শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০১৫

স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে?

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে?

স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে? কী পার্থক্য হতো যদি পাকিস্তানের সঙ্গে থেকে যেতাম? পাকিস্তানের শাসকরা যেভাবে শোষণ করতো আমাদের, ঠিক সেভাবেই শোষণ করছে আমাদের বাঙালি শাসকরা। শাসকের ভাষা বদলেছে, কিন্তু চরিত্র বদলায়নি। একাত্তরে পাক আর্মিরা আমার বাবাকে মেরেছে, আমাদের বাড়ির সোনাদানা, টাকা পয়সা, লুট করেছে। 'পাঞ্জাবি' আর 'বিহারি'দের হাত থেকে রক্ষা পেতে গহীন গ্রামের ভেতর অচেনা লোকদের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছি। গরুর বা মোষের গাড়ি চড়ে রাতের অন্ধকারে এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে যেতাম। গ্রামের ওইসব বাড়িতে অন্ধকারে গা ঢেকে মুক্তিযোদ্ধারা খাবার খেতে আসতো, ওরা যখন খেতো, আমি ঘুম থেকে উঠে ওদের মুগ্ধ চোখে দেখতাম। দাপুনিয়া গ্রামের এক বাড়িতে আমরা নভেম্বর আর ডিসেম্বর মাসে ছিলাম, সে বাড়ি ছিল আমার মামার বন্ধুর বাড়ি। আমার মামা আর তার বন্ধু দু'জনই মুক্তিযোদ্ধা ছিল। যে ঘরটায় আমরা ঘুমোতাম, সেই ঘরের মেঝেয় খড় পাতা থাকতো, যে খড়ের ওপর আমাদের বিছানা পাতা হতো। সেই খড়ের নিচে একদিন দুটো বন্দুক দেখেছিলাম। মা বলতো, বন্দুক দেখে ভয় পাওয়ার কিছু নেই, ওই বন্দুক আমাদের দেশকে স্বাধীন করবে, আমাদের ঘরে ফেরাবে, আমাদের কষ্টের দিন ফুরোবে।

দেশ স্বাধীন হলে কী কী হবে মা আমাকে কোলে নিয়ে বলতো। যা বলতো তার সারাংশটা এমন, সামনে আমাদের খুব সুখের শান্তির দিন, খুব আনন্দের দিন, খুব নিরাপত্তার দিন। এতকাল তো উর্দুভাষীরা হাজার মাইল দূর থেকে এসে আমাদের ওপর খবরদারি করতো। সেই পরাধীন দিন এখন শেষ হওয়ার পথে। এখন থেকে দেশ চালাবে আমাদের নিজেদের লোক। আমাদের কেউ আর মারবে না, কেউ আমাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেবে না, আমাদের টাকা পয়সা কেউ লুট করবে না, আমাদের মেয়েদের কেউ ঘর থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাবে না, ধর্ষণ করবে না। যা কিছু আমাদের, তা এখন থেকে আমাদেরই থাকবে। যেসব অধিকার থেকে আমাদের এতকাল বঞ্চিত করা হতো, সেসব অধিকার আমরা ফিরে পাবো। আমরা বাকস্বাধীনতা পাবো, মাছে ভাতে বেঁচে থাকার স্বাধীনতা পাবো, আমরা শিক্ষা স্বাস্থ্য পাবো। সবচেয়ে বড় যে জিনিসটা পাবো, সেটা নিরাপত্তা।

অবশ্য দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমরা হাড়ে হাড়ে টের পাই আমরা যা পাবো বলে ভেবেছিলাম, তার প্রায় কিছুই আমাদের পাওয়া হয়নি। আমার দাদাকে খামোকা রক্ষী বাহিনী ধরে নিয়ে পেটালো। এক ঘুষখোর ম্যাজিস্ট্রেট আমার বাবাকে জেলে ভরলো। ঘুষখোরটাকে বাবা একদিন ধমকেছিল, সেটিরই শোধ সে নিয়েছে। অরাজকতা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে দেশে। শাসকদের একের পর এক খুন করে দেশ দখল করে দেশেরই মানুষ। অচিরে ভালো একটা সেক্যুলার-সংবিধানকে নষ্ট করে দেওয়া হয়। কিছু দেশদ্রোহী মৌলবাদীকে খুশি করার জন্য আমদানি করা হয় রাষ্ট্রধর্ম, বহু ধর্মের দেশে একটা নির্দিষ্ট ধর্মকে রাষ্ট্রধর্ম করে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাহীনতা বাড়িয়ে তোলা হয়।

পাকিস্তানের নাগপাশ থেকে মুক্ত হয়েছে দেশ। ধর্মের ভিত্তিতে ভারতবর্ষ দেশ ভাগ করেছিলো ১৯৪৭ সালে। আর একাত্তরে ভাষার ভিত্তিতে হয়েছে দেশ ভাগ। ধর্মের ভিত্তিতে ভাগ হওয়ার চেয়ে ভাষার ভিত্তিতে ভাগ হওয়া ঢের ভালো। এ নিয়ে গর্ব করি, কিন্তু দেশের ভেতর তো লুকিয়ে থাকে আরও এক দেশভাগ। তুমি হিন্দু, আমি মুসলমান। তোমার ধর্ম আমার ধর্ম আলাদা। তুমি চলে যাবে, আমি থাকবো।

দু'দিন আগে নতুন প্রজন্মের ক'জন প্রগতিশীল ছেলেমেয়ের দিকে প্রশ্ন ছুড়েছিলাম, স্বাধীনতা বলতে ওরা কী বোঝে, স্বাধীনতা ওদের কী দিয়েছে, স্বাধীন দেশটি সম্পর্কে ওদের কী মত। ওরা কী বললো শুনুন।

১. স্বাধীনতা আমাদের স্বাধীনতা নামক শব্দের ডিম দিয়েছে। ২. দু'লক্ষ মা বোন তাদের ইজ্জত দিয়ে বাংলাদেশের পুরুষদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। এই দেশে স্বাধীনতা শুধু পুরুষগুলোর জন্য। ৩. স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে? স্বাধীনতা এই শব্দটা ছাড়া কিছুই দিতে পারেনি। ৪. বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে পার্কের প্রেমিক প্রেমিকা ধরে জেল জরিমানা করা। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে তোমাকে নির্বাসিত করা। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে চাপাতির কোপে মুক্তচিন্তক হত্যা করা। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে গণতন্ত্রের নামে মাসের পর মাস পেট্রোল বোমা মেরে মানুষ পোড়ানো। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে সংসদে বাসে নারীর সংরক্ষিত আসন। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে মেয়েদের বিয়ের বয়স ১৬ করা। ফেসবুকে হত্যার হুমকি দেওয়ার পরও গ্রেফতার না হওয়া। ৫. বিচারবহির্ভূত হত্যা হয়। মানুষ গুম হয়। লতিফ সিদ্দিকীর জেল হয়। ৬. এখনো রাত ৮টার পর বাইরে বের হতে পারি না পুরুষগুলোর জন্য। দিনেও সেইফ না। ৭. নয় মাস যুদ্ধ করে পরাধীনতা কিনেছি স্বাধীনতার নামে। ৮. পেট্রোল বোমায় পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়ার স্বাধীনতা দিয়েছে। ৯. কথা বলার স্বাধীনতা নেই। ধর্ম পালন না পালনের স্বাধীনতা নেই। গণতন্ত্র বলতে কিছু নেই। ১০. নারীরা আদৌ কোন স্বাধীনতা পায়নি। ১১. বিরোধী দল কথা বলতে পারে না এখানে।

১২. বিরোধী দল কথা বলা মানে শিবির কথা বলা, আর শিবির কথা বলা মানে সবার কথা বলা বন্ধ হয়ে যাওয়া। ১৩. বিরোধী আর সরকারি বলে কথা নয়, পুরুষতন্ত্র আর ধর্মের বিপরীতে গেলে কারো রক্ষা নেই। ১৪. গণজাগরণ মঞ্চকেও সরকার অত্যাচার করছে, এগুলো স্বাধীনতা? সরকারের বিরুদ্ধে যায় এমন কোন দাবি নিয়ে রাস্তায় নামা যায় না। ১৫. পাকিস্তান থেকে মুক্তি? মুক্তি পেয়ে কী হয়েছে? এখন রাস্তাঘাটে যেখানে সেখানে বোমা, জীবনের নিরাপত্তা নেই, দেশ তো পাকিস্তানই হচ্ছে। ১৬. স্বাধীনতার সাইন লাগিয়ে রেখেছে শুধু। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বেচছে। ১৭. স্বাধীনতা শুধু ডিসেম্বর আর মার্চ মাসে বিক্রি হয় বাংলাদেশে। ১৮. স্বাধীনতা মানে মঞ্চে মঞ্চে বক্তৃতা। ১৯. নারী স্বাধীনতার কথা বলার অপরাধে তসলিমা নাসরিন আজ নির্বাসিত। এই দেশে স্বাধীনতা চাওয়া, স্বাধীনতার কথা বলা খুন করার চেয়েও বড় অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়। ২০. মুক্তচিন্তকদের শাস্তি দেওয়ার জন্য জারি হয়েছে ৫৭ ধারা। ২১. শফির তের দফা দেওয়ার স্বাধীনতা আছে, কিন্তু আমাদের কোন দফা তো দূরে থাক, ব্যক্তি স্বাধীনতা টুকুই নেই। ২২. প্যারালাললি এতোগুলো শিক্ষাব্যবস্থার কোনো দরকার নেই, একই পরিবারের তিন সন্তান তিন দিকে গেলে তিন রকমের মানসিকতা তৈরি হওয়াটাই স্বাভাবিক, আমাদের মূলত একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা দরকার। ২৩. কলেজে ভর্তির সময় দেখলাম সব কলেজে মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীদের জয়জয়কার। আমাদের কলেজে এক মাদ্রাসার পাবলিক আছে, সে বলল, তাদের নাকি পরীক্ষা হয়, দেখে দেখে লেখে। আর তাদের বেশি বেশি নাম্বার দেয়া হয় যাতে ভালো কলেজগুলোতে সব মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীরাই টেকে। ওরা সাইন্সে পড়ে অথচ ওদের সাইন্সের সাবজেক্টস সব পড়তে হয় না। ফিজিক্স ক্যামিস্ট্রি মেথ বায়োলজি এর মধ্যে যে কোনো তিনটা ওরা পড়ে... আর আমাদের সব পড়তে হয়। ওদের বই আলাদা। ওদের মেথ বই আমাদের বইয়ের অর্ধেক।

মনে মনে ভাবছিলাম, দেশের স্বাধীনতা আমাকে কী দিয়েছে। নারী হয়ে জন্মেছি বলে ঘরে বাইরে চরম অনিশ্চয়তা আর নিরাপত্তাহীনতা দিয়েছে, দেশের নারীবিরোধী আইন আমাকে ঠকিয়েছে, কেড়ে নিয়েছে আমার বাকস্বাধীনতা, আমাকে আমার দেশ থেকে তাড়িয়েছে আমার দেশ। দেশ আমাকে এক-জীবন-নির্বাসন উপহার দিয়েছে। স্বাধীনতা আমার দেশে বাস করার স্বাধীনতা হরণ করেছে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন