শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ মার্চ, ২০১৫

বঙ্গবন্ধুর জন্ম সে তো বাংলাদেশেরই জন্মদিন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর জন্ম সে তো বাংলাদেশেরই জন্মদিন

বাংলাদেশ প্রতিদিনে লিখছি অনেক দিন। কিন্তু এ পর্ব যে জাতির জন্মদিনে পড়বে তা কখনো ভাবিনি। কী আশ্চর্য, জাতির জনকের জন্মদিন ১৭ মার্চ আমার পর্ব পড়েছে। আজ ৪৯ দিন মতিঝিলের ফুটপাথে বসে আছি, কিন্তু দুই নেত্রীর হৃদয়ে দেশ ও জাতির জন্য সামান্য দয়া-মায়ার সঞ্চার করতে পারিনি। তবে লেখার পর্ব যে এমন একটা শুভদিনে পড়েছে সেজন্য দয়াময় প্রভুর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ টুঙ্গিপাড়ায় শেখ লুৎফর রহমান ও সাহেরা বেগমের ঘরে জাতির পিতার জন্ম- এটা সবার জানা। তিনি আমাদেরই মতো সাধারণ মানুষ ছিলেন। কিন্তু দেশ ও জাতির প্রতি ভালোবাসা ও নিষ্ঠা ছিল হিংসা করার মতো। \'৬১, \'৬২ সালের দিকে টুঙ্গিপাড়ার শেখ মুজিবকে প্রথম দেখেছিলাম আমাদের বাড়িতে। বুনিয়াদি গণতন্ত্রের এক উপনির্বাচনে খোদাবঙ্ মোক্তার বাসাইল থেকে নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন। অন্যদিকে করটিয়ার কোনো এক জমিদার। সেই নির্বাচনি প্রচারে অনেকের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুও গিয়েছিলেন। সেই প্রথম আমাদের বাড়িতে তার আগমন। টিউবওয়েল থেকে পানি আনতে গিয়ে গ্লাস ভেঙে রক্তাক্ত হয়েছিলাম। সেই প্রথম আমার সঙ্গে তার রক্তাক্ত পরিচয়। তারপর দিন গেছে আমরা ঘনিষ্ঠ হয়েছি, আস্তে আস্তে বড় হয়েছি। ঢাকায় এলে আমার ছোট বোন রহিমা শুশুমা ধানমন্ডির বাড়িতে থেকেছে। এরপর \'৬৬, \'৬৯, \'৭১-এর মধ্য দিয়ে আমরা একেবারে একাকার হয়ে গিয়েছিলাম। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে নেতা বলেছিলেন, \'যার যা আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে\'। নেতার আহ্বান কজন সফল করতে পেরেছিলেন জানি না। কিন্তু আমি আমার সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি। এখনকার মতো যুদ্ধের সময়েও আমার শত্রু-মিত্রের অভাব ছিল না। মিত্র ছিল সাধারণ, শত্রুর তালিকা অসাধারণে ভরা। যুদ্ধের সময় যারা গাঢাকা দিয়েছিল। যুদ্ধ শেষে শিয়ালের মতো রা রা করে তারা জনপদে বেরিয়ে আসে। ডিসেম্বরের ২২, ২৩ তারিখ কালিয়াকৈরে এক দুর্ঘটনা ঘটে। সেখানকার কমান্ডার হাকিম একসময় আমার সঙ্গেই ছিল। একেবারে শেষের দিকে সে কিছুটা আলাদা হয়ে পড়ে। কালিয়াকৈর থেকে জয়দেবপুর পর্যন্ত বেশ দক্ষতার সঙ্গে পাকিস্তানিদের মোকাবিলা করে। তাই স্বাধীনভাবে তার নড়াচড়ায় কোনো বাধা দিইনি। কারণ সেটাও একটা যুদ্ধকৌশল। দক্ষিণের দিকে শত্রুর আক্রমণের সম্ভাবনা তাতে অনেকটাই কমে যায়। যে কারণে হাকিমকে অস্ত্র-গোলাবারুদ, অর্থ, কখনো কখনো সৈন্য দিয়ে সাহায্য করেছি। সেই হাকিমই স্বাধীনতার কয়েক দিনের মাথায় ঠেঙ্গারবান্দের নেতা শামসুল হকের কোনো লোককে লুটপাটের জন্য শাস্তি দিয়েছিল। সব সময়ই কম-বেশি নেতা বা নেতার লোকদের অন্যায় ধরা হতো না। সে এক বিরাট আলোড়ন। মুজিবনগর থেকে বিপ্লবী সরকার ঢাকায় এসেই একগাদা ভারতীয় সৈন্য কালিয়াকৈরে পাঠিয়ে দেয়। তারা এখানে ওখানে মুক্তিযোদ্ধাদের খুঁজতে থাকে। যে মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করেছে, পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে আর পাকিস্তানিরা গ্রাম জ্বালিয়েছে সেই একইভাবে ভারতীয় শিখ সেনারা যখন গ্রামে গ্রামে যাওয়া শুরু করে তখন মারাত্মক বিভীষিকার সৃষ্টি হয়। এক দিন পর আমি খবর পাই। টাঙ্গাইলের সিক্স বিহার রেজিমেন্ট, ময়মনসিংহে সানসিংয়ের নেতৃত্বে ব্রিগেড হেডকোয়ার্টার। যোগাযোগের তেমন উন্নত ব্যবস্থা ছিল না। তার পরও অনেক চেষ্টা করে ব্রিগেডিয়ার সানসিংয়ের সঙ্গে কথা হয়। খবরটি শুনে তিনি খুবই দুঃখিত হন। এক বাঙালি মেজর জেনারেল বি এন সরকার ছিলেন বাংলাদেশ-ভারত সরকারের সমন্বয়কারী। অসাধারণ গুণবান মানুষ ছিলেন তিনি। সমস্ত সৈন্য ফিরিয়ে এনে ব্যারাকে পাঠিয়ে দেন। পরদিন সকালে জেনারেল নাগরা, বি এন সরকার ও ব্রিগেডিয়ার সানসিং আসেন টাঙ্গাইলে। অনেক কথার পর তারা আমাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের সঙ্গে কথা বলতে বলেন। তাজউদ্দীন ভাইয়ের সঙ্গে পরিচয় ছিল, ঘনিষ্ঠতা ছিল না। বিশাল আর্মি হেলিকপ্টারে টাঙ্গাইল থেকে তেজগাঁও এয়ারপোর্ট ১৪-১৫ মিনিটের রাস্তা। তারপর পাকিস্তানি নেভেল কমান্ডারের বিশাল গাড়িতে সচিবালয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মুখোমুখি হই। প্রধানমন্ত্রীর ঘরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে ভারতীয় জেনারেলরা বেরিয়ে যান। তাজউদ্দীন সাহেব খুবই রুষ্ট ছিলেন। তাই অভিযোগের সুরে বলছিলেন, আপনার লোকেরা শামসুল হকের লোকদের অপমান-অপদস্থ করেছে, অন্যায়ভাবে নির্যাতন করেছে। আমি যখন বললাম, কমান্ডার হাকিম এখন আর আমার লোক নয়, সে আপনার বা আপনাদের লোক। তবে সে খুবই ভালো লোক। যেসব অভিযোগ করা হয়েছে তার কিছুই সত্য নয়। আর বিশেষ করে ভারতীয় আর্মি দিয়ে মুক্তিবাহিনীকে গ্রেফতার বা অন্যকিছু করা ভালো ফল হবে না। এরপর অনেকক্ষণ কথাবার্তা হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছিলেন দারুণ অভিজ্ঞ মানুষ। জনাব শামসুল হকের দুষ্ট লোকদের লুটতরাজ এবং কারসাজি বুঝতে খুব একটা বাকি থাকেনি। তিনি সঙ্গে সঙ্গে জেনারেলদের ডেকে বলে দেন এই অঞ্চলে কাদেরের পরামর্শ ছাড়া যেন কোনো কিছু করা না হয়। ভারতীয় জেনারেলরা যা চাচ্ছিলেন তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মুখে শুনে খুব খুশি হয়েছিলেন। এয়ারপোর্টের দিকে যেতে যেতে বার বার জিজ্ঞেস করছিলেন, কী ব্যাপার, তুমি জাদু জানো নাকি? ভাবলাম তোমাকে নিয়ে কোনো বিব্রতকর অবস্থা হবে, ইচ্ছার বাইরেই রেখে যেতে হবে। এখন প্রধানমন্ত্রীই তোমার প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

সে ঘটনা মিটে গিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর দেশে ফেরা নিয়ে চলছিল নানা জটিলতা। একটা স্বাধীন দেশের জনককে কীভাবে একটা দেশ আটকে রাখে? তবু পাকিস্তানিরা তাকে আটকে রেখেছিল। ৯৫ হাজার পাকিস্তানি সেনা ছিল আমাদের হাতে বন্দী। তাই পাকিস্তানিরাও বেশি সুবিধায় ছিল না। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা প্রেক্ষাপটে বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি না দিয়ে তাদের কোনো পথ ছিল না। আর পরাজিত নতজানুদের বাহাদুরি সাজে না। বঙ্গবন্ধু ফিরে এলে জাতি আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়ে। বঙ্গবন্ধুহীন স্বাধীনতা আমাদের কাছে পূর্ণাঙ্গ ছিল না। সুস্বাস্থ্যে সশরীরে তিনি ফিরে আমাদের সেই স্বাদ পাওয়ার সুযোগ দেন। ১০ জানুয়ারি \'৭২ দুপুরে তিনি তেজগাঁও বিমানবন্দরে নেমেছিলেন। ৮ জানুয়ারি করাচি থেকে পিআইয়ের বিমানে লন্ডন, সেখান থেকে ব্রিটিশ রাজকীয় বিমানে দিলি্ল হয়ে ঢাকায় এসেছিলেন। আমার সেদিন বিমানবন্দরে যাওয়া হয়নি। পরদিন সকাল ৭টায় ধানমন্ডির ১৯ নম্বর বাড়িতে বঙ্গবন্ধুর কাছে এসেছিলাম। সে এক অমর স্মৃতি। দুই দিন পর তিনি যখন প্রধানমন্ত্রী, আবু সাঈদ চৌধুরী রাষ্ট্রপতি তখনো এসেছিলাম। ১৪ কিংবা ১৫ জানুয়ারি বিকালের দিকে তিনি আবার ডেকেছিলেন। সেই প্রথম অস্ত্র নিয়ে কথা হয়। তিনি বলেছিলেন, \'কাদের, শুনলাম তোর নাকি সবচেয়ে বড় দল, বেশি অস্ত্র। সারা দুনিয়ায় তোকে নিয়ে কথা হচ্ছে। এত ছড়ানো-ছিটানো অস্ত্র। তুই আনুষ্ঠানিকভাবে অস্ত্র দিলে আমি অন্যদের কাছে বড় গলায় বলতে পারব। কী করবি? অস্ত্র জমা দিয়ে দে\'। আমি এক মুহূর্ত ভাবিনি। বলেছিলাম, \'কখন দরকার, তখনই দিয়ে যাব। চলুন টাঙ্গাইল। অস্ত্র নিয়ে আসবেন\'। বঙ্গবন্ধু সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়েছিলেন। তিনি নাকি লন্ডনে একমাত্র আমাকে নিয়েই প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছিলেন। অসংখ্য সাংবাদিক জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘Who is Kader Siddique?’ তিনি তার স্বভাবসুলভ দৃঢ়তায় বলেছিলেন, ‘Oh! He is my son.’ প্রথমে মুক্তিবাহিনী প্রধান জেনারেল আতাউল গনি ওসমানী ও হোম মিনিস্টারকে টাঙ্গাইল পাঠানোর কথা হয়। বলেছিলাম, \'কী যে বলেন? পাকিস্তান আর্মির হাত থেকে ছিনিয়ে আনা অস্ত্র ওইসব লোকের হাতে দেব? তারা কি আমাদের নেতা?\' ঠিক হলো ২৪ জানুয়ারি \'৭২ রাজধানীর বাইরে প্রথম টাঙ্গাইলে যাবেন অস্ত্র নিতে। দেশ সৃষ্টি হয়েই সারেনি, তখন ষড়যন্ত্র বাড়বাড়ন্ত। আমরা যদি তাকে জিম্মি করে ক্ষমতা নিয়ে নিই তাই কতজন বঙ্গবন্ধুকে টাঙ্গাইল যেতে বারণ করেছিলেন, বাধা দিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত তার সঙ্গে কেউ গেলেন না। তিনি একাই টাঙ্গাইল গিয়েছিলেন। তার পরের অনেক কথা, অনেক উত্থান-পতন। আজ তার জন্মদিনে সব বুক চিরে বেরিয়ে আসতে চায়। কিন্তু কিছুই করার নেই। আজ আমি রাজাকার, বঙ্গবন্ধু রাজাকার। সংবিধানে ৭ মার্চের ভাষণ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তার পরও কি এক কোম্পানির বিজ্ঞাপনে সে ভাষণ ব্যবহার করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগে এখন লোক নেই, তাই যত্রতত্র বঙ্গবন্ধুর ভাষণ বাজিয়ে তার মর্যাদাহানি করছে। দেখি সবই কিন্তু কোনো প্রতিকার করতে পারি না। সত্যিই কী যে খারাপ লাগে। পিতার জন্মদিনে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, তিনি যেন তাকে বেহেশতবাসী এবং আমাদের ক্ষমা করেন- আমিন।

জনাব ডা. জাফর উল্যাহ চৌধুরী একজন অসাধারণ মানুষ। বিপদে মানুষ নিরাপত্তা খোঁজে। জাফর উল্যাহ চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের সময় বিলাতের নিরাপদ অবস্থান ছেড়ে যুদ্ধের ময়দানে ছুটে এসেছিলেন। তিনি যদি ওই সময় বিলাত থেকে ছুটে এসে আহত যোদ্ধাদের চিকিৎসার উদ্যোগ না নিতেন তাহলে যারা মারা গেছেন তারা তো গেছেনই, আরও কয়েক হাজার যোদ্ধা ও সাধারণ মানুষ সে সময়ই মারা যেত, যে কারণে তাকে আমি বড় বেশি সম্মানের চোখে দেখি। ফুটপাথে অবস্থানে আছি আজ ৪৯ দিন। ১৫ মার্চ হঠাৎই তিনি এসেছিলেন। আমি তখন ঞযবৎবঢ়ড়ৎঃ২৪.পড়স-এর সাংবাদিক সাগরকে নিয়ে দুপুরের খাবার খাচ্ছিলাম। অভ্যাসমতো জাফর ভাইকেও বলছিলাম, একটু খান। তিনি বললেন, না খাব না। বললাম, সামান্য খান। একটু খেলে আমার ভালো লাগবে? সরল সোজা মানুষ সামান্য একটু ভাত নিয়ে খেতে শুরু করেছিলেন। পরে দেখলাম ভাত নিচ্ছেন, টাকি মাছ ভর্তা নিচ্ছেন, শাক নিচ্ছেন, ডাঁটা দিয়ে বাজিলা মাছ ছিল- সবই একটু একটু করে নিচ্ছেন আর খাচ্ছেন। বহুদিন পর নিজে থেকে কিছু কিছু নিয়ে তার খাওয়া দেখে বুক জুড়িয়ে গিয়েছিল। বলেছিলাম, \'গ্রামগঞ্জের মা-বোনেরা পরম যত্নে কারও জন্য কোনো কিছু রাঁধলে সে যদি কোনো কিছু চেয়ে নেয় রাঁধুনির আনন্দে বুক ভরে যায়। আমারও আপনার খাওয়া দেখে তেমন বুক ভরে গেছে\'। মনে হয় তিনিও বেশ খুশি হয়েছিলেন।

প্রায় প্রতিদিন দুপুরের খাবার পর এক-দেড় ঘণ্টা শুয়ে-বসে কাটাই। সেদিনও তেমন করছিলাম। ভারতীয় কয়েক বন্ধুর ফোন পেলাম। তাদের সবার মুখে এক কথা, আপনি নাকি ভারতবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছেন? কথা শুনে মনে হলো, বর্তমান আওয়ামী লীগে যেমন সত্যিকারের আওয়ামী লীগার নেই। ঠিক তেমনি আমি যদি ভারতবিরোধী বক্তৃতা দিই তাহলে এখানে ভারতের বন্ধু কে? বহু বছর ভারতে ছিলাম, কত নেতার সঙ্গে মেলামেশা করেছি। মনে হয়েছে ভারতীয় নেতারাও বাংলাদেশকে তাদের গোলাম দেখতে চান। কবে জানি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলাম, রক্ত দিয়ে পাকিস্তানের কাছ থেকে ভারতের গোলাম হওয়ার জন্য দেশ স্বাধীন করিনি। আমরা ভারতের বন্ধুত্ব চাই, গোলামি চাই না। হয়তো কেউ আগের টুকু বলেছেন, পরের টুকু বলেননি। যেমন, \'এইখানে পেশাব করিবেন না, করিলে ১০ টাকা জরিমানা\'। ওটাই যদি এমন হয়, \'এইখানে পেশাব করিবেন, না করিলে ১০ টাকা জরিমানা\'- সেরকম আর কী?

সেদিন ইংল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রিকেটের জয় এক ঐতিহাসিক ঘটনা। কেউ কেউ বলেছে, ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীতে ইংরেজরা আমাদের পরাজিত করেছিল, এই প্রথম আমরা ইংরেজদের পরাজিত করলাম। দ্রুত বহমান আধুনিক জমানায় কতজন কত কিছুর সঙ্গে তুলনা দেয়। কিছু হলেই মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে উপমা দেয়। তা দিয়ে কেউ যদি শান্তি পায় পাক। তবে এটা সত্য, ইংল্যান্ডের সঙ্গে বিজয়ে সারা দেশ মেতে উঠেছিল। বিএনপি, আওয়ামী লীগ একসঙ্গে না হলেও বিজয় মিছিল করেছে। দুই মাস পর ১২ ঘণ্টার জন্য হরতাল স্থগিত ছিল। একটা খেলার জন্য যদি এত অশান্তি আনন্দে রূপ নিতে পারে তাহলে এসএসসির ১৫ লাখ পরীক্ষার্থীর শিক্ষা জীবনের জন্য কি পরীক্ষার দিনগুলোয় হরতাল-অবরোধ স্থগিত রাখা যেত না? বেগম খালেদা জিয়ার মাত্র দুটি ছেলে। তার একজন সেদিন মারা গেছে। বেগম খালেদা জিয়া কি বলতে পারতেন না, অনেক হয়েছে আমার সন্তানের জন্য ৪০ দিন আল্লাহর দরবারে আমি কাঁদতে চাই। ৪০ দিনের কি অবসর দেওয়া যেত না? আসলে আমাদের কাছে জীবন বড় নয়, আমাদের কাছে ক্ষমতাই বড়। আওয়ামী লীগ বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করতে চায়, বিএনপিও চায় আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করতে। কিন্তু কোনোটাই যে নিশ্চিহ্ন হবে না। সবার মিলেমিশে মানুষের কল্যাণে দেশের স্বার্থে একত্রে কাজ করতে হবে এটা তাদের বুঝাবে কে? বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আমাদের অস্তিত্বকে ঘিরে। জিয়াউর রহমানও যে বীরউত্তম সেও তাকে ঘিরেই। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন আমার কাছে বাংলাদেশের জন্মদিন, স্বাধীনতার জন্মদিন। এই মহান নেতার জন্মদিনে তার রক্ত ঘামে জন্ম নেওয়া সোনার বাংলাকে যেন আল্লাহ বালা-মুসিবতের হাত থেকে উদ্ধার করেন। এই শুভদিনে তার আত্মার শান্তি ও বেহেশত কামনা করছি- আমিন।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম