শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ এপ্রিল, ২০১৫

\\\'সুবহা-নাল্লাহ\\\'! কেন বলবেন! কখন বলবেন!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
\\\'সুবহা-নাল্লাহ\\\'! কেন বলবেন! কখন বলবেন!

মুমিন এবং মুত্তাকিগণ হররোজ এবং অহরহ আল-কোরআনের যেসব শব্দমালা উচ্চারণ করে থাকেন সেগুলোর মধ্যে সুবহা-নাল্লাহ অন্যতম। বরকতময় এই শব্দটির রুহানি ফায়েজ একজন মানুষকে দুনিয়া ও আখেরাতের সর্বোচ্চ কল্যাণের পথে টেনে নিয়ে যেতে সক্ষম। যখন জমিনের কোনো বান্দা কিংবা বান্দী পরিপূর্ণ মহব্বত এবং সোহবত সহকারে শব্দটির অর্থ বুঝে আল্লাহপাকের জাত ও সেপাত স্মরণ করে সুবহা-নাল্লাহ উচ্চারণ করতে পারে তখন আসমান-জমিনের সব খোদায়ী নেয়ামতের দরজা খুলে যায়। কোনো একজন মানুষকে যদি তাবৎ দুনিয়ার সব নেয়ামত এবং ভূ-অভ্যন্তরে লুকায়িত সম্পদরাজি ও আসমানের ধনসম্পদ দান করা হয় তবে লোকটি যতটা খুশি হবেন তারচেয়ে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বেশি খুশি হন যদি কোনো বান্দা তার শান ও মান বুঝে একবার সুবহা-নাল্লাহ উচ্চারণ করেন।

এখন প্রশ্ন হলো, শব্দটির অর্থ কি এবং আল্লাহর অগুনিত মানমর্যাদার সঙ্গে সেই অর্থের মিল-মহব্বতের সমন্বয় কীভাবে সম্ভব। প্রথমে অর্থ বলে নিই- তারপর ধীরে ধীরে অন্য প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা করলে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। সুবহা-নাল্লাহ শব্দের অর্থ সেই আল্লাহ বা সত্তা যিনি কিনা সব দুর্বলতা এবং অক্ষমতা থেকে মুক্ত। জাগতিক মানুষের চিন্তা-চেতনা, কর্ম, জীবন-মৃত্যু এবং ভোগবিলাসের যে দুর্বলতা রয়েছে তা মহান আল্লাহপাকের নেই। আল্লাহর অনেক সৃষ্টি, কর্ম এবং ইচ্ছার সন্ধান লাভ কোনো মানুষের মন-মস্তিষ্কের দ্বারা সম্ভব নয়। তাফসিরকারকগণ আল্লাহর সুবহান শব্দের তাৎপর্য বোঝানোর জন্য পবিত্র কোরআনের সূরা বনি ইসরাইলের প্রথম আয়াতটির উদাহরণ টানেন। হুজুরে পাক (সা.)-এর পবিত্র মেরাজের ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে আল্লাহ বলেন- সুবহা-নাল্লাজি আস্র বি'আবদিহি লাইলাম মিনাল মাসজি্বদিল হারমি ইলাল মাস্জি্বদিল আক্বছোয়াল্লাজি বা-রক্না হাওলাহু লিনুরিয়াহু মিন্ আ-ইয়া-তিনা, ইন্নাহু হু অস্ সামিউল বাছির। আয়াতটির সরল অর্থ হলো- মহিমাময় তিনি। যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতে ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসায়; যার চারদিকে বরকতময় করেছি যেন আমি তাকে কিছু নিদর্শন দেখাতে পারি, নিশ্চয়ই তিনি শোনেন, দেখেন।

মেরাজ বা ঊর্ধ্বগমন ইসলামের একটি অতীব তাৎপর্যপূর্ণ এবং রহস্যঘন বিষয়। রাতের একটি নির্দিষ্ট সময়ে আজ থেকে চৌদ্দশত বছর আগে পবিত্র নগরী মক্কার কাবা শরিফ থেকে জেরুজালেম এমন ছিল একেবারেই অসম্ভব একটি বিষয়। প্রায় পনেরশ মাইলের এই দূরত্বই শেষ নয়- জেরুজালেমের মসজিদুল আকসা থেকে রসুল (সা.) বোরাক নামক এক আশ্চর্য প্রাণীর পিঠে চড়ে রওনা করেন ঊর্ধ্বালোকে। লাখ লাখ কোটি আলোকবর্ষ দূরত্বের অসীম প্রথম আসমান পাড়ি দিলেন। এরপর একে একে সাতটি আসমান পাড়ি দিয়ে চলে গেলেন আল্লাহর আরশে আজীমে। তারপর জান্নাত-জাহান্নাম, বিখ্যাত নবী এবং রসুলগণ এবং ফেরেশতাগণের সাক্ষাৎ লাভ করে মহান প্রভুর দিদার লাভ শেষে পুনরায় মক্কায় ফিরে এলেন। হুজুর (সা.) যখন তার গৃহে ফিরে এলেন এবং বিছানার কাছে গেলেন তখন বিছানার তাপমাত্রা এমন ছিল যা দেখে যে কেউ অনুমান করতে পারবেন সে, এই কিছুক্ষণ আগে সেখানে কেউ একজন শুয়েছিলেন।

মেরাজের পরের দিন রসুল (সা.) যখন এ ঘটনা লোকজনকে বললেন তখন বিশ্বাসীগণ একবাক্যে বলে ওঠেন- সুবহা-নাল্লাহ! নিশ্চয়ই নবী সত্য বলেন এবং অসীম ক্ষমতার মালিক আল্লাহ যখন যেভাবে ইচ্ছা সেভাবেই যে কোনো কর্ম নিষ্পন্ন করতে পারেন। অন্যদিকে অবিশ্বাসীরা শুরু করল তুমুল সমালোচনা। আল-কোরআনের তাফসিরকারকগণ সূরা বনী ইসরাইলের আলোচ্য আয়াতের সুবহা-নাল্লাজি শব্দের মধ্যেই মেরাজের তাৎপর্য খুঁজে পেয়েছেন। বিষয়টি জটিল এবং অতীব কঠিন যা কিয়ামত পর্যন্ত কোনো মানুষের মন মস্তিষ্ক চিন্তা করে কূলকিনারা হদিস করতে পারবে না। আর এ কারণেই আয়াতের শুরুতে ইঙ্গিত করা হয়েছে- ঘটনাটি ঘটিয়েছেন সেই আল্লাহ যিনি কিনা সব দুর্বলতা এবং অক্ষমতা থেকে মুক্ত। ঘটনাটি যদি ইহলৌকিক বুদ্ধি দ্বারা বোঝা সম্ভব হতো তবে আল্লাহ আয়াতের শুরুতে সুবহা-নাল্লাজি দিয়ে শুরু না করে আলহামদুলিল্লা হিল্লাজি আসরাবি আবদিহি বলতে পারতেন।

ইসলামী চিন্তাবিদগণ মুমিন-মুত্তাকি বান্দাদের তাদের রবের ইচ্ছা-অনিচ্ছা, হুকুম আহকামের ওপর পরিপূর্ণভাবে বিশ্বাস এবং আস্থা এনে আত্মসমর্পণ করার উপায় হিসেবে কতগুলো নিয়ামক সূত্রের উল্লেখ করেছেন। প্রথমত, গভীর মনোযোগ সহকারে নিজের দিকে খেয়াল করা। এরপর অনুসন্ধিৎসু মন নিয়ে আল্লাহর সৃষ্টির দিকে নজর দিয়ে সৃষ্টিরহস্য বোঝার চেষ্টা করা। যেখানে মানুষের চিন্তাচেতনা কোনো সৃষ্টির অনুপম রহস্য দেখে অতি আশ্চর্য হয়ে ভাবতে পারবে এমন কর্ম কোনো মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়- একমাত্র আল্লাহই পারেন এবং তখন যদি বান্দার মুখ দিয়ে সুবহা-নাল্লাহ বের হয়ে আসে তবে আশা করা যায় শব্দটির রুহানি ফায়েজ বান্দার তকদিরের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেছে।

অহঙ্কারী মন, অসম্পূর্ণ জ্ঞান এবং ধ্যানহীন দৃষ্টি নিয়ে আল্লাহর বিশালত্ব পরিমাপ করা যায় না। একটি বিশ্বাসী মন, বুদ্ধিমান মস্তিষ্ক, সুস্থ ও নীরোগ দেহ এবং চমৎকার সময়ই কেবল বান্দাকে সুযোগ করে দেয় বরকতময় সত্তার অন্তর্নিহিত তাৎপর্যের মাঝে সুবহা-নাল্লাহ শব্দের মাঝে বিলীন হওয়ার জন্য। সম্মানিত পাঠক যদি জিজ্ঞাসা করেন- আমি কখন এবং কীভাবে সুবহা-নাল্লাহ বলি? এটা যদিও ব্যক্তিগত বিষয় তবুও বলছি- কারণ বাস্তব উদাহরণ দিলে অনেক জটিল বিষয় পানির মতো সহজ হয়ে যায়-

(১) সময় পেলে আমি প্রায়ই আমার পাঁচটি ইন্দ্রিয় নিয়ে ভাবি। আমার চোখ কি করে তাবৎ দুনিয়ার লক্ষ কোটি রঙ, রূপ, দৃশ্য আলাদা আলাদা করে দেখতে পারে এবং মস্তিষ্কে ধারণ করতে পারে তা নিয়ে যেমন চিন্তা করি তেমনি চিন্তা করি, কোনো দৃশ্য দেখলে আমি কীভাবে ভয় পাই, লজ্জা পাই, আনন্দ লাভ করি, লোভাতুর হই এবং মুগ্ধ হয়ে পড়ি! আমার কান আমাকে কী করে লাখ লাখ কোটি সুর মূর্ছনা, তাল-লহরি কিংবা কুহুতান-কলতানে আচ্ছন্ন করে ফেলে। আমার কানের সঙ্গে হৃদয় মস্তিষ্ক এবং অন্যান্য ইন্দ্রিয় সত্তা কীভাবে নাচানাচি করে এসব ভেবে আমি অসীমের তরে হারিয়ে যাই ক্ষণে ক্ষণে। আমার নাক নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের বাইরে লক্ষ কোটি সুমিষ্ট এবং কুমিষ্ট ঘ্রাণ আশ্বাদন করানোর মাধ্যমে কখনো জীবনকে করে তোলে উপভোগ্য আবার কখনো কোনো কুমিষ্ট গন্ধের মাধ্যমে জানিয়ে দেয় সতর্ক সংকেত। আমার জিহ্বাটিও এক অপরূপ মহিমায় সৃষ্টি করা হয়েছে। চোখ বুঝে কান বন্ধ করে এমনকি নিঃশ্বাস বন্ধ করেও যদি জিহ্বার ওপর তেঁতুল, কলা, আম, জাম, ইলিশ, কাঁঠাল বা লইঠ্যা মাছের ফ্রাই রাখি তবে মুখ, দাঁত, ঠোঁট এবং চোয়ালকে বলে দিতে হবে না পরবর্তী করণীয় কি? আমার ত্বক আমাকে বসন্তের বাতাসের স্পর্শ, প্রিয়ার সংস্পর্শ, নদী-সমুদ্র-পুকুর কিংবা মহাসমুদ্রের সংস্পর্শে এনে বিমোহিত করে দেয়। সামান্য একটু স্পর্শের জন্য আমি যেমন অনেক কিছু জলাঞ্জলি দিতে পারি তদ্রূপ একই স্পর্শকে এড়িয়ে চলার জন্য অনেক কিছু ত্যাগ করতে পারি।

(২) আমি আমার মাথাটি নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে মস্তিষ্ক বা ঘিলু নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করি। আমার মস্তিষ্কে একশ বিলিয়ন নিউরন রয়েছে। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ কম্পিউটার বা সুপার কম্পিউটারটির মূল্য এক হাজার কোটি টাকারও বেশি। এত দামি কম্পিউটারের স্মৃতিশক্তি, গণনা করার ক্ষমতা এবং পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষমতা আমার মাথার একশ বিলিয়ন অর্থাৎ দশ হাজার কোটি নিউরনের মধ্যে মাত্র একটি নিউরনের সমান। এই যদি হয় বাস্তব অবস্থা তাহলে আল্লাহ আমাকে যে বিনামূল্যে মাথাটি দিয়েছেন ওটার দাম কত? কমপক্ষে দশ হাজার কোটি গুণ এক হাজার কোটি টাকার সমান। এমন একটি মহামূল্যবান মাথা নিয়ে আমি যদি দরিদ্র থাকি কিংবা নিজেকে হতভাগ্য মনে করি তবে আমার মতো বান্দার জাহান্নাম ছাড়া অন্য কোনো গতি হতে পারে না।

(৩) শরীরের ২০৬ খানা হাড়ের কথা চিন্তা করতে গিয়ে আমি আমার শৈশবের কথা স্মরণে আনি। আমার জন্মের সময় অন্য সবার মতো আমার শরীরে ২৭০ খানা হাড় ছিল। আমার বয়স ৩০ বছর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কী করে ৬৪ খানা হাড় বিলীন হয়ে ২০৬ খানা হাড়ে পরিণত হলো এবং কেন হলো- এই চিন্তা আমাকে যতটা না আশ্চর্য করে তারচেয়েও বেশি আশ্চর্য করে তখন আমি ভাবি একটি মহাজাগতিক হুকুম যা কিনা রুহ হিসেবে পরিচিত তা আমার হাড়গুলোকে চৌম্বক শক্তি দিয়ে একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখে। আমার রুহের রয়েছে ত্রিমুখী চৌম্বক শক্তি। প্রথম শক্তি দিয়ে এটি হাড্ডিগুলোকে একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখে। দ্বিতীয় শক্তি দ্বারা এটি আমাকে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখে। তৃতীয় শক্তি দ্বারা এটি আমাকে মহাশূন্যের গ্রহ-উপগ্রহ এবং নক্ষত্রসমূহের মহাকর্ষণ শক্তির সঙ্গে এমনভাবে সংযুক্ত করে রাখে যাতে আমি শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করে জমিনে চলাফেরা করতে পারি- লম্ফ দিতে পারি কিংবা পাহাড়-সমুদ্র-মহাশূন্যে টিকে থাকতে পারি।

(৪) মৃত্যুর কথা চিন্তা করার সময় আমার জন্মের পূর্বক্ষণের কথা স্মরণ করি যখন কিনা আমাকে উলঙ্গ করে দুনিয়াতে দীন-হীন এবং অসহায় করে পাঠানো হয়েছিল। মৃত্যুর মাধ্যমে আমার রুহটি যখন বের করে নেওয়া হবে তখন সঙ্গে সঙ্গে আমার শরীরের ২০৬ খানা হাড়ের মধ্যকার চৌম্বক শক্তিজনিত সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। শরীরের আসমান ও জমিনের মহাকর্ষণ ও মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। আমার এই দেহ সবার জন্য অপাঙ্ক্তেয় হয়ে যাবে। পচন ও দুর্গন্ধ ঠেকানোর জন্য আমাকে মাটিতে পুঁতে ফেলা হবে। কিয়ামতের পর আমাকে পুনরায় জীবিত করা হবে এবং উলঙ্গ অবস্থায় হাশরের ময়দানে হাজির করে আল্লাহ তার সিংহাসনে আসীন হয়ে যখন সব মানবমণ্ডলীকে জিজ্ঞাসা করবেন- লিমানিল মুলকুল ইয়াউম? অর্থাৎ আজকের রাজত্ব কার? তখন সমবেত মানুষের সঙ্গে আমিও বলে উঠব- লিল্লাহিল ওয়াহিদিল কাহহার।

সম্মানিত পাঠক! আমি আমার লেখার শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। আচ্ছা বলুন তো কোনো এক জ্যোৎস্না প্লাবিত রাতে চাঁদের আলোতে অবগাহন করতে করতে একাকী নির্জনে শুয়ে কিংবা বসে আমি যদি উল্লিখিত চারটি বিষয় নিয়ে চিন্তা করি তাহলে আমি কি সুবহা-নাল্লাহ না বলে থাকতে পারব? কিংবা আপনি কি পারবেন?

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন