শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ মার্চ, ২০১৫

দম্ভ ও জেদের কাছে সমঝোতার সম্ভাবনা বিলুপ্ত

নূরে আলম সিদ্দিকী
অনলাইন ভার্সন
দম্ভ ও জেদের কাছে সমঝোতার সম্ভাবনা বিলুপ্ত

দেশের জাগ্রত জনতা, বিবেকতাড়িত সবাই আজ সমঝোতার প্রত্যাশায় তৃষিত চাতকের মতো 'দুই নেত্রী'র দিকে চেয়ে আছে। এই প্রশ্নে আমি বার বার বলেছি যে, বাংলাদেশ আজ এতটাই আতঙ্কের গভীরে নিমজ্জিত সামাজিক বিপর্যয় এমনকি সোমালিয়ার মতো (আল্লাহ না করুক) গৃহযুদ্ধের দিকে ধাবিত হতে পারে। পৃথিবীর আরেকটি দেশের নাম অন্তত আমার জানা নেই, যেখানে রাজনৈতিক আদর্শ, মতের ভিন্নতাকে সহ্য না করার এই অসহিষ্ণু প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিরাজমান। গণতন্ত্রের প্রতিশব্দই হচ্ছে সহনশীলতা। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় সর্বত্রই ভিন্ন ভিন্ন মত ছিল, আছে এবং থাকবেই। পৃথিবীর বহু দেশ গণতন্ত্রের ভিন্ন মাত্রায় পৌঁছে গেছে। রাজনৈতিক সংগঠন তো দূরে থাক- প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা এমনকি জনগণ পর্যন্ত একটি আদর্শকেন্দ্রিক মননশীলতার প্রত্যয় ও প্রতীতির আঙ্গিকে এমন স্তরে পৌঁছে গেছে যে, সেখানে গণতন্ত্র সত্যিকার অর্থে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করেছে। সেসব দেশেও রাজনীতিকরা মিশনারি নন। সেখানেও ক্ষমতার প্রত্যাশা আছে, ক্ষমতার জন্যই রাজনীতি এটা স্বাভাবিক বাস্তবতা। আমেরিকার সাবেক রাষ্ট্রপতি জন এফ কেনেডি একটা ঐতিহাসিক উক্তি করেছিলেন- 'রাষ্ট্র কী দিল তা না ভেবে রাষ্ট্রকে কি দিলাম সেটি ভাবাই শ্রেয়।' এটা কৌতুক নয় বাস্তব। সেটাও তিনি রাষ্ট্রপতি হয়েই বলেছিলেন। রাজনীতি ও রাজনৈতিক সংগঠন আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম নয়। বরং ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে দলীয় কর্মসূচি অনুসরণ করে দেশের জন্য কাজ করবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ক্ষমতা এবং একমাত্র ক্ষমতা ছাড়া অন্য কোনো বিষয় লক্ষ্যবস্তু হবে না। জনগণের আতঙ্ক, উৎকণ্ঠা, আশঙ্কা, মননশীলতাকে কোনো বিবেচনায় নেওয়া হবে না। দেশ জাহান্নামে যাক, অর্থনীতি লণ্ডভণ্ড হয়ে যাক, শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে যাক- এই বাস্তবতাকে বিবেচনায় আনবেন না- এটা কল্পনাতীত। এই বাস্তবতায় আনলে রাজনীতির আঙ্গিকটাই বদলে যেত। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটিই নির্মম ও নিষ্ঠুর বাস্তবতা। পদ্মপত্রে এক ফোঁটা শিশির মুক্তার মতো জ্বলজ্বল করে। পত্রপল্লবে শোভিত সেই শিশির বিন্দুটি সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাসে নয়, স্নিগ্ধ সমীরণে টস করে ঝরে পড়ে। এটি বিবেচনায় আনলে রাজনীতির আঙ্গিকটাই বদলে যেত। গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেত। দেশটি কোনো অবস্থায়ই সামাজিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতো না। ছিন্নমূল খেটে-খাওয়া মানুষ থেকে শুরু করে সমাজের সর্বস্তরের বিশেষ করে ব্যবসায়ী মহল নিঃস্ব ও রিক্ত হতে চলেছে। তাদের হৃদয়ের দগদগে ঘা-টি তেমনভাবে রাজনীতিকদের দৃষ্টিগ্রাহ্য হচ্ছে না। বার্ন ইউনিটে দগ্ধীভূত মানবতার আর্তনাদ শুধু আমরাই নই, সারা বিশ্ব অবহিত এবং উৎকণ্ঠিত। শুধু বেগম খালেদা জিয়া একটা বিবৃতি দিয়ে সমবেদনা পর্যন্ত প্রকাশ করেননি। ওদেরকে দেখতে যাওয়া তো দূরে থাক, ওদের চিকিৎসার জন্য একটি পয়সা দিয়েও সহমর্মিতা প্রকাশ করেননি। এই হীনম্মন্যতা কোনো মানুষেরই বোধগম্য নয়। ডেইলি স্টারের সম্পাদক একটি নিবন্ধে খালেদা জিয়ার এই মানসিকতা ও কার্যাবলীর প্রতি নিন্দা প্রকাশ করে একটি যৌক্তিক মন্তব্য করেছেন- এই অবস্থায় খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকলে অবস্থাটা আরও বীভৎস হতো।

অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে এই মন্তব্যের বিরোধিতা করার যুক্তি কারও কাছে আছে বলে আমার মনে হয় না। কোনো সভ্য দেশে টানা প্রায় দুই মাস ধরে লাগাতার অবরোধ আর মাঝে মাঝে হরতাল চলতে পারে না। এ প্রশ্নে খালেদা জিয়ার প্রতি দেশবাসীর অভিব্যক্তি থেকে সাংগঠনিকভাবে বিএনপির দেউলিয়াত্ব আজ স্পষ্ট। তার ছত্রছায়ায় সন্ত্রাসী ও জঙ্গিরা যে বীভৎসতা চালিয়ে যাচ্ছে সেটি মুক্তিযুদ্ধকালীন পৈশাচিক শক্তির বীভৎসতাকেও হার মানায়। বাচ্চাদের পরীক্ষা, কৃষকের আর্তনাদ, সমগ্র জাতির বুক-চাপা ক্রন্দন- কিছুই তার কর্ণকুহরে প্রবেশ করছে না। অন্যদিকে জাতিসংঘও সমস্যা সমাধানে ক্ষমতাসীন শীর্ষ নেতৃত্বের যে নৈতিক দায়িত্ব- ক্ষমতার দাম্ভিকতায় তা তারা পরিপূর্ণ বিস্মৃত। ভিয়েতনাম যুদ্ধ আলোচনার টেবিলে সমাধান হতে পারে, যে কোনো জাতীয় সমস্যায় বিশ্বের যে কোনো দেশ এমনকি পার্শ্ববর্তী ভারতেও আমরা দেখি- যে কোনো সমস্যায় সর্বদলীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু বাংলাদেশে শীর্ষ নেতৃত্বকে বন্দনা করার জন্য যে নির্লজ্জ প্রতিযোগিতা তা পরিস্থিতিকে আরও জটিলতর করে তুলছে। ক্ষমতাসীনদের কাছে আমার প্রশ্ন, ঘরে আবদ্ধ বিড়াল মারতে চান, না বের করতে চান? যদি বধ করতে চান তবে সে তো মরণ থাবা দেবেই। আর বের করতে চাইলে প্রস্থানের একটা পথ তো খোলা রাখতে হবে। বিষয়টি যত শিগগির বুঝবেন- যদি অনুধাবন করতে পারেন তাহলেই জাতি এই দুর্বিষহ পরিবেশ থেকে নিষ্কৃতি পেতে পারে।

এ কথা অনস্বীকার্য যে, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনটি বাংলাদেশের আপামর জনগণ ও বিশ্বজনমতের কাছে প্রতিনিধিত্বশীল নির্বাচন হিসেবে স্বীকৃত হয়নি। উপরন্তু ১৫৩ জনের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার বিষয়টি গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো। আমি বিস্ময়াভিভূত হয়ে, আশ্চর্যান্বিত হয়ে নিজের মনকে প্রশ্ন করি, এত কিছু আটঘাট বাঁধার পরও শেখ হাসিনা কি তবে সরকার গঠনের ব্যাপারে নিঃসংশয়চিত্ত ছিলেন না? তা না হলে এই নির্বুদ্ধিতা প্রদর্শন করলেন তিনি কোন যুক্তিতে এবং কাদের পরামর্শে? এবং আজকে প্রশাসনের সর্বস্তর থেকে উচ্চকিত কণ্ঠে যারা বার বার বলছেন ২০১৯ সালের আগে কোনো নির্বাচন বা আলোচনা হবে না। অথচ নির্বাচনের আগে বলা হয়েছিল, শাসনতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য নির্বাচন। নির্বাচনের পরে জাতীয়ভাবে আলোচনার মধ্য দিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হবে।

সেটিই ছিল প্রাসঙ্গিক, সঙ্গত ও যৌক্তিক। অনর্থক ও অকারণে এই পরিস্থিতিটি হয়তো সৃষ্টি করা হলো। আমার দগ্ধীভূত হৃদয়ে প্রশ্ন জাগ্রত হয়- ৫ জানুয়ারির সভাটি করতে দিলে উদ্ভূত পরিস্থিতিটি সৃষ্টি হতো না। আমি পুনরুল্লেখ করতে চাই- থাইল্যান্ডের লালশার্ট বা মিসরের ব্রাদারহুডের মতো সাংগঠনিক শক্তি যে বিএনপির নেই ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বরই তো সেটি সুস্পষ্ট প্রমাণিত। অন্যদিকে সভা-সমিতি, শোভাযাত্রা, বিরোধী দলের রাজনৈতিক তৎপরতা প্রকারান্তরে নিষিদ্ধ করলে পরিণতি উপসংহারে শুভ হয় না- এটা ঐতিহাসিকভাবেই প্রমাণিত। বিরোধী দলের পেট্রলবোমা, মানুষ হত্যা পৈশাচিক ও অমানবিক। এটা যে কোনো বিবেকবান মানুষ ঘৃণা করেন এটা যেমন সত্য, তেমনি ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়টুকু বাদ দিলে পাকিস্তান আমাদের বঙ্গবন্ধুসহ আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের কিছু নেতৃস্থানীয় মানুষকে হত্যা বা গুম করলে অবস্থাটা কী দাঁড়াত। সামরিক শাসন থাকা অবস্থায়ও '৭০-এর নির্বাচনে নিরঙ্কুশ রায়টি আমরা যদি অর্জন করতে না পারতাম তাহলে রক্তস্নাত মুক্তিযুদ্ধের অন্তর্নিহিত শক্তির উৎসটি আসত কেমন করে। আমি দলকানা নই, রাজনীতির জটিল বিদ্যাও আমার অজানা। তবে ৬০ দশকের প্রারম্ভ থেকে আজ পর্যন্ত ৫০ বছরেরও বেশি সময়ের অভিজ্ঞতায় আমি বলতে পারি, রাজনীতিতে ক্ষমতার দম্ভ, সন্ত্রাস ও জীবনঘাতী রাজনৈতিক কার্যকলাপ অচলাবস্থা সৃষ্টি করে। সামাজিক বিপর্যয়কে অবশ্যম্ভাবী করে তোলে এমনকি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে অনভিপ্রেত সংকটের মুখে ফেলে দেয়। আজকের প্রেক্ষাপট পাশ্চাত্যের গণতান্ত্রিক দেশগুলোর কথা বাদ দিলেও পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে হলেও রাজনৈতিক গোলটেবিল বসত। আলোচনা-পর্যালোচনার মধ্যে জয়পরাজয়ের বিষয় থাকে না বরং তাতে সমস্যা সমাধানের একটি রাস্তা তৈরি হতে পারে। এই উদ্যোগ নেওয়ার নৈতিক দায়িত্ব অবশ্যই ক্ষমতাসীনদের।

যদি সংলাপ হয়, কোনোভাবে যদি একটি সমঝোতা হয়, সেই সংলাপ বা সেই সমঝোতার উদ্দেশ্য যেন অবশ্যই গণতন্ত্র হয়। হামাস ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে যদি আলোচনা হতে পারে, মিয়ানমারে সু চি'র সঙ্গে সে দেশের সামরিক জান্তার আলোচনা হতে পারে, তবে আমাদের কেন নয়। বাংলাদেশে বর্তমানে যারা সুশীল সমাজের প্রতিনিধিত্ব করছেন বা প্রতিনিধি হিসেবে নিজেদের দাবি করছেন- তারা প্রায় সবাই কোনো না কোনো এনজিও কর্মকর্তা বা আধিকারিক। এদের একটি বিরাট অংশ দারিদ্র্যের বেচাকেনা করেন। প্রায় ক্ষেত্রে তারা দেশে কখনো রহস্যজনক, আবার কখনো সমঝোতার উদ্যোগ নেন বটে কিন্তু ক্ষেত্রবিশেষে এই সংকটময় মুহূর্তেও দেশের বিরুদ্ধে কথা বলে ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা আদায় করে থাকেন। অবশ্য ড. ইউনূসকে আমি এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম মনে করি। কিছু কিছু এনজিও প্রতিষ্ঠানের এই দ্বিমুখী আচরণ সমস্যা সমাধানের সহায়ক তো হয়ই না বরং উভয় পক্ষকে উসকে দিয়ে সংঘাতময় পরিস্থিতির অনুপ্রেরক হিসেবে কাজ করে।

২০০৮ সালে যিনি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন তিনিও আজ গালভরা কথা বলছেন। মনে হয় যেন ২০০৮-এর নির্বাচনের পটভূমি তিনি সম্পূর্ণ বিস্মৃত। বিএনপিকে ২৮টি আসন দিয়ে বিদায় করায় তার সূক্ষ্ম কৌশলী পদক্ষেপ জাতি যে বিস্মৃত নয় সেটি তিনি অনুধাবন করছেন না। তা সত্ত্বেও বিএনপি তার মধ্যস্থতার প্রস্তাবে সম্মতি প্রকাশ করেছিল। কিন্তু শেখ হাসিনা তার উদ্যোগকে আমলে নেননি। অন্যদিকে শেখ হাসিনা প্রায়ই ওয়ান-ইলেভেনের কঠোর সমালোচনা করেন। মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দীনদের নিয়ে পরিহাস করেন, বিষোদগার করেন। তিনি কি একবারও মনে করেন না ২০০৬ সালের ২২ জানুয়ারি নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হলে ২০০৮-এ বিএনপির যে পরিণতি হয়েছিল তাকেও সেই একই পরিণতি ভোগ করতে হতো? এবং আজকেও দিশাহারা অনিশ্চিত সমুদ্রের স্রোতধারায় নৌকায় বসে খালেদা জিয়ার পরিণতি ভোগ করতে হতো। আজকের অবস্থা অবলোকন করে আমার মনে হয় রাজনীতি মানুষের কাছে আজ কোনো আবেদন রাখে না। যারা একদিন কামানের গোলার সামনে বুক চিতিয়ে দিয়েছে তারাই আজ নির্বাক, নিস্পৃহ। তাদের কাছে হাসিনা-খালেদা মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ। এই দুই মহিলা ক্ষমতাসীন হওয়ার আগে অকুতোভয় জনতা পথে নেমেছিল। নূর হোসেন, ডা. মিলনরা গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা চেয়েছিল। তাদের সেই আত্দত্যাগ নির্মমভাবে শুধু ব্যর্থই হয়নি, স্বৈরাচার আরও পাকাপোক্ত হয়েছে। দুই নেত্রীর অসহিষ্ণু প্রতিহিংসাপরায়ণতায় দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আজ হুমকির সম্মুখীন। একমাত্র আল্লাহতায়ালাই এই যুগসন্ধিক্ষণে তার অপরিসীম করুণা দিয়ে এই নিমজ্জিত জাতিটাকে রক্ষা করতে পারেন। আমি নিজেও সেই ফরিয়াদ করি এবং দেশবাসীর কাছে সেই ফরিয়াদ করার জন্য আকুল নিবেদন জানাই।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন