শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০১৫

স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে?

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে?

স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে? কী পার্থক্য হতো যদি পাকিস্তানের সঙ্গে থেকে যেতাম? পাকিস্তানের শাসকরা যেভাবে শোষণ করতো আমাদের, ঠিক সেভাবেই শোষণ করছে আমাদের বাঙালি শাসকরা। শাসকের ভাষা বদলেছে, কিন্তু চরিত্র বদলায়নি। একাত্তরে পাক আর্মিরা আমার বাবাকে মেরেছে, আমাদের বাড়ির সোনাদানা, টাকা পয়সা, লুট করেছে। 'পাঞ্জাবি' আর 'বিহারি'দের হাত থেকে রক্ষা পেতে গহীন গ্রামের ভেতর অচেনা লোকদের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছি। গরুর বা মোষের গাড়ি চড়ে রাতের অন্ধকারে এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে যেতাম। গ্রামের ওইসব বাড়িতে অন্ধকারে গা ঢেকে মুক্তিযোদ্ধারা খাবার খেতে আসতো, ওরা যখন খেতো, আমি ঘুম থেকে উঠে ওদের মুগ্ধ চোখে দেখতাম। দাপুনিয়া গ্রামের এক বাড়িতে আমরা নভেম্বর আর ডিসেম্বর মাসে ছিলাম, সে বাড়ি ছিল আমার মামার বন্ধুর বাড়ি। আমার মামা আর তার বন্ধু দু'জনই মুক্তিযোদ্ধা ছিল। যে ঘরটায় আমরা ঘুমোতাম, সেই ঘরের মেঝেয় খড় পাতা থাকতো, যে খড়ের ওপর আমাদের বিছানা পাতা হতো। সেই খড়ের নিচে একদিন দুটো বন্দুক দেখেছিলাম। মা বলতো, বন্দুক দেখে ভয় পাওয়ার কিছু নেই, ওই বন্দুক আমাদের দেশকে স্বাধীন করবে, আমাদের ঘরে ফেরাবে, আমাদের কষ্টের দিন ফুরোবে।

দেশ স্বাধীন হলে কী কী হবে মা আমাকে কোলে নিয়ে বলতো। যা বলতো তার সারাংশটা এমন, সামনে আমাদের খুব সুখের শান্তির দিন, খুব আনন্দের দিন, খুব নিরাপত্তার দিন। এতকাল তো উর্দুভাষীরা হাজার মাইল দূর থেকে এসে আমাদের ওপর খবরদারি করতো। সেই পরাধীন দিন এখন শেষ হওয়ার পথে। এখন থেকে দেশ চালাবে আমাদের নিজেদের লোক। আমাদের কেউ আর মারবে না, কেউ আমাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেবে না, আমাদের টাকা পয়সা কেউ লুট করবে না, আমাদের মেয়েদের কেউ ঘর থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাবে না, ধর্ষণ করবে না। যা কিছু আমাদের, তা এখন থেকে আমাদেরই থাকবে। যেসব অধিকার থেকে আমাদের এতকাল বঞ্চিত করা হতো, সেসব অধিকার আমরা ফিরে পাবো। আমরা বাকস্বাধীনতা পাবো, মাছে ভাতে বেঁচে থাকার স্বাধীনতা পাবো, আমরা শিক্ষা স্বাস্থ্য পাবো। সবচেয়ে বড় যে জিনিসটা পাবো, সেটা নিরাপত্তা।

অবশ্য দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমরা হাড়ে হাড়ে টের পাই আমরা যা পাবো বলে ভেবেছিলাম, তার প্রায় কিছুই আমাদের পাওয়া হয়নি। আমার দাদাকে খামোকা রক্ষী বাহিনী ধরে নিয়ে পেটালো। এক ঘুষখোর ম্যাজিস্ট্রেট আমার বাবাকে জেলে ভরলো। ঘুষখোরটাকে বাবা একদিন ধমকেছিল, সেটিরই শোধ সে নিয়েছে। অরাজকতা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে দেশে। শাসকদের একের পর এক খুন করে দেশ দখল করে দেশেরই মানুষ। অচিরে ভালো একটা সেক্যুলার-সংবিধানকে নষ্ট করে দেওয়া হয়। কিছু দেশদ্রোহী মৌলবাদীকে খুশি করার জন্য আমদানি করা হয় রাষ্ট্রধর্ম, বহু ধর্মের দেশে একটা নির্দিষ্ট ধর্মকে রাষ্ট্রধর্ম করে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাহীনতা বাড়িয়ে তোলা হয়।

পাকিস্তানের নাগপাশ থেকে মুক্ত হয়েছে দেশ। ধর্মের ভিত্তিতে ভারতবর্ষ দেশ ভাগ করেছিলো ১৯৪৭ সালে। আর একাত্তরে ভাষার ভিত্তিতে হয়েছে দেশ ভাগ। ধর্মের ভিত্তিতে ভাগ হওয়ার চেয়ে ভাষার ভিত্তিতে ভাগ হওয়া ঢের ভালো। এ নিয়ে গর্ব করি, কিন্তু দেশের ভেতর তো লুকিয়ে থাকে আরও এক দেশভাগ। তুমি হিন্দু, আমি মুসলমান। তোমার ধর্ম আমার ধর্ম আলাদা। তুমি চলে যাবে, আমি থাকবো।

দু'দিন আগে নতুন প্রজন্মের ক'জন প্রগতিশীল ছেলেমেয়ের দিকে প্রশ্ন ছুড়েছিলাম, স্বাধীনতা বলতে ওরা কী বোঝে, স্বাধীনতা ওদের কী দিয়েছে, স্বাধীন দেশটি সম্পর্কে ওদের কী মত। ওরা কী বললো শুনুন।

১. স্বাধীনতা আমাদের স্বাধীনতা নামক শব্দের ডিম দিয়েছে। ২. দু'লক্ষ মা বোন তাদের ইজ্জত দিয়ে বাংলাদেশের পুরুষদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। এই দেশে স্বাধীনতা শুধু পুরুষগুলোর জন্য। ৩. স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে? স্বাধীনতা এই শব্দটা ছাড়া কিছুই দিতে পারেনি। ৪. বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে পার্কের প্রেমিক প্রেমিকা ধরে জেল জরিমানা করা। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে তোমাকে নির্বাসিত করা। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে চাপাতির কোপে মুক্তচিন্তক হত্যা করা। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে গণতন্ত্রের নামে মাসের পর মাস পেট্রোল বোমা মেরে মানুষ পোড়ানো। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে সংসদে বাসে নারীর সংরক্ষিত আসন। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে মেয়েদের বিয়ের বয়স ১৬ করা। ফেসবুকে হত্যার হুমকি দেওয়ার পরও গ্রেফতার না হওয়া। ৫. বিচারবহির্ভূত হত্যা হয়। মানুষ গুম হয়। লতিফ সিদ্দিকীর জেল হয়। ৬. এখনো রাত ৮টার পর বাইরে বের হতে পারি না পুরুষগুলোর জন্য। দিনেও সেইফ না। ৭. নয় মাস যুদ্ধ করে পরাধীনতা কিনেছি স্বাধীনতার নামে। ৮. পেট্রোল বোমায় পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়ার স্বাধীনতা দিয়েছে। ৯. কথা বলার স্বাধীনতা নেই। ধর্ম পালন না পালনের স্বাধীনতা নেই। গণতন্ত্র বলতে কিছু নেই। ১০. নারীরা আদৌ কোন স্বাধীনতা পায়নি। ১১. বিরোধী দল কথা বলতে পারে না এখানে।

১২. বিরোধী দল কথা বলা মানে শিবির কথা বলা, আর শিবির কথা বলা মানে সবার কথা বলা বন্ধ হয়ে যাওয়া। ১৩. বিরোধী আর সরকারি বলে কথা নয়, পুরুষতন্ত্র আর ধর্মের বিপরীতে গেলে কারো রক্ষা নেই। ১৪. গণজাগরণ মঞ্চকেও সরকার অত্যাচার করছে, এগুলো স্বাধীনতা? সরকারের বিরুদ্ধে যায় এমন কোন দাবি নিয়ে রাস্তায় নামা যায় না। ১৫. পাকিস্তান থেকে মুক্তি? মুক্তি পেয়ে কী হয়েছে? এখন রাস্তাঘাটে যেখানে সেখানে বোমা, জীবনের নিরাপত্তা নেই, দেশ তো পাকিস্তানই হচ্ছে। ১৬. স্বাধীনতার সাইন লাগিয়ে রেখেছে শুধু। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বেচছে। ১৭. স্বাধীনতা শুধু ডিসেম্বর আর মার্চ মাসে বিক্রি হয় বাংলাদেশে। ১৮. স্বাধীনতা মানে মঞ্চে মঞ্চে বক্তৃতা। ১৯. নারী স্বাধীনতার কথা বলার অপরাধে তসলিমা নাসরিন আজ নির্বাসিত। এই দেশে স্বাধীনতা চাওয়া, স্বাধীনতার কথা বলা খুন করার চেয়েও বড় অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়। ২০. মুক্তচিন্তকদের শাস্তি দেওয়ার জন্য জারি হয়েছে ৫৭ ধারা। ২১. শফির তের দফা দেওয়ার স্বাধীনতা আছে, কিন্তু আমাদের কোন দফা তো দূরে থাক, ব্যক্তি স্বাধীনতা টুকুই নেই। ২২. প্যারালাললি এতোগুলো শিক্ষাব্যবস্থার কোনো দরকার নেই, একই পরিবারের তিন সন্তান তিন দিকে গেলে তিন রকমের মানসিকতা তৈরি হওয়াটাই স্বাভাবিক, আমাদের মূলত একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা দরকার। ২৩. কলেজে ভর্তির সময় দেখলাম সব কলেজে মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীদের জয়জয়কার। আমাদের কলেজে এক মাদ্রাসার পাবলিক আছে, সে বলল, তাদের নাকি পরীক্ষা হয়, দেখে দেখে লেখে। আর তাদের বেশি বেশি নাম্বার দেয়া হয় যাতে ভালো কলেজগুলোতে সব মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীরাই টেকে। ওরা সাইন্সে পড়ে অথচ ওদের সাইন্সের সাবজেক্টস সব পড়তে হয় না। ফিজিক্স ক্যামিস্ট্রি মেথ বায়োলজি এর মধ্যে যে কোনো তিনটা ওরা পড়ে... আর আমাদের সব পড়তে হয়। ওদের বই আলাদা। ওদের মেথ বই আমাদের বইয়ের অর্ধেক।

মনে মনে ভাবছিলাম, দেশের স্বাধীনতা আমাকে কী দিয়েছে। নারী হয়ে জন্মেছি বলে ঘরে বাইরে চরম অনিশ্চয়তা আর নিরাপত্তাহীনতা দিয়েছে, দেশের নারীবিরোধী আইন আমাকে ঠকিয়েছে, কেড়ে নিয়েছে আমার বাকস্বাধীনতা, আমাকে আমার দেশ থেকে তাড়িয়েছে আমার দেশ। দেশ আমাকে এক-জীবন-নির্বাসন উপহার দিয়েছে। স্বাধীনতা আমার দেশে বাস করার স্বাধীনতা হরণ করেছে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন