শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০১৫

স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে?

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে?

স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে? কী পার্থক্য হতো যদি পাকিস্তানের সঙ্গে থেকে যেতাম? পাকিস্তানের শাসকরা যেভাবে শোষণ করতো আমাদের, ঠিক সেভাবেই শোষণ করছে আমাদের বাঙালি শাসকরা। শাসকের ভাষা বদলেছে, কিন্তু চরিত্র বদলায়নি। একাত্তরে পাক আর্মিরা আমার বাবাকে মেরেছে, আমাদের বাড়ির সোনাদানা, টাকা পয়সা, লুট করেছে। 'পাঞ্জাবি' আর 'বিহারি'দের হাত থেকে রক্ষা পেতে গহীন গ্রামের ভেতর অচেনা লোকদের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছি। গরুর বা মোষের গাড়ি চড়ে রাতের অন্ধকারে এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে যেতাম। গ্রামের ওইসব বাড়িতে অন্ধকারে গা ঢেকে মুক্তিযোদ্ধারা খাবার খেতে আসতো, ওরা যখন খেতো, আমি ঘুম থেকে উঠে ওদের মুগ্ধ চোখে দেখতাম। দাপুনিয়া গ্রামের এক বাড়িতে আমরা নভেম্বর আর ডিসেম্বর মাসে ছিলাম, সে বাড়ি ছিল আমার মামার বন্ধুর বাড়ি। আমার মামা আর তার বন্ধু দু'জনই মুক্তিযোদ্ধা ছিল। যে ঘরটায় আমরা ঘুমোতাম, সেই ঘরের মেঝেয় খড় পাতা থাকতো, যে খড়ের ওপর আমাদের বিছানা পাতা হতো। সেই খড়ের নিচে একদিন দুটো বন্দুক দেখেছিলাম। মা বলতো, বন্দুক দেখে ভয় পাওয়ার কিছু নেই, ওই বন্দুক আমাদের দেশকে স্বাধীন করবে, আমাদের ঘরে ফেরাবে, আমাদের কষ্টের দিন ফুরোবে।

দেশ স্বাধীন হলে কী কী হবে মা আমাকে কোলে নিয়ে বলতো। যা বলতো তার সারাংশটা এমন, সামনে আমাদের খুব সুখের শান্তির দিন, খুব আনন্দের দিন, খুব নিরাপত্তার দিন। এতকাল তো উর্দুভাষীরা হাজার মাইল দূর থেকে এসে আমাদের ওপর খবরদারি করতো। সেই পরাধীন দিন এখন শেষ হওয়ার পথে। এখন থেকে দেশ চালাবে আমাদের নিজেদের লোক। আমাদের কেউ আর মারবে না, কেউ আমাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেবে না, আমাদের টাকা পয়সা কেউ লুট করবে না, আমাদের মেয়েদের কেউ ঘর থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাবে না, ধর্ষণ করবে না। যা কিছু আমাদের, তা এখন থেকে আমাদেরই থাকবে। যেসব অধিকার থেকে আমাদের এতকাল বঞ্চিত করা হতো, সেসব অধিকার আমরা ফিরে পাবো। আমরা বাকস্বাধীনতা পাবো, মাছে ভাতে বেঁচে থাকার স্বাধীনতা পাবো, আমরা শিক্ষা স্বাস্থ্য পাবো। সবচেয়ে বড় যে জিনিসটা পাবো, সেটা নিরাপত্তা।

অবশ্য দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমরা হাড়ে হাড়ে টের পাই আমরা যা পাবো বলে ভেবেছিলাম, তার প্রায় কিছুই আমাদের পাওয়া হয়নি। আমার দাদাকে খামোকা রক্ষী বাহিনী ধরে নিয়ে পেটালো। এক ঘুষখোর ম্যাজিস্ট্রেট আমার বাবাকে জেলে ভরলো। ঘুষখোরটাকে বাবা একদিন ধমকেছিল, সেটিরই শোধ সে নিয়েছে। অরাজকতা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে দেশে। শাসকদের একের পর এক খুন করে দেশ দখল করে দেশেরই মানুষ। অচিরে ভালো একটা সেক্যুলার-সংবিধানকে নষ্ট করে দেওয়া হয়। কিছু দেশদ্রোহী মৌলবাদীকে খুশি করার জন্য আমদানি করা হয় রাষ্ট্রধর্ম, বহু ধর্মের দেশে একটা নির্দিষ্ট ধর্মকে রাষ্ট্রধর্ম করে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাহীনতা বাড়িয়ে তোলা হয়।

পাকিস্তানের নাগপাশ থেকে মুক্ত হয়েছে দেশ। ধর্মের ভিত্তিতে ভারতবর্ষ দেশ ভাগ করেছিলো ১৯৪৭ সালে। আর একাত্তরে ভাষার ভিত্তিতে হয়েছে দেশ ভাগ। ধর্মের ভিত্তিতে ভাগ হওয়ার চেয়ে ভাষার ভিত্তিতে ভাগ হওয়া ঢের ভালো। এ নিয়ে গর্ব করি, কিন্তু দেশের ভেতর তো লুকিয়ে থাকে আরও এক দেশভাগ। তুমি হিন্দু, আমি মুসলমান। তোমার ধর্ম আমার ধর্ম আলাদা। তুমি চলে যাবে, আমি থাকবো।

দু'দিন আগে নতুন প্রজন্মের ক'জন প্রগতিশীল ছেলেমেয়ের দিকে প্রশ্ন ছুড়েছিলাম, স্বাধীনতা বলতে ওরা কী বোঝে, স্বাধীনতা ওদের কী দিয়েছে, স্বাধীন দেশটি সম্পর্কে ওদের কী মত। ওরা কী বললো শুনুন।

১. স্বাধীনতা আমাদের স্বাধীনতা নামক শব্দের ডিম দিয়েছে। ২. দু'লক্ষ মা বোন তাদের ইজ্জত দিয়ে বাংলাদেশের পুরুষদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। এই দেশে স্বাধীনতা শুধু পুরুষগুলোর জন্য। ৩. স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে? স্বাধীনতা এই শব্দটা ছাড়া কিছুই দিতে পারেনি। ৪. বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে পার্কের প্রেমিক প্রেমিকা ধরে জেল জরিমানা করা। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে তোমাকে নির্বাসিত করা। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে চাপাতির কোপে মুক্তচিন্তক হত্যা করা। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে গণতন্ত্রের নামে মাসের পর মাস পেট্রোল বোমা মেরে মানুষ পোড়ানো। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে সংসদে বাসে নারীর সংরক্ষিত আসন। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে মেয়েদের বিয়ের বয়স ১৬ করা। ফেসবুকে হত্যার হুমকি দেওয়ার পরও গ্রেফতার না হওয়া। ৫. বিচারবহির্ভূত হত্যা হয়। মানুষ গুম হয়। লতিফ সিদ্দিকীর জেল হয়। ৬. এখনো রাত ৮টার পর বাইরে বের হতে পারি না পুরুষগুলোর জন্য। দিনেও সেইফ না। ৭. নয় মাস যুদ্ধ করে পরাধীনতা কিনেছি স্বাধীনতার নামে। ৮. পেট্রোল বোমায় পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়ার স্বাধীনতা দিয়েছে। ৯. কথা বলার স্বাধীনতা নেই। ধর্ম পালন না পালনের স্বাধীনতা নেই। গণতন্ত্র বলতে কিছু নেই। ১০. নারীরা আদৌ কোন স্বাধীনতা পায়নি। ১১. বিরোধী দল কথা বলতে পারে না এখানে।

১২. বিরোধী দল কথা বলা মানে শিবির কথা বলা, আর শিবির কথা বলা মানে সবার কথা বলা বন্ধ হয়ে যাওয়া। ১৩. বিরোধী আর সরকারি বলে কথা নয়, পুরুষতন্ত্র আর ধর্মের বিপরীতে গেলে কারো রক্ষা নেই। ১৪. গণজাগরণ মঞ্চকেও সরকার অত্যাচার করছে, এগুলো স্বাধীনতা? সরকারের বিরুদ্ধে যায় এমন কোন দাবি নিয়ে রাস্তায় নামা যায় না। ১৫. পাকিস্তান থেকে মুক্তি? মুক্তি পেয়ে কী হয়েছে? এখন রাস্তাঘাটে যেখানে সেখানে বোমা, জীবনের নিরাপত্তা নেই, দেশ তো পাকিস্তানই হচ্ছে। ১৬. স্বাধীনতার সাইন লাগিয়ে রেখেছে শুধু। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বেচছে। ১৭. স্বাধীনতা শুধু ডিসেম্বর আর মার্চ মাসে বিক্রি হয় বাংলাদেশে। ১৮. স্বাধীনতা মানে মঞ্চে মঞ্চে বক্তৃতা। ১৯. নারী স্বাধীনতার কথা বলার অপরাধে তসলিমা নাসরিন আজ নির্বাসিত। এই দেশে স্বাধীনতা চাওয়া, স্বাধীনতার কথা বলা খুন করার চেয়েও বড় অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়। ২০. মুক্তচিন্তকদের শাস্তি দেওয়ার জন্য জারি হয়েছে ৫৭ ধারা। ২১. শফির তের দফা দেওয়ার স্বাধীনতা আছে, কিন্তু আমাদের কোন দফা তো দূরে থাক, ব্যক্তি স্বাধীনতা টুকুই নেই। ২২. প্যারালাললি এতোগুলো শিক্ষাব্যবস্থার কোনো দরকার নেই, একই পরিবারের তিন সন্তান তিন দিকে গেলে তিন রকমের মানসিকতা তৈরি হওয়াটাই স্বাভাবিক, আমাদের মূলত একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা দরকার। ২৩. কলেজে ভর্তির সময় দেখলাম সব কলেজে মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীদের জয়জয়কার। আমাদের কলেজে এক মাদ্রাসার পাবলিক আছে, সে বলল, তাদের নাকি পরীক্ষা হয়, দেখে দেখে লেখে। আর তাদের বেশি বেশি নাম্বার দেয়া হয় যাতে ভালো কলেজগুলোতে সব মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীরাই টেকে। ওরা সাইন্সে পড়ে অথচ ওদের সাইন্সের সাবজেক্টস সব পড়তে হয় না। ফিজিক্স ক্যামিস্ট্রি মেথ বায়োলজি এর মধ্যে যে কোনো তিনটা ওরা পড়ে... আর আমাদের সব পড়তে হয়। ওদের বই আলাদা। ওদের মেথ বই আমাদের বইয়ের অর্ধেক।

মনে মনে ভাবছিলাম, দেশের স্বাধীনতা আমাকে কী দিয়েছে। নারী হয়ে জন্মেছি বলে ঘরে বাইরে চরম অনিশ্চয়তা আর নিরাপত্তাহীনতা দিয়েছে, দেশের নারীবিরোধী আইন আমাকে ঠকিয়েছে, কেড়ে নিয়েছে আমার বাকস্বাধীনতা, আমাকে আমার দেশ থেকে তাড়িয়েছে আমার দেশ। দেশ আমাকে এক-জীবন-নির্বাসন উপহার দিয়েছে। স্বাধীনতা আমার দেশে বাস করার স্বাধীনতা হরণ করেছে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

এই মাত্র | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন