শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ মার্চ, ২০১৫

লাশের মিছিলে মুক্তি এলো কই?

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
লাশের মিছিলে মুক্তি এলো কই?

রাজনৈতিক পরিস্থিতি দিন দিন আরও ঘোলাটে, আরও অনিশ্চিত হয়ে উঠছে। সমঝোতা এবং শান্তিপূর্ণ একটা সমাধানের আশা ক্রমশই যেন তিরোহিত হয়ে যাচ্ছে। দেশি-বিদেশি নানা গুরুত্বপূর্ণ মহল বাংলাদেশ পরিস্থিতিতে তাদের গভীর উদ্বেগের কথা প্রকাশ করে চলেছেন বেশ কিছুদিন ধরে। প্রায়শই তারা বলছেন, এই পরিস্থিতি গণতন্ত্র, সুশাসন, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে অন্তরায়। সহিংসতা, নাশকতা এবং আইনবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ করার আহ্বানই শুধু জানাচ্ছেন না তারা, পথও বাতলে দিচ্ছেন। কিন্তু তা আমলে নেওয়া হচ্ছে না।

বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট আহূত লাগাতার অবরোধের ৫৬তম দিন চলছে আজ। সঙ্গে শুক্র-শনিবার বাদ দিয়ে সপ্তাহের বাকি পাঁচ দিন হরতালও চলছে। অবরোধ-হরতালের ছাতার নিচে থেকেই চলছে সহিংসতা, নাশকতা। বোমা-পেট্রলবোমার আগুনে জ্বলছে গাড়ি, ঝলসে যাচ্ছে, দগ্ধ হয়ে করুণ মৃত্যুবরণ করছে নিরীহ মানুষ। পাশাপাশি এসব নৃশংসতা রোধের নামে চলছে 'বন্দুকযুদ্ধ' ও 'ক্রসফায়ারে' মৃত্যুর অমানবিক ঘটনা। এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ১০৯ জন (২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত)। সরকার পক্ষের প্রচারে মনে হতে পারে সব মৃত্যুই বুঝি হয়েছে বোমা-পেট্রলবোমায়। তা কিন্তু নয়। 'বন্দুকযুদ্ধ'-'ক্রসফায়ার' এবং সংঘর্ষে মারা গেছেন ৩১ জন। এগুলো বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড। উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার কারণ হচ্ছে, সহিংসতা-নাশকতা-হত্যাকাণ্ড বন্ধ হচ্ছে না, বন্ধ হওয়ার লক্ষণও তেমন স্পষ্ট নয়। বিবদমান পক্ষসমূহের আচরণে, উচ্চারণে মনে হচ্ছে, উভয়েই মনে করছে, থেমে যাওয়ার অর্থ হচ্ছে প্রতিপক্ষের কাছে হেরে যাওয়া। তাই উভয় পক্ষই প্রতিপক্ষকে মাঠে হারাতেই যেন বদ্ধপরিকর।

পর্যবেক্ষকরা মনে করেন উভয় পক্ষই ভুল করছে। প্রথমত, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের নীতিনির্ধারকদের বোঝা দরকার, তারা শুধু আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লড়ছেন না। যে কোনো পন্থায়-ই হোক, দলটি এখন সরকারে। তারা এখন রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। রাষ্ট্র পরিচালনায় তাদের সাফল্য-ব্যর্থতার মূল্যায়ন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বটে এবং বলা চলে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় মোটা দাগে তাদের ব্যর্থতা আছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকার চরমভাবে ব্যর্থ বলে বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন এবং বিএনপিসহ সরকারবিরোধী অন্যান্য রাজনৈতিক দল কর্তৃক কঠোরভাবে সমালোচিত হলেও একটা বিষয় পরিষ্কার যে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ রাখতে তারা সক্ষমতা বা মুন্সিয়ানার পরিচয় দিচ্ছে। সিভিল প্রশাসন, বিশেষ করে জেলা ও উপজেলা-থানা প্রশাসনের ওপরও তারা যথেষ্ট প্রভাব রাখতে পারছে। দলীয় শক্তির সঙ্গে এই রাষ্ট্রীয় বাহিনীসমূহের যে সম্মতি শক্তি তার বিরুদ্ধে মাসের পর মাস অবরোধ-হরতালের মতো কঠোর কর্মসূচি অব্যাহত রাখা খুবই দুরূহ। সরকারের একটা সুবিধা তো আছে যে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে তা নিয়ন্ত্রণের জন্য রাষ্ট্রীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসমূহ তারা কাজে লাগাতে পারে আইনসম্মতভাবেই। এ ক্ষেত্রে বাহিনীসমূহও সরকারি আদেশ পালনে বাধ্য। ইতিমধ্যে শোনা যাচ্ছে, বিএনপি হাঁফিয়ে উঠেছে। বিএনপি সম্পর্কে যাদের নিয়মিত পর্যবেক্ষণ আছে, তারা জানেন, এটি একটি পেটি-বুর্জোয়া উদার গণতান্ত্রিক দল; কট্টর মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক দল নয়, তবে ইসলামপ্রিয়, ধর্মানুরাগী নরমপন্থি সংগঠন। সবচেয়ে বড় কথা বিএনপি একটি নির্বাচনপন্থি দল- কোনো অবস্থাতেই 'বিপ্লবী' কর্মকাণ্ডের সঙ্গে এই দলের কর্মকাণ্ড মেলে না। কিন্তু অবরোধ-হরতালের আবরণে এখন যা হচ্ছে তা কোনো অবস্থাতেই একটি নির্বাচনপন্থি বুর্জোয়া গণতান্ত্রিক দলের কাছ থেকে প্রত্যাশিত স্বাভাবিক গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কর্মকাণ্ড নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ডে বিএনপির নেতা-কর্মীরা অভ্যস্ত থাকার কথা নয়। কম দিন তো হলো না, বাংলাদেশের ইতিহাসে এত দীর্ঘকালীন অবরোধ আন্দোলন ইতিপূর্বে কখনো আর হয়নি। এত রক্তপাত, এত গণদুর্ভোগের পরও সরকার টলছে না। বোঝা দরকার, বিরোধীপক্ষ যে পদ্ধতির আন্দোলনই করুক না কেন, তা মোকাবিলার শক্তি সবসময়ই সরকারের কাছে বেশি থাকে। তবে হ্যাঁ, আন্দোলনে যদি ব্যাপক জনসম্পৃক্ততা ঘটে, যদি গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টি হয় সরকারের বিরুদ্ধে, তখন কোনো রাষ্ট্রীয় বাহিনীই তার সামনে দাঁড়াতে পারে না। কিন্তু গত ৫৬ দিনের অবরোধ-হরতালে জনগণের কোনো ব্যাপক সম্পৃক্ততা লক্ষ্য করা যায়নি। বিএনপির কোনো পরিচিত নেতাকে ঢাকায় মাঠে দেখা যায়নি। জোটের অন্য কোনো নেতাও মাঠে নামেননি। তবে ঢাকার বাইরের জেলাসমূহে এবার বিএনপিকে মাঠে দেখা গেছে এবং অধিকাংশ স্থানে জামায়াত ছাড়া তারা একাই থেকেছে মাঠে। কিন্তু ঢাকায় যদি কার্যকরভাবে কিছু করা না যায় সরকার পতনের আন্দোলনে চূড়ান্ত কোনো ফল আদায় সম্ভব নয়। কাজেই বিএনপিকে চিন্তা করতে হবে, এভাবে 'জেদের' অবরোধ-হরতালে সরকারের পতন ঘটানো সম্ভব কিনা। তা ছাড়া অবরোধ-হরতালের মধ্যে বোমা-পেট্রলবোমায় দগ্ধ হয়ে মানুষ মারা যাওয়ার প্রতিক্রিয়া কী হচ্ছে তা-ও তাদের অনুধাবন করা উচিত। আগুনে পুড়ে মানুষ মরছে, দগ্ধ হয়ে বার্ন ইউনিটে মানুষ কাতরাচ্ছে, হাজার যানবাহন জ্বলেপুড়ে অঙ্গার হয়েছে, আন্দোলন দমনের অজুহাতে ক্রসফায়ার আর সংঘর্ষেও মানুষ মারা যাচ্ছে সমানতালে। লাশের মিছিলে মুক্তি এলো কই? এর প্রতি থোড়াই কেয়ার করছে সরকার ও বিরোধী পক্ষ। সরকার না পারছে মানুষের জানমালের হেফাজত করতে, না পারছে যারা এসব করছে তাদের রুখতে।

সরকার যে পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে বলে মনে হয়, তা হচ্ছে বিএনপিকে গণবিচ্ছিন্ন করা, বিএনপিকে জঙ্গি-সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করে আঘাতের পর আঘাত হেনে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া। প্রধানমন্ত্রীসহ লীগ সরকারের মন্ত্রী-মিনিস্টার এবং শাসক লীগের নেতাদের বক্তৃতা-বিবৃতিতে মনে হয় জঙ্গিবাদী রাজনীতিতে বিএনপি জেএমবি-জামায়াতকেও ছাড়িয়ে গেছে! বিএনপিকে জঙ্গি সংগঠন হিসেবে সরকারি প্রচারের উদ্দেশ্য দুটি। এক. জঙ্গি দমনে নিষ্ঠুর রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় এবং সেই সুযোগে বিএনপি-নির্মূল অভিযান চালানো যায়; দুই. বহির্বিশ্বে যারা সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে, বিএনপিকে তাদের কাছে সন্ত্রাসবাদী সংগঠন হিসেবে প্রচার করে এসব দেশের সমর্থন-সহানুভূতি আদায় করা। কিন্তু এ ব্যাপারে সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম। বিএনপি যে শ্রেণি-চরিত্রের লোকজন নিয়ে গঠিত এরা জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ লালন করতে পারে না। এটা তারা ধারণ করতেও অক্ষম। তারা জঙ্গি এটা সরকার জনগণকে বিশ্বাস করাতে পারবে বলে মনে হয় না। তা ছাড়া দেশের যে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বিএনপিকে সমর্থন করে, ভালোবাসে তারা কি প্রধানমন্ত্রী এবং তার লোকজনের কথা বিশ্বাস করছে? করবে? আন্তর্জাতিক যে শক্তির সহানুভূতি সরকার আদায় করতে চাচ্ছে বলে বোঝা যায়, বিএনপি সম্পর্কে তাদের মূল্যায়ন তো সরকারের জন্য হতাশাজনকই বলতে হবে। বিএনপিকে তারা মনে করে একটি উদার গণতান্ত্রিক দল হিসেবে। বিএনপির গণভিত্তিকেও তারা সমীহ করে। কাজেই সরকার যে পথে বিএনপিকে নির্মূল-নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার কথা ভাবে বলে একটা ধারণা বাইরে আছে তা সম্ভব নয়। তাহলে কথা দাঁড়াল এই যে, সরকারি দল আওয়ামী লীগ এবং তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ বিএনপি উভয়ের যে গণভিত্তি এবং আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি রয়েছে, তাতে কেউ কাউকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে পারবে না। তাদের উচিত হবে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের নীতি গ্রহণ ও অনুসরণ করা।

মুশকিল হচ্ছে, সরকার বর্তমান সংকট সৃষ্টির মূলে নজর দিতে চাচ্ছে না। বোঝা যায়, সচেতনভাবেই তারা তা করছে। বর্তমান সহিংসতা-নাশকতাকেই তারা দেশের প্রধান সমস্যা হিসেবে তুলে ধরছে। অথচ এসব হচ্ছে মূল অসুখের উপসর্গ। মূল অসুখের চিকিৎসা না হলে এক উপসর্গ থেকে আরও নানা উপসর্গ দেখা দিতে পারে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত বিতর্কিত দশম সংসদ নির্বাচন নিয়েই দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের মধ্যে বর্তমান তীব্র দ্বন্দ্বের সূচনা এবং তা থেকেই বর্তমান বিরোধ ও সংঘাত। এ ব্যাপারে বিএনপি এবং তাদের সমমনা দলসমূহের অবস্থান যথার্থ বলেই বিবেচনা করছেন দেশ-বিদেশের প্রভাবশালী মহল। লীগ সরকার এবং তাদের বেনিফিশিয়ারিরা ছাড়া সবাই বলছেন সেই নির্বাচন ছিল একপক্ষীয় ও বিতর্কিত। কোনো অবস্থাতেই তা আদর্শ নির্বাচন ছিল না। প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ৪২টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে ৩০টি দলই সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। সরকার গঠন করার মতো সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পাওয়ার জন্য ১৫৩ আসনে প্রত্যক্ষ কোনো নির্বাচনই হয়নি, করতে হয়নি। নির্বাচনের ঘোষিত তারিখ ৫ জানুয়ারির ১৫ দিন আগেই মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ নিশ্চিত হয়ে যায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই আবার সরকার গঠিত হচ্ছে। কথা ছিল নিয়ম রক্ষার ওই নির্বাচন শেষে সমঝোতার ভিত্তিতে এই সংসদ ভেঙে দিয়ে একাদশ সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হবে। কিন্তু তা করা হচ্ছে না। কথা ফিরিয়ে নিয়ে এখন বলা হচ্ছে ২০১৯ সালের আগে কোনো নির্বাচন-'টির্বাচন' হবে না। একটি জনপ্রিয় নির্বাচনপন্থি দল ধৈর্য হারাতেই পারে। তারা নির্দলীয় সরকারের অধীনে দ্রুত একাদশ সংসদ নির্বাচন দাবি করছে। সরকারকে বলছে এই ব্যাপারে সংলাপ শুরু করতে। সরকার পক্ষ সংলাপে অনীহা তো প্রকাশ করেই যাচ্ছে, ইদানীং সংকট আরও ঘনীভূত করে তুলেছে এই বলে যে, বিএনপির সঙ্গে কোনো আলোচনাই হবে না।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, শান্তির অন্বেষায় সরকারকে তার এ অবস্থান পরিবর্তন করতে হবে। প্রথমত, সহিংসতা-নাশকতা বন্ধ করে দেশে শান্ত ও স্বাভাবিক পরিবেশ সৃষ্টির জন্য উভয় পক্ষকে সংলাপের মাধ্যমেই সমঝোতায় পৌঁছতে হবে এবং দ্বিতীয়ত, সরকার ও সরকারি দলকে বিএনপির সঙ্গেই সংলাপ করতে হবে। বিএনপি কার সঙ্গে, কাকে নিয়ে রাজনীতি করবে তা আওয়ামী লীগ বা অন্য কোনো দল ডিকটেট করতে পারে না। ভোটের রাজনীতিতে 'রাজাকার-স্বৈরাচারকে' নিয়ে দুই প্রধান দলই অতীতে যেমন খেলেছে, ভবিষ্যতেও খেলবে না বলা যায় না। তবে বর্তমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য সংলাপ ছাড়া শান্তিপূর্ণ সমাধানের কোনো বিকল্প পথ নেই। অবরোধ-হরতাল আর দমন-পীড়ন দিয়ে 'মুশকিল আহসান' হবে না। সংলাপটা হতে হবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে। বিএনপি জামায়াতে ইসলামীকে সঙ্গে নেওয়ার এবং আওয়ামী লীগ স্বৈরাচার এরশাদের জাতীয় পার্টিকে সঙ্গে নেওয়ার জন্য গোঁ ধরতে পারবে না। ভোটের সময় তারা কোন সমীকরণে এগোবেন তারা বুঝবেন, কিন্তু রাজনৈতিক ফায়সালার নীতিনির্ধারণী বৈঠকে, সংলাপে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ছাড়া আর কারও থাকার কোনো প্রয়োজন নেই।

সরকার যত বড় গলায় বলুক সব কিছু ঠিক আছে, আসলে যে তা নেই মানুষ দেখছে। আত্দ প্রবঞ্চনায় কোনো লাভ হয় না। রাষ্ট্র পরিচালনায় সরকার সংকটে আছে। সংকট সৃষ্টি করতে পেরেছে বিরোধী দল। দেশ ও জনগণের স্বার্থেই এই সংকটের নিরসন অপরিহার্য। বিএনপিকেও তা অনুধাবন করতে হবে যে, তারাও আর বেশি দিন এভাবে চালিয়ে যেতে পারবে না। সরকার সংলাপের প্রস্তাব দিয়ে, বিএনপির বন্দী নেতাদের মুক্তি দিয়ে এবং বিএনপি অবরোধ-হরতাল কর্মসূচি প্রত্যাহার করে আলোচনার একটা সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারে। আলোচনার মাধ্যমে সব সমস্যার সমাধানই সম্ভব। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য 'যুদ্ধ' করতে হবে কেন?

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম