শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৫

সেই বাদশা এই বাংলাদেশ

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
সেই বাদশা এই বাংলাদেশ

মিডিয়া সেন্টারে দাঁড়িয়ে আছি। হঠাৎ কে যেন পিঠে হাত রাখলেন। বললেন, তুমি কি ঢাকা থেকে এসেছ? নায়কের মতো চেহারা। আমি মাথা নাড়লাম। বিস্ময় নিয়ে তাকালাম তাঁর দিকে। সময়টা '৯৭ সালের শেষ দিকের। কমনওয়েলথ সম্মেলন হচ্ছে স্কটল্যান্ডের রাজধানী এডিনবরায়। সম্মেলনের খবর সংগ্রহে আমি এসেছি। হোটেল বুঝে নেওয়ার আগেই মিডিয়া সেন্টারে এলাম কাগজপত্র বুঝে নিতে। ছোট লাগেজটি মিডিয়া সেন্টারেই রাখা। উত্তরে বিলম্ব দেখে এবার তিনি বললেন, তুমি কি প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী? আমি বললাম, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে একই ফ্লাইটে এসেছি। সফরসঙ্গী বলতে পারেন। আবার নাও বলতে পারেন। কারণ আমি সরকারি তালিকাভুক্ত সফরসঙ্গী নই। ব্যক্তিগতভাবে আমার আসা। তবে প্রধানমন্ত্রী সরাসরি সহায়তা করেছেন অন্যভাবে। বাংলাদেশ বিমান আমাকে এডিনবরায় নামার অনুমতি দিচ্ছিল না। কারণ শুধু প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীরা নামবেন। অন্য যাত্রীরা নামবেন লন্ডনে। আর আমাকে নামতে হলে দ্বিগুণের বেশি ভাড়া দিতে হবে। তাই প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা চাই। প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব ইব্রাহিম হোসেন খান ও প্রটোকল অফিসার আলাহউদ্দিন নাসিম বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীকে জানান। তিনি তখনই মিলিটারি সেক্রেটারিকে বলে দেন, বিমানের চেয়ারম্যান, এমডিকে বলে দিতে আমার সঙ্গে ঝামেলা না করার জন্য। এ কারণে আপনি সফরসঙ্গী বলতে পারেন। আবার নাও বলতে পারেন। কারণ আমি রাষ্ট্রীয় অর্থে আসিনি। এখানে নেমে আমার মতো করে হোটেলে উঠেছি। তিনি বললেন, তুমি হোটেলে থাকবে কেন? খামোখা অর্থের অপচয়। চল আমার সঙ্গে। তোমার সব জিনিসপত্র নাও। আমি থাকছি স্কটল্যান্ডের ওয়ালি তছরউদ্দিনের বাড়িতে। বিশাল বাড়ি। কমপক্ষে খালি রুম ১০টি। চল। অচেনা মানুষটির এ ধরনের আমন্ত্রণে বিস্মিত হলাম। চিনি না, জানি না। নিজ থেকে যেচে এসে সহায়তার হাত বাড়ালেন। তার দিকে ভালো করে তাকালাম। চেনা চেনা মনে হচ্ছিল। তিনিও আমার দিকে তাকালেন। বললেন, আমি বাদশা। আমি বিস্ময় নিয়ে বললাম, আপনিই আমিনুল হক বাদশা?

বাদশা ভাইয়ের সঙ্গে সেই পরিচয়ের সূত্রপাত। তার ছোট ভাই কামরুল হক শামীম আমার সিনিয়র বন্ধু। এই পরিবারটিকে ভালো করেই জানি। কুষ্টিয়ার বনেদি বংশ। বাদশা ষাটের দশকের আলোচিত ছাত্রনেতা। এরপর সাংবাদিক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সেক্রেটারি ছিলেন। 'জয় বাংলা' নামে একটি সিনেমাও করেছেন। সব সময় হাসিখুশি মুখ। আমি বাদশা ভাইকে বললাম, ঢাকার আরও দুই সাংবাদিক এসেছেন। জগ্‌লুল আহ্‌মেদ চৌধূরী আর ফরিদ হোসেন। তাদেরও থাকার সমস্যা। তারাও আমার মতো কম দামি হোটেল খুঁজছেন। তিনি বললেন, বাদশা থাকতে কোনো সমস্যা নেই। আগে তোমার লাগেজ রেখে আসি। ওরা দুজনও আমার ক্লোজ। তারা আসুক। তাদের নিয়ে যাব। শেষ পর্যন্ত তা-ই হলো। বাদশা ভাই আমাদের সবাইকে নিয়ে রাখলেন ওয়ালি তছরউদ্দিনের বাড়িতে। রাতজুড়ে চলত বাদশার মজলিস। আমরা সবাই সেই মজলিসের অংশীদার। প্রধানমন্ত্রীর দুই সফরসঙ্গী এবিএম মূসা এবং এম আনিসুজ্জামান, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তারাও আমাদের সঙ্গে যোগ দিতেন মাঝেমধ্যে। সবকিছুর মধ্যমণি বাদশা। মোগল বাদশা নন, তাতে কী!। তিনি আমাদের বাদশা।

স্কটল্যান্ড থেকে এলাম লন্ডনে। বাদশা ভাই তার বেথনাল গ্রিনের বাসাটি ছেড়ে কিছু দিন আগে উঠেছেন লন্ডন শহরতলির একটি বাড়িতে। তার শহরের বাসাটি খালি। আমাকে চাবি দিয়ে দিলেন। বললেন, যতদিন লন্ডন থাকবে এটাই তোমার ঠিকানা। একা থাকতে হবে। আমি বাকি সাত দিন এ বাসাতেই ছিলাম। প্রতিদিন সকালে তিনি আসতেন। তখন নিজেই ড্রাইভ করতেন। তার মেয়ে আকিলা খুবই ছোট। মাঝেমধ্যে ছোট্ট মেয়েটি সঙ্গে থাকত। আমাকে গাড়িতে তুলতেন। নিজে ড্রাইভ করে ঘুরে বেড়াতেন লন্ডন। দেখাতেন ব্রিকলেন, আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর বাড়ি, বাংলা পত্রিকা অফিস, আমিন আলীর রেডফোর্ট, অক্সফোর্ড স্ট্রিট, টেমস তীর। সপ্তাহখানেক বাদশার শাসনকালে থেকে ফিরে আসি ঢাকায়। তারপর বাদশা ভাইয়ের সঙ্গে কথা হতো মাঝেমধ্যে। ই-মেইলে শুভেচ্ছা বিনিময় হতো। তিনি ঢাকা এলেই ছুটে আসতেন আমার অফিসে, বাড়িতে। আমার স্ত্রীর রান্নার প্রশংসা করতেন। আমি লন্ডন গেলে প্রথম ফোনটা করতাম তাকেই। আমি এটিএন বাংলায় থাকার সময় লন্ডন থেকে ফোনে তার ভয়েস নিতাম। পরে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে এটিএনের সঙ্গে যুক্ত হন। এভাবে ভালোই ছিল সবকিছু। গত বছরের শুরু থেকে শামীম ভাই মাঝেমধ্যে বলতেন, বাদশা ভাইয়ের শরীরটা ভালো যাচ্ছে না। আমরা কয়েকটি নিউজও করি। হঠাৎ গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে লন্ডনে গিয়েছিলাম দুই দিনের জন্য। বাদশা ভাইকে দেখতে গেলাম তার বাড়িতে। ভীষণ অসুস্থ। শরীরটা ভেঙে গেছে। ভাবী বললেন, আপনাদের পেয়েছে এখন সুস্থ হয়ে উঠবে। শরীর খারাপ থাকবে না। আসলেও তাই। বাদশা ভাই আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। মনেই হলো না তিনি অসুস্থ। হাতের মধ্যে কয়েকটি লেখা ধরিয়ে দিলেন। বললেন, ওগুলো প্রকাশ করো। লেখাগুলো বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত হয়। বাদশা ভাই দেখেছিলেন কিনা জানি না, তবে তার সঙ্গে বিদায়ী দেখা জাতীয় প্রেসক্লাবে। তিনি আমাকে দেখে উচ্ছ্বাস দেখালেন না। শুয়ে আছেন নিথর হয়ে। কফিনে শুয়ে থাকা মানুষটিকে দেখলাম। আহারে কী মায়াবী মুখ! জানাজা হলো। তার আরেক ভাই খন্দকার রাশিদুল হক নবা দাঁড়িয়ে আছেন। অন্য ভাই, আত্মীয়স্বজনও আছেন। কিন্তু নেই একজনই। তিনি বাদশা।

মানুষ এভাবেই চলে যায়। আমার এক বন্ধু প্রায়ই বলেন, ছোট্ট একটা জীবন। এ জীবনে যেমনি পারেন, ভালো থাকার চেষ্টা করবেন। জীবনটা আসলেই ক্ষণিকের। আজ আছে কাল নেই। মৃত্যুর আগে হুমায়ূন আহমেদ আক্ষেপ করেছিলেন, মানুষের জীবনটা এত ছোট কেন? একটা কচ্ছপ বাঁচে সাড়ে ৩০০ বছর। আর মানুষের গড় আয়ু ৬০ থেকে ৬৫। দেখতে দেখতে চলে যায়। আর জীবনের বড় অংশই কাটে লড়াই করে। কষ্টে, দুর্ভোগে, যন্ত্রণায়। দহনের তীব্রতায়। দহনের এ আগুন দেখা যায় না। অথচ তুষের আগুনের মতো তিল তিল করে জ্বলে। ভিতরটা জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেয়। অথচ দৃশ্যমান নয়। এর অব্যক্ত যন্ত্রণা প্রকাশও করা যায় না। এ আগুনের শিখা ঘরে-বাইরে, সমাজে-সংসারে, রাজনীতিতে সবখানে। আর তা নিয়েই আমরা বেঁচে থাকি। বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলায় দুলি। এ দোলা আজ গ্রাস করেছে আমাদের জাতীয় জীবনকে, যার খেসারতে গত তিন মাস একদিকে ছিল জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারার উৎসব, অন্যদিকে মামলা আর নিখোঁজের দীর্ঘ তালিকা। অথচ যে পরিবারগুলো সন্তান, স্বামী, পিতাহারা হলো আজ তাদের খোঁজ কেউ নেয় না। তাদের তীব্র দহন কেউ দেখে না।

সরকারবিরোধী আন্দোলনের সময় আমি বার্ন ইউনিটে গিয়েছি বার বার। আমি তাদের পাশে দাঁড়িয়ে চেষ্টা করেছি কষ্টগুলো বোঝার। যন্ত্রণায় কাতর মানুষগুলোর কী অপরাধ ছিল জানি না। অথচ তারা নিষ্ঠুর রাজনীতির বলি। রাজনীতির হিসাব-নিকাশ বড়ই কঠিন। চিন্তাভাবনা না করে চললেই সর্বনাশ। আর এ সর্বনাশের আগুন ঘরে-বাইরে সবাইকে জ্বালিয়ে মারে। না বুঝে ভুল পরামর্শকের কথায় চলার পরিণতি মোটেও সুখকর নয়। বরং জন্ম দেয় নতুন সমস্যার। আর সে সমস্যা অনেকটা জিন্নাহর সিজদার গল্পের মতো। পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহকে নিয়ে একটা মিথ আছে। মুসলিম লীগের রাজনীতি শুরু করার পর দিলি্ল জামে মসজিদের ইমামের সঙ্গে দেখা করলেন তিনি। কথাবার্তা হয় ভারতবর্ষের মুসলমানদের মনোভাব নিয়ে। কীভাবে তাদের মন জয় করা যায় তা নিয়েও আলোচনা হয়। ইমাম পরামর্শ দিলেন ভারতবর্ষের মুসলমানদের মন জয় করতে হলে নামাজ পড়তে হবে। মুসলমানদের মূল নেতা নামাজের বাইরে থাকলে কেউ তা ভালোভাবে নেবে না। জিন্নাহ দেখলেন প্রস্তাবটি ভালো। কিন্তু তিনি নামাজের নিয়ম জানেন না। তাই জানতে চাইলেন কীভাবে নামাজ পড়ব? ইমাম বললেন, আমাকে ফলো করলেই হবে। কথা অনুযায়ী দিলি্ল জামে মসজিদে নামাজ আদায় করতে গেলেন জিন্নাহ। ইমামকে ফলো করেই দুই রাকাত নামাজ আদায়ের জন্য নিয়ত করলেন। রুকুর পর গেলেন সিজদায়। কিন্তু সিজদার পর যে উঠতে হবে তা তিনি জেনে নেননি। এ কারণে সিজদায় পড়ে রইলেন। মনে করলেন এটাই নিয়ম। বাংলাদেশের চলমান রাজনীতি দেখে জিন্নাহর এ গল্পটি মনে পড়ছে। বিএনপির তিন মাসের আন্দোলন, ৯০ দিনের বেশি চেয়ারপারসন অফিসে অবস্থান করলেন। কেন থাকলেন, আবার কী অর্জনে ফিরে গেলেন কিছুই বুঝলাম না।

প্রয়াত রাজনীতিবিদ মিজানুর রহমান চৌধুরী বলতেন, রাজনীতি করতে হবে বুঝে-শুনে। না বুঝে কোনো কিছু রাজনীতিতে করা ঠিক নয়। পোড় খাওয়া এই রাজনীতিবিদ সারা জীবন চাঁদপুর থেকে জয়ী হতেন। অথচ '৯১ সালে তাকে জয়ী হতে হয়েছে এরশাদের ছেড়ে দেওয়া আসন রংপুর থেকে। শুধু মিজানুর রহমান চৌধুরী নন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন রংপুরে এরশাদের ছেড়ে দেওয়া তিনটি আসন থেকে সংসদে আসেন। সংসদে প্রথম দিন এসেই মিজান চৌধুরী বক্তব্য দিতে উঠে দাঁড়ান। সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদে ফেটে পড়ে আওয়ামী লীগ-বিএনপি। তাদের যৌথ ক্ষোভ জাতীয় পার্টি ও এরশাদের বিরুদ্ধে। তাদের সঙ্গে যুক্ত হয় জামায়াতও। জাতীয় পার্টিকে কথা বলতে দিতে নারাজ সবাই। এমন পরিবেশে সংসদে এসে প্রথম দিন ফ্লোর নেন দক্ষ রাজনীতিবিদ মিজান চৌধুরী। চারদিকে হৈচৈ। অথচ মিজান চৌধুরী কথা বলবেন নিষিদ্ধ এরশাদকে নিয়ে। তিনি শুরু করলেন তখনকার প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার প্রশংসা দিয়ে। একই সঙ্গে প্রশংসা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমানের। দুই দলই নীরব। সবাই তার বক্তব্য শুনছেন। এবার তিনি এলেন মূল বিষয়ে। বললেন, মাননীয় স্পিকার! দুই নেত্রীর পাশাপাশি এ সংসদে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদকে নিয়ে আসা হলে হাউস আরও প্রাণবন্ত হতো। গণতন্ত্রের দৃষ্টান্ত স্থাপন হতো। কারণ তিনি পাঁচটি আসনে জয়ী। কেউ প্রতিবাদ করলেন না। মিজান চৌধুরী বক্তব্য শেষ করলেন। রাজনীতি আসলে এক কৌশলের খেলা। এ খেলায় পরিস্থিতি বুঝতে হয়। বাস্তবতা বুঝতে হয়। একবার কৌশলে মার খেলে অপেক্ষা করতে হয়। তাড়াহুড়া করলে তখন সমস্যা বাড়ে। নতুন নতুন জটিলতায় সবকিছু এলোমেলো হয়ে যায়। রাষ্ট্রের জন্য দরকার এলোমেলো নয়, বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্ত। সঠিক, দক্ষ সিদ্ধান্ত পারে একটি দেশকে এগিয়ে নিতে। আবার কুশাসন, অপরাজনীতি পারে একটি দেশের সর্বনাশ করতে। বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে আশার আলো জেগে উঠেছে। ভুল রাজনীতির কারণে এ আশার আলো অন্ধকারে রূপ নিতে পারে না। এ কারণে রাজনৈতিক দলগুলোকে চলতে হবে জনগণের চিন্তাকে প্রাধান্য দিয়ে। মনে রাখা দরকার, সিঙ্গাপুরের অর্থনীতি একসময় আমাদের চেয়ে খারাপ ছিল। মালয়েশিয়া যখন সিঙ্গাপুরকে সঙ্গে না রাখার ঘোষণা দিল তখন মিডিয়ার সামনে কেঁদে ফেলেছিলেন লি কুয়ান ইউ। অথচ সেই সিঙ্গাপুর এখন বিশ্বের কাছে সমৃদ্ধির প্রতীক। শেখ হাসিনা যখন ঘোষণা দিলেন, পদ্মা সেতু করবেন দেশের অর্থে- অনেকে বিশ্বাস করেননি। সংশয় ছিল। কিন্তু ভিশন থাকলে দক্ষ নেতৃত্বে যে কোনো কিছুই থেমে থাকে না। পদ্মা সেতু এখন বাস্তবতা। শেখ হাসিনার উন্নয়ন সাফল্য অনেক। বাকি কাজগুলোও করতে হবে। মেট্রোরেল সময়ের দাবি। উড়ালসড়ক নিয়ে তাগাদা দিতে হবে। শেষ করতে হবে ফোর লেনের কাজ। পাশাপাশি সবচেয়ে বেশি জোর দিতে হবে দুর্নীতিমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার দিকে। ফিরিয়ে আনতে হবে আইনের শাসন। আধুনিক সিঙ্গাপুরের বড় সাফল্য শুধু উন্নয়নে নয়, আইনের শাসন ও দুর্নীতিকে জিরো করাতে। সেদেশে কেউ ভুল করে রাস্তায় চুইংগাম ফেলে না। আবার খোলা আকাশের নিচে সিগারেট ধরানোর সাহসও করে না। কারণ সেখানে মানুষ জানে আইনের শাসনের ব্যত্যয় ঘটালে রাষ্ট্র ছাড়বে না। আমরা আইনের শাসন দেখতে চাই। সমৃদ্ধ বাংলাদেশও চাই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াত সেক্রেটারির পদত্যাগ
লক্ষ্মীপুর জেলা জামায়াত সেক্রেটারির পদত্যাগ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০টি যানবাহনের সংঘর্ষ, আহত ৯
আরব আমিরাতে ২০টি যানবাহনের সংঘর্ষ, আহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা নদীতে গোসলে নেমে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
যমুনা নদীতে গোসলে নেমে শিক্ষার্থী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিলে ভোটের যত চ্যালেঞ্জ
এপ্রিলে ভোটের যত চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন
১০ মাসে ‘শূন্য অর্জন’ সমাধান দ্রুত নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোনে নজরদারি, সুন্দরবনে বিষসহ অবৈধ মাছের নৌকা জব্দ
ড্রোনে নজরদারি, সুন্দরবনে বিষসহ অবৈধ মাছের নৌকা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি
মিয়ানমার সীমান্তে অপহৃত বাংলাদেশি যুবককে ফিরিয়ে আনল বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল
টিম হোটেল ছাড়ার আগে যা বললেন ফাহামেদুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
রাবাদার বোলিং তোপে ২১২ রানে গুটিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু
ভাঙ্গায় অটোরিকশা চাপায় আহত শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই
প্রতিযোগী হয়েও একসাথে : গুগলের ক্লাউডে ভরসা করল ওপেনএআই

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯
দক্ষিণ আফ্রিকায় ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প
তাইওয়ানের উপকূলে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র
ডেল্টার চেয়ে বিষাক্ত করেনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট: চসিক মেয়র

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প
চীন-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল
শেরপুর বিএনপির আনন্দ মিছিল, মানুষের ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
মির্জাপুরে নাম্বারবিহীন সিএনজি অটোসহ ৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ১৬৪৯টি সিমকার্ডসহ দুই হ্যাকার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু
টাঙ্গাইলে পানিতে ডুবে ব্র্যাক শিক্ষার্থীসহ দুইজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাধিক জামগাছ ঘিরে চিলুয়ায় উৎসবের আমেজ
শতাধিক জামগাছ ঘিরে চিলুয়ায় উৎসবের আমেজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ট্রাক শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
কুষ্টিয়ায় ট্রাক শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ
রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি ভাঙচুরে মামলা, দর্শনার্থী প্রবেশ নিষিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত
মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি
ভারতের ২০টি যুদ্ধবিমান টার্গেট করেছিলাম : বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের
প্যারাগুয়েকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত ব্রাজিলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা
ঈদের ছুটির মধ্যেও যেসব এলাকায় আজ ব্যাংক খোলা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি
মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?
সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা
আলমাদার গোলে হার এড়ালো আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা
নেদারল্যান্ডসের গোলবন্যায় ভেসে গেল মাল্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
আড়াই ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল
আফ্রিকার প্রথম দল হিসেবে ইংল‍্যান্ডকে হারাল সেনেগাল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত
হংকংয়ের কাছে হার; পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলের দুই উগ্রপন্থি মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২২ বাংলাদেশির মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব
ড. ইউনূস-স্টারমার বৈঠকের সূচি এখনো ঠিক হয়নি: প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত
বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৪৯ জেলায় তাপপ্রবাহ
ঢাকাসহ ৪৯ জেলায় তাপপ্রবাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

নগর জীবন

বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু
বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা
উঠে গেল সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি
আট দিনে ১৩ লাখ ৮১ হাজার টাকা অনুদান পেয়েছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে বিদেশি মদসহ চার মাদক কারবারি আটক
সিলেটে বিদেশি মদসহ চার মাদক কারবারি আটক

নগর জীবন

ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু
ঝগড়া থামাতে যাওয়ায় ছুরিকাঘাত তরুণের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে
জুলাই গণ অভ্যুত্থানে সব খুন-হত্যার বিচার করতে হবে

নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিখোঁজ জেলের লাশ কর্ণফুলীতে
নিখোঁজ জেলের লাশ কর্ণফুলীতে

দেশগ্রাম

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটকের মৃত্যু

নগর জীবন

মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার
মায়ের সঙ্গে গোসলে নেমে ভেসে গেল তিন বোন, দুজনকে উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম অধিকার সুরক্ষায় নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ
শ্রম অধিকার সুরক্ষায় নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন

ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল
ঈদে রোজিনার বোয়াল মাছের ঝোল

শোবিজ

পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থার আশ্বাস
পদ্মার ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থার আশ্বাস

নগর জীবন