শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ মার্চ, ২০১৫

মিথ্যাচার ও বিদেশনির্ভর রাজনীতি

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
মিথ্যাচার ও বিদেশনির্ভর রাজনীতি

দুই মাসের বেশি সময় ধরে চলা অবরোধ ও হরতাল এবং সেই সঙ্গে সহিংসতা, অগ্নিদগ্ধ মানুষের যন্ত্রণা, অন্যদিকে ক্রসফায়ারের নামে মানুষ হত্যা এবং গণতন্ত্র হত্যা- দুইয়ে মিলে যে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে, দেশবাসী তার থেকে পরিত্রাণ চায়। কিন্তু ভাবগতিক দেখে মনে হয় সহসা এই বিভীষিকা থেকে মুক্তি মিলছে না। এ পর্যন্ত পাওয়া তথ্য থেকে জানা যায়, গত দুই মাসে দুপক্ষের সহিংসতায় মারা গেছেন ১১৫ জন। তার মধ্যে পেট্রলবোমা ও আগুনে পুড়ে মারার সংখ্যা ৬২ জন। বন্দুকযুদ্ধ ও তথাকথিত গণপিটুনিতে মৃত্যু ৩৬ জন। সংঘর্ষ, \'গুলিবিদ্ধ লাশ\' ও \'সড়ক দুর্ঘটনায়\' ১৭ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।

দুই বিবদমান পক্ষের মধ্যে যে সংঘাত চলছে তার সঙ্গে কিন্তু জনগণের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। বিরোধী পক্ষ হরতাল-অবরোধ চালিয়ে যেতে পারলেও জনগণকে রাস্তায় নামাতে পারেনি। হয়তো বলা হবে যে, বিরোধী দলকে তো শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশই করতে দেওয়া হচ্ছে না। রাস্তায় নামলেই তো গ্রেফতার। এমনকি ক্রসফায়ারের আশঙ্কাও আছে। এই অভিযোগের সত্যতা আছে। তবু বলব, জনগণের পক্ষের সত্যিকারের সংগ্রামী দল হলে তো প্রতিকূল পরিবেশেও মানুষ রাস্তায় নামতো। কিন্তু বিএনপি বা খালেদা জিয়ার জন্য মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কেন রাস্তায় নামবে? স্বচ্ছ নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে হয়তো নেগেটিভ ভোটে বিএনপির জেতার সম্ভাবনা ছিল। গত বছরের উপজেলা নির্বাচনের ফলাফল দেখে তাই মনে হয়। কিন্তু নির্বাচনে ভোট দেওয়া এক জিনিস আর জানবাজি রেখে রাস্তায় নামা আরেক জিনিস।

বিরোধী জোট দুই মাস ধরে অবরোধের পাশাপাশি হরতালও দিচ্ছে। এই হরতাল ডাকার একটা প্যাটার্ন তৈরি হয়েছে। প্রথমে রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত ৭২ ঘণ্টা এবং তারপর আরও ৪৮ ঘণ্টা বর্ধিত করা হয়। মনে হয়, যেন তারা আন্দোলনের নামে তামাশা করছেন। এই তামাশার শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। ঢাকা শহরে হরতাল-অবরোধ কোনোটাই কার্যকরী নয়। ঢাকার বাইরে বোমাতঙ্কে হরতাল হচ্ছে। প্রধানত দূরপাল্লার যানবাহন দেখা যাচ্ছে না। এর ফলে কৃষকের উৎপাদিত পণ্য বিক্রি হচ্ছে না। সাধারণ গরিব মানুষ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কিন্তু জনগণের নাম নিয়ে রাজনীতি করা বিএনপি মানুষের ভালোমন্দ নিয়ে কবে ভেবেছে? বিগত ছয় বছরে বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় বিএনপি গরিব মধ্যবিত্তদের দাবি নিয়ে কোনো একটি সভাও করেনি। তাদের কোনো আর্থ-সামাজিক কর্মসূচিও নেই। এভাবে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবরোধ ডাকা চরম দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় বহন করে।

অন্যদিকে সরকারও সমভাবে দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় দিচ্ছে। তারা রাজনৈতিক সংকটের কথা অস্বীকার করে মিথ্যাচার ও ফ্যাসিসুলভ আচরণ করে চলেছেন। একটি বিখ্যাত কথা আছে \'ট্রুথ ইজ দ্য ফাস্ট ক্যাজুয়েলিটি অব ওয়ার\' অর্থাৎ যুদ্ধে প্রথম যা বলি হয় তা হলো \'সত্য\'। বর্তমানে দুই বড় রাজনৈতিক দলের মধ্যে সেই সত্য নামক শব্দটি সবচেয়ে বেশি আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। প্রথমে দেখা যাক, বিরোধীপক্ষ কিভাবে মিথ্যাচার করেছে। ছয়জন মার্কিন কংগ্রেসম্যানের নামে যুক্তরাষ্ট্রের বিএনপি নেতারা যে জাল বিবৃতি দিয়েছিলেন তা দলটির চরম দেউলিয়াত্ব প্রমাণ করে। প্রথমত, মিথ্যার আশ্রয় গ্রহণ। দ্বিতীয়ত, বিদেশ-নির্ভরতা। একইভাবে ভারতের শাসক দল বিজেপি সভাপতি অমিত শাহর সঙ্গে ফোনালাপ নিয়েও সংশয় আছে।

এ ধরনের মিথ্যা বিবৃতির উদ্দেশ্য কি? জনগণ এবং হতাশ হয়ে যাওয়া দলের কর্মীদের আশ্বাস দেওয়া যে, বিদেশি রাষ্ট্রসমূহ আমাদের সঙ্গে আছে। জনগণের ওপর আস্থা থাকলে বিদেশিদের দিকে তাকাতে হয় না। বিদেশ-নির্ভরতা শাসক দল আওয়ামী লীগ এবং জোট সরকারেরও বৈশিষ্ট্য। একই সঙ্গে তারা সত্যের অপলাপ করে চলেছেন অবলীলাক্রমে। কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া যাক। প্রথম দেখা যাক তারা বিরোধী দলকে দমনের জন্য কি ধরনের নিকৃষ্ট কৌশল গ্রহণ করেছেন এবং একই সঙ্গে সত্যের অপলাপ করে চলেছেন। ক্রসফায়ার বা বন্দুক যুদ্ধের নামে মিথ্যা নাটক সাজানোর ব্যাপারটি তো বেশ পুরনো। এখন তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে গণপিটুনির নামে বিচার-বহির্ভূত হত্যা। গত ২২ ফেব্রুয়ারি রাতে মিরপুরের কাজীপাড়ায় তিন তরুণ গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন বলে পুলিশের পক্ষ থেকে প্রচার করা হয়। তারা নাকি নাশকতামূলক কাজ করার সময় হাতেনাতে ধরা পড়েন এবং গণপিটুনিতে নিহত হন। কিন্তু পরদিনই পুলিশের সুরতহাল প্রতিবেদনে দেখা যায় তিনজনের দেহে অন্তত ৫৪টি গুলি রয়েছে। এমনকি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান পর্যন্ত মন্তব্য করেছেন \'আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের হাতে এমন কিছু ঘটনা ঘটেছে যা দেখে মনে হয় তারা ক্ষমতার অতিরিক্ত ব্যবহার করেছেন। এ ক্ষেত্রে এমন কয়েকটি ঘটনাও ঘটেছে। অনেক সময় বন্দুক যুদ্ধের পর নিহত ব্যক্তির পাশে পেট্রলবোমা রাখা হচ্ছে।\' (বাংলাদেশ প্রতিদিন-৬ মার্চ ২০১৫)

ইতিপূর্বেও আমরা দেখেছি খালেদা জিয়ার কার্যালয় তালা মেরে বলা হচ্ছে যে তিনি অবরুদ্ধ নন। বালুর ট্রাক দিয়ে অবরুদ্ধ করার পরও জনৈক মন্ত্রী বলেছেন, বাড়ি মেরামত করার জন্য বালুর ট্রাক রাখা হয়েছে। এ সবই নিকৃষ্ট ধরনের মিথ্যাচার। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নিকৃষ্ট ধরনের কৌশল। যথা বিদ্যুতের সংযোগ কেটে দেওয়া, অথবা বাইরে থেকে খাবার আনতে না দেওয়া। এসব কর্মকাণ্ড অতি নিকৃষ্ট সাংস্কৃতিক মান ও রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের পরিচয় বহন করে। বিবদমান দুদল যে ধরনের অতি নিম্নরুচি ও সংসৃ্কতির পরিচয় দিয়েছে তাতে বিশ্বের কাছে আমরা বড় ছোট হয়ে গেছি।

বিশ্বের কাছে আমরা যে কত ছোট হয়েছি তার আরেকটি উদাহরণ দেওয়া যাক। কিছু দিন আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মানবাধিকার বিষয়ক এক কমিটির নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির ব্যাপারে তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মিথ্যাচার করে দাবি করল, তারা নাকি কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করেননি। অর্থাৎ জনগণকে বোঝানো হয়েছে, বিদেশিরা সরকারের সঙ্গে আছে। বিদেশ-নির্ভরতা ও মিথ্যাচারের আরেকটি দৃষ্টান্ত। কিন্তু পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্যকে খণ্ডন করে সেই কমিটির নেতা ঢাকায় বসেই বললেন, \'উদ্বিগ্ন বলেই তো বাংলাদেশে এসেছি\'। দেশের মানসম্মান সবটাই এভাবে ভূলুণ্ঠিত হয় সত্যের অপলাপকারী ও অর্বাচীন সরকারের কারণে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আগেরকার বক্তব্যের সংশোধনী আনতে বাধ্য হয়েছিলেন। এমন ঘটনা নজিরবিহীন।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর যে বৈঠক হয় সেখানে কি আলোচনা হয়েছিল তা নিয়েও সরকার অর্ধসত্য বলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক সংকট নিরসনের জন্য বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনার আহ্বান জানানো হয়েছিল। কিন্তু সরকারি ভাষ্যে সে কথা বেমালুম চেপে যাওয়া হয়েছিল। বিরোধীপক্ষ যেমন দেখাতে চায়, বৈদেশিক শক্তি তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল, তেমনি সরকারও আশ্বাস দিতে চায়, বিদেশিদের কোনো চাপ নেই, তারা নাকি সবাই ৫ জানুয়ারির নির্বাচন মেনে নিয়েছে।

এদিক দিয়ে সরকারের মন্ত্রী ও সরকারি দল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম অনেক বেশি স্পষ্টভাষী। তিনি মার্কিন সহকারী মন্ত্রীকে দুই আনার মন্ত্রী বলে উপেক্ষা ও তাচ্ছিল্য করতে পেরেছেন। এমনকি রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক শিষ্টাচারের তোয়াক্কা না করে ঢাকায় অবস্থিত মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে (সদ্য বিদায়ী ড্যান মোজীনা) বাসার কাজের মেয়ের সঙ্গে তুলনা করেছেন। ভাবখানা দেখে মনে হয়, সরকার যেন হঠাৎ করে বামপন্থি হয়ে গেছে। তবে বামপন্থি ও কমিউনিস্ট কোনো নেতা সত্যিকার অর্থে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী হওয়া সত্ত্বেও এমন ভাষা ব্যবহার করবেন না। কারণ এটা সাধারণ সৌজন্যবোধের পরিপন্থী। সরকারের আরেক মন্ত্রী বলে গেলেন, পাকিস্তান দূতাবাসে তালা লাগানো হবে। মন্ত্রীদের কথাবার্তায় কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। পাকিস্তান একটি প্রতিক্রিয়াশীল রাষ্ট্র। ১৯৭১ সালে আমি যে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলাম, সেই পাকিস্তান রাষ্ট্রের খুব বেশি পরিবর্তন হয়নি। তথাপি বঙ্গবন্ধু নিজেই পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন। সেই কূটনৈতিক সম্পর্ক অব্যাহত থাকা অবস্থায় কি কোনো মন্ত্রী তাদের দূতাবাসে তালা লাগানোর ঘোষণা দিতে পারেন? বাংলাদেশ এক আজব দেশে পরিণত হয়েছে।

হয়তো মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের দুই নম্বর শীর্ষ নেতা সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ সম্পর্কে ঘৃণা ও ক্ষোভ এতটাই বেশি যে, তিনি ভদ্রতার তোয়াক্কা করেননি। আমি তাকে শাবাশ দিতাম যদি না সরকারের আরেক মন্ত্রী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াশিংটনে ছুটে যেতেন মার্কিন প্রশাসনকে তুষ্ট করার জন্য। সরকার যে তড়িঘড়ি করে বঙ্গোপসাগরের তিনটি গ্যাস ক্ষেত্র মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানির হাতে তুলে দিয়েছে সেটিও দৃষ্টির বাইরে রাখা যাবে না।

মোট কথা সরকার ও বিরোধী পক্ষ উভয়ই মিথ্যাচার এবং বিদেশ-নির্ভরতার পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন করেছে। এখন যে রাজনীতি চলছে তা হচ্ছে সহিংসতা-নৃশংসতা গণতন্ত্র হরণ এবং তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মিথ্যাচার ও বিদেশ-নির্ভরতা। এটি সামগ্রিকভাবে প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের চরম দেউলিয়াত্ব প্রমাণ করে। তাই রাজনৈতিক সংকটও নিরসন হচ্ছে না। আমি জানি না এই রাজনীতি দেশকে কোথায় নিয়ে যাবে।

তবু আশা রাখব। আশা করব, সব পক্ষের শুভবুদ্ধির উদয় হবে। বিরোধীপক্ষ অবরোধ প্রত্যাহার করে সন্ত্রাসী রাজনীতি থেকে নিজেকে সরিয়ে নেবে। সরকারও রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস বন্ধ করে গণতন্ত্রের পথে আসবে। গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের সুযোগ করে দেবে। ক্রসফায়ার, বন্দুকযুদ্ধ বন্ধ হবে। বিরোধী দলের নেতারা মুক্ত হবেন এবং আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সংকট সমাধানের পথ খুঁজবেন। জোর করে ক্ষমতা অাঁকড়ে থাকার অপচেষ্টা থেকে বিরত হবেন। এই যে আশাবাদ সেটা কেবল আমার না, প্রতিটি গণতন্ত্রকামী শান্তিপ্রিয় মানুষেরই মনের কথা। কিন্তু আশাবাদ যদি ব্যর্থ হয় তাহলে সামনে যে দুর্দিন আসবে তা ভাবতেও শঙ্কিত হচ্ছি। আশঙ্কা হয়, এই সংকটের মাঝখান দিয়ে মৌলবাদ আরও হিংস্র জঙ্গিরূপে আত্দপ্রকাশ করবে। আর সরকারও আরও ফ্যাসিবাদী রূপ পরিগ্রহ করবে।

তাহলে ভরসার জায়গা কোথায়? শেষ ভরসার জায়গা জনগণ। এই জনগণ উভয়পক্ষকে পরিত্যাগ করে নতুন গণতান্ত্রিক শক্তির অভ্যুদয় ঘটাবে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন \'মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারানো পাপ\'। সেই বিশ্বাস আমিও এই দেশের মানুষের ওপর রাখতে চাই।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম