শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৮, রবিবার, ০৮ মার্চ, ২০১৫

নারীর ক্ষমতায়নে পারিপার্শ্বিক ও সামাজিক শিক্ষা জরুরি

নাসরীন গীতি
অনলাইন ভার্সন
নারীর ক্ষমতায়নে পারিপার্শ্বিক ও সামাজিক শিক্ষা জরুরি

শুরু করতে হচ্ছে নজরুলের কবিতার সেই জনপ্রিয় দু’টি পংক্তি দিয়েই- “কোন কালে একা হয়নিক’ জয়ী পুরুষের তরবারী, শক্তি দিয়াছে প্রেরণা দিয়াছে বিজয়লক্ষ্মী নারী”। আমাদের জাতীয় কবির উপলব্ধিতে এত শক্তিধর যে নারী তার ক্ষমতায়ন প্রসঙ্গে একবিংশ শতাব্দীতে এসেও বারবার কেন আওয়াজ তুলতে হচ্ছে? অনেক ভাবনার পর, বিভিন্ন জনের সাথে বিষয়টি নিয়ে কথা বলার পর, খুঁজে পাওয়া গেল কারণ একটাই, যথার্থ শিক্ষার ঘাটতি। কেননা এই শিক্ষার সাথেই জড়িয়ে আছে তার বুদ্ধি-বৃত্তির বিকাশ। সেইসাথে নিজের অবস্থান দৃঢ় করা। তবে সোজাভাবে যা বলছি, বিষয়টি এত সহজে বুঝার নয়। এর গভীরতা খুঁজতে দ্বারস্থ হতে হবে ইতিহাসের এবং সভ্যতার শুরুর সেইক্ষণের।

বলছি মানব জাতির ইতিহাসের শুরুর দিকের কথা। সেই সময় একজন নারীই ছিলেন সবচেয়ে বেশি শক্তিধর। কারণ নারী শিশুপালন, কৃষিকাজ থেকে শুরু করে শিকারও করতেন। এইজন্য সেইসময় নেতৃত্বে ছিলেন নারী। কিন্তু কালক্রমে পুরুষের মাথায় একটি বিষয়ে ত্বরিৎ বুদ্ধি খেলে গেল যে, নারী যখন সন্তান ধারণ করে ও জন্ম দেয় তখন অনেকটা সময় সে শিকারে যেতে পারে না। পুরুষ সঙ্গীটিই তার খাদ্যের যোগানদাতা হন সেইসময়টুকুর জন্য। তখন তারা একটি পরিকল্পনা করলো যে, পুরুষের যেহেতু এই ঝামেলা নেই, তাই তারাই শিকার করবে আর নারীরা গৃহস্থালীর কাজ ও সন্তান লালন-পালন করবে। এই ভাবনাতেই এগুতে থাকলো আমাদের পুরুষ সমাজ। আর প্রতিনিয়ত পশু শিকার করতে গিয়ে দিনকে দিন নানা কৌশল অবলম্বন করতে করতে, এক পর্যায়ে নারীদের করে দিল অন্দরমহলের বাসিন্দা। ধীরে ধীরে নারীরাও ভুলে যেতে থাকলেন নানা কৌশলে কাজ করা। আর তখনই গোত্রপতি বা সমাজপতি হয়ে উঠতে থাকলেন পুরুষরা। ভেঙ্গে পড়ে মাতৃতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা। গড়ে উঠে পুরুষতন্ত্র। সেই থেকে তারা নারীদের করে রাখছেন দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। ধরেই নেয়া হয়, তার কোন বুদ্ধি নেই, বিবেচনা নেই।

অথচ, ইতিহাস ঘাটলে প্রায়শই দেখা যাবে নারী যখনই কোন শীর্ষ স্থানে ছিলেন, কিংবা নেতৃত্বে গেছেন- নিজ গুণেই তাতে তিনি সফল হয়ে উঠেন। আর তার বহি:প্রকাশ এখনও দৃষ্টি দিলেই বোঝা যায়। নারীরা যেখানেই সুযোগ পান সেখানেই নিজের যোগ্যতার প্রমাণ রাখেন - কি ঘরে, কি বাইরে। উপমহাদেশের নারী নেত্রী ইলা মিত্র দেখিয়েছেন কী ভাবে পরাধীনতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হয়, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার দেখিয়েছেন কী ভাবে শত্রুর বিরুদ্ধে জীবন বাজি রেখে ঝাঁপিয়ে পড়তে হয়। বর্তমান বাংলাদেশেও নারীর ক্ষমতায়ন দৃশ্যমান। দেশে সরকার প্রধান ও বিরোধীদলীয় নেত্রী এখন নারী। সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন ৪৫ থেকে বাড়িয়ে ৫০-এ উন্নীত করা হয়েছে। শিল্প প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনগুলোর প্রধান হিসেবেও বাংলাদেশে নারীদের স্থান লক্ষ্যণীয়।

আয়না- একজন উচ্চ শিক্ষিত নারী। ছোট বেলাতে বেড়েও উঠেছেন শিক্ষিত আর সচেতন মানুষের সংস্পর্শে। বর্তমানে সে একজন সফল পেশাজীবী। ঘরেও সুগৃহিণী। সবকিছুই ঠিকঠাক দেখতে চান তিনি। সেইভাবে কাজও করেন। তবে শুধু পুঁথিগত বিদ্যায় তার এ উন্নতি হয়েছে তা নয়, শিখেছেন পরিবার, পরিজন আর সমাজ থেকেও। যখন বাইরের জগতে বেরিয়েছেন প্রতিটি মুহূর্তই আয়না শিখেছেন কিভাবে সবার মাঝে নিজের আসন তৈরি করতে হয়। সবার মতকে আমলে নিয়ে নিজের মতের প্রতিফলন ঘটানোর কায়দাও তিনি রপ্ত করেছেন বিভিন্ন ধাপে নানাজনের সাথে মিশে। নারীর নিজস্ব পরিচয় তথা স্বকীয়তার জন্য এই শিক্ষাটাই নিতে হবে সবার আগে।

এরকম একটা বোধ থেকেই আমাদের নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত  হোসেন বেরিয়ে এসেছিলেন পথে। চার দেয়ালের বেষ্টনি আর পর্দা প্রথার কড়া বিধি-নিষেধের সময় নিজের তাগিদ থেকেই শিক্ষা অর্জনে মনোনিবেশ করেন তিনি। বাবার কড়া নিষেধ উপেক্ষা করে বড় দু’ভাই, পরবর্তীতে স্বামীর সহযোগিতায় কিশোরী রোকেয়া নিজের মধ্যে জ্বেলেছেন জ্ঞানের আলো। স্পষ্ট বুঝতে পারেন যে, নারীমুক্তি তথা নারীর উন্নতির জন্য প্রথমেই দরকার আদর্শ ও প্রকৃত শিক্ষা। কিন্তু কিভাবে এই বোধ জাগাবেন অন্দর মহলের রন্ধনশিল্পীদের মনে। শুরু করেন লড়াই। নিজে সফলও হন। কিন্তু প্রায় দুই শতাব্দী পেরিয়ে এলেও আমরা এখনও সেই রোকেয়ার শুরুর জগতেই আছি বলেই মনে হয়।  

সমাজ বিজ্ঞানীরা বলেন, দীর্ঘদিনের অনভ্যাসবশত মেয়েদের বেশিরভাগই এখন আর পরিশ্রম করতে চান না। এই আধুনিক সভ্যতায়ও অনেক নারীকে বলতে শোনা যায় যে, এত পড়ালেখা করে দরকার কি? আমি তো স্বামীর ঘাড়ে বসেই খাব। আবার কেউ কেউ পুঁথিগত শিক্ষায় উচ্চ শিক্ষিত হয়েছেন ঠিকই, কিন্তু মনের আসল শিক্ষাটি অর্জন করেননি। অথচ একজন নারীকে সংসার সামলিয়ে অফিস-আদালত করতে হচ্ছে। যাদের এইসব কিছু নিয়ন্ত্রণ করার উপযুক্ত শিক্ষাটা অর্জিত হয় নি, তারা ঘরকন্যার কাজ করেই হাঁপিয়ে উঠেন, আবার অনেকে শুধু বাইরের কর্মক্ষেত্র সামলিয়েই অস্থির হয়ে উঠেন। তবে এখন অনেকটাই এ ব্যাপারে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কারণ এখন অনেকেই নিজের বিকাশে পারিপার্শ্বিক ও সামাজিক জ্ঞানটা প্রথমেই পরিবার থেকে এবং পরে বন্ধু, প্রতিবেশি থেকে আহরণ করে নেন।     

উর্মি লোহানী, গুণীজন ফাউন্ডেশনের কর্ণধার। যিনি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপশি জন্ম থেকেই পরিবেশটা পেয়েছেন জ্ঞান আহরণের। তারপরও কর্মক্ষেত্রে এসে অনেকের কাছে শুনতে হয়েছে এটা তুমি পারবে না, ওটা ওকে দিয়ে হবে না ইত্যাদি নানা কথা। অতঃপর নিজের যোগ্যতা আর শিক্ষা দিয়েই অর্জন করে চলেছেন সফলতার অভিজ্ঞতা। এই উদীয়মান সফল ব্যক্তিত্ব উর্মিও বিশ্বাস করেন নারীর ক্ষমতায়নের জন্য পারিপার্শ্বিক ও সামাজিক শিক্ষাটা দরকার সবার আগে। আর নারীর ক্ষমতায়ন কার্যকর করতে বাস্তবিক অর্থে পুরুষদেরও এ ব্যাপারে জ্ঞান থাকা জরুরি বলে মনে করেন ঊর্মি। কেননা শুধু সমাজে তো নারীর একা বিচরণ নয়!

অনেকে আবার ধর্মের দোহাই দিয়ে বলেন যে, নারীশিক্ষা ও বাইরে কাজ করা নিষিদ্ধ। কিন্তু এমন কোন তথ্য পবিত্র কুরআন শরীফে তো না-ই, ইসলাম ধর্মে নিষিদ্ধ আছে এটা কেউই বলতে পারবে না। কারণ কোরআন শরীফেই জ্ঞানচর্চার উপর বেশি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। সেখানে কোথাও বলা হয়নি শিক্ষা শুধু পুরুষের জন্য। আবার ইসলামে নারীর ক্ষমতায়নেও গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। কোরআন শরীফেই বলা হয়েছে, মেয়েরা স্বাধীনভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবে। আর তাতে যে আয় হবে, তা মেয়েদের নিজস্ব আয় হিসেবে গণ্য হবে। কোরআন শরীফের চার নম্বর সূরার ৩২ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, নারীর আয় নারীর, পুরুষের আয় পুরুষের। এতো গেল নারীর ক্ষমতায়নের ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গী।

এদিকে, সম্রাট নেপোলিয়ন বোনাপার্টের বহুল প্রচলিত সেই উক্তিটিও কিন্তু অর্থবহ। তিনি বলেছিলেন-একজন শিক্ষিত মা দাও, আমি একটি শিক্ষিত জাতি উপহার দেব। তাই যুগের সাথে দেশ ও জাতির উন্নয়নে নারী শিক্ষা অতীব গুরুত্বপূর্ণ। আর শুধু গ্রন্থগত বিদ্যা নয়, দরকার সামাজিক শিক্ষাও। আর এই দুইয়ের সমন্বয়েই সমাজ-দেশ হবে উন্নত। গঠিত হবে সুস্থ জাতি। কারণ প্রচলিত প্রবচনটি সবারই জানা- যে হাত দোলনা দোলায়, সে হাত বিশ্ব শাসন করে।     
 

 

লেখক: সিনিয়র নিউজরূম এডিটর, বাংলাভিশন
 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ০৮ মার্চ, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন