শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ এপ্রিল, ২০১৫

\\\'সুবহা-নাল্লাহ\\\'! কেন বলবেন! কখন বলবেন!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
\\\'সুবহা-নাল্লাহ\\\'! কেন বলবেন! কখন বলবেন!

মুমিন এবং মুত্তাকিগণ হররোজ এবং অহরহ আল-কোরআনের যেসব শব্দমালা উচ্চারণ করে থাকেন সেগুলোর মধ্যে সুবহা-নাল্লাহ অন্যতম। বরকতময় এই শব্দটির রুহানি ফায়েজ একজন মানুষকে দুনিয়া ও আখেরাতের সর্বোচ্চ কল্যাণের পথে টেনে নিয়ে যেতে সক্ষম। যখন জমিনের কোনো বান্দা কিংবা বান্দী পরিপূর্ণ মহব্বত এবং সোহবত সহকারে শব্দটির অর্থ বুঝে আল্লাহপাকের জাত ও সেপাত স্মরণ করে সুবহা-নাল্লাহ উচ্চারণ করতে পারে তখন আসমান-জমিনের সব খোদায়ী নেয়ামতের দরজা খুলে যায়। কোনো একজন মানুষকে যদি তাবৎ দুনিয়ার সব নেয়ামত এবং ভূ-অভ্যন্তরে লুকায়িত সম্পদরাজি ও আসমানের ধনসম্পদ দান করা হয় তবে লোকটি যতটা খুশি হবেন তারচেয়ে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বেশি খুশি হন যদি কোনো বান্দা তার শান ও মান বুঝে একবার সুবহা-নাল্লাহ উচ্চারণ করেন।

এখন প্রশ্ন হলো, শব্দটির অর্থ কি এবং আল্লাহর অগুনিত মানমর্যাদার সঙ্গে সেই অর্থের মিল-মহব্বতের সমন্বয় কীভাবে সম্ভব। প্রথমে অর্থ বলে নিই- তারপর ধীরে ধীরে অন্য প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা করলে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। সুবহা-নাল্লাহ শব্দের অর্থ সেই আল্লাহ বা সত্তা যিনি কিনা সব দুর্বলতা এবং অক্ষমতা থেকে মুক্ত। জাগতিক মানুষের চিন্তা-চেতনা, কর্ম, জীবন-মৃত্যু এবং ভোগবিলাসের যে দুর্বলতা রয়েছে তা মহান আল্লাহপাকের নেই। আল্লাহর অনেক সৃষ্টি, কর্ম এবং ইচ্ছার সন্ধান লাভ কোনো মানুষের মন-মস্তিষ্কের দ্বারা সম্ভব নয়। তাফসিরকারকগণ আল্লাহর সুবহান শব্দের তাৎপর্য বোঝানোর জন্য পবিত্র কোরআনের সূরা বনি ইসরাইলের প্রথম আয়াতটির উদাহরণ টানেন। হুজুরে পাক (সা.)-এর পবিত্র মেরাজের ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে আল্লাহ বলেন- সুবহা-নাল্লাজি আস্র বি'আবদিহি লাইলাম মিনাল মাসজি্বদিল হারমি ইলাল মাস্জি্বদিল আক্বছোয়াল্লাজি বা-রক্না হাওলাহু লিনুরিয়াহু মিন্ আ-ইয়া-তিনা, ইন্নাহু হু অস্ সামিউল বাছির। আয়াতটির সরল অর্থ হলো- মহিমাময় তিনি। যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতে ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসায়; যার চারদিকে বরকতময় করেছি যেন আমি তাকে কিছু নিদর্শন দেখাতে পারি, নিশ্চয়ই তিনি শোনেন, দেখেন।

মেরাজ বা ঊর্ধ্বগমন ইসলামের একটি অতীব তাৎপর্যপূর্ণ এবং রহস্যঘন বিষয়। রাতের একটি নির্দিষ্ট সময়ে আজ থেকে চৌদ্দশত বছর আগে পবিত্র নগরী মক্কার কাবা শরিফ থেকে জেরুজালেম এমন ছিল একেবারেই অসম্ভব একটি বিষয়। প্রায় পনেরশ মাইলের এই দূরত্বই শেষ নয়- জেরুজালেমের মসজিদুল আকসা থেকে রসুল (সা.) বোরাক নামক এক আশ্চর্য প্রাণীর পিঠে চড়ে রওনা করেন ঊর্ধ্বালোকে। লাখ লাখ কোটি আলোকবর্ষ দূরত্বের অসীম প্রথম আসমান পাড়ি দিলেন। এরপর একে একে সাতটি আসমান পাড়ি দিয়ে চলে গেলেন আল্লাহর আরশে আজীমে। তারপর জান্নাত-জাহান্নাম, বিখ্যাত নবী এবং রসুলগণ এবং ফেরেশতাগণের সাক্ষাৎ লাভ করে মহান প্রভুর দিদার লাভ শেষে পুনরায় মক্কায় ফিরে এলেন। হুজুর (সা.) যখন তার গৃহে ফিরে এলেন এবং বিছানার কাছে গেলেন তখন বিছানার তাপমাত্রা এমন ছিল যা দেখে যে কেউ অনুমান করতে পারবেন সে, এই কিছুক্ষণ আগে সেখানে কেউ একজন শুয়েছিলেন।

মেরাজের পরের দিন রসুল (সা.) যখন এ ঘটনা লোকজনকে বললেন তখন বিশ্বাসীগণ একবাক্যে বলে ওঠেন- সুবহা-নাল্লাহ! নিশ্চয়ই নবী সত্য বলেন এবং অসীম ক্ষমতার মালিক আল্লাহ যখন যেভাবে ইচ্ছা সেভাবেই যে কোনো কর্ম নিষ্পন্ন করতে পারেন। অন্যদিকে অবিশ্বাসীরা শুরু করল তুমুল সমালোচনা। আল-কোরআনের তাফসিরকারকগণ সূরা বনী ইসরাইলের আলোচ্য আয়াতের সুবহা-নাল্লাজি শব্দের মধ্যেই মেরাজের তাৎপর্য খুঁজে পেয়েছেন। বিষয়টি জটিল এবং অতীব কঠিন যা কিয়ামত পর্যন্ত কোনো মানুষের মন মস্তিষ্ক চিন্তা করে কূলকিনারা হদিস করতে পারবে না। আর এ কারণেই আয়াতের শুরুতে ইঙ্গিত করা হয়েছে- ঘটনাটি ঘটিয়েছেন সেই আল্লাহ যিনি কিনা সব দুর্বলতা এবং অক্ষমতা থেকে মুক্ত। ঘটনাটি যদি ইহলৌকিক বুদ্ধি দ্বারা বোঝা সম্ভব হতো তবে আল্লাহ আয়াতের শুরুতে সুবহা-নাল্লাজি দিয়ে শুরু না করে আলহামদুলিল্লা হিল্লাজি আসরাবি আবদিহি বলতে পারতেন।

ইসলামী চিন্তাবিদগণ মুমিন-মুত্তাকি বান্দাদের তাদের রবের ইচ্ছা-অনিচ্ছা, হুকুম আহকামের ওপর পরিপূর্ণভাবে বিশ্বাস এবং আস্থা এনে আত্মসমর্পণ করার উপায় হিসেবে কতগুলো নিয়ামক সূত্রের উল্লেখ করেছেন। প্রথমত, গভীর মনোযোগ সহকারে নিজের দিকে খেয়াল করা। এরপর অনুসন্ধিৎসু মন নিয়ে আল্লাহর সৃষ্টির দিকে নজর দিয়ে সৃষ্টিরহস্য বোঝার চেষ্টা করা। যেখানে মানুষের চিন্তাচেতনা কোনো সৃষ্টির অনুপম রহস্য দেখে অতি আশ্চর্য হয়ে ভাবতে পারবে এমন কর্ম কোনো মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়- একমাত্র আল্লাহই পারেন এবং তখন যদি বান্দার মুখ দিয়ে সুবহা-নাল্লাহ বের হয়ে আসে তবে আশা করা যায় শব্দটির রুহানি ফায়েজ বান্দার তকদিরের সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেছে।

অহঙ্কারী মন, অসম্পূর্ণ জ্ঞান এবং ধ্যানহীন দৃষ্টি নিয়ে আল্লাহর বিশালত্ব পরিমাপ করা যায় না। একটি বিশ্বাসী মন, বুদ্ধিমান মস্তিষ্ক, সুস্থ ও নীরোগ দেহ এবং চমৎকার সময়ই কেবল বান্দাকে সুযোগ করে দেয় বরকতময় সত্তার অন্তর্নিহিত তাৎপর্যের মাঝে সুবহা-নাল্লাহ শব্দের মাঝে বিলীন হওয়ার জন্য। সম্মানিত পাঠক যদি জিজ্ঞাসা করেন- আমি কখন এবং কীভাবে সুবহা-নাল্লাহ বলি? এটা যদিও ব্যক্তিগত বিষয় তবুও বলছি- কারণ বাস্তব উদাহরণ দিলে অনেক জটিল বিষয় পানির মতো সহজ হয়ে যায়-

(১) সময় পেলে আমি প্রায়ই আমার পাঁচটি ইন্দ্রিয় নিয়ে ভাবি। আমার চোখ কি করে তাবৎ দুনিয়ার লক্ষ কোটি রঙ, রূপ, দৃশ্য আলাদা আলাদা করে দেখতে পারে এবং মস্তিষ্কে ধারণ করতে পারে তা নিয়ে যেমন চিন্তা করি তেমনি চিন্তা করি, কোনো দৃশ্য দেখলে আমি কীভাবে ভয় পাই, লজ্জা পাই, আনন্দ লাভ করি, লোভাতুর হই এবং মুগ্ধ হয়ে পড়ি! আমার কান আমাকে কী করে লাখ লাখ কোটি সুর মূর্ছনা, তাল-লহরি কিংবা কুহুতান-কলতানে আচ্ছন্ন করে ফেলে। আমার কানের সঙ্গে হৃদয় মস্তিষ্ক এবং অন্যান্য ইন্দ্রিয় সত্তা কীভাবে নাচানাচি করে এসব ভেবে আমি অসীমের তরে হারিয়ে যাই ক্ষণে ক্ষণে। আমার নাক নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের বাইরে লক্ষ কোটি সুমিষ্ট এবং কুমিষ্ট ঘ্রাণ আশ্বাদন করানোর মাধ্যমে কখনো জীবনকে করে তোলে উপভোগ্য আবার কখনো কোনো কুমিষ্ট গন্ধের মাধ্যমে জানিয়ে দেয় সতর্ক সংকেত। আমার জিহ্বাটিও এক অপরূপ মহিমায় সৃষ্টি করা হয়েছে। চোখ বুঝে কান বন্ধ করে এমনকি নিঃশ্বাস বন্ধ করেও যদি জিহ্বার ওপর তেঁতুল, কলা, আম, জাম, ইলিশ, কাঁঠাল বা লইঠ্যা মাছের ফ্রাই রাখি তবে মুখ, দাঁত, ঠোঁট এবং চোয়ালকে বলে দিতে হবে না পরবর্তী করণীয় কি? আমার ত্বক আমাকে বসন্তের বাতাসের স্পর্শ, প্রিয়ার সংস্পর্শ, নদী-সমুদ্র-পুকুর কিংবা মহাসমুদ্রের সংস্পর্শে এনে বিমোহিত করে দেয়। সামান্য একটু স্পর্শের জন্য আমি যেমন অনেক কিছু জলাঞ্জলি দিতে পারি তদ্রূপ একই স্পর্শকে এড়িয়ে চলার জন্য অনেক কিছু ত্যাগ করতে পারি।

(২) আমি আমার মাথাটি নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে মস্তিষ্ক বা ঘিলু নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করি। আমার মস্তিষ্কে একশ বিলিয়ন নিউরন রয়েছে। পৃথিবীর সর্ববৃহৎ কম্পিউটার বা সুপার কম্পিউটারটির মূল্য এক হাজার কোটি টাকারও বেশি। এত দামি কম্পিউটারের স্মৃতিশক্তি, গণনা করার ক্ষমতা এবং পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষমতা আমার মাথার একশ বিলিয়ন অর্থাৎ দশ হাজার কোটি নিউরনের মধ্যে মাত্র একটি নিউরনের সমান। এই যদি হয় বাস্তব অবস্থা তাহলে আল্লাহ আমাকে যে বিনামূল্যে মাথাটি দিয়েছেন ওটার দাম কত? কমপক্ষে দশ হাজার কোটি গুণ এক হাজার কোটি টাকার সমান। এমন একটি মহামূল্যবান মাথা নিয়ে আমি যদি দরিদ্র থাকি কিংবা নিজেকে হতভাগ্য মনে করি তবে আমার মতো বান্দার জাহান্নাম ছাড়া অন্য কোনো গতি হতে পারে না।

(৩) শরীরের ২০৬ খানা হাড়ের কথা চিন্তা করতে গিয়ে আমি আমার শৈশবের কথা স্মরণে আনি। আমার জন্মের সময় অন্য সবার মতো আমার শরীরে ২৭০ খানা হাড় ছিল। আমার বয়স ৩০ বছর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কী করে ৬৪ খানা হাড় বিলীন হয়ে ২০৬ খানা হাড়ে পরিণত হলো এবং কেন হলো- এই চিন্তা আমাকে যতটা না আশ্চর্য করে তারচেয়েও বেশি আশ্চর্য করে তখন আমি ভাবি একটি মহাজাগতিক হুকুম যা কিনা রুহ হিসেবে পরিচিত তা আমার হাড়গুলোকে চৌম্বক শক্তি দিয়ে একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখে। আমার রুহের রয়েছে ত্রিমুখী চৌম্বক শক্তি। প্রথম শক্তি দিয়ে এটি হাড্ডিগুলোকে একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখে। দ্বিতীয় শক্তি দ্বারা এটি আমাকে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখে। তৃতীয় শক্তি দ্বারা এটি আমাকে মহাশূন্যের গ্রহ-উপগ্রহ এবং নক্ষত্রসমূহের মহাকর্ষণ শক্তির সঙ্গে এমনভাবে সংযুক্ত করে রাখে যাতে আমি শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করে জমিনে চলাফেরা করতে পারি- লম্ফ দিতে পারি কিংবা পাহাড়-সমুদ্র-মহাশূন্যে টিকে থাকতে পারি।

(৪) মৃত্যুর কথা চিন্তা করার সময় আমার জন্মের পূর্বক্ষণের কথা স্মরণ করি যখন কিনা আমাকে উলঙ্গ করে দুনিয়াতে দীন-হীন এবং অসহায় করে পাঠানো হয়েছিল। মৃত্যুর মাধ্যমে আমার রুহটি যখন বের করে নেওয়া হবে তখন সঙ্গে সঙ্গে আমার শরীরের ২০৬ খানা হাড়ের মধ্যকার চৌম্বক শক্তিজনিত সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। শরীরের আসমান ও জমিনের মহাকর্ষণ ও মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। আমার এই দেহ সবার জন্য অপাঙ্ক্তেয় হয়ে যাবে। পচন ও দুর্গন্ধ ঠেকানোর জন্য আমাকে মাটিতে পুঁতে ফেলা হবে। কিয়ামতের পর আমাকে পুনরায় জীবিত করা হবে এবং উলঙ্গ অবস্থায় হাশরের ময়দানে হাজির করে আল্লাহ তার সিংহাসনে আসীন হয়ে যখন সব মানবমণ্ডলীকে জিজ্ঞাসা করবেন- লিমানিল মুলকুল ইয়াউম? অর্থাৎ আজকের রাজত্ব কার? তখন সমবেত মানুষের সঙ্গে আমিও বলে উঠব- লিল্লাহিল ওয়াহিদিল কাহহার।

সম্মানিত পাঠক! আমি আমার লেখার শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। আচ্ছা বলুন তো কোনো এক জ্যোৎস্না প্লাবিত রাতে চাঁদের আলোতে অবগাহন করতে করতে একাকী নির্জনে শুয়ে কিংবা বসে আমি যদি উল্লিখিত চারটি বিষয় নিয়ে চিন্তা করি তাহলে আমি কি সুবহা-নাল্লাহ না বলে থাকতে পারব? কিংবা আপনি কি পারবেন?

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন