শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ মার্চ, ২০১৫

বাংলাদেশের মানুষ মুক্তি চায়

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের মানুষ মুক্তি চায়

শিরোনামের উক্তিটি একাত্তরের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে বঙ্গবন্ধু দৃপ্ত কণ্ঠে উচ্চারণ করেছিলেন। তারপর গত পরশুসহ ৪৫টি ৭ মার্চ পার হয়ে বাংলাদেশ আজ একবিংশ শতাব্দীর হাইটেক আল্ট্রা সুপারসোনিক যুগে পদচারণা করছে। কিন্তু আকাঙ্ক্ষিত মুক্তি বাংলাদেশের মানুষ পেয়েছে কি? এ প্রশ্নের উত্তর পেতে একদমই পিছনে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। ২৬ ফেব্রুয়ারি শত শত মানুষ ও কয়েক ডজন পুলিশের সামনে তরুণ স্বাধীনচেতা লেখক অভিজিৎ রায়কে ধর্মান্ধ উগ্র জঙ্গিরা হত্যা করল। তারপর গত প্রায় দুই মাসের অধিককাল ধরে অবিরাম অবরোধ ও হরতালের নামে নিরীহ সাধারণ মানুষকে টার্গেট করে যেভাবে হত্যা করা হচ্ছে এবং ইচ্ছার বিরুদ্ধে ভয়ভীতির মাধ্যমে জোরপূর্বক মানুষকে জিম্মি করার চেষ্টা হচ্ছে, তাতে বলা যায় বঙ্গবন্ধুর আকাঙ্ক্ষিত মুক্তির কিনারায়ও আমরা পৌঁছতে পারিনি। অর্থনৈতিক ও কিছু কিছু সামাজিক ক্ষেত্রে গত কয়েক বছর আমাদের অগ্রগতি তুলনামূলকভাবে প্রশংসনীয় হলেও সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও আদর্শিক ক্ষেত্রের মুক্তির নিশানা বাংলাদেশের দিগন্তে আজও কেন দেখা যাচ্ছে না? লক্ষ্যের দূরত্ব কেন স্পষ্ট হচ্ছে না। আর কত দূর, কত বছর অপেক্ষা করতে হবে। স্বাধীনতার ৪৪ বছর পরেও মুক্তি অর্জনের পথ নিয়েই বা এত বিভ্রান্তি কেন? এসব প্রশ্ন ও আনুষঙ্গিক বিষয়ের ওপর আলোচনার জন্য আজকের নিবন্ধের সূত্রপাত। বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু। তিনি বাঙালি জাতির মুক্তির সোপান রচনা করেছিলেন। কিন্তু তার শেষ দেখে যেতে পারলেন না। তৃণমূল পর্যায়ের প্রান্তিক মানুষের মধ্যে থেকে বঙ্গবন্ধু তার রাজনৈতিক সংগ্রামের সূত্রপাত করেছেন এবং স্বপ্নের স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ চলার পথ নির্মাণের উপাদান সংগ্রহ করেছেন। বন্দুকের নলকে উপেক্ষা করে বাংলাদেশের দুর্গম পথ ও প্রান্তে অবিরাম হেঁটেছেন এবং পদে পদে লক্ষ-কোটি দুঃখী মানুষের হৃদয়কে স্পর্শ করেছেন। সেই স্পর্শে অক্ষরজ্ঞানহীন মানুষের মনের অন্ধকার কোনে জ্বলে উঠেছে বাঙালি সত্তার চিরায়িত স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা। সাড়ে সাত কোটি মানুষ একবাক্যে বলেছে সবকিছুর ঊর্ধ্বে আমরা বাঙালি। ১২ মাসে আমাদের ১৩ পার্বণ। এ পরিচয়ের ওপর যারা আঘাত করতে চায় তাদের থেকে আমরা মুক্তি চাই। ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে রাষ্ট্রীয় অঙ্গনে বৈষম্য সৃষ্টিকারী সব অপশক্তি থেকে আমরা মুক্ত হতে চাই। সবাই নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে স্বাধীনভাবে। ধর্মের কারণে আক্রমণের শিকার হতে বাঁচতে চাই। শুধু নারী হওয়ার জন্য সমাজের অর্ধেক জনশক্তিকে যারা চার দেয়ালের অন্ধকারে আটকে রাখতে উদ্যত তাদের খপ্পর থেকে বাঙালি মুক্তি চায়। নিজের স্বতন্ত্র মত ও পথকে ভালোবেসে শান্তির বারতা নিয়ে, হিংসা-বিদ্বেষহীন পরিবেশে মুক্ত বিহঙ্গের মতো চলার পথে চাপাতির কোপ থেকে বাঁচতে চাই। এই অপশক্তি থেকে মুক্তি চাই। নিজেদের জাতীয় স্বার্থের জন্য লড়াই করলে আমাদের অন্য দেশের দালাল বলে যারা গালি দেয় তাদের কবল থেকে আমরা মুক্তি চাই। গণমানুষের মুক্তিকামী এসব আকাঙ্ক্ষাকে চলার পথে বঙ্গবন্ধু নিজের হৃদয়ে ধারণ করেছেন। সেগুলো পরিমার্জিত করে নিজ হৃদয়ের আলোতে পরিপক্ব ও পরিস্ফুটিত করে রাজনৈতিক কর্মসূচি হিসেবে বঙ্গবন্ধু জনগণের কাছে উপস্থাপন করেছেন। মানুষের আনুষ্ঠানিক ম্যান্ডেট নিয়েছেন। তারপর সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হলে মুক্তির আকাঙ্ক্ষাগুলোকে রাষ্ট্রীয় চরিত্রে প্রোথিত করা এবং সেগুলোর বাস্তবায়নের পথকে কণ্ঠকহীন করার জন্য রাষ্ট্রের মূল দলিল সংবিধানে যথাযথ অনুচ্ছেদ সনি্নবেশিত করেছেন। এ জন্যই একাত্তরের ৯ মাসের যুদ্ধকে বলা হয় মুক্তিযুদ্ধ। বঙ্গবন্ধু বুঝেছিলেন স্বাধীনতা অর্জন মানেই মুক্তি অর্জন নয়। তাই তিনি বাহাত্তরের সংবিধানে একেবারে প্রথম পৃষ্ঠার দ্বিতীয় লাইনে লিখলেন- "জাতীয় মুক্তির জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করেছি"। মুক্তির পথকে নিষ্কণ্টক রাখার জন্য যথারীতি সংবিধানের অন্যান্য জায়গায় রক্ষাকবচ জুড়ে দিলেন। বাহাত্তরের মূল সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ পড়লে যে কেউ এ কথার সত্যতা বুঝতে পারবেন।

কিন্তু পঁচাত্তরের মর্মান্তিক ঘটনার জের ধরে জেনারেল জিয়াউর রহমান একাধারে রাষ্ট্রপতি, প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ও সেনা বাহিনী প্রধান হলেন। এত ব্যাপক ক্ষমতার জোরে জনগণ, নির্বাচন, সংসদ কোনো কিছুর অপেক্ষা না করে ১৯৭৮ সালে সামরিক ফরমান বলে সংবিধানের উলি্লখিত ওই দ্বিতীয় লাইন থেকে মুক্তি এবং সংগ্রাম এ দুটি শব্দ উঠিয়ে দিলেন। বাতিল করলেন সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ। মুক্তি শব্দটি বাদ দেওয়ার ফলে উপরে বর্ণিত মুক্তির আকাঙ্ক্ষাগুলোর মৃত্যু হলো আর সংগ্রাম বাদ দেওয়ার জন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আবেদন সৃষ্টিকারী ঐতিহাসিক উজ্জ্বল ঘটনাগুলো নেই হয়ে গেল। এভাবেই জামায়াত-শিবির, তালেবানি আদর্শ এবং উগ্র ধর্মান্ধ জঙ্গিদের উত্থানের মূল বীজ রোপিত হলো সংবিধানের ভিতরে। এ বীজ থেকে যে বিষবৃক্ষের জন্ম হলো, সেটি আজ বহু শাখা-প্রশাখা বিস্তৃত করে ডালপালা এবং পত্র-পল্লবে ভরপুর। এ বিষবৃক্ষের এক ডালের বাহ্যিক রূপ ধর্মান্ধ উগ্র জঙ্গিদের গ্রেনেড-বোমা হামলা এবং হুমায়ুন আজাদ, রাজীব হায়দার ও সর্বশেষ অভিজিৎ হত্যা। আরেক ডালের স্বরূপ জামায়াত-শিবির ও তালেবানি আদর্শধারীদের রাজনীতি এবং বিএনপির সঙ্গে তাদের সখ্য। পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করে নিরীহ সাধারণ মানুষ হত্যা এ বিষবৃক্ষের অপর শাখার বীভৎস চেহারা। এগুলো একই সূত্রে গাঁথা। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের প্রাক্কালে তা প্রতিহত করার নামে প্রায় ২০০ নিরীহ মানুষ হত্যা এবং বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দেড়শর অধিক সংসদ সদস্যের নির্বাচনও ওই একই অপশক্তির প্রতিক্রিয়ার ফল। যারা বলেন, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল হওয়ায় বর্তমান সংকট সৃষ্টি হয়েছে তারা গোষ্ঠী বা ব্যক্তিগত স্বার্থ রক্ষার জন্য সংকটের মূলে যেতে চান না। তারা জেনেশুনে সত্য গোপন এবং সত্যের সঙ্গে মিথ্যাকে মিশ্রিত করেন। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার সংঘাত-সংঘর্ষের কোনো সমাধান দিতে পারেনি, সেটা তো বিগত দিনের অভিজ্ঞতাই আমাদের বলে দিচ্ছে। আবার একদল সুশীল আছেন তারা জাতীয় সংলাপ, জাতীয় সনদ, চার্টার তৈরির কথা বলছেন। কিন্তু বাহাত্তরের মতো একটি প্রশংসনীয় সংবিধান ও স্বাধীনতা ঘোষণাপত্রের মতো একটি অমূল্য দলিল থাকার পরেও যারা অন্য কিছু বলেন তাদের মতলব নিয়ে সন্দেহ জাগা অস্বাভাবিক নয়। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর দেশের সব মানুষের সম্মতিতে নিষ্পত্তি হওয়া একটা বিষয়কে পাশ কাটিয়ে অন্য কিছু তৈরি করতে গেলে বর্তমানের বাস্তবতায় পুনরায় কি সব মানুষের ঐক্যবদ্ধ সম্মতি পাওয়া সম্ভব? ১৯৪৮-১৯৭১ পর্যন্ত মুক্তি সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে সংঘটিত উজ্জ্বল ঘটনাগুলো আন্তরিকভাবে কেউ যদি মনের মধ্যে ধারণ না করে, তাহলে তাদের ভিতর কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সৃষ্টি হবে? চেতনা তো হাওয়া থেকে সৃষ্টি হতে পারে না। ঐতিহাসিক উজ্জ্বল আকর্ষণীয় ঘটনাপ্রবাহ হৃদয়ে দোলা দিলেই একজনের মনে সেই ঘটনাপ্রসূত চেতনার সৃষ্টি হতে পারে। সুতরাং রাজনৈতিক ও উগ্রবাদী উপদ্রব থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে ১৯৭৮ সালে রোপিত বিষবৃক্ষ শেকড়সহ সবার মন থেকে উপড়ে ফেলতে হবে এবং বাহাত্তরের মূল সংবিধানের ফান্ডামেন্টালের ওপর সব পক্ষকে নিঃশর্তভাবে ঐকমত্যে আসতে হবে। কিন্তু দীর্ঘ সময়ের ব্যবধানে জঞ্জাল ও আবর্জনায়পূর্ণ পথে আজ বহুমুখী চ্যালেঞ্জের সৃষ্টি হয়েছে।

এক. আকাঙ্ক্ষিত মুক্তির পথে প্রধান বাধা একাত্তরের পরাজিত শক্তি জামায়াত এবং তাদের সহযোগী দল ও জঙ্গি সংগঠন। জামায়াত এবং তাদের সহযোগী উগ্র ধর্মান্ধ দলগুলো আজ ধনে-জনে দেশব্যাপী এক বিশাল সাম্রাজ্যের সৃষ্টি করেছে। তারা সৃষ্টি করেছে আন্ডারগ্রাউন্ড সশস্ত্র জঙ্গি গোষ্ঠী, যাদের সঙ্গে বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক জঙ্গি সংগঠনগুলোর নিবিড় সংযোগ রয়েছে। দেশি-বিদেশি বহু নামিদামি সংগঠন, মিডিয়া ও ব্যক্তিকে নিজেদের পক্ষে মাঠে নামিয়েছে অর্থের বিনিময়ে, নানা ছদ্মবেশে ও অজুহাতে।

দুই. বিএনপি বাংলাদেশের একটি বড় রাজনৈতিক দল। ১৬ কোটি মানুষের ভিতর তাদের বড় একটি সমর্থন আছে। তাই বিএনপির সঙ্গে জামায়াত ও উগ্র ধর্মান্ধ দলের মিত্রতা বাংলাদেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষিত মুক্তির পথে একটি কঠিন বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ বিএনপির কাঁধে চড়ে তারা আজ বহুমুখী সক্ষমতার অধিকারী। হেফাজতের ১৩ দফা ও তাণ্ডব এবং তার প্রতি বিএনপির সরাসরি সমর্থন লক্ষ্য অর্জনের পথকে আরও দুর্গম করেছে।

তিন. গোষ্ঠী, শ্রেণি ও ব্যক্তিস্বার্থের সমীকরণে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে একটি শক্তিশালী সুশীল সমাজের উৎপত্তি ঘটেছে, যারা মুক্তিযুদ্ধ ও সংগ্রামের উজ্জ্বল ঘটনাকে পাশ কাটিয়ে, অনুচ্চারিত রেখে সব পক্ষকে একই পাল্লায় মাপতে চায়, যার ফলে সংকটের মূল জায়গাগুলো সম্পর্কে মানুষের মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হচ্ছে এবং জাতীয় ঐকমত্যের পথ খুঁজে পেতে কষ্ট হচ্ছে।

চার. আন্তর্জাতিক পরাশক্তি ও পশ্চিমা বিশ্ব এই অঞ্চলে তাদের কৌশলগত সমীকরণের হিসাব-নিকাশে অনেক সময় যে অবস্থান নেয় তাতে উগ্র ধর্মান্ধ জঙ্গিবাদের কবল থেকে মুক্ত হওয়ার পথ আরও কঠিন হয়ে যায়। বিশ্ব গ্রামের দর্শনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও সংস্থাকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে চলার পথ সহজ নয়। এখানে উল্লেখ্য, অপার সম্ভাবনার হাতছানিতে বিশ্বের শক্তিবলয় এখন চুম্বকের মতো বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে আসছে।

পাঁচ. বাঙালি সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী শক্তির কবল থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করার জন্য আদর্শগত অবস্থান থেকে শক্তিশালী রাজনৈতিক ক্যাম্পেইনের প্রয়োজন ছিল। কিন্তু তা এখন বাংলাদেশে চরমভাবে অনুপস্থিত। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের প্রধান রাজনৈতিক শক্তির সাংগঠনিক দুর্বলতা এবং তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের ভিতরে ভয়ানক আদর্শগত পদঙ্খলনের কারণে মাঠ-পর্যায়ে জঙ্গি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব হচ্ছে না। নেতা-কর্মীদের রাজনৈতিক দীক্ষা হচ্ছে না, তার কোনো ব্যবস্থাও নেই। তারপর অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষুদ্র স্বার্থ ও নেতৃত্বের কোন্দলে বহু ভাগে বিভক্ত। কখনো কখনো তারা একে অপরের শত্রু হিসেবে মাঠে নামছে। পক্ষান্তরে শক্তিশালী হচ্ছে সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদী শক্তি। কিন্তু এতসব চ্যালেঞ্জ দেখে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। তবে লক্ষ্য অর্জনের জন্য সর্বপ্রথম প্রয়োজন চ্যালেঞ্জগুলো সঠিকভাবে চিহ্নিত করা। সশস্ত্র বিপ্লবের পর প্রতিবিপ্লব যদি সফল হয়, তাহলে পুনরায় প্রগতিশীল বিপ্লবী শক্তির যুদ্ধের ময়দানে ফিরে আসার ঘটনা বিশ্বে খুব একটা নেই। পঁচাত্তরের প্রতি বিপ্লবের ফলে মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ী শক্তি পরাজিত হয়েছিল।

প্রায় নব্বই দশকের শুরু পর্যন্ত প্রতিবিপ্লবী শক্তির একচেটিয়া প্রাধান্য ছিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় অঙ্গনে। কিন্তু তারপর থেকে আবার পরিবর্তন শুরু হয়। আজ আমরা যেখানে দাঁড়িয়ে তাতে বলা যায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য পরিপূর্ণভাবে প্রস্তুত। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় কতখানি উদ্বুদ্ধ ও উদ্যত সেটি দেখা গেছে ২০১৩ সালে গণজাগরণ মঞ্চের আবির্ভাবে। নতুন প্রজন্ম বসে নেই, তারা যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। অন্ধকারের বিরুদ্ধে আলোর জয় অবধারিত। এখন শুধু ভোর হওয়ার অপেক্ষায়। মোরগের ডাক শোনা যাচ্ছে। গ্রেনেড-বোমা মেরে উদীচী ও বাংলা নববর্ষের উৎসবকে তারা দাবিয়ে রাখতে পারেনি। ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে নির্মিত মুক্তির পথ বাঙালি পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করবে। সেদিন আর বেশি দূরে নয়।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন