শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ মার্চ, ২০১৫

সাহসী সৎ রাজনৈতিক নেতৃত্ব প্রয়োজন

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
সাহসী সৎ রাজনৈতিক নেতৃত্ব প্রয়োজন

ম্যাডামের অফিসে এখন এমন একজন রাজনৈতিক নেতৃত্বসম্পন্ন সহকারী (কিন্তু কর্মচারী নয়) দরকার যিনি রাজনীতি বোঝেন। ম্যাডাম কার্যত গুলশান অফিসে বন্দী। বাইরের সবকিছু থেকে সরকার ম্যাডামকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। সারা দেশের বর্তমান অবস্থা বিশেষ করে আন্দোলনের হাল-হকিকত ম্যাডাম জানতে পারেন না। মাঠ পর্যায়ে জেলা-উপজেলার নেতা-কর্মীদের ম্যাডামের নামে প্রতিনিয়ত বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। তাদের বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত করানো হচ্ছে। ম্যাডামকে প্রতিদিন জানানো হচ্ছে, 'সারা দেশে দুর্বার গতিতে আন্দোলন চলছে। সব বারে বিএনপির প্যানেল বিপুল ভোটে জয়ী হচ্ছে। সরকার খুব তাড়াতাড়ি পড়ে যাবে। সরকারের কিছু দালাল এবং চর ছাড়া দলের সবাই ঐক্যবদ্ধ' ইত্যাদি। ম্যাডামের আশপাশে কয়েকজন নির্দিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া অন্য কারোর কাছ থেকে কোনো কিছু জানার উপায়ও ম্যাডামের নেই। ম্যাডাম এখন সম্পূর্ণ একটি নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে আবদ্ধ। বর্তমান আন্দোলনে ম্যাডামের সঙ্গে যে কজন করিৎকর্মা মহারথী গুলশান অফিসে দিনরাত ঘুমিয়ে কাটাচ্ছেন তারাই আন্দোলনকে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনের (!) দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। দুর্ভাগ্য হচ্ছে ম্যাডাম ওদের ছাড়া অন্য কাউকে বিশ্বাসও করেন না। অথচ ম্যাডাম বুঝতে চাচ্ছেন না তারা তাকে এবং দলকে ডুবাচ্ছেন। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরাও অভিমান করে ম্যাডামের সঙ্গে এ বিষয়গুলো নিয়ে সরাসরি কথা বলেন না। অনেকে আবার নিজেদের অতীত কার্যকলাপের জন্য ম্যাডামের কাছে লজ্জিত, যার পূর্ণ সুযোগ নিচ্ছে একটি কায়েমি স্বার্থান্বেষী চক্র। ম্যাডামের স্বাস্থ্য ও শরীরের অবস্থা নিয়ে সারা জাতি উদ্বিগ্ন। সারা জাতি ম্যাডামের স্বাস্থ্যের প্রতিদিনের বুলেটিন আশা করে। সরকার কোনো অবস্থায় সে বুলেটিন প্রকাশ হতে দেবে না কিন্তু ম্যাডামের গুলশান অফিসে যারা আছেন সরকারের বিরাগভাজন হয়েও প্রতিদিন সেই বুলেটিন প্রকাশের চেষ্টা তাদের করা উচিত, কারণ এর মধ্যে অবশ্যই বিশাল রাজনীতি আছে। এ বুলেটিন সরকারের ওপর চাপও সৃষ্টি করবে এবং ম্যাডামের জীবনের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করবে। না হলে সরকারের কাছ থেকে একদিন জাতি হয়তো শুনবে ম্যাডাম গুলশান অফিসে নেই এবং কবে থেকে নেই তাও কেউ বলতে পারছে না!!

ম্যাডামের নেতৃত্বে দেশে নজিরবিহীন লাগাতার গণআন্দোলন চলছে। এ আন্দোলন সফল না বিফল তা মূল্যায়নের সময় এখনো আসেনি। তবে এ আন্দোলন যে লাগাতার চলবে তা ম্যাডামের সাম্প্রতিক বক্তব্যে জনগণ ভালোভাবে বুঝে নিয়েছে। চলমান আন্দোলন সরকার বা তার দোসরদের মনঃপূত না হলেও তা যে বিএনপিমনা জনগণের পূর্ণ সমর্থন পেয়েছে তাতে কারও বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। আন্দোলন ধীরে ধীরে গতি পাচ্ছে এবং আন্দোলন তার লক্ষ্যের দিকে ধাবিত হছে। ম্যাডামের পরিকল্পনা মোতাবেক আন্দোলন তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাবেই পৌঁছাবে। এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই এবং থাকতে পারে না।

ম্যাডামের এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন আন্দোলনের গতি-প্রকৃতির সর্বশেষ তথ্যাদি সঠিক সময়ে পাওয়া। কিন্তু সরকার তা কোনো অবস্থায়ই দিতে চাইবে না এবং সরকার সর্বশক্তি নিয়োগ করে ম্যাডামের কাছে তথ্য আদান-প্রদানের সব পথ বন্ধ করে রাখবে। এটাই স্বাভাবিক। সরকার খুবই দক্ষতার সঙ্গে ম্যাডামকে প্রচলিত অর্থে গ্রেফতার না করেও গণবিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। গণবিচ্ছিন্ন এ অর্থে যে, সবার পক্ষে ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব হছে না। অথচ ম্যাডাম গ্রেফতার হয়ে বন্দী বা তাকে নিজ অফিসে অবরুদ্ধ করে রাখার কথা অত্যন্ত সচতুরতার সঙ্গে সরকার অস্বীকার করে যাচ্ছে। সরকারের এহেন চাতুর্যপূর্ণ চাণক্যবাজি সম্ভব হচ্ছে সরকারের সঙ্গে আমাদের অনেকের সহযোগিতার কারণে।

ম্যাডামের কাছে এখন যত বেশি নেতা, কর্মী, অনুসারী বা বিভিন্ন জনসাধারণ ও বিশিষ্ট ব্যক্তিরা যাবে আন্দোলন তত বেশি বেগবান হবে। ম্যাডামের সঙ্গে খোলামেলা দেখা-সাক্ষাৎ হলে সরকারই বেকায়দায় পড়বে। ম্যাডামের সঙ্গে বিভিন্ন পেশা-শ্রেণির লোক নিয়মিত যাতায়াত করতে পারলে তখন ম্যাডাম কার মাধ্যমে দলের কাছে বার্তা পাঠাচ্ছেন তা সরকারের পক্ষে বোঝা কষ্টকর হবে। দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী এবং দলের শুভাকাঙ্ক্ষীরা যদি ম্যাডামের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে, সুযোগে বা বাহানায় দেখা করতে যেত তাহলে আন্দোলনের দুটি লাভ হতো। প্রথমত, এর ফলে আন্দোলনের সঠিক খবর তিনি পেতেন এবং তিনিও প্রকৃত লোকের কাছে তার নির্দেশ বা অনুরোধ বা করণীয় যথাযথভাবে জানিয়ে দিতে পারতেন। দ্বিতীয়ত, যদি সরকার কাউকে দেখা করতে না দিত তাহলে ম্যাডাম যে বন্দী বা অবরুদ্ধ তা জলবৎ তরঙ্গের মতো জনগণের সামনে পরিষ্কার হয়ে যেত। তা ছাড়া যদি কাউকে কাউকে ঢুকতে দিত বা না দিত তাহলে আমাদের চরিত্রও জনগণের সামনে পরিষ্কার হয়ে যেত। এ ছাড়াও দলের সন্দেহভাজন যাদের সরকারের দালাল বা চর বলা হয় তারা তখন ঝুঁকি নিয়ে ম্যাডামের সামনে যেতে চাইত না। কারণ ম্যাডামের সামনে গেলে ম্যাডাম হয়তো ওই সরকারের দালাল বা চরদের আন্দোলনের কঠিন কোনো দায়িত্ব দিয়ে দিতেন যা পালন করতে গিয়ে চর বা দালালরা বেকায়দায় পড়ে যেত। আমার ক্ষুদ্রমতে যত বেশি মানুষ ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করতে পারত আন্দোলনে জনগণের সম্পৃক্ততা জ্যামিতিক হারে তত বেশি বেড়ে যেত। সবাই তখন ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করে আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার চেষ্টা করত। এটা চরম বাস্তবতা। মানুষের চরিত্রের সহজাত ধর্ম। নেত্রীর সামনে সবাই সরল এবং দায়বদ্ধ (committed) হয়ে যায়। বস্তুবাদী পৃথিবীতে মানুষ অনেক বেশি বাস্তববাদী। নেত্রীর সরাসরি নির্দেশে দলের যে কোনো পর্যায়ের একজন নেতা-কর্মী যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়বে তা দলের অন্য নেতাদের কথায় কতটুকু পড়বে তা বুঝতে নিশ্চয় কোনো সচেতন মানুষের বেগ পাওয়ার কথা নয়।

আগে মোসাদ্দেক আলী ফালু সাহেবকে দেখেছি দলের বিভিন্ন ক্রাইসিসের সময় তিনি নিজে থেকেই বিভিন্ন নেতা-কর্মীকে ডেকে ম্যাডামের সামনে নিয়ে আসতেন এবং ম্যাডাম দায়িত্ব বণ্টন করে দিতেন। এতে দলের নেতা-কর্মীরা যেমন দায়িত্ব পালনে উৎসাহিত হতো তেমনি ম্যাডাম সরাসরি নেতা-কর্মীদের যথাযথ মূল্যায়নের সুযোগ পেতেন। এখন সমস্যা দাঁড়িয়েছে বহুমুখী। সব নেতা-কর্মী এমনকি স্থায়ী কমিটির সম্মানিত সদস্যরা সরাসরি ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করতে পারেন না। ফলে তার চারপাশ যারা ঘিরে আছে তারা সব ব্যর্থতার দায়দায়িত্ব নেতা-কর্মীদের ঘাড়ে চাপিয়ে সফলতার কৃতিত্ব ১০০ ভাগ নিয়ে নিতে চায়। কিন্তু চরম বাস্তবতা হলো সফলতার সঙ্গে কোনো কাজ করার যোগ্যতা, দক্ষতা, কর্মক্ষমতা কোনোটাই ম্যাডামের চারপাশ ঘিরে থাকা চাটুকারদের নেই এবং থাকলে চাটুকার হতে হয় না।

দলের সবাই তো দুর্নীতিবাজ বা সরকারের দালাল নয়। সরকার তো সবাইকেই গ্রেফতারের ক্ষমতাও রাখে না। যদি রাখে তাহলে সরকার চরম ফ্যাসিবাদী এবং নির্মম স্বৈরাচারী হয়ে যাবে এবং রাজনীতিও তখন অন্য রকম হবে। এ সরকার ফ্যাসিবাদী সন্দেহ নেই, তবে চরম ফ্যাসিবাদী নয়। বর্তমান সরকারপ্রধান একনায়ক এতেও কোনো সন্দেহ নেই, তবে স্বৈরশাসক নন। সরকারের বাহ্যিক চরিত্র গণতান্ত্রিক এবং বহুমাত্রিক। ইচ্ছা করলেই সরকার চরম ফ্যাসিবাদী বা নির্মম স্বৈরশাসক হতে পারবে না। সে পথে গেলে সরকার তার নিজের অস্তিত্বকেই চরম ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেবে। আইনের শাসন এবং গণতন্ত্রের লেবাস সরকারের রক্ষাকবচ। এর বাইরে সরকার তার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। কাজেই সরকারকে এত ভয় পাওয়ার কিছু নেই। যারা সরকারকে ভয় পায় তারা তাদের ব্যক্তিগত সমস্যার জন্য পায়। যারা আকাম-কুকাম করবে, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি করবে তারা সরকারকে ভয় পাবে না তা কখনো হয় না। তবে জনগণের জন্য, জনকল্যাণের জন্য যারা রাজনীতি করে তাদের জন্য জেলখানা এবং গণভবন পাশাপাশি থাকে, যার যে কোনো একটাতেই তাদের অবস্থান থাকে। প্রকৃত জনকল্যাণকামী সরকারের জেল-জুলুম-নির্যাতনকে কখনোই ভয় করে না। তারা মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেই রাজনীতি করে। রাজনীতি করলে জেলে যেতেই হবে বা মামলায় জড়াতেই হবে। তৃতীয় বিশ্বের রাজনীতির এটাই চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের সাম্প্রতিক দুর্নীতির মামলা এ বৈশিষ্ট্যকে আরও সুদৃঢ় করেছে।

চলমান আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে সরকার ম্যাডামের সঙ্গে কাউকে দেখা করতে দেবে না এবং দেবে না সরকারের রাজনৈতিক স্বার্থে এবং অস্তিত্বের প্রশ্নে। আন্দোলনের সফলতার কারণ হবে এমন কোনো কাজ বিএনপি বা ম্যাডামকে করতে দেওয়ার মতো বোকা কোনো কর্মকর্তা পুলিশ বা সরকারের কোনো এজেন্সিতেও নেই। কাজেই এখন সুযোগ বুঝে সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে হবে। যখনই কোনো সুযোগ পাওয়া যাবে তখনই তার সদ্ব্যবহার করতে হবে। তবে মনে রাখতে হবে সুযোগ সব সময় আসবে না। রাজনীতি বুদ্ধির খেলা। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে রাজনীতি হয় না। সেই সঙ্গে মনে রাখতে হবে ম্যাডামের অফিসটি সম্পূর্ণ সরকারের নিয়ন্ত্রণে এবং নিয়ন্ত্রণের বাইরে ওখানে কেউ নেই। তাই সেখানে কাজ করতে হবে খুবই দক্ষতা, বিচক্ষণতা এবং চতুরতার সঙ্গে চাণক্য বুদ্ধি নিয়ে।

চলমান আন্দোলনের স্বার্থে এবং আন্দোলনের কর্মসূচি হিসেবে প্রতিদিনই ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করার জন্য সবার গুলশান অফিসে ভিড় করা উচিত। তাতে সরকার যদি বাধা দেয় বা গ্রেফতার করে তাহলে সরকারেরই ক্ষতি হবে এবং সরকার অবশ্যই বেকায়দায় পড়ে যাবে। সরকার গুলশান অফিসে ঢুকতে দেওয়ার পরে কেউ যদি ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করতে না দেয় তাহলে তাকে যেমন চিহ্নিত করে রাখতে হবে এবং একইভাবে যারা যারা ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করার জন্য ভিতরে যাবে তাদেরও ভিতরে যাওয়ার পরে দায়িত্ব দিয়ে তাদের সম্পর্কে ধারণা নিয়ে রাখতে হবে। ম্যাডাম তথা বিএনপি তথা ২০-দলীয় ঐক্য জোট যে লড়াইয়ে নেমেছে সে লড়াই থেকে পিছু হটার কোনো সুযোগ নেই। এ লড়াই অস্তিত্বের লড়াই। এ লড়াইয়ে জিততেই হবে। যা কিছু হারানোর সবকিছুই তো আমরা হারিয়েছি, নতুন করে আর আমাদের হারানোর কিছুই নেই। তবে আছে জয়ের বিশাল প্রত্যাশা। ভয়কে উপেক্ষা করে যে দাঁড়াতে পারবে জয়ের মালা তো তার গলায় জনগণই পরিয়ে দেবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন