শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ মার্চ, ২০১৫

মোদি ভাবছেন না বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
মোদি ভাবছেন না বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে

দিল্লির আবহাওয়াটা এবার একটু অন্যরকম। দিনে গরম। রাতে শীত। ভোরে বসন্তের আবহাওয়া। এই মজার আবহাওয়াতে একদিনের জন্য গেলাম দিল্লি। এনডিটিভির সঙ্গে একটা কাজ ছিল। তারপর একাকী ঘোরাফেরা। সন্ধ্যা নামলেই দিল্লির সাংবাদিক বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা। শনিবার দুপুরে ঘুরতে ঘুরতে গেলাম করিমের বিরানী খেতে। আমার সঙ্গে ড্রাইভার প্রদীপ। বাড়ি মালদহে। দিল্লিতে ১৫ বছর গাড়ি চালায়। অলিগলি মুখস্থ। বাঙালি ছেলে বলে ওকে সঙ্গে রাখা। প্রদীপ বিয়ে করেছে দিল্লির মেয়েকে। কিন্তু দিল্লির মেয়ে এখন থাকে মালদহে। প্রদীপ মহাখুশি, কারণ দিল্লির মেয়েটি এখন বাংলা মুল্লুকে গিয়ে সময় দিচ্ছে শ্বশুর-শাশুড়িকে। প্রদীপ মাঝে মাঝে বাড়ি যায়। পরিবার-পরিজনের সঙ্গে সময় কাটিয়ে আবার ফিরে আসে। করিমের রেস্টুরেন্টে খাব শুনেই প্রদীপ বলল, গাড়ি বাইরে রাখতে হবে। গলিতে ঢুকবে না। আমি বললাম, চিন্তা নেই। চল আগে। দিল্লি জামে মসজিদের পাশেই করিমের রেস্টুরেন্ট। অনেকটা ঢাকার হাজির বিরানির মতো। আবার পুরান ঢাকার স্টার অথবা আল রাজ্জাকের ধাঁচেরও বলা যায়। এর আগে ২০০৪ সালে এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান ও আমি এসেছিলাম। এবার গিয়ে দেখি আরও জমজমাট। স্বর্ণকেশী বিদেশিনীরাও ভিড় জমিয়েছে নান রুটি, কাবাব আর চিকেন, মাটন বিরানি খেতে। আমি অর্ডার দিলাম মাটন বিরানি।

টানা দুই রাত, একদিন দিল্লি শহরে কেটেছে ঘুরেফিরে আড্ডা দিয়ে। আড্ডার মূল আয়োজক হলেন বাদলদা। সুভাষ চন্দ্র বাদল। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার দিল্লি প্রতিনিধি। সঙ্গে টেলিগ্রাফের সাংবাদিক বন্ধু জয়ন্ত রায় চৌধুরী। কথা ছিল বসব দিল্লি প্রেসক্লাবে। বাদলদা বললেন, আমি আর জয়ন্ত আছি। তুমি চলে এসো চিত্তরঞ্জন পার্কে। দিল্লির বাঙালিদের আখড়া বলা হয় এই এলাকাকে। এই এলাকার বাসিন্দাদের বড় অংশ বাংলাদেশ থেকে গিয়ে বসত গড়েছেন '৪৭ সালের আগে-পরে। তবে এখনো তাদের মন পড়ে আছে এই দেশে। কথায় কথায় বলেও দেন তারা। বাপ-দাদার ভিটার স্মৃতিচারণ করেন প্রবীণরা। নবীনদের আগ্রহ কম। তবে প্রবীণদেরকে এড়াতে পারেন না। তাই সিআর পার্কের বাড়িগুলোর নাম এখনো বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকার নামে। হাঁটলেই দেখবেন বাংলায় লেখা- ইছামতি ভবন, বিক্রমপুর হাউস, ফরিদপুর ভবন ইত্যাদি। কুমিল্লার একজনের সঙ্গে দেখা। বললেন, বাপ-দাদার ভিটা ছিল বাঞ্ছারামপুরে। কোনো দিন যাওয়া হয়নি। ভাবছি একবার যাব। এভাবেই আছেন দিল্লির বাঙালিরা জীবনের জলছবিতে। স্মৃতিকে এড়াতে পারেন না। সব কিছু পিছনে ফেলে এসেও আবার হারিয়ে যান শেকড়ের গভীরতায়। হৃদয়ের রক্তক্ষরণে জমে থাকে জীবনের উচ্ছ্বাস। আবেগ আর বাস্তবতায় নীল পাথরের বন্ধন।

এর মধ্যে টেলিফোনে কথা হয় এম জে আকবরের সঙ্গে। এই উপ-মহাদেশের প্রখ্যাত সাংবাদিক। চমৎকার মনের অসাধারণ মানুষ। তিনি দিল্লিতে ছিলেন না। জয়পুরে ছিলেন ক্ষমতাসীন বিজেপির এই প্রধান মুখপাত্র। গত নির্বাচনের আগে আকবর বিজেপিতে যোগ দেন। ভারতের বর্তমান রাজনীতিতে এম জে আকবর এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরও ঘনিষ্ঠভাজন। ফোনে শুভেচ্ছা বিনিময় হলো তার সঙ্গে। বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়েও কথা হয় হালকা। কথায় কথায় আবারও বললেন, তোমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে আমাদের কোনো অবস্থান নেই। অর্থাৎ ভারত নাক গলাবে না কোনো কিছুতে। এর আগেও ঢাকা সফরকালে তিনি আমাকে এ কথাই বলেছিলেন। বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর সবচেয়ে বেশি খুশি হয়েছিল বাংলাদেশের বিএনপি-জামায়াত জোট। তাদের আশা ছিল, পরিবর্তনের ঢেউ খেলে যাবে ঢাকায়। কিন্তু দিল্লির মসনদ ও তাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি আমাদের মতো নয়। তাদের সরকার বদল হলেও পররাষ্ট্রনীতির হেরফের তেমন হয় না। এমনকি আন্তর্জাতিক ইস্যুতে ভারত সব সময় সতর্ক অবস্থানে থাকে। এখানে বিজেপি বা কংগ্রেস বড় বিষয় নয়। বিষয় অভ্যন্তরীণ পলিসির। বাংলাদেশ নিয়ে বিজেপির ২০০১ সালে দই ভেবে গোল খাওয়ার তিক্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে। বগুড়া ও চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়টি এখনো বিজেপির জন্য গলার কাঁটা। তাই এবার বিজেপি অনেক বেশি সতর্ক।

আমার কাছে মনে হয়, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোরও অতি বিদেশনির্ভরতারও কোনো যৌক্তিকতা নেই। কারণে-অকারণে আমাদের দলগুলো অভ্যন্তরীণ ইস্যু নিয়ে দ্বারস্থ হয় বিদেশিদের। বিএনপি কখনো অতি ভারতবিরোধী অবস্থান দেখায়, আবার কখনো দেখায় অতি ভারতপ্রীতি। ভারত আমাদের প্রতিবেশী দেশ। আমরা বন্ধু বদল করতে পারি। প্রতিবেশী বদল করতে পারি না। কিন্তু বন্ধুত্বের একটা সম্মানজনক সম্পর্ক থাকবে। সেটাই আমরা চাই। বাংলাদেশের নায্য দাবিগুলো পূরণ করতে হবে ভারতকে। সীমান্ত ও পানি সমস্যার সমাধান করতে হবে। বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে ভারত নিয়ে এক নীতি। আবার বিরোধী দলে থাকলে আরেক নীতি। বিএনপি চেয়ারপারসন দিল্লি গিয়ে লালগালিচা সংবর্ধনা নেন। বিশেষ বিমানে জয়পুর যান। আর ঢাকায় এসে তাদের রাষ্ট্রপতিকে অসম্মান করেন। এখানেই কূটনৈতিক শিষ্টাচারের অভাব বিএনপির। বুঝতে হবে ভারতীয় রাজনীতিবিদ ও ব্যুরোক্রেটরা সব সময় হিসাব-নিকাশ করে চলেন। শুধু পররাষ্ট্র নয়, তারা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে চলেন সতর্কতার সঙ্গে। এ প্রসঙ্গে আমার ভিন্ন এক অভিজ্ঞতা রয়েছে। ঘটনাটি ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী সালমান খুরশিদের। ২০১২ সালে মাত্র তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রীর দায়িত্ব পান। আমি তখন দিল্লিতে ছিলাম বিদেশি সাংবাদিকদের এক আন্তর্জাতিক সেমিনারে।

দিল্লির গুরগাঁও হোটেল টাইডানে ইন্ডিয়ান ওশান রিম অ্যাসোসিয়েশন ফর রিজিওনাল কো-অপারেশন এই সম্মেলনের আয়োজন করে। কংগ্রেস সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিসেবে সালমান খুরশিদ নতুন দায়িত্ব নিয়েছেন। দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেন দিল্লিতে। এরপর তিনি গুরগাঁওতে আসেন আমাদের সম্মেলনে। হোটেল টাইডানে সালমান খুরশিদ আমাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের আগে অংশ নেন ভারতীয় সাংবাদিকদের একটি ব্রিফিংয়ে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আকবর উদ্দিন আমাদেরকে বললেন, তোমরা ভারতীয় সাংবাদিকদের অনুষ্ঠানে থাকতে পারবে। তবে কোনো প্রশ্নোত্তরে অংশ নিতে পারবে না। শুনবে এবং দেখবে। কারণ তোমাদের সঙ্গে মন্ত্রী আলাদা কথা বলবেন এরপরই। আকবর উদ্দিন সংবাদ সম্মেলন পরিচালনা করছেন। ভারতীয় স্বাধীন মিডিয়াকে সামলানো নিয়ে দিল্লির সাংবাদিক মহলে তার সুনাম রয়েছে। আকবর নাম ধরে ধরে ভারতীয় বিভিন্ন পত্রিকা ও টিভি সাংবাদিকদের ফ্লোর দিচ্ছেন। তারা প্রশ্নবাণে জর্জরিত করছেন নতুন মন্ত্রীকে। এক সাংবাদিক বললেন, মি. সালমান, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী হওয়ার কোনো যোগ্যতা তোমার নেই। তুমি সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী ছিলে। রাহুল গান্ধীকে তোষামোদ করে আজ ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী। তোষামোদ করে মন্ত্রী হওয়া যায়। ভারতের মতো দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চালানো যায় না। তুমিই বল, কীভাবে এই মন্ত্রণালয় তুমি সামলাবে? তোমার কি সেই যোগ্যতা আছে? আমি নড়েচড়ে বসলাম। পাশে বসা ইরানি সাংবাদিক দাউদ আমার দিকে তাকিয়ে হাসল। ধরা পড়েছে মন্ত্রী! মনে মনে ভাবলাম, হয়তো চটে যাবেন মন্ত্রী। অথবা উত্তর দেবেন না। পরে আকবর উদ্দিনের ওপর এক হাত নেবেন। কিন্তু না, সালমান খুরশিদ ঠাণ্ডা মাথায় উত্তর শুরু করলেন। বললেন, ধন্যবাদ প্রশ্নের জন্য। আপনি ঠিকই বলেছেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আমার অভিজ্ঞতা নেই। কিন্তু ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পেশাদার কর্মকর্তার অভাব নেই। ভারতের নিজস্ব কূটনৈতিক নীতিমালা আছে। পেশাদার কর্মকর্তারা নীতিমালার ভিত্তিতে সারা দুনিয়াতে তাদের কার্যক্রম চালান। এর সঙ্গে যুক্ত হয় ক্ষমতাসীন দলের নির্বাচনের আগে দেওয়া অঙ্গীকার ও নীতিমালা। কর্মকর্তারা ভারতের স্বার্থবিরোধী কোনো অবস্থান নিলে অথবা আদর্শিক চিন্তার কোনো ব্যত্যয় ঘটলে তখন রাজনৈতিক সরকারের মন্ত্রী হিসেবে আমি যা করার তা-ই করব।

ভারতের নানা হিসাব-নিকাশ এমনই। তারা তাদের স্বার্থ আগে দেখে। তাই আমরাও দেখব আমাদের স্বার্থ। তবে পরীক্ষিত বন্ধু হিসেবে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ দমনে দুটি দেশকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। পাশাপাশি সীমান্ত সমস্যা, পানি বণ্টনের ন্যায্য হিস্যা নিয়ে স্পষ্ট অবস্থান আশা করব আমরা। কিন্তু আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সংকটের সমাধান আমাদেরকেই বের করতে হবে। এখানে অন্য কোনো দেশের নাক গলানোর কিছু নেই। আমরা জানি বাংলাদেশের রাজনীতি এক জটিল অংকে রয়েছে। একতরফা শাসনের কোনো সুযোগ কারও নেই। এ কারণে বাস্তবতায় ফিরে আসতে হবে রাজনৈতিক দলগুলোকে। ক্ষমতাসীন দলকে তাকাতে হবে জনগণের চিন্তা ও বাস্তবতার দিকে। অন্যদিকে বিএনপিকে বুঝতে হবে আসমান থেকে কেউ তাদের ক্ষমতায় বসাবে না। ক্ষমতার হিসাব তাদেরকেই বুঝে নিতে হবে। কল্পনার জগতে কিছু সম্ভব নয়।

আওয়ামী লীগ ক্ষমতার গত মেয়াদে পাঁচ বছর এক ধরনের ভুলের মাঝেই ছিল। এখন পরিস্থিতি বদল হয়েছে। আওয়ামী লীগে পরিবর্তনের ঢেউ লেগেছে। আন্তর্জানিক অঙ্গনে আওয়ামী লীগের রাজনীতি বদলে গেছে। বিশ্বের সবচেয়ে প্রবীণ রাজনীতিকের তালিকায় শেখ হাসিনার নাম শীর্ষে। ১৯৮১ সাল থেকে টানা রাজনীতি করছেন তিনি। প্রবীণ এই নেতা একক দক্ষতায় দল ও সরকারকে টিকিয়ে রেখেছেন। তাই শেখ হাসিনাই পারেন অনেক সংকটের সমাধান করতে। একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর একদিন কথা হচ্ছিল আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সঙ্গে। সুধা সদনের সেই আলাপচারিতার সময় আলাহ উদ্দিন নাসিমও ছিলেন। একপর্যায়ে শেখ হাসিনা বললেন, জীবন-মৃত্যুর আর পরোয়া নেই। তারা আমাকে মেরে ফেলতে চেয়েছে। কিন্তু আল্লাহপাক আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। মনে হয়, আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন এদেশের জন্য ভালো কিছু তিনি আমাকে দিয়ে করাবেন। আমি বাকি জীবন বাংলাদেশের জন্য ভালো কিছু করে যেতে চাই। শেখ হাসিনার সেই কথাগুলো এখনো আমার মনে পড়ে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীন করেছেন। তার কন্যা উন্নত সমৃদ্ধ এক বাংলাদেশ আমাদের উপহার দেবেন এটাই আশা করছি। আধুনিক সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠাতা লি কুয়ান একটি দেশকে বদলে দিয়েছেন। মাহাথির মর্যাদার আসনে নিয়েছেন মালয়েশিয়াকে। আমরা অর্থনৈতিক সমৃদ্ধ এক বাংলাদেশ দেখতে চাই। আর এর জন্য দরকার আইনের শাসন। দুর্নীতি ও মাদকমুক্ত সমাজ। শেখ হাসিনা উন্নয়নের পাশাপাশি এ বিষয়গুলোর দিকে নজর দেবেন। উন্নয়নের পাশাপাশি আইনের শাসন, দুর্নীতি ও মাদকমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠিত হলেই কেবল শেখ হাসিনার স্বপ্ন পূরণ সম্ভব।

বাস্তবেও বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে নতুন করে চিন্তা করতে হবে। সারা দুনিয়াতে রাজনীতি হচ্ছে অর্থনীতির বিকাশের জন্য। বাংলাদেশে এর বিপরীত। সব কিছু ধ্বংস হলে রাজনীতি কার জন্য? রাজনীতিকে তার মতো চলতে দিতে হবে। জোর করে কোনো কিছু হয় না। বিএনপিকে ক্ষমতায় আসতে হলে বাস্তবতায় থাকতে হবে। আত্দভোলা মানুষের গল্পের মতো হলে চলবে না। গল্পটা অনেক দিন আগে শোনা। এক আত্দভোলা যুবক বিয়ে করে হানিমুনে গেলেন কঙ্বাজার। হোটেলে উঠলেন। সন্ধ্যায় সমুদ্র স্নান করলেন। হঠাৎ তার মনে হলো তিনি কিছু একটা ফেলে এসেছেন। আসার সময় ভুল করে আনা হয়নি। কিন্তু কী ফেলে এলেন মনে করতে পারলেন না। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার সময় তার মনে পড়ল তিনি সব এনেছেন। শুধু ভুল করে রেখে এসেছেন স্ত্রীকে। কোনো কারণে স্ত্রীকে আনতে তার মনে ছিল না। ক্ষমতার রাজনীতি নিয়ে বিএনপির অবস্থান এখন অনেকটা তেমনই। গত নির্বাচনে বিএনপির ক্ষমতায় আসার সুযোগ ছিল। শুধু ভুল রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের কারণে তারা সব হারিয়েছে। এখন অপেক্ষা করতে হবে। সেই অপেক্ষা কত দিনের কেউ জানে না।

পাদটীকা : আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, বিএনপির মতো জনসম্পৃক্ত দলকে সরকার আন্ডারগ্রাউন্ডের চরমপন্থি দল হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে দেখাতে চায়। পাশাপাশি পোক্ত করতে চায় নিজেদের ক্ষমতা। তাই বিএনপিকে ক্ষমতার বাইরে রাখতে বিএনপির অভ্যন্তরে ঢুকিয়েছে সরকারি সংস্থাগুলোর লোকজনকে। যারা বিএনপিকে ভুল পথে ধাবিত করছে। জনগণ থেকে দূরে সরানোর জন্য সরকারি টোপে পা দিচ্ছে বারবার।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন