শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৫

ঢাকা-চট্টগ্রামের মেয়র নির্বাচন

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
ঢাকা-চট্টগ্রামের মেয়র নির্বাচন

তিন মাস ধরে চলা এক ভয়ঙ্কর অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরের মেয়র ও অন্যান্য কাউন্সিলর পদে নির্বাচন কিছুটা স্বস্তির ভাব এনেছে, যদিও এ ভাব কতটা স্থায়িত্ব লাভ করবে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। এ নির্বাচনে সরকার বদল হবে না। এটি স্থানীয় সরকার নির্বাচন। তবু রাজধানী ঢাকা ও দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ নগরী চট্টগ্রামের এ নির্বাচনের গুরুত্ব যে যথেষ্ট তা বলার অপেক্ষা রাখে না। নির্বাচনকে স্বচ্ছ, সুষ্ঠু করার প্রধান দায়িত্ব নির্বাচন কমিশন ও সরকারের। তবে সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী যে কথা বলেছেন সেটাই যদি সরকারের অভিপ্রায় হয়ে থাকে তাহলে রাজনৈতিক সংকট আরও ঘনীভূত হবে এবং গণতন্ত্রের ক্ষীণতম আশা যেটি দেখা যাচ্ছে, তাও মিলিয়ে যাবে। মন্ত্রী বলেছেন, 'তিন সিটি করপোরেশনে আমাদের যেমন করেই হোক জিততে হবে।' স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে মন্ত্রীরা কোনোভাবেই প্রভাবিত করতে পারেন না। মন্ত্রীর এহেন উক্তি নির্বাচনী বিধির লঙ্ঘন বলে ইতিমধ্যে অভিযোগ উঠেছে। দ্বিতীয়ত, 'যে কোনো প্রকারে জিততে হবে' কথাটার তাৎপর্য কী? এর আগে আমরা দেখেছি প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এইচটি ইমাম প্রকাশ্যে স্বীকার করেছিলেন যে, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে দলীয় পুলিশ কীভাবে আওয়ামী লীগের পক্ষে ভূমিকা রেখেছিল। গত বছর ১৩ নভেম্বর বিভিন্ন কাগজে তার যে বক্তব্য ছাপা হয়েছিল তার থেকে দুটি বাক্য উদ্ধৃত করা এখনকার জন্য অপ্রাসঙ্গিক হবে না। তিনি বলেছিলেন, 'নির্বাচনের সময় বাংলাদেশ পুলিশ প্রশাসনের যে ভূমিকা, নির্বাচনের সময় আমি তো প্রতিটি উপজেলায় কথা বলেছি। সব জায়গায় যারা আমাদের দ্বারা রিক্রুটেড তাদের সঙ্গে কথা বলে তাদের দিয়ে মোবাইল কোর্ট করিয়ে নির্বাচন করেছি।' উপদেষ্টা স্বীকার করেছেন যে, পুলিশ ও প্রশাসনে দলীয়করণ হয়েছে। তৃতীয়ত, যে কাজটি নির্বাচন কমিশনের করার কথা, সেটা তিনি করেছেন আইন বহির্ভূতভাবে। আশা করি, এবার সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে। এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে না।

তবে এখনো পর্যন্ত যা চলছে, অর্থাৎ একদিকে পেট্রলবোমার সন্ত্রাস, অন্যদিকে গুম, ক্রসফায়ার, গণপিটুনির নামে বিচারবহির্ভূত হত্যা এবং হামলা, মামলা, গ্রেফতারবাণিজ্য- তা যদি অব্যাহত থাকে তাহলে নির্বাচনের উৎসবমুখর ভাব তো দূরের কথা, নির্বাচন নিয়েই প্রশ্ন উঠবে। এ জন্য কমিউনিস্ট পার্টি ও বাসদের মেয়র প্রার্থী আবদুল্লাহ আল ক্বাফি রতন (উত্তর) ও বজলুর রশিদ ফিরোজকে (দক্ষিণ) পরিচয় করিয়ে দিতে গিয়ে সিপিবি নেতা রুহিন হোসেন প্রিন্স যথার্থই বলেছেন, 'ঢাকার মানুষ যাতে উৎসব ও গণতান্ত্রিক পরিবেশে ভোট দিয়ে তাদের প্রার্থী বেছে নিতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে। তা না হলে এই নির্বাচন মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হবে না।' এ তো গেল এবারকার বিশেষ পরিস্থিতির কথা। কিন্তু স্বাভাবিক পরিস্থিতি থাকলেও আমরা এ নির্বাচন থেকে কতটুকু আশা করতে পারি? এ সম্বন্ধে সন্দেহ পোষণ করেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাতায় (১ এপ্রিল) এক চমৎকার প্রবন্ধ পাঠ করলাম- 'এতক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে'। প্রবন্ধটির চমৎকার রচনাশৈলী ও সাহিত্যিক ভাষা আমাকে আকর্ষণ করলেও এ সংক্ষিপ্ত পরিসরে তা নিয়ে আলোচনা করছি না। মাত্র কয়েকটি বাক্যে প্রবন্ধ লেখক নঈম নিজাম ঢাকাবাসীর কিছু আশু সমস্যা তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, 'দুই ঢাকার কাজে সমন্বয় না থাকলে সব কিছু হোঁচট খাবে। ব্যাহত হবে উন্নয়ন প্রক্রিয়া।' ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণের মেয়রপ্রার্থী যথাক্রমে ক্বাফি রতন (সিপিবি) ও বজলুর রশিদ ফিরোজ (বাসদ) ঠিক এ কথাই বলেছেন। তারা আরও নগর সরকারেরও দাবি করেছেন।

নঈম নিজাম উক্ত প্রবন্ধে আরও বলেছেন, 'উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় ইট-পাথরের কাঠিন্য ভেদ করে এ শহরে সবুজের হাতছানি ফিরিয়ে আনতে হবে। যানজট দূর করতে হবে পরিকল্পিতভাবে। মাদক ও সন্ত্রাস দূর করতে হবে সম্মিলিত তৎপরতায়। নাগরিক হৃদয়ে দিতে হবে স্বস্তির ছোঁয়া। ফিরিয়ে দিতে হবে খেলার মাঠ, পার্ক, মানুষের হাঁটার ফুটপাথ। মেট্রোরেল, পাবলিক যানবাহন বাড়াতে হবে। নগরবাসীর পক্ষে সব অধিকার নিয়ে লড়তে হবে মেয়রকে।' লেখক এমন কিছু দাবি করেননি, যা নিয়ে রাজনৈতিক মতাদর্শগত বিতর্ক হতে পারে। খুবই সামান্য অথচ খুবই প্রয়োজনীয় দাবি। কিন্তু মেয়রের জন্য যারা দাঁড়াচ্ছেন তারা কি এসব নিয়ে ভাবছেন। কিছু ব্যতিক্রম নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু দুই বড় দলের যেসব হেভিওয়েট প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে, তারা এখন ভোট পাওয়ার আশায় যাই বলুন না কেন, বাস্তবে এসব নিয়ে মোটেও ভাবেন না। লেখক নঈম নিজাম তার প্রবন্ধের শেষে একটা মজার গল্প বলেছেন। নির্বাচনের আগে প্রার্থীর বাড়িতে ভোটারের আপ্যায়নের অন্ত নেই। প্রার্থীর স্ত্রী আসেন শরবত নিয়ে। কাজের লোকেরা গলদঘর্ম কী খাওয়াবে তা নিয়ে। ভোট শেষ হলে সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র। প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। এবার ভোটারের পক্ষে তার প্রিয় প্রার্থীর সাক্ষাৎ পাওয়া তো দূরের কথা, সামান্য পানিও মেলে না। বাড়ির কাজের লোকের সাফ জবাব, 'ভোটের আগে এই বাড়িতে পানি মেলে। পরে মেলে না।'

দুই বড় দলের যে সব হেভিওয়েট অত্যন্ত ধনবান প্রার্থীদের নাম শোনা যাচ্ছে, তারা সবাই কোটি কোটি টাকার মালিক। এসব প্রার্থীর নিজেদেরই দেওয়া হলফনামা থেকেই জানা গেছে, কী বিপুল পরিমাণ ধনসম্পদের মালিক তারা। মেয়র নির্বাচিত হলে তাদের বাসায় ঢোকার অধিকার পাবে কি সাধারণ ভোটাররা? এক গ্লাস পানি খাওয়া তো দূরের কথা। নিম্নবিত্ত মানুষের, বস্তিবাসী জনগণের নিত্যদিনের সমস্যার কতটুকু তারা জানেন বা বোঝেন? গরিবের দুঃখ গরিবই বোঝে। যারা এবং যাদের পরিবারের সদস্যরা কখনো প্রাইভেট কার ছাড়া চলাফেরা করেন না, তারা কীভাবে অনুভব করবেন, ঢাকার পাবলিক যানবাহনের সমস্যার তীব্রতা। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোদ-বৃষ্টিতে বাসের জন্য দাঁড়িয়ে থেকে ঠেলাঠেলি করে বাসে ওঠার অভিজ্ঞতা না থাকলে, সমস্যার গভীরে তারা যেতেই পারবেন না। যাদের পরিবারের চিকিৎসা হয় বিদেশে অথবা কমপক্ষে পাঁচতারকা হোটেলের মতো ব্যয়বহুল হাসপাতালে তারা কীভাবে অনুভব করবেন, নগরবাসীর চিকিৎসার সমস্যাটি কী এবং কেনই বা তা তার অতি শিগগির সমাধান দরকার। ঢাকার ৪০ শতাংশ মানুষ বস্তিতে বাস করে। হেভিওয়েট প্রার্থীরা ভোটের জন্য অবশ্যই বস্তিতে যাবেন বক্তৃতা করতে। অনেকটা যেন আনন্দ ভ্রমণের মতো। তারা কি কখনো ভালোভাবে জানার চেষ্টা করেছেন, বস্তির পানি সরবরাহ ঠিকমতো হয় কি না। দুর্গন্ধময়, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তারা এবং তাদের পরিবার কি একটি রাতও কাটিয়েছেন?

সাধারণ ভোটার আর হেভিওয়েট মেয়র প্রার্থীদের মধ্যে দুস্তর ফারাক। নির্বাচন কমিশনে যে হলফনামা দেওয়া হয়েছে তাতে দেখা যায়, মির্জা আব্বাসের বাৎসরিক আয় সাত কোটি টাকার বেশি। সম্পদের পরিমাণও বিপুল, প্রায় একশত কোটি টাকার কাছাকাছি। আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাঈদ খোকনের ব্যাংক ঋণই আছে ১৯ কোটি টাকার বেশি। অনেকগুলো ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তিনি যুক্ত। মোটরগাড়ি আছে ৩৮ লাখ টাকার। ১৭ কোটি টাকার শেয়ার আছে। বিস্তারিত বিবরণে গেলাম না। ঢাকা উত্তরের আওয়ামী লীগ প্রার্থী বিশাল ধনাঢ্য ব্যক্তি আনিসুল হক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের নামে নাকি কোনো প্রাইভেট কার নেই। আমি বলছি না তিনি হলফনামায় অসত্য বলেছেন। তবে নিশ্চিতভাবেই শুভঙ্করের ফাঁক আছে। আমি আরও নিশ্চিত যে, তিনি এবং তার পরিবারের সদস্যরা পাবলিক বাসে যাতায়াত করেন না। ২২টি ব্যবসা ও শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিক আনিসুল হকের বাৎসরিক আয় ৭৫ লাখ টাকা। অবশ্য তার স্ত্রীর আয় আরও বেশি ৮৫ লাখ টাকা। ছেলেমেয়েদের বাৎসরিক আয় ৫১ লাখ টাকা। বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণের পরিমাণ ১৬০ কোটি টাকা। ভোটারদের ৮০ শতাংশ এ ধরনের ধনাঢ্যদের সম্পদ, আয়, ব্যাংক ঋণ পরিমাপ করতেও পারবেন না। মাথা ঘুরে যাবে।

প্রার্থীদের হলফনামার ওপর বাংলাদেশ প্রতিদিনের ১ এপ্রিলের সংখ্যায় যে সম্পাদকীয় লেখা হয়েছে, সেখানে প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও মামলা প্রসঙ্গে মন্তব্য করা হয়েছে। 'মহানগরীর নগরপিতা পদে যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তাদের কারও কারও শিক্ষাগত যোগ্যতার বহর দেখে মনেই হতে পারে, নির্বাচনে হয়তো শিক্ষাগত যোগ্যতা কোনো বিষয় না।' প্রার্থীদের অনেকের বিশেষ করে বিরোধী দল সমর্থিত প্রার্থীদের মামলার পরিমাণ দেখে 'ভিরমি খেতে হবে।' তবে 'মামলাগুলো যদি প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য আরোপিত হয়ে থাকে তবে স্বীকার করতেই হবে, স্বাধীনতার ৪৪ বছরেও দেশ গণতন্ত্রচর্চার উপযোগী হয়ে উঠলো না।' এই নির্বাচন যে গণতান্ত্রিক পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এমন দাবি করা যায় না। অতিকায় ধনীরা যেখানে প্রার্থী সেখানে টাকার খেলা হবেই। তাহলে যেটা হবে তা হলো টাকাওয়ালাদের গণতন্ত্র। উপরন্তু পেট্রলবোমার ভীতি এবং মামলা, হামলা, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যার যে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস অব্যাহত আছে, তাতে কি দাবি করা যায় যে গণতান্ত্রিক পরিবেশ বিরাজ করছে! বস্তুত প্রধান বিরোধী দল কোনো প্রচার করার সুযোগ পাবে কি না সন্দেহ। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির সেই প্রহসনের নির্বাচনের পর এবার প্রথম বিএনপি ইসির সঙ্গে বসেছে। শতনাগরিক কমিটির প্রধান অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদও ইসির সঙ্গে বসেছেন। কিছু যৌক্তিক দাবি তারা উত্থাপন করেছেন। হয়তো ইসি এড়িয়ে যাবেন, বলবেন, এসব বিষয় তাদের এক্তিয়ারভুক্ত নয়। কিন্তু সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে তারা প্রয়োজনীয় উদ্যোগ তো নিতে পারেন। দেখা যাক তারা কী করেন? আগের মতো আজ্ঞাবহ থাকবেন নাকি নিরপেক্ষ ভূমিকা নেবেন। সরকার ও বিরোধী পক্ষ এবং বিশেষ করে নির্বাচন কমিশনের সামনে একটা সুযোগ এসেছে অস্বস্তিকর পরিস্থিতির অবসান ঘটিয়ে ক্ষীণ হলেও কিছুটা আলোর রেখা দেখানোর। আমরাও প্রতীক্ষায় থাকলাম, কে কী দেখান।

লেখক : রাজনীতিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন