শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০১৫

বাংলাদেশের মানুষ একবেলা না খেয়ে থাকতে রাজি, কিন্তু ভোট ছাড়া নয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের মানুষ একবেলা না খেয়ে থাকতে রাজি, কিন্তু ভোট ছাড়া নয়

জীবনে এই প্রথম বায়তুল মোকাররমে একনাগাড়ে ১০ বার জুমার নামাজ আদায় করার সৌভাগ্য অর্জন করলাম। জানি না কোথাও কোনো পুণ্য করেছিলাম কিনা, যার কারণে অবস্থানে বসে ৩০ জানুয়ারি প্রথম বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়েছিলাম। সেদিন অনেক মন্ত্রী ছিলেন। প্রিয় আমু ভাই, তোফায়েল আহমেদ, রাশেদ খান মেনন, ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনসহ আরও অনেকে। কিন্তু তারপর গত ৯টি জুমায় আওয়ামী লীগের আর কোনো নেতা, মন্ত্রীদের দেখিনি। প্রত্যেক জুমা প্রথম কাতারে ইমাম অধ্যাপক সালাহউদ্দিনের পেছনে আদায় করেছি। খাদেম এবং সেবকরা যে সৌহার্দ্য দেখিয়েছেন তা ভোলার নয়। জানি না আর কতদিন বাঁচব, তবে শান্তির জন্য মতিঝিলে অবস্থানে বসে বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় আমার জীবনে এক মধুর স্মৃতি হয়ে থাকবে।

বীর মুক্তিযোদ্ধা সামাদ গামা তার চোখের অপারেশনে এসে মিটফোর্ডের চক্ষু বিভাগের চেয়ারম্যান শামসুল হক বরিশালে বদলি হয়ে যাওয়ায় মস্তবড় ধাক্কা খেয়েছিল। কিন্তু গত রবিবার ঢাকার চক্ষু ইনস্টিটিউটে তার সফল অপারেশন শেষ। চকচকে চোখে মোহাম্মদপুরের বাসায় গিয়ে সবার দোয়া চেয়েছে। নিশ্চয়ই আশা করব, দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সামাদ গামাকে সুস্বাস্থ্যে বেঁচে থাকতে আল্লাহর কাছে সবাই দোয়া করবেন।

গত শনিবার মতিঝিলের ফুটপাতে অবস্থানের ৬০ দিন পূর্ণ হয়েছে। ওই ৬০ দিনে যা অর্জন করেছি, গত ৬০ বছরেও তার কানাকড়িও করতে পারিনি। কবি সত্যিই বলেছিলেন, 'বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।' স্কুল-কলেজের মতো দেশের কাজ করতে হলে দেশের কথা জানতে হলে রাস্তাঘাটের চেয়ে বড় শিক্ষক আর নেই। ফুটপাতে থাকতে থাকতে এবার ক্রিকেট বিশ্বকাপ শেষ হলো। খুব বেশি খেলা দেখতে পারিনি, তবু বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের কোয়ার্টার ফাইনাল দেখেছি। সেদিন যে ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে সে কলঙ্ক ইতিহাসের পাতা থেকে কখনো মুছে ফেলা যাবে না। মানুষে মানুষে যেমন ভালোবাসা হয়, তেমনি ঘৃণাও হয়। সে শুধু আমাদের চেষ্টার ওপর নির্ভর। ভারত পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার পর দুই দেশের মধ্যে কখনো বিশ্বাসের ভিত শক্ত ছিল না। পাকিস্তান প্রশাসন ভারতবিরোধী করে তোলার জন্য পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদের সব সময় নানাভাবে চেষ্টা করত। ভারতের বিরুদ্ধে বাঙালিদের জানা-অজানা ঘৃণা অনেকটাই ভালোবাসায় রূপ নিয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে। বহু ঘাত-প্রতিঘাতের পরও তা হিমালয়ের মতো মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে ছিল। কিন্তু গত বেশ ক'বছরে মূলত ভারতের কর্মকাণ্ডেই বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মনোভাব ধীরে ধীরে প্রবল হচ্ছে। ভিসা বিড়ম্বনাসহ হাজারও সমস্যার মাঝে ভারতীয় কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারীর অতি উৎসাহে বা তৎপরতায় ৫ জানুয়ারির ন্যক্কারজনক ভোটারবিহীন নির্বাচনী নাটক মহান ভারতকে একেবারে ডুবিয়েছে, ক্ষতবিক্ষত করেছে তার মহাত্দকে। ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং বাংলাদেশকে তাদের করদ রাজ্য মনে করে কী যে এক নির্বাচনী তামাশা করে এই অরাজকতার জন্ম দিয়েছেন যা ভুক্তভোগী ছাড়া কেউ বুঝবে না। মহান ভারতের গ্রহণযোগ্যতা যখন শূন্যের কোঠায় তখন অনুষ্ঠিত হলো বিশ্বকাপ। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনালে চার-চারটি বিতর্কিত সিদ্ধান্ত হয়েছে, সবকটি গেছে বাংলাদেশের বিপক্ষে- তাতে মানুষ আরও বিক্ষুব্ধ হয়েছে। সারা জীবন দেখে এসেছি, কেউ কারও পক্ষে থাকলে সে তার বিজয়ে উল্লাস করে। কিন্তু কারও পরাজয়ে একটা দেশ কতটা উদ্বেলিত হতে পারে তা দেখা গেল ভারত-অস্ট্রেলিয়ার খেলায়। অস্ট্রেলিয়ার বিজয়ে বাংলাদেশের ১৬ কোটি জনগণ আনন্দে আরও মেতে উঠলেও কোনো কিছু বলার ছিল না। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার বিজয়ে নয়, মুক্তিযুদ্ধে যে দেশ রক্ত দিয়ে আমাদের ঋণী করেছে সেই দেশের পরাজয়ে ছোট-বড় আপামর মানুষ এমনকি মনে হয় মায়ের পেটের বাচ্চাও আনন্দ করেছে। এটা খুব ভালো লক্ষণ নয়। যে প্রতিবেশীর সঙ্গে আমাদের আজীবন থাকতে হবে, তার কর্মকাণ্ডে এমন ঘৃণার সৃষ্টি হলে পাশাপাশি বসবাস করা খুব একটা সুখের হবে না। যাদের এখন নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব তাদের ব্যাপারগুলো একটু তলিয়ে দেখা দরকার। বাংলাদেশের মানুষ দুই বেলা না খেয়ে থাকতে রাজি, কিন্তু ভোটাধিকার ছাড়া থাকতে রাজি না। ১৫৪ সিটে সম্পূর্ণ ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। বাকিগুলো নিয়েও প্রহসন হয়েছে। সেই বিনা ভোটে জবরদখল সরকারকে ভারত যেভাবে সমর্থন দিয়েছে তা মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। যে কারণে এখন বাংলাদেশে যা কিছু হয়, সবকিছুতেই ভারতকে সন্দেহ করে। রাবণের বান ফেরানোর চেয়ে সাধারণ মানুষের সন্দেহের তীর ফেরানো এখন ভারতের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। ভারত বাংলাদেশের সম্পর্ক এখন কোথায় নেমে এসেছে তা তো বিশ্বকাপেই দেখা গেছে। সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারত হারায় পুরো বাংলাদেশ মেতে উঠল, কই সেই অস্ট্রেলিয়াই বিশ্বকাপ জয় করায় তো কোনো আনন্দ মিছিল হলো না, একটা পটকাও ফুটল না। অস্ট্রেলিয়ার বিজয়ে নয়, ভারতের ওপর ক্ষোভে সেদিন বাংলাদেশে অমন আনন্দ-উল্লাস হয়েছে, যা গিনেস বুকে স্থান পাওয়ার মতো। এক্ষেত্রে অবৈধ অনির্বাচিত বেআইনি সরকারকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, গত ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে মহান ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদি যে অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছিলেন তা একটু ভালো করে পড়ে দেখবেন। তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানাননি, স্বাধীনতা দিবসে দেশবাসীকে অভিনন্দিত করেছেন- এটাই হওয়া উচিত যা আগে হয়নি।

২৮ মার্চ আমাদের অবস্থানে সুধীজনের এক মতবিনিময় সভায় বলেছিলাম, এত আন্দোলন, এত জীবন ক্ষয়ের পর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন কুকুরের সামনে এক টুকরা শূকরের মাংস ছুড়ে দেওয়ার মতো। এখন পত্র-পত্রিকায় অনেক সময় যেসব ছোট বন্ধুরা লেখেন তারা অনেক ক্ষেত্রে ভাব-ভাষা বুঝেন না বা বুঝতে চান না। তাই কখনো সখনো বলি এক, অর্থে করেন আর এক। তাই বলেছি, দেশের মানুষ এত রক্ত দিল কি সিটি নির্বাচনের জন্য? আবার দেখুন, চট্টগ্রামের মেয়র মোহাম্মদ মনজুর আলমকে ইস্তফা দিয়ে নির্বাচনে দাঁড়াতে হয়েছে। কিন্তু জননেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে নির্বাচন করতে হয়নি। তবে কী প্রধানমন্ত্রীর চেয়েও মেয়র পদ বড়? প্রশ্নটা সাংবিধানিক। গরু চোরের চেয়েও এখন নির্বাচনে প্রার্থীর মান-মর্যাদা, সম্মান কম। হলফনামায় কত কী যে লিখতে হয়, যারা নির্বাচনে দাঁড়ায় তারাই জানেন।

এ সংসদে যারা ভোটার ছাড়া অবৈধ সদস্য তারা তাদের হলফনামায় কী লিখেছেন? শুধু কি নাম লিখেছেন, নাকি প্রাক্তন সংসদ সদস্য লিখেছেন? কোনো সাবেক সংসদ সদস্যের নামের আগে-পরে সাবেক না লিখলে আইনত কোনো দোষ নেই, কিন্তু বহাল সংসদ সদস্যের নামের শেষে সংসদ সদস্য না লিখলে সেটা আইনত অপরাধ। হলফনামায় একটা অসত্য তথ্যের জন্য যেকোনো সময় পদ খোয়া যেতে পারে। সংবিধান লঙ্ঘনের দায়ে এরা কি তাদের পদ খোয়াবেন? একেবারে কর্মহীন ফুটপাতে যেহেতু পড়ে থাকি তাই নানা কথা, নানা চিন্তা মাথায় গিজগিজ করে।

মাইকে যেখানে সেখানে যখন তখন বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ শুনে বুকে বড় বেশি জ্বালা করে। কী অপরাধই যে তিনি করেছিলেন মরেও তার শান্তি নেই। বঙ্গবন্ধুর রেকর্ড চালিয়ে দিয়ে নেতারা ঘুমিয়ে থাকেন। যেখানে সেখানে বাজতে থাকে তার ভাষণ। এবার ২৬ মার্চ গভীর রাত পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের আশপাশে বারবার বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনে মনে হলো বঙ্গবন্ধুর প্রতি আমাদের কারও এক ফোঁটাও দরদ নেই, মায়া-মমতা নেই। জুনাইদ আহমেদ পলক তথ্যপ্রযুক্তির ছোট মন্ত্রী। তার এক প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, মাঝে মাঝে মেয়েছেলেদের কথপোকথন দিয়ে বিজ্ঞাপন করেছেন। কোথায় যাই, কাকে বলি? সারা জীবন খেটেখুটে শেষ পর্যন্ত আমরা হলাম রাজাকার। আর এখানে ওখানে নেচে গেয়ে বিনা খরচে অনেকে এমপি, নাটক করেও মন্ত্রী। হায়রে রক্তের দামে কেনা বাংলাদেশ! শপথ নিয়ে মন্ত্রী হয়ে উপস্থাপক। সংবিধানের নির্দেশ, যে মুহূর্তে কেউ মন্ত্রীর শপথ নেবেন সেই মুহূর্ত থেকে দেশের কাজ ছাড়া আর কিছু করতে পারবেন না।

কোনো কোম্পানির কর্মকর্তা, কোনো প্রতিষ্ঠানের পরিচালক অনুষ্ঠান পরিচালনা বা তার সঙ্গে যুক্ত থাকা সংবিধানবিরোধী। তবু তারা করে চলেছেন। কারণ তারা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রিয় আস্থাভাজন। তাদের জন্য আবার সংবিধান কী? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুশি তো সব ঠিক। আওয়ামী লীগ করলে স্বাধীনতাবিরোধীরা মুক্তিযোদ্ধা আর না করলে মুক্তিযোদ্ধারাও হয়ে যায় রাজাকার- এটাই বাংলাদেশের বর্তমান বিধিলিপি।

সেদিন বরেণ্য ব্যক্তিদের মতামত ছিল অহিংস অবস্থান আরও প্রসারিত করতে সবকটি বিভাগ এবং জেলায় সম্প্রসারিত করা। আজ আমরা এ ব্যাপারে আলোচনায় বসব। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এই প্রথম আমার কর্মসূচিতে মুক্তিযোদ্ধাদের অভাবনীয় সাড়া না পেলেও তাদের সন্তানদের পেয়েছি, ছাত্র-যুবক-সাধারণ মানুষদের পেয়েছি। কত রিকশাওয়ালা খেটে খাওয়া মানুষ রাত-দিন ছায়ার মতো পাশে থেকে অনুপ্রাণিত করেছে।

অনেকে সারা দিনের রোজগার ৫০০ টাকা পুরোটাই আমাদের দিয়ে গেছে। সেই তাদেরই কিছু লোকের সঙ্গে আলোচনা করে আগামীকাল পহেলা এপ্রিল আমরা আমাদের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করব। বাবা মারা গেছেন ১৫ বছর, মা ১০ বছর। এ পর্যন্ত কোনোবার মা'র মৃত্যু দিনে তার কবর জিয়ারত করিনি তেমন হয়নি। এতদিন পড়ে আছি, মতিঝিলের ফুটপাতে। মন আনচান করছে রাজনৈতিক পিতা বঙ্গবন্ধুর কবরে দোয়া চাইতে, আফ্রেশিয়ার ল্যাটিন আমেরিকার নিরন্ন মানুষের মুক্তির দূত মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর কবরে যেতে। এসব কিছু বিবেচনায় রেখে আগামীকাল আমরা আমাদের পদক্ষেপ নেব।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন