শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ মার্চ, ২০১৫

অতিথি কলাম

সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ সুশাসন

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
অনলাইন ভার্সন
সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ সুশাসন

যতদূর জানা যায়, উল্লেখযোগ্য বা বড় ধরনের ইসলামি জঙ্গিবাদ কার্যক্রম বা উত্থান এখনো বাংলাদেশে লক্ষ করা যায় না। কিন্তু বেশ কিছু লক্ষণ পর্যবেক্ষণ করলে ধারণা হয় দেশে ইসলামি জঙ্গিবাদ সৃষ্টি হচ্ছে। যদিও এখন পর্যন্ত শুরু পর্যায়ে আছে। তবুও গণমাধ্যমের খবরাখবর দেখে প্রতীয়মান হয় দিন দিন এর প্রসার হচ্ছে। বিশেষ করে তরুণ সমাজে জঙ্গিবাদের ধারণা আগ্রহ সৃষ্টি করছে বলে শোনা যায়। মূল কারণ সুশাসনের অভাব, যার বহিঃপ্রকাশ আইনের শাসনে দুর্বলতা। একই সঙ্গে মানবাধিকার লঙ্ঘন, দুর্নীতি, বৈষম্য, বঞ্চনা ইত্যাদির ফলে সাধারণ মানুষের ক্ষোভ ও হতাশা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিক্ষুব্ধ তরুণ সমাজ একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ লাভের আশায় যে কোনো প্রক্রিয়ায় সমাজ পরিবর্তনের উদ্দেশ্যে মরিয়া হয়ে উঠছে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি অতি সম্প্রতি প্রকাশিত লেখায় (“Our plan for countering violent extremism” ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০১৫, ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল) পৃথিবীর যে কোনো স্থানে সন্ত্রাসী চরমপন্থা সৃষ্টির কারণ হিসেবে একই ধরনের পরিবেশকে দায়ী করেছেন। তিনি বলেছেন, 'সবচেয়ে মূল বিষয় হলো সুশাসন। এটি শুনতে চমৎপ্রদ মনে নাও হতে পারে, কিন্তু বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জনগণ যারা মনে করে সরকার শুধু নিজেদের নয় তাদেরও প্রয়োজন মেটাবে ও তাদের জন্য একটি উন্নততর জীবনের সুযোগ সৃষ্টি করবে, সেসব মানুষ একে-৪৭ অথবা আত্দঘাতী বোমা বহনকারী জামার ফিতা নিজ শরীরে বাঁধবে বা যারা বাঁধে তাদের সহায়তা করবে, এ সম্ভাবনা খুবই কম।'

(“The most basic issue is good governance. It may not sound exciting, but it is vital. People who feel that their government will provide for their needs, not just its own, and give them a chance at a better life are far less likely to strap on an AK-47 or a suicide vest, or to aid those who do.”)

বৃহত্তর পরিসরে দেখলে, সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ও শাসন প্রক্রিয়ার ওপর অনাস্থা জঙ্গিবাদ সৃষ্টির অন্যতম মূল কারণ। যখন কোনো মানুষের ধারণা হয় শাসনকার্য পরিচালনাকারী সরকার তাদের জন্য ভালো কিছু করবে না ও একই সঙ্গে প্রচলিত পদ্ধতিতে এ ধরনের সরকার বা শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের কোনো সুযোগ নেই তখন তারা বিকল্প কিছুর প্রতি আকৃষ্ট হয়।

এ ধরনের মানুষ যারা সরকার ও শাসনব্যবস্থার ওপর হতাশ ও বিভিন্ন কারণে ক্ষুব্ধ তাদের সংখ্যা যখন যথেষ্ট বেশি হয় তখন সম্মিলিতভাবে তারা শুধু চরমপন্থি বা জঙ্গি সৃষ্টির উর্বর ভূমিতে পরিণত হয় না; বরং জঙ্গিদের আশ্রয়দানকারী ও সহায়ক হিসেবেও কাজ করে। আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ এখনো দরিদ্র। শিক্ষার অভাব, নানাবিধ অন্যায়-অনাচার, বঞ্চনা, লাঞ্ছনার শিকার। বেশিরভাগ মানুষের উপলব্ধি সরকারি প্রশাসনের কাছে তারা অসহায় প্রজা, এর বেশি কিছু নয়। সরকারের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার প্রতিষ্ঠানগুলো অকার্যকর। গণতান্ত্রিক পদ্ধতি দুর্বল ও শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর কঠিন থেকে কঠিনতর হচ্ছে। সমাজজীবনে ধর্মের প্রভাব যথেষ্ট। সব কিছু মিলিয়ে ইসলামি জঙ্গিবাদ বিস্তারের নানা ধরনের উপাদান আমাদের সমাজে বিদ্যমান।

বর্তমানে রাজনীতিতে যে সহিংসতা দেখা যাচ্ছে তাকে বাহ্যিকভাবে শুধু আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি মনে হতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এর মূল নিহিত রয়েছে সামাজিক অশান্তি ও অস্বস্তিতে; যার সূচনা হয়েছে অতি সম্প্রতি গৃহীত সুনির্দিষ্ট কিছু রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও কর্মকাণ্ড থেকে- যেমন সংবিধান সংশোধন করে নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন, সে অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনে একটি প্রশ্নবিদ্ধ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান, দেশের সরকারবিরোধী দলগুলো কর্তৃক সে নির্বাচন বর্জন ইত্যাদি। মূল দাবি একটি, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করা এবং সে কারণে নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা পরিবর্তন, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন ইত্যাদি। যেহেতু দাবিগুলো ইসলামি আদর্শ বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে নয় এবং এর নেতৃত্বদানকারী ও অংশগ্রহণকারী বেশিরভাগ রাজনৈতিক দলগুলো গণতন্ত্রকামী, ধর্মভিত্তিক দল নয়, সে কারণে একে এখনো ইসলামি জঙ্গিবাদ সৃষ্ট চরমপন্থি সহিংসতা বলা যায় না।

বর্তমান সমস্যাকে শুধু আইনশৃঙ্খলা অবনতি হিসেবে বিবেচনা করে কঠোর হস্তে দমনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এমনকি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সদস্যদের কর্তৃক এ দায়িত্ব পালনে আইনি সীমারেখার বাইরে শক্তি ও কর্তৃত্ব প্রয়োগের অভিযোগ আসছে। এতে জনগণের মধ্যে অস্বস্তি ও অসন্তোষ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে কট্টর রাজনীতির সমর্থন বৃদ্ধি পাবে এবং ইসলামি জঙ্গিবাদের দিকে বেশিমাত্রায় মানুষ উৎসাহিত হবে, ধারণা হয়।

কিছুদিনের মধ্যে যদি পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েও আসে তথাপি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ দীর্ঘদিন বজায় রাখা যাবে কিনা সে বিষয়ে সংশয়ের অবকাশ আছে। সমাজের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ যারা কিছু দাবি-দাওয়া নিয়ে আন্দোলনে রত তারা এ দাবিগুলোকে যথার্থ ও যুক্তিসঙ্গত বলে বিশ্বাস করে। বল প্রয়োগের মাধ্যমে জোরপূর্বক দাবিগুলো দাবিয়ে রাখলে তারা নিজেদের অত্যাচারিত ও বঞ্চনার শিকার মনে করতে পারে। সে ক্ষেত্রে তাদের ক্ষোভ ও অশান্তি সুপ্ত থাকবে এবং যে কোনো সুযোগে পুনরায় এর সহিংস বহিঃপ্রকাশ ঘটার সম্ভাবনা থাকবে। এ প্রসঙ্গে মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের এ উক্তিটি উল্লেখ্য- 'শান্তি অর্থ সহিংসতার অনুপস্থিতি নয়, শান্তির অর্থ ন্যায়বিচারের উপস্থিতি।' (‘Peace is not the absence of violence, but the presence of justice’). শুধু বল প্রয়োগের মাধ্যমে কখনোই সন্ত্রাস অথবা জঙ্গিবাদ নির্মূল করা সম্ভব নয়। প্রত্যেকটি চরমপন্থিকে খুঁজে বের করে মেরে ফেললেও হিংসাত্দক কার্যক্রম শেষ হবে না। কেননা নতুনভাবে আবার চরমপন্থি সৃষ্টি হবে। যেসব সমস্যার কারণে এর সূচনা হয়েছে, সে বিষয়গুলো চিহ্নিত করে সেগুলোকে সমাধান করার মাধ্যমেই শুধু রাজনৈতিক সন্ত্রাসের পুনঃউত্থান ঠেকানো সম্ভব।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির পূর্বে উল্লিখিত লেখায় এ বিষয়টিও উঠে এসেছে। নিচে সংশ্লিষ্ট অংশটি উদ্বৃত্ত করা হলো : 'বল প্রয়োগে আজকের সন্ত্রাসীদের নির্মূল করলেও তা আগামী দিনের সন্ত্রাসীদের থেকে রক্ষা পাওয়ার নিশ্চয়তা দেয় না। যে পরিস্থিতির কারণে সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী আন্দোলনের জন্ম হয় আমাদের সে পরিবেশে পরিবর্তন আনতে হবে। শুধু সহিংস চরমপন্থিদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে নয়, এ ধরনের সন্ত্রাসী সৃষ্টি যাতে না হয় সে বিষয়েও আমাদের মনোনিবেশ করতে হবে। অর্থ হলো যেসব স্থানে সন্ত্রাসী সৃষ্টি হয় ও আশ্রয়-প্রশ্রয় পায় সে জনসমষ্টির সামনে দৃশ্যমান গ্রহণযোগ্য বিকল্প তৈরি করা।' (“Eliminating the terrorists of today with force will not guarantee protection from the terrorists of tomorrow. We have to transform the environments that give birth to these movements. We have to devote ourselves not just to combating violent extremism, but to prevent it. This means building alternatives that are credible and visible to the populations where terrorists seek to thrive.”)

বাংলাদেশে বর্তমান রাজনৈতিক আন্দোলনে যে সহিংসতা ঘটছে তা জঙ্গিদের দ্বারা ইসলামি জঙ্গিবাদের আদর্শ বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে করা হচ্ছে, এখন পর্যন্ত এর সমর্থনে কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ লক্ষ করা যায়নি। তবে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের বীজ দৃশ্যমান ও উদগত হওয়ার উর্বর ভূমি বিদ্যমান। জঙ্গিবাদ প্রসারে প্রয়োজন শুধু উপযুক্ত পরিবেশ। রাজনৈতিক অস্থিরতা, সহিংসতা ও সংশ্লিষ্ট কারণগুলো এ পরিবেশ সৃষ্টি করে বিস্তারে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। যে প্রক্রিয়ায় আন্দোলন চলছে এবং তা মোকাবিলা করা হচ্ছে তাতে দেশে ইসলামি জঙ্গিবাদের উত্থান হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

দীর্ঘস্থায়ী শান্তির পরিবেশ সামাজিক স্থিতিশীলতা দেয়, যা উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির সহায়ক শুধু নয়, মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে অপরিহার্য। বর্তমানে যে সহিংসতা, সন্ত্রাস, সংঘর্ষ ও অনিশ্চয়তার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে তা শুধু দেশকে পেছনে ঠেলে দিচ্ছে না; ক্রমান্বয়ে ধ্বংসের দিকে ধাবিত করছে। যেসব রাজনৈতিক বিষয়ে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়েছে বা অন্য আরও বিষয় যা ভবিষ্যতে স্থিতিশীলতায় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে, সেগুলোকে নিষ্পত্তির রাজনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন। এতে সামাজিক ক্ষোভ ও হতাশা দূরীভূত হবে এবং ভবিষ্যতে শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল পরিবেশ বজায় থাকবে। বিবদমান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ও প্রয়োজনে সব সংশ্লিষ্ট পক্ষকে নিয়ে একটি অর্থবহ সংলাপ ও সমঝোতার মাধ্যমেই সেটা সম্ভব। এ ধরনের ক্ষেত্রে রীতি অনুযায়ী বৈঠক আহ্বানের দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে সরকারের পক্ষ থেকেই। ড. রওনক জাহান, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদ তার সাক্ষাৎকারে বলেছেন (দি ডেইলি স্টার ৬ মার্চ, ২০১৫), 'চরমপন্থিদের মোকাবিলা করার একটি অন্যতম প্রধান পথ হলো গণতন্ত্রকামী অহিংসবিরোধী দলকে সুযোগ দেওয়া।' (“One of the best ways to tackle extremists is to ensure space for non-violent and democratic opposition”)।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন