শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ এপ্রিল, ২০১৫

এতক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
এতক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে

অন্ধকারের কি রূপ থাকে? এক রাতে পূর্ণিমা দেখতে গিয়েছিলাম। সময়টা '৯৩ সাল। সঙ্গী বন্ধু ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী। তিনি তখন ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব। এখন পাট সচিব। আমি সিনিয়র রিপোর্টার ভোরের কাগজে। রাত নামলেই আমরা মাঝে মাঝে বের হতাম। ফরিদ ভাই ড্রাইভ করতেন। পাশে আমি। ঢাকায় তখন যানজট ছিল না। এত ঝামেলা ছিল না। ছিমছাম শহর। বিমানবন্দর সড়কটি ছিল ফাঁকা। উত্তরাকে মনে হতো নীরব শহরতলি। বিমানবন্দর পার হলেই সুনসান। আশুলিয়া সড়ক পুরোপুরি চালু হয়নি। সন্ধ্যার পর আশুলিয়ার দিকে কেউ যেতেন না। কিন্তু আমরা যেতাম। ভয়, ডর কম ছিল। মনের জোর ছিল অনেক বেশি। বর্ষায় আশুলিয়া সড়কের দুই তীরের পানির স্রোত আছড়ে পড়ত। তৈরি হতো অনেকটা কক্সবাজারের ভাব। আর বর্ষার সন্ধ্যায় বৃষ্টি দেখার আনন্দটাই ছিল অন্যরকম। সেদিন পূর্ণিমা দেখতে গিয়ে আমরা পেলাম কালো মূর্তির ঘন অন্ধকার। ঘড়ির কাঁটায় রাত ১১টা। অথচ মনে হচ্ছিল গভীর রাত। চারদিক জনমানবশূন্য। এক পসলা বৃষ্টির কারণে পূর্ণিমার চাঁদ ঢেকে গেছে মেঘের আড়ালে। আশুলিয়ার মাঝামাঝি গাড়ি থামালেন ফরিদ ভাই। হেড লাইটের আলো নিভিয়ে দিলেন। আমাদের হাতে কোকের ক্যান। ভরা পূর্ণিমার বদলে দেখলাম মায়াবী অন্ধকার। আলো-অাঁধারির খেলা। জোনাকির আলোতে ব্যাঙের ডাক। আর পানির ঢেউয়ের আছড়ে পড়ার শব্দ। অসাধারণ মায়ার এক জাল। আমার মনে হয়েছিল অন্ধকারেরও রূপ থাকে। সেই রূপ দেখে নিতে হয়। বুঝে নিতে হয়। অনুভব করতে হয় হৃদয়ের ভিতর থেকে। সব কিছু দেখা যায় না।

বেশি দিনের কথা নয়। তবুও কোথায় যেন হারিয়ে গেল আমাদের সেই ঢাকা। এই ঢাকার প্রতিষ্ঠা মোগলদের হাতে। বিদ্রোহ বিপ্লবে বাংলা মুল্লুুক মোগলদের জন্য বড় ধরনের টেনশনের কারণ ছিল। ভারতবর্ষের অন্য এলাকাগুলো এত ঝামেলার ছিল না। এর মধ্যে বারো ভূঁইয়াদের যন্ত্রণায় সম্রাটরা ছিলেন অস্থির। পরিস্থিতি সামাল দিতে সম্রাট জাহাঙ্গীর ঢাকাকে বাংলার প্রাদেশিক রাজধানী করেন ১৬১০ সালের ১৬ জুলাই। এর আগে ১৬০৮ সালে ইসলাম খাঁ চিশতিকে নিয়োগ দেন বাংলা বিহার উড়িষ্যার রাজমহলের সুবেদার হিসেবে। ইসলাম খাঁ এসে দেখলেন রাজধানী বিহারে রাখার যৌক্তিকতা নেই। সব কিছু বাংলায়। ঢাকা হলো মধ্যমণি। এখানে রাজধানী হলে সব কিছুর নিয়ন্ত্রণ চলে আসবে। ইসলাম খাঁ বাস্তবতা জানালেন মোগল বাদশাকে। অনেক চেষ্টায় বাংলাকে কাবু করার কথা মনে রেখেই এতে সম্মতি দেন বাদশাহ জাহাঙ্গীর। ইসলাম খাঁ ঢাকা এসেই হাত দেন উন্নয়নে। কারণ এই নগরের মানুষ উন্নয়নে খুশি হয়। বাস্তবেও তাই হলো। উন্নয়নে মুগ্ধ মানুষও খুশি হয়ে ঢাকার নামকরণ করে জাহাঙ্গীরনগর। কিন্তু তা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। বাদশাহ জাহাঙ্গীরের মৃত্যুর পর ঢাকার মানুষ সব ভুলে যায়। বুড়িগঙ্গায় আসে নতুন জল। ঢাকা আবার ফিরে আসে পুরনো নামে।

জাতি হিসেবে আমরা অনেক কিছু ভুলে যাই। তাই অকারণে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা, জাতির জনককে নিয়েও বিতর্ক করি। '৮৮ সালের বন্যার কথা এখন অনেকের মনে নেই। অথচ ঢাকাবাসীর তখন একমাত্র বাহন ছিল নৌকা। মিরপুরের অধিবাসীরা ১ নম্বর অথবা ১০ নম্বর থেকে নৌকায় চড়তেন। নামতেন কলেজ গেট কিংবা খামারবাড়ি। মিরপুরের নৌকার মাঝি ডাকতেন যাবেন, ঢাকা, ঢাকা। আমি তখন পড়াশোনা করি। পাশাপাশি লেখালেখি করি সাপ্তাহিক সন্দ্বীপ নামের এক পত্রিকায়। পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক সালেম সুলেরির বাসা টিকাটুলি। নৌকায় চড়ে টিকাটুলি থেকে সুলেরি আসতেন মতিঝিলে। আমার কলেজ জীবনের বন্ধু আতিক তখন থাকে জাপানে। তার মা আমাকে দারুণ আদর করতেন। একদিন আতিকের মায়ের খোঁজে গেলাম তাদের কল্যাণপুরের টিনের একতলা বাড়িতে। কলেজ গেট থেকে নৌকায় চড়ে কল্যাণপুর। কিন্তু বাড়ি কোথায়? চারদিকে শুধু পানি আর পানি। সব কিছু ডুবে গেছে। ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুললাম। এ ছবিটি বন্ধুর কাছে পাঠাব জাপানে। পরে শুনলাম আতিকের মা পানির গতি দেখে বাড়ি ছাড়েন। চলে যান গোলাপবাগে বড় ছেলের বাড়িতে। '৮৮ সালের বন্যা এখন শুধুই স্মৃতি। টুকটাক মনে আছে এরশাদের হাঁটু পানিতে ঘোরাঘুরি করা। বিটিভি তার এই ঘোরাঘুরি নিয়ে একটি গান দেখাত, আজকের শেষ চেষ্টা আমার। সেই ঢাকার কথা অনেকেরই মনে নেই। বাঙালি এক আবেগী জাতি। সব কিছুতে পদ্মার ঢেউয়ের মতো উচ্ছ্বাস। আবার দ্রুত ভাটার টান। যে সাংবাদিক নেতারা বাকশালে যোগদানে বেশি উৎসাহী ছিলেন দলেবলে তারাই '৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর বেশি বঙ্গবন্ধুবিরোধী। হায়রে ইতিহাস!

ঢাকা নিয়ে অতীতকে টানার কারণ আছে। কারণটা হলো- এবারকার সিটি নির্বাচন। ঢাকা শহরে অনেক দিন কোনো জনপ্রতিনিধি ছিল না। ভোগান্তির শেষ ছিল না জনগণের। জন্ম, মৃত্যু সার্টিফিকেট নিতেও মহাঝামেলা। রাস্তাঘাট, মশার কথা বাদই রাখলাম। তাই এবারকার সিটি নির্বাচনে প্রাণের উচ্ছ্বাস। এই উচ্ছ্বাসে আরও জোয়ার তুলেছে বিএনপির নির্বাচনে ফিরে আসা। আমি মনে করি সিটি নির্বাচনে অংশ নেওয়া বিএনপির ইতিবাচক সিদ্ধান্ত। কারণ এক কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিন কাটছে দলটির। নেতা-কর্মীরা বিপর্যস্ত হামলা-মামলায়। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনের স্ত্রী জানেন না তার স্বামী কোথায় আছেন। ইলিয়াস কন্যার চোখে এখনো অশ্রু। আর এর বিপরীতে বিএনপি হরতাল ডাকলে এখন যানজট বাড়ে। শিথিল বললে যানজট কমে। অতি ব্যবহারে হরতালের মতো একটি রাজনৈতিক কর্মসূচিও মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে। কোনো বাড়াবাড়ির যৌক্তিকতা নেই। মানুষ বাস্তবতায় দেখতে চায় রাজনৈতিক দলগুলোকে। চোরাগোপ্তা হামলা চালানো বিএনপির মতো দলের কাজ নয়। এই কাজ চরমপন্থি দলের। আর করতে পারে জামায়াতিরা। আমরা জানি বিএনপিতে অনেক সাবেক চরমপন্থি আছেন। তাই তারা গণসম্পৃক্ত একটি দলের সর্বনাশ করে সেদিকে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু অন্যরাও তা কেন মেনে নিচ্ছেন? বিএনপি বার বার ক্ষমতায় এসেছিল। গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলেও তারা জয়ী হতে পারত। আওয়ামী লীগের কারচুপি করে জয়ের ক্ষমতা তখন ছিল না। তারপরও বিএনপি নির্বাচনে আসেনি। অকারণে গোয়ার্তুমি করে দলের সর্বনাশ করেছে। অন্যদিকে স্বাভাবিক গণতান্ত্রিক ধারাকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। সরকার তো চেষ্টা করবে বিএনপিকে ক্ষমতার বাইরে রাখতে। এটাই সরকারের কৌশল। কিন্তু বিএনপি সরকারের সেই কৌশলে পা দেবে কেন?

৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচন বর্জন করেছিল বিএনপি অবাস্তব চিন্তা থেকে। বিএনপির দাবি ছিল একটাই- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া তারা নির্বাচনে যাবে না। বাংলাদেশ প্রতিদিন থেকে আমরা কয়েকটি জরিপ করেছিলাম। সব জরিপেই এগিয়ে ছিল বিএনপি। তত্ত্বাবধায়ক না হলেও বিএনপি জয়ী হতো। কিন্তু বিএনপি নেতারা বাস্তবতায় ছিলেন না। তাদের মধ্যে এক ধরনের অহমিকা ভর করেছিল। ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে সবাই ব্যস্ত ছিলেন। কে কোন মন্ত্রণালয়ে বসবেন, দেশে-বিদেশে কার নিয়োগ কোথায় হবে সেসব নিয়েই ছিল ব্যস্ততা। আর অন্যদিকে আওয়ামী লীগের কৌশল ছিল যে কোনো প্রক্রিয়াতে বিএনপিকে নির্বাচনের বাইরে রাখা। রাজনৈতিক কৌশলের কাছে মার খায় বিএনপি। এখন তারা বুঝতে পেরেছে ভুল হয়ে গেছে। কিন্তু ততক্ষণে নদীর পানি অনেক দূর গড়িয়েছে। সরকার পার করছে প্রায় এক বছর তিন মাস। বাকি দুই মাস যাবে সিটি নির্বাচনে। তারপর রমজান, বর্ষা। এরপর আসবে শীত। আর সেই শীত কতটা কাবু করবে সরকারকে তা আপাতত বলা মুশকিল। সব নির্ভর করছে বাস্তবতার ওপর।

কিন্তু বাস্তবতার নিষ্ঠুরতা মানুষকে সব কিছু থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। মানুষ তারপরও স্বপ্ন দেখে। স্বপ্নকে জয় করার চেষ্টা করে। আমরা কেউই বাস্তবতার বাইরে নই। আমার এক শিক্ষক বন্ধু বললেন, কিছু মানুষ মনে করে শিক্ষকদের মন বলে কিছু নেই। তারা রোবট। মোটা চশমার আড়ালে তারা নিজেদের লুকিয়ে রাখবে। আমি এই বন্ধুর সঙ্গে একমত। কেউই রোবট নই। সবাই বাস্তব জগতের মানুষ। আর বাস্তবে আছি বলেই আমাদের এই স্বপ্নের ঢাকাকে আমরা রোবট নগরী হিসেবে দেখতে চাই না। ঢাকাকে গড়ে তুলতে হবে আধুনিক নগরী হিসেবে। বাস্তবতায় রাখতে হবে আমাদের প্রিয় শহরকে। যারা মেয়র নির্বাচিত হবেন অঙ্গীকার রক্ষা করতে হবে তাদেরকে। ভোটের পরে এমন কথা বলা যাবে না সমন্বয়ের অভাবে কিছু করতে পারছি না। নগরবাসীর ট্যাক্সে টাকায় সিটি করপোরেশন চলে। দুই ঢাকার কাজে সমন্বয় না থাকলে সব কিছু হোঁচট খাবে।

ব্যাহত হবে উন্নয়ন প্রক্রিয়া। উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় ইট পাথরের কাঠিন্য ভেদ করে এই শহরে সবুজের হাতছানি ফিরিয়ে আনতে হবে। যানজট দূর করতে হবে পরিকল্পিতভাবে। মাদক ও সন্ত্রাস দূর করতে হবে সম্মিলিত তৎপরতায়। নাগরিক হৃদয়ে দিতে হবে স্বস্তির ছোঁয়া। ফিরিয়ে দিতে হবে খেলার মাঠ, পার্ক, মানুষের হাঁটার ফুটপাথ। মেট্রোরেল, পাবলিক যানবাহন বাড়াতে হবে। নগরবাসীর পক্ষে সব অধিকার নিয়ে লড়তে হবে মেয়রকে।

আমরা জানি প্রার্থীরা এখন বাড়ি বাড়ি যাবেন। সুন্দর কথার ফুলঝুরি ছড়াবেন। ভোটাররাও প্রার্থীদের কথায় ভিজে ওঠবেন। কারণ ভোট মানুষের কাছে এক উৎসবের মতো। এই উৎসবে মানুষ অংশ নেয় আনন্দের সঙ্গে। ঢাকা ও চট্টগ্রামে এখন আনন্দের জোয়ার বইছে। মানুষের সেই আনন্দ ধরে রাখতে নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখবে বলেই বিশ্বাস করি। কোনো পক্ষপাত আমরা আশা করি না। নির্বাচন কমিশন অনেক শক্তিশালী। কোনো হুমকি, ধমকি তাদেরকে স্পর্শ করার কথা নয়। নির্বাচন কমিশনকে নিজেদের মর্যাদা রক্ষা করতে হবে। প্রমাণ দিতে হবে তারা পুরোপুরি নিরপেক্ষ। আর ভোটারদের চিন্তা করতে হবে বাস্তবতার কথা। শুধু বক্তৃতাতে গলে গেলে হবে না। কোন প্রার্থী কাজ করবেন, সততা নিষ্ঠার সঙ্গে আমাদের প্রিয় শহর ঢাকা ও চট্টগ্রামকে ঢেলে সাজানোর জন্য শুধু তাদেরই বেছে নিতে হবে। বর্জন করতে হবে খারাপ, বিতর্কিত প্রার্থীকে।

পাদটীকা : ভোট সম্পর্কে নানামুখী মজার গল্প আছে। নির্বাচনের আগে এক প্রার্থীর বাড়িতে এলেন ভোটার। প্রার্থী নিজে ছুটে এলেন ভোটারের কাছে। প্রার্থীর স্ত্রী এলেন শরবত নিয়ে। কাজের লোকরা গলদ্ঘর্ম কি খাওয়াবে তা নিয়ে। ভোটার মহাখুশি। এতদিনে মনের মতো নেতা পাওয়া গেছে। এমন প্রার্থীকে বেছে নেওয়া দরকার। ভোটের পরে একে দিয়েই কাজ হবে। উন্নয়নের পাশাপাশি ফাও সেবাও মিলবে। মনে মনে নিজেকে গালও দিলেন দই-মিষ্টিজাতীয় কিছু না নিয়ে আসার জন্য। ভাবলেন, ভোট শেষ হলে একদিন আসবেন দই-মিষ্টি নিয়ে। ভোট শেষ হলো। সেই প্রার্থী জয়ী হলেন। ভোটার তো মহাখুশি।

তার প্রিয় প্রার্থী এখন ক্ষমতায়। এক সকালে কুমিল্লার রসমলাই, বগুড়ার দই আর টাঙ্গাইলের চমচম নিয়ে বিজয়ীর বাড়িতে গেলেন সেই ভোটার। মনের মধ্যে আনন্দ। অনেক গল্প, গুজব করে দুপুরে খেয়েদেয়ে বাড়ি ফিরবেন। নেতার দরজা খুলল কাজের লোক। রসমলাই, চমচম, দই নিয়ে চলে গেল ভিতরে। তারপর বলল, আজ স্যার মহাঝামেলায় আছেন। আপনাকে বলেছে, পরে এক সময় ফোন করে আসতে। আজ দেখা হবে না। কাজের লোকটিকে ভোটার বলল, একটু পানি মিলবে কি? কাজের লোকের চড়া গলা, ভোটের আগে এই বাড়িতে পানি মেলে। পরে মেলে না। এবার কেটে পড়ুন দয়া করে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৫৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন