শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ মার্চ, ২০১৫

মোদি ভাবছেন না বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
মোদি ভাবছেন না বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে

দিল্লির আবহাওয়াটা এবার একটু অন্যরকম। দিনে গরম। রাতে শীত। ভোরে বসন্তের আবহাওয়া। এই মজার আবহাওয়াতে একদিনের জন্য গেলাম দিল্লি। এনডিটিভির সঙ্গে একটা কাজ ছিল। তারপর একাকী ঘোরাফেরা। সন্ধ্যা নামলেই দিল্লির সাংবাদিক বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা। শনিবার দুপুরে ঘুরতে ঘুরতে গেলাম করিমের বিরানী খেতে। আমার সঙ্গে ড্রাইভার প্রদীপ। বাড়ি মালদহে। দিল্লিতে ১৫ বছর গাড়ি চালায়। অলিগলি মুখস্থ। বাঙালি ছেলে বলে ওকে সঙ্গে রাখা। প্রদীপ বিয়ে করেছে দিল্লির মেয়েকে। কিন্তু দিল্লির মেয়ে এখন থাকে মালদহে। প্রদীপ মহাখুশি, কারণ দিল্লির মেয়েটি এখন বাংলা মুল্লুকে গিয়ে সময় দিচ্ছে শ্বশুর-শাশুড়িকে। প্রদীপ মাঝে মাঝে বাড়ি যায়। পরিবার-পরিজনের সঙ্গে সময় কাটিয়ে আবার ফিরে আসে। করিমের রেস্টুরেন্টে খাব শুনেই প্রদীপ বলল, গাড়ি বাইরে রাখতে হবে। গলিতে ঢুকবে না। আমি বললাম, চিন্তা নেই। চল আগে। দিল্লি জামে মসজিদের পাশেই করিমের রেস্টুরেন্ট। অনেকটা ঢাকার হাজির বিরানির মতো। আবার পুরান ঢাকার স্টার অথবা আল রাজ্জাকের ধাঁচেরও বলা যায়। এর আগে ২০০৪ সালে এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান ও আমি এসেছিলাম। এবার গিয়ে দেখি আরও জমজমাট। স্বর্ণকেশী বিদেশিনীরাও ভিড় জমিয়েছে নান রুটি, কাবাব আর চিকেন, মাটন বিরানি খেতে। আমি অর্ডার দিলাম মাটন বিরানি।

টানা দুই রাত, একদিন দিল্লি শহরে কেটেছে ঘুরেফিরে আড্ডা দিয়ে। আড্ডার মূল আয়োজক হলেন বাদলদা। সুভাষ চন্দ্র বাদল। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার দিল্লি প্রতিনিধি। সঙ্গে টেলিগ্রাফের সাংবাদিক বন্ধু জয়ন্ত রায় চৌধুরী। কথা ছিল বসব দিল্লি প্রেসক্লাবে। বাদলদা বললেন, আমি আর জয়ন্ত আছি। তুমি চলে এসো চিত্তরঞ্জন পার্কে। দিল্লির বাঙালিদের আখড়া বলা হয় এই এলাকাকে। এই এলাকার বাসিন্দাদের বড় অংশ বাংলাদেশ থেকে গিয়ে বসত গড়েছেন '৪৭ সালের আগে-পরে। তবে এখনো তাদের মন পড়ে আছে এই দেশে। কথায় কথায় বলেও দেন তারা। বাপ-দাদার ভিটার স্মৃতিচারণ করেন প্রবীণরা। নবীনদের আগ্রহ কম। তবে প্রবীণদেরকে এড়াতে পারেন না। তাই সিআর পার্কের বাড়িগুলোর নাম এখনো বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকার নামে। হাঁটলেই দেখবেন বাংলায় লেখা- ইছামতি ভবন, বিক্রমপুর হাউস, ফরিদপুর ভবন ইত্যাদি। কুমিল্লার একজনের সঙ্গে দেখা। বললেন, বাপ-দাদার ভিটা ছিল বাঞ্ছারামপুরে। কোনো দিন যাওয়া হয়নি। ভাবছি একবার যাব। এভাবেই আছেন দিল্লির বাঙালিরা জীবনের জলছবিতে। স্মৃতিকে এড়াতে পারেন না। সব কিছু পিছনে ফেলে এসেও আবার হারিয়ে যান শেকড়ের গভীরতায়। হৃদয়ের রক্তক্ষরণে জমে থাকে জীবনের উচ্ছ্বাস। আবেগ আর বাস্তবতায় নীল পাথরের বন্ধন।

এর মধ্যে টেলিফোনে কথা হয় এম জে আকবরের সঙ্গে। এই উপ-মহাদেশের প্রখ্যাত সাংবাদিক। চমৎকার মনের অসাধারণ মানুষ। তিনি দিল্লিতে ছিলেন না। জয়পুরে ছিলেন ক্ষমতাসীন বিজেপির এই প্রধান মুখপাত্র। গত নির্বাচনের আগে আকবর বিজেপিতে যোগ দেন। ভারতের বর্তমান রাজনীতিতে এম জে আকবর এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরও ঘনিষ্ঠভাজন। ফোনে শুভেচ্ছা বিনিময় হলো তার সঙ্গে। বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়েও কথা হয় হালকা। কথায় কথায় আবারও বললেন, তোমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে আমাদের কোনো অবস্থান নেই। অর্থাৎ ভারত নাক গলাবে না কোনো কিছুতে। এর আগেও ঢাকা সফরকালে তিনি আমাকে এ কথাই বলেছিলেন। বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর সবচেয়ে বেশি খুশি হয়েছিল বাংলাদেশের বিএনপি-জামায়াত জোট। তাদের আশা ছিল, পরিবর্তনের ঢেউ খেলে যাবে ঢাকায়। কিন্তু দিল্লির মসনদ ও তাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি আমাদের মতো নয়। তাদের সরকার বদল হলেও পররাষ্ট্রনীতির হেরফের তেমন হয় না। এমনকি আন্তর্জাতিক ইস্যুতে ভারত সব সময় সতর্ক অবস্থানে থাকে। এখানে বিজেপি বা কংগ্রেস বড় বিষয় নয়। বিষয় অভ্যন্তরীণ পলিসির। বাংলাদেশ নিয়ে বিজেপির ২০০১ সালে দই ভেবে গোল খাওয়ার তিক্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে। বগুড়া ও চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়টি এখনো বিজেপির জন্য গলার কাঁটা। তাই এবার বিজেপি অনেক বেশি সতর্ক।

আমার কাছে মনে হয়, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোরও অতি বিদেশনির্ভরতারও কোনো যৌক্তিকতা নেই। কারণে-অকারণে আমাদের দলগুলো অভ্যন্তরীণ ইস্যু নিয়ে দ্বারস্থ হয় বিদেশিদের। বিএনপি কখনো অতি ভারতবিরোধী অবস্থান দেখায়, আবার কখনো দেখায় অতি ভারতপ্রীতি। ভারত আমাদের প্রতিবেশী দেশ। আমরা বন্ধু বদল করতে পারি। প্রতিবেশী বদল করতে পারি না। কিন্তু বন্ধুত্বের একটা সম্মানজনক সম্পর্ক থাকবে। সেটাই আমরা চাই। বাংলাদেশের নায্য দাবিগুলো পূরণ করতে হবে ভারতকে। সীমান্ত ও পানি সমস্যার সমাধান করতে হবে। বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে ভারত নিয়ে এক নীতি। আবার বিরোধী দলে থাকলে আরেক নীতি। বিএনপি চেয়ারপারসন দিল্লি গিয়ে লালগালিচা সংবর্ধনা নেন। বিশেষ বিমানে জয়পুর যান। আর ঢাকায় এসে তাদের রাষ্ট্রপতিকে অসম্মান করেন। এখানেই কূটনৈতিক শিষ্টাচারের অভাব বিএনপির। বুঝতে হবে ভারতীয় রাজনীতিবিদ ও ব্যুরোক্রেটরা সব সময় হিসাব-নিকাশ করে চলেন। শুধু পররাষ্ট্র নয়, তারা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে চলেন সতর্কতার সঙ্গে। এ প্রসঙ্গে আমার ভিন্ন এক অভিজ্ঞতা রয়েছে। ঘটনাটি ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী সালমান খুরশিদের। ২০১২ সালে মাত্র তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রীর দায়িত্ব পান। আমি তখন দিল্লিতে ছিলাম বিদেশি সাংবাদিকদের এক আন্তর্জাতিক সেমিনারে।

দিল্লির গুরগাঁও হোটেল টাইডানে ইন্ডিয়ান ওশান রিম অ্যাসোসিয়েশন ফর রিজিওনাল কো-অপারেশন এই সম্মেলনের আয়োজন করে। কংগ্রেস সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিসেবে সালমান খুরশিদ নতুন দায়িত্ব নিয়েছেন। দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেন দিল্লিতে। এরপর তিনি গুরগাঁওতে আসেন আমাদের সম্মেলনে। হোটেল টাইডানে সালমান খুরশিদ আমাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের আগে অংশ নেন ভারতীয় সাংবাদিকদের একটি ব্রিফিংয়ে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আকবর উদ্দিন আমাদেরকে বললেন, তোমরা ভারতীয় সাংবাদিকদের অনুষ্ঠানে থাকতে পারবে। তবে কোনো প্রশ্নোত্তরে অংশ নিতে পারবে না। শুনবে এবং দেখবে। কারণ তোমাদের সঙ্গে মন্ত্রী আলাদা কথা বলবেন এরপরই। আকবর উদ্দিন সংবাদ সম্মেলন পরিচালনা করছেন। ভারতীয় স্বাধীন মিডিয়াকে সামলানো নিয়ে দিল্লির সাংবাদিক মহলে তার সুনাম রয়েছে। আকবর নাম ধরে ধরে ভারতীয় বিভিন্ন পত্রিকা ও টিভি সাংবাদিকদের ফ্লোর দিচ্ছেন। তারা প্রশ্নবাণে জর্জরিত করছেন নতুন মন্ত্রীকে। এক সাংবাদিক বললেন, মি. সালমান, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী হওয়ার কোনো যোগ্যতা তোমার নেই। তুমি সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী ছিলে। রাহুল গান্ধীকে তোষামোদ করে আজ ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী। তোষামোদ করে মন্ত্রী হওয়া যায়। ভারতের মতো দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চালানো যায় না। তুমিই বল, কীভাবে এই মন্ত্রণালয় তুমি সামলাবে? তোমার কি সেই যোগ্যতা আছে? আমি নড়েচড়ে বসলাম। পাশে বসা ইরানি সাংবাদিক দাউদ আমার দিকে তাকিয়ে হাসল। ধরা পড়েছে মন্ত্রী! মনে মনে ভাবলাম, হয়তো চটে যাবেন মন্ত্রী। অথবা উত্তর দেবেন না। পরে আকবর উদ্দিনের ওপর এক হাত নেবেন। কিন্তু না, সালমান খুরশিদ ঠাণ্ডা মাথায় উত্তর শুরু করলেন। বললেন, ধন্যবাদ প্রশ্নের জন্য। আপনি ঠিকই বলেছেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আমার অভিজ্ঞতা নেই। কিন্তু ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পেশাদার কর্মকর্তার অভাব নেই। ভারতের নিজস্ব কূটনৈতিক নীতিমালা আছে। পেশাদার কর্মকর্তারা নীতিমালার ভিত্তিতে সারা দুনিয়াতে তাদের কার্যক্রম চালান। এর সঙ্গে যুক্ত হয় ক্ষমতাসীন দলের নির্বাচনের আগে দেওয়া অঙ্গীকার ও নীতিমালা। কর্মকর্তারা ভারতের স্বার্থবিরোধী কোনো অবস্থান নিলে অথবা আদর্শিক চিন্তার কোনো ব্যত্যয় ঘটলে তখন রাজনৈতিক সরকারের মন্ত্রী হিসেবে আমি যা করার তা-ই করব।

ভারতের নানা হিসাব-নিকাশ এমনই। তারা তাদের স্বার্থ আগে দেখে। তাই আমরাও দেখব আমাদের স্বার্থ। তবে পরীক্ষিত বন্ধু হিসেবে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ দমনে দুটি দেশকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। পাশাপাশি সীমান্ত সমস্যা, পানি বণ্টনের ন্যায্য হিস্যা নিয়ে স্পষ্ট অবস্থান আশা করব আমরা। কিন্তু আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সংকটের সমাধান আমাদেরকেই বের করতে হবে। এখানে অন্য কোনো দেশের নাক গলানোর কিছু নেই। আমরা জানি বাংলাদেশের রাজনীতি এক জটিল অংকে রয়েছে। একতরফা শাসনের কোনো সুযোগ কারও নেই। এ কারণে বাস্তবতায় ফিরে আসতে হবে রাজনৈতিক দলগুলোকে। ক্ষমতাসীন দলকে তাকাতে হবে জনগণের চিন্তা ও বাস্তবতার দিকে। অন্যদিকে বিএনপিকে বুঝতে হবে আসমান থেকে কেউ তাদের ক্ষমতায় বসাবে না। ক্ষমতার হিসাব তাদেরকেই বুঝে নিতে হবে। কল্পনার জগতে কিছু সম্ভব নয়।

আওয়ামী লীগ ক্ষমতার গত মেয়াদে পাঁচ বছর এক ধরনের ভুলের মাঝেই ছিল। এখন পরিস্থিতি বদল হয়েছে। আওয়ামী লীগে পরিবর্তনের ঢেউ লেগেছে। আন্তর্জানিক অঙ্গনে আওয়ামী লীগের রাজনীতি বদলে গেছে। বিশ্বের সবচেয়ে প্রবীণ রাজনীতিকের তালিকায় শেখ হাসিনার নাম শীর্ষে। ১৯৮১ সাল থেকে টানা রাজনীতি করছেন তিনি। প্রবীণ এই নেতা একক দক্ষতায় দল ও সরকারকে টিকিয়ে রেখেছেন। তাই শেখ হাসিনাই পারেন অনেক সংকটের সমাধান করতে। একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর একদিন কথা হচ্ছিল আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সঙ্গে। সুধা সদনের সেই আলাপচারিতার সময় আলাহ উদ্দিন নাসিমও ছিলেন। একপর্যায়ে শেখ হাসিনা বললেন, জীবন-মৃত্যুর আর পরোয়া নেই। তারা আমাকে মেরে ফেলতে চেয়েছে। কিন্তু আল্লাহপাক আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। মনে হয়, আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন এদেশের জন্য ভালো কিছু তিনি আমাকে দিয়ে করাবেন। আমি বাকি জীবন বাংলাদেশের জন্য ভালো কিছু করে যেতে চাই। শেখ হাসিনার সেই কথাগুলো এখনো আমার মনে পড়ে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীন করেছেন। তার কন্যা উন্নত সমৃদ্ধ এক বাংলাদেশ আমাদের উপহার দেবেন এটাই আশা করছি। আধুনিক সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠাতা লি কুয়ান একটি দেশকে বদলে দিয়েছেন। মাহাথির মর্যাদার আসনে নিয়েছেন মালয়েশিয়াকে। আমরা অর্থনৈতিক সমৃদ্ধ এক বাংলাদেশ দেখতে চাই। আর এর জন্য দরকার আইনের শাসন। দুর্নীতি ও মাদকমুক্ত সমাজ। শেখ হাসিনা উন্নয়নের পাশাপাশি এ বিষয়গুলোর দিকে নজর দেবেন। উন্নয়নের পাশাপাশি আইনের শাসন, দুর্নীতি ও মাদকমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠিত হলেই কেবল শেখ হাসিনার স্বপ্ন পূরণ সম্ভব।

বাস্তবেও বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে নতুন করে চিন্তা করতে হবে। সারা দুনিয়াতে রাজনীতি হচ্ছে অর্থনীতির বিকাশের জন্য। বাংলাদেশে এর বিপরীত। সব কিছু ধ্বংস হলে রাজনীতি কার জন্য? রাজনীতিকে তার মতো চলতে দিতে হবে। জোর করে কোনো কিছু হয় না। বিএনপিকে ক্ষমতায় আসতে হলে বাস্তবতায় থাকতে হবে। আত্দভোলা মানুষের গল্পের মতো হলে চলবে না। গল্পটা অনেক দিন আগে শোনা। এক আত্দভোলা যুবক বিয়ে করে হানিমুনে গেলেন কঙ্বাজার। হোটেলে উঠলেন। সন্ধ্যায় সমুদ্র স্নান করলেন। হঠাৎ তার মনে হলো তিনি কিছু একটা ফেলে এসেছেন। আসার সময় ভুল করে আনা হয়নি। কিন্তু কী ফেলে এলেন মনে করতে পারলেন না। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার সময় তার মনে পড়ল তিনি সব এনেছেন। শুধু ভুল করে রেখে এসেছেন স্ত্রীকে। কোনো কারণে স্ত্রীকে আনতে তার মনে ছিল না। ক্ষমতার রাজনীতি নিয়ে বিএনপির অবস্থান এখন অনেকটা তেমনই। গত নির্বাচনে বিএনপির ক্ষমতায় আসার সুযোগ ছিল। শুধু ভুল রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের কারণে তারা সব হারিয়েছে। এখন অপেক্ষা করতে হবে। সেই অপেক্ষা কত দিনের কেউ জানে না।

পাদটীকা : আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, বিএনপির মতো জনসম্পৃক্ত দলকে সরকার আন্ডারগ্রাউন্ডের চরমপন্থি দল হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে দেখাতে চায়। পাশাপাশি পোক্ত করতে চায় নিজেদের ক্ষমতা। তাই বিএনপিকে ক্ষমতার বাইরে রাখতে বিএনপির অভ্যন্তরে ঢুকিয়েছে সরকারি সংস্থাগুলোর লোকজনকে। যারা বিএনপিকে ভুল পথে ধাবিত করছে। জনগণ থেকে দূরে সরানোর জন্য সরকারি টোপে পা দিচ্ছে বারবার।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা
৩২ বছর পর হতে যাচ্ছে জাকসু নির্বাচন, তারিখ ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন