শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০১৫

বাংলাদেশের মানুষ একবেলা না খেয়ে থাকতে রাজি, কিন্তু ভোট ছাড়া নয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের মানুষ একবেলা না খেয়ে থাকতে রাজি, কিন্তু ভোট ছাড়া নয়

জীবনে এই প্রথম বায়তুল মোকাররমে একনাগাড়ে ১০ বার জুমার নামাজ আদায় করার সৌভাগ্য অর্জন করলাম। জানি না কোথাও কোনো পুণ্য করেছিলাম কিনা, যার কারণে অবস্থানে বসে ৩০ জানুয়ারি প্রথম বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়েছিলাম। সেদিন অনেক মন্ত্রী ছিলেন। প্রিয় আমু ভাই, তোফায়েল আহমেদ, রাশেদ খান মেনন, ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনসহ আরও অনেকে। কিন্তু তারপর গত ৯টি জুমায় আওয়ামী লীগের আর কোনো নেতা, মন্ত্রীদের দেখিনি। প্রত্যেক জুমা প্রথম কাতারে ইমাম অধ্যাপক সালাহউদ্দিনের পেছনে আদায় করেছি। খাদেম এবং সেবকরা যে সৌহার্দ্য দেখিয়েছেন তা ভোলার নয়। জানি না আর কতদিন বাঁচব, তবে শান্তির জন্য মতিঝিলে অবস্থানে বসে বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় আমার জীবনে এক মধুর স্মৃতি হয়ে থাকবে।

বীর মুক্তিযোদ্ধা সামাদ গামা তার চোখের অপারেশনে এসে মিটফোর্ডের চক্ষু বিভাগের চেয়ারম্যান শামসুল হক বরিশালে বদলি হয়ে যাওয়ায় মস্তবড় ধাক্কা খেয়েছিল। কিন্তু গত রবিবার ঢাকার চক্ষু ইনস্টিটিউটে তার সফল অপারেশন শেষ। চকচকে চোখে মোহাম্মদপুরের বাসায় গিয়ে সবার দোয়া চেয়েছে। নিশ্চয়ই আশা করব, দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সামাদ গামাকে সুস্বাস্থ্যে বেঁচে থাকতে আল্লাহর কাছে সবাই দোয়া করবেন।

গত শনিবার মতিঝিলের ফুটপাতে অবস্থানের ৬০ দিন পূর্ণ হয়েছে। ওই ৬০ দিনে যা অর্জন করেছি, গত ৬০ বছরেও তার কানাকড়িও করতে পারিনি। কবি সত্যিই বলেছিলেন, 'বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।' স্কুল-কলেজের মতো দেশের কাজ করতে হলে দেশের কথা জানতে হলে রাস্তাঘাটের চেয়ে বড় শিক্ষক আর নেই। ফুটপাতে থাকতে থাকতে এবার ক্রিকেট বিশ্বকাপ শেষ হলো। খুব বেশি খেলা দেখতে পারিনি, তবু বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের কোয়ার্টার ফাইনাল দেখেছি। সেদিন যে ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে সে কলঙ্ক ইতিহাসের পাতা থেকে কখনো মুছে ফেলা যাবে না। মানুষে মানুষে যেমন ভালোবাসা হয়, তেমনি ঘৃণাও হয়। সে শুধু আমাদের চেষ্টার ওপর নির্ভর। ভারত পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার পর দুই দেশের মধ্যে কখনো বিশ্বাসের ভিত শক্ত ছিল না। পাকিস্তান প্রশাসন ভারতবিরোধী করে তোলার জন্য পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদের সব সময় নানাভাবে চেষ্টা করত। ভারতের বিরুদ্ধে বাঙালিদের জানা-অজানা ঘৃণা অনেকটাই ভালোবাসায় রূপ নিয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে। বহু ঘাত-প্রতিঘাতের পরও তা হিমালয়ের মতো মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে ছিল। কিন্তু গত বেশ ক'বছরে মূলত ভারতের কর্মকাণ্ডেই বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মনোভাব ধীরে ধীরে প্রবল হচ্ছে। ভিসা বিড়ম্বনাসহ হাজারও সমস্যার মাঝে ভারতীয় কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারীর অতি উৎসাহে বা তৎপরতায় ৫ জানুয়ারির ন্যক্কারজনক ভোটারবিহীন নির্বাচনী নাটক মহান ভারতকে একেবারে ডুবিয়েছে, ক্ষতবিক্ষত করেছে তার মহাত্দকে। ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং বাংলাদেশকে তাদের করদ রাজ্য মনে করে কী যে এক নির্বাচনী তামাশা করে এই অরাজকতার জন্ম দিয়েছেন যা ভুক্তভোগী ছাড়া কেউ বুঝবে না। মহান ভারতের গ্রহণযোগ্যতা যখন শূন্যের কোঠায় তখন অনুষ্ঠিত হলো বিশ্বকাপ। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনালে চার-চারটি বিতর্কিত সিদ্ধান্ত হয়েছে, সবকটি গেছে বাংলাদেশের বিপক্ষে- তাতে মানুষ আরও বিক্ষুব্ধ হয়েছে। সারা জীবন দেখে এসেছি, কেউ কারও পক্ষে থাকলে সে তার বিজয়ে উল্লাস করে। কিন্তু কারও পরাজয়ে একটা দেশ কতটা উদ্বেলিত হতে পারে তা দেখা গেল ভারত-অস্ট্রেলিয়ার খেলায়। অস্ট্রেলিয়ার বিজয়ে বাংলাদেশের ১৬ কোটি জনগণ আনন্দে আরও মেতে উঠলেও কোনো কিছু বলার ছিল না। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার বিজয়ে নয়, মুক্তিযুদ্ধে যে দেশ রক্ত দিয়ে আমাদের ঋণী করেছে সেই দেশের পরাজয়ে ছোট-বড় আপামর মানুষ এমনকি মনে হয় মায়ের পেটের বাচ্চাও আনন্দ করেছে। এটা খুব ভালো লক্ষণ নয়। যে প্রতিবেশীর সঙ্গে আমাদের আজীবন থাকতে হবে, তার কর্মকাণ্ডে এমন ঘৃণার সৃষ্টি হলে পাশাপাশি বসবাস করা খুব একটা সুখের হবে না। যাদের এখন নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব তাদের ব্যাপারগুলো একটু তলিয়ে দেখা দরকার। বাংলাদেশের মানুষ দুই বেলা না খেয়ে থাকতে রাজি, কিন্তু ভোটাধিকার ছাড়া থাকতে রাজি না। ১৫৪ সিটে সম্পূর্ণ ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। বাকিগুলো নিয়েও প্রহসন হয়েছে। সেই বিনা ভোটে জবরদখল সরকারকে ভারত যেভাবে সমর্থন দিয়েছে তা মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। যে কারণে এখন বাংলাদেশে যা কিছু হয়, সবকিছুতেই ভারতকে সন্দেহ করে। রাবণের বান ফেরানোর চেয়ে সাধারণ মানুষের সন্দেহের তীর ফেরানো এখন ভারতের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। ভারত বাংলাদেশের সম্পর্ক এখন কোথায় নেমে এসেছে তা তো বিশ্বকাপেই দেখা গেছে। সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারত হারায় পুরো বাংলাদেশ মেতে উঠল, কই সেই অস্ট্রেলিয়াই বিশ্বকাপ জয় করায় তো কোনো আনন্দ মিছিল হলো না, একটা পটকাও ফুটল না। অস্ট্রেলিয়ার বিজয়ে নয়, ভারতের ওপর ক্ষোভে সেদিন বাংলাদেশে অমন আনন্দ-উল্লাস হয়েছে, যা গিনেস বুকে স্থান পাওয়ার মতো। এক্ষেত্রে অবৈধ অনির্বাচিত বেআইনি সরকারকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, গত ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে মহান ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদি যে অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছিলেন তা একটু ভালো করে পড়ে দেখবেন। তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানাননি, স্বাধীনতা দিবসে দেশবাসীকে অভিনন্দিত করেছেন- এটাই হওয়া উচিত যা আগে হয়নি।

২৮ মার্চ আমাদের অবস্থানে সুধীজনের এক মতবিনিময় সভায় বলেছিলাম, এত আন্দোলন, এত জীবন ক্ষয়ের পর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন কুকুরের সামনে এক টুকরা শূকরের মাংস ছুড়ে দেওয়ার মতো। এখন পত্র-পত্রিকায় অনেক সময় যেসব ছোট বন্ধুরা লেখেন তারা অনেক ক্ষেত্রে ভাব-ভাষা বুঝেন না বা বুঝতে চান না। তাই কখনো সখনো বলি এক, অর্থে করেন আর এক। তাই বলেছি, দেশের মানুষ এত রক্ত দিল কি সিটি নির্বাচনের জন্য? আবার দেখুন, চট্টগ্রামের মেয়র মোহাম্মদ মনজুর আলমকে ইস্তফা দিয়ে নির্বাচনে দাঁড়াতে হয়েছে। কিন্তু জননেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে নির্বাচন করতে হয়নি। তবে কী প্রধানমন্ত্রীর চেয়েও মেয়র পদ বড়? প্রশ্নটা সাংবিধানিক। গরু চোরের চেয়েও এখন নির্বাচনে প্রার্থীর মান-মর্যাদা, সম্মান কম। হলফনামায় কত কী যে লিখতে হয়, যারা নির্বাচনে দাঁড়ায় তারাই জানেন।

এ সংসদে যারা ভোটার ছাড়া অবৈধ সদস্য তারা তাদের হলফনামায় কী লিখেছেন? শুধু কি নাম লিখেছেন, নাকি প্রাক্তন সংসদ সদস্য লিখেছেন? কোনো সাবেক সংসদ সদস্যের নামের আগে-পরে সাবেক না লিখলে আইনত কোনো দোষ নেই, কিন্তু বহাল সংসদ সদস্যের নামের শেষে সংসদ সদস্য না লিখলে সেটা আইনত অপরাধ। হলফনামায় একটা অসত্য তথ্যের জন্য যেকোনো সময় পদ খোয়া যেতে পারে। সংবিধান লঙ্ঘনের দায়ে এরা কি তাদের পদ খোয়াবেন? একেবারে কর্মহীন ফুটপাতে যেহেতু পড়ে থাকি তাই নানা কথা, নানা চিন্তা মাথায় গিজগিজ করে।

মাইকে যেখানে সেখানে যখন তখন বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ শুনে বুকে বড় বেশি জ্বালা করে। কী অপরাধই যে তিনি করেছিলেন মরেও তার শান্তি নেই। বঙ্গবন্ধুর রেকর্ড চালিয়ে দিয়ে নেতারা ঘুমিয়ে থাকেন। যেখানে সেখানে বাজতে থাকে তার ভাষণ। এবার ২৬ মার্চ গভীর রাত পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের আশপাশে বারবার বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনে মনে হলো বঙ্গবন্ধুর প্রতি আমাদের কারও এক ফোঁটাও দরদ নেই, মায়া-মমতা নেই। জুনাইদ আহমেদ পলক তথ্যপ্রযুক্তির ছোট মন্ত্রী। তার এক প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, মাঝে মাঝে মেয়েছেলেদের কথপোকথন দিয়ে বিজ্ঞাপন করেছেন। কোথায় যাই, কাকে বলি? সারা জীবন খেটেখুটে শেষ পর্যন্ত আমরা হলাম রাজাকার। আর এখানে ওখানে নেচে গেয়ে বিনা খরচে অনেকে এমপি, নাটক করেও মন্ত্রী। হায়রে রক্তের দামে কেনা বাংলাদেশ! শপথ নিয়ে মন্ত্রী হয়ে উপস্থাপক। সংবিধানের নির্দেশ, যে মুহূর্তে কেউ মন্ত্রীর শপথ নেবেন সেই মুহূর্ত থেকে দেশের কাজ ছাড়া আর কিছু করতে পারবেন না।

কোনো কোম্পানির কর্মকর্তা, কোনো প্রতিষ্ঠানের পরিচালক অনুষ্ঠান পরিচালনা বা তার সঙ্গে যুক্ত থাকা সংবিধানবিরোধী। তবু তারা করে চলেছেন। কারণ তারা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রিয় আস্থাভাজন। তাদের জন্য আবার সংবিধান কী? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুশি তো সব ঠিক। আওয়ামী লীগ করলে স্বাধীনতাবিরোধীরা মুক্তিযোদ্ধা আর না করলে মুক্তিযোদ্ধারাও হয়ে যায় রাজাকার- এটাই বাংলাদেশের বর্তমান বিধিলিপি।

সেদিন বরেণ্য ব্যক্তিদের মতামত ছিল অহিংস অবস্থান আরও প্রসারিত করতে সবকটি বিভাগ এবং জেলায় সম্প্রসারিত করা। আজ আমরা এ ব্যাপারে আলোচনায় বসব। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এই প্রথম আমার কর্মসূচিতে মুক্তিযোদ্ধাদের অভাবনীয় সাড়া না পেলেও তাদের সন্তানদের পেয়েছি, ছাত্র-যুবক-সাধারণ মানুষদের পেয়েছি। কত রিকশাওয়ালা খেটে খাওয়া মানুষ রাত-দিন ছায়ার মতো পাশে থেকে অনুপ্রাণিত করেছে।

অনেকে সারা দিনের রোজগার ৫০০ টাকা পুরোটাই আমাদের দিয়ে গেছে। সেই তাদেরই কিছু লোকের সঙ্গে আলোচনা করে আগামীকাল পহেলা এপ্রিল আমরা আমাদের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করব। বাবা মারা গেছেন ১৫ বছর, মা ১০ বছর। এ পর্যন্ত কোনোবার মা'র মৃত্যু দিনে তার কবর জিয়ারত করিনি তেমন হয়নি। এতদিন পড়ে আছি, মতিঝিলের ফুটপাতে। মন আনচান করছে রাজনৈতিক পিতা বঙ্গবন্ধুর কবরে দোয়া চাইতে, আফ্রেশিয়ার ল্যাটিন আমেরিকার নিরন্ন মানুষের মুক্তির দূত মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর কবরে যেতে। এসব কিছু বিবেচনায় রেখে আগামীকাল আমরা আমাদের পদক্ষেপ নেব।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন