শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৫

সেই বাদশা এই বাংলাদেশ

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
সেই বাদশা এই বাংলাদেশ

মিডিয়া সেন্টারে দাঁড়িয়ে আছি। হঠাৎ কে যেন পিঠে হাত রাখলেন। বললেন, তুমি কি ঢাকা থেকে এসেছ? নায়কের মতো চেহারা। আমি মাথা নাড়লাম। বিস্ময় নিয়ে তাকালাম তাঁর দিকে। সময়টা '৯৭ সালের শেষ দিকের। কমনওয়েলথ সম্মেলন হচ্ছে স্কটল্যান্ডের রাজধানী এডিনবরায়। সম্মেলনের খবর সংগ্রহে আমি এসেছি। হোটেল বুঝে নেওয়ার আগেই মিডিয়া সেন্টারে এলাম কাগজপত্র বুঝে নিতে। ছোট লাগেজটি মিডিয়া সেন্টারেই রাখা। উত্তরে বিলম্ব দেখে এবার তিনি বললেন, তুমি কি প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী? আমি বললাম, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে একই ফ্লাইটে এসেছি। সফরসঙ্গী বলতে পারেন। আবার নাও বলতে পারেন। কারণ আমি সরকারি তালিকাভুক্ত সফরসঙ্গী নই। ব্যক্তিগতভাবে আমার আসা। তবে প্রধানমন্ত্রী সরাসরি সহায়তা করেছেন অন্যভাবে। বাংলাদেশ বিমান আমাকে এডিনবরায় নামার অনুমতি দিচ্ছিল না। কারণ শুধু প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীরা নামবেন। অন্য যাত্রীরা নামবেন লন্ডনে। আর আমাকে নামতে হলে দ্বিগুণের বেশি ভাড়া দিতে হবে। তাই প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা চাই। প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব ইব্রাহিম হোসেন খান ও প্রটোকল অফিসার আলাহউদ্দিন নাসিম বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীকে জানান। তিনি তখনই মিলিটারি সেক্রেটারিকে বলে দেন, বিমানের চেয়ারম্যান, এমডিকে বলে দিতে আমার সঙ্গে ঝামেলা না করার জন্য। এ কারণে আপনি সফরসঙ্গী বলতে পারেন। আবার নাও বলতে পারেন। কারণ আমি রাষ্ট্রীয় অর্থে আসিনি। এখানে নেমে আমার মতো করে হোটেলে উঠেছি। তিনি বললেন, তুমি হোটেলে থাকবে কেন? খামোখা অর্থের অপচয়। চল আমার সঙ্গে। তোমার সব জিনিসপত্র নাও। আমি থাকছি স্কটল্যান্ডের ওয়ালি তছরউদ্দিনের বাড়িতে। বিশাল বাড়ি। কমপক্ষে খালি রুম ১০টি। চল। অচেনা মানুষটির এ ধরনের আমন্ত্রণে বিস্মিত হলাম। চিনি না, জানি না। নিজ থেকে যেচে এসে সহায়তার হাত বাড়ালেন। তার দিকে ভালো করে তাকালাম। চেনা চেনা মনে হচ্ছিল। তিনিও আমার দিকে তাকালেন। বললেন, আমি বাদশা। আমি বিস্ময় নিয়ে বললাম, আপনিই আমিনুল হক বাদশা?

বাদশা ভাইয়ের সঙ্গে সেই পরিচয়ের সূত্রপাত। তার ছোট ভাই কামরুল হক শামীম আমার সিনিয়র বন্ধু। এই পরিবারটিকে ভালো করেই জানি। কুষ্টিয়ার বনেদি বংশ। বাদশা ষাটের দশকের আলোচিত ছাত্রনেতা। এরপর সাংবাদিক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সেক্রেটারি ছিলেন। 'জয় বাংলা' নামে একটি সিনেমাও করেছেন। সব সময় হাসিখুশি মুখ। আমি বাদশা ভাইকে বললাম, ঢাকার আরও দুই সাংবাদিক এসেছেন। জগ্‌লুল আহ্‌মেদ চৌধূরী আর ফরিদ হোসেন। তাদেরও থাকার সমস্যা। তারাও আমার মতো কম দামি হোটেল খুঁজছেন। তিনি বললেন, বাদশা থাকতে কোনো সমস্যা নেই। আগে তোমার লাগেজ রেখে আসি। ওরা দুজনও আমার ক্লোজ। তারা আসুক। তাদের নিয়ে যাব। শেষ পর্যন্ত তা-ই হলো। বাদশা ভাই আমাদের সবাইকে নিয়ে রাখলেন ওয়ালি তছরউদ্দিনের বাড়িতে। রাতজুড়ে চলত বাদশার মজলিস। আমরা সবাই সেই মজলিসের অংশীদার। প্রধানমন্ত্রীর দুই সফরসঙ্গী এবিএম মূসা এবং এম আনিসুজ্জামান, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তারাও আমাদের সঙ্গে যোগ দিতেন মাঝেমধ্যে। সবকিছুর মধ্যমণি বাদশা। মোগল বাদশা নন, তাতে কী!। তিনি আমাদের বাদশা।

স্কটল্যান্ড থেকে এলাম লন্ডনে। বাদশা ভাই তার বেথনাল গ্রিনের বাসাটি ছেড়ে কিছু দিন আগে উঠেছেন লন্ডন শহরতলির একটি বাড়িতে। তার শহরের বাসাটি খালি। আমাকে চাবি দিয়ে দিলেন। বললেন, যতদিন লন্ডন থাকবে এটাই তোমার ঠিকানা। একা থাকতে হবে। আমি বাকি সাত দিন এ বাসাতেই ছিলাম। প্রতিদিন সকালে তিনি আসতেন। তখন নিজেই ড্রাইভ করতেন। তার মেয়ে আকিলা খুবই ছোট। মাঝেমধ্যে ছোট্ট মেয়েটি সঙ্গে থাকত। আমাকে গাড়িতে তুলতেন। নিজে ড্রাইভ করে ঘুরে বেড়াতেন লন্ডন। দেখাতেন ব্রিকলেন, আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর বাড়ি, বাংলা পত্রিকা অফিস, আমিন আলীর রেডফোর্ট, অক্সফোর্ড স্ট্রিট, টেমস তীর। সপ্তাহখানেক বাদশার শাসনকালে থেকে ফিরে আসি ঢাকায়। তারপর বাদশা ভাইয়ের সঙ্গে কথা হতো মাঝেমধ্যে। ই-মেইলে শুভেচ্ছা বিনিময় হতো। তিনি ঢাকা এলেই ছুটে আসতেন আমার অফিসে, বাড়িতে। আমার স্ত্রীর রান্নার প্রশংসা করতেন। আমি লন্ডন গেলে প্রথম ফোনটা করতাম তাকেই। আমি এটিএন বাংলায় থাকার সময় লন্ডন থেকে ফোনে তার ভয়েস নিতাম। পরে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে এটিএনের সঙ্গে যুক্ত হন। এভাবে ভালোই ছিল সবকিছু। গত বছরের শুরু থেকে শামীম ভাই মাঝেমধ্যে বলতেন, বাদশা ভাইয়ের শরীরটা ভালো যাচ্ছে না। আমরা কয়েকটি নিউজও করি। হঠাৎ গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে লন্ডনে গিয়েছিলাম দুই দিনের জন্য। বাদশা ভাইকে দেখতে গেলাম তার বাড়িতে। ভীষণ অসুস্থ। শরীরটা ভেঙে গেছে। ভাবী বললেন, আপনাদের পেয়েছে এখন সুস্থ হয়ে উঠবে। শরীর খারাপ থাকবে না। আসলেও তাই। বাদশা ভাই আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। মনেই হলো না তিনি অসুস্থ। হাতের মধ্যে কয়েকটি লেখা ধরিয়ে দিলেন। বললেন, ওগুলো প্রকাশ করো। লেখাগুলো বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত হয়। বাদশা ভাই দেখেছিলেন কিনা জানি না, তবে তার সঙ্গে বিদায়ী দেখা জাতীয় প্রেসক্লাবে। তিনি আমাকে দেখে উচ্ছ্বাস দেখালেন না। শুয়ে আছেন নিথর হয়ে। কফিনে শুয়ে থাকা মানুষটিকে দেখলাম। আহারে কী মায়াবী মুখ! জানাজা হলো। তার আরেক ভাই খন্দকার রাশিদুল হক নবা দাঁড়িয়ে আছেন। অন্য ভাই, আত্মীয়স্বজনও আছেন। কিন্তু নেই একজনই। তিনি বাদশা।

মানুষ এভাবেই চলে যায়। আমার এক বন্ধু প্রায়ই বলেন, ছোট্ট একটা জীবন। এ জীবনে যেমনি পারেন, ভালো থাকার চেষ্টা করবেন। জীবনটা আসলেই ক্ষণিকের। আজ আছে কাল নেই। মৃত্যুর আগে হুমায়ূন আহমেদ আক্ষেপ করেছিলেন, মানুষের জীবনটা এত ছোট কেন? একটা কচ্ছপ বাঁচে সাড়ে ৩০০ বছর। আর মানুষের গড় আয়ু ৬০ থেকে ৬৫। দেখতে দেখতে চলে যায়। আর জীবনের বড় অংশই কাটে লড়াই করে। কষ্টে, দুর্ভোগে, যন্ত্রণায়। দহনের তীব্রতায়। দহনের এ আগুন দেখা যায় না। অথচ তুষের আগুনের মতো তিল তিল করে জ্বলে। ভিতরটা জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেয়। অথচ দৃশ্যমান নয়। এর অব্যক্ত যন্ত্রণা প্রকাশও করা যায় না। এ আগুনের শিখা ঘরে-বাইরে, সমাজে-সংসারে, রাজনীতিতে সবখানে। আর তা নিয়েই আমরা বেঁচে থাকি। বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলায় দুলি। এ দোলা আজ গ্রাস করেছে আমাদের জাতীয় জীবনকে, যার খেসারতে গত তিন মাস একদিকে ছিল জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারার উৎসব, অন্যদিকে মামলা আর নিখোঁজের দীর্ঘ তালিকা। অথচ যে পরিবারগুলো সন্তান, স্বামী, পিতাহারা হলো আজ তাদের খোঁজ কেউ নেয় না। তাদের তীব্র দহন কেউ দেখে না।

সরকারবিরোধী আন্দোলনের সময় আমি বার্ন ইউনিটে গিয়েছি বার বার। আমি তাদের পাশে দাঁড়িয়ে চেষ্টা করেছি কষ্টগুলো বোঝার। যন্ত্রণায় কাতর মানুষগুলোর কী অপরাধ ছিল জানি না। অথচ তারা নিষ্ঠুর রাজনীতির বলি। রাজনীতির হিসাব-নিকাশ বড়ই কঠিন। চিন্তাভাবনা না করে চললেই সর্বনাশ। আর এ সর্বনাশের আগুন ঘরে-বাইরে সবাইকে জ্বালিয়ে মারে। না বুঝে ভুল পরামর্শকের কথায় চলার পরিণতি মোটেও সুখকর নয়। বরং জন্ম দেয় নতুন সমস্যার। আর সে সমস্যা অনেকটা জিন্নাহর সিজদার গল্পের মতো। পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহকে নিয়ে একটা মিথ আছে। মুসলিম লীগের রাজনীতি শুরু করার পর দিলি্ল জামে মসজিদের ইমামের সঙ্গে দেখা করলেন তিনি। কথাবার্তা হয় ভারতবর্ষের মুসলমানদের মনোভাব নিয়ে। কীভাবে তাদের মন জয় করা যায় তা নিয়েও আলোচনা হয়। ইমাম পরামর্শ দিলেন ভারতবর্ষের মুসলমানদের মন জয় করতে হলে নামাজ পড়তে হবে। মুসলমানদের মূল নেতা নামাজের বাইরে থাকলে কেউ তা ভালোভাবে নেবে না। জিন্নাহ দেখলেন প্রস্তাবটি ভালো। কিন্তু তিনি নামাজের নিয়ম জানেন না। তাই জানতে চাইলেন কীভাবে নামাজ পড়ব? ইমাম বললেন, আমাকে ফলো করলেই হবে। কথা অনুযায়ী দিলি্ল জামে মসজিদে নামাজ আদায় করতে গেলেন জিন্নাহ। ইমামকে ফলো করেই দুই রাকাত নামাজ আদায়ের জন্য নিয়ত করলেন। রুকুর পর গেলেন সিজদায়। কিন্তু সিজদার পর যে উঠতে হবে তা তিনি জেনে নেননি। এ কারণে সিজদায় পড়ে রইলেন। মনে করলেন এটাই নিয়ম। বাংলাদেশের চলমান রাজনীতি দেখে জিন্নাহর এ গল্পটি মনে পড়ছে। বিএনপির তিন মাসের আন্দোলন, ৯০ দিনের বেশি চেয়ারপারসন অফিসে অবস্থান করলেন। কেন থাকলেন, আবার কী অর্জনে ফিরে গেলেন কিছুই বুঝলাম না।

প্রয়াত রাজনীতিবিদ মিজানুর রহমান চৌধুরী বলতেন, রাজনীতি করতে হবে বুঝে-শুনে। না বুঝে কোনো কিছু রাজনীতিতে করা ঠিক নয়। পোড় খাওয়া এই রাজনীতিবিদ সারা জীবন চাঁদপুর থেকে জয়ী হতেন। অথচ '৯১ সালে তাকে জয়ী হতে হয়েছে এরশাদের ছেড়ে দেওয়া আসন রংপুর থেকে। শুধু মিজানুর রহমান চৌধুরী নন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন রংপুরে এরশাদের ছেড়ে দেওয়া তিনটি আসন থেকে সংসদে আসেন। সংসদে প্রথম দিন এসেই মিজান চৌধুরী বক্তব্য দিতে উঠে দাঁড়ান। সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদে ফেটে পড়ে আওয়ামী লীগ-বিএনপি। তাদের যৌথ ক্ষোভ জাতীয় পার্টি ও এরশাদের বিরুদ্ধে। তাদের সঙ্গে যুক্ত হয় জামায়াতও। জাতীয় পার্টিকে কথা বলতে দিতে নারাজ সবাই। এমন পরিবেশে সংসদে এসে প্রথম দিন ফ্লোর নেন দক্ষ রাজনীতিবিদ মিজান চৌধুরী। চারদিকে হৈচৈ। অথচ মিজান চৌধুরী কথা বলবেন নিষিদ্ধ এরশাদকে নিয়ে। তিনি শুরু করলেন তখনকার প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার প্রশংসা দিয়ে। একই সঙ্গে প্রশংসা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমানের। দুই দলই নীরব। সবাই তার বক্তব্য শুনছেন। এবার তিনি এলেন মূল বিষয়ে। বললেন, মাননীয় স্পিকার! দুই নেত্রীর পাশাপাশি এ সংসদে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদকে নিয়ে আসা হলে হাউস আরও প্রাণবন্ত হতো। গণতন্ত্রের দৃষ্টান্ত স্থাপন হতো। কারণ তিনি পাঁচটি আসনে জয়ী। কেউ প্রতিবাদ করলেন না। মিজান চৌধুরী বক্তব্য শেষ করলেন। রাজনীতি আসলে এক কৌশলের খেলা। এ খেলায় পরিস্থিতি বুঝতে হয়। বাস্তবতা বুঝতে হয়। একবার কৌশলে মার খেলে অপেক্ষা করতে হয়। তাড়াহুড়া করলে তখন সমস্যা বাড়ে। নতুন নতুন জটিলতায় সবকিছু এলোমেলো হয়ে যায়। রাষ্ট্রের জন্য দরকার এলোমেলো নয়, বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্ত। সঠিক, দক্ষ সিদ্ধান্ত পারে একটি দেশকে এগিয়ে নিতে। আবার কুশাসন, অপরাজনীতি পারে একটি দেশের সর্বনাশ করতে। বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে আশার আলো জেগে উঠেছে। ভুল রাজনীতির কারণে এ আশার আলো অন্ধকারে রূপ নিতে পারে না। এ কারণে রাজনৈতিক দলগুলোকে চলতে হবে জনগণের চিন্তাকে প্রাধান্য দিয়ে। মনে রাখা দরকার, সিঙ্গাপুরের অর্থনীতি একসময় আমাদের চেয়ে খারাপ ছিল। মালয়েশিয়া যখন সিঙ্গাপুরকে সঙ্গে না রাখার ঘোষণা দিল তখন মিডিয়ার সামনে কেঁদে ফেলেছিলেন লি কুয়ান ইউ। অথচ সেই সিঙ্গাপুর এখন বিশ্বের কাছে সমৃদ্ধির প্রতীক। শেখ হাসিনা যখন ঘোষণা দিলেন, পদ্মা সেতু করবেন দেশের অর্থে- অনেকে বিশ্বাস করেননি। সংশয় ছিল। কিন্তু ভিশন থাকলে দক্ষ নেতৃত্বে যে কোনো কিছুই থেমে থাকে না। পদ্মা সেতু এখন বাস্তবতা। শেখ হাসিনার উন্নয়ন সাফল্য অনেক। বাকি কাজগুলোও করতে হবে। মেট্রোরেল সময়ের দাবি। উড়ালসড়ক নিয়ে তাগাদা দিতে হবে। শেষ করতে হবে ফোর লেনের কাজ। পাশাপাশি সবচেয়ে বেশি জোর দিতে হবে দুর্নীতিমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার দিকে। ফিরিয়ে আনতে হবে আইনের শাসন। আধুনিক সিঙ্গাপুরের বড় সাফল্য শুধু উন্নয়নে নয়, আইনের শাসন ও দুর্নীতিকে জিরো করাতে। সেদেশে কেউ ভুল করে রাস্তায় চুইংগাম ফেলে না। আবার খোলা আকাশের নিচে সিগারেট ধরানোর সাহসও করে না। কারণ সেখানে মানুষ জানে আইনের শাসনের ব্যত্যয় ঘটালে রাষ্ট্র ছাড়বে না। আমরা আইনের শাসন দেখতে চাই। সমৃদ্ধ বাংলাদেশও চাই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ সেকেন্ড আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন