শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০১৫

বাংলাদেশের মানুষ একবেলা না খেয়ে থাকতে রাজি, কিন্তু ভোট ছাড়া নয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের মানুষ একবেলা না খেয়ে থাকতে রাজি, কিন্তু ভোট ছাড়া নয়

জীবনে এই প্রথম বায়তুল মোকাররমে একনাগাড়ে ১০ বার জুমার নামাজ আদায় করার সৌভাগ্য অর্জন করলাম। জানি না কোথাও কোনো পুণ্য করেছিলাম কিনা, যার কারণে অবস্থানে বসে ৩০ জানুয়ারি প্রথম বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়েছিলাম। সেদিন অনেক মন্ত্রী ছিলেন। প্রিয় আমু ভাই, তোফায়েল আহমেদ, রাশেদ খান মেনন, ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনসহ আরও অনেকে। কিন্তু তারপর গত ৯টি জুমায় আওয়ামী লীগের আর কোনো নেতা, মন্ত্রীদের দেখিনি। প্রত্যেক জুমা প্রথম কাতারে ইমাম অধ্যাপক সালাহউদ্দিনের পেছনে আদায় করেছি। খাদেম এবং সেবকরা যে সৌহার্দ্য দেখিয়েছেন তা ভোলার নয়। জানি না আর কতদিন বাঁচব, তবে শান্তির জন্য মতিঝিলে অবস্থানে বসে বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় আমার জীবনে এক মধুর স্মৃতি হয়ে থাকবে।

বীর মুক্তিযোদ্ধা সামাদ গামা তার চোখের অপারেশনে এসে মিটফোর্ডের চক্ষু বিভাগের চেয়ারম্যান শামসুল হক বরিশালে বদলি হয়ে যাওয়ায় মস্তবড় ধাক্কা খেয়েছিল। কিন্তু গত রবিবার ঢাকার চক্ষু ইনস্টিটিউটে তার সফল অপারেশন শেষ। চকচকে চোখে মোহাম্মদপুরের বাসায় গিয়ে সবার দোয়া চেয়েছে। নিশ্চয়ই আশা করব, দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সামাদ গামাকে সুস্বাস্থ্যে বেঁচে থাকতে আল্লাহর কাছে সবাই দোয়া করবেন।

গত শনিবার মতিঝিলের ফুটপাতে অবস্থানের ৬০ দিন পূর্ণ হয়েছে। ওই ৬০ দিনে যা অর্জন করেছি, গত ৬০ বছরেও তার কানাকড়িও করতে পারিনি। কবি সত্যিই বলেছিলেন, 'বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।' স্কুল-কলেজের মতো দেশের কাজ করতে হলে দেশের কথা জানতে হলে রাস্তাঘাটের চেয়ে বড় শিক্ষক আর নেই। ফুটপাতে থাকতে থাকতে এবার ক্রিকেট বিশ্বকাপ শেষ হলো। খুব বেশি খেলা দেখতে পারিনি, তবু বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের কোয়ার্টার ফাইনাল দেখেছি। সেদিন যে ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে সে কলঙ্ক ইতিহাসের পাতা থেকে কখনো মুছে ফেলা যাবে না। মানুষে মানুষে যেমন ভালোবাসা হয়, তেমনি ঘৃণাও হয়। সে শুধু আমাদের চেষ্টার ওপর নির্ভর। ভারত পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার পর দুই দেশের মধ্যে কখনো বিশ্বাসের ভিত শক্ত ছিল না। পাকিস্তান প্রশাসন ভারতবিরোধী করে তোলার জন্য পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদের সব সময় নানাভাবে চেষ্টা করত। ভারতের বিরুদ্ধে বাঙালিদের জানা-অজানা ঘৃণা অনেকটাই ভালোবাসায় রূপ নিয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে। বহু ঘাত-প্রতিঘাতের পরও তা হিমালয়ের মতো মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে ছিল। কিন্তু গত বেশ ক'বছরে মূলত ভারতের কর্মকাণ্ডেই বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মনোভাব ধীরে ধীরে প্রবল হচ্ছে। ভিসা বিড়ম্বনাসহ হাজারও সমস্যার মাঝে ভারতীয় কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারীর অতি উৎসাহে বা তৎপরতায় ৫ জানুয়ারির ন্যক্কারজনক ভোটারবিহীন নির্বাচনী নাটক মহান ভারতকে একেবারে ডুবিয়েছে, ক্ষতবিক্ষত করেছে তার মহাত্দকে। ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং বাংলাদেশকে তাদের করদ রাজ্য মনে করে কী যে এক নির্বাচনী তামাশা করে এই অরাজকতার জন্ম দিয়েছেন যা ভুক্তভোগী ছাড়া কেউ বুঝবে না। মহান ভারতের গ্রহণযোগ্যতা যখন শূন্যের কোঠায় তখন অনুষ্ঠিত হলো বিশ্বকাপ। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনালে চার-চারটি বিতর্কিত সিদ্ধান্ত হয়েছে, সবকটি গেছে বাংলাদেশের বিপক্ষে- তাতে মানুষ আরও বিক্ষুব্ধ হয়েছে। সারা জীবন দেখে এসেছি, কেউ কারও পক্ষে থাকলে সে তার বিজয়ে উল্লাস করে। কিন্তু কারও পরাজয়ে একটা দেশ কতটা উদ্বেলিত হতে পারে তা দেখা গেল ভারত-অস্ট্রেলিয়ার খেলায়। অস্ট্রেলিয়ার বিজয়ে বাংলাদেশের ১৬ কোটি জনগণ আনন্দে আরও মেতে উঠলেও কোনো কিছু বলার ছিল না। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার বিজয়ে নয়, মুক্তিযুদ্ধে যে দেশ রক্ত দিয়ে আমাদের ঋণী করেছে সেই দেশের পরাজয়ে ছোট-বড় আপামর মানুষ এমনকি মনে হয় মায়ের পেটের বাচ্চাও আনন্দ করেছে। এটা খুব ভালো লক্ষণ নয়। যে প্রতিবেশীর সঙ্গে আমাদের আজীবন থাকতে হবে, তার কর্মকাণ্ডে এমন ঘৃণার সৃষ্টি হলে পাশাপাশি বসবাস করা খুব একটা সুখের হবে না। যাদের এখন নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব তাদের ব্যাপারগুলো একটু তলিয়ে দেখা দরকার। বাংলাদেশের মানুষ দুই বেলা না খেয়ে থাকতে রাজি, কিন্তু ভোটাধিকার ছাড়া থাকতে রাজি না। ১৫৪ সিটে সম্পূর্ণ ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। বাকিগুলো নিয়েও প্রহসন হয়েছে। সেই বিনা ভোটে জবরদখল সরকারকে ভারত যেভাবে সমর্থন দিয়েছে তা মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। যে কারণে এখন বাংলাদেশে যা কিছু হয়, সবকিছুতেই ভারতকে সন্দেহ করে। রাবণের বান ফেরানোর চেয়ে সাধারণ মানুষের সন্দেহের তীর ফেরানো এখন ভারতের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। ভারত বাংলাদেশের সম্পর্ক এখন কোথায় নেমে এসেছে তা তো বিশ্বকাপেই দেখা গেছে। সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারত হারায় পুরো বাংলাদেশ মেতে উঠল, কই সেই অস্ট্রেলিয়াই বিশ্বকাপ জয় করায় তো কোনো আনন্দ মিছিল হলো না, একটা পটকাও ফুটল না। অস্ট্রেলিয়ার বিজয়ে নয়, ভারতের ওপর ক্ষোভে সেদিন বাংলাদেশে অমন আনন্দ-উল্লাস হয়েছে, যা গিনেস বুকে স্থান পাওয়ার মতো। এক্ষেত্রে অবৈধ অনির্বাচিত বেআইনি সরকারকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, গত ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে মহান ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদি যে অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছিলেন তা একটু ভালো করে পড়ে দেখবেন। তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানাননি, স্বাধীনতা দিবসে দেশবাসীকে অভিনন্দিত করেছেন- এটাই হওয়া উচিত যা আগে হয়নি।

২৮ মার্চ আমাদের অবস্থানে সুধীজনের এক মতবিনিময় সভায় বলেছিলাম, এত আন্দোলন, এত জীবন ক্ষয়ের পর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন কুকুরের সামনে এক টুকরা শূকরের মাংস ছুড়ে দেওয়ার মতো। এখন পত্র-পত্রিকায় অনেক সময় যেসব ছোট বন্ধুরা লেখেন তারা অনেক ক্ষেত্রে ভাব-ভাষা বুঝেন না বা বুঝতে চান না। তাই কখনো সখনো বলি এক, অর্থে করেন আর এক। তাই বলেছি, দেশের মানুষ এত রক্ত দিল কি সিটি নির্বাচনের জন্য? আবার দেখুন, চট্টগ্রামের মেয়র মোহাম্মদ মনজুর আলমকে ইস্তফা দিয়ে নির্বাচনে দাঁড়াতে হয়েছে। কিন্তু জননেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে নির্বাচন করতে হয়নি। তবে কী প্রধানমন্ত্রীর চেয়েও মেয়র পদ বড়? প্রশ্নটা সাংবিধানিক। গরু চোরের চেয়েও এখন নির্বাচনে প্রার্থীর মান-মর্যাদা, সম্মান কম। হলফনামায় কত কী যে লিখতে হয়, যারা নির্বাচনে দাঁড়ায় তারাই জানেন।

এ সংসদে যারা ভোটার ছাড়া অবৈধ সদস্য তারা তাদের হলফনামায় কী লিখেছেন? শুধু কি নাম লিখেছেন, নাকি প্রাক্তন সংসদ সদস্য লিখেছেন? কোনো সাবেক সংসদ সদস্যের নামের আগে-পরে সাবেক না লিখলে আইনত কোনো দোষ নেই, কিন্তু বহাল সংসদ সদস্যের নামের শেষে সংসদ সদস্য না লিখলে সেটা আইনত অপরাধ। হলফনামায় একটা অসত্য তথ্যের জন্য যেকোনো সময় পদ খোয়া যেতে পারে। সংবিধান লঙ্ঘনের দায়ে এরা কি তাদের পদ খোয়াবেন? একেবারে কর্মহীন ফুটপাতে যেহেতু পড়ে থাকি তাই নানা কথা, নানা চিন্তা মাথায় গিজগিজ করে।

মাইকে যেখানে সেখানে যখন তখন বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ শুনে বুকে বড় বেশি জ্বালা করে। কী অপরাধই যে তিনি করেছিলেন মরেও তার শান্তি নেই। বঙ্গবন্ধুর রেকর্ড চালিয়ে দিয়ে নেতারা ঘুমিয়ে থাকেন। যেখানে সেখানে বাজতে থাকে তার ভাষণ। এবার ২৬ মার্চ গভীর রাত পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের আশপাশে বারবার বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনে মনে হলো বঙ্গবন্ধুর প্রতি আমাদের কারও এক ফোঁটাও দরদ নেই, মায়া-মমতা নেই। জুনাইদ আহমেদ পলক তথ্যপ্রযুক্তির ছোট মন্ত্রী। তার এক প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, মাঝে মাঝে মেয়েছেলেদের কথপোকথন দিয়ে বিজ্ঞাপন করেছেন। কোথায় যাই, কাকে বলি? সারা জীবন খেটেখুটে শেষ পর্যন্ত আমরা হলাম রাজাকার। আর এখানে ওখানে নেচে গেয়ে বিনা খরচে অনেকে এমপি, নাটক করেও মন্ত্রী। হায়রে রক্তের দামে কেনা বাংলাদেশ! শপথ নিয়ে মন্ত্রী হয়ে উপস্থাপক। সংবিধানের নির্দেশ, যে মুহূর্তে কেউ মন্ত্রীর শপথ নেবেন সেই মুহূর্ত থেকে দেশের কাজ ছাড়া আর কিছু করতে পারবেন না।

কোনো কোম্পানির কর্মকর্তা, কোনো প্রতিষ্ঠানের পরিচালক অনুষ্ঠান পরিচালনা বা তার সঙ্গে যুক্ত থাকা সংবিধানবিরোধী। তবু তারা করে চলেছেন। কারণ তারা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রিয় আস্থাভাজন। তাদের জন্য আবার সংবিধান কী? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুশি তো সব ঠিক। আওয়ামী লীগ করলে স্বাধীনতাবিরোধীরা মুক্তিযোদ্ধা আর না করলে মুক্তিযোদ্ধারাও হয়ে যায় রাজাকার- এটাই বাংলাদেশের বর্তমান বিধিলিপি।

সেদিন বরেণ্য ব্যক্তিদের মতামত ছিল অহিংস অবস্থান আরও প্রসারিত করতে সবকটি বিভাগ এবং জেলায় সম্প্রসারিত করা। আজ আমরা এ ব্যাপারে আলোচনায় বসব। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এই প্রথম আমার কর্মসূচিতে মুক্তিযোদ্ধাদের অভাবনীয় সাড়া না পেলেও তাদের সন্তানদের পেয়েছি, ছাত্র-যুবক-সাধারণ মানুষদের পেয়েছি। কত রিকশাওয়ালা খেটে খাওয়া মানুষ রাত-দিন ছায়ার মতো পাশে থেকে অনুপ্রাণিত করেছে।

অনেকে সারা দিনের রোজগার ৫০০ টাকা পুরোটাই আমাদের দিয়ে গেছে। সেই তাদেরই কিছু লোকের সঙ্গে আলোচনা করে আগামীকাল পহেলা এপ্রিল আমরা আমাদের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করব। বাবা মারা গেছেন ১৫ বছর, মা ১০ বছর। এ পর্যন্ত কোনোবার মা'র মৃত্যু দিনে তার কবর জিয়ারত করিনি তেমন হয়নি। এতদিন পড়ে আছি, মতিঝিলের ফুটপাতে। মন আনচান করছে রাজনৈতিক পিতা বঙ্গবন্ধুর কবরে দোয়া চাইতে, আফ্রেশিয়ার ল্যাটিন আমেরিকার নিরন্ন মানুষের মুক্তির দূত মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর কবরে যেতে। এসব কিছু বিবেচনায় রেখে আগামীকাল আমরা আমাদের পদক্ষেপ নেব।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন