শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৫

ঢাকা-চট্টগ্রামের মেয়র নির্বাচন

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
ঢাকা-চট্টগ্রামের মেয়র নির্বাচন

তিন মাস ধরে চলা এক ভয়ঙ্কর অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরের মেয়র ও অন্যান্য কাউন্সিলর পদে নির্বাচন কিছুটা স্বস্তির ভাব এনেছে, যদিও এ ভাব কতটা স্থায়িত্ব লাভ করবে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। এ নির্বাচনে সরকার বদল হবে না। এটি স্থানীয় সরকার নির্বাচন। তবু রাজধানী ঢাকা ও দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ নগরী চট্টগ্রামের এ নির্বাচনের গুরুত্ব যে যথেষ্ট তা বলার অপেক্ষা রাখে না। নির্বাচনকে স্বচ্ছ, সুষ্ঠু করার প্রধান দায়িত্ব নির্বাচন কমিশন ও সরকারের। তবে সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী যে কথা বলেছেন সেটাই যদি সরকারের অভিপ্রায় হয়ে থাকে তাহলে রাজনৈতিক সংকট আরও ঘনীভূত হবে এবং গণতন্ত্রের ক্ষীণতম আশা যেটি দেখা যাচ্ছে, তাও মিলিয়ে যাবে। মন্ত্রী বলেছেন, 'তিন সিটি করপোরেশনে আমাদের যেমন করেই হোক জিততে হবে।' স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে মন্ত্রীরা কোনোভাবেই প্রভাবিত করতে পারেন না। মন্ত্রীর এহেন উক্তি নির্বাচনী বিধির লঙ্ঘন বলে ইতিমধ্যে অভিযোগ উঠেছে। দ্বিতীয়ত, 'যে কোনো প্রকারে জিততে হবে' কথাটার তাৎপর্য কী? এর আগে আমরা দেখেছি প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এইচটি ইমাম প্রকাশ্যে স্বীকার করেছিলেন যে, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে দলীয় পুলিশ কীভাবে আওয়ামী লীগের পক্ষে ভূমিকা রেখেছিল। গত বছর ১৩ নভেম্বর বিভিন্ন কাগজে তার যে বক্তব্য ছাপা হয়েছিল তার থেকে দুটি বাক্য উদ্ধৃত করা এখনকার জন্য অপ্রাসঙ্গিক হবে না। তিনি বলেছিলেন, 'নির্বাচনের সময় বাংলাদেশ পুলিশ প্রশাসনের যে ভূমিকা, নির্বাচনের সময় আমি তো প্রতিটি উপজেলায় কথা বলেছি। সব জায়গায় যারা আমাদের দ্বারা রিক্রুটেড তাদের সঙ্গে কথা বলে তাদের দিয়ে মোবাইল কোর্ট করিয়ে নির্বাচন করেছি।' উপদেষ্টা স্বীকার করেছেন যে, পুলিশ ও প্রশাসনে দলীয়করণ হয়েছে। তৃতীয়ত, যে কাজটি নির্বাচন কমিশনের করার কথা, সেটা তিনি করেছেন আইন বহির্ভূতভাবে। আশা করি, এবার সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে। এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে না।

তবে এখনো পর্যন্ত যা চলছে, অর্থাৎ একদিকে পেট্রলবোমার সন্ত্রাস, অন্যদিকে গুম, ক্রসফায়ার, গণপিটুনির নামে বিচারবহির্ভূত হত্যা এবং হামলা, মামলা, গ্রেফতারবাণিজ্য- তা যদি অব্যাহত থাকে তাহলে নির্বাচনের উৎসবমুখর ভাব তো দূরের কথা, নির্বাচন নিয়েই প্রশ্ন উঠবে। এ জন্য কমিউনিস্ট পার্টি ও বাসদের মেয়র প্রার্থী আবদুল্লাহ আল ক্বাফি রতন (উত্তর) ও বজলুর রশিদ ফিরোজকে (দক্ষিণ) পরিচয় করিয়ে দিতে গিয়ে সিপিবি নেতা রুহিন হোসেন প্রিন্স যথার্থই বলেছেন, 'ঢাকার মানুষ যাতে উৎসব ও গণতান্ত্রিক পরিবেশে ভোট দিয়ে তাদের প্রার্থী বেছে নিতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে। তা না হলে এই নির্বাচন মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হবে না।' এ তো গেল এবারকার বিশেষ পরিস্থিতির কথা। কিন্তু স্বাভাবিক পরিস্থিতি থাকলেও আমরা এ নির্বাচন থেকে কতটুকু আশা করতে পারি? এ সম্বন্ধে সন্দেহ পোষণ করেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাতায় (১ এপ্রিল) এক চমৎকার প্রবন্ধ পাঠ করলাম- 'এতক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে'। প্রবন্ধটির চমৎকার রচনাশৈলী ও সাহিত্যিক ভাষা আমাকে আকর্ষণ করলেও এ সংক্ষিপ্ত পরিসরে তা নিয়ে আলোচনা করছি না। মাত্র কয়েকটি বাক্যে প্রবন্ধ লেখক নঈম নিজাম ঢাকাবাসীর কিছু আশু সমস্যা তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, 'দুই ঢাকার কাজে সমন্বয় না থাকলে সব কিছু হোঁচট খাবে। ব্যাহত হবে উন্নয়ন প্রক্রিয়া।' ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণের মেয়রপ্রার্থী যথাক্রমে ক্বাফি রতন (সিপিবি) ও বজলুর রশিদ ফিরোজ (বাসদ) ঠিক এ কথাই বলেছেন। তারা আরও নগর সরকারেরও দাবি করেছেন।

নঈম নিজাম উক্ত প্রবন্ধে আরও বলেছেন, 'উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় ইট-পাথরের কাঠিন্য ভেদ করে এ শহরে সবুজের হাতছানি ফিরিয়ে আনতে হবে। যানজট দূর করতে হবে পরিকল্পিতভাবে। মাদক ও সন্ত্রাস দূর করতে হবে সম্মিলিত তৎপরতায়। নাগরিক হৃদয়ে দিতে হবে স্বস্তির ছোঁয়া। ফিরিয়ে দিতে হবে খেলার মাঠ, পার্ক, মানুষের হাঁটার ফুটপাথ। মেট্রোরেল, পাবলিক যানবাহন বাড়াতে হবে। নগরবাসীর পক্ষে সব অধিকার নিয়ে লড়তে হবে মেয়রকে।' লেখক এমন কিছু দাবি করেননি, যা নিয়ে রাজনৈতিক মতাদর্শগত বিতর্ক হতে পারে। খুবই সামান্য অথচ খুবই প্রয়োজনীয় দাবি। কিন্তু মেয়রের জন্য যারা দাঁড়াচ্ছেন তারা কি এসব নিয়ে ভাবছেন। কিছু ব্যতিক্রম নিশ্চয়ই আছে। কিন্তু দুই বড় দলের যেসব হেভিওয়েট প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে, তারা এখন ভোট পাওয়ার আশায় যাই বলুন না কেন, বাস্তবে এসব নিয়ে মোটেও ভাবেন না। লেখক নঈম নিজাম তার প্রবন্ধের শেষে একটা মজার গল্প বলেছেন। নির্বাচনের আগে প্রার্থীর বাড়িতে ভোটারের আপ্যায়নের অন্ত নেই। প্রার্থীর স্ত্রী আসেন শরবত নিয়ে। কাজের লোকেরা গলদঘর্ম কী খাওয়াবে তা নিয়ে। ভোট শেষ হলে সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র। প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। এবার ভোটারের পক্ষে তার প্রিয় প্রার্থীর সাক্ষাৎ পাওয়া তো দূরের কথা, সামান্য পানিও মেলে না। বাড়ির কাজের লোকের সাফ জবাব, 'ভোটের আগে এই বাড়িতে পানি মেলে। পরে মেলে না।'

দুই বড় দলের যে সব হেভিওয়েট অত্যন্ত ধনবান প্রার্থীদের নাম শোনা যাচ্ছে, তারা সবাই কোটি কোটি টাকার মালিক। এসব প্রার্থীর নিজেদেরই দেওয়া হলফনামা থেকেই জানা গেছে, কী বিপুল পরিমাণ ধনসম্পদের মালিক তারা। মেয়র নির্বাচিত হলে তাদের বাসায় ঢোকার অধিকার পাবে কি সাধারণ ভোটাররা? এক গ্লাস পানি খাওয়া তো দূরের কথা। নিম্নবিত্ত মানুষের, বস্তিবাসী জনগণের নিত্যদিনের সমস্যার কতটুকু তারা জানেন বা বোঝেন? গরিবের দুঃখ গরিবই বোঝে। যারা এবং যাদের পরিবারের সদস্যরা কখনো প্রাইভেট কার ছাড়া চলাফেরা করেন না, তারা কীভাবে অনুভব করবেন, ঢাকার পাবলিক যানবাহনের সমস্যার তীব্রতা। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোদ-বৃষ্টিতে বাসের জন্য দাঁড়িয়ে থেকে ঠেলাঠেলি করে বাসে ওঠার অভিজ্ঞতা না থাকলে, সমস্যার গভীরে তারা যেতেই পারবেন না। যাদের পরিবারের চিকিৎসা হয় বিদেশে অথবা কমপক্ষে পাঁচতারকা হোটেলের মতো ব্যয়বহুল হাসপাতালে তারা কীভাবে অনুভব করবেন, নগরবাসীর চিকিৎসার সমস্যাটি কী এবং কেনই বা তা তার অতি শিগগির সমাধান দরকার। ঢাকার ৪০ শতাংশ মানুষ বস্তিতে বাস করে। হেভিওয়েট প্রার্থীরা ভোটের জন্য অবশ্যই বস্তিতে যাবেন বক্তৃতা করতে। অনেকটা যেন আনন্দ ভ্রমণের মতো। তারা কি কখনো ভালোভাবে জানার চেষ্টা করেছেন, বস্তির পানি সরবরাহ ঠিকমতো হয় কি না। দুর্গন্ধময়, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তারা এবং তাদের পরিবার কি একটি রাতও কাটিয়েছেন?

সাধারণ ভোটার আর হেভিওয়েট মেয়র প্রার্থীদের মধ্যে দুস্তর ফারাক। নির্বাচন কমিশনে যে হলফনামা দেওয়া হয়েছে তাতে দেখা যায়, মির্জা আব্বাসের বাৎসরিক আয় সাত কোটি টাকার বেশি। সম্পদের পরিমাণও বিপুল, প্রায় একশত কোটি টাকার কাছাকাছি। আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাঈদ খোকনের ব্যাংক ঋণই আছে ১৯ কোটি টাকার বেশি। অনেকগুলো ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তিনি যুক্ত। মোটরগাড়ি আছে ৩৮ লাখ টাকার। ১৭ কোটি টাকার শেয়ার আছে। বিস্তারিত বিবরণে গেলাম না। ঢাকা উত্তরের আওয়ামী লীগ প্রার্থী বিশাল ধনাঢ্য ব্যক্তি আনিসুল হক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের নামে নাকি কোনো প্রাইভেট কার নেই। আমি বলছি না তিনি হলফনামায় অসত্য বলেছেন। তবে নিশ্চিতভাবেই শুভঙ্করের ফাঁক আছে। আমি আরও নিশ্চিত যে, তিনি এবং তার পরিবারের সদস্যরা পাবলিক বাসে যাতায়াত করেন না। ২২টি ব্যবসা ও শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিক আনিসুল হকের বাৎসরিক আয় ৭৫ লাখ টাকা। অবশ্য তার স্ত্রীর আয় আরও বেশি ৮৫ লাখ টাকা। ছেলেমেয়েদের বাৎসরিক আয় ৫১ লাখ টাকা। বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণের পরিমাণ ১৬০ কোটি টাকা। ভোটারদের ৮০ শতাংশ এ ধরনের ধনাঢ্যদের সম্পদ, আয়, ব্যাংক ঋণ পরিমাপ করতেও পারবেন না। মাথা ঘুরে যাবে।

প্রার্থীদের হলফনামার ওপর বাংলাদেশ প্রতিদিনের ১ এপ্রিলের সংখ্যায় যে সম্পাদকীয় লেখা হয়েছে, সেখানে প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও মামলা প্রসঙ্গে মন্তব্য করা হয়েছে। 'মহানগরীর নগরপিতা পদে যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তাদের কারও কারও শিক্ষাগত যোগ্যতার বহর দেখে মনেই হতে পারে, নির্বাচনে হয়তো শিক্ষাগত যোগ্যতা কোনো বিষয় না।' প্রার্থীদের অনেকের বিশেষ করে বিরোধী দল সমর্থিত প্রার্থীদের মামলার পরিমাণ দেখে 'ভিরমি খেতে হবে।' তবে 'মামলাগুলো যদি প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য আরোপিত হয়ে থাকে তবে স্বীকার করতেই হবে, স্বাধীনতার ৪৪ বছরেও দেশ গণতন্ত্রচর্চার উপযোগী হয়ে উঠলো না।' এই নির্বাচন যে গণতান্ত্রিক পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এমন দাবি করা যায় না। অতিকায় ধনীরা যেখানে প্রার্থী সেখানে টাকার খেলা হবেই। তাহলে যেটা হবে তা হলো টাকাওয়ালাদের গণতন্ত্র। উপরন্তু পেট্রলবোমার ভীতি এবং মামলা, হামলা, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যার যে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস অব্যাহত আছে, তাতে কি দাবি করা যায় যে গণতান্ত্রিক পরিবেশ বিরাজ করছে! বস্তুত প্রধান বিরোধী দল কোনো প্রচার করার সুযোগ পাবে কি না সন্দেহ। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির সেই প্রহসনের নির্বাচনের পর এবার প্রথম বিএনপি ইসির সঙ্গে বসেছে। শতনাগরিক কমিটির প্রধান অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদও ইসির সঙ্গে বসেছেন। কিছু যৌক্তিক দাবি তারা উত্থাপন করেছেন। হয়তো ইসি এড়িয়ে যাবেন, বলবেন, এসব বিষয় তাদের এক্তিয়ারভুক্ত নয়। কিন্তু সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে তারা প্রয়োজনীয় উদ্যোগ তো নিতে পারেন। দেখা যাক তারা কী করেন? আগের মতো আজ্ঞাবহ থাকবেন নাকি নিরপেক্ষ ভূমিকা নেবেন। সরকার ও বিরোধী পক্ষ এবং বিশেষ করে নির্বাচন কমিশনের সামনে একটা সুযোগ এসেছে অস্বস্তিকর পরিস্থিতির অবসান ঘটিয়ে ক্ষীণ হলেও কিছুটা আলোর রেখা দেখানোর। আমরাও প্রতীক্ষায় থাকলাম, কে কী দেখান।

লেখক : রাজনীতিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১
যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ
এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন
তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে
নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল
ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব
আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ
দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের
খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশীয় মাছের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
দেশীয় মাছের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এনসিপির নামে অপরাধ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হবে’
‘এনসিপির নামে অপরাধ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়ালকে ফেভারিট দেখছেন কোর্তোয়া
ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়ালকে ফেভারিট দেখছেন কোর্তোয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'
'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ
বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা তদন্তে আসছে ব্রিটিশ ও মার্কিন দল
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা তদন্তে আসছে ব্রিটিশ ও মার্কিন দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা রব্বানী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
বিএনপি নেতা রব্বানী হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি
কুড়িগ্রামে বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সংস্কার কার্যক্রম সম্পর্কে রাজা চার্লসকে অবহিত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সংস্কার কার্যক্রম সম্পর্কে রাজা চার্লসকে অবহিত করলেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় ঝরল মোটরসাইকেল আরোহীর প্রাণ
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় ঝরল মোটরসাইকেল আরোহীর প্রাণ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কামিন্স তোপে ১৩৮ রানে অলআউট দক্ষিণ আফ্রিকা
কামিন্স তোপে ১৩৮ রানে অলআউট দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কালীগঞ্জে সংঘর্ষে নিহতের পর কমিটি বিলুপ্ত, বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার
কালীগঞ্জে সংঘর্ষে নিহতের পর কমিটি বিলুপ্ত, বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাখির আঘাতে বিধ্বস্ত হয়ে থাকতে পারে ভারতের প্লেনটি
পাখির আঘাতে বিধ্বস্ত হয়ে থাকতে পারে ভারতের প্লেনটি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীর বাংলাদেশ হবে গণতন্ত্রের: টুকু
আগামীর বাংলাদেশ হবে গণতন্ত্রের: টুকু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপনিবেশবাদীরা ইন্দোনেশিয়া থেকে লুট করেছে ৩১ ট্রিলিয়ন ডলার : প্রেসিডেন্ট
উপনিবেশবাদীরা ইন্দোনেশিয়া থেকে লুট করেছে ৩১ ট্রিলিয়ন ডলার : প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্বপ্ন নিয়ে ফের সমুদ্রে জেলেদের যাত্রা
নতুন স্বপ্ন নিয়ে ফের সমুদ্রে জেলেদের যাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির গরু বিক্রির জন্য ট্রাক ভাড়া, কৌশলে দুই চোরকে ধরিয়ে দিলেন চালক
চুরির গরু বিক্রির জন্য ট্রাক ভাড়া, কৌশলে দুই চোরকে ধরিয়ে দিলেন চালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যমুনা সেতু দিয়ে একদিনে ৩১ হাজার যানবাহন পারাপার
যমুনা সেতু দিয়ে একদিনে ৩১ হাজার যানবাহন পারাপার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদুল আজহায় মৌলভীবাজার কারাগারে ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন
ঈদুল আজহায় মৌলভীবাজার কারাগারে ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি
কর্ণিয়ার জামদানি শাড়ি

শোবিজ

পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ

শোবিজ

কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা