শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ মার্চ, ২০১৫

বাংলাদেশের মানুষ মুক্তি চায়

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের মানুষ মুক্তি চায়

শিরোনামের উক্তিটি একাত্তরের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে বঙ্গবন্ধু দৃপ্ত কণ্ঠে উচ্চারণ করেছিলেন। তারপর গত পরশুসহ ৪৫টি ৭ মার্চ পার হয়ে বাংলাদেশ আজ একবিংশ শতাব্দীর হাইটেক আল্ট্রা সুপারসোনিক যুগে পদচারণা করছে। কিন্তু আকাঙ্ক্ষিত মুক্তি বাংলাদেশের মানুষ পেয়েছে কি? এ প্রশ্নের উত্তর পেতে একদমই পিছনে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। ২৬ ফেব্রুয়ারি শত শত মানুষ ও কয়েক ডজন পুলিশের সামনে তরুণ স্বাধীনচেতা লেখক অভিজিৎ রায়কে ধর্মান্ধ উগ্র জঙ্গিরা হত্যা করল। তারপর গত প্রায় দুই মাসের অধিককাল ধরে অবিরাম অবরোধ ও হরতালের নামে নিরীহ সাধারণ মানুষকে টার্গেট করে যেভাবে হত্যা করা হচ্ছে এবং ইচ্ছার বিরুদ্ধে ভয়ভীতির মাধ্যমে জোরপূর্বক মানুষকে জিম্মি করার চেষ্টা হচ্ছে, তাতে বলা যায় বঙ্গবন্ধুর আকাঙ্ক্ষিত মুক্তির কিনারায়ও আমরা পৌঁছতে পারিনি। অর্থনৈতিক ও কিছু কিছু সামাজিক ক্ষেত্রে গত কয়েক বছর আমাদের অগ্রগতি তুলনামূলকভাবে প্রশংসনীয় হলেও সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও আদর্শিক ক্ষেত্রের মুক্তির নিশানা বাংলাদেশের দিগন্তে আজও কেন দেখা যাচ্ছে না? লক্ষ্যের দূরত্ব কেন স্পষ্ট হচ্ছে না। আর কত দূর, কত বছর অপেক্ষা করতে হবে। স্বাধীনতার ৪৪ বছর পরেও মুক্তি অর্জনের পথ নিয়েই বা এত বিভ্রান্তি কেন? এসব প্রশ্ন ও আনুষঙ্গিক বিষয়ের ওপর আলোচনার জন্য আজকের নিবন্ধের সূত্রপাত। বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু। তিনি বাঙালি জাতির মুক্তির সোপান রচনা করেছিলেন। কিন্তু তার শেষ দেখে যেতে পারলেন না। তৃণমূল পর্যায়ের প্রান্তিক মানুষের মধ্যে থেকে বঙ্গবন্ধু তার রাজনৈতিক সংগ্রামের সূত্রপাত করেছেন এবং স্বপ্নের স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ চলার পথ নির্মাণের উপাদান সংগ্রহ করেছেন। বন্দুকের নলকে উপেক্ষা করে বাংলাদেশের দুর্গম পথ ও প্রান্তে অবিরাম হেঁটেছেন এবং পদে পদে লক্ষ-কোটি দুঃখী মানুষের হৃদয়কে স্পর্শ করেছেন। সেই স্পর্শে অক্ষরজ্ঞানহীন মানুষের মনের অন্ধকার কোনে জ্বলে উঠেছে বাঙালি সত্তার চিরায়িত স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা। সাড়ে সাত কোটি মানুষ একবাক্যে বলেছে সবকিছুর ঊর্ধ্বে আমরা বাঙালি। ১২ মাসে আমাদের ১৩ পার্বণ। এ পরিচয়ের ওপর যারা আঘাত করতে চায় তাদের থেকে আমরা মুক্তি চাই। ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে রাষ্ট্রীয় অঙ্গনে বৈষম্য সৃষ্টিকারী সব অপশক্তি থেকে আমরা মুক্ত হতে চাই। সবাই নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে স্বাধীনভাবে। ধর্মের কারণে আক্রমণের শিকার হতে বাঁচতে চাই। শুধু নারী হওয়ার জন্য সমাজের অর্ধেক জনশক্তিকে যারা চার দেয়ালের অন্ধকারে আটকে রাখতে উদ্যত তাদের খপ্পর থেকে বাঙালি মুক্তি চায়। নিজের স্বতন্ত্র মত ও পথকে ভালোবেসে শান্তির বারতা নিয়ে, হিংসা-বিদ্বেষহীন পরিবেশে মুক্ত বিহঙ্গের মতো চলার পথে চাপাতির কোপ থেকে বাঁচতে চাই। এই অপশক্তি থেকে মুক্তি চাই। নিজেদের জাতীয় স্বার্থের জন্য লড়াই করলে আমাদের অন্য দেশের দালাল বলে যারা গালি দেয় তাদের কবল থেকে আমরা মুক্তি চাই। গণমানুষের মুক্তিকামী এসব আকাঙ্ক্ষাকে চলার পথে বঙ্গবন্ধু নিজের হৃদয়ে ধারণ করেছেন। সেগুলো পরিমার্জিত করে নিজ হৃদয়ের আলোতে পরিপক্ব ও পরিস্ফুটিত করে রাজনৈতিক কর্মসূচি হিসেবে বঙ্গবন্ধু জনগণের কাছে উপস্থাপন করেছেন। মানুষের আনুষ্ঠানিক ম্যান্ডেট নিয়েছেন। তারপর সশস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হলে মুক্তির আকাঙ্ক্ষাগুলোকে রাষ্ট্রীয় চরিত্রে প্রোথিত করা এবং সেগুলোর বাস্তবায়নের পথকে কণ্ঠকহীন করার জন্য রাষ্ট্রের মূল দলিল সংবিধানে যথাযথ অনুচ্ছেদ সনি্নবেশিত করেছেন। এ জন্যই একাত্তরের ৯ মাসের যুদ্ধকে বলা হয় মুক্তিযুদ্ধ। বঙ্গবন্ধু বুঝেছিলেন স্বাধীনতা অর্জন মানেই মুক্তি অর্জন নয়। তাই তিনি বাহাত্তরের সংবিধানে একেবারে প্রথম পৃষ্ঠার দ্বিতীয় লাইনে লিখলেন- "জাতীয় মুক্তির জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করেছি"। মুক্তির পথকে নিষ্কণ্টক রাখার জন্য যথারীতি সংবিধানের অন্যান্য জায়গায় রক্ষাকবচ জুড়ে দিলেন। বাহাত্তরের মূল সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ পড়লে যে কেউ এ কথার সত্যতা বুঝতে পারবেন।

কিন্তু পঁচাত্তরের মর্মান্তিক ঘটনার জের ধরে জেনারেল জিয়াউর রহমান একাধারে রাষ্ট্রপতি, প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ও সেনা বাহিনী প্রধান হলেন। এত ব্যাপক ক্ষমতার জোরে জনগণ, নির্বাচন, সংসদ কোনো কিছুর অপেক্ষা না করে ১৯৭৮ সালে সামরিক ফরমান বলে সংবিধানের উলি্লখিত ওই দ্বিতীয় লাইন থেকে মুক্তি এবং সংগ্রাম এ দুটি শব্দ উঠিয়ে দিলেন। বাতিল করলেন সংবিধানের ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদ। মুক্তি শব্দটি বাদ দেওয়ার ফলে উপরে বর্ণিত মুক্তির আকাঙ্ক্ষাগুলোর মৃত্যু হলো আর সংগ্রাম বাদ দেওয়ার জন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আবেদন সৃষ্টিকারী ঐতিহাসিক উজ্জ্বল ঘটনাগুলো নেই হয়ে গেল। এভাবেই জামায়াত-শিবির, তালেবানি আদর্শ এবং উগ্র ধর্মান্ধ জঙ্গিদের উত্থানের মূল বীজ রোপিত হলো সংবিধানের ভিতরে। এ বীজ থেকে যে বিষবৃক্ষের জন্ম হলো, সেটি আজ বহু শাখা-প্রশাখা বিস্তৃত করে ডালপালা এবং পত্র-পল্লবে ভরপুর। এ বিষবৃক্ষের এক ডালের বাহ্যিক রূপ ধর্মান্ধ উগ্র জঙ্গিদের গ্রেনেড-বোমা হামলা এবং হুমায়ুন আজাদ, রাজীব হায়দার ও সর্বশেষ অভিজিৎ হত্যা। আরেক ডালের স্বরূপ জামায়াত-শিবির ও তালেবানি আদর্শধারীদের রাজনীতি এবং বিএনপির সঙ্গে তাদের সখ্য। পেট্রলবোমা নিক্ষেপ করে নিরীহ সাধারণ মানুষ হত্যা এ বিষবৃক্ষের অপর শাখার বীভৎস চেহারা। এগুলো একই সূত্রে গাঁথা। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের প্রাক্কালে তা প্রতিহত করার নামে প্রায় ২০০ নিরীহ মানুষ হত্যা এবং বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দেড়শর অধিক সংসদ সদস্যের নির্বাচনও ওই একই অপশক্তির প্রতিক্রিয়ার ফল। যারা বলেন, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল হওয়ায় বর্তমান সংকট সৃষ্টি হয়েছে তারা গোষ্ঠী বা ব্যক্তিগত স্বার্থ রক্ষার জন্য সংকটের মূলে যেতে চান না। তারা জেনেশুনে সত্য গোপন এবং সত্যের সঙ্গে মিথ্যাকে মিশ্রিত করেন। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার সংঘাত-সংঘর্ষের কোনো সমাধান দিতে পারেনি, সেটা তো বিগত দিনের অভিজ্ঞতাই আমাদের বলে দিচ্ছে। আবার একদল সুশীল আছেন তারা জাতীয় সংলাপ, জাতীয় সনদ, চার্টার তৈরির কথা বলছেন। কিন্তু বাহাত্তরের মতো একটি প্রশংসনীয় সংবিধান ও স্বাধীনতা ঘোষণাপত্রের মতো একটি অমূল্য দলিল থাকার পরেও যারা অন্য কিছু বলেন তাদের মতলব নিয়ে সন্দেহ জাগা অস্বাভাবিক নয়। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর দেশের সব মানুষের সম্মতিতে নিষ্পত্তি হওয়া একটা বিষয়কে পাশ কাটিয়ে অন্য কিছু তৈরি করতে গেলে বর্তমানের বাস্তবতায় পুনরায় কি সব মানুষের ঐক্যবদ্ধ সম্মতি পাওয়া সম্ভব? ১৯৪৮-১৯৭১ পর্যন্ত মুক্তি সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে সংঘটিত উজ্জ্বল ঘটনাগুলো আন্তরিকভাবে কেউ যদি মনের মধ্যে ধারণ না করে, তাহলে তাদের ভিতর কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সৃষ্টি হবে? চেতনা তো হাওয়া থেকে সৃষ্টি হতে পারে না। ঐতিহাসিক উজ্জ্বল আকর্ষণীয় ঘটনাপ্রবাহ হৃদয়ে দোলা দিলেই একজনের মনে সেই ঘটনাপ্রসূত চেতনার সৃষ্টি হতে পারে। সুতরাং রাজনৈতিক ও উগ্রবাদী উপদ্রব থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে ১৯৭৮ সালে রোপিত বিষবৃক্ষ শেকড়সহ সবার মন থেকে উপড়ে ফেলতে হবে এবং বাহাত্তরের মূল সংবিধানের ফান্ডামেন্টালের ওপর সব পক্ষকে নিঃশর্তভাবে ঐকমত্যে আসতে হবে। কিন্তু দীর্ঘ সময়ের ব্যবধানে জঞ্জাল ও আবর্জনায়পূর্ণ পথে আজ বহুমুখী চ্যালেঞ্জের সৃষ্টি হয়েছে।

এক. আকাঙ্ক্ষিত মুক্তির পথে প্রধান বাধা একাত্তরের পরাজিত শক্তি জামায়াত এবং তাদের সহযোগী দল ও জঙ্গি সংগঠন। জামায়াত এবং তাদের সহযোগী উগ্র ধর্মান্ধ দলগুলো আজ ধনে-জনে দেশব্যাপী এক বিশাল সাম্রাজ্যের সৃষ্টি করেছে। তারা সৃষ্টি করেছে আন্ডারগ্রাউন্ড সশস্ত্র জঙ্গি গোষ্ঠী, যাদের সঙ্গে বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক জঙ্গি সংগঠনগুলোর নিবিড় সংযোগ রয়েছে। দেশি-বিদেশি বহু নামিদামি সংগঠন, মিডিয়া ও ব্যক্তিকে নিজেদের পক্ষে মাঠে নামিয়েছে অর্থের বিনিময়ে, নানা ছদ্মবেশে ও অজুহাতে।

দুই. বিএনপি বাংলাদেশের একটি বড় রাজনৈতিক দল। ১৬ কোটি মানুষের ভিতর তাদের বড় একটি সমর্থন আছে। তাই বিএনপির সঙ্গে জামায়াত ও উগ্র ধর্মান্ধ দলের মিত্রতা বাংলাদেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষিত মুক্তির পথে একটি কঠিন বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ বিএনপির কাঁধে চড়ে তারা আজ বহুমুখী সক্ষমতার অধিকারী। হেফাজতের ১৩ দফা ও তাণ্ডব এবং তার প্রতি বিএনপির সরাসরি সমর্থন লক্ষ্য অর্জনের পথকে আরও দুর্গম করেছে।

তিন. গোষ্ঠী, শ্রেণি ও ব্যক্তিস্বার্থের সমীকরণে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে একটি শক্তিশালী সুশীল সমাজের উৎপত্তি ঘটেছে, যারা মুক্তিযুদ্ধ ও সংগ্রামের উজ্জ্বল ঘটনাকে পাশ কাটিয়ে, অনুচ্চারিত রেখে সব পক্ষকে একই পাল্লায় মাপতে চায়, যার ফলে সংকটের মূল জায়গাগুলো সম্পর্কে মানুষের মনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হচ্ছে এবং জাতীয় ঐকমত্যের পথ খুঁজে পেতে কষ্ট হচ্ছে।

চার. আন্তর্জাতিক পরাশক্তি ও পশ্চিমা বিশ্ব এই অঞ্চলে তাদের কৌশলগত সমীকরণের হিসাব-নিকাশে অনেক সময় যে অবস্থান নেয় তাতে উগ্র ধর্মান্ধ জঙ্গিবাদের কবল থেকে মুক্ত হওয়ার পথ আরও কঠিন হয়ে যায়। বিশ্ব গ্রামের দর্শনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও সংস্থাকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে চলার পথ সহজ নয়। এখানে উল্লেখ্য, অপার সম্ভাবনার হাতছানিতে বিশ্বের শক্তিবলয় এখন চুম্বকের মতো বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে আসছে।

পাঁচ. বাঙালি সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী শক্তির কবল থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করার জন্য আদর্শগত অবস্থান থেকে শক্তিশালী রাজনৈতিক ক্যাম্পেইনের প্রয়োজন ছিল। কিন্তু তা এখন বাংলাদেশে চরমভাবে অনুপস্থিত। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের প্রধান রাজনৈতিক শক্তির সাংগঠনিক দুর্বলতা এবং তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের ভিতরে ভয়ানক আদর্শগত পদঙ্খলনের কারণে মাঠ-পর্যায়ে জঙ্গি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব হচ্ছে না। নেতা-কর্মীদের রাজনৈতিক দীক্ষা হচ্ছে না, তার কোনো ব্যবস্থাও নেই। তারপর অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষুদ্র স্বার্থ ও নেতৃত্বের কোন্দলে বহু ভাগে বিভক্ত। কখনো কখনো তারা একে অপরের শত্রু হিসেবে মাঠে নামছে। পক্ষান্তরে শক্তিশালী হচ্ছে সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদী শক্তি। কিন্তু এতসব চ্যালেঞ্জ দেখে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। তবে লক্ষ্য অর্জনের জন্য সর্বপ্রথম প্রয়োজন চ্যালেঞ্জগুলো সঠিকভাবে চিহ্নিত করা। সশস্ত্র বিপ্লবের পর প্রতিবিপ্লব যদি সফল হয়, তাহলে পুনরায় প্রগতিশীল বিপ্লবী শক্তির যুদ্ধের ময়দানে ফিরে আসার ঘটনা বিশ্বে খুব একটা নেই। পঁচাত্তরের প্রতি বিপ্লবের ফলে মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ী শক্তি পরাজিত হয়েছিল।

প্রায় নব্বই দশকের শুরু পর্যন্ত প্রতিবিপ্লবী শক্তির একচেটিয়া প্রাধান্য ছিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় অঙ্গনে। কিন্তু তারপর থেকে আবার পরিবর্তন শুরু হয়। আজ আমরা যেখানে দাঁড়িয়ে তাতে বলা যায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য পরিপূর্ণভাবে প্রস্তুত। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় কতখানি উদ্বুদ্ধ ও উদ্যত সেটি দেখা গেছে ২০১৩ সালে গণজাগরণ মঞ্চের আবির্ভাবে। নতুন প্রজন্ম বসে নেই, তারা যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। অন্ধকারের বিরুদ্ধে আলোর জয় অবধারিত। এখন শুধু ভোর হওয়ার অপেক্ষায়। মোরগের ডাক শোনা যাচ্ছে। গ্রেনেড-বোমা মেরে উদীচী ও বাংলা নববর্ষের উৎসবকে তারা দাবিয়ে রাখতে পারেনি। ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে নির্মিত মুক্তির পথ বাঙালি পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করবে। সেদিন আর বেশি দূরে নয়।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন