শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ মার্চ, ২০১৫

টুকরো টুকরো জীবন

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
টুকরো টুকরো জীবন

১. মাঝে মাঝে ভারতের লোকদের জিজ্ঞেস করছি, কেমন খেলছে বাংলাদেশ। তারা উচ্ছ্বসিত। তারা বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সবার নাম জানে, কে ব্যাটসম্যান, কে বোলার, কে কেমন খেলে, সব তাদের নখদর্পণে। কবে বাংলাদেশ কার সঙ্গে খেলেছে, কবে জিতেছে, কবে হেরেছে- সব মুখস্থ। আমি তো হাঁ হয়ে যাই। আমিই জানি না বাংলাদেশ ক্রিকেট দলটি সম্পর্কে কোনও কিছু। ভারতের ক্রিকেট-ভক্তরা জানে। বাংলাদেশ ভালো খেললে পশ্চিমবঙ্গের বাঙালিরা তো বেজায় খুশি। এতদিন তো ক্রিকেট-জগতে একজন বাঙালিকে দেখেছে, এখন এগারো জন বাঙালিকে দেখে আহলাদে আটখানা। ভারতের লোকেরা জানে, আমি ভারত-পাকিস্তান, ভারত-শ্রীলঙ্কা, ভারত-অস্ট্রেলিয়া ভারত-হোয়াটএভার খেলা হোক, আমি ভারতের পক্ষ নিই। প্রশ্ন করলো, এবার কী করবে, যখন ভারত আর বাংলাদেশ খেলবে? ভারতের পক্ষ নেওয়া ছাড়াও আমার আরও একটি নীতি আছে। গরিব দেশ, নতুন দেশ, দুর্বল দেশের পক্ষ নিই আমি। ভারত-বাংলাদেশের খেলায় আমি আমার নীতি অনুযায়ীই বাংলাদেশের পক্ষ নেবো, কারণ বাংলাদেশ ভারতের তুলনায় ক্রিকেট জগতে নতুন, ভারতের তুলনায় গরিব এবং দুর্বল।

একবার মনে আছে ভারতের সঙ্গে কোনো এক দলের খেলা হচ্ছিল, আমি ভারতকে নয়, অন্য দলকে সমর্থন করছিলাম, যেহেতু অন্য দলটি ভালো খেলছিল। টুইটারে আমার মত প্রকাশ করতেই উড়ে এলো জাতীয়তাবাদী ভারতীয়রা, পারলে আমাকে ছিঁড়ে খেয়ে ফেলে, নয়তো কান ধরে টেনে নিয়ে বর্ডার পার করে দিয়ে আসে। যদি ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের খেলায় বাংলাদেশকে সমর্থন করি, আশা করছি, ভারত আমাকে ততোটা তিরস্কার করবে না। আর তিরস্কার করলেই বা কী! আমি কি পাছে লোকে কিছু বলের ভয়ে কোনওকালেই নিজের মতকে পাল্টেছি নাকি নিজের মতকে কোথাও অপ্রকাশ করেছি!

২. সেদিন, নারী দিবসের দিন, দিল্লির বেঙ্গল এসোসিয়েশন আমাকে সম্বর্ধনা দিল। যেহেতু আমি কোনও অনুষ্ঠানে আজকাল যাই টাই না, ঘরোয়া আড্ডা হবে এই বলে যখন ডাকা হলো, গিয়েছিলাম। কিন্তু দেখলাম তিনশ লোক বসে আছে, সামনে স্টেজ, মাইক। অনেকে কবিতা পড়লেন, গান গাইলেন, বক্তব্য রাখলেন। আমি অল্প কিছু কথা বললাম, দুটো কবিতা পড়লাম। কিন্তু দর্শক শ্রোতা ওটুকুতে সন্তুষ্ট ছিল না, তারা আমার আরও কথা, আরও কবিতা শুনতে চাইছিল।

অনুষ্ঠান শেষে হুড়মুড় করে সবাই প্রায় ঝাঁপিয়ে পড়লো আমার ওপর, আমার অটোগ্রাফ নেবে, ছবি তুলবে, আমার হাতখানা একটুখানি ছোঁবে। বেশ চমকিত হলাম। সাত বছর পার হয়ে গেছে আমাকে পশ্চিমবঙ্গ থেকে তাড়ানো হয়েছে। কোথাও আমার কোনও লেখা ছাপা হয় না বললেই চলে। পশ্চিমবঙ্গের সরকার আমাকে রাজ্যছাড়া করার সঙ্গে সঙ্গে পত্র-পত্রিকাগুলো বন্ধ করে দিয়েছে আমার লেখা ছাপানো, আমার বইএর খবর বা রিভিউ ছাপানো। আমার বই যে বের হয়, বই কেমন হয়, সে খবর কোনও পাঠকই জানতে পারে না। বাংলা মিডিয়ার ব্যবহারে মনে হয়, আমি একজিস্ট করি না। জনপ্রিয় একজন লেখককে রাতারাতি একটা নিষিদ্ধ নামে পরিণত করেছে ওরা। ছোট একটি প্রকাশক, নষ্ট-না-হওয়া-চরম-বামপন্থি, বই ছাপিয়ে যাচ্ছেন এখনও। যে মানুষটা কোনওদিন কোনও রাজনীতি করলো না, তাকে নিয়ে রাজনীতি কে আগে করবে, কে বেশি করবে, তার প্রতিযোগিতা চলে ভারতবর্ষে। সবারই বিশ্বাস, আমাকে যে বেশি লাথি মারতে পারবে, আমার প্রতি ঘৃণা যে বেশি প্রকাশ করতে পারবে, সে-ই সংখ্যালঘুর ভোট পাবে বেশি। দেখে হাসি পায়, দুঃখও লাগে। তবে আটই মার্চের ওই অনুষ্ঠানটায় গিয়ে আমার মনে হয়েছে, বাঙালির মন থেকে এখনও আমাকে সম্পূর্ণ মুছে ফেলতে পারেনি বাংলার সরকার এবং মিডিয়া জগত। এখনও মানুষ মনে রেখেছে আমাকে, এখনও তারা আমার বই পড়ে।

৩. আমি নারীবাদী লেখিকা। লোকে এ কারণেই ভেবে নেয় আমি রান্না করতে জানি না। নারীবাদের সঙ্গে রান্না না করার সম্পর্ক ঠিক কী, আমি জানি না। আমি নিজে বাজার করি, নিজে রান্না করি, বাগান করি, ঘর সাজাই। এগুলো করতে আমি খুব পছন্দ করি। আমি খুব নরম স্বরে কথা বলি, সদা হাস্যোজ্জ্বল, কারও সঙ্গে দুর্ব্যবহার করি না, অতি উদার, অতি অতিথিপরায়ণ। এগুলো নাকি নারীবাদের সঙ্গে যায় না। আমাকে নাকি চিৎকার করতে হবে, গালাগালি করতে হবে, বর্বর পুরুষ দেখলে কিছু কিল ঘুষি লাগাতে হবে। সেদিন নারী দিবসের অনুষ্ঠানেও দেখলাম অনেকে বলছিল, ভেবেছিলাম কিছু কড়া কথা বলবেন। কিন্তু আমি যে গলা নামিয়ে, শান্ত কণ্ঠে, কড়া কথা বলতে পারি, তা অনেকে বুঝতে পারে না। কড়া কথা, উচিত কথা, অন্যায়ের প্রতিবাদ করা এসবের জন্য গলার স্বর সপ্তমে চড়ানোর আসলে দরকার পড়ে না।

তা যা বলছিলাম, রান্না। বন্ধুদের জন্য রান্না করতে, বন্ধুদের খাওয়াতে আমি খুব ভালোবাসি। প্রচুর মাছ টাছ রান্না করি। কিছুকাল হলো লক্ষ্য করছি, বন্ধুরা সবাই খুব কম খায়। সেদিন বাংলাদেশ থেকে আমার সঙ্গে দেখা করতে ছোটভাইমতো একজন এসেছিলো। অনেক কিছু রান্না করেছিলাম, চিংড়ি, পাবদা, ভেটকি, ইলিশ, পার্সে। খেলোনা প্রায় কিছুই। ভাত তো আজকাল কেউ এক চামচের বেশি নিতেই চায় না। কালও কলকাতা থেকে পুরোনো এক বন্ধু এসেছিলো। খাদ্যরসিক হিসেবেই তাকে জানতাম। কলকাতায় যখন ছিলাম, আমার বাড়িতে প্রায় দুপুরবেলায় ও চলে আসতো, তৃপ্তি করে খেতো। কাল দেখলাম ও শুধু মাছের কোনা ভেঙে ভেঙে নিচ্ছে, পুরো মাছটা খাবে না। ভাত তো নেবেই না। জিজ্ঞেস করলাম, ডায়বেটিস হয়েছে কি না। বললো, না। তবে কেন? বললো, পেটটায় যেন মেদ না হয়। পেটের মেদ নিয়ে শুধু মেয়েদের নয়, ছেলেদেরও আজকাল অস্বস্তি। বন্ধুটা বললো, অনেকদিন বাঁচতে চাই, তাই খাওয়া কমিয়ে দিয়েছি। অনেকদিন বাঁচতে হলে বুঝি খাওয়া কমিয়ে দিতে হয়! লক্ষ করছি, খাবারের মধ্যে ভালো খারাপ না বেছে, খাবারের পরিমাণটা অনেকে কমিয়ে দেয়। পাতে ঘি নিচ্ছে, মাখন খাচ্ছে, পনির খাচ্ছে, মিষ্টি খাচ্ছে, চায়ে চিনি খাচ্ছে কিন্তু ভাতটা খাচ্ছে না, ভাতে নাকি ক্যালোরি বেশি। নিরীহ শাকসবজি আর মাছ খেতেও অনেকের ভয়। আজকাল স্বাস্থ্য সম্পর্কে মানুষের সচেতনতা বাড়ছে। পার্কে, জিমে লোকের ভিড়। সবাই বেশিদিন বাঁচতে চায়। এদিকে আমি সেদিন আমার ট্রেডমিলটা দিয়ে দিলাম আমার এক বন্ধুকে। সে লুফে নিলো। আমার ব্যায়াম ট্যায়াম করতে ভালো লাগে না। আমি কি বেশিদিন বাঁচতে চাই না! চাই তবে নিজেকে কষ্ট দিয়ে নয়। মাঝে মাঝে সাইকেল চালাতে ইচ্ছে করলে চালাই বা সাঁতার কাটতে ইচ্ছে করলে কাটি। আর বায়ু যদি দূষিত না থাকে, চমৎকার যদি আবহাওয়া, মনটাও ফুরফুরে, তাহলে হাঁটতে ভালো লাগে, হাঁটি। যা খেতে ইচ্ছে করে খাই। শুধু দেশি খাবার নয়। পৃথিবীর নানা দেশে, নানা শহরে আর গ্রামে, লোকাল খাবার খাওয়া আমার শখের মধ্যে পড়ে। কোনও দিন যদি ভ্রমণ কাহিনী লিখি, লিখবো সেসব। স্বাস্থ্যকর খাবারের মধ্যেও হাজারো সুস্বাদু খাবার আছে! আমি মাছ ভেজে নিয়ে রান্না করি না। অতি স্বাস্থ্য-সচেতন বাঙালিরা আবার মাছ না ভেজে রান্না করলে মাছই মুখে দেয় না। খুব তেল মশলার খাবার না হলে তাদের মুখে রোচে না। আমার অল্প তেলের অল্প মশলার রান্নাকে বাঙালিরা বলে, তেলমশলা ছাড়া রান্না। ভারতের অবাঙালিরা বলে, সাদা খানা। অনেকে আমাকে বলেছে, রান্নার একটা বই লিখতে। অনেক বড় বড় লেখক রান্নার বই লিখেছেন। কিন্তু আমি জানি, আমার পক্ষে রান্নার বই লেখা সম্ভব হবে না। কারণ আমি রান্নার কোনও রেসিপি মানি না। কী করে রান্না করতে হয় তা কোনওদিন শিখিনি। আমার রান্নাগুলো একধরনের এঙ্পেরিমেন্ট। একদিন আমার রান্নার গল্প শোনাবো।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়