শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ মার্চ, ২০১৫

সাহসী সৎ রাজনৈতিক নেতৃত্ব প্রয়োজন

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
সাহসী সৎ রাজনৈতিক নেতৃত্ব প্রয়োজন

ম্যাডামের অফিসে এখন এমন একজন রাজনৈতিক নেতৃত্বসম্পন্ন সহকারী (কিন্তু কর্মচারী নয়) দরকার যিনি রাজনীতি বোঝেন। ম্যাডাম কার্যত গুলশান অফিসে বন্দী। বাইরের সবকিছু থেকে সরকার ম্যাডামকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। সারা দেশের বর্তমান অবস্থা বিশেষ করে আন্দোলনের হাল-হকিকত ম্যাডাম জানতে পারেন না। মাঠ পর্যায়ে জেলা-উপজেলার নেতা-কর্মীদের ম্যাডামের নামে প্রতিনিয়ত বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। তাদের বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত করানো হচ্ছে। ম্যাডামকে প্রতিদিন জানানো হচ্ছে, 'সারা দেশে দুর্বার গতিতে আন্দোলন চলছে। সব বারে বিএনপির প্যানেল বিপুল ভোটে জয়ী হচ্ছে। সরকার খুব তাড়াতাড়ি পড়ে যাবে। সরকারের কিছু দালাল এবং চর ছাড়া দলের সবাই ঐক্যবদ্ধ' ইত্যাদি। ম্যাডামের আশপাশে কয়েকজন নির্দিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া অন্য কারোর কাছ থেকে কোনো কিছু জানার উপায়ও ম্যাডামের নেই। ম্যাডাম এখন সম্পূর্ণ একটি নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে আবদ্ধ। বর্তমান আন্দোলনে ম্যাডামের সঙ্গে যে কজন করিৎকর্মা মহারথী গুলশান অফিসে দিনরাত ঘুমিয়ে কাটাচ্ছেন তারাই আন্দোলনকে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনের (!) দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। দুর্ভাগ্য হচ্ছে ম্যাডাম ওদের ছাড়া অন্য কাউকে বিশ্বাসও করেন না। অথচ ম্যাডাম বুঝতে চাচ্ছেন না তারা তাকে এবং দলকে ডুবাচ্ছেন। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরাও অভিমান করে ম্যাডামের সঙ্গে এ বিষয়গুলো নিয়ে সরাসরি কথা বলেন না। অনেকে আবার নিজেদের অতীত কার্যকলাপের জন্য ম্যাডামের কাছে লজ্জিত, যার পূর্ণ সুযোগ নিচ্ছে একটি কায়েমি স্বার্থান্বেষী চক্র। ম্যাডামের স্বাস্থ্য ও শরীরের অবস্থা নিয়ে সারা জাতি উদ্বিগ্ন। সারা জাতি ম্যাডামের স্বাস্থ্যের প্রতিদিনের বুলেটিন আশা করে। সরকার কোনো অবস্থায় সে বুলেটিন প্রকাশ হতে দেবে না কিন্তু ম্যাডামের গুলশান অফিসে যারা আছেন সরকারের বিরাগভাজন হয়েও প্রতিদিন সেই বুলেটিন প্রকাশের চেষ্টা তাদের করা উচিত, কারণ এর মধ্যে অবশ্যই বিশাল রাজনীতি আছে। এ বুলেটিন সরকারের ওপর চাপও সৃষ্টি করবে এবং ম্যাডামের জীবনের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করবে। না হলে সরকারের কাছ থেকে একদিন জাতি হয়তো শুনবে ম্যাডাম গুলশান অফিসে নেই এবং কবে থেকে নেই তাও কেউ বলতে পারছে না!!

ম্যাডামের নেতৃত্বে দেশে নজিরবিহীন লাগাতার গণআন্দোলন চলছে। এ আন্দোলন সফল না বিফল তা মূল্যায়নের সময় এখনো আসেনি। তবে এ আন্দোলন যে লাগাতার চলবে তা ম্যাডামের সাম্প্রতিক বক্তব্যে জনগণ ভালোভাবে বুঝে নিয়েছে। চলমান আন্দোলন সরকার বা তার দোসরদের মনঃপূত না হলেও তা যে বিএনপিমনা জনগণের পূর্ণ সমর্থন পেয়েছে তাতে কারও বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। আন্দোলন ধীরে ধীরে গতি পাচ্ছে এবং আন্দোলন তার লক্ষ্যের দিকে ধাবিত হছে। ম্যাডামের পরিকল্পনা মোতাবেক আন্দোলন তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাবেই পৌঁছাবে। এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই এবং থাকতে পারে না।

ম্যাডামের এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন আন্দোলনের গতি-প্রকৃতির সর্বশেষ তথ্যাদি সঠিক সময়ে পাওয়া। কিন্তু সরকার তা কোনো অবস্থায়ই দিতে চাইবে না এবং সরকার সর্বশক্তি নিয়োগ করে ম্যাডামের কাছে তথ্য আদান-প্রদানের সব পথ বন্ধ করে রাখবে। এটাই স্বাভাবিক। সরকার খুবই দক্ষতার সঙ্গে ম্যাডামকে প্রচলিত অর্থে গ্রেফতার না করেও গণবিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। গণবিচ্ছিন্ন এ অর্থে যে, সবার পক্ষে ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব হছে না। অথচ ম্যাডাম গ্রেফতার হয়ে বন্দী বা তাকে নিজ অফিসে অবরুদ্ধ করে রাখার কথা অত্যন্ত সচতুরতার সঙ্গে সরকার অস্বীকার করে যাচ্ছে। সরকারের এহেন চাতুর্যপূর্ণ চাণক্যবাজি সম্ভব হচ্ছে সরকারের সঙ্গে আমাদের অনেকের সহযোগিতার কারণে।

ম্যাডামের কাছে এখন যত বেশি নেতা, কর্মী, অনুসারী বা বিভিন্ন জনসাধারণ ও বিশিষ্ট ব্যক্তিরা যাবে আন্দোলন তত বেশি বেগবান হবে। ম্যাডামের সঙ্গে খোলামেলা দেখা-সাক্ষাৎ হলে সরকারই বেকায়দায় পড়বে। ম্যাডামের সঙ্গে বিভিন্ন পেশা-শ্রেণির লোক নিয়মিত যাতায়াত করতে পারলে তখন ম্যাডাম কার মাধ্যমে দলের কাছে বার্তা পাঠাচ্ছেন তা সরকারের পক্ষে বোঝা কষ্টকর হবে। দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী এবং দলের শুভাকাঙ্ক্ষীরা যদি ম্যাডামের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে, সুযোগে বা বাহানায় দেখা করতে যেত তাহলে আন্দোলনের দুটি লাভ হতো। প্রথমত, এর ফলে আন্দোলনের সঠিক খবর তিনি পেতেন এবং তিনিও প্রকৃত লোকের কাছে তার নির্দেশ বা অনুরোধ বা করণীয় যথাযথভাবে জানিয়ে দিতে পারতেন। দ্বিতীয়ত, যদি সরকার কাউকে দেখা করতে না দিত তাহলে ম্যাডাম যে বন্দী বা অবরুদ্ধ তা জলবৎ তরঙ্গের মতো জনগণের সামনে পরিষ্কার হয়ে যেত। তা ছাড়া যদি কাউকে কাউকে ঢুকতে দিত বা না দিত তাহলে আমাদের চরিত্রও জনগণের সামনে পরিষ্কার হয়ে যেত। এ ছাড়াও দলের সন্দেহভাজন যাদের সরকারের দালাল বা চর বলা হয় তারা তখন ঝুঁকি নিয়ে ম্যাডামের সামনে যেতে চাইত না। কারণ ম্যাডামের সামনে গেলে ম্যাডাম হয়তো ওই সরকারের দালাল বা চরদের আন্দোলনের কঠিন কোনো দায়িত্ব দিয়ে দিতেন যা পালন করতে গিয়ে চর বা দালালরা বেকায়দায় পড়ে যেত। আমার ক্ষুদ্রমতে যত বেশি মানুষ ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করতে পারত আন্দোলনে জনগণের সম্পৃক্ততা জ্যামিতিক হারে তত বেশি বেড়ে যেত। সবাই তখন ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করে আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার চেষ্টা করত। এটা চরম বাস্তবতা। মানুষের চরিত্রের সহজাত ধর্ম। নেত্রীর সামনে সবাই সরল এবং দায়বদ্ধ (committed) হয়ে যায়। বস্তুবাদী পৃথিবীতে মানুষ অনেক বেশি বাস্তববাদী। নেত্রীর সরাসরি নির্দেশে দলের যে কোনো পর্যায়ের একজন নেতা-কর্মী যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়বে তা দলের অন্য নেতাদের কথায় কতটুকু পড়বে তা বুঝতে নিশ্চয় কোনো সচেতন মানুষের বেগ পাওয়ার কথা নয়।

আগে মোসাদ্দেক আলী ফালু সাহেবকে দেখেছি দলের বিভিন্ন ক্রাইসিসের সময় তিনি নিজে থেকেই বিভিন্ন নেতা-কর্মীকে ডেকে ম্যাডামের সামনে নিয়ে আসতেন এবং ম্যাডাম দায়িত্ব বণ্টন করে দিতেন। এতে দলের নেতা-কর্মীরা যেমন দায়িত্ব পালনে উৎসাহিত হতো তেমনি ম্যাডাম সরাসরি নেতা-কর্মীদের যথাযথ মূল্যায়নের সুযোগ পেতেন। এখন সমস্যা দাঁড়িয়েছে বহুমুখী। সব নেতা-কর্মী এমনকি স্থায়ী কমিটির সম্মানিত সদস্যরা সরাসরি ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করতে পারেন না। ফলে তার চারপাশ যারা ঘিরে আছে তারা সব ব্যর্থতার দায়দায়িত্ব নেতা-কর্মীদের ঘাড়ে চাপিয়ে সফলতার কৃতিত্ব ১০০ ভাগ নিয়ে নিতে চায়। কিন্তু চরম বাস্তবতা হলো সফলতার সঙ্গে কোনো কাজ করার যোগ্যতা, দক্ষতা, কর্মক্ষমতা কোনোটাই ম্যাডামের চারপাশ ঘিরে থাকা চাটুকারদের নেই এবং থাকলে চাটুকার হতে হয় না।

দলের সবাই তো দুর্নীতিবাজ বা সরকারের দালাল নয়। সরকার তো সবাইকেই গ্রেফতারের ক্ষমতাও রাখে না। যদি রাখে তাহলে সরকার চরম ফ্যাসিবাদী এবং নির্মম স্বৈরাচারী হয়ে যাবে এবং রাজনীতিও তখন অন্য রকম হবে। এ সরকার ফ্যাসিবাদী সন্দেহ নেই, তবে চরম ফ্যাসিবাদী নয়। বর্তমান সরকারপ্রধান একনায়ক এতেও কোনো সন্দেহ নেই, তবে স্বৈরশাসক নন। সরকারের বাহ্যিক চরিত্র গণতান্ত্রিক এবং বহুমাত্রিক। ইচ্ছা করলেই সরকার চরম ফ্যাসিবাদী বা নির্মম স্বৈরশাসক হতে পারবে না। সে পথে গেলে সরকার তার নিজের অস্তিত্বকেই চরম ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেবে। আইনের শাসন এবং গণতন্ত্রের লেবাস সরকারের রক্ষাকবচ। এর বাইরে সরকার তার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। কাজেই সরকারকে এত ভয় পাওয়ার কিছু নেই। যারা সরকারকে ভয় পায় তারা তাদের ব্যক্তিগত সমস্যার জন্য পায়। যারা আকাম-কুকাম করবে, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি করবে তারা সরকারকে ভয় পাবে না তা কখনো হয় না। তবে জনগণের জন্য, জনকল্যাণের জন্য যারা রাজনীতি করে তাদের জন্য জেলখানা এবং গণভবন পাশাপাশি থাকে, যার যে কোনো একটাতেই তাদের অবস্থান থাকে। প্রকৃত জনকল্যাণকামী সরকারের জেল-জুলুম-নির্যাতনকে কখনোই ভয় করে না। তারা মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেই রাজনীতি করে। রাজনীতি করলে জেলে যেতেই হবে বা মামলায় জড়াতেই হবে। তৃতীয় বিশ্বের রাজনীতির এটাই চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের সাম্প্রতিক দুর্নীতির মামলা এ বৈশিষ্ট্যকে আরও সুদৃঢ় করেছে।

চলমান আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে সরকার ম্যাডামের সঙ্গে কাউকে দেখা করতে দেবে না এবং দেবে না সরকারের রাজনৈতিক স্বার্থে এবং অস্তিত্বের প্রশ্নে। আন্দোলনের সফলতার কারণ হবে এমন কোনো কাজ বিএনপি বা ম্যাডামকে করতে দেওয়ার মতো বোকা কোনো কর্মকর্তা পুলিশ বা সরকারের কোনো এজেন্সিতেও নেই। কাজেই এখন সুযোগ বুঝে সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে হবে। যখনই কোনো সুযোগ পাওয়া যাবে তখনই তার সদ্ব্যবহার করতে হবে। তবে মনে রাখতে হবে সুযোগ সব সময় আসবে না। রাজনীতি বুদ্ধির খেলা। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে রাজনীতি হয় না। সেই সঙ্গে মনে রাখতে হবে ম্যাডামের অফিসটি সম্পূর্ণ সরকারের নিয়ন্ত্রণে এবং নিয়ন্ত্রণের বাইরে ওখানে কেউ নেই। তাই সেখানে কাজ করতে হবে খুবই দক্ষতা, বিচক্ষণতা এবং চতুরতার সঙ্গে চাণক্য বুদ্ধি নিয়ে।

চলমান আন্দোলনের স্বার্থে এবং আন্দোলনের কর্মসূচি হিসেবে প্রতিদিনই ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করার জন্য সবার গুলশান অফিসে ভিড় করা উচিত। তাতে সরকার যদি বাধা দেয় বা গ্রেফতার করে তাহলে সরকারেরই ক্ষতি হবে এবং সরকার অবশ্যই বেকায়দায় পড়ে যাবে। সরকার গুলশান অফিসে ঢুকতে দেওয়ার পরে কেউ যদি ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করতে না দেয় তাহলে তাকে যেমন চিহ্নিত করে রাখতে হবে এবং একইভাবে যারা যারা ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করার জন্য ভিতরে যাবে তাদেরও ভিতরে যাওয়ার পরে দায়িত্ব দিয়ে তাদের সম্পর্কে ধারণা নিয়ে রাখতে হবে। ম্যাডাম তথা বিএনপি তথা ২০-দলীয় ঐক্য জোট যে লড়াইয়ে নেমেছে সে লড়াই থেকে পিছু হটার কোনো সুযোগ নেই। এ লড়াই অস্তিত্বের লড়াই। এ লড়াইয়ে জিততেই হবে। যা কিছু হারানোর সবকিছুই তো আমরা হারিয়েছি, নতুন করে আর আমাদের হারানোর কিছুই নেই। তবে আছে জয়ের বিশাল প্রত্যাশা। ভয়কে উপেক্ষা করে যে দাঁড়াতে পারবে জয়ের মালা তো তার গলায় জনগণই পরিয়ে দেবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন