শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ মার্চ, ২০১৫

সুস্থ রাজনীতিতে অপশাসনের স্থান নেই

রফিকুল ইসলাম মিয়া
অনলাইন ভার্সন
সুস্থ রাজনীতিতে অপশাসনের স্থান নেই

পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী পেট্রলবোমা হামলা ও আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা গেছেন ৫৬ জন। বন্দুকযুদ্ধে ৩৩, গুলিবিদ্ধ লাশ ৭, গণপিটুনিতে মৃত্যুর সংখ্যা ৩। মানুষ মহান আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি আশরাফুল মাখলুকাত। জীবন্ত, নিরীহ ও অসহায় আদম সন্তানকে মেরে হত্যা করার হৃদয়বিদারক দৃশ্য অসহনীয়। সভ্যতা, গণতন্ত্র, মানবতা সবই যেন নীরব ও নিথর হয়ে যায় এ অমানবিক বীভৎস রূপ দেখে। যে কোনো মূল্যে তার অবসান ঘটাতে হবে অনতিবিলম্বে। মহান আল্লাহপাক পবিত্র কোরআনে বলেছেন- একজন নিরীহ মানুষকে হত্যা করা সমগ্র মানব জাতিকে হত্যা করা। আরও বলেছেন, সৎ কর্মে আদেশ প্রদান করবে, অসৎ কর্মে নিষেধ করবে এবং বিপদে ধৈর্য ধারণ করবে। সূরা লোকমান এর ১৭ আয়াতে বলা হয়েছে- হে প্রিয় বৎস যদি কোনো বস্তু সরিষার বীজ পরিমাণও হয় আর তা পাথরের অভ্যন্তরে কিংবা আকাশে বা পাতালের অভ্যন্তরে থাকে তাও এনে আল্লাহ উপস্থিত করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ বড়ই সূক্ষ্মদর্শী, প্রজ্ঞাময়। মানুষ হত্যাসহ সব অপরাধের বিচার করবেন কেয়ামতের দিনে। সেই বিচারে দুনিয়ায় সাক্ষ্য আইন কার্যকর নয়। মানুষের হাত, পা ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে আল্লাহ কথা বলার অধিকার দেবেন এবং সেই অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সাক্ষী প্রদান করবে। সুতরাং কারও বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট সাক্ষী দেওয়ার সুযোগ থাকবে না।

আমাদের আইনে প্রত্যক্ষ সাক্ষীই সর্ব উৎকৃষ্ট সাক্ষী। প্রত্যক্ষ সাক্ষী না পাওয়া গেলে অন্যের কাছে ঘটনার বিবরণ শোনার সাক্ষী বা পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে প্রকৃত ঘটনার উৎপাটন করার বিধান রয়েছে। পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, বোমা তৈরির বিস্ফোরক আমদানিতে সব দলের লোকই জড়িত। কোন দলের তার সংখ্যাও উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে। প্রকৃত দোষী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে না পারলে ভয়ঙ্কর এ হত্যাকাণ্ড থেকে জাতিকে রক্ষা করা যাবে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার না করে প্রকৃত অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার ব্যবস্থা করতে হবে। হত্যাকারী বা অপরাধকারীদের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় থাকতে পারে না। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য হত্যাকারীদের কেউই ব্যবহার করতে পারে না। এ জাতীয় রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে যাতে কোনো অবস্থাতেই অপরাধচক্র ব্যবহৃত হতে না পারে সে ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সবচেয়ে সচেতন ও সতর্ক থাকতে হবে।

সুশাসনের অভাবে অপরাধচক্রই দানা বাঁধে এবং ক্রমান্বয়ে শক্তি সংগ্রহ করে দানবে পরিণত হয়। আমরা যে যাই বলি না কেন মানুষের বিবেক কখনো মিথ্যা ও অন্যায়ের আশ্রয় দেয় না। সে জন্যই মানুষ সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি। মিথ্যাচার, অন্যায়, পাপে লিপ্ত হলে আমাদের বিবেকের আয়নায় কালো পর্দা পড়ে। অন্যায় সীমারেখা ছাড়িয়ে গেলে বিবেকের স্বচ্ছ আয়নায় কালো দাগ ঘনীভূত হয়। বিবেকের পবিত্র নূর আচ্ছাদিত করে ফেলে। তখন ন্যায়-অন্যায় ভুলে গিয়ে লোভ-লালসার বশীভূত হয়ে পাশবিক কাজে মানুষ নিয়োজিত হয়। আল্লাহর ওপর গভীর বিশ্বাস, আস্থা ও আল্লাহর নির্দেশ মান্য করলেই বিবেকের পবিত্র নূর সব সময় উজ্জীবিত থাকে এবং সব ধরনের মিথ্যাচার লোভ-লালসা ও অন্যায় থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব হয়। মানুষকে ফাঁকি দেওয়া যায়, মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ উত্থাপন করা যায়, মিথ্যা সাক্ষী দিয়ে তা হয়তো প্রমাণ করা যায়, দুনিয়ার আদালতে বিচারে দণ্ডও দেওয়া যায়; কিন্তু আল্লাহ প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য সব জানেন। আল্লাহর রসুল যখন মদিনায় হিজরত করাকালীন শত্রুদের হাত থেকে বাঁচার জন্য গুহায় আশ্রয় নিয়েছিলেন তখন একমাত্র সাথী হজরত আবু বকর (রা.) বলেছিলেন আমরা এই গুহায় দুজন নই, তিনজন। আল্লাহ সব সময় আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, মহান আল্লাহতায়ালা সব সৃষ্টি বস্তুকে বেষ্টন করে আছেন। সৃষ্টির কোনো কিছুই তার সীমারেখার বাইরে নয়। আমরা কে কি করছি ভালো-মন্দ সবই আল্লাহ জানেন এবং দেখেন।

নিরাশার মধ্যে আমি আশায় বুক বেঁধে আছি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস বর্তমান মহাসংকটের হাত থেকে এ জাতি শিগগিরই মুক্তি পাবে। বোমা মেরে হত্যা, গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যার অবসান ঘটবে। সভ্যতা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের বিজয় হবে। আকাশের কালো মেঘের অবসান ঘটবে। অমাবস্যার তিরোধানের পর পূর্ণচন্দ্র উদ্ভাসিত হবে। আমার আশার কারণ এ দেশের সাধারণ মানুষ। সাধারণ মানুষ শান্তি চায়, খেয়েপরে বাঁচতে চায়। তারা পরিশ্রমী, উদ্যোগী, উদার ও গণতন্ত্রকামী। উগ্রবাদী মানুষের সংখ্যা অত্যন্ত নগণ্য। এদেশের মানুষ চরমপন্থি ও উগ্রবাদকে পছন্দ করে না। তারা ধর্মপরায়ণ। কিন্তু ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি পছন্দ করে না। হজরত শাহজালাল, শাহ পরানের দেশের মানুষ উদার। হিন্দু-মুসলমান, খ্রিস্টান সব ধর্মের মানুষ শত শত বছর ধরে একসঙ্গে মিলেমিশে বসবাস করছে। ইসলামে উগ্রবাদের কোনো স্থান নেই। আল্লাহর নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছেন। পবিত্র কোরআনে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করা হয়েছে।

এ দেশের মূল ধারার রাজনীতিতে জঙ্গিবাদ বা উগ্রবাদের কোনো স্থান নেই। মুসলিমপ্রধান দেশ হয়েই বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে একটি উদার সহনশীল রাষ্ট্র হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। আমরা সবাই একই ভাষায় কথা বলি। দলমত নির্বিশেষে সবাই মহান ভাষা আন্দোলন ২১ ফেব্রুয়ারি উদযাপন করি। আমাদের দেশে অল্প সংখ্যক উপজাতিও রয়েছে- তারাও বাংলা ভাষার চর্চা করে। আমাদের ভাষা যেমন এক, তেমনি সংস্কৃতিও এক। এ রকম ভাষা সংস্কৃতির অধিকারী রাষ্ট্র পৃথিবীতে খুব বেশি নেই। আমাদের দেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা একজন উপজাতি। দল-মত নির্বিশেষে সবাই প্রধান বিচারপতিকে সংবর্ধনা প্রদান করেছেন।

জঙ্গিবাদ বা উগ্রবাদী চরমপন্থিদের উত্থান ঠেকাতে হলে সমগ্র জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। উগ্রবাদীরা যাতে সমাজে কোনো স্থান না পায় সে জন্য সবাইকে সচেতন হতে হবে। একতাবদ্ধভাবে উগ্রবাদকে রুখে দাঁড়াতে হবে। শুধু বক্তব্য প্রদান করেই বিষবৃক্ষের অস্তিত্ব সমূলে বিনষ্ট করা যাবে না। সেই বিষবৃক্ষকে অঙ্কুরেই উৎখাত করতে হবে। ইনসাফভিত্তিক সমাজব্যবস্থা, শোষণমুক্ত সমাজব্যবস্থা, দুর্নীতি অপশাসন শোষণমুক্ত সমাজব্যবস্থা এবং সব শ্রেণির মানুষের ন্যূনতম বেঁচে থাকার ব্যবস্থা করা, চরম অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করা, অর্থনৈতিক লুণ্ঠনের অবসান এবং সর্বোপরি গণতন্ত্র ও আইনের শাসন সুপ্রতিষ্ঠা চরমপন্থিদের অঙ্কুরেই বিনষ্ট করার মূল হাতিয়ার। রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতার অবসান ঘটিয়ে জঙ্গিবাদের অস্তিত্ব বিনাশ করতে হবে অঙ্কুরেই। দেশপ্রেম ও সব মানুষের প্রতি ভালোবাসা রাজনীতির পাথেয় হওয়া উচিত। বঞ্চিত অসহায় হতদরিদ্র, দুর্বল শ্রেণির মানুষেরও বেঁচে থাকার পূর্ণ অধিকার রয়েছে। তা মনেপ্রাণে গ্রহণ করা ব্যতীত সত্যিকারের মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। যেনতেনভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার এবং যেভাবে হোক ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ গণতন্ত্রে নেই। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় যাওয়া এবং জনগণের ম্যান্ডেটেই ক্ষমতায় টিকে থাকা গণতন্ত্রের মূল শর্ত। এ সত্যকে পাশ কাটিয়ে গণতান্ত্রিক সমাজ কায়েম করা সম্ভব নয়। জনগণের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার স্বীকার না করে এবং এসব অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বাস্তবমুখী কোনো কর্মসূচি গ্রহণ না করে শুধু কথায় কথায় গণতন্ত্রের কথা বলা হলে গণতন্ত্র বিকশিত হয় না। সুস্থ রাজনীতিতে হত্যা, গুম, খুন, মিথ্যা মামলা, হামলা, দুর্নীতি, অপশাসনের কোনো স্থান নেই।

বর্তমানে দেশে কোনো রাজনীতির সমস্যা নেই, আছে শুধু আইনশৃঙ্খলা সমস্যা। এ কথা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করলে বিরাজমান পরিস্থিতির কোনো যৌক্তিক সমাধান সম্ভব নয়। টেকসই ও দীর্ঘমেয়াদি রাজনৈতিক ব্যবস্থার কথা ভাবতে হবে। কঠিন বাস্তবতাকে সবার উপলব্ধি করতে হবে। সমস্যার গভীরে যেতে হবে। উপলব্ধি করতে হবে কেউ কাউকে উৎখাত করা সম্ভব নয়। সত্যিকারের অপরাধীদের বিচার করতে হবে এবং বিচারবহির্ভূত হত্যার অবসান ঘটাতে হবে। প্রকৃত দোষী ব্যক্তিদের যেমন আইন মোতাবেক বিচার করতে হবে, তেমনি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলার অভিযুক্তদের রিমান্ডে এনে অহেতুক হয়রানিরও অবসান ঘটাতে হবে। রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, পেশাজীবী সবাইকে ভোগের পরিবর্তে ত্যাগের বিষয়টি স্মরণ রাখতে হবে। ভোগই সব সর্বনাশের মূল। ভোগের স্থলে ত্যাগই হোক আজকের দাবি।

আমাদের স্মরণ রাখতে হবে কোনো মানুষের হক নষ্ট করলে আল্লাহ তা কখনো ক্ষমা করবেন না। আল্লাহকে সাক্ষী রেখে মানুষের হক বিনষ্ট করা থেকে আমাদের নিবৃত হতে হবে। তবেই আমরা বর্তমান সংকট থেকে মুক্তি পাব এবং পরকালে আল্লাহ আমাদের সাহায্য করবেন। আমিন।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়