শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ মার্চ, ২০১৫

কিন্তু এবং যদির খোঁজে

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
অনলাইন ভার্সন
কিন্তু এবং যদির খোঁজে

সময়কাল ১৯৯২। অ্যান্টি- প্রগতিশীল শিবিরের একজন ও তার সমালোচনাকারীর মধ্যে উত্তেজনাপূর্ণ বাক্য-বিনিময়ের শেষ ধাপ।   

অ্যান্টি-প্রগতিশীল শিবির : (উত্তেজনায় ফুঁসতে ফুঁসতে) আপনি আল্লায় বিশ্বাস করেন?  

সমালোচক : হ্যাঁ।  

অ্যান্টি-প্রগতিশীল শিবির : তাহলে কোনো ‘কিন্তু’ ‘যদি’ বলবেন না। যেটা বলছি, শোনেন।  

সময়কাল ২০১৪।  

প্রগতিশীল শিবিরের একজন ও তার সমালোচকের মধ্যে উত্তেজনাপূর্ণ বাক্যবিনিময়ের শেষ ধাপ।  

প্রগতিশীল শিবির : (উত্তেজনায় ফুঁসতে ফুঁসতে) আপনি মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করেন?  

সমালোচক : হ্যাঁ।  

প্রগতিশীল শিবির : তাহলে কোনো ‘কিন্তু’ ‘যদি’ বলবেন না। যেটা বলছি, শোনেন।  

(যদিও এই প্রগতিশীল ও ‘অ্যান্টি-প্রগতিশীল শিবির’ এই ট্যাগ দুইটা আমার একদমই পছন্দ না। তবুও বোঝার সুবিধার জন্য ব্যবহার করলাম।)  

দুইটা ঘটনাই সত্য। দুইটা ঘটনাতেই দেখতে পাচ্ছি ‘কিন্তু’ এবং ‘যদি’ এই দুটি শব্দের উপর ভীষণ গোস্বা। আমরা জানতাম ধর্মান্ধরা ‘কিন্তু’ এবং ‘যদি’তে ভয় পায়। কবে থেকে এই ভয় আমাদের ‘প্রগতিশীল শিবিরে’ও হানা দিল? আমরা যদি সত্য সত্যই একটা জ্ঞানভিত্তিক প্রগতিশীল সমাজ চাই তাহলে ‘কিন্তু’ ‘যদি’ ঝেটিয়ে বিদায় করে সেটা কিভাবে সম্ভব? ‘কিন্তু’ এবং ‘যদি’ দিয়ে দ্বিমত এবং প্রশ্নের সূচনা হবে। যে প্রশ্ন আমাদের সামনের রাস্তা দেখাবে। আমরা তবে এই শব্দগুলোতে অ্যালার্জিক হব কেন? আমরা তো ন্যায়ের পথে আছি, প্রশ্নে কেন হব হতবিহ্বল? আমি বড় হয়েছি নাখালপাড়ায়। নাখালপাড়ার হৃদয় তার শারীরিক আয়তনের চেয়েও বড়। চোর-পুলিশ আওয়ামী লীগ-বিএনপি, আস্তিক-নাস্তিক, নামাজি-বেনামাজি, প্রেমিক-ধর্ষক, সত্যবাদী-চাঁপাবাজ, ব্যায়ামবীর-নেশাখোর এরকম এইরকম বিচিত্র জাতের মানুষকে পরম মমতায় তার সদর দরজায়, কাছারিঘরে, শয়নকক্ষে, বারান্দায়, ঘুলঘুলিতে ঠাঁই দিয়েছিল নাখালপাড়া। আমরা বেড়েও উঠেছি এইসব বিচিত্র মানুষের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়ার মধ্য দিয়ে। আওয়ামী লীগের নেতার ছেলে বিএনপির নেতার মেয়েকে বিয়ে করছে। মসজিদ থেকে নামাজ পড়ে এসে নামাজি মোড়ের দোকানে দাবা খেলতে বসে গেছে বেনামাজির সঙ্গে। এক কেতলির চা ভাগ করে খাচ্ছে হাবিল-কাবিল। মোড়ের দোকানে আস্তিক আর নাস্তিকের যুক্তির লড়াই কখনো সৌজন্যবোধ আর রস হারিয়ে মারামারিতে পর্যবসিত হতে দেখিনি। নাস্তিক তার অবিশ্বাসের দর্শন আর তার পেছনে যুক্তি তুলে ধরলেও আস্তিককে ‘গাধা’ বা ‘বেকুব’ বলে আক্রমণ করেনি। তেমনি আস্তিকও শবে বরাতের বিশেষ খাবারে নাস্তিক বন্ধুটিকে দাওয়াত দিতে ভুলে যায়নি, তরবারি নিয়ে কতল করতে যাওয়া তো দূরের কথা। বিএনপি নেতাকে মামলা খেয়ে আওয়ামী লীগ নেতার বাসায় লুকাতে দেখেছি। সব বিরোধ, দ্বিমত, বিশ্বাসের বৈপরীত্য নিয়েও তাই ‘আমরা’ সবাই ছিলাম ‘আমরা’। আজকে আমরা তথ্য এবং জ্ঞানে আরও এগিয়ে গেছি। কিন্তু কোন অলক্ষ্যে যেন আমাদের সমাজের সহনশীলতা আর মায়ার সুতাটা খসে পড়ে যাচ্ছে। এখানে যেন দ্বিমত বা বহুমত আর স্বাগত নয়। ও না, ঠিক বললাম না। এখানে এখনো ‘দ্বিমত’কে স্বাগত জানান হয় কেবল যদি কেউ নাজুক অবস্থায় পড়েন। সরকার যখন বিরোধী দলকে অত্যাচার করে কিংবা কথা বললেই মার দেয়, তখন ‘অ্যান্টি-প্রগতিশীল শিবির’র লোকজন বহুমত এবং বহুত্ববাদী সমাজের পক্ষে দাবি তোলেন। কিন্তু অন্য সময় তারা ভীষণ বৈচিত্র্যবিরোধী।  

আর ধর্মান্ধরা যখন অবিশ্বাসীকে খুন করে তখন প্রগতিশীল শিবির এক বহুত্ববাদী সমাজের দাবি তোলেন। কিন্তু বিরোধী দলের কণ্ঠ যখন রোধ করা হয় তখন প্রগতিশীল শিবির বহুত্ববাদিতার প্রয়োজন দেখেন না। যেন তারা ধরেই নিয়েছেন আমাদের পক্ষের সরকার আজীবন ক্ষমতায় থাকবেন। তারা মনে রাখেন না প্রগতিশীলরাও এক সময় বিরোধী দলে যাবেন এবং তখন ‘অ্যান্টি-প্রগতিশীল শিবির’র লোকজন আজকের চেয়েও কঠিনভাবে দমন-পীড়ন চালাতে পারে। যাই হোক কথা হলো, বহুত্ববাদ আমাকে যখন সুবিধা দেয় তখন আমি এটার পক্ষে, আর যখন আমার বিরুদ্ধে যায় তখন আমি এর প্রয়োজনীয়তা দেখি না। আমাদের এখানে তাই বহুত্ববাদ ভাগ হয়ে গেছে, মানবিকতা ভাগ হয়ে গেছে, দুঃখ ভাগ হয়ে গেছে। আমাদের এক দলের দুঃখ বরাদ্দ পেট্রলবোমায় পোড়া মানুষের জন্য, আরেক দলের দুঃখ বরাদ্দ রাষ্ট্রশক্তির সন্ত্রাসে মৃত্যুবরণ করা বা গুম হয়ে যাওয়া মানুষের জন্য।  

আমি জানি পৃথিবীর কোনো সমাজ কোনোকালেই আদর্শ কিছু ছিল না। প্রত্যেক সমাজ এবং প্রত্যেক কালেরই নিজস্ব কিছু চাঁদের দোষ থাকে। সেইসব দোষ নিয়েও সমাজ এগিয়ে যায় যদি সহনশীলতার মাত্রাটা উপরের দিকে থাকে। নাখালপাড়ায় আমার বেড়ে ওঠার সময়ের গল্প শুনে যেন আবার মনে না করেন যে আমাদের নাখালপাড়া ছিল রূপকথার বই থেকে পেড়ে আনা এক স্বপ্নপুরী। সেখানে মারামারি ছিল, খুনাখুনি ছিল, এক নম্বর-দুই নম্বর সব রকম কাজই ছিল। একজনের জুটের ব্যবসা আরেকজন টান দিলে মারামারি বেধে যেত। এর ব্যবসা ও খেয়ে ফেললে বা ব্যবসার পথে কাঁটা হলে খুনাখুনি লেগে যেত। কিন্তু ‘তুমি আমার বিশ্বাসে বিশ্বাসী না হলে, আমার দল না করলে, আমার মত তোমার মতের সঙ্গে না মিললে তোমাকে নির্মূল করব’- এই সংস্কৃতি আমি দেখিনি। আজকের বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সামনে যে বিপদটা আমি দেখি সেটা হচ্ছে ‘বহুত্ব নির্মূল অভিযান’। বহু রকম মানুষ, বহু রকম চিন্তা, বহু রকম খাদ্যাভ্যাস, বহু রকম যৌনাভ্যাস- এগুলো এখানে সহ্য করা হবে না এবং এই বহুত্ব ধ্বংস অভিযানে বুদ্ধিজীবী-অবুদ্ধিজীবী, প্রগতিশীল-পশ্চাদমুখী সবাই একই শ্রেণির টিকিট হাতে পেয়েছেন। একই জোশে ‘তারা’ সবাই ‘অন্যকে’ হটিয়ে দেওয়ার অভিযানে নেমেছেন। তারা সবাই এক ‘মহৎ’ যুদ্ধে অবতীর্ণ আছেন। প্লিজ, তাদের ডেকে বিরক্ত করবেন না। এই ছোট জীবনে (বেশি ছোটও না আবার) আমি বহু ওস্তাদের সান্নিধ্য পেয়েছি। তাদের মধ্যে একজন কবি বেলাল চৌধুরী। তাকে আমি দ্বিতীয় পিতা বলি। তার সঙ্গে আমার যখন প্রথম আলাপ তখন তিনি ভারত বিচিত্রায় চাকরি করেন। আমি বেকার। প্রতিদিন দুপুরে তার সঙ্গে আড্ডা এবং দুপুরের খাবারের লোভে তার ওখানে যাই। যারা তার আড্ডায় গিয়েছেন তারা জানেন ওই একেকটা আড্ডা বিশ্ববিদ্যালয়ের একেকটা ক্লাসের চেয়েও বেশি তথ্য এবং জ্ঞানবহুল। সেইরকম এক আড্ডায় তিনি বলেছিলেন, ‘সরয়ার, জ্ঞান মানুষকে কেন বিনয়ী করে জান? কারণ জ্ঞান মানুষকে আরও সন্ধিহান করে তোলে। জ্ঞানী মানুষ আর যাই বোঝেন না বোঝেন এটা বোঝেন যে জগতে কোনো কথাই শেষ কথা নয়, কোনো সত্যই শেষ সত্য নয়।’ আজকে আর মনে নেই কোন প্রসঙ্গে এটা বলেছিলেন। তবে এই কথাটা আমার মাথায় খুব বেজে ওঠে যখন আজকে চারপাশে একদল ‘নিশ্চিত’ মানুষ দেখি। এখানে কোনো সন্ধিহান মানুষ নেই। প্রত্যেকেই নিশ্চিত তার মত, তার পথ, তার বিশ্বাসই সঠিক। শুধু তারটা সঠিক ভাবলেও অবস্থা এত গুরুতর হতো না। অবস্থা গুরুতর পর্যায়ে পৌঁছেছে কারণ তিনি নিশ্চিত হয়েছেন ‘অন্যদের’ মত-পথ- বিশ্বাস পুরোটাই বেঠিক এবং তার ওপর ঈশ্বর-প্রেরিত বা জাতীয়তাবাদ উৎসারিত মহৎ দায়িত্ব বর্তেছে ‘অন্যকে’ হটানোর, বাতিল করার, নির্মূল করার। এই অবস্থা আরও জটিল হয়েছে যখন এই নির্মূল তত্ত্ব এবং সংস্কৃতির গোড়ায় জ্ঞানের পানি ঢালার জন্য আবির্ভূত হয়েছে দুই দল বুদ্ধিজীবী। তারা প্রত্যেকেই যার যার তরিকা অনুযায়ী তত্ত্ব তৈরি এবং সম্প্রচার করছেন। সাধারণত মানুষ যুক্তি দিয়ে সত্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করে। আমাদের এখানে এখন দুই মেরুর বুদ্ধিজীবীরাই আগে ‘সত্য’ স্থির করে নেন। তারপর সেখানে পৌঁছানোর জন্য যুক্তির মই তৈরি করেন নিপুণ কার্পেন্টারের দোকানে। এইরকম মইবহুল সমাজ যুক্তিবাদী, দরদী এবং বিচক্ষণ মানুষ উৎপাদনে বাধা দেয়। আমাদের তরুণ প্রজন্মের হাজার সম্ভাবনা। আমাদের শিশু-কিশোররা তাদের চেয়েও বেশি সম্ভাবনাময়। আসুন আমরা তাদের একটা দরদী সৃজনশীল সমাজ উপহার দিই, একটা ‘কিন্তু-যদি’ওয়ালা সমাজ উপহার দিই।    

লেখক : চলচ্চিত্র নির্মাতা।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন