শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ মার্চ, ২০১৫

দম্ভ ও জেদের কাছে সমঝোতার সম্ভাবনা বিলুপ্ত

নূরে আলম সিদ্দিকী
অনলাইন ভার্সন
দম্ভ ও জেদের কাছে সমঝোতার সম্ভাবনা বিলুপ্ত

দেশের জাগ্রত জনতা, বিবেকতাড়িত সবাই আজ সমঝোতার প্রত্যাশায় তৃষিত চাতকের মতো 'দুই নেত্রী'র দিকে চেয়ে আছে। এই প্রশ্নে আমি বার বার বলেছি যে, বাংলাদেশ আজ এতটাই আতঙ্কের গভীরে নিমজ্জিত সামাজিক বিপর্যয় এমনকি সোমালিয়ার মতো (আল্লাহ না করুক) গৃহযুদ্ধের দিকে ধাবিত হতে পারে। পৃথিবীর আরেকটি দেশের নাম অন্তত আমার জানা নেই, যেখানে রাজনৈতিক আদর্শ, মতের ভিন্নতাকে সহ্য না করার এই অসহিষ্ণু প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিরাজমান। গণতন্ত্রের প্রতিশব্দই হচ্ছে সহনশীলতা। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় সর্বত্রই ভিন্ন ভিন্ন মত ছিল, আছে এবং থাকবেই। পৃথিবীর বহু দেশ গণতন্ত্রের ভিন্ন মাত্রায় পৌঁছে গেছে। রাজনৈতিক সংগঠন তো দূরে থাক- প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা এমনকি জনগণ পর্যন্ত একটি আদর্শকেন্দ্রিক মননশীলতার প্রত্যয় ও প্রতীতির আঙ্গিকে এমন স্তরে পৌঁছে গেছে যে, সেখানে গণতন্ত্র সত্যিকার অর্থে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করেছে। সেসব দেশেও রাজনীতিকরা মিশনারি নন। সেখানেও ক্ষমতার প্রত্যাশা আছে, ক্ষমতার জন্যই রাজনীতি এটা স্বাভাবিক বাস্তবতা। আমেরিকার সাবেক রাষ্ট্রপতি জন এফ কেনেডি একটা ঐতিহাসিক উক্তি করেছিলেন- 'রাষ্ট্র কী দিল তা না ভেবে রাষ্ট্রকে কি দিলাম সেটি ভাবাই শ্রেয়।' এটা কৌতুক নয় বাস্তব। সেটাও তিনি রাষ্ট্রপতি হয়েই বলেছিলেন। রাজনীতি ও রাজনৈতিক সংগঠন আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম নয়। বরং ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে দলীয় কর্মসূচি অনুসরণ করে দেশের জন্য কাজ করবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ক্ষমতা এবং একমাত্র ক্ষমতা ছাড়া অন্য কোনো বিষয় লক্ষ্যবস্তু হবে না। জনগণের আতঙ্ক, উৎকণ্ঠা, আশঙ্কা, মননশীলতাকে কোনো বিবেচনায় নেওয়া হবে না। দেশ জাহান্নামে যাক, অর্থনীতি লণ্ডভণ্ড হয়ে যাক, শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে যাক- এই বাস্তবতাকে বিবেচনায় আনবেন না- এটা কল্পনাতীত। এই বাস্তবতায় আনলে রাজনীতির আঙ্গিকটাই বদলে যেত। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটিই নির্মম ও নিষ্ঠুর বাস্তবতা। পদ্মপত্রে এক ফোঁটা শিশির মুক্তার মতো জ্বলজ্বল করে। পত্রপল্লবে শোভিত সেই শিশির বিন্দুটি সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাসে নয়, স্নিগ্ধ সমীরণে টস করে ঝরে পড়ে। এটি বিবেচনায় আনলে রাজনীতির আঙ্গিকটাই বদলে যেত। গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেত। দেশটি কোনো অবস্থায়ই সামাজিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতো না। ছিন্নমূল খেটে-খাওয়া মানুষ থেকে শুরু করে সমাজের সর্বস্তরের বিশেষ করে ব্যবসায়ী মহল নিঃস্ব ও রিক্ত হতে চলেছে। তাদের হৃদয়ের দগদগে ঘা-টি তেমনভাবে রাজনীতিকদের দৃষ্টিগ্রাহ্য হচ্ছে না। বার্ন ইউনিটে দগ্ধীভূত মানবতার আর্তনাদ শুধু আমরাই নই, সারা বিশ্ব অবহিত এবং উৎকণ্ঠিত। শুধু বেগম খালেদা জিয়া একটা বিবৃতি দিয়ে সমবেদনা পর্যন্ত প্রকাশ করেননি। ওদেরকে দেখতে যাওয়া তো দূরে থাক, ওদের চিকিৎসার জন্য একটি পয়সা দিয়েও সহমর্মিতা প্রকাশ করেননি। এই হীনম্মন্যতা কোনো মানুষেরই বোধগম্য নয়। ডেইলি স্টারের সম্পাদক একটি নিবন্ধে খালেদা জিয়ার এই মানসিকতা ও কার্যাবলীর প্রতি নিন্দা প্রকাশ করে একটি যৌক্তিক মন্তব্য করেছেন- এই অবস্থায় খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকলে অবস্থাটা আরও বীভৎস হতো।

অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে এই মন্তব্যের বিরোধিতা করার যুক্তি কারও কাছে আছে বলে আমার মনে হয় না। কোনো সভ্য দেশে টানা প্রায় দুই মাস ধরে লাগাতার অবরোধ আর মাঝে মাঝে হরতাল চলতে পারে না। এ প্রশ্নে খালেদা জিয়ার প্রতি দেশবাসীর অভিব্যক্তি থেকে সাংগঠনিকভাবে বিএনপির দেউলিয়াত্ব আজ স্পষ্ট। তার ছত্রছায়ায় সন্ত্রাসী ও জঙ্গিরা যে বীভৎসতা চালিয়ে যাচ্ছে সেটি মুক্তিযুদ্ধকালীন পৈশাচিক শক্তির বীভৎসতাকেও হার মানায়। বাচ্চাদের পরীক্ষা, কৃষকের আর্তনাদ, সমগ্র জাতির বুক-চাপা ক্রন্দন- কিছুই তার কর্ণকুহরে প্রবেশ করছে না। অন্যদিকে জাতিসংঘও সমস্যা সমাধানে ক্ষমতাসীন শীর্ষ নেতৃত্বের যে নৈতিক দায়িত্ব- ক্ষমতার দাম্ভিকতায় তা তারা পরিপূর্ণ বিস্মৃত। ভিয়েতনাম যুদ্ধ আলোচনার টেবিলে সমাধান হতে পারে, যে কোনো জাতীয় সমস্যায় বিশ্বের যে কোনো দেশ এমনকি পার্শ্ববর্তী ভারতেও আমরা দেখি- যে কোনো সমস্যায় সর্বদলীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু বাংলাদেশে শীর্ষ নেতৃত্বকে বন্দনা করার জন্য যে নির্লজ্জ প্রতিযোগিতা তা পরিস্থিতিকে আরও জটিলতর করে তুলছে। ক্ষমতাসীনদের কাছে আমার প্রশ্ন, ঘরে আবদ্ধ বিড়াল মারতে চান, না বের করতে চান? যদি বধ করতে চান তবে সে তো মরণ থাবা দেবেই। আর বের করতে চাইলে প্রস্থানের একটা পথ তো খোলা রাখতে হবে। বিষয়টি যত শিগগির বুঝবেন- যদি অনুধাবন করতে পারেন তাহলেই জাতি এই দুর্বিষহ পরিবেশ থেকে নিষ্কৃতি পেতে পারে।

এ কথা অনস্বীকার্য যে, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনটি বাংলাদেশের আপামর জনগণ ও বিশ্বজনমতের কাছে প্রতিনিধিত্বশীল নির্বাচন হিসেবে স্বীকৃত হয়নি। উপরন্তু ১৫৩ জনের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার বিষয়টি গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো। আমি বিস্ময়াভিভূত হয়ে, আশ্চর্যান্বিত হয়ে নিজের মনকে প্রশ্ন করি, এত কিছু আটঘাট বাঁধার পরও শেখ হাসিনা কি তবে সরকার গঠনের ব্যাপারে নিঃসংশয়চিত্ত ছিলেন না? তা না হলে এই নির্বুদ্ধিতা প্রদর্শন করলেন তিনি কোন যুক্তিতে এবং কাদের পরামর্শে? এবং আজকে প্রশাসনের সর্বস্তর থেকে উচ্চকিত কণ্ঠে যারা বার বার বলছেন ২০১৯ সালের আগে কোনো নির্বাচন বা আলোচনা হবে না। অথচ নির্বাচনের আগে বলা হয়েছিল, শাসনতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য নির্বাচন। নির্বাচনের পরে জাতীয়ভাবে আলোচনার মধ্য দিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হবে।

সেটিই ছিল প্রাসঙ্গিক, সঙ্গত ও যৌক্তিক। অনর্থক ও অকারণে এই পরিস্থিতিটি হয়তো সৃষ্টি করা হলো। আমার দগ্ধীভূত হৃদয়ে প্রশ্ন জাগ্রত হয়- ৫ জানুয়ারির সভাটি করতে দিলে উদ্ভূত পরিস্থিতিটি সৃষ্টি হতো না। আমি পুনরুল্লেখ করতে চাই- থাইল্যান্ডের লালশার্ট বা মিসরের ব্রাদারহুডের মতো সাংগঠনিক শক্তি যে বিএনপির নেই ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বরই তো সেটি সুস্পষ্ট প্রমাণিত। অন্যদিকে সভা-সমিতি, শোভাযাত্রা, বিরোধী দলের রাজনৈতিক তৎপরতা প্রকারান্তরে নিষিদ্ধ করলে পরিণতি উপসংহারে শুভ হয় না- এটা ঐতিহাসিকভাবেই প্রমাণিত। বিরোধী দলের পেট্রলবোমা, মানুষ হত্যা পৈশাচিক ও অমানবিক। এটা যে কোনো বিবেকবান মানুষ ঘৃণা করেন এটা যেমন সত্য, তেমনি ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়টুকু বাদ দিলে পাকিস্তান আমাদের বঙ্গবন্ধুসহ আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের কিছু নেতৃস্থানীয় মানুষকে হত্যা বা গুম করলে অবস্থাটা কী দাঁড়াত। সামরিক শাসন থাকা অবস্থায়ও '৭০-এর নির্বাচনে নিরঙ্কুশ রায়টি আমরা যদি অর্জন করতে না পারতাম তাহলে রক্তস্নাত মুক্তিযুদ্ধের অন্তর্নিহিত শক্তির উৎসটি আসত কেমন করে। আমি দলকানা নই, রাজনীতির জটিল বিদ্যাও আমার অজানা। তবে ৬০ দশকের প্রারম্ভ থেকে আজ পর্যন্ত ৫০ বছরেরও বেশি সময়ের অভিজ্ঞতায় আমি বলতে পারি, রাজনীতিতে ক্ষমতার দম্ভ, সন্ত্রাস ও জীবনঘাতী রাজনৈতিক কার্যকলাপ অচলাবস্থা সৃষ্টি করে। সামাজিক বিপর্যয়কে অবশ্যম্ভাবী করে তোলে এমনকি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে অনভিপ্রেত সংকটের মুখে ফেলে দেয়। আজকের প্রেক্ষাপট পাশ্চাত্যের গণতান্ত্রিক দেশগুলোর কথা বাদ দিলেও পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে হলেও রাজনৈতিক গোলটেবিল বসত। আলোচনা-পর্যালোচনার মধ্যে জয়পরাজয়ের বিষয় থাকে না বরং তাতে সমস্যা সমাধানের একটি রাস্তা তৈরি হতে পারে। এই উদ্যোগ নেওয়ার নৈতিক দায়িত্ব অবশ্যই ক্ষমতাসীনদের।

যদি সংলাপ হয়, কোনোভাবে যদি একটি সমঝোতা হয়, সেই সংলাপ বা সেই সমঝোতার উদ্দেশ্য যেন অবশ্যই গণতন্ত্র হয়। হামাস ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে যদি আলোচনা হতে পারে, মিয়ানমারে সু চি'র সঙ্গে সে দেশের সামরিক জান্তার আলোচনা হতে পারে, তবে আমাদের কেন নয়। বাংলাদেশে বর্তমানে যারা সুশীল সমাজের প্রতিনিধিত্ব করছেন বা প্রতিনিধি হিসেবে নিজেদের দাবি করছেন- তারা প্রায় সবাই কোনো না কোনো এনজিও কর্মকর্তা বা আধিকারিক। এদের একটি বিরাট অংশ দারিদ্র্যের বেচাকেনা করেন। প্রায় ক্ষেত্রে তারা দেশে কখনো রহস্যজনক, আবার কখনো সমঝোতার উদ্যোগ নেন বটে কিন্তু ক্ষেত্রবিশেষে এই সংকটময় মুহূর্তেও দেশের বিরুদ্ধে কথা বলে ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা আদায় করে থাকেন। অবশ্য ড. ইউনূসকে আমি এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম মনে করি। কিছু কিছু এনজিও প্রতিষ্ঠানের এই দ্বিমুখী আচরণ সমস্যা সমাধানের সহায়ক তো হয়ই না বরং উভয় পক্ষকে উসকে দিয়ে সংঘাতময় পরিস্থিতির অনুপ্রেরক হিসেবে কাজ করে।

২০০৮ সালে যিনি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন তিনিও আজ গালভরা কথা বলছেন। মনে হয় যেন ২০০৮-এর নির্বাচনের পটভূমি তিনি সম্পূর্ণ বিস্মৃত। বিএনপিকে ২৮টি আসন দিয়ে বিদায় করায় তার সূক্ষ্ম কৌশলী পদক্ষেপ জাতি যে বিস্মৃত নয় সেটি তিনি অনুধাবন করছেন না। তা সত্ত্বেও বিএনপি তার মধ্যস্থতার প্রস্তাবে সম্মতি প্রকাশ করেছিল। কিন্তু শেখ হাসিনা তার উদ্যোগকে আমলে নেননি। অন্যদিকে শেখ হাসিনা প্রায়ই ওয়ান-ইলেভেনের কঠোর সমালোচনা করেন। মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দীনদের নিয়ে পরিহাস করেন, বিষোদগার করেন। তিনি কি একবারও মনে করেন না ২০০৬ সালের ২২ জানুয়ারি নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হলে ২০০৮-এ বিএনপির যে পরিণতি হয়েছিল তাকেও সেই একই পরিণতি ভোগ করতে হতো? এবং আজকেও দিশাহারা অনিশ্চিত সমুদ্রের স্রোতধারায় নৌকায় বসে খালেদা জিয়ার পরিণতি ভোগ করতে হতো। আজকের অবস্থা অবলোকন করে আমার মনে হয় রাজনীতি মানুষের কাছে আজ কোনো আবেদন রাখে না। যারা একদিন কামানের গোলার সামনে বুক চিতিয়ে দিয়েছে তারাই আজ নির্বাক, নিস্পৃহ। তাদের কাছে হাসিনা-খালেদা মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ। এই দুই মহিলা ক্ষমতাসীন হওয়ার আগে অকুতোভয় জনতা পথে নেমেছিল। নূর হোসেন, ডা. মিলনরা গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা চেয়েছিল। তাদের সেই আত্দত্যাগ নির্মমভাবে শুধু ব্যর্থই হয়নি, স্বৈরাচার আরও পাকাপোক্ত হয়েছে। দুই নেত্রীর অসহিষ্ণু প্রতিহিংসাপরায়ণতায় দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আজ হুমকির সম্মুখীন। একমাত্র আল্লাহতায়ালাই এই যুগসন্ধিক্ষণে তার অপরিসীম করুণা দিয়ে এই নিমজ্জিত জাতিটাকে রক্ষা করতে পারেন। আমি নিজেও সেই ফরিয়াদ করি এবং দেশবাসীর কাছে সেই ফরিয়াদ করার জন্য আকুল নিবেদন জানাই।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়