শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ এপ্রিল, ২০১৫

\\\'সুবহা-নাল্লাহ\\\'! কেন বলবেন! কখন বলবেন!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
\\\'সুবহা-নাল্লাহ\\\'! কেন বলবেন! কখন বলবেন!

মুমিন এবং মুত্তাকিগণ হররোজ এবং অহরহ আল-কোরআনের যেসব শব্দমালা উচ্চারণ করে থাকেন সেগুলোর মধ্যে সুবহা-নাল্লাহ অন্যতম। বরকতময় এই শব্দটির রুহানি ফায়েজ একজন মানুষকে দুনিয়া ও আখেরাতের সর্বোচ্চ কল্যাণের পথে টেনে নিয়ে যেতে সক্ষম। যখন জমিনের কোনো বান্দা কিংবা বান্দী পরিপূর্ণ মহব্বত এবং সোহবত সহকারে শব্দটির অর্থ বুঝে আল্লাহপাকের জাত ও সেপাত স্মরণ করে সুবহা-নাল্লাহ উচ্চারণ করতে পারে তখন আসমান-জমিনের সব খোদায়ী নেয়ামতের দরজা খুলে যায়। কোনো একজন মানুষকে যদি তাবৎ দুনিয়ার সব নেয়ামত এবং ভূ-অভ্যন্তরে লুকায়িত সম্পদরাজি ও আসমানের ধনসম্পদ দান করা হয় তবে লোকটি যতটা খুশি হবেন তারচেয়ে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বেশি খুশি হন যদি কোনো বান্দা তার শান ও মান বুঝে একবার সুবহা-নাল্লাহ উচ্চারণ করেন।

এখন প্রশ্ন হলো, শব্দটির অর্থ কি এবং আল্লাহর অগুনিত মানমর্যাদার সঙ্গে সেই অর্থের মিল-মহব্বতের সমন্বয় কীভাবে সম্ভব। প্রথমে অর্থ বলে নিই- তারপর ধীরে ধীরে অন্য প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা করলে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। সুবহা-নাল্লাহ শব্দের অর্থ সেই আল্লাহ বা সত্তা যিনি কিনা সব দুর্বলতা এবং অক্ষমতা থেকে মুক্ত। জাগতিক মানুষের চিন্তা-চেতনা, কর্ম, জীবন-মৃত্যু এবং ভোগবিলাসের যে দুর্বলতা রয়েছে তা মহান আল্লাহপাকের নেই। আল্লাহর অনেক সৃষ্টি, কর্ম এবং ইচ্ছার সন্ধান লাভ কোনো মানুষের মন-মস্তিষ্কের দ্বারা সম্ভব নয়। তাফসিরকারকগণ আল্লাহর সুবহান শব্দের তাৎপর্য বোঝানোর জন্য পবিত্র কোরআনের সূরা বনি ইসরাইলের প্রথম আয়াতটির উদাহরণ টানেন। হুজুরে পাক (সা.)-এর পবিত্র মেরাজের ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে আল্লাহ বলেন- সুবহা-নাল্লাজি আস্র বি'আবদিহি লাইলাম মিনাল মাসজি্বদিল হারমি ইলাল মাস্জি্বদিল আক্বছোয়াল্লাজি বা-রক্না হাওলাহু লিনুরিয়াহু মিন্ আ-ইয়া-তিনা, ইন্নাহু হু অস্ সামিউল বাছির। আয়াতটির সরল অর্থ হলো- মহিমাময় তিনি। যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতে ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসায়; যার চারদিকে বরকতময় করেছি যেন আমি তাকে কিছু নিদর্শন দেখাতে পারি, নিশ্চয়ই তিনি শোনেন, দেখেন।

মেরাজ বা ঊর্ধ্বগমন ইসলামের একটি অতীব তাৎপর্যপূর্ণ এবং রহস্যঘন বিষয়। রাতের একটি নির্দিষ্ট সময়ে আজ থেকে চৌদ্দশত বছর আগে পবিত্র নগরী মক্কার কাবা শরিফ থেকে জেরুজালেম এমন ছিল একেবারেই অসম্ভব একটি বিষয়। প্রায় পনেরশ মাইলের এই দূরত্বই শেষ নয়- জেরুজালেমের মসজিদুল আকসা থেকে রসুল (সা.) বোরাক নামক এক আশ্চর্য প্রাণীর পিঠে চড়ে রওনা করেন ঊর্ধ্বালোকে। লাখ লাখ কোটি আলোকবর্ষ দূরত্বের অসীম প্রথম আসমান পাড়ি দিলেন। এরপর একে একে সাতটি আসমান পাড়ি দিয়ে চলে গেলেন আল্লাহর আরশে আজীমে। তারপর জান্নাত-জাহান্নাম, বিখ্যাত নবী এবং রসুলগণ এবং ফেরেশতাগণের সাক্ষাৎ লাভ করে মহান প্রভুর দিদার লাভ শেষে পুনরায় মক্কায় ফিরে এলেন। হুজুর (সা.) যখন তার গৃহে ফিরে এলেন এবং বিছানার কাছে গেলেন তখন বিছানার তাপমাত্রা এমন ছিল যা দেখে যে কেউ অনুমান করতে পারবেন সে, এই কিছুক্ষণ আগে সেখানে কেউ একজন শুয়েছিলেন।

মেরাজের পরের দিন রসুল (সা.) যখন এ ঘটনা লোকজনকে বললেন তখন বিশ্বাসীগণ একবাক্যে বলে ওঠেন- সুবহা-নাল্লাহ! নিশ্চয়ই নবী সত্য বলেন এবং অসীম ক্ষমতার মালিক আল্লাহ যখন যেভাবে ইচ্ছা সেভাবেই যে কোনো কর্ম নিষ্পন্ন করতে পারেন। অন্যদিকে অবিশ্বাসীরা শুরু করল তুমুল সমালোচনা। আল-কোরআনের তাফসিরকারকগণ সূরা বনী ইসরাইলের আলোচ্য আয়াতের সুবহা-নাল্লাজি শব্দের মধ্যেই মেরাজের তাৎপর্য খুঁজে পেয়েছেন। বিষয়টি জটিল এবং অতীব কঠিন যা কিয়ামত পর্যন্ত কোনো মানুষের মন মস্তিষ্ক চিন্তা করে কূলকিনারা হদিস করতে পারবে না। আর এ কারণেই আয়াতের শুরুতে ইঙ্গিত করা হয়েছে- ঘটনাটি ঘটিয়েছেন সেই আল্লাহ যিনি কিনা সব দুর্বলতা এবং অক্ষমতা থেকে মুক্ত। ঘটনাটি যদি ইহলৌকিক বুদ্ধি দ্বারা বোঝা সম্ভব হতো তবে আল্লাহ আয়াতের শুরুতে সুবহা-নাল্লাজি দিয়ে শুরু না করে আলহামদুলিল্লা হিল্লাজি আসরাবি আবদিহি বলতে পারতেন।

ইসলামী চিন্তাবিদগণ মুমিন-মুত্তাকি বান্দাদের তাদের রবের ইচ্ছা-অনিচ্ছা, হুকুম আহকামের ওপর পরিপূর্ণভাবে বিশ্বাস এবং আস্থা এনে আত্মসমর্পণ করার উপায় হিসেবে কতগুলো নিয়ামক সূত্রের উল্লেখ করেছেন। প্রথমত, গভীর মনোযোগ সহকারে নিজের দিকে খেয়াল করা। এরপর অনুসন্ধিৎসু মন নিয়ে আল্লাহর সৃষ্টির দিকে নজর দিয়ে সৃষ্টিরহস্য বোঝার চেষ্টা করা। যেখানে মানুষের চিন্তাচেতনা কোনো সৃষ্টির অনুপম রহস্য দেখে অতি আশ্চর্য হয়ে ভাবতে পারবে এমন কর্ম কোনো মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়- একমাত্র আল্লাহই পারেন এবং তখন যদি বান্দার মুখ দিয়ে সুবহা-নাল্লাহ বের হয়ে আসে তবে আশা করা যায় শব্দটির রুহানি ফায়েজ বান্দার তকদিরের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেছে।

অহঙ্কারী মন, অসম্পূর্ণ জ্ঞান এবং ধ্যানহীন দৃষ্টি নিয়ে আল্লাহর বিশালত্ব পরিমাপ করা যায় না। একটি বিশ্বাসী মন, বুদ্ধিমান মস্তিষ্ক, সুস্থ ও নীরোগ দেহ এবং চমৎকার সময়ই কেবল বান্দাকে সুযোগ করে দেয় বরকতময় সত্তার অন্তর্নিহিত তাৎপর্যের মাঝে সুবহা-নাল্লাহ শব্দের মাঝে বিলীন হওয়ার জন্য। সম্মানিত পাঠক যদি জিজ্ঞাসা করেন- আমি কখন এবং কীভাবে সুবহা-নাল্লাহ বলি? এটা যদিও ব্যক্তিগত বিষয় তবুও বলছি- কারণ বাস্তব উদাহরণ দিলে অনেক জটিল বিষয় পানির মতো সহজ হয়ে যায়-

(১) সময় পেলে আমি প্রায়ই আমার পাঁচটি ইন্দ্রিয় নিয়ে ভাবি। আমার চোখ কি করে তাবৎ দুনিয়ার লক্ষ কোটি রঙ, রূপ, দৃশ্য আলাদা আলাদা করে দেখতে পারে এবং মস্তিষ্কে ধারণ করতে পারে তা নিয়ে যেমন চিন্তা করি তেমনি চিন্তা করি, কোনো দৃশ্য দেখলে আমি কীভাবে ভয় পাই, লজ্জা পাই, আনন্দ লাভ করি, লোভাতুর হই এবং মুগ্ধ হয়ে পড়ি! আমার কান আমাকে কী করে লাখ লাখ কোটি সুর মূর্ছনা, তাল-লহরি কিংবা কুহুতান-কলতানে আচ্ছন্ন করে ফেলে। আমার কানের সঙ্গে হৃদয় মস্তিষ্ক এবং অন্যান্য ইন্দ্রিয় সত্তা কীভাবে নাচানাচি করে এসব ভেবে আমি অসীমের তরে হারিয়ে যাই ক্ষণে ক্ষণে। আমার নাক নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের বাইরে লক্ষ কোটি সুমিষ্ট এবং কুমিষ্ট ঘ্রাণ আশ্বাদন করানোর মাধ্যমে কখনো জীবনকে করে তোলে উপভোগ্য আবার কখনো কোনো কুমিষ্ট গন্ধের মাধ্যমে জানিয়ে দেয় সতর্ক সংকেত। আমার জিহ্বাটিও এক অপরূপ মহিমায় সৃষ্টি করা হয়েছে। চোখ বুঝে কান বন্ধ করে এমনকি নিঃশ্বাস বন্ধ করেও যদি জিহ্বার ওপর তেঁতুল, কলা, আম, জাম, ইলিশ, কাঁঠাল বা লইঠ্যা মাছের ফ্রাই রাখি তবে মুখ, দাঁত, ঠোঁট এবং চোয়ালকে বলে দিতে হবে না পরবর্তী করণীয় কি? আমার ত্বক আমাকে বসন্তের বাতাসের স্পর্শ, প্রিয়ার সংস্পর্শ, নদী-সমুদ্র-পুকুর কিংবা মহাসমুদ্রের সংস্পর্শে এনে বিমোহিত করে দেয়। সামান্য একটু স্পর্শের জন্য আমি যেমন অনেক কিছু জলাঞ্জলি দিতে পারি তদ্রূপ একই স্পর্শকে এড়িয়ে চলার জন্য অনেক কিছু ত্যাগ করতে পারি।

(২) আমি আমার মাথাটি নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে মস্তিষ্ক বা ঘিলু নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করি। আমার মস্তিষ্কে একশ বিলিয়ন নিউরন রয়েছে। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ কম্পিউটার বা সুপার কম্পিউটারটির মূল্য এক হাজার কোটি টাকারও বেশি। এত দামি কম্পিউটারের স্মৃতিশক্তি, গণনা করার ক্ষমতা এবং পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষমতা আমার মাথার একশ বিলিয়ন অর্থাৎ দশ হাজার কোটি নিউরনের মধ্যে মাত্র একটি নিউরনের সমান। এই যদি হয় বাস্তব অবস্থা তাহলে আল্লাহ আমাকে যে বিনামূল্যে মাথাটি দিয়েছেন ওটার দাম কত? কমপক্ষে দশ হাজার কোটি গুণ এক হাজার কোটি টাকার সমান। এমন একটি মহামূল্যবান মাথা নিয়ে আমি যদি দরিদ্র থাকি কিংবা নিজেকে হতভাগ্য মনে করি তবে আমার মতো বান্দার জাহান্নাম ছাড়া অন্য কোনো গতি হতে পারে না।

(৩) শরীরের ২০৬ খানা হাড়ের কথা চিন্তা করতে গিয়ে আমি আমার শৈশবের কথা স্মরণে আনি। আমার জন্মের সময় অন্য সবার মতো আমার শরীরে ২৭০ খানা হাড় ছিল। আমার বয়স ৩০ বছর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কী করে ৬৪ খানা হাড় বিলীন হয়ে ২০৬ খানা হাড়ে পরিণত হলো এবং কেন হলো- এই চিন্তা আমাকে যতটা না আশ্চর্য করে তারচেয়েও বেশি আশ্চর্য করে তখন আমি ভাবি একটি মহাজাগতিক হুকুম যা কিনা রুহ হিসেবে পরিচিত তা আমার হাড়গুলোকে চৌম্বক শক্তি দিয়ে একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখে। আমার রুহের রয়েছে ত্রিমুখী চৌম্বক শক্তি। প্রথম শক্তি দিয়ে এটি হাড্ডিগুলোকে একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখে। দ্বিতীয় শক্তি দ্বারা এটি আমাকে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখে। তৃতীয় শক্তি দ্বারা এটি আমাকে মহাশূন্যের গ্রহ-উপগ্রহ এবং নক্ষত্রসমূহের মহাকর্ষণ শক্তির সঙ্গে এমনভাবে সংযুক্ত করে রাখে যাতে আমি শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করে জমিনে চলাফেরা করতে পারি- লম্ফ দিতে পারি কিংবা পাহাড়-সমুদ্র-মহাশূন্যে টিকে থাকতে পারি।

(৪) মৃত্যুর কথা চিন্তা করার সময় আমার জন্মের পূর্বক্ষণের কথা স্মরণ করি যখন কিনা আমাকে উলঙ্গ করে দুনিয়াতে দীন-হীন এবং অসহায় করে পাঠানো হয়েছিল। মৃত্যুর মাধ্যমে আমার রুহটি যখন বের করে নেওয়া হবে তখন সঙ্গে সঙ্গে আমার শরীরের ২০৬ খানা হাড়ের মধ্যকার চৌম্বক শক্তিজনিত সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। শরীরের আসমান ও জমিনের মহাকর্ষণ ও মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। আমার এই দেহ সবার জন্য অপাঙ্ক্তেয় হয়ে যাবে। পচন ও দুর্গন্ধ ঠেকানোর জন্য আমাকে মাটিতে পুঁতে ফেলা হবে। কিয়ামতের পর আমাকে পুনরায় জীবিত করা হবে এবং উলঙ্গ অবস্থায় হাশরের ময়দানে হাজির করে আল্লাহ তার সিংহাসনে আসীন হয়ে যখন সব মানবমণ্ডলীকে জিজ্ঞাসা করবেন- লিমানিল মুলকুল ইয়াউম? অর্থাৎ আজকের রাজত্ব কার? তখন সমবেত মানুষের সঙ্গে আমিও বলে উঠব- লিল্লাহিল ওয়াহিদিল কাহহার।

সম্মানিত পাঠক! আমি আমার লেখার শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। আচ্ছা বলুন তো কোনো এক জ্যোৎস্না প্লাবিত রাতে চাঁদের আলোতে অবগাহন করতে করতে একাকী নির্জনে শুয়ে কিংবা বসে আমি যদি উল্লিখিত চারটি বিষয় নিয়ে চিন্তা করি তাহলে আমি কি সুবহা-নাল্লাহ না বলে থাকতে পারব? কিংবা আপনি কি পারবেন?

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম