শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ মার্চ, ২০১৫

সুস্থ রাজনীতিতে অপশাসনের স্থান নেই

রফিকুল ইসলাম মিয়া
অনলাইন ভার্সন
সুস্থ রাজনীতিতে অপশাসনের স্থান নেই

পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী পেট্রলবোমা হামলা ও আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা গেছেন ৫৬ জন। বন্দুকযুদ্ধে ৩৩, গুলিবিদ্ধ লাশ ৭, গণপিটুনিতে মৃত্যুর সংখ্যা ৩। মানুষ মহান আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি আশরাফুল মাখলুকাত। জীবন্ত, নিরীহ ও অসহায় আদম সন্তানকে মেরে হত্যা করার হৃদয়বিদারক দৃশ্য অসহনীয়। সভ্যতা, গণতন্ত্র, মানবতা সবই যেন নীরব ও নিথর হয়ে যায় এ অমানবিক বীভৎস রূপ দেখে। যে কোনো মূল্যে তার অবসান ঘটাতে হবে অনতিবিলম্বে। মহান আল্লাহপাক পবিত্র কোরআনে বলেছেন- একজন নিরীহ মানুষকে হত্যা করা সমগ্র মানব জাতিকে হত্যা করা। আরও বলেছেন, সৎ কর্মে আদেশ প্রদান করবে, অসৎ কর্মে নিষেধ করবে এবং বিপদে ধৈর্য ধারণ করবে। সূরা লোকমান এর ১৭ আয়াতে বলা হয়েছে- হে প্রিয় বৎস যদি কোনো বস্তু সরিষার বীজ পরিমাণও হয় আর তা পাথরের অভ্যন্তরে কিংবা আকাশে বা পাতালের অভ্যন্তরে থাকে তাও এনে আল্লাহ উপস্থিত করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ বড়ই সূক্ষ্মদর্শী, প্রজ্ঞাময়। মানুষ হত্যাসহ সব অপরাধের বিচার করবেন কেয়ামতের দিনে। সেই বিচারে দুনিয়ায় সাক্ষ্য আইন কার্যকর নয়। মানুষের হাত, পা ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে আল্লাহ কথা বলার অধিকার দেবেন এবং সেই অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সাক্ষী প্রদান করবে। সুতরাং কারও বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট সাক্ষী দেওয়ার সুযোগ থাকবে না।

আমাদের আইনে প্রত্যক্ষ সাক্ষীই সর্ব উৎকৃষ্ট সাক্ষী। প্রত্যক্ষ সাক্ষী না পাওয়া গেলে অন্যের কাছে ঘটনার বিবরণ শোনার সাক্ষী বা পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে প্রকৃত ঘটনার উৎপাটন করার বিধান রয়েছে। পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, বোমা তৈরির বিস্ফোরক আমদানিতে সব দলের লোকই জড়িত। কোন দলের তার সংখ্যাও উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে। প্রকৃত দোষী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে না পারলে ভয়ঙ্কর এ হত্যাকাণ্ড থেকে জাতিকে রক্ষা করা যাবে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার না করে প্রকৃত অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার ব্যবস্থা করতে হবে। হত্যাকারী বা অপরাধকারীদের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় থাকতে পারে না। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য হত্যাকারীদের কেউই ব্যবহার করতে পারে না। এ জাতীয় রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে যাতে কোনো অবস্থাতেই অপরাধচক্র ব্যবহৃত হতে না পারে সে ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সবচেয়ে সচেতন ও সতর্ক থাকতে হবে।

সুশাসনের অভাবে অপরাধচক্রই দানা বাঁধে এবং ক্রমান্বয়ে শক্তি সংগ্রহ করে দানবে পরিণত হয়। আমরা যে যাই বলি না কেন মানুষের বিবেক কখনো মিথ্যা ও অন্যায়ের আশ্রয় দেয় না। সে জন্যই মানুষ সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি। মিথ্যাচার, অন্যায়, পাপে লিপ্ত হলে আমাদের বিবেকের আয়নায় কালো পর্দা পড়ে। অন্যায় সীমারেখা ছাড়িয়ে গেলে বিবেকের স্বচ্ছ আয়নায় কালো দাগ ঘনীভূত হয়। বিবেকের পবিত্র নূর আচ্ছাদিত করে ফেলে। তখন ন্যায়-অন্যায় ভুলে গিয়ে লোভ-লালসার বশীভূত হয়ে পাশবিক কাজে মানুষ নিয়োজিত হয়। আল্লাহর ওপর গভীর বিশ্বাস, আস্থা ও আল্লাহর নির্দেশ মান্য করলেই বিবেকের পবিত্র নূর সব সময় উজ্জীবিত থাকে এবং সব ধরনের মিথ্যাচার লোভ-লালসা ও অন্যায় থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব হয়। মানুষকে ফাঁকি দেওয়া যায়, মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ উত্থাপন করা যায়, মিথ্যা সাক্ষী দিয়ে তা হয়তো প্রমাণ করা যায়, দুনিয়ার আদালতে বিচারে দণ্ডও দেওয়া যায়; কিন্তু আল্লাহ প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য সব জানেন। আল্লাহর রসুল যখন মদিনায় হিজরত করাকালীন শত্রুদের হাত থেকে বাঁচার জন্য গুহায় আশ্রয় নিয়েছিলেন তখন একমাত্র সাথী হজরত আবু বকর (রা.) বলেছিলেন আমরা এই গুহায় দুজন নই, তিনজন। আল্লাহ সব সময় আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, মহান আল্লাহতায়ালা সব সৃষ্টি বস্তুকে বেষ্টন করে আছেন। সৃষ্টির কোনো কিছুই তার সীমারেখার বাইরে নয়। আমরা কে কি করছি ভালো-মন্দ সবই আল্লাহ জানেন এবং দেখেন।

নিরাশার মধ্যে আমি আশায় বুক বেঁধে আছি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস বর্তমান মহাসংকটের হাত থেকে এ জাতি শিগগিরই মুক্তি পাবে। বোমা মেরে হত্যা, গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যার অবসান ঘটবে। সভ্যতা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের বিজয় হবে। আকাশের কালো মেঘের অবসান ঘটবে। অমাবস্যার তিরোধানের পর পূর্ণচন্দ্র উদ্ভাসিত হবে। আমার আশার কারণ এ দেশের সাধারণ মানুষ। সাধারণ মানুষ শান্তি চায়, খেয়েপরে বাঁচতে চায়। তারা পরিশ্রমী, উদ্যোগী, উদার ও গণতন্ত্রকামী। উগ্রবাদী মানুষের সংখ্যা অত্যন্ত নগণ্য। এদেশের মানুষ চরমপন্থি ও উগ্রবাদকে পছন্দ করে না। তারা ধর্মপরায়ণ। কিন্তু ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি পছন্দ করে না। হজরত শাহজালাল, শাহ পরানের দেশের মানুষ উদার। হিন্দু-মুসলমান, খ্রিস্টান সব ধর্মের মানুষ শত শত বছর ধরে একসঙ্গে মিলেমিশে বসবাস করছে। ইসলামে উগ্রবাদের কোনো স্থান নেই। আল্লাহর নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছেন। পবিত্র কোরআনে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করা হয়েছে।

এ দেশের মূল ধারার রাজনীতিতে জঙ্গিবাদ বা উগ্রবাদের কোনো স্থান নেই। মুসলিমপ্রধান দেশ হয়েই বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে একটি উদার সহনশীল রাষ্ট্র হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। আমরা সবাই একই ভাষায় কথা বলি। দলমত নির্বিশেষে সবাই মহান ভাষা আন্দোলন ২১ ফেব্রুয়ারি উদযাপন করি। আমাদের দেশে অল্প সংখ্যক উপজাতিও রয়েছে- তারাও বাংলা ভাষার চর্চা করে। আমাদের ভাষা যেমন এক, তেমনি সংস্কৃতিও এক। এ রকম ভাষা সংস্কৃতির অধিকারী রাষ্ট্র পৃথিবীতে খুব বেশি নেই। আমাদের দেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা একজন উপজাতি। দল-মত নির্বিশেষে সবাই প্রধান বিচারপতিকে সংবর্ধনা প্রদান করেছেন।

জঙ্গিবাদ বা উগ্রবাদী চরমপন্থিদের উত্থান ঠেকাতে হলে সমগ্র জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। উগ্রবাদীরা যাতে সমাজে কোনো স্থান না পায় সে জন্য সবাইকে সচেতন হতে হবে। একতাবদ্ধভাবে উগ্রবাদকে রুখে দাঁড়াতে হবে। শুধু বক্তব্য প্রদান করেই বিষবৃক্ষের অস্তিত্ব সমূলে বিনষ্ট করা যাবে না। সেই বিষবৃক্ষকে অঙ্কুরেই উৎখাত করতে হবে। ইনসাফভিত্তিক সমাজব্যবস্থা, শোষণমুক্ত সমাজব্যবস্থা, দুর্নীতি অপশাসন শোষণমুক্ত সমাজব্যবস্থা এবং সব শ্রেণির মানুষের ন্যূনতম বেঁচে থাকার ব্যবস্থা করা, চরম অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করা, অর্থনৈতিক লুণ্ঠনের অবসান এবং সর্বোপরি গণতন্ত্র ও আইনের শাসন সুপ্রতিষ্ঠা চরমপন্থিদের অঙ্কুরেই বিনষ্ট করার মূল হাতিয়ার। রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতার অবসান ঘটিয়ে জঙ্গিবাদের অস্তিত্ব বিনাশ করতে হবে অঙ্কুরেই। দেশপ্রেম ও সব মানুষের প্রতি ভালোবাসা রাজনীতির পাথেয় হওয়া উচিত। বঞ্চিত অসহায় হতদরিদ্র, দুর্বল শ্রেণির মানুষেরও বেঁচে থাকার পূর্ণ অধিকার রয়েছে। তা মনেপ্রাণে গ্রহণ করা ব্যতীত সত্যিকারের মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। যেনতেনভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার এবং যেভাবে হোক ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ গণতন্ত্রে নেই। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় যাওয়া এবং জনগণের ম্যান্ডেটেই ক্ষমতায় টিকে থাকা গণতন্ত্রের মূল শর্ত। এ সত্যকে পাশ কাটিয়ে গণতান্ত্রিক সমাজ কায়েম করা সম্ভব নয়। জনগণের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার স্বীকার না করে এবং এসব অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বাস্তবমুখী কোনো কর্মসূচি গ্রহণ না করে শুধু কথায় কথায় গণতন্ত্রের কথা বলা হলে গণতন্ত্র বিকশিত হয় না। সুস্থ রাজনীতিতে হত্যা, গুম, খুন, মিথ্যা মামলা, হামলা, দুর্নীতি, অপশাসনের কোনো স্থান নেই।

বর্তমানে দেশে কোনো রাজনীতির সমস্যা নেই, আছে শুধু আইনশৃঙ্খলা সমস্যা। এ কথা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করলে বিরাজমান পরিস্থিতির কোনো যৌক্তিক সমাধান সম্ভব নয়। টেকসই ও দীর্ঘমেয়াদি রাজনৈতিক ব্যবস্থার কথা ভাবতে হবে। কঠিন বাস্তবতাকে সবার উপলব্ধি করতে হবে। সমস্যার গভীরে যেতে হবে। উপলব্ধি করতে হবে কেউ কাউকে উৎখাত করা সম্ভব নয়। সত্যিকারের অপরাধীদের বিচার করতে হবে এবং বিচারবহির্ভূত হত্যার অবসান ঘটাতে হবে। প্রকৃত দোষী ব্যক্তিদের যেমন আইন মোতাবেক বিচার করতে হবে, তেমনি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলার অভিযুক্তদের রিমান্ডে এনে অহেতুক হয়রানিরও অবসান ঘটাতে হবে। রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, পেশাজীবী সবাইকে ভোগের পরিবর্তে ত্যাগের বিষয়টি স্মরণ রাখতে হবে। ভোগই সব সর্বনাশের মূল। ভোগের স্থলে ত্যাগই হোক আজকের দাবি।

আমাদের স্মরণ রাখতে হবে কোনো মানুষের হক নষ্ট করলে আল্লাহ তা কখনো ক্ষমা করবেন না। আল্লাহকে সাক্ষী রেখে মানুষের হক বিনষ্ট করা থেকে আমাদের নিবৃত হতে হবে। তবেই আমরা বর্তমান সংকট থেকে মুক্তি পাব এবং পরকালে আল্লাহ আমাদের সাহায্য করবেন। আমিন।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম