শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ মার্চ, ২০১৫

জান্নাতি হুর আর দুধ-মধুর নহর বৃত্তান্ত!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
জান্নাতি হুর আর দুধ-মধুর নহর বৃত্তান্ত!

ইদানীংকালে বাংলাদেশের অপরাপর শান্তিপ্রিয় মানুষের মতো আমিও দুনিয়ার চাইতে আখেরাত নিয়ে চিন্তা-ভাবনা বেশি করি। জমিনের দিকে না তাকিয়ে আসমানের দিকে তাকাই। আসমানের তারা, চাঁদ এবং উড়ন্ত পাখি দেখতে আমার বড়ই ভালো লাগে। আগে কিন্তু লাগত না। ইতিপূর্বে আমি জমিনের ওপরকার বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ, গাছপালা, বনভূমি এবং পশুপাখির বিচরণ দেখতে দেখতে হৃদয়ে পুলক অনুভব করতাম। সবচেয়ে বেশি দেখতাম মানুষজন এবং তাদের বাহারি সৃষ্টিগুলোকে। ছোট ছোট ছেলে-মেয়ে, বালক-বালিকা, কিশোর-কিশোরীদের চপলতা এবং দুষ্টামি আমার হৃদয়কে প্রশস্ত করত। মেধাবী মানুষ এবং সুন্দরী নারী আমাকে যতটা না মুগ্ধ করত তারচেয়ে বেশি মুগ্ধ করত মেধাবী কণ্ঠস্বর। ইদানীংকালে সবকিছুতেই কেমন জানি মড়ক লেগেছে। কোনো কিছু দেখতে বা শুনতে আর মন সায় দেয় না। নির্ভয়ে কোনো কিছুই শুনতে পারি না, আর আনন্দচিত্তে দেখতেও পারি না- তাই সময় পেলেই আসমানের দিকে তাকিয়ে থাকি এবং মনের আনন্দে তারা গুনতে গুনতে আখেরাতের কথা চিন্তা করি।

রাস্তাঘাটে চলতে ভীষণ ভয় হয়। পেট্রলবোমা, ককটেল এবং ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার, ইট-পাটকেল-টিয়ারসেল ও বুলেটের চেয়েও মহাবিপদ হিসেবে উদয় হয়েছে সাম্প্রতিককালের গণপিটুনি এবং পুলিশের সন্দেহ। ভিড়ের মধ্যে কে বা কারা বোমা মেরে চম্পট দেওয়ার সময় জোরে ধর ধর বলে আওয়াজ তোলে। পথচারীরা এমনিতেই ভয়ের চোটে ঠক ঠক করে, তার ওপর বোমার শব্দ হলে তো কথাই নেই- মুখ বন্ধ করে ভো দৌড় মারে। কোনো কিছুতে গুঁতা লেগে পড়ে গেলে ভিন্ন কথা বা কেউ যদি কলার চেপে, হাত ধরে বা অন্য কিছু চেপে ধরে থামায় তাহলে তার মনের অবস্থা হয় আজরাইল (আ.)-এর সামনে পড়ে সবকিছু ভুলে যাওয়ার সময়ের মতো। এ অবস্থায় যদি পুলিশ এসে উদয় হয় তবে তো কথাই নেই- আক্রান্ত ব্যক্তি প্রথমে মৃদু কম্পনে পরিধেয় বস্ত্র গন্ধময় করে, তারপর ওল্টাপাল্টা বলতে থাকে অনেকটা বিকারগ্রস্ত মানুষের মতো। অন্যদিকে পুলিশও মনে মনে বলে- পাইছি ব্যাটারে। চল চানমনি-ডিবি অফিসে চল!

দুটি পৃথক দুর্ঘটনার বাস্তব উদাহরণ দিলেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। প্রথমটি ঘটেছিল বেলা ১১টা-সাড়ে ১১টার দিকে। সচিবালয়ের উল্টোদিকে তোপখানা রোডের বড়সড় একটি ভবনের নামকরা একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে এক যুবক বহুদিন ধরে। ঘটনার দিন সে নিচে অফিসের সামনে দাঁড়িয়ে ছিল। এমন সময় দড়াম দড়াম বেশ কয়েকটি ককটেল ফাটার শব্দে শুরু হয় দৌড়াদৌড়ি, হৈচৈ, গালাগালি এবং পুলিশের লাঠি-বাঁশির শব্দ। যুবকটি ভেবে পাচ্ছিল না তার তখন কী করা উচিত। সে কি অন্যদের মতো দৌড়ে অজানা গন্তব্যের দিকে যাবে নাকি ২০/২৫ ফুট পেছনে ফিরে নিজ অফিস ভবনের নিচতলায় আশ্রয় নেবে। এরই মধ্যে পুলিশও তার কাছাকাছি এসে গেল। দৌড়রত এক বৃদ্ধকে ধরে পুলিশ জিজ্ঞাসা করল বোমা কে মেরেছে? একে তো বোমার শব্দ, তার ওপর দৌড়াদৌড়ির কারণে বুড়া মিয়ার কলিজায় পানি ছিল না। ফলে পুলিশের মূর্তি দেখে এবং শব্দ শুনে বেচারার জান তখন গলা পেরিয়ে ঠোঁটে চলে এলো। সে কাঁপতে কাঁপতে হাতখানা তুলে দেখিয়ে দিল- ওই ছ্যামড়ায় বোম মারিছে- বুড়ার কথায় শুরু হয়ে গেল রোজ কেয়ামত। দৌড়রত মানুষজন হঠাৎ দাঁড়িয়ে গেল। ধর হালারে- পিডা হালারে! লাত্থি মার! ঘুষা মাইরা হালার নাকের বদনা ফাটাইয়্যা দে, কষাইয়্যা লাত্থি মার- লাত্থি। মাইরা গুয়া ফাটাইয়া দে- ব্যস! ২/৩ মিনিটের মধ্যেই যুবকটি চিৎ পটাং হয়ে পড়ল আর অমনি পুলিশ তাকে উঠিয়ে নিয়ে গেল। দ্বিতীয় ঘটনা ঘটেছিল আজিমপুরে। ১০/১২ জন যুবক দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিল হোম ইকোনমিক্স কলেজের সামনে। যুবকদের প্রায় সবাই এসেছিল তাদের বোন অথবা স্ত্রীকে নিয়ে একটি সরকারি চাকরির লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করানোর জন্য। চাকরি প্রার্থীদের পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢুকিয়ে দিয়ে তারা চা খাওয়ার জন্য ফুটপাথের চায়ের দোকানের সামনে ভিড় করে। হঠাৎ ১০/১২টি মোটরসাইকেলে করে পুলিশের একটি দল এসে তাদের ঘেরাও করে ফেলে। যুবকরা কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই পুলিশ শুরু করে অকথ্য ভাষায় গালাগাল। সবাইকে ধরে সারা শরীরে তল্লাশি করতে করতে শাসাতে থাকে- বোমা কই! বোমা মারছিস কেন। ততক্ষণে যুবকরা আন্দাজ করে ফেলে যে, কিছুক্ষণ আগে তারা যে ঠাস করে একটি ট্রান্সফরমার ফাটার শব্দ শুনেছিল সেই শব্দের সূত্র ধরেই হয়তো পুলিশ এসেছে। একজন যুবক সাহস করে আঙ্গুল উঁচিয়ে পুলিশকে বলল- ভাই! বোমা ফুটেনি। ওইখানে ট্রান্সফরমার ফেটেছে। কয়েকজন পুলিশ এগিয়ে যখন ঘটনার সত্যতা বুঝতে পারল তখন যুবকদের রেহাই দিল।

দেশের চলমান সহিংস অবস্থার বাস্তব চিত্র নিয়ে হররোজ তৈরি হতে পারে অসংখ্য চলচ্চিত্র, নাটক কিংবা গীতি কবিতা। পরস্পরবিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের কথাবার্তা শুনলে হৃদয়-মন ভারাক্রান্ত হয়। লোকগুলোর কি আল্লাহ-খোদার ভয় নেই? দেদারসে যা মুখে আসছে তাই বলে যাচ্ছে! বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির যেসব রক্ষাকবচ জনগণকে অতীতকালে রক্ষা করত তাও আজ বিলীন হতে বসেছে। মজলুম এমনভাবে নিজেকে ছোট এবং অসহায় করে ফেলছে যাতে মনে হতে পারে লোকটি হয়তো তারই মতো কোনো বান্দা বা বান্দিকে সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক মনে করছে। প্রভাবশালীরা এমনভাবে অহংকার করছে, যা দেখে মনে হতে পারে লোকটি হয়তো আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের ইয়াদ অর্থাৎ চাদর ধরে টানাটানি করছে। জ্ঞানীরা চুপচাপ বসে আছে- আর মূর্খরা সব আগ বাড়িয়ে কথা বলছে। অভদ্ররা মঞ্চে দাঁড়িয়ে দাপাদাপি করছে এবং ভদ্রলোকেরা সব আড়ালে চলে গেছে।

অস্থির সময়ে বিপদে-আপদে মানুষ আল্লাহ-খোদাকে বেশি ডাকাডাকি করে। অন্যদিকে দরিদ্র লোকজনই দুনিয়ার চেয়ে আখেরাত নিয়ে একটু বেশি চিন্তাভাবনা করে। ধনীরা ধন সম্পদের মোহ এবং কাম-বাসনা চরিতার্থ করার সব উপকরণ হাতের নাগালে পাওয়ার কারণে বাদবাকিতে খুব কমই বিশ্বাস করে। অর্থাৎ চোখের সামনের সহজলভ্য বিত্ত-বিলাসের সামগ্রী বাদ দিয়ে মৃত্যু, তারপর কবর, এরপর কেয়ামত, হাশর, মিজান, এরপর জান্নাতে গিয়ে সবকিছু পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করে না। অন্যদিকে দরিদ্ররা যখন ওসব কিছু পায় না তখন সে মনপ্রাণ দিয়ে একান্ত অনুগত বান্দা হিসেবে জান্নাতে গিয়ে সবকিছু পাওয়ার আশায় দিনাতিপাত করতে থাকে।

জান্নাতের নেয়ামতের গুণকীর্তন শেষ করা যাবে না। নেয়ামতের সংখ্যাও অসীম। অসংখ্য নেয়ামতের মধ্যে প্রতিটি পুরুষের জন্য ৭০ জন হুর, সরাবান তহুরা নামক একশ্রেণির পানীয়, দুধ, মধু এবং সুসজ্জিত বিশাল বিশাল বাগান-ঝরনা সমন্বিত প্রাসাদের কথা আমরা ছোটকাল থেকে শুনে এসেছি। দুনিয়া এবং জান্নাতি নেয়ামতের মধ্যে অনেক গুণগত এবং বস্তুগত পার্থক্য রয়েছে। দুনিয়ার সবকিছু পচে যায়, ক্ষয়ে যায় এবং অধিক ব্যবহারে বিতৃষ্ণার সৃষ্টি হয়। দুনিয়াতে ভোগের মাত্রা সীমিত। মানুষ ইচ্ছা করলেও সারাদিন খেতে পারবে না কিংবা ৭০ জন বিবির সঙ্গে সারাক্ষণ রমণ করতে পারবে না। দুনিয়ার প্রতিটি বস্তুর জন্য ভোগীকে অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়- দিতে হয় বিনিময় মূল্য। ভোগের পর ক্ষেত্রবিশেষে অভক্তিও এসে যায়। অন্যদিকে জান্নাতে ভোগের ক্ষেত্রে কোনো ঝক্কি-ঝামেলা নেই। সবকিছু করা যাবে ইচ্ছামতো, সবকিছু স্বয়ংক্রিয়ভাবে হাজির হবে আকাঙ্ক্ষা করা মাত্র। একটি মানুষ যদি সারাদিন শুধু খেতে চায় কিংবা ঘুমোতে চায় অথবা কোনো ক্রীড়া-কৌতুক করতে চায় তবে সমস্যা নেই। তিনি ইচ্ছামতো সবকিছু করতে পারবেন- কোনো ক্লান্তি অবসাদ অথবা বিরাগ-বিতৃষ্ণা তাকে স্পর্শ করবে না।

ঢাকার কোনো বুদ্ধিমান যুবককে যদি বলা হয় তোমাকে গুলশান এলাকায় ১০/১২ বিঘা বাড়ির ওপর নির্মিত বিশাল একটি প্রাসাদ দেওয়া হলো। প্রাসাদের মধ্যে তোমার জন্য সবকিছু মজুদ রয়েছে, আর রয়েছে ৭০ জন সুন্দরী নারী যাদের তুমি স্ত্রী অথবা দাসী হিসেবে ব্যবহার করতে পার। বুদ্ধিমান যুবকটির মনে প্রশ্ন আসবে বাড়ির বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, কর্মচারীদের বেতন কে দেবে, কতদিন দেবে? ৭০ জন বউ বা দাসী দিয়েইবা সে কী করবে। বহু বিবাহের কুফল এবং স্ত্রী কর্তৃক স্বামীকে ছ্যাচা দেওয়ার বহু কাহিনী তার মনে উদয় হবে। ৭০ জন বিবির যদি ২/৩টা করে বাচ্চা হয় আর যদি তারা সামনে এসে বলে- ও বাজান, কলা খাব! লেবেনচুস খাব- তাহলে তো কথাই নেই! মুহূর্তের মধ্যে উন্মাদ হওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না।

মানুষ তার সহজাত অভ্যাস এবং চিরায়ত মনমানসিকতার জন্য সব সময় সর্বোচ্চ সংখ্যক ভোগের সামগ্রী পেতে চায়। কিন্তু বিনিময়ে পরিশ্রম, দায়িত্ব গ্রহণ, ত্যাগ স্বীকার, সাধনা করতে রাজি নয়। এ জন্য দুনিয়ার নেয়ামত খুব অল্প লোকের পক্ষেই অর্জন করা সম্ভব হয়। এই দুনিয়ার তাবৎ লোক জীবনযুদ্ধের মাঠে না গিয়ে কিংবা জীবনযুদ্ধের ঝক্কি-ঝামেলার ভয়ে বিকল্প পথে নেয়ামত লাভের চেষ্টা করে। ফলে হঠাৎ লক্ষ্য করা যায় সমাজে কর্মবীরের তুলনায় জান্নাতলোভীর সংখ্যা বেড়ে যায়। সমাজে যদি গণ্ডগোল, হানাহানি, মারামারি বেশি হয় তাহলে সঙ্গত কারণেই কাজের পরিবেশ নষ্ট হয়ে যায়। জীবিকার পথ রুদ্ধ হলে মানুষ জীবনসংগ্রামে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ে। ক্লান্ত-বিধ্বস্ত মানুষ তখন বেঁচে থাকার পরিবর্তে শয়নে-স্বপনে মৃত্যু কামনা করে। কিন্তু তারা মরতে ভয় পায় দুটি কারণে।

প্রথমত, স্বাভাবিক মৃত্যু হলে তারা জান্নাতি হতে চায়। কিন্তু মানুষ তার কর্মকাণ্ডের কথা গভীরভাবে চিন্তা করলে জাহান্নাম ছাড়া অন্য কিছু দেখতে পায় না। দ্বিতীয়ত, স্বাভাবিক মৃত্যুর বাইরে মরার জন্য একটি উপায় হলো আত্দহত্যা। কিন্তু এক্ষেত্রেও ভয়ানক দুটি বিপত্তি রয়েছে। প্রথমটি হলো- সাহস এবং দুনিয়ার মায়া-মমতা, প্রেম-ভালোবাসা এবং আকর্ষণ ত্যাগ করা যা কিনা বেশির ভাগ লোকেরই থাকবে না। আত্দহত্যা নিঃসন্দেহে একটি ভয়াবহ দুঃসাহসিক ঘটনা। যেনতেন লোক এ কাজ করতে পারে না। দ্বিতীয়টি হলো- জাহান্নামের ভয়। আত্দহত্যা করলে নির্ঘাত জাহান্নামে যেতে হবে এই ভয়ে লোকজন ওমুখো হয় না। কাজেই মানুষ তখন বিকল্প পথে সহজে মরার রাস্তা খোঁজে যে রাস্তার শেষ প্রান্তে জাহান্নামের পরিবর্তে জান্নাতের স্বপ্ন থাকে। জীবনযুদ্ধে ক্ষতবিক্ষত মানুষ ছাড়াও অলস-ভীরু এবং পরিশ্রমে অনীহা রয়েছে তখন সব নর-নারীও কিন্তু বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যেতে বেশি আগ্রহ প্রকাশ করে।

এবার শিরোনাম প্রসঙ্গে আসি। জীবন মৃত্যু-দুনিয়া আখেরাতের চিন্তা করতে গিয়ে আমার বার বার জান্নাতের নানাবিধ আকর্ষণীয় নেয়ামতের কথা মনে আসছিল। আর এসব আমি চিন্তা করছিলাম সাম্প্রতিককালে ঘটমান বাংলাদেশের সর্বনিকৃষ্ট সন্ত্রাস, মারামারি-হানাহানি, অর্থনৈতিক বিপর্যয়, সামাজিক ও পারিবারিক অসন্তোষ ও অনিশ্চয়তার কারণে। এ অবস্থা যদি চলতে থাকে তবে বাংলাদেশের খুব কমসংখ্যক মানুষই বেঁচে থেকে জীবনযুদ্ধে অংশগ্রহণের কর্মপ্রেরণা দ্বারা পরিচালিত হবে। তারা হুটহাট করে ভবলীলা সাঙ্গ করে সরাসরি জান্নাতে ঢুকে হুর এবং দুধ-মধুর স্বাদ গ্রহণের জন্য সংক্ষিপ্ত পথ খুঁজবে। কিছু লোক তো সারা দুনিয়ায় সর্বকালেই ছিল- যারা মানুষের এ মানবিক দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে গড়ে তুলতে পেরেছিল আইএস, আল-কায়েদা এবং বোকো হারামের মতো সংগঠন। বাংলাদেশের সমাজবিজ্ঞানী এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের উচিত অতি দ্রুত দেশের চলমান অবস্থার অবসানকল্পে বিকল্প পথের সন্ধান করে তা জাতির সামনে তুলে ধরা। অন্যথায় আমরা হয়তো আফগানিস্তান, সিরিয়া কিংবা নাইজেরিয়ার মতো দুর্ভাগা জাতিতে পরিণত হবো। আর সবাই মিলে কপাল চাপড়ালেও লাভ হবে না।

লেখক : কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
সর্বশেষ খবর
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩৩ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা
ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১
এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অবস্থান
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অবস্থান

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছয় দফা দাবিতে বড়াইগ্রামে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান
ছয় দফা দাবিতে বড়াইগ্রামে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ট্রাকচাপায় স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী হাসপাতালে
কুমিল্লায় ট্রাকচাপায় স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী হাসপাতালে

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু সংশোধনে শুধু রাজনৈতিক নয়, একাডেমিক নিয়েও ভাবতে হবে : উমামা ফাতেমা
ডাকসু সংশোধনে শুধু রাজনৈতিক নয়, একাডেমিক নিয়েও ভাবতে হবে : উমামা ফাতেমা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রস্তাবিত ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মানিকগঞ্জে স্বাস্থ্য সহকারীদের ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি
প্রস্তাবিত ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মানিকগঞ্জে স্বাস্থ্য সহকারীদের ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজে ঘরে বন্য হাতির আক্রমণে গৃহবধূ নিহত
নিজে ঘরে বন্য হাতির আক্রমণে গৃহবধূ নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুম প্রতিরোধে শিগগিরই আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল
গুম প্রতিরোধে শিগগিরই আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জমি নিয়ে বিরোধে শিশুর মাথায় ইটের আঘাত
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুর মাথায় ইটের আঘাত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় পদ ফিরে পেলেন যুবদলের ৫ নেতা
বগুড়ায় পদ ফিরে পেলেন যুবদলের ৫ নেতা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলা গাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা!
কলা গাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা!

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল আক্রমণ না করলে, ইরানও করবে না: পেজেশকিয়ান
ইসরায়েল আক্রমণ না করলে, ইরানও করবে না: পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের তাপদাহে বিপাকে চেলসি খেলোয়াড়রা
যুক্তরাষ্ট্রের তাপদাহে বিপাকে চেলসি খেলোয়াড়রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কসোভোকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
কসোভোকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার জামায়াতের সঙ্গে ইসির বৈঠক
বুধবার জামায়াতের সঙ্গে ইসির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলম্বো টেস্টে জয়ই টাইগার কোচের একমাত্র লক্ষ্য
কলম্বো টেস্টে জয়ই টাইগার কোচের একমাত্র লক্ষ্য

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের দাম আপাতত বাড়ছে না: জ্বালানি উপদেষ্টা
জ্বালানি তেলের দাম আপাতত বাড়ছে না: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিছিয়ে গেল রিঙ্কু-প্রিয়ার বিয়ে
পিছিয়ে গেল রিঙ্কু-প্রিয়ার বিয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যান্ড্রয়েডে ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন ফিচার
অ্যান্ড্রয়েডে ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডিজিটাল পদ্ধতিতে চলচ্চিত্র সংরক্ষণে ফিল্ম আর্কাইভকে উদ্যোগ নিতে হবে: তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা
ডিজিটাল পদ্ধতিতে চলচ্চিত্র সংরক্ষণে ফিল্ম আর্কাইভকে উদ্যোগ নিতে হবে: তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

ফেরদৌসী মজুমদারের আফসোস নেই
ফেরদৌসী মজুমদারের আফসোস নেই

শোবিজ

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব

সম্পাদকীয়

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কে সোনাক্ষী
বিতর্কে সোনাক্ষী

শোবিজ

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা