শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ মার্চ, ২০১৫

কিন্তু এবং যদির খোঁজে

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী
অনলাইন ভার্সন
কিন্তু এবং যদির খোঁজে

সময়কাল ১৯৯২। অ্যান্টি- প্রগতিশীল শিবিরের একজন ও তার সমালোচনাকারীর মধ্যে উত্তেজনাপূর্ণ বাক্য-বিনিময়ের শেষ ধাপ।   

অ্যান্টি-প্রগতিশীল শিবির : (উত্তেজনায় ফুঁসতে ফুঁসতে) আপনি আল্লায় বিশ্বাস করেন?  

সমালোচক : হ্যাঁ।  

অ্যান্টি-প্রগতিশীল শিবির : তাহলে কোনো ‘কিন্তু’ ‘যদি’ বলবেন না। যেটা বলছি, শোনেন।  

সময়কাল ২০১৪।  

প্রগতিশীল শিবিরের একজন ও তার সমালোচকের মধ্যে উত্তেজনাপূর্ণ বাক্যবিনিময়ের শেষ ধাপ।  

প্রগতিশীল শিবির : (উত্তেজনায় ফুঁসতে ফুঁসতে) আপনি মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করেন?  

সমালোচক : হ্যাঁ।  

প্রগতিশীল শিবির : তাহলে কোনো ‘কিন্তু’ ‘যদি’ বলবেন না। যেটা বলছি, শোনেন।  

(যদিও এই প্রগতিশীল ও ‘অ্যান্টি-প্রগতিশীল শিবির’ এই ট্যাগ দুইটা আমার একদমই পছন্দ না। তবুও বোঝার সুবিধার জন্য ব্যবহার করলাম।)  

দুইটা ঘটনাই সত্য। দুইটা ঘটনাতেই দেখতে পাচ্ছি ‘কিন্তু’ এবং ‘যদি’ এই দুটি শব্দের উপর ভীষণ গোস্বা। আমরা জানতাম ধর্মান্ধরা ‘কিন্তু’ এবং ‘যদি’তে ভয় পায়। কবে থেকে এই ভয় আমাদের ‘প্রগতিশীল শিবিরে’ও হানা দিল? আমরা যদি সত্য সত্যই একটা জ্ঞানভিত্তিক প্রগতিশীল সমাজ চাই তাহলে ‘কিন্তু’ ‘যদি’ ঝেটিয়ে বিদায় করে সেটা কিভাবে সম্ভব? ‘কিন্তু’ এবং ‘যদি’ দিয়ে দ্বিমত এবং প্রশ্নের সূচনা হবে। যে প্রশ্ন আমাদের সামনের রাস্তা দেখাবে। আমরা তবে এই শব্দগুলোতে অ্যালার্জিক হব কেন? আমরা তো ন্যায়ের পথে আছি, প্রশ্নে কেন হব হতবিহ্বল? আমি বড় হয়েছি নাখালপাড়ায়। নাখালপাড়ার হৃদয় তার শারীরিক আয়তনের চেয়েও বড়। চোর-পুলিশ আওয়ামী লীগ-বিএনপি, আস্তিক-নাস্তিক, নামাজি-বেনামাজি, প্রেমিক-ধর্ষক, সত্যবাদী-চাঁপাবাজ, ব্যায়ামবীর-নেশাখোর এরকম এইরকম বিচিত্র জাতের মানুষকে পরম মমতায় তার সদর দরজায়, কাছারিঘরে, শয়নকক্ষে, বারান্দায়, ঘুলঘুলিতে ঠাঁই দিয়েছিল নাখালপাড়া। আমরা বেড়েও উঠেছি এইসব বিচিত্র মানুষের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়ার মধ্য দিয়ে। আওয়ামী লীগের নেতার ছেলে বিএনপির নেতার মেয়েকে বিয়ে করছে। মসজিদ থেকে নামাজ পড়ে এসে নামাজি মোড়ের দোকানে দাবা খেলতে বসে গেছে বেনামাজির সঙ্গে। এক কেতলির চা ভাগ করে খাচ্ছে হাবিল-কাবিল। মোড়ের দোকানে আস্তিক আর নাস্তিকের যুক্তির লড়াই কখনো সৌজন্যবোধ আর রস হারিয়ে মারামারিতে পর্যবসিত হতে দেখিনি। নাস্তিক তার অবিশ্বাসের দর্শন আর তার পেছনে যুক্তি তুলে ধরলেও আস্তিককে ‘গাধা’ বা ‘বেকুব’ বলে আক্রমণ করেনি। তেমনি আস্তিকও শবে বরাতের বিশেষ খাবারে নাস্তিক বন্ধুটিকে দাওয়াত দিতে ভুলে যায়নি, তরবারি নিয়ে কতল করতে যাওয়া তো দূরের কথা। বিএনপি নেতাকে মামলা খেয়ে আওয়ামী লীগ নেতার বাসায় লুকাতে দেখেছি। সব বিরোধ, দ্বিমত, বিশ্বাসের বৈপরীত্য নিয়েও তাই ‘আমরা’ সবাই ছিলাম ‘আমরা’। আজকে আমরা তথ্য এবং জ্ঞানে আরও এগিয়ে গেছি। কিন্তু কোন অলক্ষ্যে যেন আমাদের সমাজের সহনশীলতা আর মায়ার সুতাটা খসে পড়ে যাচ্ছে। এখানে যেন দ্বিমত বা বহুমত আর স্বাগত নয়। ও না, ঠিক বললাম না। এখানে এখনো ‘দ্বিমত’কে স্বাগত জানান হয় কেবল যদি কেউ নাজুক অবস্থায় পড়েন। সরকার যখন বিরোধী দলকে অত্যাচার করে কিংবা কথা বললেই মার দেয়, তখন ‘অ্যান্টি-প্রগতিশীল শিবির’র লোকজন বহুমত এবং বহুত্ববাদী সমাজের পক্ষে দাবি তোলেন। কিন্তু অন্য সময় তারা ভীষণ বৈচিত্র্যবিরোধী।  

আর ধর্মান্ধরা যখন অবিশ্বাসীকে খুন করে তখন প্রগতিশীল শিবির এক বহুত্ববাদী সমাজের দাবি তোলেন। কিন্তু বিরোধী দলের কণ্ঠ যখন রোধ করা হয় তখন প্রগতিশীল শিবির বহুত্ববাদিতার প্রয়োজন দেখেন না। যেন তারা ধরেই নিয়েছেন আমাদের পক্ষের সরকার আজীবন ক্ষমতায় থাকবেন। তারা মনে রাখেন না প্রগতিশীলরাও এক সময় বিরোধী দলে যাবেন এবং তখন ‘অ্যান্টি-প্রগতিশীল শিবির’র লোকজন আজকের চেয়েও কঠিনভাবে দমন-পীড়ন চালাতে পারে। যাই হোক কথা হলো, বহুত্ববাদ আমাকে যখন সুবিধা দেয় তখন আমি এটার পক্ষে, আর যখন আমার বিরুদ্ধে যায় তখন আমি এর প্রয়োজনীয়তা দেখি না। আমাদের এখানে তাই বহুত্ববাদ ভাগ হয়ে গেছে, মানবিকতা ভাগ হয়ে গেছে, দুঃখ ভাগ হয়ে গেছে। আমাদের এক দলের দুঃখ বরাদ্দ পেট্রলবোমায় পোড়া মানুষের জন্য, আরেক দলের দুঃখ বরাদ্দ রাষ্ট্রশক্তির সন্ত্রাসে মৃত্যুবরণ করা বা গুম হয়ে যাওয়া মানুষের জন্য।  

আমি জানি পৃথিবীর কোনো সমাজ কোনোকালেই আদর্শ কিছু ছিল না। প্রত্যেক সমাজ এবং প্রত্যেক কালেরই নিজস্ব কিছু চাঁদের দোষ থাকে। সেইসব দোষ নিয়েও সমাজ এগিয়ে যায় যদি সহনশীলতার মাত্রাটা উপরের দিকে থাকে। নাখালপাড়ায় আমার বেড়ে ওঠার সময়ের গল্প শুনে যেন আবার মনে না করেন যে আমাদের নাখালপাড়া ছিল রূপকথার বই থেকে পেড়ে আনা এক স্বপ্নপুরী। সেখানে মারামারি ছিল, খুনাখুনি ছিল, এক নম্বর-দুই নম্বর সব রকম কাজই ছিল। একজনের জুটের ব্যবসা আরেকজন টান দিলে মারামারি বেধে যেত। এর ব্যবসা ও খেয়ে ফেললে বা ব্যবসার পথে কাঁটা হলে খুনাখুনি লেগে যেত। কিন্তু ‘তুমি আমার বিশ্বাসে বিশ্বাসী না হলে, আমার দল না করলে, আমার মত তোমার মতের সঙ্গে না মিললে তোমাকে নির্মূল করব’- এই সংস্কৃতি আমি দেখিনি। আজকের বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সামনে যে বিপদটা আমি দেখি সেটা হচ্ছে ‘বহুত্ব নির্মূল অভিযান’। বহু রকম মানুষ, বহু রকম চিন্তা, বহু রকম খাদ্যাভ্যাস, বহু রকম যৌনাভ্যাস- এগুলো এখানে সহ্য করা হবে না এবং এই বহুত্ব ধ্বংস অভিযানে বুদ্ধিজীবী-অবুদ্ধিজীবী, প্রগতিশীল-পশ্চাদমুখী সবাই একই শ্রেণির টিকিট হাতে পেয়েছেন। একই জোশে ‘তারা’ সবাই ‘অন্যকে’ হটিয়ে দেওয়ার অভিযানে নেমেছেন। তারা সবাই এক ‘মহৎ’ যুদ্ধে অবতীর্ণ আছেন। প্লিজ, তাদের ডেকে বিরক্ত করবেন না। এই ছোট জীবনে (বেশি ছোটও না আবার) আমি বহু ওস্তাদের সান্নিধ্য পেয়েছি। তাদের মধ্যে একজন কবি বেলাল চৌধুরী। তাকে আমি দ্বিতীয় পিতা বলি। তার সঙ্গে আমার যখন প্রথম আলাপ তখন তিনি ভারত বিচিত্রায় চাকরি করেন। আমি বেকার। প্রতিদিন দুপুরে তার সঙ্গে আড্ডা এবং দুপুরের খাবারের লোভে তার ওখানে যাই। যারা তার আড্ডায় গিয়েছেন তারা জানেন ওই একেকটা আড্ডা বিশ্ববিদ্যালয়ের একেকটা ক্লাসের চেয়েও বেশি তথ্য এবং জ্ঞানবহুল। সেইরকম এক আড্ডায় তিনি বলেছিলেন, ‘সরয়ার, জ্ঞান মানুষকে কেন বিনয়ী করে জান? কারণ জ্ঞান মানুষকে আরও সন্ধিহান করে তোলে। জ্ঞানী মানুষ আর যাই বোঝেন না বোঝেন এটা বোঝেন যে জগতে কোনো কথাই শেষ কথা নয়, কোনো সত্যই শেষ সত্য নয়।’ আজকে আর মনে নেই কোন প্রসঙ্গে এটা বলেছিলেন। তবে এই কথাটা আমার মাথায় খুব বেজে ওঠে যখন আজকে চারপাশে একদল ‘নিশ্চিত’ মানুষ দেখি। এখানে কোনো সন্ধিহান মানুষ নেই। প্রত্যেকেই নিশ্চিত তার মত, তার পথ, তার বিশ্বাসই সঠিক। শুধু তারটা সঠিক ভাবলেও অবস্থা এত গুরুতর হতো না। অবস্থা গুরুতর পর্যায়ে পৌঁছেছে কারণ তিনি নিশ্চিত হয়েছেন ‘অন্যদের’ মত-পথ- বিশ্বাস পুরোটাই বেঠিক এবং তার ওপর ঈশ্বর-প্রেরিত বা জাতীয়তাবাদ উৎসারিত মহৎ দায়িত্ব বর্তেছে ‘অন্যকে’ হটানোর, বাতিল করার, নির্মূল করার। এই অবস্থা আরও জটিল হয়েছে যখন এই নির্মূল তত্ত্ব এবং সংস্কৃতির গোড়ায় জ্ঞানের পানি ঢালার জন্য আবির্ভূত হয়েছে দুই দল বুদ্ধিজীবী। তারা প্রত্যেকেই যার যার তরিকা অনুযায়ী তত্ত্ব তৈরি এবং সম্প্রচার করছেন। সাধারণত মানুষ যুক্তি দিয়ে সত্যে পৌঁছানোর চেষ্টা করে। আমাদের এখানে এখন দুই মেরুর বুদ্ধিজীবীরাই আগে ‘সত্য’ স্থির করে নেন। তারপর সেখানে পৌঁছানোর জন্য যুক্তির মই তৈরি করেন নিপুণ কার্পেন্টারের দোকানে। এইরকম মইবহুল সমাজ যুক্তিবাদী, দরদী এবং বিচক্ষণ মানুষ উৎপাদনে বাধা দেয়। আমাদের তরুণ প্রজন্মের হাজার সম্ভাবনা। আমাদের শিশু-কিশোররা তাদের চেয়েও বেশি সম্ভাবনাময়। আসুন আমরা তাদের একটা দরদী সৃজনশীল সমাজ উপহার দিই, একটা ‘কিন্তু-যদি’ওয়ালা সমাজ উপহার দিই।    

লেখক : চলচ্চিত্র নির্মাতা।

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন