকাশ, পূর্বানুমান, ভবিষ্যদ্বাণী ভুল প্রমাণ করে ভারতের দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে আম আদমি পার্টি (এএপি) বিস্ময়কর সাফল্য লাভ করেছে। দিল্লি বিধানসভার ৭০টি আসনের মধ্যে ৬৭টিই পেয়েছে এএপি। গত ৭ ফেব্রুয়ারি এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, ফলাফল ঘোষিত হয় ১১ ফেব্রুয়ারি। পাঁচ বছরের মধ্যে দিল্লিকে দুর্নীতিমুক্ত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে ১৫ ফেব্রুয়ারি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

গত বছর অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের আগে ভারতব্যাপী মোদি হাওয়া বা মোদি ঝড়ের কথা শোনা গিয়েছিল। ওই নির্বাচনেও নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) বেশি আসন পাবে এটা আগে থেকে বোঝা যাচ্ছিল। তবে নির্বাচনের আগে মনে করা হচ্ছিল এককভাবে সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা বিজেপি নাও পেতে পারে। জোট সঙ্গীদের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করতে হতে পারে নরেন্দ্র মোদিকে। কিন্তু ভোটের ফলাফলে দেখা যায়, পণ্ডিত-বিশ্লেষকদের সব অনুমান-বিশ্লেষণ ঠিক নয়, বিজেপি এককভাবে সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। মোদি ঝড় সব কিছুই ওলটপালট করে দিয়েছে। চা বিক্রেতার ছেলে অর্থাৎ অত্যন্ত সাধারণ পরিবার থেকে উঠে আসা নরেন্দ্র মোদি বিশাল ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করে রচনা করেন নতুন ইতিহাস। সাম্প্রদায়িক দল হিসেবে পরিচিত বিজেপি ভারতের মতো ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শ ধারণকারী ভারতের শাসনক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ায় একদিকে যেমন অনেকের মনেই আশঙ্কা ছিল, অন্যদিকে তেমনি নরেন্দ্র মোদিকে ঘিরে তৈরি হয়েছিল ব্যাপক আশাবাদ। বিজেপির আদর্শ যাই হোক না কেন, নরেন্দ্র মোদি সাম্প্রদায়িকতার পথে না হেঁটে একটি উন্নত আধুনিক ভারত গড়ার কাজেই আত্দনিয়োগ করবেন, ভারতকে বিশ্বসভায় নতুন মর্যাদায় তুলে ধরবেন- এ আশা অনেকেই করেছেন।

নরেন্দ্র মোদি সরকারপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ভারতে আরও কয়েকটি রাজ্য বিধানসভার নির্বাচন হয়েছে। সবগুলোতেই মোদি হাওয়ার প্রভাব লক্ষ্য করা গেছে, বিজেপির জয়রথ আটকানো সম্ভব হয়নি। কিন্তু দিল্লিতে এসে প্রবলভাবেই হোঁচট খেল বিজেপির উত্থানপর্ব এবং দুর্বল হয়ে পড়ল মোদি ঝড়। বলা হচ্ছে, দিল্লিতে মোদি ঝড়কে ছাপিয়ে গেছে এপিপি তথা কেজরিওয়াল সুনামি। গণতান্ত্রিক ভারতের এযাবৎকালের নির্বাচনী সাফল্যের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে দিল্লিতে এএপির সাফল্য। প্রশ্ন উঠেছে, এরপর কী? কেজরিওয়াল কি এবার তার মেয়াদ পূর্ণ করতে পারবেন? দিল্লির পর তিনি কি ভারত দখলের অভিযানেও সফলভাবে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম হবেন? এরপর কি ক্রমাগত কেবল আম আদমি পার্টির উত্থানই দেখা যেতে থাকবে? বর্তমান শাসক দল বিজেপির ভবিষ্যৎ কী? মোদি কি পারবেন বর্তমান মেয়াদের পর একইভাবে বিজেপির বিজয় পতাকা হাতে নিয়ে এগিয়ে যেতে? ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দানকারী ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের ভবিষ্যৎই বা কী? কংগ্রেস কি আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবে? ভারত শাসনের ভার কি তারা আর ফিরে পাবে? সবগুলো প্রশ্নের জবাব পাওয়ার জন্য অপেক্ষায় থাকতে হবে। সময়ের চাহিদা পূরণের ডাকে কোন দল কীভাবে সাড়া দেয়, কোন নেতা কেমন ক্যারিশমা দেখাতে পারেন তার ওপরই নির্ভর করবে অনেক কিছু।

অরবিন্দ কেজরিওয়াল আগের বার যেসব ভুল করেছেন এবার হয়তো সেসবের পুনরাবৃত্তি করবেন না। তার এক সময়ের গুরু গান্ধীবাদী নেতা আন্না হাজারে কেজরিওয়ালকে অভিনন্দন জানিয়ে এমন আশাবাদই ব্যক্ত করেছেন। কেজরিওয়াল লোভনীয় সরকারি চাকরি ছেড়ে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন শুরু করেছিলেন আন্না হাজারের নেতৃত্বেই। আবার একসময় আন্না হাজারেকে ছেড়ে রাজনৈতিক দল গঠন করে সরাসরি রাজনীতি শুরু করেন কেজরিওয়াল। তিনি এটা উপলব্ধি করেছেন যে, রাষ্ট্র ক্ষমতার বাইরে থেকে বিভিন্ন ইস্যুতে আন্দোলন করা গেলেও বাস্তব ক্ষেত্রে তেমন কোনো পরিবর্তন আনা যাবে না। সরকারে না থাকলে গরিবের জন্য যেমন কাজ করা যাবে না, তেমনি দুর্নীতি প্রতিরোধেও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না। কেজরিওয়াল রাজনীতিতে নেমেছেন নীতির জন্য, ক্ষমতার জন্য নয়। তিনি যদি তার নীতির প্রশ্নে অটল ও আপসহীন থাকতে পারেন তাহলে জনসমর্থন পেতে থাকবেন এবং রাজনৈতিকভাবেও সামনে এগিয়ে যেতে পারবেন। তবে 'যে যায় লঙ্কায় সে হয় রাবণ' এই আপ্তবাক্য যদি কেজরিওয়ালের ক্ষেত্রেও সত্য হয়, তাহলে মানুষ তার দিক থেকেও মুখ ঘুরিয়ে নেবে দ্রুতই।

কেজরিওয়ালকে পথ চলতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে। তার প্রতি মানুষের যে আস্থা-ভালোবাসা তার মর্যাদা দেওয়ার জন্য তাকে সারাক্ষণ মনোযোগী থাকতে হবে। আম আদমি পার্টিকে, অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে ভোট দিয়েছে মূলত গরিব মানুষ, কম আয়ের মানুষ, বস্তিবাসী, মুসলমানসহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ভোটাররা। মধ্যবিত্তের সমর্থনও আম আদমি পার্টি ব্যাপকভাবেই পেয়েছে। অর্থাৎ কেজরিওয়াল সরকারকে হতে হবে গরিববান্ধব। চা বিক্রেতার সন্তান, যিনি নিজেও ছোটবেলায় চা বিক্রি করেছেন সেই নরেন্দ্র মোদি সরকারপ্রধান হয়ে কিন্তু সাধারণ জীবনযাপন করছেন না। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে তিনি চা পানে বসেছিলেন ১০ লাখ রুপি দামের পোশাক পরে। এই খবরে দরিদ্র ভারতবাসী নিশ্চয়ই খুব গৌরব বা আহ্লাদবোধ করেনি। নয় মাসের প্রধানমন্ত্রিত্বে তিনি গরিববান্ধব উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ নিয়েছেন, দ্রব্যমূল্য কমানোর ক্ষেত্রে ইতিবাচক কোনো ভূমিকা রেখেছেন, তা কিন্তু মানুষ দেখছে না। মানুষ দেখছে, তার নজর শুধু উপরে। তিনি আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করছেন, তার নিজের রাজনৈতিক ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার জন্য বিশেষ কিছু কূটনৈতিক উদ্যোগ নিচ্ছেন, কিন্তু মানুষের জীবনমান উন্নত করার জন্য তেমন কিছু করছেন না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করা, জাত-পাতের বিভেদ দূর করার ক্ষেত্রে নরেন্দ্র মোদির সদিচ্ছার বহিঃপ্রকাশ ভারতবাসী দেখতে পারছে না। উল্টো তার দলের সমর্থক বা তার রাজনৈতিক জোটের সঙ্গীরা 'হিন্দুত্ববাদের' পক্ষেই জোরালো ভূমিকা রাখছে। গরিব মুসলমান ও খ্রিস্টানদের জোরপূর্বক ধর্মান্তর করা হচ্ছে। খ্রিস্টানদের চার্চে হামলা হচ্ছে। বিজেপির কোনো কোনো নেতা এবং সংসদ সদস্য স্বজাতির সংখ্যা বাড়ানোর জন্য হিন্দু মায়েদের অধিকসংখ্যক সন্তান জন্মদানের আহ্বান জানাচ্ছে। এসব ঘটনা সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এবং নারীদের বীতশ্রদ্ধ করে তুলছে। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল এটা প্রমাণ করছে যে, বিজেপির এসব কাজকর্ম মানুষ সমর্থন করছে না। নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপির শীর্ষ নেতাদের জন্য দিল্লির ফলাফল বড় ধরনের সতর্কতা সংকেত। এখনই সাবধান না হলে বিজেপির জয়যাত্রা অব্যাহত রাখা সহজ হবে না।

কেজরিওয়ালের সততা ও নিষ্ঠা নিয়ে মানুষের মনে তেমন সংশয় না থাকার কারণেই এএপি বিপুল ভোট পেয়েছে। এখন সরকার গঠনের পর কেজরিওয়ালকে শাসক হিসেবে যোগ্যতা ও দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। সরকার চালানোর কাজটা যে খুব সহজ নয়, আগের বার ৪৯ দিনে তিনি নিশ্চয়ই তা বুঝেছেন। এবার তিনি যে সমঝে চলবেন সেটা বোঝা যাচ্ছে নির্বাচনে জেতার পর সংঘাতের পরিবর্তে সমঝোতার পথে হাঁটার মনোভাব দেখেই। শপথ গ্রহণের আগেই তিনি প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি, দুজন প্রভাবশালী কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। নানা বিষয়ে কথা বলেছেন। তিনি বিদ্যুতের দাম কমানো, জলের সমস্যা মেটানোর জন্য শুরুতেই উদ্যোগ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। সবচেয়ে বড় কথা সরকারে গেলেই সাধারণ মানুষের সঙ্গে দূরত্ব তৈরির 'ভিআইপি' কালচার থেকে কীভাবে বেরিয়ে আসা যায় সেটাও তিনি ভাবছেন। নিরাপত্তার কড়াকড়ি যাতে তাকে সাধারণ নাগরিকদের ধরাছোঁয়ার বাইরে ঠেলে না দেয় সেদিকেও তিনি সতর্ক থাকবেন বলে মনে হচ্ছে। আগের বারও তিনি মানুষের কাছাকাছি থাকার জন্য কিছু উদ্যোগ শুরু করেছিলেন। দিল্লিতে অরবিন্দ কেজরিওয়াল সৎ, দুর্নীতিমুক্ত এবং গরিববান্ধব অথচ সক্রিয় ও কার্যক্ষম একটি সরকার উপহার দিতে পারলে সারা ভারতেই তার প্রভাব পড়বে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথের দূরত্ব কমবে, না বাড়বে তা নির্ভর করবে কেজরিওয়াল ও তার সঙ্গীসাথীদের পারফরম্যান্সের ওপর। দিল্লির নির্বাচনে বড় বিপর্যয় হয়েছে কংগ্রেসের। একটি আসনও পায়নি ভারতের সর্বপ্রাচীন এ দলটি। গত পার্লামেন্ট নির্বাচনেও খুবই খারাপ করেছে কংগ্রেস। এই দলটির পক্ষে আর ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব হবে কিনা সে প্রশ্ন অনেকের মধ্যেই দেখা দিয়েছে। সোনিয়া গান্ধীর নেতৃত্বে রাহুল গান্ধীকে সামনে রেখে কংগ্রেস আর আগাতে পারবে না- এই বিশ্বাস থেকেই কেউ কেউ তার বোন প্রিয়াঙ্কাকে দলের নেতৃত্বে আনার দাবি তুলছেন। ড. মনমোহন সিংয়ের মতো একজন আন্তর্জাতিকমানের অর্থনীতিবিদ এবং সৎ প্রশাসক পর পর দুবার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করার পরও কংগ্রেসের এই বিপর্যয় কেন, কেন মানুষ এই দলের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নিল, তা গভীরভাবে ভেবে দেখা উচিত। পরিবারতন্ত্র থেকে বেরিয়ে আসতে না পারা এবং ব্যাপক দুর্নীতির প্রশ্রয় দেওয়া, নাকি অন্য কোনো কারণে কংগ্রেস মানুষের সমর্থন হারালো তা খুঁজে বের না করে রাহুলের পরিবর্তে প্রিয়াঙ্কাকে সামনে আনলেই পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটবে বলে মনে করা ঠিক হবে না।

পুনশ্চ : দিল্লির নির্বাচনের ফলাফল দেখে আমাদের দেশে কেউ কেউ এই ভেবে আশাবাদী হয়ে উঠছেন যে, আমাদের এখানেও আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে একটি নতুন রাজনৈতিক শক্তির উত্থান অসম্ভব কিছু নয়। নানা কারণে দেশের মানুষ এই দুই দলের ওপর বিরক্ত। অথচ বেশির ভাগ মানুষের সমর্থনও এই দুই দলের প্রতিই। সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করার মতো কোনো নেতা খুঁজে পাচ্ছে না। দিল্লিতে কংগ্রেস ও বিজেপির বদলে মানুষ যেমন আম আদমি পার্টিকে বেছে নিয়েছে, আমাদের দেশেও সে রকম হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো, আমাদের দেশে একজন কেজরিওয়াল কোথায়? আমাদের দেশে যারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে একটি নতুন রাজনৈতিক শক্তি বা বিকল্প অথবা তৃতীয় ধারার রাজনীতির কথা বলেন তাদের কারও ব্যক্তিগত সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা-ভরসা নেই। আমাদের দেশে 'বিকল্প'পন্থিদের কথা ও কাজে মিল নেই। ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, ড. কামাল হোসেন, মাহমুদুর রহমান মান্নাসহ যারা আওয়ামী লীগ-বিএনপির বাইরে নতুন রাজনৈতিক বলয় সৃষ্টির কথা বলেন তাদের সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মধ্যে এই ধারণা তৈরি হয়েছে যে, তারা যতটা না নিজেদের শক্তি বাড়ানোর জন্য তৎপর তার চেয়ে আওয়ামী লীগকে বেকায়দায় ফেলে বিএনপির জন্য সুবিধা করে দেওয়ার জন্যই যেন বেশি মনোযোগী। তা ছাড়া তারা নিজ নিজ পেশার কোনো ক্ষতি না করে 'অবসর' সময়টা রাজনীতির জন্য দিতে চান। কিন্তু রাজনীতিটা পার্টটাইম 'জব' নয়। কেজরিওয়াল সরকারি চাকরি ছেড়ে কোনো পিছুটান না রেখে নিজেকে রাজনীতিতে সমর্পণ করেছেন। তিনি নিজেকে স্বচ্ছতা ও সততার প্রতীক হিসেবে তুলে ধরতে পেরেছেন। আমাদের এখানে রাজনীতিতে তেমন সৎ ও স্বচ্ছ মানুষ কোথায়?

 

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট

[email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়