শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ এপ্রিল, ২০১৫

এতক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
এতক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে

অন্ধকারের কি রূপ থাকে? এক রাতে পূর্ণিমা দেখতে গিয়েছিলাম। সময়টা '৯৩ সাল। সঙ্গী বন্ধু ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী। তিনি তখন ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব। এখন পাট সচিব। আমি সিনিয়র রিপোর্টার ভোরের কাগজে। রাত নামলেই আমরা মাঝে মাঝে বের হতাম। ফরিদ ভাই ড্রাইভ করতেন। পাশে আমি। ঢাকায় তখন যানজট ছিল না। এত ঝামেলা ছিল না। ছিমছাম শহর। বিমানবন্দর সড়কটি ছিল ফাঁকা। উত্তরাকে মনে হতো নীরব শহরতলি। বিমানবন্দর পার হলেই সুনসান। আশুলিয়া সড়ক পুরোপুরি চালু হয়নি। সন্ধ্যার পর আশুলিয়ার দিকে কেউ যেতেন না। কিন্তু আমরা যেতাম। ভয়, ডর কম ছিল। মনের জোর ছিল অনেক বেশি। বর্ষায় আশুলিয়া সড়কের দুই তীরের পানির স্রোত আছড়ে পড়ত। তৈরি হতো অনেকটা কক্সবাজারের ভাব। আর বর্ষার সন্ধ্যায় বৃষ্টি দেখার আনন্দটাই ছিল অন্যরকম। সেদিন পূর্ণিমা দেখতে গিয়ে আমরা পেলাম কালো মূর্তির ঘন অন্ধকার। ঘড়ির কাঁটায় রাত ১১টা। অথচ মনে হচ্ছিল গভীর রাত। চারদিক জনমানবশূন্য। এক পসলা বৃষ্টির কারণে পূর্ণিমার চাঁদ ঢেকে গেছে মেঘের আড়ালে। আশুলিয়ার মাঝামাঝি গাড়ি থামালেন ফরিদ ভাই। হেড লাইটের আলো নিভিয়ে দিলেন। আমাদের হাতে কোকের ক্যান। ভরা পূর্ণিমার বদলে দেখলাম মায়াবী অন্ধকার। আলো-অাঁধারির খেলা। জোনাকির আলোতে ব্যাঙের ডাক। আর পানির ঢেউয়ের আছড়ে পড়ার শব্দ। অসাধারণ মায়ার এক জাল। আমার মনে হয়েছিল অন্ধকারেরও রূপ থাকে। সেই রূপ দেখে নিতে হয়। বুঝে নিতে হয়। অনুভব করতে হয় হৃদয়ের ভিতর থেকে। সব কিছু দেখা যায় না।

বেশি দিনের কথা নয়। তবুও কোথায় যেন হারিয়ে গেল আমাদের সেই ঢাকা। এই ঢাকার প্রতিষ্ঠা মোগলদের হাতে। বিদ্রোহ বিপ্লবে বাংলা মুল্লুুক মোগলদের জন্য বড় ধরনের টেনশনের কারণ ছিল। ভারতবর্ষের অন্য এলাকাগুলো এত ঝামেলার ছিল না। এর মধ্যে বারো ভূঁইয়াদের যন্ত্রণায় সম্রাটরা ছিলেন অস্থির। পরিস্থিতি সামাল দিতে সম্রাট জাহাঙ্গীর ঢাকাকে বাংলার প্রাদেশিক রাজধানী করেন ১৬১০ সালের ১৬ জুলাই। এর আগে ১৬০৮ সালে ইসলাম খাঁ চিশতিকে নিয়োগ দেন বাংলা বিহার উড়িষ্যার রাজমহলের সুবেদার হিসেবে। ইসলাম খাঁ এসে দেখলেন রাজধানী বিহারে রাখার যৌক্তিকতা নেই। সব কিছু বাংলায়। ঢাকা হলো মধ্যমণি। এখানে রাজধানী হলে সব কিছুর নিয়ন্ত্রণ চলে আসবে। ইসলাম খাঁ বাস্তবতা জানালেন মোগল বাদশাকে। অনেক চেষ্টায় বাংলাকে কাবু করার কথা মনে রেখেই এতে সম্মতি দেন বাদশাহ জাহাঙ্গীর। ইসলাম খাঁ ঢাকা এসেই হাত দেন উন্নয়নে। কারণ এই নগরের মানুষ উন্নয়নে খুশি হয়। বাস্তবেও তাই হলো। উন্নয়নে মুগ্ধ মানুষও খুশি হয়ে ঢাকার নামকরণ করে জাহাঙ্গীরনগর। কিন্তু তা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। বাদশাহ জাহাঙ্গীরের মৃত্যুর পর ঢাকার মানুষ সব ভুলে যায়। বুড়িগঙ্গায় আসে নতুন জল। ঢাকা আবার ফিরে আসে পুরনো নামে।

জাতি হিসেবে আমরা অনেক কিছু ভুলে যাই। তাই অকারণে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা, জাতির জনককে নিয়েও বিতর্ক করি। '৮৮ সালের বন্যার কথা এখন অনেকের মনে নেই। অথচ ঢাকাবাসীর তখন একমাত্র বাহন ছিল নৌকা। মিরপুরের অধিবাসীরা ১ নম্বর অথবা ১০ নম্বর থেকে নৌকায় চড়তেন। নামতেন কলেজ গেট কিংবা খামারবাড়ি। মিরপুরের নৌকার মাঝি ডাকতেন যাবেন, ঢাকা, ঢাকা। আমি তখন পড়াশোনা করি। পাশাপাশি লেখালেখি করি সাপ্তাহিক সন্দ্বীপ নামের এক পত্রিকায়। পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক সালেম সুলেরির বাসা টিকাটুলি। নৌকায় চড়ে টিকাটুলি থেকে সুলেরি আসতেন মতিঝিলে। আমার কলেজ জীবনের বন্ধু আতিক তখন থাকে জাপানে। তার মা আমাকে দারুণ আদর করতেন। একদিন আতিকের মায়ের খোঁজে গেলাম তাদের কল্যাণপুরের টিনের একতলা বাড়িতে। কলেজ গেট থেকে নৌকায় চড়ে কল্যাণপুর। কিন্তু বাড়ি কোথায়? চারদিকে শুধু পানি আর পানি। সব কিছু ডুবে গেছে। ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুললাম। এ ছবিটি বন্ধুর কাছে পাঠাব জাপানে। পরে শুনলাম আতিকের মা পানির গতি দেখে বাড়ি ছাড়েন। চলে যান গোলাপবাগে বড় ছেলের বাড়িতে। '৮৮ সালের বন্যা এখন শুধুই স্মৃতি। টুকটাক মনে আছে এরশাদের হাঁটু পানিতে ঘোরাঘুরি করা। বিটিভি তার এই ঘোরাঘুরি নিয়ে একটি গান দেখাত, আজকের শেষ চেষ্টা আমার। সেই ঢাকার কথা অনেকেরই মনে নেই। বাঙালি এক আবেগী জাতি। সব কিছুতে পদ্মার ঢেউয়ের মতো উচ্ছ্বাস। আবার দ্রুত ভাটার টান। যে সাংবাদিক নেতারা বাকশালে যোগদানে বেশি উৎসাহী ছিলেন দলেবলে তারাই '৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর বেশি বঙ্গবন্ধুবিরোধী। হায়রে ইতিহাস!

ঢাকা নিয়ে অতীতকে টানার কারণ আছে। কারণটা হলো- এবারকার সিটি নির্বাচন। ঢাকা শহরে অনেক দিন কোনো জনপ্রতিনিধি ছিল না। ভোগান্তির শেষ ছিল না জনগণের। জন্ম, মৃত্যু সার্টিফিকেট নিতেও মহাঝামেলা। রাস্তাঘাট, মশার কথা বাদই রাখলাম। তাই এবারকার সিটি নির্বাচনে প্রাণের উচ্ছ্বাস। এই উচ্ছ্বাসে আরও জোয়ার তুলেছে বিএনপির নির্বাচনে ফিরে আসা। আমি মনে করি সিটি নির্বাচনে অংশ নেওয়া বিএনপির ইতিবাচক সিদ্ধান্ত। কারণ এক কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিন কাটছে দলটির। নেতা-কর্মীরা বিপর্যস্ত হামলা-মামলায়। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনের স্ত্রী জানেন না তার স্বামী কোথায় আছেন। ইলিয়াস কন্যার চোখে এখনো অশ্রু। আর এর বিপরীতে বিএনপি হরতাল ডাকলে এখন যানজট বাড়ে। শিথিল বললে যানজট কমে। অতি ব্যবহারে হরতালের মতো একটি রাজনৈতিক কর্মসূচিও মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে। কোনো বাড়াবাড়ির যৌক্তিকতা নেই। মানুষ বাস্তবতায় দেখতে চায় রাজনৈতিক দলগুলোকে। চোরাগোপ্তা হামলা চালানো বিএনপির মতো দলের কাজ নয়। এই কাজ চরমপন্থি দলের। আর করতে পারে জামায়াতিরা। আমরা জানি বিএনপিতে অনেক সাবেক চরমপন্থি আছেন। তাই তারা গণসম্পৃক্ত একটি দলের সর্বনাশ করে সেদিকে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু অন্যরাও তা কেন মেনে নিচ্ছেন? বিএনপি বার বার ক্ষমতায় এসেছিল। গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলেও তারা জয়ী হতে পারত। আওয়ামী লীগের কারচুপি করে জয়ের ক্ষমতা তখন ছিল না। তারপরও বিএনপি নির্বাচনে আসেনি। অকারণে গোয়ার্তুমি করে দলের সর্বনাশ করেছে। অন্যদিকে স্বাভাবিক গণতান্ত্রিক ধারাকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। সরকার তো চেষ্টা করবে বিএনপিকে ক্ষমতার বাইরে রাখতে। এটাই সরকারের কৌশল। কিন্তু বিএনপি সরকারের সেই কৌশলে পা দেবে কেন?

৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচন বর্জন করেছিল বিএনপি অবাস্তব চিন্তা থেকে। বিএনপির দাবি ছিল একটাই- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া তারা নির্বাচনে যাবে না। বাংলাদেশ প্রতিদিন থেকে আমরা কয়েকটি জরিপ করেছিলাম। সব জরিপেই এগিয়ে ছিল বিএনপি। তত্ত্বাবধায়ক না হলেও বিএনপি জয়ী হতো। কিন্তু বিএনপি নেতারা বাস্তবতায় ছিলেন না। তাদের মধ্যে এক ধরনের অহমিকা ভর করেছিল। ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে সবাই ব্যস্ত ছিলেন। কে কোন মন্ত্রণালয়ে বসবেন, দেশে-বিদেশে কার নিয়োগ কোথায় হবে সেসব নিয়েই ছিল ব্যস্ততা। আর অন্যদিকে আওয়ামী লীগের কৌশল ছিল যে কোনো প্রক্রিয়াতে বিএনপিকে নির্বাচনের বাইরে রাখা। রাজনৈতিক কৌশলের কাছে মার খায় বিএনপি। এখন তারা বুঝতে পেরেছে ভুল হয়ে গেছে। কিন্তু ততক্ষণে নদীর পানি অনেক দূর গড়িয়েছে। সরকার পার করছে প্রায় এক বছর তিন মাস। বাকি দুই মাস যাবে সিটি নির্বাচনে। তারপর রমজান, বর্ষা। এরপর আসবে শীত। আর সেই শীত কতটা কাবু করবে সরকারকে তা আপাতত বলা মুশকিল। সব নির্ভর করছে বাস্তবতার ওপর।

কিন্তু বাস্তবতার নিষ্ঠুরতা মানুষকে সব কিছু থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। মানুষ তারপরও স্বপ্ন দেখে। স্বপ্নকে জয় করার চেষ্টা করে। আমরা কেউই বাস্তবতার বাইরে নই। আমার এক শিক্ষক বন্ধু বললেন, কিছু মানুষ মনে করে শিক্ষকদের মন বলে কিছু নেই। তারা রোবট। মোটা চশমার আড়ালে তারা নিজেদের লুকিয়ে রাখবে। আমি এই বন্ধুর সঙ্গে একমত। কেউই রোবট নই। সবাই বাস্তব জগতের মানুষ। আর বাস্তবে আছি বলেই আমাদের এই স্বপ্নের ঢাকাকে আমরা রোবট নগরী হিসেবে দেখতে চাই না। ঢাকাকে গড়ে তুলতে হবে আধুনিক নগরী হিসেবে। বাস্তবতায় রাখতে হবে আমাদের প্রিয় শহরকে। যারা মেয়র নির্বাচিত হবেন অঙ্গীকার রক্ষা করতে হবে তাদেরকে। ভোটের পরে এমন কথা বলা যাবে না সমন্বয়ের অভাবে কিছু করতে পারছি না। নগরবাসীর ট্যাক্সে টাকায় সিটি করপোরেশন চলে। দুই ঢাকার কাজে সমন্বয় না থাকলে সব কিছু হোঁচট খাবে।

ব্যাহত হবে উন্নয়ন প্রক্রিয়া। উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় ইট পাথরের কাঠিন্য ভেদ করে এই শহরে সবুজের হাতছানি ফিরিয়ে আনতে হবে। যানজট দূর করতে হবে পরিকল্পিতভাবে। মাদক ও সন্ত্রাস দূর করতে হবে সম্মিলিত তৎপরতায়। নাগরিক হৃদয়ে দিতে হবে স্বস্তির ছোঁয়া। ফিরিয়ে দিতে হবে খেলার মাঠ, পার্ক, মানুষের হাঁটার ফুটপাথ। মেট্রোরেল, পাবলিক যানবাহন বাড়াতে হবে। নগরবাসীর পক্ষে সব অধিকার নিয়ে লড়তে হবে মেয়রকে।

আমরা জানি প্রার্থীরা এখন বাড়ি বাড়ি যাবেন। সুন্দর কথার ফুলঝুরি ছড়াবেন। ভোটাররাও প্রার্থীদের কথায় ভিজে ওঠবেন। কারণ ভোট মানুষের কাছে এক উৎসবের মতো। এই উৎসবে মানুষ অংশ নেয় আনন্দের সঙ্গে। ঢাকা ও চট্টগ্রামে এখন আনন্দের জোয়ার বইছে। মানুষের সেই আনন্দ ধরে রাখতে নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখবে বলেই বিশ্বাস করি। কোনো পক্ষপাত আমরা আশা করি না। নির্বাচন কমিশন অনেক শক্তিশালী। কোনো হুমকি, ধমকি তাদেরকে স্পর্শ করার কথা নয়। নির্বাচন কমিশনকে নিজেদের মর্যাদা রক্ষা করতে হবে। প্রমাণ দিতে হবে তারা পুরোপুরি নিরপেক্ষ। আর ভোটারদের চিন্তা করতে হবে বাস্তবতার কথা। শুধু বক্তৃতাতে গলে গেলে হবে না। কোন প্রার্থী কাজ করবেন, সততা নিষ্ঠার সঙ্গে আমাদের প্রিয় শহর ঢাকা ও চট্টগ্রামকে ঢেলে সাজানোর জন্য শুধু তাদেরই বেছে নিতে হবে। বর্জন করতে হবে খারাপ, বিতর্কিত প্রার্থীকে।

পাদটীকা : ভোট সম্পর্কে নানামুখী মজার গল্প আছে। নির্বাচনের আগে এক প্রার্থীর বাড়িতে এলেন ভোটার। প্রার্থী নিজে ছুটে এলেন ভোটারের কাছে। প্রার্থীর স্ত্রী এলেন শরবত নিয়ে। কাজের লোকরা গলদ্ঘর্ম কি খাওয়াবে তা নিয়ে। ভোটার মহাখুশি। এতদিনে মনের মতো নেতা পাওয়া গেছে। এমন প্রার্থীকে বেছে নেওয়া দরকার। ভোটের পরে একে দিয়েই কাজ হবে। উন্নয়নের পাশাপাশি ফাও সেবাও মিলবে। মনে মনে নিজেকে গালও দিলেন দই-মিষ্টিজাতীয় কিছু না নিয়ে আসার জন্য। ভাবলেন, ভোট শেষ হলে একদিন আসবেন দই-মিষ্টি নিয়ে। ভোট শেষ হলো। সেই প্রার্থী জয়ী হলেন। ভোটার তো মহাখুশি।

তার প্রিয় প্রার্থী এখন ক্ষমতায়। এক সকালে কুমিল্লার রসমলাই, বগুড়ার দই আর টাঙ্গাইলের চমচম নিয়ে বিজয়ীর বাড়িতে গেলেন সেই ভোটার। মনের মধ্যে আনন্দ। অনেক গল্প, গুজব করে দুপুরে খেয়েদেয়ে বাড়ি ফিরবেন। নেতার দরজা খুলল কাজের লোক। রসমলাই, চমচম, দই নিয়ে চলে গেল ভিতরে। তারপর বলল, আজ স্যার মহাঝামেলায় আছেন। আপনাকে বলেছে, পরে এক সময় ফোন করে আসতে। আজ দেখা হবে না। কাজের লোকটিকে ভোটার বলল, একটু পানি মিলবে কি? কাজের লোকের চড়া গলা, ভোটের আগে এই বাড়িতে পানি মেলে। পরে মেলে না। এবার কেটে পড়ুন দয়া করে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন