শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ মার্চ, ২০১৫

দম্ভ ও জেদের কাছে সমঝোতার সম্ভাবনা বিলুপ্ত

নূরে আলম সিদ্দিকী
অনলাইন ভার্সন
দম্ভ ও জেদের কাছে সমঝোতার সম্ভাবনা বিলুপ্ত

দেশের জাগ্রত জনতা, বিবেকতাড়িত সবাই আজ সমঝোতার প্রত্যাশায় তৃষিত চাতকের মতো 'দুই নেত্রী'র দিকে চেয়ে আছে। এই প্রশ্নে আমি বার বার বলেছি যে, বাংলাদেশ আজ এতটাই আতঙ্কের গভীরে নিমজ্জিত সামাজিক বিপর্যয় এমনকি সোমালিয়ার মতো (আল্লাহ না করুক) গৃহযুদ্ধের দিকে ধাবিত হতে পারে। পৃথিবীর আরেকটি দেশের নাম অন্তত আমার জানা নেই, যেখানে রাজনৈতিক আদর্শ, মতের ভিন্নতাকে সহ্য না করার এই অসহিষ্ণু প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিরাজমান। গণতন্ত্রের প্রতিশব্দই হচ্ছে সহনশীলতা। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় সর্বত্রই ভিন্ন ভিন্ন মত ছিল, আছে এবং থাকবেই। পৃথিবীর বহু দেশ গণতন্ত্রের ভিন্ন মাত্রায় পৌঁছে গেছে। রাজনৈতিক সংগঠন তো দূরে থাক- প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা এমনকি জনগণ পর্যন্ত একটি আদর্শকেন্দ্রিক মননশীলতার প্রত্যয় ও প্রতীতির আঙ্গিকে এমন স্তরে পৌঁছে গেছে যে, সেখানে গণতন্ত্র সত্যিকার অর্থে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করেছে। সেসব দেশেও রাজনীতিকরা মিশনারি নন। সেখানেও ক্ষমতার প্রত্যাশা আছে, ক্ষমতার জন্যই রাজনীতি এটা স্বাভাবিক বাস্তবতা। আমেরিকার সাবেক রাষ্ট্রপতি জন এফ কেনেডি একটা ঐতিহাসিক উক্তি করেছিলেন- 'রাষ্ট্র কী দিল তা না ভেবে রাষ্ট্রকে কি দিলাম সেটি ভাবাই শ্রেয়।' এটা কৌতুক নয় বাস্তব। সেটাও তিনি রাষ্ট্রপতি হয়েই বলেছিলেন। রাজনীতি ও রাজনৈতিক সংগঠন আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম নয়। বরং ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে দলীয় কর্মসূচি অনুসরণ করে দেশের জন্য কাজ করবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ক্ষমতা এবং একমাত্র ক্ষমতা ছাড়া অন্য কোনো বিষয় লক্ষ্যবস্তু হবে না। জনগণের আতঙ্ক, উৎকণ্ঠা, আশঙ্কা, মননশীলতাকে কোনো বিবেচনায় নেওয়া হবে না। দেশ জাহান্নামে যাক, অর্থনীতি লণ্ডভণ্ড হয়ে যাক, শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে যাক- এই বাস্তবতাকে বিবেচনায় আনবেন না- এটা কল্পনাতীত। এই বাস্তবতায় আনলে রাজনীতির আঙ্গিকটাই বদলে যেত। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটিই নির্মম ও নিষ্ঠুর বাস্তবতা। পদ্মপত্রে এক ফোঁটা শিশির মুক্তার মতো জ্বলজ্বল করে। পত্রপল্লবে শোভিত সেই শিশির বিন্দুটি সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাসে নয়, স্নিগ্ধ সমীরণে টস করে ঝরে পড়ে। এটি বিবেচনায় আনলে রাজনীতির আঙ্গিকটাই বদলে যেত। গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেত। দেশটি কোনো অবস্থায়ই সামাজিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতো না। ছিন্নমূল খেটে-খাওয়া মানুষ থেকে শুরু করে সমাজের সর্বস্তরের বিশেষ করে ব্যবসায়ী মহল নিঃস্ব ও রিক্ত হতে চলেছে। তাদের হৃদয়ের দগদগে ঘা-টি তেমনভাবে রাজনীতিকদের দৃষ্টিগ্রাহ্য হচ্ছে না। বার্ন ইউনিটে দগ্ধীভূত মানবতার আর্তনাদ শুধু আমরাই নই, সারা বিশ্ব অবহিত এবং উৎকণ্ঠিত। শুধু বেগম খালেদা জিয়া একটা বিবৃতি দিয়ে সমবেদনা পর্যন্ত প্রকাশ করেননি। ওদেরকে দেখতে যাওয়া তো দূরে থাক, ওদের চিকিৎসার জন্য একটি পয়সা দিয়েও সহমর্মিতা প্রকাশ করেননি। এই হীনম্মন্যতা কোনো মানুষেরই বোধগম্য নয়। ডেইলি স্টারের সম্পাদক একটি নিবন্ধে খালেদা জিয়ার এই মানসিকতা ও কার্যাবলীর প্রতি নিন্দা প্রকাশ করে একটি যৌক্তিক মন্তব্য করেছেন- এই অবস্থায় খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকলে অবস্থাটা আরও বীভৎস হতো।

অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে এই মন্তব্যের বিরোধিতা করার যুক্তি কারও কাছে আছে বলে আমার মনে হয় না। কোনো সভ্য দেশে টানা প্রায় দুই মাস ধরে লাগাতার অবরোধ আর মাঝে মাঝে হরতাল চলতে পারে না। এ প্রশ্নে খালেদা জিয়ার প্রতি দেশবাসীর অভিব্যক্তি থেকে সাংগঠনিকভাবে বিএনপির দেউলিয়াত্ব আজ স্পষ্ট। তার ছত্রছায়ায় সন্ত্রাসী ও জঙ্গিরা যে বীভৎসতা চালিয়ে যাচ্ছে সেটি মুক্তিযুদ্ধকালীন পৈশাচিক শক্তির বীভৎসতাকেও হার মানায়। বাচ্চাদের পরীক্ষা, কৃষকের আর্তনাদ, সমগ্র জাতির বুক-চাপা ক্রন্দন- কিছুই তার কর্ণকুহরে প্রবেশ করছে না। অন্যদিকে জাতিসংঘও সমস্যা সমাধানে ক্ষমতাসীন শীর্ষ নেতৃত্বের যে নৈতিক দায়িত্ব- ক্ষমতার দাম্ভিকতায় তা তারা পরিপূর্ণ বিস্মৃত। ভিয়েতনাম যুদ্ধ আলোচনার টেবিলে সমাধান হতে পারে, যে কোনো জাতীয় সমস্যায় বিশ্বের যে কোনো দেশ এমনকি পার্শ্ববর্তী ভারতেও আমরা দেখি- যে কোনো সমস্যায় সর্বদলীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু বাংলাদেশে শীর্ষ নেতৃত্বকে বন্দনা করার জন্য যে নির্লজ্জ প্রতিযোগিতা তা পরিস্থিতিকে আরও জটিলতর করে তুলছে। ক্ষমতাসীনদের কাছে আমার প্রশ্ন, ঘরে আবদ্ধ বিড়াল মারতে চান, না বের করতে চান? যদি বধ করতে চান তবে সে তো মরণ থাবা দেবেই। আর বের করতে চাইলে প্রস্থানের একটা পথ তো খোলা রাখতে হবে। বিষয়টি যত শিগগির বুঝবেন- যদি অনুধাবন করতে পারেন তাহলেই জাতি এই দুর্বিষহ পরিবেশ থেকে নিষ্কৃতি পেতে পারে।

এ কথা অনস্বীকার্য যে, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনটি বাংলাদেশের আপামর জনগণ ও বিশ্বজনমতের কাছে প্রতিনিধিত্বশীল নির্বাচন হিসেবে স্বীকৃত হয়নি। উপরন্তু ১৫৩ জনের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার বিষয়টি গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো। আমি বিস্ময়াভিভূত হয়ে, আশ্চর্যান্বিত হয়ে নিজের মনকে প্রশ্ন করি, এত কিছু আটঘাট বাঁধার পরও শেখ হাসিনা কি তবে সরকার গঠনের ব্যাপারে নিঃসংশয়চিত্ত ছিলেন না? তা না হলে এই নির্বুদ্ধিতা প্রদর্শন করলেন তিনি কোন যুক্তিতে এবং কাদের পরামর্শে? এবং আজকে প্রশাসনের সর্বস্তর থেকে উচ্চকিত কণ্ঠে যারা বার বার বলছেন ২০১৯ সালের আগে কোনো নির্বাচন বা আলোচনা হবে না। অথচ নির্বাচনের আগে বলা হয়েছিল, শাসনতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য নির্বাচন। নির্বাচনের পরে জাতীয়ভাবে আলোচনার মধ্য দিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হবে।

সেটিই ছিল প্রাসঙ্গিক, সঙ্গত ও যৌক্তিক। অনর্থক ও অকারণে এই পরিস্থিতিটি হয়তো সৃষ্টি করা হলো। আমার দগ্ধীভূত হৃদয়ে প্রশ্ন জাগ্রত হয়- ৫ জানুয়ারির সভাটি করতে দিলে উদ্ভূত পরিস্থিতিটি সৃষ্টি হতো না। আমি পুনরুল্লেখ করতে চাই- থাইল্যান্ডের লালশার্ট বা মিসরের ব্রাদারহুডের মতো সাংগঠনিক শক্তি যে বিএনপির নেই ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বরই তো সেটি সুস্পষ্ট প্রমাণিত। অন্যদিকে সভা-সমিতি, শোভাযাত্রা, বিরোধী দলের রাজনৈতিক তৎপরতা প্রকারান্তরে নিষিদ্ধ করলে পরিণতি উপসংহারে শুভ হয় না- এটা ঐতিহাসিকভাবেই প্রমাণিত। বিরোধী দলের পেট্রলবোমা, মানুষ হত্যা পৈশাচিক ও অমানবিক। এটা যে কোনো বিবেকবান মানুষ ঘৃণা করেন এটা যেমন সত্য, তেমনি ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়টুকু বাদ দিলে পাকিস্তান আমাদের বঙ্গবন্ধুসহ আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের কিছু নেতৃস্থানীয় মানুষকে হত্যা বা গুম করলে অবস্থাটা কী দাঁড়াত। সামরিক শাসন থাকা অবস্থায়ও '৭০-এর নির্বাচনে নিরঙ্কুশ রায়টি আমরা যদি অর্জন করতে না পারতাম তাহলে রক্তস্নাত মুক্তিযুদ্ধের অন্তর্নিহিত শক্তির উৎসটি আসত কেমন করে। আমি দলকানা নই, রাজনীতির জটিল বিদ্যাও আমার অজানা। তবে ৬০ দশকের প্রারম্ভ থেকে আজ পর্যন্ত ৫০ বছরেরও বেশি সময়ের অভিজ্ঞতায় আমি বলতে পারি, রাজনীতিতে ক্ষমতার দম্ভ, সন্ত্রাস ও জীবনঘাতী রাজনৈতিক কার্যকলাপ অচলাবস্থা সৃষ্টি করে। সামাজিক বিপর্যয়কে অবশ্যম্ভাবী করে তোলে এমনকি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে অনভিপ্রেত সংকটের মুখে ফেলে দেয়। আজকের প্রেক্ষাপট পাশ্চাত্যের গণতান্ত্রিক দেশগুলোর কথা বাদ দিলেও পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে হলেও রাজনৈতিক গোলটেবিল বসত। আলোচনা-পর্যালোচনার মধ্যে জয়পরাজয়ের বিষয় থাকে না বরং তাতে সমস্যা সমাধানের একটি রাস্তা তৈরি হতে পারে। এই উদ্যোগ নেওয়ার নৈতিক দায়িত্ব অবশ্যই ক্ষমতাসীনদের।

যদি সংলাপ হয়, কোনোভাবে যদি একটি সমঝোতা হয়, সেই সংলাপ বা সেই সমঝোতার উদ্দেশ্য যেন অবশ্যই গণতন্ত্র হয়। হামাস ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে যদি আলোচনা হতে পারে, মিয়ানমারে সু চি'র সঙ্গে সে দেশের সামরিক জান্তার আলোচনা হতে পারে, তবে আমাদের কেন নয়। বাংলাদেশে বর্তমানে যারা সুশীল সমাজের প্রতিনিধিত্ব করছেন বা প্রতিনিধি হিসেবে নিজেদের দাবি করছেন- তারা প্রায় সবাই কোনো না কোনো এনজিও কর্মকর্তা বা আধিকারিক। এদের একটি বিরাট অংশ দারিদ্র্যের বেচাকেনা করেন। প্রায় ক্ষেত্রে তারা দেশে কখনো রহস্যজনক, আবার কখনো সমঝোতার উদ্যোগ নেন বটে কিন্তু ক্ষেত্রবিশেষে এই সংকটময় মুহূর্তেও দেশের বিরুদ্ধে কথা বলে ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা আদায় করে থাকেন। অবশ্য ড. ইউনূসকে আমি এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম মনে করি। কিছু কিছু এনজিও প্রতিষ্ঠানের এই দ্বিমুখী আচরণ সমস্যা সমাধানের সহায়ক তো হয়ই না বরং উভয় পক্ষকে উসকে দিয়ে সংঘাতময় পরিস্থিতির অনুপ্রেরক হিসেবে কাজ করে।

২০০৮ সালে যিনি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন তিনিও আজ গালভরা কথা বলছেন। মনে হয় যেন ২০০৮-এর নির্বাচনের পটভূমি তিনি সম্পূর্ণ বিস্মৃত। বিএনপিকে ২৮টি আসন দিয়ে বিদায় করায় তার সূক্ষ্ম কৌশলী পদক্ষেপ জাতি যে বিস্মৃত নয় সেটি তিনি অনুধাবন করছেন না। তা সত্ত্বেও বিএনপি তার মধ্যস্থতার প্রস্তাবে সম্মতি প্রকাশ করেছিল। কিন্তু শেখ হাসিনা তার উদ্যোগকে আমলে নেননি। অন্যদিকে শেখ হাসিনা প্রায়ই ওয়ান-ইলেভেনের কঠোর সমালোচনা করেন। মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দীনদের নিয়ে পরিহাস করেন, বিষোদগার করেন। তিনি কি একবারও মনে করেন না ২০০৬ সালের ২২ জানুয়ারি নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হলে ২০০৮-এ বিএনপির যে পরিণতি হয়েছিল তাকেও সেই একই পরিণতি ভোগ করতে হতো? এবং আজকেও দিশাহারা অনিশ্চিত সমুদ্রের স্রোতধারায় নৌকায় বসে খালেদা জিয়ার পরিণতি ভোগ করতে হতো। আজকের অবস্থা অবলোকন করে আমার মনে হয় রাজনীতি মানুষের কাছে আজ কোনো আবেদন রাখে না। যারা একদিন কামানের গোলার সামনে বুক চিতিয়ে দিয়েছে তারাই আজ নির্বাক, নিস্পৃহ। তাদের কাছে হাসিনা-খালেদা মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ। এই দুই মহিলা ক্ষমতাসীন হওয়ার আগে অকুতোভয় জনতা পথে নেমেছিল। নূর হোসেন, ডা. মিলনরা গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা চেয়েছিল। তাদের সেই আত্দত্যাগ নির্মমভাবে শুধু ব্যর্থই হয়নি, স্বৈরাচার আরও পাকাপোক্ত হয়েছে। দুই নেত্রীর অসহিষ্ণু প্রতিহিংসাপরায়ণতায় দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আজ হুমকির সম্মুখীন। একমাত্র আল্লাহতায়ালাই এই যুগসন্ধিক্ষণে তার অপরিসীম করুণা দিয়ে এই নিমজ্জিত জাতিটাকে রক্ষা করতে পারেন। আমি নিজেও সেই ফরিয়াদ করি এবং দেশবাসীর কাছে সেই ফরিয়াদ করার জন্য আকুল নিবেদন জানাই।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম